শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ জুন, ২০১৯ আপডেট:

আমেরিকায় আইটি নিরাপত্তায় বাংলাদেশি নাবিল

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
আমেরিকায় আইটি নিরাপত্তায় বাংলাদেশি নাবিল

হ্যাকিং একটা আর্ট আর ‘হ্যাকার’ শব্দটার মাঝে রয়েছে অনেক দাপট। হ্যাকিং শিখতে প্রচুর সময় আর সাধনা দরকার। কম্পিউটার প্রোগ্রামিং দুর্বলতা বের করে বিনা অনুমতিতে অন্যের কম্পিউটারে বা সিস্টেমে প্রবেশ করাকেই আমরা সাধারণত হ্যাকিং বলে থাকি। কোনো কিছু বা অনলাইনে ডাটা বা তথ্য অনুমতিহীন প্রবেশ, চুরি, ধ্বংস বা ক্ষতি করাকেই বলা হয় হ্যাকিং। আমরা হ্যাকিং শুনলেই প্রথমে ভাবি যে, কিছু অসাধু বুদ্ধির অধিকারী লোক কোনো কিছু চুরি করেছে। এটা একটা ভুল ধারণা, সব হ্যাকার অসাধু বুদ্ধির অধিকারী নন। কিছু হ্যাকার তার মানুষের পক্ষে প্রাণপণ করে যান। যাতে আমাদের কোনো ধরনের ক্ষতি সাধন না হয়। এদের বলা হয় হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার। হ্যাকিং যে কোনো খারাপ কিছু না তা প্রমাণ করেন হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার। তাদের অন্য নাম ‘ইথিক্যাল হ্যাকার’। তেমনই একজন ইথিক্যাল হ্যাকার বাংলাদেশি নাবিল হান্নান। বসবাস করছেন যুক্তরাষ্ট্রে। একজন হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার কোনো সিস্টেমের ত্রুটিগুলো বের করে এবং সিস্টেমের সিকিউরিটি মালিককে তা সম্পর্কে অবহিত করে। যার ফলে আপনার কম্পিউটার ও নেটওয়ার্কিং সিস্টেম আক্রমণে ক্ষতির হাত থেকে বেঁচে যায়। নাবিল                                      

 

হান্নানের কাজটিও ঠিক তাই। কাজ করছেন বর্তমানে বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান সিনোপ্সিসে। তিনি সিনোপ্সিসের হয়ে বিশ্বের বড় বড় ১৮টি ব্যাংকের সিস্টেমের সিকিউরিটি নিয়ে কাজ করেন। এ ছাড়াও আরও অনেক প্রতিষ্ঠানের সিস্টেমের সিকিউরিটি নিয়ে কাজ করছেন তিনি। বিশ্বের সব নামি-দামি পত্রিকায় নাবিল হান্নান বিশেষজ্ঞ হিসেবে সাক্ষাৎকারও দিচ্ছেন। একজন বাংলাদেশি হিসেবে এই অর্জন নিঃসন্দেহে অনন্য। নাবিল হান্নানের বাবা মো. আব্দুল হান্নান এবং মা ডক্টর সেলিনা আফরোজা। বাবা লন্ডনের রাষ্ট্রদূত হিসেবে অবসর নেন লন্ডন থেকে আর মা সেক্রেটারি থেকে অবসর নেন ঢাকায়। পরিবারে রয়েছে এক ছোট ভাই সার্জিল হান্নান। এই ছোট ভাইয়ের বিয়ে উপলক্ষে সম্প্রতি দেশে এসেছিলেন নাবিল হান্নান। সময় দিয়েছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের অফিসেও। তার সঙ্গে কথা হয়েছে জীবনের নানা দিক নিয়ে। কীভাবে তিনি একজন হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার হয়ে উঠলেন বলেছেন বিস্তারিত। জীবনের প্রথম বারো বছরে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের ১২টি স্কুলে পড়েছেন নাবিল। আজিমপুর লিটল এঞ্জেল্স স্কুল থেকে শুরু হয়ে তার শিক্ষাজীবন। 

 

পাঁচ বছর বয়সে প্রথম কম্পিউটার

নাবিল হান্নানের বাবা-মা দুজনই বাংলাদেশের কূটনৈতিক হিসেবে ফরেন সার্ভিসে কাজ করেছেন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে। তারা তখন কাজ করছেন রাশিয়ার মস্কোতে। তখন কোনো বন্ধু ছাড়া একা একা সময় কাটাতেন শিশু নাবিল। একদিন নাবিলের বাবা মা তার জন্য বাসায় কম্পিউটার নিয়ে এলেন। সেটাই ছিল নাবিলের প্রথম কম্পিউটারে হাতেখরি। শুরুটা হয়েছিল বিভিন্ন কম্পিউটার গেমসের মাধ্যমে। এদিকে নাবিলের বাবা মা ছিলেন খুব সচেতন। নাবিল বলেন, বাবা মা চাইতেন আমি যেন বাংলা ভাষাটা না ভুলে যাই। তখন অনেক প্রবাসী বাংলাদেশি ছাত্র থাকতেন সেখানে। তারা বাংলাদেশি খাওয়া খুব মিস করতেন। একজন ছিল যে মস্কোতে কম্পিউটার সায়েন্সে পড়াশোনা করছেন তখন। আম্মু তাকে বলছিল যে তিনি যেন আমাদের বাসায় যে কোনো সময় আসেন এবং খাওয়া-দাওয়া করেন। কিন্তু একটাই শর্ত ছিল আমাদের দুই ভাইয়ের সঙ্গে তাকে বাংলায় কথা বলতে হবে গল্প করতে হবে। তিনি কম্পিউটার সায়েন্সে পড়াশোনা করছিলেন তাই তিনি আমাকে একটা বই এনে দিয়েছিলেন। এটি ছিল কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ের ওপর একটি বই।

 

৭ বছর বয়সে প্রথম প্রোগ্রামিং

নাবিলের বয়স যথন মাত্র ৭ বছর তখনই তিনি প্রথম প্রোগ্রামিং শুরু করেন। প্রোগ্রামিংয়ের সেই বই পড়ে চেষ্টা করতেন নিজে নিজে প্রোগ্রামিং করতে। এভাবেই শুরু হলো কম্পিউটারের প্রোগ্রামিং জগতে নাবিলের প্রথম প্রবেশ। শুরুতে বই থেকে কোট কপি করে প্রোগ্রামিং লিখতে শুরু করেন। এভাবে একসময় নিজেই নানা প্রোগ্রাম মোডিফাই করতে শুরু করেন। একসময় ছোটখাটো গেম বানাতে শুরু করেন নাবিল। হঠাৎ সফটওয়্যার থেকে হার্ড ওয়্যারের দিকে নজর যায় তার। জানতে হবে কম্পিউটার আসলে কীভাবে কাজ করে। স্ক্রু দিয়ে খুলে ফেলেছিলেন কম্পিটার। তিনি বলেন, আমার কোনো আইডিয়া ছিল না আমি কী করছি। আল্টিমেটলি আমি কম্পিউটারটি নষ্ট করে ফেলেছিলাম। আমি নিজেই বসে খুলে ফেলেছিলাম। সময়টা ছিল ১৯৯২। আমি তখন আব্বু আম্মুর অনেক বকা খেয়েছি কম্পিউটার নষ্ট করে ফেলার জন্য। কয়েক মাস আমাকে কম্পিউটারের কাছে যেতে দেওয়া হয় নাই। তখন কিন্তু কারও বাসায় কম্পিউটার থাকা সারপ্রাইজিং। রাশিয়ায় তখনো কম্পিউটার অ্যাভয়েলেবল হয়নি। এরপর অনেক দিন প্রোগ্রামিং করা হয়নি। আমার যখন ১০ বছর বয়স তখন আবার আমি প্রোগ্রামিং শুরু করি।

 

হ্যাকিংয়ের শুরু ১০ বছর বয়সে

বাবা মার পোস্টিং তখন ভারতে। প্রোগ্রামিং আবার শুরুটা হয় বিভিন্ন কম্পিটার গেমের চিট কোড বের করার মাধ্যমে। কিন্তু সবসময় বন্ধুদের থেকে এগিয়ে ছিলেন নাবিল। কারণ চিট কোড বের করার সময়ে তিনি গেমটাই চেঞ্জ করে ফেলতে পারতেন। ফলে বন্ধুরা অবাক হয়ে যেত নাবিলের কর্মকান্ডে। নাবিল বলেন, আমি যে এ বয়সে বসে কম্পিউটার প্রোগ্রাম চেঞ্জ করে করে খেলতাম বন্ধুরা বুঝত না। কিন্তু আমি তাদের বলতাম না আমি আসলে কী করছি। আমি আসলে জানতাম না যে আমি নিজের অজান্তেই হ্যাকিং করছি। আমি এটা ঠিকই করতাম। আমার অন্য কোনো ইন্টারেস্ট ছিল না। এ সময় আমি নিজে নিজে আরও কিছু কম্পিউটার ল্যাঙ্গুয়েজ শিখে ফেলি।

 

১২ বছর বয়সে কানাডার হাই স্কুলের শিক্ষক

একসময় নাবিলদের সপরিবারে চলে যেতে হয় কানাডায়। তখন ১২/১৩ বছর বয়স নাবিলের। সে সময়ই কানাডার হাই স্কুলে ক্লাস নিতে শুরু করেন নাবিল। কম্পিউটার সায়েন্স ক্লাসের নাইন গ্রেডের সিলেবাস মাত্র তিন ঘণ্টায় শেষ করে ফেলেন নাবিল হান্নান। একটা অ্যাসাইনমেন্ট শেষ করতে সময় লাগত কয়েক মিনিট মাত্র। শিক্ষক তখন পরবর্তী এসাইনমেন্ট দিতেন তাও দ্রুত শেষ করে ফেলেন নাবিল। এরপর শিক্ষক তাকে পুরো সিলেবাস বুঝিয়ে দিয়ে বলেন শেষ করতে। ছোট্র নাবিল সেই ক্লাসে বসেই পুরো সিলেবাস শেষ করে ফেলেন। গ্রেড নাইনের সিলেবাস শেষ হয়ে যাওয়ায় তাকে তখনই গ্রেড টেনের সিলেবাস দেন শিক্ষক। একসময় নাবিলের প্রতিভায় মুগ্ধ হয়ে নাবলিকেই বলেন সহপাঠীদের ক্লাস নিতে। নাবিল বলেন, আমি তখন বুঝতে পারি আমার একটা ন্যাচারাল ক্যাপাবিলিটি আছে কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ে। তখন আমার ইন্টারেস্টটা বেড়ে যায়। আমি আরও উদ্যম নিয়ে কাজ করতে শুরু করি।

 

ইউনিভার্সিটি অব ওয়াটার লু

কানাডার ইউনিভার্সিটি অব ওয়াটারলু তে ২০০৩ সালে অ্যাডমিশন নেন নাবিল হান্নান কম্পিউটার সায়েন্সে। অনার্স শেষ করেন ২০০৭ সালে। এর মধ্যে তিনি দক্ষ প্রোগ্রামার হয়ে উঠতে থাকেন। সে সময় তার সহপাঠীরা তার কাছে যেতেন পড়াশোনা করতে। তিনিও ধৈর্য নিয়ে সবাইকে হেল্প করতেন। নাবিল বলেন, আমি যখন গ্রেড নাইনে ছিলাম তখনই আমাকে শিক্ষকরা গ্রেড ইলেভেন/টুয়েলভের প্রোগ্রামিং কনটেস্টে ঢুকিয়ে দেন স্কুলের পক্ষ থেকে। মজার বিষয় হলো সেই কনটেস্ট ছিল এই ইউনিভার্সিটি অব ওয়াটারলুতেই।

 

কখনো প্রথম হননি

স্কুল লাইফে কখনো প্রথম হননি নাবিল। কিন্তু তার সহপাঠীরা যখন ইউভার্সিটি শুরু করে তখন নাবিল  ইউনিভার্সিটি অব ওয়াটারলু তে ফোর্থ ইয়ারে পড়ে। সহপাঠীরা তখন তার কাছে গিয়ে কান্নাকাটি করত। কারণ তারা পড়াশোনা পারত না। স্কুলে যারা এক সময় নাবিলকে নিয়ে মজা করেছে পড়াশোনা পারত না বলে। সেই নাবিলের কাছেই তারা পড়তে যেত ইউনিভার্সিটি লাইফে। নাবিল বলেন, একবার হয়েছে কি আমার এক স্কুল ফ্রেন্ড আমার বাসায় এসে বলে দোস্ত আমাকে শিখিয়ে দাও। আমি পারছি না। আমি বললাম কেন কী হয়েছে? ও বলল আমরা ভুল করেছি তোমাকে বুঝি নাই। তুমি যেভাবে বুঝতা আমরা সেভাবে কখনো বুঝি নাই। আসলে ওরা প্রাইভেট টিউটরের কাছে যেত। তারা মুখস্থ করিয়ে দিত। আরেকটা ইন্টারেস্টিং জিনিস হচ্ছে আমার বন্ধু খুব কম। বন্ধু লাইফে খুবই ইম্পর্টেন্ট। এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কারণে অনেক বন্ধুর সঙ্গে আবার যোগাযোগ হচ্ছে। ভারতের বন্ধু, কানাডার বন্ধু, রাশিয়ার বন্ধু এমনকি খুব ছোটবেলার ঢাকার বন্ধুর সঙ্গেও যোগাযোগ হচ্ছে।

 

সংগীতপ্রেমী

সংগীতের প্রতি এক রকম ভালোবাসা রয়েছে নাবিলের। গিটার পিয়ানো থেকে শুরু করে নানা রকম বাদ্য যন্ত্র বাজাতে পারেন নাবিল। চমৎকার গানও করেন। গানের ক্ষেত্রে বাংলা ইংলিশ হিন্দি যখন যেটা মন চায় গেয়ে ফেলেন তিনি। সাউন্ড ক্লউডে রয়েছে তার চমৎকার কিছু গাওয়া গান। যেখানে তার অনেক গানের ভক্তও জুটে গেছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের কনফারেন্স রুমে তিনি গিটার হাতে চমৎকার একটি গানও পরিবেশন করেন। অনুরোধের ঢেঁকি থেকে শুরু করে রাইস মিলও মাঝে মাঝে গিলতে হয় তাকে নানান জায়গায় তার অসাধারণ গায়কীর জন্য।

কাজের সুবাদে বিশ্বের নানা প্রান্তের নানা লোকের সঙ্গে নাবিলের ওঠাবসা। মনে বাংলাদেশের প্রতি গভীর ভালোবাসা থেকে নাবিল সব সময় চেষ্টা করেন একজন বাংলাদেশি হিসেবে তার সর্বোচ্চটা দিতে। বাংলাদেশের একজনের সঙ্গে পরিচয় হলো কিন্তু তাকে পছন্দ হয় নাই এমনটা যেন না হয় সেই দিকে সূক্ষ্ম নজর তার। বিশ্বের বুকে বাংলাদেশের পতাকা চির উন্নত মম শির নাবিলদের হাত ধরেই।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত
দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
জয়পুরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী
বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় এক লাখ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
উখিয়ায় এক লাখ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ৩
ছাত্রলীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক