শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

বিজনেস আইকন রুবানা হক

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিজনেস আইকন রুবানা হক

জীবন তার দেখতে যত নির্মল, সুন্দর, সফল, সাজানো, পেছনের লড়াইটা তার চেয়েও কঠিন। তবে শৈশব থেকেই ছিলেন ভালো ছাত্রী। দেশসেরা মেধাবীদের একজন। টিউশনি করে লেখাপড়া করেছেন স্কুলজীবন থেকেই। প্রচন্ড আত্মবিশ্বাসী, অদম্য সাহসী, দৃঢ় প্রত্যয়ী আজকের সফল ব্যবসায়ী আইকন ও বিজিএমইএর প্রেসিডেন্ট রুবানা হকের কথা বলছি। তিনি হতে চেয়েছিলেন সাংবাদিক। সাদা-কালো যুগের সফল টিভি উপস্থাপিকা থেকে হয়েছেন নাগরিক টিভির মালিক ও শিল্পপতি। ফ্যাশনে, রুচিতে, ব্যক্তিত্বে, রূপে-গুণে দ্যুতি ছড়ানো এই বিদুষী রমণী একজন মানবিক মানুষও। কবির হৃদয়, শিল্পীর হৃদয় দিয়ে তার ঘর সাজিয়েছেন দেশে দেশে ঘুরে সংগ্রহ করা অ্যান্টিক সামগ্রীতে। দুস্থ, অসহায়দের যেমন সাহায্য করেন তেমনি অনাথ শিশুদেরও লেখাপড়ার খরচ জোগান নীরবে।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়ায় ছেদ পড়েছিল সেই এক কঠিন সময় রাজনীতির। কিন্তু দমেননি। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট করেন রুবানা হক।  তার সঙ্গে কথা বলেছেন - রুহুল আমিন রাসেল

 

‘নয় নয় এ মধু খেলা’ কিংবা ‘আমি বহু বাসনায় প্রাণপণে চাই/ বঞ্চিত করে বাঁচালে মোরে’ নিজের খুব প্রিয় এই গান গুনগুনিয়ে গাইতে ভালোবাসেন ড. রুবানা হক। শৈশব শুরু করেছিলেন টিউশনিতে। হতে চেয়েছেন সাংবাদিক। এখন তিনি কেবল ব্যবসাই করছেন না। দৃঢ়তার সঙ্গে নেতৃত্ব দিচ্ছেন রপ্তানি আয়ের প্রধান খাত তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি-বিজিএমইএর প্রথম নারী সভাপতি হিসেবেও।

আগামীতে পোশাকশিল্পকে অনেক দূর এগিয়ে নিতে চান মোহাম্মদী গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. রুবানা হক। তিনি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন- ডিএনসিসির প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের স্ত্রী। আনিসুল হকও ছিলেন বিজিএমইএর সভাপতি। পরবর্তীতে ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন-এফবিসিসিআই এবং দক্ষিণ এশিয়ার ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন সার্ক চেম্বারেরও সভাপতি ছিলেন আনিসুল হক। 

ড. রুবানা হক বললেন, বিজিএমইএ নিয়ে অনেক দূর যেতে চাই। আগামীতে আরও পড়তে চাই। পড়াতে চাই। মানুষের উপকার করতে চাই। রাজনীতি কখনো চিন্তা করিনি। তবে আমাদের সবারই রাজনৈতিক দর্শন আছে। মানুষের কল্যাণ আমাকে টানছে। এক ধরনের সামাজিক দায়বদ্ধতা আছে। মানুষকে ভালো রাখতে চাই। আমি স্বপ্ন দেখি না। কিন্তু আশা করি। তরুণদের বলব- সাহসটা রাখেন। মানুষের কাজ বড়। ভয় পাবেন না। ভালো মেনটর খুঁজে দেখুন। আমরা কেউ সাদা না। সাদাকালোর মাঝে ধূসর।

যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম বিবিসি জরিপে শত নারী উদ্যোক্তার তালিকায় স্থান পাওয়া রুবানা হকের কবি হিসেবেও খ্যাতি আছে। তার ইংরেজি কাব্যগ্রন্থ ‘টাইম অব মাই লাইফ’র জন্য ২০০৬ সালে পেয়েছেন সার্ক সাহিত্য পুরস্কার। শৈশব থেকেই শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চার সঙ্গে জড়িত রুবানা হক দেশসেরা বিতার্কিকও ছিলেন। দেশের অন্যতম পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠান মোহাম্মাদী গ্রুপের এই ব্যবস্থাপনা পরিচালক তথ্য-প্রযুক্তি, আবাসন, গণমাধ্যম ও জ্বালানি খাতের ব্যবসার সঙ্গে জড়িত।

ব্যবসায়িক জীবনটা কীভাবে শুরু করলেন- জানতে চাইলে স্মৃতিরোমন্থন করতে গিয়ে ড. রুবানা হক বলেন, আমি শুরুতে ব্যবসায় আসি ১৯৯০ সালের শুরুর দিকে। তখন কাপড় কাটতাম। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে ব্যবসায় যোগ দিই ১৯৯৫ সালে। ’৯৭ সাল থেকে পুরোপুরি ব্যবসা করছি। তখনো আমার কোনো পদ ছিল না। কিন্তু পার্টনারদের সঙ্গে আলাদা হওয়ার পরে আমি ব্যবস্থাপনা পরিচালক হয়েছি মোহাম্মদী গ্রুপের। আনিস (আনিসুল হক) ’৯৬ সাল থেকে বিজিএমইএ নিয়ে আস্তে আস্তে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। আমার ওপর হাল ছেড়ে দেয়। তখন আমরা ব্যবসা সম্প্রসারণ শুরু করি। টেকনো ভিস্তা নামে তথ্য-প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গড়েছি। ক্যাবল ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি যাদু কলাম। রিয়েল এস্টেট ছোট ছোট প্রকল্প করেছি। এখন আমরা বড় প্রকল্প করছি। ১৯৯৮ সালে ছোট সন্তান অসুস্থ হলে যুক্তরাষ্ট্রের বস্টনে থাকতাম। তখন অনেক ব্যবসা সম্প্রসারণ করেছি। ২০০২ সালে ছেলেটা চলে যাওয়ার ১৫ দিনের মাথায় আমি হংকংয়ে গিয়ে পূর্ণ মিটিং করেছি। সকালে নাস্তার টেবিলে চোখ মুছতাম। দুপুরে মিটিং করতাম।

কীভাবে দিন চলে যায়, বলতে এক দীর্ঘশ্বাস নিয়ে তিনি বলেন, খুব চাপে আছি। এত কাজের চাপ কীভাবে সামলাচ্ছি জানি না। তবে চাচ্ছি না আমার অবস্থা আনিসের মতো হোক। সাহস কীভাবে পাচ্ছি জানি না। আমার মা বলতেন ঝড় যখন আসবে, তখন ঝড় সামলাও। পড়ে কেঁদো। মায়ের এই থিউরি প্রয়োগের চেষ্টা করছি। তাই এখন প্রতিদিন চেষ্টা করছি, নিজের পোশাকশিল্প খাতটাকে সামলাই। পড়ে দেখা যাবে কী হয়।

ব্যবসায় আত্মবিশ্বাস জন্মানোর গল্প বলতে গিয়ে ড. রুবানা হক বলেন, আমি সব সময় আত্মবিশ্বাসী। যোগাযোগে ভালো ছিলাম। এখন অতটা নেই। আমি শুটকেসে স্যাম্পল নিয়ে ব্যবসা করতাম। নিজেই স্যাম্পল দেখাতাম। হক সাহেবকে দেখতাম শার্টও আয়রণ করে ক্রেতাদের সামনে দেয়। আসলে এই জিনিসটা সব সময় মনে পড়েছে যে-  নিজে না করলে হয় না। কারও ওপর নির্ভর করতাম না। পোশাকশিল্পে কোটা নিয়ে চিন্তায় ছিলাম। তবে মূল্য সংযোজন নিয়ে চিন্তায় ছিলাম। এখনো আছি। এই সংকটটা রয়েই গেছে।

সংস্কৃতি অঙ্গন থেকে ব্যবসায় আসা প্রসঙ্গ তুলে ধরে ড. রুবানা হক বলেন, আমি পারদর্শী ব্যবসায়ী নই। সাধারণ মানুষের মতো চিন্তাভাবনা করি। মানুষের কল্যাণ করাটা জরুরি। ১৯৯০ সালের শুরুর দিকে আনিসের শরীর খারাপ হয়। তখন চিকিৎসক বললেন আপনি কেন হাল ধরছেন না। তখন হক সাহেব বললেন চলে আসো ব্যবসায়। আনিসের সঙ্গে ব্যবসার অনেক পার্টনার ছিল। ব্যবসায় এসে আমি শুরুতে মাটিতে বসে কাপড় কাটতাম। দুই বছরের মধ্যে আস্তে আস্তে পার্টনারদের সঙ্গে আমরা আলাদা হলাম। তখন চার লাইনের পোশাক কারখানা ছিল। সেটাই কেমন করে যেন বড় হয়ে গেল। মাত্র ৪০০ শ্রমিক নিয়ে কাজ করতাম। এখন ১৫ হাজার শ্রমিক কাজ করছে। দায়িত্ব নিয়ে কাজ করেছি। সংসার, ব্যবসায় জড়িত মানুষজন নিয়েই বেশি ভেবেছি। সংসার নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে এত মার খেয়েছি জীবনে। যার জন্য সমাজ নিয়ে চিন্তা করাটা আমার দায়িত্ব। আমি খুব মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে এসেছি। ওই সংগ্রামটা আমার জন্য জরুরি। আমার বাবা বলতেন কষ্টে কেষ্ট মেলে। আমার মনে হয় অনেক কিছু হারালে, অনেক সংগ্রামের মধ্যদিয়ে গেলে আসলে মানুষ বোধ হয় অন্যকে ভাবতে পারে। আমি ভালো মানুষ নই, কিন্তু আমি ভালো হতে চাই। আমি ভালো হওয়ার যাত্রাটাকে বিশ্বাস করি।

বিবিসি জরিপে শত নারী উদ্যোক্তার তালিকায় স্থান পাওয়ার গল্প বলতে গিয়ে এই নারী উদ্যোক্তা বলেন, ১০০ জন নারীর মধ্যে ১০ জনকে ওরা বিশেষ মেনটর হিসেবে বিবেচনা করল। কম্বোডিয়ার এক মেয়ের দায়িত্ব দেওয়া হলো আমাকে। ওর খুব শখ ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার। আমি তখন মেয়েটির সঙ্গে কম্বোডিয়াতে দেখা করলাম। ওর ডিজাইন দেখলাম। গিয়ে দেখলাম মেয়েটি রাস্তা থেকে কুড়িয়ে খেত। তার ডিজাইন একটি এনজিওর নজরে আসে। মেয়ে তখন এনজিওর বাচ্চাদের সঙ্গে থাকত। কিন্তু মেয়েটি সব সময় স্বপ্ন দেখত সে বড় ডিজাইনার হবে। সেই মেয়েটিকে ঢাকায় এনে আমার কারখানায় নিয়ে যাই। মেয়েটির তৈরি ডিজাইন আমি প্রাইমার্কের কাছে বিক্রিও করেছি। পড়ে মেয়েটিকে উপহার হিসেবে ৫ হাজার ডলারও দিয়েছিলাম। সেই মেয়েটি কিন্তু এখন কম্বোডিয়াতে কাজ করে। ওর জীবন ঘুরে যাওয়াটা আমার জীবনে অনেক আনন্দ দিয়েছে।

আরেকটা তৃপ্তি হলো- আমার কারখানার শ্রমিক সাথী এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেনে অর্থনীতিতে পড়ছে। সেই সাথী আগামী বছর গ্রাজুয়েশন করবে। কী সুন্দর ইংরেজিতে কথা বলছে সাথী। তার কী দাপট। কী সুন্দর কথা বলে। আমার কারখানায় ইন্টার্নি করে গেল। আমি চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি। আসলে আগামী বছর সাথী যখন গ্রাজুয়েট হবে, সেই মুহূর্তটা হবে আমার জন্য আনন্দের। আমি সেই মুহূর্তের জন্য অপেক্ষা করছি। আসলে এই কয়েকটি ঘটনা আমার জীবনকে বদলে দিয়েছে। এমন ১০ জন শ্রমিক পড়ছে। এটা ভালো লাগছে।

শৈশবের এলোমেলো ভাবনাগুলো সম্পর্কে তিনি বলেন, ছোট বেলায় সবসময় ভাবতাম সাংবাদিক হব। জানি না কেন চেয়েছিলাম। তখন দেয়াল পত্রিকা করতাম। একবার ঠিক করেছিলাম দেয়াল পত্রিকা করব। শিশুদের জন্য ম্যাগাজিন করব। স্কুলের দেয়াল পত্রিকা খুব মিস করছি। দেয়াল পত্রিকায় মজার মজার গল্প লিখতাম। আমরা অনেক বড় বড় দেয়াল পত্রিকা করতাম। যদিও ৬ ফুটের বেশি করতে বারণ ছিল। তারপরও মনে হতো ক্যানভাসটা বিশাল বড় করব। দেয়াল পত্রিকার ভিতর টুমোরো পিপল নামে একটা ম্যাগাজিন করার স্বপ্ন দেখতাম। আগামীর বাচ্চাদের নিয়ে পত্রিকা করার স্বপ্নটা পূরণ হয়নি। তবে কেন জানি আগামীকে নিয়ে ভাবতে ভালো লাগে। আগামীর দিকে তাকিয়ে আজকের যত ঝড়ঝন্ডা চলছে, এগুলোকে আমরা মোটামুটি অতিক্রম করব। এগিয়ে যাব। আসলে ঝামেলা সামলাতে সাহস লাগে।

আমি চাই ঢাকা শহরের প্রতিটি দেয়াল যেন জ্বলে ওঠে। এমনকি আমাদের কারখানা প্রাঙ্গণে দেয়াল পত্রিকা হোক। আমার শ্রমিকরা সেখানে ছবি আঁকুক। দুই লাইনের কবিতা লিখুক। কিছু তুলি রাখলাম। যে যার মতো আঁকুক। ওরাও স্বাধীন। ওরাও আঁকতে পারে।  আমাদের অনেক মজার সময় গেছে। সবই তো ফোনে। কারও মনে নেই কিছু।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ডুয়েটের সার্বিক উন্নয়নে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে উপাচার্যের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ডুয়েটের সার্বিক উন্নয়নে শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে উপাচার্যের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি দেশে দ্রুত গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায় : গয়েশ্বর
বিএনপি দেশে দ্রুত গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায় : গয়েশ্বর

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা
৪৩ পণ্য রপ্তানিতে আগের মতোই মিলবে নগদ প্রণোদনা

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কারখানায় আগুন
চট্টগ্রামে কারখানায় আগুন

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও তিনজনের করোনা শনাক্ত

৫৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বাউবির উপাচার্যের ঢাকাস্থ বিভিন্ন এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন
বাউবির উপাচার্যের ঢাকাস্থ বিভিন্ন এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ভারী বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা
কলাপাড়ায় ভারী বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিমান করে কিশোরের আত্মহত্যা
অভিমান করে কিশোরের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিষ্ট হাসিনার মন্ত্রী আব্দুর রহমানের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
ফ্যাসিষ্ট হাসিনার মন্ত্রী আব্দুর রহমানের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার নতুন কমিটি গঠন
বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার নতুন কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ছে
সিরাজগঞ্জে যমুনায় পানি বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী
বিএনপি নেত্রীর হামলা ও লুটপাটের বিচার চাইলেন ব্যবসায়ী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে অংশমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতার মূল্যায়ন সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক
বাসের রেষারেষিতে জাবি শিক্ষার্থীর বাবার মৃত্যু, মৌমিতার ১০ বাস আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
জীবননগরে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার
লুট হওয়া অস্ত্রসহ ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
কিশোরগঞ্জে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ইজিবাইক চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা
৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!
দুদকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা!

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা