শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৯

প্রচ্ছদ

একাত্তরেও তরুণ রফিকুর রহমান

এক হাতে ক্যামেরা আরেক হাতে কলম, রয়টার্সের সেরা ক্যামেরাম্যান
শেখ মেহেদী হাসান ও তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তরেও তরুণ রফিকুর রহমান

রফিকুর রহমান। রয়টার্সে কাজ করছেন ৩৯ বছর হতে চলল। ২০০৭ সালে রয়টার্সের বেস্ট ক্যামেরাম্যান অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে দেশের নানা পট-পরিবর্তনের ঘটনা ধরে রেখেছেন তার ক্যামেরায়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সান্নিধ্য পেয়েছেন। চার দশকের দীর্ঘ ফটো সাংবাদিক জীবনে বহু দুর্লভ ছবি তুলেছেন, সাক্ষী হয়েছেন ইতিহাসের। এখন তার বয়স ৭১। তবু থেমে যাননি। একাত্তরেও দাবিয়ে বেড়াচ্ছেন, কাজ করছেন উদ্দীপনায়। তার ভাষায়, ‘ফটো সাংবাদিকতা আমার নেশা, আমার ভালোবাসা। সেই ভালোবাসার জোরেই কাজ করি।’ ফটোগ্রাফির নেশা ইন্টারমিডিয়েট পড়ার সময় থেকেই। জগন্নাথ কলেজে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি। ফটোগ্রাফির আগ্রহ কীভাবে এলো জানিয়েছেন রফিকুর রহমান, কলেজের পাঠ্যে না থাকলেও কীভাবে সিনেমার মোশন পিকচার চলে তা নিয়ে তার খুব আগ্রহ ছিল। কীভাবে ফিল্মে ছবি ওঠে, প্রজেক্টরের মাধ্যমে তা দেখা যায় এসব নিয়ে পড়তাম। আমার কলেজের পাশেই ফিল্ম প্রোডাকশনগুলো ছিল। কেটে দেওয়া ফিল্ম কুড়িয়ে বাসায় নিয়ে আসতাম। লাইট দিয়ে, ফোকাস করে দেয়ালে সেই ছবিগুলো দেখতাম। এ নিয়ে অনেক এক্সপেরিমেন্ট করতাম। হারিকেনের আলো দিয়েও ফিল্মের ছবি দেখতাম আমি। এ নেশা এতটাই ছিল যে, ৮ মিলিমিটারের ফিল্ম দিয়ে নিজেই প্রজেক্টর বানিয়ে ছবি দেখার চেষ্টা করেছি। দেশবরেণ্য ফটোজার্নালিস্ট রফিকুর রহমান শুরুর দিকে ক্যামেরাম্যান হতে চেয়েছিলেন। ফিল্মোটোগ্রাফিতে তার আগ্রহ ছিল। পরে খ্যাতিমান আলোকচিত্রশিল্পী রশীদ তালুকদারের হাত ধরে নিউজ ফটো জার্নালিজমে ক্যারিয়ার শুরু করেন। তিনি বলেন, রশীদ তালুকদার আমার গুরু। আমি ফটো সাংবাদিকতা করতে চাই এটা শুনে রশীদ ভাই বলেন, তুই লেখাপড়া নষ্ট করে কেন ফটোগ্রাফি শিখবি? অবশ্য ততক্ষণে আমি কিছু টাকা এনে তার হাতে দিয়ে বললাম, আমাকে একটা পুরনো ক্যামেরা কিনে দেন। তিনশ টাকায় একটা ক্যামেরা আর দেড়শ টাকা দিয়ে আমাকে একটা ফ্লাশগান কিনে দেন তিনি। রশীদ তালুকদার, তারপর হাজী জহিরুল হক ছাড়াও অনেকেই আমার ফটো সাংবাদিকতার ক্যারিয়ারে প্রেরণা জুগিয়েছেন। রফিকুর রহমান ১৯৬৯ সালের দিকে ফটো সাংবাদিক হিসেবে পেশাজীবন শুরু করেন। ‘ইভিনিং পোস্ট’ নামে একটি পত্রিকায় তিনি ছবি তুলতেন। সারা দিনের ছবি পত্রিকা অফিসে দিয়ে আসতেন দুপুরে। সন্ধ্যার পরপরই সেটি প্রকাশ হতো। এরপর চাকরি নেন ‘দ্য পিপল’ পত্রিকায়। ১৯৭০ সালে দ্য পিপল পত্রিকার হয়ে তিনি পুরোদমে কাজে নেমে পড়েন। এখানে চাকরি নেওয়ার পেছনেও একটি গল্প আছে। তিনি বলেন, ১৯৭০ এর নভেম্বরে দেশে ভয়াবহ সাইক্লোন হলো। দ্য পিপল আমাকে ডেকে নিয়ে গেল নভেম্বরের ১৩ তারিখ। তারা বলল, তুমি আমাদের এখানে জয়েন কর। সত্যি বলতে, সাইক্লোন বিধ্বস্ত অঞ্চলে পাঠানোর জন্য তারা কোনো ফটোগ্রাফার পাননি। ওই রাতেই আমি রওনা দিই। স্বাধীনতা আন্দোলন তখন তুঙ্গে। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে প্রথম দেখা হয় পল্টনে আওয়ামী লীগের পার্টি অফিসে। বঙ্গবন্ধু খুব ফটোজেনিক ছিলেন। তবুও প্রথম দেখায় ১০ মিনিট পেরিয়ে গেলেও আমি ছবি তুলতে পারছিলাম না। বঙ্গবন্ধু যখন কথা বলতেন তখন পোজ দিয়ে, অ্যাকশন করে কথা বলতেন। আমি ছবি তুলতে পারছিলাম না দেখে তিনি হঠাৎ বললেন, উইচ নিউজপেপার আর ইউ ফ্রম। আমি বললাম, পিপল। এরপরই আমি বঙ্গবন্ধুর কিছু ছবি তুললাম। বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিশক্তি ছিল দারুণ। সেই সময় আমরা প্রায় ১৮ জন ফটোগ্রাফার কাজ করতাম। প্রত্যেককে তিনি নাম ধরে চিনতেন। সবচেয়ে বেশি ভালোবাসতেন গোলাম মাওলাকে। আমাদের ফটোগ্রাফারদের মধ্যে তিনি ছিলেন খুব সৃজনশীল। বঙ্গবন্ধু ফটোগ্রাফারদের আপন করে রাখতেন।

আগরতলা ষড়যন্ত্রের মামলা পাকিস্তানিরা প্রমাণ করতে পারেনি। সাংবাদিকরা বঙ্গবন্ধুর পক্ষে লিখেছেন। বঙ্গবন্ধু সেটা ভালোই জানতেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে তার অন্যরকম সুসম্পর্ক ছিল। রফিকুর রহমান বলেন, বঙ্গবন্ধু নিজেও বলতেন, ‘তোরাই তো আমাকে বিখ্যাত বানিয়েছিস।’

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ ভাষণে বঙ্গবন্ধুর ছবি তুলেছিলেন রফিকুর রহমান। সেই দিনের কথার স্মৃতিচারণ করেন তিনি। বলেন, ‘৭ মার্চে ভাষণে মাত্র সাড়ে তিন-চার ফুট দূর থেকে আমি বঙ্গবন্ধুর ছবি তুলছিলাম। আমি ছবি তোলায় এতটাই মগ্ন ছিলাম যে, ভাষণে মনোযোগ দিতে পারিনি। আমি আসলে বঙ্গবন্ধুর অ্যাকশনসহ একটি ছবি খুঁজছিলাম। সেদিন ভাষণের বক্তব্য তাই মাথায় ঢোকেনি। পরে ভাষণের ৪৫ আরপিএম গ্রামোফোনের রেকর্ড বাজারে আসে। তিন দিন পরে সেই রেকর্ড শুনে আমি আশ্চর্য হয়ে যাই! এত শক্তিশালী একটি ভাষণ সেদিন বঙ্গবন্ধুর সামনে দাঁড়িয়ে শুনেছি অথচ বুঝতে পারিনি।’

২৫ মার্চের পর পুরো দৃশ্য পাল্টে যায়। জ্বালিয়ে দেওয়া হয় পত্রিকা অফিসগুলো। রফিকুর রহমান একটি ক্যামেরা বিক্রি করে রওনা দেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দিকে। উদ্দেশ্য সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে যাওয়া। তিনি বলেন, ‘যে ট্রেনে করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গেলাম সেটাতে যাত্রী ছিল ৮-১০ জন মাত্র। ট্রেন থেকে নেমে শহরে গিয়ে দেখি পুরো শহর খালি, খাঁ খাঁ করছে। সীমান্ত পেরোতে না পেরে আমি ঢাকাতেই ফিরে আসি। মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়টাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে থাকতে হয়েছে।’

স্বাধীন হওয়ার পর দিল্লিতে এশিয়ান ফেয়ারে অংশ নেয় বাংলাদেশ। বাংলাদেশ স্টল সাজানো স্বাধীনতা আন্দোলনের ঐতিহাসিক ছবি দিয়ে। সে সময় বঙ্গবন্ধু ১০ হাজার টাকা অনুদান দেন। তার নির্দেশেই বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের জন্ম। এশিয়ান ফেয়ারের বাংলাদেশ স্টলে প্রদর্শনীর জন্য বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের বহু ঐতিহাসিক ছবির নেগেটিভসহ পাঠিয়েছিলেন রফিকুর রহমান। সেসব আর ফিরে পাননি। যে কারণে তার তোলা বহু দুর্লভ ছবি হারিয়েছে।

রয়টার্সে ৩৯ বছর ধরে নিরলস কাজ করছেন রফিকুর রহমান। ১৯৭৩ সালে দ্য পিপল ছেড়ে বাংলার বাণীতে কাজ শুরু করেন তিনি। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর সব কিছু বদলে যায়। তখন তিনি কাজ করতেন বাংলাদেশ টাইমসে। ১৯৮১ সালে  রয়টার্স টেলিভিশনে কাজের অফার পান তিনি। সেই স্মৃতি মনে করে বলেন, তখন ১৬ মিলিমিটার মোশন পিকচার ফিল্মে কাজ করতাম। বিভিন্ন আন্দোলন শুট করে, ক্যাসেট প্লেয়ারে অডিও নিয়ে মিলিয়ে প্যাকেটে ভরে দৌড় দিতাম এয়ারপোর্টে। কখন কোন ফ্লাইট কখন লন্ডন যাচ্ছে সেই তালিকা থাকত আমার পকেটে। বিমানে বুকিং দিয়ে খবর পাঠিয়ে তবেই ফিরতাম। তখন রয়টার্স ছিল ‘ভিজ নিউজ’। আমি চার দশকে নানা ধরনের ক্যামেরায় কাজের অভিজ্ঞতা পেয়েছি। এক সময় ১৬ মিলিমিটারে শুট করে পাঠাতাম। এরপর সিপি সিক্সটিন, ভিএইচএস ক্যামেরা দিয়েও কাজ করেছি। হাই এইট, এইট, মিনি ডিভি,  ডিভি, ডিভিসি প্রো, এখন কার্ডে ডিজিটাল ক্যামেরায় কাজ করছি।

২০০৭ সালে বাংলাদেশে আন্দোলনের ওপর কাজ করে বিশ্ববাসীর প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি। সে বছরই রয়টার্সের বেস্ট ক্যামেরাম্যান পুরস্কার পান তিনি। ২০০৮ সালে লন্ডনে গিয়ে সেই পুরস্কার গ্রহণ করেন তিনি। রফিকুর রহমান বলেন, রয়টার্স বিশ্বের শীর্ষ সংবাদ মাধ্যমের একটি। এখানে কাজের মূল্যায়ন সত্যিই প্রশংসনীয়। রয়টার্সে ১৯৮১ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত এরশাদবিরোধী আন্দোলনসহ বাংলাদেশের যত আন্দোলন, শীর্ষ খবর, ব্রেকিং নিউজ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক টিভি চ্যানেলে প্রচার হয়েছে সবই আমার করা। ১৯৯৬ সালের পর অন্য আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম, দেশের বেসরকারি টিভি চ্যানেল ধীরে ধীরে কাজ করতে শুরু করে। রয়টার্সে আমি একই সঙ্গে স্টিল ক্যামেরা এবং ভিডিও দুটোই চালাতাম। ২০০৮ সালে রয়টার্সের পুরস্কার পাওয়ার পর আমাকে শুধু টেলিভিশন পার্ট দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়। রয়টার্সের হয়ে ‘হোস্টাইল এনভায়রনমেন্টাল ট্রেনিং’ করেছেন রফিকুর রহমান। ব্রিটিশ মেরিনের অবসরপ্রাপ্ত শীর্ষ সামরিক কর্তারা (সেঞ্চুরিয়ান রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট সার্ভিস) এই ট্রেনিং দিয়ে থাকেন। সেই ট্রেনিংয়ের একটির ঘটনা বলেন তিনি। একবার ট্রেনিংয়ে রওনা করেছি এমন সময় দেখি সামনে একটি গাড়িতে আগুন জ্বলছে। রয়টার্সের হয়ে ২২ জন প্রশিক্ষণার্থী সবাইকে হুট করে গাড়ির দরজা খুলে কালো কাপড় দিয়ে মুখ বেঁধে ফেলা হয়। আমাদের নিয়ে ফেলে দেওয়া হলো ঘাসের ওপর। আমার তখন নিঃশ্বাস নিতেই কষ্ট হচ্ছিল, মৃত্যুভয় চেপে ধরেছিল। কিছুক্ষণ পর আমাদের হাঁটিয়ে নিয়ে যাওয়া হলো বনের ভিতরে। সেখানে আটকে রেখে শুইয়ে রাখা হয় অনেকক্ষণ। পরে যখন মাথার কাপড় খুলে নেওয়া হলো, দেখলাম এরা আমাদের ট্রেনিং শিক্ষক। কমান্ডো বাহিনীর সাজে এরা কিডন্যাপ করে প্রতিকূল পরিবেশে কীভাবে কাজ করতে হয় সেই অভিজ্ঞতা আমাদের দিয়েছেন।

এখন তরুণ ফটোজার্নালিস্টরাও ভালো কাজ করছেন। রফিকুর রহমান মনে করেন, তরুণদের নিউজ ফটোগ্রাফিতে আসতে চাইলে প্রয়োজন দায়িত্ববোধ। তাকে হতে হবে একজন সাংবাদিক। একজন সাংবাদিকের কিছু এথিকস রয়েছে। সেসব মানা চাই।

বাংলাদেশের ফটোগ্রাফি  আন্তর্জাতিক মানের বলেই মনে করেন তিনি। প্রযুক্তি অনেকটাই এগিয়েছে। ডিজিটাল ক্যামেরায় ছবি তোলার কাজ অনেক সহজ ও নিখুঁত করেছে। রফিকুর রহমান বলেন, আমাদের আধুনিক সরঞ্জাম আছে, ছবি তোলার দিক থেকে আমরা কোনো অংশেই পিছিয়ে নেই।

ফটোজার্নালিস্টের ক্যারিয়ারের শুরুতে পরিবারের অনেকেই এটি ভালোভাবে দেখেননি। তিনি বলেন, একবার আমার খালাতো বোনের বিয়েতে গেছি। আমার এক মামা জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কী কর? আমি বললাম ছবি তুলি। তিনি বেশ তাচ্ছিল্য করলেন বলা যায়। আসলে তখনো ফটোজার্নালিজমকে কেউ পেশা হিসেবে সেভাবে গ্রহণ করেনি। পরে মামা যখন জেনেছেন বড় নেতাদের ছবি তুলি তখন আমার কদর বেড়েছে। আগে সাংবাদিকদের আলাদা একটা সম্মানও ছিল।

তার ক্যারিয়ারে বহু ঘটনাবহুল ছবি ও অভিজ্ঞতা রয়েছে। এর মধ্যে দুটি ঘটনা তিনি শুনিয়েছেন। প্রথমটি রোহিঙ্গাদের নিয়ে। রফিকুর রহমান দীর্ঘ সময় ধরে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে প্রবেশের ওপর ছবি ও খবর সংগ্রহ করেছেন। ঠেঙ্গারচরে রোহিঙ্গাদের আবাস ছিল। সে খবরও তিনি আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে তুলে আনেন। ২০১৭ সালে সীমান্তে প্রচন্ড গোলাগুলির পর রোহিঙ্গা জনস্রোত বাংলাদেশে এসে পড়ে। সে সময় সীমান্তের কাঁটাতার পেরিয়ে বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের ঢুকে পড়ার দৃশ্য ধারণ করে রয়টার্সে প্রচার করেন। দ্বিতীয় ঘটনাটি রানা প্লাজা ধস। রফিকুর রহমান বলেন, সেদিন হরতাল ছিল। আমি ছিলাম এয়ারপোর্টের দিকে। হঠাৎই খবর পেলাম সাভারের রানা প্লাজা ধসে পড়েছে। আধা ঘণ্টায় সেখানে পৌঁছে যাই। সাত মিনিটের মতো ফুটেজ নিয়েই আমি ঢাকায় ফিরে আসি। ফলস শট কম থাকায় চার মিনিটের ভিডিও সিঙ্গাপুরে পাঠিয়ে দিই। ১০ মিনিটের মধ্যেই খবরটি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। সেদিন বিকালে আমি আবার রানা প্লাজায় যাই। তখন এই দুর্ঘটনার ভয়াবহতা দেখে বুঝতে পারি এটি কত বড় একটি ঘটনা। রানা প্লাজা নিয়ে প্রায় ২২-২৩ দিন টানা কাজ করেছি।

রফিকুর রহমানের শৈশব কেটেছে ঢাকার ফকিরাপুলে। মা মাজেদা বেগম ছিলেন একজন শিক্ষক। তার পড়াশোনা শুরু হয় পল্টনে বিদ্যামন্দির স্কুলে। এরপর পড়েছেন ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলে। তার বয়স এখন ৭১। এখনো টানা কাজ করে চলেছেন তিনি। তিনি বলেন, ফটোসাংবাদিক    হিসেবে এই কাজ প্রতিটি মুহূর্তে আমি উপভোগ করি। আমার মনে পড়ে না, কখনো কোনো অ্যাসাইনমেন্ট মিস করেছি। মৃত্যুর আগের দিন পর্যন্ত এই কাজই করতে চাই।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন