শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৯

প্রচ্ছদ

একাত্তরেও তরুণ রফিকুর রহমান

এক হাতে ক্যামেরা আরেক হাতে কলম, রয়টার্সের সেরা ক্যামেরাম্যান
শেখ মেহেদী হাসান ও তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তরেও তরুণ রফিকুর রহমান

রফিকুর রহমান। রয়টার্সে কাজ করছেন ৩৯ বছর হতে চলল। ২০০৭ সালে রয়টার্সের বেস্ট ক্যামেরাম্যান অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে দেশের নানা পট-পরিবর্তনের ঘটনা ধরে রেখেছেন তার ক্যামেরায়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সান্নিধ্য পেয়েছেন। চার দশকের দীর্ঘ ফটো সাংবাদিক জীবনে বহু দুর্লভ ছবি তুলেছেন, সাক্ষী হয়েছেন ইতিহাসের। এখন তার বয়স ৭১। তবু থেমে যাননি। একাত্তরেও দাবিয়ে বেড়াচ্ছেন, কাজ করছেন উদ্দীপনায়। তার ভাষায়, ‘ফটো সাংবাদিকতা আমার নেশা, আমার ভালোবাসা। সেই ভালোবাসার জোরেই কাজ করি।’ ফটোগ্রাফির নেশা ইন্টারমিডিয়েট পড়ার সময় থেকেই। জগন্নাথ কলেজে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন তিনি। ফটোগ্রাফির আগ্রহ কীভাবে এলো জানিয়েছেন রফিকুর রহমান, কলেজের পাঠ্যে না থাকলেও কীভাবে সিনেমার মোশন পিকচার চলে তা নিয়ে তার খুব আগ্রহ ছিল। কীভাবে ফিল্মে ছবি ওঠে, প্রজেক্টরের মাধ্যমে তা দেখা যায় এসব নিয়ে পড়তাম। আমার কলেজের পাশেই ফিল্ম প্রোডাকশনগুলো ছিল। কেটে দেওয়া ফিল্ম কুড়িয়ে বাসায় নিয়ে আসতাম। লাইট দিয়ে, ফোকাস করে দেয়ালে সেই ছবিগুলো দেখতাম। এ নিয়ে অনেক এক্সপেরিমেন্ট করতাম। হারিকেনের আলো দিয়েও ফিল্মের ছবি দেখতাম আমি। এ নেশা এতটাই ছিল যে, ৮ মিলিমিটারের ফিল্ম দিয়ে নিজেই প্রজেক্টর বানিয়ে ছবি দেখার চেষ্টা করেছি। দেশবরেণ্য ফটোজার্নালিস্ট রফিকুর রহমান শুরুর দিকে ক্যামেরাম্যান হতে চেয়েছিলেন। ফিল্মোটোগ্রাফিতে তার আগ্রহ ছিল। পরে খ্যাতিমান আলোকচিত্রশিল্পী রশীদ তালুকদারের হাত ধরে নিউজ ফটো জার্নালিজমে ক্যারিয়ার শুরু করেন। তিনি বলেন, রশীদ তালুকদার আমার গুরু। আমি ফটো সাংবাদিকতা করতে চাই এটা শুনে রশীদ ভাই বলেন, তুই লেখাপড়া নষ্ট করে কেন ফটোগ্রাফি শিখবি? অবশ্য ততক্ষণে আমি কিছু টাকা এনে তার হাতে দিয়ে বললাম, আমাকে একটা পুরনো ক্যামেরা কিনে দেন। তিনশ টাকায় একটা ক্যামেরা আর দেড়শ টাকা দিয়ে আমাকে একটা ফ্লাশগান কিনে দেন তিনি। রশীদ তালুকদার, তারপর হাজী জহিরুল হক ছাড়াও অনেকেই আমার ফটো সাংবাদিকতার ক্যারিয়ারে প্রেরণা জুগিয়েছেন। রফিকুর রহমান ১৯৬৯ সালের দিকে ফটো সাংবাদিক হিসেবে পেশাজীবন শুরু করেন। ‘ইভিনিং পোস্ট’ নামে একটি পত্রিকায় তিনি ছবি তুলতেন। সারা দিনের ছবি পত্রিকা অফিসে দিয়ে আসতেন দুপুরে। সন্ধ্যার পরপরই সেটি প্রকাশ হতো। এরপর চাকরি নেন ‘দ্য পিপল’ পত্রিকায়। ১৯৭০ সালে দ্য পিপল পত্রিকার হয়ে তিনি পুরোদমে কাজে নেমে পড়েন। এখানে চাকরি নেওয়ার পেছনেও একটি গল্প আছে। তিনি বলেন, ১৯৭০ এর নভেম্বরে দেশে ভয়াবহ সাইক্লোন হলো। দ্য পিপল আমাকে ডেকে নিয়ে গেল নভেম্বরের ১৩ তারিখ। তারা বলল, তুমি আমাদের এখানে জয়েন কর। সত্যি বলতে, সাইক্লোন বিধ্বস্ত অঞ্চলে পাঠানোর জন্য তারা কোনো ফটোগ্রাফার পাননি। ওই রাতেই আমি রওনা দিই। স্বাধীনতা আন্দোলন তখন তুঙ্গে। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে প্রথম দেখা হয় পল্টনে আওয়ামী লীগের পার্টি অফিসে। বঙ্গবন্ধু খুব ফটোজেনিক ছিলেন। তবুও প্রথম দেখায় ১০ মিনিট পেরিয়ে গেলেও আমি ছবি তুলতে পারছিলাম না। বঙ্গবন্ধু যখন কথা বলতেন তখন পোজ দিয়ে, অ্যাকশন করে কথা বলতেন। আমি ছবি তুলতে পারছিলাম না দেখে তিনি হঠাৎ বললেন, উইচ নিউজপেপার আর ইউ ফ্রম। আমি বললাম, পিপল। এরপরই আমি বঙ্গবন্ধুর কিছু ছবি তুললাম। বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিশক্তি ছিল দারুণ। সেই সময় আমরা প্রায় ১৮ জন ফটোগ্রাফার কাজ করতাম। প্রত্যেককে তিনি নাম ধরে চিনতেন। সবচেয়ে বেশি ভালোবাসতেন গোলাম মাওলাকে। আমাদের ফটোগ্রাফারদের মধ্যে তিনি ছিলেন খুব সৃজনশীল। বঙ্গবন্ধু ফটোগ্রাফারদের আপন করে রাখতেন।

আগরতলা ষড়যন্ত্রের মামলা পাকিস্তানিরা প্রমাণ করতে পারেনি। সাংবাদিকরা বঙ্গবন্ধুর পক্ষে লিখেছেন। বঙ্গবন্ধু সেটা ভালোই জানতেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে তার অন্যরকম সুসম্পর্ক ছিল। রফিকুর রহমান বলেন, বঙ্গবন্ধু নিজেও বলতেন, ‘তোরাই তো আমাকে বিখ্যাত বানিয়েছিস।’

ঐতিহাসিক ৭ মার্চ ভাষণে বঙ্গবন্ধুর ছবি তুলেছিলেন রফিকুর রহমান। সেই দিনের কথার স্মৃতিচারণ করেন তিনি। বলেন, ‘৭ মার্চে ভাষণে মাত্র সাড়ে তিন-চার ফুট দূর থেকে আমি বঙ্গবন্ধুর ছবি তুলছিলাম। আমি ছবি তোলায় এতটাই মগ্ন ছিলাম যে, ভাষণে মনোযোগ দিতে পারিনি। আমি আসলে বঙ্গবন্ধুর অ্যাকশনসহ একটি ছবি খুঁজছিলাম। সেদিন ভাষণের বক্তব্য তাই মাথায় ঢোকেনি। পরে ভাষণের ৪৫ আরপিএম গ্রামোফোনের রেকর্ড বাজারে আসে। তিন দিন পরে সেই রেকর্ড শুনে আমি আশ্চর্য হয়ে যাই! এত শক্তিশালী একটি ভাষণ সেদিন বঙ্গবন্ধুর সামনে দাঁড়িয়ে শুনেছি অথচ বুঝতে পারিনি।’

২৫ মার্চের পর পুরো দৃশ্য পাল্টে যায়। জ্বালিয়ে দেওয়া হয় পত্রিকা অফিসগুলো। রফিকুর রহমান একটি ক্যামেরা বিক্রি করে রওনা দেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দিকে। উদ্দেশ্য সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে যাওয়া। তিনি বলেন, ‘যে ট্রেনে করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গেলাম সেটাতে যাত্রী ছিল ৮-১০ জন মাত্র। ট্রেন থেকে নেমে শহরে গিয়ে দেখি পুরো শহর খালি, খাঁ খাঁ করছে। সীমান্ত পেরোতে না পেরে আমি ঢাকাতেই ফিরে আসি। মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়টাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে থাকতে হয়েছে।’

স্বাধীন হওয়ার পর দিল্লিতে এশিয়ান ফেয়ারে অংশ নেয় বাংলাদেশ। বাংলাদেশ স্টল সাজানো স্বাধীনতা আন্দোলনের ঐতিহাসিক ছবি দিয়ে। সে সময় বঙ্গবন্ধু ১০ হাজার টাকা অনুদান দেন। তার নির্দেশেই বাংলাদেশ ফটোজার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের জন্ম। এশিয়ান ফেয়ারের বাংলাদেশ স্টলে প্রদর্শনীর জন্য বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের বহু ঐতিহাসিক ছবির নেগেটিভসহ পাঠিয়েছিলেন রফিকুর রহমান। সেসব আর ফিরে পাননি। যে কারণে তার তোলা বহু দুর্লভ ছবি হারিয়েছে।

রয়টার্সে ৩৯ বছর ধরে নিরলস কাজ করছেন রফিকুর রহমান। ১৯৭৩ সালে দ্য পিপল ছেড়ে বাংলার বাণীতে কাজ শুরু করেন তিনি। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর সব কিছু বদলে যায়। তখন তিনি কাজ করতেন বাংলাদেশ টাইমসে। ১৯৮১ সালে  রয়টার্স টেলিভিশনে কাজের অফার পান তিনি। সেই স্মৃতি মনে করে বলেন, তখন ১৬ মিলিমিটার মোশন পিকচার ফিল্মে কাজ করতাম। বিভিন্ন আন্দোলন শুট করে, ক্যাসেট প্লেয়ারে অডিও নিয়ে মিলিয়ে প্যাকেটে ভরে দৌড় দিতাম এয়ারপোর্টে। কখন কোন ফ্লাইট কখন লন্ডন যাচ্ছে সেই তালিকা থাকত আমার পকেটে। বিমানে বুকিং দিয়ে খবর পাঠিয়ে তবেই ফিরতাম। তখন রয়টার্স ছিল ‘ভিজ নিউজ’। আমি চার দশকে নানা ধরনের ক্যামেরায় কাজের অভিজ্ঞতা পেয়েছি। এক সময় ১৬ মিলিমিটারে শুট করে পাঠাতাম। এরপর সিপি সিক্সটিন, ভিএইচএস ক্যামেরা দিয়েও কাজ করেছি। হাই এইট, এইট, মিনি ডিভি,  ডিভি, ডিভিসি প্রো, এখন কার্ডে ডিজিটাল ক্যামেরায় কাজ করছি।

২০০৭ সালে বাংলাদেশে আন্দোলনের ওপর কাজ করে বিশ্ববাসীর প্রশংসা কুড়িয়েছেন তিনি। সে বছরই রয়টার্সের বেস্ট ক্যামেরাম্যান পুরস্কার পান তিনি। ২০০৮ সালে লন্ডনে গিয়ে সেই পুরস্কার গ্রহণ করেন তিনি। রফিকুর রহমান বলেন, রয়টার্স বিশ্বের শীর্ষ সংবাদ মাধ্যমের একটি। এখানে কাজের মূল্যায়ন সত্যিই প্রশংসনীয়। রয়টার্সে ১৯৮১ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত এরশাদবিরোধী আন্দোলনসহ বাংলাদেশের যত আন্দোলন, শীর্ষ খবর, ব্রেকিং নিউজ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক টিভি চ্যানেলে প্রচার হয়েছে সবই আমার করা। ১৯৯৬ সালের পর অন্য আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম, দেশের বেসরকারি টিভি চ্যানেল ধীরে ধীরে কাজ করতে শুরু করে। রয়টার্সে আমি একই সঙ্গে স্টিল ক্যামেরা এবং ভিডিও দুটোই চালাতাম। ২০০৮ সালে রয়টার্সের পুরস্কার পাওয়ার পর আমাকে শুধু টেলিভিশন পার্ট দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়। রয়টার্সের হয়ে ‘হোস্টাইল এনভায়রনমেন্টাল ট্রেনিং’ করেছেন রফিকুর রহমান। ব্রিটিশ মেরিনের অবসরপ্রাপ্ত শীর্ষ সামরিক কর্তারা (সেঞ্চুরিয়ান রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট সার্ভিস) এই ট্রেনিং দিয়ে থাকেন। সেই ট্রেনিংয়ের একটির ঘটনা বলেন তিনি। একবার ট্রেনিংয়ে রওনা করেছি এমন সময় দেখি সামনে একটি গাড়িতে আগুন জ্বলছে। রয়টার্সের হয়ে ২২ জন প্রশিক্ষণার্থী সবাইকে হুট করে গাড়ির দরজা খুলে কালো কাপড় দিয়ে মুখ বেঁধে ফেলা হয়। আমাদের নিয়ে ফেলে দেওয়া হলো ঘাসের ওপর। আমার তখন নিঃশ্বাস নিতেই কষ্ট হচ্ছিল, মৃত্যুভয় চেপে ধরেছিল। কিছুক্ষণ পর আমাদের হাঁটিয়ে নিয়ে যাওয়া হলো বনের ভিতরে। সেখানে আটকে রেখে শুইয়ে রাখা হয় অনেকক্ষণ। পরে যখন মাথার কাপড় খুলে নেওয়া হলো, দেখলাম এরা আমাদের ট্রেনিং শিক্ষক। কমান্ডো বাহিনীর সাজে এরা কিডন্যাপ করে প্রতিকূল পরিবেশে কীভাবে কাজ করতে হয় সেই অভিজ্ঞতা আমাদের দিয়েছেন।

এখন তরুণ ফটোজার্নালিস্টরাও ভালো কাজ করছেন। রফিকুর রহমান মনে করেন, তরুণদের নিউজ ফটোগ্রাফিতে আসতে চাইলে প্রয়োজন দায়িত্ববোধ। তাকে হতে হবে একজন সাংবাদিক। একজন সাংবাদিকের কিছু এথিকস রয়েছে। সেসব মানা চাই।

বাংলাদেশের ফটোগ্রাফি  আন্তর্জাতিক মানের বলেই মনে করেন তিনি। প্রযুক্তি অনেকটাই এগিয়েছে। ডিজিটাল ক্যামেরায় ছবি তোলার কাজ অনেক সহজ ও নিখুঁত করেছে। রফিকুর রহমান বলেন, আমাদের আধুনিক সরঞ্জাম আছে, ছবি তোলার দিক থেকে আমরা কোনো অংশেই পিছিয়ে নেই।

ফটোজার্নালিস্টের ক্যারিয়ারের শুরুতে পরিবারের অনেকেই এটি ভালোভাবে দেখেননি। তিনি বলেন, একবার আমার খালাতো বোনের বিয়েতে গেছি। আমার এক মামা জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কী কর? আমি বললাম ছবি তুলি। তিনি বেশ তাচ্ছিল্য করলেন বলা যায়। আসলে তখনো ফটোজার্নালিজমকে কেউ পেশা হিসেবে সেভাবে গ্রহণ করেনি। পরে মামা যখন জেনেছেন বড় নেতাদের ছবি তুলি তখন আমার কদর বেড়েছে। আগে সাংবাদিকদের আলাদা একটা সম্মানও ছিল।

তার ক্যারিয়ারে বহু ঘটনাবহুল ছবি ও অভিজ্ঞতা রয়েছে। এর মধ্যে দুটি ঘটনা তিনি শুনিয়েছেন। প্রথমটি রোহিঙ্গাদের নিয়ে। রফিকুর রহমান দীর্ঘ সময় ধরে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে প্রবেশের ওপর ছবি ও খবর সংগ্রহ করেছেন। ঠেঙ্গারচরে রোহিঙ্গাদের আবাস ছিল। সে খবরও তিনি আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে তুলে আনেন। ২০১৭ সালে সীমান্তে প্রচন্ড গোলাগুলির পর রোহিঙ্গা জনস্রোত বাংলাদেশে এসে পড়ে। সে সময় সীমান্তের কাঁটাতার পেরিয়ে বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের ঢুকে পড়ার দৃশ্য ধারণ করে রয়টার্সে প্রচার করেন। দ্বিতীয় ঘটনাটি রানা প্লাজা ধস। রফিকুর রহমান বলেন, সেদিন হরতাল ছিল। আমি ছিলাম এয়ারপোর্টের দিকে। হঠাৎই খবর পেলাম সাভারের রানা প্লাজা ধসে পড়েছে। আধা ঘণ্টায় সেখানে পৌঁছে যাই। সাত মিনিটের মতো ফুটেজ নিয়েই আমি ঢাকায় ফিরে আসি। ফলস শট কম থাকায় চার মিনিটের ভিডিও সিঙ্গাপুরে পাঠিয়ে দিই। ১০ মিনিটের মধ্যেই খবরটি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। সেদিন বিকালে আমি আবার রানা প্লাজায় যাই। তখন এই দুর্ঘটনার ভয়াবহতা দেখে বুঝতে পারি এটি কত বড় একটি ঘটনা। রানা প্লাজা নিয়ে প্রায় ২২-২৩ দিন টানা কাজ করেছি।

রফিকুর রহমানের শৈশব কেটেছে ঢাকার ফকিরাপুলে। মা মাজেদা বেগম ছিলেন একজন শিক্ষক। তার পড়াশোনা শুরু হয় পল্টনে বিদ্যামন্দির স্কুলে। এরপর পড়েছেন ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলে। তার বয়স এখন ৭১। এখনো টানা কাজ করে চলেছেন তিনি। তিনি বলেন, ফটোসাংবাদিক    হিসেবে এই কাজ প্রতিটি মুহূর্তে আমি উপভোগ করি। আমার মনে পড়ে না, কখনো কোনো অ্যাসাইনমেন্ট মিস করেছি। মৃত্যুর আগের দিন পর্যন্ত এই কাজই করতে চাই।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সালমানের বিগ বসে এবার অংশ নিচ্ছে ‘এআই পুতুল’
সালমানের বিগ বসে এবার অংশ নিচ্ছে ‘এআই পুতুল’

এই মাত্র | শোবিজ

মৌলভীবাজার সীমান্ত দিয়ে আরও ৪৮ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
মৌলভীবাজার সীমান্ত দিয়ে আরও ৪৮ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফলকার টুর্ককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভেনেজুয়েলার পার্লামেন্ট
ফলকার টুর্ককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভেনেজুয়েলার পার্লামেন্ট

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে কেড়ে নেওয়া হচ্ছে ট্রান্সজেন্ডার সাঁতারুর পদক
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে কেড়ে নেওয়া হচ্ছে ট্রান্সজেন্ডার সাঁতারুর পদক

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ত্বকের যত্নে সাহায্য করে নিমপাতা
যেভাবে ত্বকের যত্নে সাহায্য করে নিমপাতা

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চুল পড়ে যাওয়া সমস্যার ঘরোয়া সমাধান
চুল পড়ে যাওয়া সমস্যার ঘরোয়া সমাধান

৪৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আজ ঢাকার বাতাস ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাস ‘সহনীয়’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা
৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ
অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম