শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২০

ভ্রমণ

শীতের ছুটিতে প্রকৃতিকন্যা সিলেটে

শাহজিয়া শাহ্রিন আণিকা
প্রিন্ট ভার্সন
শীতের ছুটিতে প্রকৃতিকন্যা সিলেটে

ধীরে ধীরে নৌকা ঢুকতে লাগল বনের ভিতর। মনে হচ্ছে কোনো শিল্পীর আঁকা ছবির ভিতর প্রবেশ করছি। বর্ষায় গাছের ডালপালা আর পাতাগুলো ছাড়া পুরোটাই থাকে পানির নিচে। কিন্তু গাছের মূলগুলো যে কী রকম সুন্দর তা দেখতে হলে আসতে হবে শীতকালে।

 

হাড়কাঁপানো শীত অনুমান করে সিলেট শহরে নামলাম। প্রথম গন্তব্য সিলেট শহর থেকে ৩৩ কি.মি. দূরের ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর। শহর থেকে সিএনজি নিয়ে ধলাই নদীর ঘাটে পৌঁছলাম। কোথাও সবুজ, কোথাও হালকা নীল, কোথাওবা নীলাভ সবুজ- চোখে ধাঁধা লাগানো রঙের খেলা নদীজুড়ে। দুই-একটা জায়গায় আবার দুটি আলাদা রঙের পানি এক অদৃশ্য বাঁধ নিয়ে আলাদা হয়ে আছে, স্রোত বয়ে যায় কিন্তু এর সীমানা পেরিয়ে এক ফোঁটা রংও এদিক-সেদিক হয় না। বর্ষাকালে পানি অনেক বেশি থাকায় কোনো চর দেখা যায় না, তবে শীতে নদীর বুকে জেগে উঠে সাদা বালুর চর। ওপরে সুনীল আকাশ, নিচে চকচকে কাকচক্ষু পানি, তার মাঝে এই সাদা চরের মিশেলে সে যে কী অপরূপ দৃশ্য তৈরি হয়, তা শুধু শীতকালেই উপভোগ করা যায়। মেঘালয়ের অতিকায় পাথরের ঘিরে থাকা সারি যেন দূরে হাতছানি দিয়ে ডাকে।

 

সারাক্ষণ রঙের লীলা উপভোগ করতে করতে কখন যে সাদা পাথর পৌঁছে গেলাম টেরই পেলাম না। বিশাল অঞ্চলজুড়ে সাদা পাথরের স্তর। তার মাঝখান দিয়ে বয়ে চলেছে অত্যন্ত স্বচ্ছ জলরাশি। এত স্বচ্ছ যে, নিচের পাথরগুলো স্পষ্ট দেখা যায়। যতই ভিতরের দিকে এগোচ্ছিলাম পানির স্রোত ততই বাড়ছিল। আর তর সইল না, নেমে পড়লাম পানিতে। সঙ্গে সঙ্গে শরীরজুড়ে এক ঠাণ্ডা শিহরণ বয়ে গেল। নামার পরই বুঝতে পারলাম যে, কালো রঙের পাথরগুলো খুব পিচ্ছিল, সাদাগুলোতে মোটামুটি দাঁড়িয়ে থাকা যায়। তীব্র স্রোতের ধাক্কায় বারবারই বেসামাল হয়ে পড়ছিলাম। সাবধান না হলে পড়ে গিয়ে ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। কিছুটা সময় জল-পাথরের স্বর্গরাজ্যে মত্ত থেকে পানি থেকে উঠে এলাম। সঙ্গে সঙ্গে অ™ভুত এক প্রশান্তি ভর করল শরীর ও মনে, যার  রেশ রয়ে গেল বহুক্ষণ।

ভোলাগঞ্জ থেকে ফিরে আসার পর দেখতে গেলাম সিলেট থেকে ২০ কি.মি. দূরে অবস্থিত দেশের একমাত্র মিঠাপানির জলাবন রাতারগুল। বাঁধ দিয়ে পানি আটকে রেখে নৌকা চলাচলের ব্যবস্থা করা হয়। ডিঙ্গি নৌকা দেখেই আনন্দে মন ভরে গেল। ধীরে ধীরে নৌকা নিয়ে ঢুকতে লাগলাম বনের ভিতর। মনে হচ্ছিল কোনো শিল্পীর আঁকা ছবির ভিতর প্রবেশ করছি। নিজেও কিছুক্ষণ বৈঠা বাইতে চেষ্টা করলাম, কিন্তু শত চেষ্টা করেও ঠিকমতো ধরতেই পারলাম না। বর্ষায় গাছের ডালপালা আর পাতাগুলো ছাড়া পুরোটাই থাকে পানির নিচে। কিন্তু গাছের মূলগুলো যে কী রকম সুন্দর তা দেখতে হলে আসতে হবে শীতকালে। মাঝির বৈঠার আঘাতে পানির ছলাৎ ছলাৎ শব্দ সেই নিস্তব্ধতায় যোগ করে ভিন্নমাত্রার মূর্ছনা। সৌভাগ্যক্রমে দিনটি ছিল রৌদ্রকরোজ্জ্বল। পাতার ছাদের ফাঁকে ফাঁকে সরু রেখার মতো সোনালি রোদ এসে পানিতে প্রতিফলিত হচ্ছিল। যেতে যেতে অনেকটা মোহগ্রস্তের মতো দেখলাম  নৌকা এসে ভিড়ল ওয়াচ টাওয়ারে। টাওয়ার থেকে সম্পূর্ণ রাতারগুল দেখা যায়। শীতকালে রাতারগুল ভ্রমণের বাড়তি সুবিধা হলো ট্র্যাকিং। জলাভূমির দুই পাশে শুকিয়ে যাওয়া ভূমিতে তৈরি হয় বুনোপথ। যে কোনো অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় মানুষের কাছে ঘন জঙ্গল হেঁটে দেখার অভিজ্ঞতা নিঃসন্দেহে দারুণ রোমাঞ্চকর হবে।

 

ষড়ঋতুর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে প্রকৃতি একেক সময় একেকভাবে নিজেকে সাজায়। এবারের তীব্র শীতের আবেশে কোন রূপে সেজেছে ধলাই নদী, ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর, শ্রীমঙ্গল এবং রাতারগুল তার সন্ধানে আমাদের এবারের যাত্রা।

 

দ্বিতীয় দিন রওনা হলাম চায়ের দেশ শ্রীমঙ্গলে। দিগন্তবিস্তৃত চা গাছের সারির পর সারি আমাদের মোহিত করে রাখে। সবুজের মাঝে ফুটে থাকা হলুদ-সাদা চা ফুল যোগ করে অনিন্দ্য স্নিগ্ধতা। কিন্তু শ্রীমঙ্গলে যে চা বাগান ছাড়াও দেখার মতো অনেক কিছু আছে! অসংখ্য পরিযায়ী পাখির মেলা দেখতে চলে  গেলাম হাইল হাওরের বাইক্কা বিলে। গ্রামে ঢুকতেই হাজারো পাখির কিচির মিচির কানে সুধা-বর্ষণ করতে লাগল। ওয়াচ টাওয়ার থেকে দূরবীক্ষণ যন্ত্রে  দেখতে পেলাম পুরো বিল ছেয়ে আছে পাখিতে। সাপ, পাখি, ডাহুক, জলমোরগ, দলপিপি- কত বিচিত্র নাম তাদের।

বাইক্কা বিল দেখে পৌঁছে গেলাম লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে। বন্যপ্রেমীদের জন্য লাউয়াছড়া এক স্বর্গ। তবে মানুষের সামনে এরা কমই আসে। এখানে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বৈচিত্র্যময় জীবনধারা প্রত্যক্ষ করার সুযোগও মিলবে। রাস্তায় বেরিয়ে চোখ পড়ল টিলার ওপর আনারসের বাগান। চায়ের  দেশে এসে সাত রঙের চা না খেয়ে চলে যাব তা কি হয়? সাত-আট লেয়ারের চায়ের প্রকৃত উদ্ভাবক কিন্তু এই নীলকণ্ঠের মালিক রমেশ রাম গৌড়। আরও দুই-তিনটি দোকানে এই চা পাওয়া যায়, কিন্তু প্রকৃত স্বাদ এবং অসাধারণ  ফ্লেভার একমাত্র এই দোকানের চায়েই আছে। সবশেষে মণিপুরী মেলা পরিদর্শন। মণিপুরীদের নিজ হাতে তৈরি কাপড় ও শৌখিন জিনিসপত্র  কেনার জন্য এটি আদর্শ জায়গা।

 

কোথায় থাকবেন : সিলেটে ছোট-বড় অনেক ধরনের হোটেল রিসোর্ট রয়েছে। আপনাকে পছন্দমতো একটি নির্বাচন করতে পারেন। ভাড়া সর্বনিম্ন ১০০০ টাকায়ও হোটেল পাবেন।

 

কীভাবে যাবেন : ট্রেনে/বিমানে/বাসে যেতে পারেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক