শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

স্বল্প আয়ের মানুষকে সহজ শর্তে বিনিয়োগ করছে এআইবিএল

ফরমান আর চৌধুরী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি
প্রিন্ট ভার্সন
স্বল্প আয়ের মানুষকে সহজ শর্তে বিনিয়োগ করছে এআইবিএল

আবাসন খাতে মোট রিটেইল বিনিয়োগের ৭০-৭৫% আবাসন খাতে বিনিয়োগ করে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক। যা গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী সময়ে সময়ে বৃদ্ধি করে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা বলেছেন ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ফরমান আর চৌধুরী।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মানুষের প্রধানতম চাহিদার একটি বাসস্থান। এ বাসস্থান নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে ব্যাংকের ভূমিকা কেমন?

ফরমান আর চৌধুরী : বাসস্থান মানুষের মৌলিক চাহিদার মধ্যে অন্যতম এবং এটি জীবনের সবচেয়ে বড় এবং গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলোর একটি। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে, যেখানে জনসংখ্যার চাপ এবং শহুরে সম্প্রসারণ দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেখানে নিজস্ব বাসস্থান থাকা একটি বিশাল চ্যালেঞ্জ। এ ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ব্যাংকগুলো হোম ইনভেস্টমেন্ট প্রদান করে, যা মানুষের স্বপ্নের বাড়ি অর্জনকে সহজ করে তোলে। বাংলাদেশ ব্যাংকও আবাসন খাতকে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির একটি মূল চালিকাশক্তি হিসেবে দেখে এবং ব্যাংকগুলোকে এ খাতে ইনভেস্টমেন্ট বা বিনিয়োগ প্রদানে উৎসাহিত করছে। আমরা ইতোমধ্যে রিটেইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গ্রাহকদের জন্য হোম ইনভেস্টমেন্ট ও সেমি-পাকা হোম ইনভেস্টমেন্ট অংশীদারিত্বভিত্তিক বিনিয়োগ পদ্ধতির মাধ্যমে বিনিয়োগ প্রদান করছি। এর ফলে দেশের আবাসন সমস্যা সমাধানে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে চেষ্টা করছি।  

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নিজের বাসস্থান তৈরিতে ব্যাংক কীভাবে মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে?

ফরমান আর চৌধুরী : ব্যাংক দীর্ঘমেয়াদি হোম বিনিয়োগ সুবিধা প্রদান করে, যা গ্রাহকরা তাদের আয় অনুযায়ী সহজ কিস্তিতে পরিশোধ করতে পারেন। সাধারণত বাংলাদেশে ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের দীর্ঘমেয়াদি আবাসন বিনিয়োগ প্রদান করে থাকে, যার মেয়াদ ১৫ থেকে ২০ বছর পর্যন্ত হতে পারে। তাছাড়া কিছু ব্যাংক কম আয়ের মানুষদের জন্য বিশেষ প্রোগ্রাম বা সাশ্রয়ী হাউজিং প্রকল্পেও অর্থায়ন করে থাকে। সাধারণত ব্যাংকগুলো গ্রাহকদের ৭০% পর্যন্ত বিনিয়োগ প্রদান করে এবং অবশিষ্ট ৩০% গ্রাহককে নিজস্ব অর্থ দিয়ে প্রদান করতে হয়। আমি আগেই উল্লেখ করেছি যে, আমরা ইতোমধ্যে গ্রামাঞ্চলে ব্যক্তি পর্যায়ে সেমি-পাকা হোম বিনিয়োগ প্রদান করে থাকি, এর মাধ্যমে স্বল্প আয়ের মানুষের সহজ শর্তে বিনিয়োগ পাওয়ার ক্ষেত্রে আল-আরাফাহ্ ব্যাংক উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করছে। এ ছাড়াও শহরাঞ্চলে ট্রাইপাট্রিট চুক্তির মাধ্যমে বিনিয়োগ প্রদান করে থাকি।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : চাহিদার তুলনায় ব্যাংক দেওয়ার বিনিয়োগ/ঋণের পরিমাণ কি বাড়ানো উচিত?

ফরমান আর চৌধুরী : আবাসন চাহিদার বৃদ্ধি, সক্ষমতা এবং দেশের অর্থনীতিতে এ খাতের গুরুত্ব বিবেচনা করে ব্যাংকগুলোর অর্থায়ন বাড়ানো উচিত। তবে এ ক্ষেত্রে ঝুঁকি নির্ধারণ ও বিনিয়োগ ব্যবস্থাপনা দক্ষতার ওপর গুরুত্বারোপ করা আবশ্যক।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাদের প্রতিষ্ঠান হোম লোন দিলে রিটার্ন হার কত?

ফরমান আর চৌধুরী : ইসলামী ব্যাংকে রিটার্ন হার বিনিয়োগ চুক্তির আওতায় গ্রাহকের সম্মতিতে নির্ধারিত হয়, যেমন এইচপিএসএমভিত্তিক চুক্তিতে মুনাফার হার ১২.৫% থেকে ১৪% হয়ে থাকে।  

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্যাংকগুলোতে হোম লোন নিতে হলে অনেক বেশি ঝামেলা পোহাতে হয় গ্রাহকদের অভিযোগ কতটুকু সঠিক?

ফরমান আর চৌধুরী : ব্যাংকগুলোতে কিছু ক্ষেত্রে ঝামেলা হতে পারে, যেমন জমির ডকুমেন্টেশনের দীর্ঘ প্রক্রিয়া। বিনিয়োগ আবেদন থেকে চূড়ান্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে বেশ কয়েকটি ধাপ থাকে, যেমন কাগজপত্র যাচাই-বাছাই, সম্পত্তি মূল্যায়ন, গ্রাহকের কিস্তি প্রদানের সক্ষমতা যাচাই ইত্যাদি। আমাদের ব্যাংকে ঝামেলা কমানোর জন্য সহজ এবং ন্যায়সংগত প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা হয়। আমরা অনেক ক্ষেত্রে গ্রাহকদের ফিন্যান্সিয়াল এপ্রুভাল ৩ কর্মদিবসের মধ্যে দিয়ে থাকি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের অর্থনীতির অন্যতম খাত আবাসন। ব্যক্তি আবাসন ঋণের প্রতি ব্যাংকগুলোর বেশি আগ্রহ নাকি যৌথ আবাসনে আগ্রহ বেশি।

ফরমান আর চৌধুরী : বর্তমানে ব্যাংকগুলোর প্রধান আগ্রহ রিটেইল ব্যাংকিং বিনিয়োগের দিকে বেশি। যদিও যৌথ আবাসন খাতের বিনিয়োগ বাড়ছে, তবে ব্যক্তিগত আবাসন বিনিয়োগ এখনো ব্যাংকগুলোর প্রধান লক্ষ্য। যেহেতু ব্যক্তি আবাসন বিনিয়োগের ঝুঁকি কম এবং বিনিয়োগ গ্রহীতার ওপর সরাসরি নিয়ন্ত্রণ থাকে, তাই এটি ব্যাংকগুলোর জন্য একটি লাভজনক খাত। ব্যক্তিপর্যায় আবাসন বিনিয়োগ চাহিদা বেশি থাকায় ব্যাংকগুলো সাধারণত এ খাতে বেশি আগ্রহী।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাদের ব্যাংক আবাসন খাতে মোট ঋণের কত ভাগ লোন দেয়?

ফরমান আর চৌধুরী : বর্তমানে গ্রাহকদের আগ্রহ শরীয়াহ্ভিত্তিক রিটেইল বিনিয়োগের প্রতি দিন দিন বাড়ছে। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে রিটেইল বিনিয়োগ বৃদ্ধি করা এবং আবাসন বিনিয়োগ জোরদার করা। আমাদের ব্যাংক আবাসন খাতে মোট রিটেইল বিনিয়োগের ৭০-৭৫% বিনিয়োগ করে থাকে, যা গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী সময়ে সময়ে বৃদ্ধি করা হয়।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গাড়ি কেনার ক্ষেত্রে আপনাদের ব্যাংক কীভাবে সহায়তা করে?

ফরমান আর চৌধুরী : বর্তমানে গ্রাহকদের আবাসন চাহিদা পূরণের পাশাপাশি পরিবারের যাতায়াত সুবিধার জন্য গাড়ি কেনার চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। গ্রাহকদের চাহিদা পূরণে আমরা নতুন ও সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি কেনার জন্য সহজ শর্তে অটো বিনিয়োগ প্রদানের মাধ্যমে ব্যাংকিং সহায়তা করে থাকি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন গাড়ি ছাড়া ব্যাংক ঋণ দিতে চায় না। বাজার বিবেচনায় নিয়ে ব্যাংকগুলোর সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি ক্রয়ে ঋণ দেওয়া কি সম্ভব?

ফরমান আর চৌধুরী : সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি কেনার জন্য বিনিয়োগ দেওয়া সম্ভব, তবে এর জন্য ব্যাংকগুলোকে গাড়ির অবস্থা এবং বাজারমূল্যের সঠিক মূল্যায়ন করতে হবে। আমাদের ব্যাংক ইতোমধ্যে সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি কেনার ক্ষেত্রে বিনিয়োগ প্রদান করে যাচ্ছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আবাসন এবং গাড়ি ক্রয়ের ক্ষেত্রে ঋণের ওপর সুদের হার অনেক বেশি। এটা কতটুকু সঠিক?

ফরমান আর চৌধুরী : আবাসন এবং গাড়ি বিনিয়োগের মুনাফার হার তুলনামূলক বেশি হতে পারে। কারণ এটি দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ এবং ব্যাংকের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার অংশ। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী মুনাফার হার সময়ে সময়ে নির্ধারণ করা হয়।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আবাসন এবং গাড়ি ঋণের ক্ষেত্রে আপনাদের নতুন কোন পরিকল্পনা আছে কিনা?

ফরমান আর চৌধুরী : আমরা ইতোমধ্যে গাড়ি বিনিয়োগের জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি যেমনঃ সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ির জন্য বিনিয়োগ। এছাড়াও, বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংক অটোমোবাইল সেক্টরকে আরও উৎসাহ করার জন্য গাড়ির ক্রয় মূল্যের বিনিয়োগের হার ৪০% থেকে ৬০% ও হাইব্রিড গাড়ির ক্ষেত্রে ৭০% এবং বিনিয়ো সীমা ৪০ লক্ষ থেকে ৬০ লক্ষ টাকায় বৃদ্ধি করেছে এবং সে অনুযায়ী আমাদের অটো বিনিয়োগ চলমান রয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মানুষের এই মৌলিক চাহিদা পূরণের ব্যাংকগুলোর ভূমিকা আরো সহজ করা সম্ভব কিনা? ফরমান আর চৌধুরী : আমরা গ্রাহকদের জন্য দ্রুত বিনিয়োগ প্রক্রিয়াকরণ, ডিজিটাল আবেদনর ব্যবস্থা, এবং সহজ শর্তাবলীর সুবিধা দিতে কাজ করছি। এছাড়াও গ্রামীণ এলাকায় হাউজিং বিনিয়োগ বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানসম্মত শিক্ষা প্রদানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
মানসম্মত শিক্ষা প্রদানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
ইলেকট্রনিকস পণ্যের চাহিদার ৮৫ শতাংশ দেশে উৎপাদিত হয়
ইলেকট্রনিকস পণ্যের চাহিদার ৮৫ শতাংশ দেশে উৎপাদিত হয়
এআইসহ সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে এগিয়ে ওয়ালটন ফ্রিজ
এআইসহ সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে এগিয়ে ওয়ালটন ফ্রিজ
ফ্রিজ ও এসি কেনার আগে...
ফ্রিজ ও এসি কেনার আগে...
ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজার দেশি কোম্পানির দখলে
ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজার দেশি কোম্পানির দখলে
স্বপ্ন থেকে সাফল্যের পথে
স্বপ্ন থেকে সাফল্যের পথে
স্মার্টফোনে অ্যাপ নিয়ন্ত্রণ
স্মার্টফোনে অ্যাপ নিয়ন্ত্রণ
ইউটিউবে প্লে সামথিং বাটন
ইউটিউবে প্লে সামথিং বাটন
আলিবাবার শক্তিশালী এআই
আলিবাবার শক্তিশালী এআই
হোয়াটসঅ্যাপে ডকুমেন্ট স্ক্যানার
হোয়াটসঅ্যাপে ডকুমেন্ট স্ক্যানার
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার ট্রিকস
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার ট্রিকস
ঋণের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ আবাসন খাতের জন্য বরাদ্দ রেখেছে মিডল্যান্ড ব্যাংক
ঋণের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ আবাসন খাতের জন্য বরাদ্দ রেখেছে মিডল্যান্ড ব্যাংক
সর্বশেষ খবর
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর