শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ জুলাই, ২০১৫

স্মৃতিচারণ : হকির সাব্বীর ইউসুফ

এক অনুপম খেলোয়াড়ের প্রতিকৃতি

মুহাম্মদ কামরুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
এক অনুপম খেলোয়াড়ের প্রতিকৃতি

মৃত্যু তো আর দিনক্ষণ গুনে বা হিসাব-নিকাশ করে আসে না। তা বয়সে আমার চেয়ে ১০-১৫ বছরের ছোট সাব্বীর ইউসুফকে আমার আগেই মৃত্যু ছিনিয়ে নিয়ে গেল। ২০১৪ সালের ৩ জুলাইয়ে তার মৃত্যুর খবর আমাকে হতবাক করে দিয়েছিল। তাদের বড় দুই ভাই কামাল ইউসুফ (সাবেক মন্ত্রী) ও খালেদ ইউসুফ (বাচ্চু) ক্রিকেট খেলার সূত্রে পরিচিত হওয়ায় আকমাল ইউসুফ ও সাব্বীর ইউসুফকে তাদের তিন-চার বা পাঁচ বছর বয়স থেকেই চিনি। তাই তার মৃত্যু আমার কাছে বেশ শোকাবহ। জমিদার, রাজনীতিক ও মন্ত্রী ইউসুফ আলী চৌধুরী (মোহন মিয়া) ফরিদপুর থেকে তার পরিবার নিয়ে ঢাকায় বকশীবাজারের বাড়িতে পঞ্চাশের দশকের শুরুতে এসে ওঠেন। তখন থেকেই এ পরিবারের সঙ্গে আমার সখ্য। কামাল ইউসুফ ও খালেদ ইউসুফ তখন পাড়ার টিমের (বিবিসি) নিয়মিত খেলোয়াড় আর আমি সে টিমের গেস্ট ক্রিকেটার। কামাল ইউসুফ ছিলেন টু ডাউন ব্যাটসম্যান ও ঝানু স্লিপ ফিল্ডার। তার ছোট ভাই খালেদ ইউসুফ (বাচ্চু) ছিল মিডল অর্ডার এন্টারপ্রাইজিং ব্যাটসম্যান ও ডান হাতি মিডিয়াম পেস সুইং ও কাটার বোলার। খালেদ সে সময় ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগের অন্যতম প্রতিশ্রুতিবান অলরাউন্ডারদের একজন। আমি পুরান ঢাকার ন্যাশনাল স্পোর্টিং ক্লাবের ক্রিকেটার হলেও লিগের বাইরে ফ্রেন্ডলি ম্যাচে আমি তাদের গেস্ট খেলোয়াড় হিসেবে নিয়মিত খেলতাম।

বড় দুই ভাইয়ের মতো সাব্বীরও কিছু দিন ক্রিকেটে হাত পাকানো শুরু করেছিল। কিন্তু বাড়ি বদলে বকশীবাজার থেকে হকপাড়া হিসেবে খ্যাত মাহুতটুলীতে আসার পরে সবকিছু পাল্টে গেল। তাদের মাহুতটুলীর বাড়ির ৫০ গজের মধ্যে আরমানিটোলা স্কুলমাঠ। আর এ স্কুল দেশের হকির সেরা পীঠস্থান। হকি খেলার সুবিধা ও সুযোগ পেয়ে দুই ক্রিকেটার ভাই বাদে বাকি পাঁচ ভাই আকমাল, সাব্বীর, ফয়সাল, ফুয়াদ ও সবার ছোট সাউদ ইউসুফও ঝুঁকে পড়ে প্রথম বিভাগ হকি লিগে। কেননা কোনো টিমের হয়ে নিয়মিত খেলা ছিল এক স্মরণীয় ঘটনা। সব ভাই বেশ কৃতিত্বের সঙ্গে খেলে তাদের খেলোয়াড়ি জীবন উপভোগ করেছে।

হকিতে ফুল ব্যাকের সুদেহী ও সুদর্শন সাব্বীর ইউসুফ একমাত্র প্রাদেশিক পূর্ব পাকিস্তান পরে ও বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে খেলার গৌরব পায়। তার ঠাণ্ডা মাথার নৈপুণ্য ও শৌর্য প্রদীপ্ত খেলা তাকে সব সময় অন্যসব খেলোয়াড়ের মধ্য থেকে পৃথক করে দিয়েছে। যখন তিনি কম্বাইন্ড স্পোর্টিং, ইস্পাহানি স্পোর্টিং বা আবাহনী কেসির হয়ে খেলেছে তাদের হয়ে শিরোপা জেতা ছাড়াও তার বলিষ্ঠ ও পজিটিভ খেলা দ্বারা তার আলাদা বৈশিষ্ট্য বা স্বকীয়তা বজায় রাখতে পিছপা হয়নি।

তার দীর্ঘ খেলোয়াড়ি জীবনে সাব্বীর ইউসুফ সব সময় তিন তুখোড় খেলোয়াড় আবদুস সাদেক, ইব্রাহিম সাবের ও মোহসিনের অপার সাহচর্যে তার খেলোয়াড়ি জীবনকে সফল ও বর্ণময় করে তোলার জন্য তাদের কাছে সদা ঋণাবদ্ধ। ক্লাব, বিশ্ববিদ্যালয়, প্রাদেশিক বা জাতীয় দলে তাদের সঙ্গে দীর্ঘদিন খেলার অভিজ্ঞতা ছিল পরম উপভোগের অংশ। এ তিনজনের সঙ্গে দীর্ঘদিন খেলা তাদের সবাইকে পরমাত্দীয়তার বাঁধনে বেঁধেছে বলে স্বীকার করতে সাব্বীরকে কখনো কুণ্ঠিত হতে দেখা যায়নি। দীর্ঘ হকি খেলোয়াড়ি জীবনে সাব্বীর অনেক স্মরণীয় ও বরণীয় ম্যাচ খেললেও ১৯৭০ সালে ঢাকা স্টেডিয়ামে মেক্সিকাে অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান দলের বিরুদ্ধে কথা সাব্বীরের স্মৃতিজুড়ে থাকবে। বিশ্বের সেরা ও দোর্দণ্ড প্রতাপশালী দলের বিরুদ্ধে অজানা অখ্যাত পূর্ব পাকিস্তান দলের অসম একতরফা ম্যাচ খেলার শ্রী নষ্ট করে দেবে বলে সবার ধারণা ছিল। কিন্তু ঢাকা স্টেডিয়ামের ২০ হাজার দর্শক অসম এ ম্যাচে সম প্রতিদ্বন্দ্বিতার আগুনে ঝাঁপ দেখে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গিয়েছিল। পাকিস্তানের কুশলী, ধূর্ত ও গোল ক্ষুধার্ত ফরোয়ার্ডদের বিষদাঁত ভেঙে দিয়ে সাদেক, সাব্বীর, সাবের ও মোহসিনের হিমালয়সম দৃঢ়তার সামনে চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে গিয়েছিল। বাংলার দামাল ছেলেদের এ অভাবনীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখে ভাগ্যলক্ষ্মী অলক্ষ্যে ক্রূর হাসি হেসেছিল। হিমালয়সম প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়েও পূর্ব পাকিস্তানকেও হারতে হয়েছিল তানভির দারের বিতর্কিত পেনাল্টি কর্নারের গোলে। ভাগ্যের এ নির্মম প্রহসন মেনে নিয়েই শেষ পর্যন্ত দুই দলকে মাঠ ছাড়তে হয়েছিল।

ম্যাচ জিতেও বিজয়ী পাকিস্তান দলকে এক অজানা লজ্জায় অধোবদন হয়ে মাথা নিচু করে ড্রেসিংরুমে ফিরে যাওয়ার সময় দর্শকরা যেন হাততালি দিতে ভুলে গিয়েছিল। আর ম্যাচ হেরেও স্বাগতিক খেলোয়াড়রা মাথা উঁচু করে যখন বিজয়ীর বেশে সাজঘরে ফিরছিল দর্শকের বিরামহীন হাততালিতে ঢাকা স্টেডিয়াম ও তার চারদিক প্রকম্পিত হয়ে উঠেছিল। ইতিহাসে সেই অত্যাশ্চর্য মুখর মুহূর্তের কালসাক্ষী হিসেবে একমাত্র সাংবাদিক আমিই বেঁচে রয়েছি।

বড় দুই ভাই দক্ষ ক্রিকেটার হলেও বাকি পাঁচ ভাইয়ের হকি খেলোয়াড় হওয়ার পেছনে একটা যোগসূত্র রয়েছে। হকি তারা পেয়েছিল বংশানুক্রমে। বেশ কয়েকবার আমার ঢাকার অদূরে ফরিদপুরে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়। ১৯৬০ সালে ঢাকা জেলা দলের হয়ে ফরিদপুরে আন্তঃজেলা ফুটবল খেলতে যাই। সেবার আগেরবারের চ্যাম্পিয়ন শক্তিশালী ময়মনসিংহ জেলাকে ৫-০ গোলে হারিয়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করি। আমি ম্যাচের প্রথম গোল করার পর ইসিজি প্রেসের জালাল খোন্দকার হ্যাটট্রিকসহ বাকি ৪টি গোল করে। ১৯৭০ সালে ন্যাশনাল স্পোর্টিংয়ের হয়ে সেখানে দুটি প্রদর্শনী ম্যাচ খেলি। সে ম্যাচের উদ্যোক্তা হলেন আমার প্রয়াত আন্তঃ ফুটবলার/ক্রিকেটার/ভাষ্যকার বন্ধু মঞ্জুর হাসান মিন্টু। ১৯৭৭-৭৮ সালে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দল ফরিদপুরে গেলে একটি আন্তঃক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। সে ম্যাচের রিপোর্ট কাভারের জন্য আমাকে সেখানে যেতে হয়। আমি ফরিদপুরে গিয়ে একটি হোটেলে ওঠার কিছু পর সেখানের জমিদারবাড়ি ময়েজ মঞ্জিলে আমি আতিথ্য গ্রহণে বাধ্য হই। সে সময়ই ফরিদপুর টাউন ক্লাবে গেলে জানতে পারি সেখানের ইউসুফ আলী পরিবারের বংশানুক্রমিক হকিপ্রীতির কথা। ক্লাবের দেয়ালে টাঙানো সম্ভবত ১৯২৮ সালে কলকাতার বাইটন কাপ হকিতে অংশগ্রহণকারী ফরিদপুর টাউন ক্লাবের গ্রুপ ছবিতে হকিস্টিক হাতে সাব্বীরদের পিতা ইউসুফ আলী চৌধুরী (মোহন মিয়া)-এর ছবি। রাজনীতিক, মন্ত্রী ইউসুফ আলী চৌধুরী (মোহন মিয়া) থেকে তার সন্তানদের হকিপ্রীতির কথা সেই প্রথম জানতে পারি। দেয়ালে টাঙানো আরেকটি গ্রুপ ছবিতে বোম্বাইয়ের খ্যাতনামা অভিনেতা পৃথ্বীরাজ কাপুর ও অন্যান্য সিনেমা ব্যক্তিত্বের ফরিদপুরের সম্মেলনে যোগদানের কথা জানতে পারি। ফরিদপুর টাউন ক্লাবের এ দুটি গ্রুপ ছবিতেই সে সময়ের ফরিদপুরের হকি ও সিনেমা প্রীতির ঐতিহ্য আজ সারা দেশের গর্বের কারণ। মাত্র কিছু দিন আগে ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় হকির ফাইনালে নৌবাহিনীকে হারিয়ে ফরিদপুর জেলা হকি চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব পেয়েছে। জাতীয় হকিতে ফরিদপুর জেলা টানা তিনবার ফাইনালে খেললেও এবারই তারা শিরোপা পায়। ফরিদপুর টানা তিনবার ফাইনালে খেলাকে হকির রেনেসাঁ বলে অভিহিত করতে পারেন। ১৯৭৬ সালে ফরিদপুর জেলা যখন জাতীয় হকিতে তাদের প্রথম শিরোপা জেতে প্রয়াত সাব্বীর ইউসুফ ছিলেন সে দলের অধিনায়ক, বিজয়ের প্রধান কর্ণধার। সাব্বীরের অধিনায়কত্বের সূচনা থেকে আজ সেখানে হকির রেনেসাঁ সম্ভব হয়েছে বলে হকি চিন্তাবিদ ও বিদগ্ধজনের অভিমত।

খেলার মাঠে নৈপুণ্যের ঝলকানি ও রক্ষণদৃঢ়তার শৌর্যের সঙ্গে খেলোয়াড়দের ঠাণ্ডা মাথায় সবকিছু মোকাবিলায় মেজাজ যদি ঠিক না থাকে তবে আনন্দের খেলা কখনো কখনো নিরানন্দের হাট হয়ে ওঠে, খেলা তখন নরক হয়ে ওঠে। সাব্বীরও ব্যাপারে সদা সতর্ক থাকায় তার খেলোয়াড়ি ঔদার্য্য ও আচরণ প্রতিদ্বন্দ্বী থেকে দর্শকদের কুণ্ঠাহীন প্রশংসা কেড়েছে। তার পারিবারিক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চশিক্ষা সাব্বীর ইউসুফকে খেলা ছেড়ে দেওয়ার অনেক পরেও সম্ভ্রম ও ভালোবাসার পরম এক ব্যক্তি হিসেবে আখ্যা পাওয়া তার নশ্বর জীবনক গৌরবময় করে গড়ে তুলেছিল। দীর্ঘদিন উঁচুমানের হকি খেলেও কোনো অপ্রিয় বা অবাঞ্ছিত ঘটনার সঙ্গে না জড়ানোর জন্য পরম করুণাময়ের কাছে তার শোকরানা জানানোর অন্ত ছিল না।

মানুষ সাব্বীর ইউসুফ তার খেলোয়াড়ি ব্যক্তিত্বকে ছাপিয়ে অভিজাত ঘরের সন্তান সাব্বীর দয়ালু, পরোপকারী, মার্জিত রুচি ও বিবেকবান থাকায় সম্মান ও সম্ভ্রমের মাঝে সব সময় তাকে মাথা উঁচু করে চলতে অসুবিধা হয়নি।

সাব্বীরের এক বোনজামাই মোসলেহউদ্দিন ফরহাদ ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলে আমার সতীর্থ ছিল এবং পঞ্চাশ ও ষাট দশকে ব্রাদার্স ইউনিয়নের দুরন্ত ফাস্ট বোলার হিসেবে সুনাম অর্জন করেছিল। তার আরেক বোনজামাই কাম্বার আলী বাংলাদেশ দাবা ফেডারেশনের সুবর্ণলগ্নে নানাভাবে অবদান রেখে দাবা ব্যক্তিত্ব হিসেবে সম্মানিত। তার বড় বোনজামাই ব্যারিস্টার বদরুল আমিনের ভাই ইকরামুল আমিন (আসাদ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ১৯৪৯ সালে ঢাকা প্রথম বিভাগ ফুটবল লিগ চ্যাম্পিয়ন ইপি জিমখানা ক্লাবের গৌরবদীপ্ত অধিনায়ক ছিলেন।

মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করি, তিনি যেন সাব্বীর ইউসুফকে বেহেশত নসিব করেন।

লেখক : প্রবীণ ক্রীড়া সাংবাদিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার
মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার
মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো
মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দল ঘোষণা বাংলাদেশের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দল ঘোষণা বাংলাদেশের
জাতীয় বাশাআপ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
জাতীয় বাশাআপ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মাঠে হার্ট অ্যাটাকে কোচের মৃত্যু
মাঠে হার্ট অ্যাটাকে কোচের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ
‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল