শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ জুলাই, ২০১৫

স্মৃতিচারণ : হকির সাব্বীর ইউসুফ

এক অনুপম খেলোয়াড়ের প্রতিকৃতি

মুহাম্মদ কামরুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
এক অনুপম খেলোয়াড়ের প্রতিকৃতি

মৃত্যু তো আর দিনক্ষণ গুনে বা হিসাব-নিকাশ করে আসে না। তা বয়সে আমার চেয়ে ১০-১৫ বছরের ছোট সাব্বীর ইউসুফকে আমার আগেই মৃত্যু ছিনিয়ে নিয়ে গেল। ২০১৪ সালের ৩ জুলাইয়ে তার মৃত্যুর খবর আমাকে হতবাক করে দিয়েছিল। তাদের বড় দুই ভাই কামাল ইউসুফ (সাবেক মন্ত্রী) ও খালেদ ইউসুফ (বাচ্চু) ক্রিকেট খেলার সূত্রে পরিচিত হওয়ায় আকমাল ইউসুফ ও সাব্বীর ইউসুফকে তাদের তিন-চার বা পাঁচ বছর বয়স থেকেই চিনি। তাই তার মৃত্যু আমার কাছে বেশ শোকাবহ। জমিদার, রাজনীতিক ও মন্ত্রী ইউসুফ আলী চৌধুরী (মোহন মিয়া) ফরিদপুর থেকে তার পরিবার নিয়ে ঢাকায় বকশীবাজারের বাড়িতে পঞ্চাশের দশকের শুরুতে এসে ওঠেন। তখন থেকেই এ পরিবারের সঙ্গে আমার সখ্য। কামাল ইউসুফ ও খালেদ ইউসুফ তখন পাড়ার টিমের (বিবিসি) নিয়মিত খেলোয়াড় আর আমি সে টিমের গেস্ট ক্রিকেটার। কামাল ইউসুফ ছিলেন টু ডাউন ব্যাটসম্যান ও ঝানু স্লিপ ফিল্ডার। তার ছোট ভাই খালেদ ইউসুফ (বাচ্চু) ছিল মিডল অর্ডার এন্টারপ্রাইজিং ব্যাটসম্যান ও ডান হাতি মিডিয়াম পেস সুইং ও কাটার বোলার। খালেদ সে সময় ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগের অন্যতম প্রতিশ্রুতিবান অলরাউন্ডারদের একজন। আমি পুরান ঢাকার ন্যাশনাল স্পোর্টিং ক্লাবের ক্রিকেটার হলেও লিগের বাইরে ফ্রেন্ডলি ম্যাচে আমি তাদের গেস্ট খেলোয়াড় হিসেবে নিয়মিত খেলতাম।

বড় দুই ভাইয়ের মতো সাব্বীরও কিছু দিন ক্রিকেটে হাত পাকানো শুরু করেছিল। কিন্তু বাড়ি বদলে বকশীবাজার থেকে হকপাড়া হিসেবে খ্যাত মাহুতটুলীতে আসার পরে সবকিছু পাল্টে গেল। তাদের মাহুতটুলীর বাড়ির ৫০ গজের মধ্যে আরমানিটোলা স্কুলমাঠ। আর এ স্কুল দেশের হকির সেরা পীঠস্থান। হকি খেলার সুবিধা ও সুযোগ পেয়ে দুই ক্রিকেটার ভাই বাদে বাকি পাঁচ ভাই আকমাল, সাব্বীর, ফয়সাল, ফুয়াদ ও সবার ছোট সাউদ ইউসুফও ঝুঁকে পড়ে প্রথম বিভাগ হকি লিগে। কেননা কোনো টিমের হয়ে নিয়মিত খেলা ছিল এক স্মরণীয় ঘটনা। সব ভাই বেশ কৃতিত্বের সঙ্গে খেলে তাদের খেলোয়াড়ি জীবন উপভোগ করেছে।

হকিতে ফুল ব্যাকের সুদেহী ও সুদর্শন সাব্বীর ইউসুফ একমাত্র প্রাদেশিক পূর্ব পাকিস্তান পরে ও বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে খেলার গৌরব পায়। তার ঠাণ্ডা মাথার নৈপুণ্য ও শৌর্য প্রদীপ্ত খেলা তাকে সব সময় অন্যসব খেলোয়াড়ের মধ্য থেকে পৃথক করে দিয়েছে। যখন তিনি কম্বাইন্ড স্পোর্টিং, ইস্পাহানি স্পোর্টিং বা আবাহনী কেসির হয়ে খেলেছে তাদের হয়ে শিরোপা জেতা ছাড়াও তার বলিষ্ঠ ও পজিটিভ খেলা দ্বারা তার আলাদা বৈশিষ্ট্য বা স্বকীয়তা বজায় রাখতে পিছপা হয়নি।

তার দীর্ঘ খেলোয়াড়ি জীবনে সাব্বীর ইউসুফ সব সময় তিন তুখোড় খেলোয়াড় আবদুস সাদেক, ইব্রাহিম সাবের ও মোহসিনের অপার সাহচর্যে তার খেলোয়াড়ি জীবনকে সফল ও বর্ণময় করে তোলার জন্য তাদের কাছে সদা ঋণাবদ্ধ। ক্লাব, বিশ্ববিদ্যালয়, প্রাদেশিক বা জাতীয় দলে তাদের সঙ্গে দীর্ঘদিন খেলার অভিজ্ঞতা ছিল পরম উপভোগের অংশ। এ তিনজনের সঙ্গে দীর্ঘদিন খেলা তাদের সবাইকে পরমাত্দীয়তার বাঁধনে বেঁধেছে বলে স্বীকার করতে সাব্বীরকে কখনো কুণ্ঠিত হতে দেখা যায়নি। দীর্ঘ হকি খেলোয়াড়ি জীবনে সাব্বীর অনেক স্মরণীয় ও বরণীয় ম্যাচ খেললেও ১৯৭০ সালে ঢাকা স্টেডিয়ামে মেক্সিকাে অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান দলের বিরুদ্ধে কথা সাব্বীরের স্মৃতিজুড়ে থাকবে। বিশ্বের সেরা ও দোর্দণ্ড প্রতাপশালী দলের বিরুদ্ধে অজানা অখ্যাত পূর্ব পাকিস্তান দলের অসম একতরফা ম্যাচ খেলার শ্রী নষ্ট করে দেবে বলে সবার ধারণা ছিল। কিন্তু ঢাকা স্টেডিয়ামের ২০ হাজার দর্শক অসম এ ম্যাচে সম প্রতিদ্বন্দ্বিতার আগুনে ঝাঁপ দেখে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গিয়েছিল। পাকিস্তানের কুশলী, ধূর্ত ও গোল ক্ষুধার্ত ফরোয়ার্ডদের বিষদাঁত ভেঙে দিয়ে সাদেক, সাব্বীর, সাবের ও মোহসিনের হিমালয়সম দৃঢ়তার সামনে চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে গিয়েছিল। বাংলার দামাল ছেলেদের এ অভাবনীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখে ভাগ্যলক্ষ্মী অলক্ষ্যে ক্রূর হাসি হেসেছিল। হিমালয়সম প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়েও পূর্ব পাকিস্তানকেও হারতে হয়েছিল তানভির দারের বিতর্কিত পেনাল্টি কর্নারের গোলে। ভাগ্যের এ নির্মম প্রহসন মেনে নিয়েই শেষ পর্যন্ত দুই দলকে মাঠ ছাড়তে হয়েছিল।

ম্যাচ জিতেও বিজয়ী পাকিস্তান দলকে এক অজানা লজ্জায় অধোবদন হয়ে মাথা নিচু করে ড্রেসিংরুমে ফিরে যাওয়ার সময় দর্শকরা যেন হাততালি দিতে ভুলে গিয়েছিল। আর ম্যাচ হেরেও স্বাগতিক খেলোয়াড়রা মাথা উঁচু করে যখন বিজয়ীর বেশে সাজঘরে ফিরছিল দর্শকের বিরামহীন হাততালিতে ঢাকা স্টেডিয়াম ও তার চারদিক প্রকম্পিত হয়ে উঠেছিল। ইতিহাসে সেই অত্যাশ্চর্য মুখর মুহূর্তের কালসাক্ষী হিসেবে একমাত্র সাংবাদিক আমিই বেঁচে রয়েছি।

বড় দুই ভাই দক্ষ ক্রিকেটার হলেও বাকি পাঁচ ভাইয়ের হকি খেলোয়াড় হওয়ার পেছনে একটা যোগসূত্র রয়েছে। হকি তারা পেয়েছিল বংশানুক্রমে। বেশ কয়েকবার আমার ঢাকার অদূরে ফরিদপুরে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়। ১৯৬০ সালে ঢাকা জেলা দলের হয়ে ফরিদপুরে আন্তঃজেলা ফুটবল খেলতে যাই। সেবার আগেরবারের চ্যাম্পিয়ন শক্তিশালী ময়মনসিংহ জেলাকে ৫-০ গোলে হারিয়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করি। আমি ম্যাচের প্রথম গোল করার পর ইসিজি প্রেসের জালাল খোন্দকার হ্যাটট্রিকসহ বাকি ৪টি গোল করে। ১৯৭০ সালে ন্যাশনাল স্পোর্টিংয়ের হয়ে সেখানে দুটি প্রদর্শনী ম্যাচ খেলি। সে ম্যাচের উদ্যোক্তা হলেন আমার প্রয়াত আন্তঃ ফুটবলার/ক্রিকেটার/ভাষ্যকার বন্ধু মঞ্জুর হাসান মিন্টু। ১৯৭৭-৭৮ সালে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দল ফরিদপুরে গেলে একটি আন্তঃক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। সে ম্যাচের রিপোর্ট কাভারের জন্য আমাকে সেখানে যেতে হয়। আমি ফরিদপুরে গিয়ে একটি হোটেলে ওঠার কিছু পর সেখানের জমিদারবাড়ি ময়েজ মঞ্জিলে আমি আতিথ্য গ্রহণে বাধ্য হই। সে সময়ই ফরিদপুর টাউন ক্লাবে গেলে জানতে পারি সেখানের ইউসুফ আলী পরিবারের বংশানুক্রমিক হকিপ্রীতির কথা। ক্লাবের দেয়ালে টাঙানো সম্ভবত ১৯২৮ সালে কলকাতার বাইটন কাপ হকিতে অংশগ্রহণকারী ফরিদপুর টাউন ক্লাবের গ্রুপ ছবিতে হকিস্টিক হাতে সাব্বীরদের পিতা ইউসুফ আলী চৌধুরী (মোহন মিয়া)-এর ছবি। রাজনীতিক, মন্ত্রী ইউসুফ আলী চৌধুরী (মোহন মিয়া) থেকে তার সন্তানদের হকিপ্রীতির কথা সেই প্রথম জানতে পারি। দেয়ালে টাঙানো আরেকটি গ্রুপ ছবিতে বোম্বাইয়ের খ্যাতনামা অভিনেতা পৃথ্বীরাজ কাপুর ও অন্যান্য সিনেমা ব্যক্তিত্বের ফরিদপুরের সম্মেলনে যোগদানের কথা জানতে পারি। ফরিদপুর টাউন ক্লাবের এ দুটি গ্রুপ ছবিতেই সে সময়ের ফরিদপুরের হকি ও সিনেমা প্রীতির ঐতিহ্য আজ সারা দেশের গর্বের কারণ। মাত্র কিছু দিন আগে ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় হকির ফাইনালে নৌবাহিনীকে হারিয়ে ফরিদপুর জেলা হকি চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব পেয়েছে। জাতীয় হকিতে ফরিদপুর জেলা টানা তিনবার ফাইনালে খেললেও এবারই তারা শিরোপা পায়। ফরিদপুর টানা তিনবার ফাইনালে খেলাকে হকির রেনেসাঁ বলে অভিহিত করতে পারেন। ১৯৭৬ সালে ফরিদপুর জেলা যখন জাতীয় হকিতে তাদের প্রথম শিরোপা জেতে প্রয়াত সাব্বীর ইউসুফ ছিলেন সে দলের অধিনায়ক, বিজয়ের প্রধান কর্ণধার। সাব্বীরের অধিনায়কত্বের সূচনা থেকে আজ সেখানে হকির রেনেসাঁ সম্ভব হয়েছে বলে হকি চিন্তাবিদ ও বিদগ্ধজনের অভিমত।

খেলার মাঠে নৈপুণ্যের ঝলকানি ও রক্ষণদৃঢ়তার শৌর্যের সঙ্গে খেলোয়াড়দের ঠাণ্ডা মাথায় সবকিছু মোকাবিলায় মেজাজ যদি ঠিক না থাকে তবে আনন্দের খেলা কখনো কখনো নিরানন্দের হাট হয়ে ওঠে, খেলা তখন নরক হয়ে ওঠে। সাব্বীরও ব্যাপারে সদা সতর্ক থাকায় তার খেলোয়াড়ি ঔদার্য্য ও আচরণ প্রতিদ্বন্দ্বী থেকে দর্শকদের কুণ্ঠাহীন প্রশংসা কেড়েছে। তার পারিবারিক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চশিক্ষা সাব্বীর ইউসুফকে খেলা ছেড়ে দেওয়ার অনেক পরেও সম্ভ্রম ও ভালোবাসার পরম এক ব্যক্তি হিসেবে আখ্যা পাওয়া তার নশ্বর জীবনক গৌরবময় করে গড়ে তুলেছিল। দীর্ঘদিন উঁচুমানের হকি খেলেও কোনো অপ্রিয় বা অবাঞ্ছিত ঘটনার সঙ্গে না জড়ানোর জন্য পরম করুণাময়ের কাছে তার শোকরানা জানানোর অন্ত ছিল না।

মানুষ সাব্বীর ইউসুফ তার খেলোয়াড়ি ব্যক্তিত্বকে ছাপিয়ে অভিজাত ঘরের সন্তান সাব্বীর দয়ালু, পরোপকারী, মার্জিত রুচি ও বিবেকবান থাকায় সম্মান ও সম্ভ্রমের মাঝে সব সময় তাকে মাথা উঁচু করে চলতে অসুবিধা হয়নি।

সাব্বীরের এক বোনজামাই মোসলেহউদ্দিন ফরহাদ ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলে আমার সতীর্থ ছিল এবং পঞ্চাশ ও ষাট দশকে ব্রাদার্স ইউনিয়নের দুরন্ত ফাস্ট বোলার হিসেবে সুনাম অর্জন করেছিল। তার আরেক বোনজামাই কাম্বার আলী বাংলাদেশ দাবা ফেডারেশনের সুবর্ণলগ্নে নানাভাবে অবদান রেখে দাবা ব্যক্তিত্ব হিসেবে সম্মানিত। তার বড় বোনজামাই ব্যারিস্টার বদরুল আমিনের ভাই ইকরামুল আমিন (আসাদ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ১৯৪৯ সালে ঢাকা প্রথম বিভাগ ফুটবল লিগ চ্যাম্পিয়ন ইপি জিমখানা ক্লাবের গৌরবদীপ্ত অধিনায়ক ছিলেন।

মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করি, তিনি যেন সাব্বীর ইউসুফকে বেহেশত নসিব করেন।

লেখক : প্রবীণ ক্রীড়া সাংবাদিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড
১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড
বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা
পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা
৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির
৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং
দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড
দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড
ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে ম্যাট হেনরি
ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে ম্যাট হেনরি
আচরণবিধি ভাঙায় দক্ষিণ আফ্রিকার অলরাউন্ডারের শাস্তি
আচরণবিধি ভাঙায় দক্ষিণ আফ্রিকার অলরাউন্ডারের শাস্তি
নেপালের বিপক্ষে প্রাথমিক দলে নেই শমিত শোম
নেপালের বিপক্ষে প্রাথমিক দলে নেই শমিত শোম
বিশ্বকাপজয়ী রোমেরো টটেনহ্যামের নতুন নেতা
বিশ্বকাপজয়ী রোমেরো টটেনহ্যামের নতুন নেতা
পিএসজি ছেড়ে ম্যানসিটিতে যাচ্ছেন দোন্নারুমা?
পিএসজি ছেড়ে ম্যানসিটিতে যাচ্ছেন দোন্নারুমা?
আবারও জাতীয় দলে ফিরছেন লেভানডস্কি
আবারও জাতীয় দলে ফিরছেন লেভানডস্কি
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড
১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি
লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা
পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির
৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭
ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম
শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড
দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড
বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২
হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের ৪১ ওয়ার্ডে হবে ৪১ খেলার মাঠ : চসিক মেয়র
চট্টগ্রামের ৪১ ওয়ার্ডে হবে ৪১ খেলার মাঠ : চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভরা মৌসুমেও সাগরে মিলছে না আশানুরূপ ইলিশ
ভরা মৌসুমেও সাগরে মিলছে না আশানুরূপ ইলিশ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুমিল্লায় মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
নোয়াখালীতে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
৪ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে ম্যাট হেনরি
ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে ম্যাট হেনরি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আচরণবিধি ভাঙায় দক্ষিণ আফ্রিকার অলরাউন্ডারের শাস্তি
আচরণবিধি ভাঙায় দক্ষিণ আফ্রিকার অলরাউন্ডারের শাস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তামাকজনিত রোগে বছরে প্রাণ হারাচ্ছেন ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ
তামাকজনিত রোগে বছরে প্রাণ হারাচ্ছেন ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর
বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর

নগর জীবন

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক
পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি
চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি
কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে

সম্পাদকীয়

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুললেন আরোহী মিম
মুখ খুললেন আরোহী মিম

শোবিজ

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট
জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট

নগর জীবন

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র
ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা