শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ জুলাই, ২০১৫

স্মৃতিচারণ : হকির সাব্বীর ইউসুফ

এক অনুপম খেলোয়াড়ের প্রতিকৃতি

মুহাম্মদ কামরুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
এক অনুপম খেলোয়াড়ের প্রতিকৃতি

মৃত্যু তো আর দিনক্ষণ গুনে বা হিসাব-নিকাশ করে আসে না। তা বয়সে আমার চেয়ে ১০-১৫ বছরের ছোট সাব্বীর ইউসুফকে আমার আগেই মৃত্যু ছিনিয়ে নিয়ে গেল। ২০১৪ সালের ৩ জুলাইয়ে তার মৃত্যুর খবর আমাকে হতবাক করে দিয়েছিল। তাদের বড় দুই ভাই কামাল ইউসুফ (সাবেক মন্ত্রী) ও খালেদ ইউসুফ (বাচ্চু) ক্রিকেট খেলার সূত্রে পরিচিত হওয়ায় আকমাল ইউসুফ ও সাব্বীর ইউসুফকে তাদের তিন-চার বা পাঁচ বছর বয়স থেকেই চিনি। তাই তার মৃত্যু আমার কাছে বেশ শোকাবহ। জমিদার, রাজনীতিক ও মন্ত্রী ইউসুফ আলী চৌধুরী (মোহন মিয়া) ফরিদপুর থেকে তার পরিবার নিয়ে ঢাকায় বকশীবাজারের বাড়িতে পঞ্চাশের দশকের শুরুতে এসে ওঠেন। তখন থেকেই এ পরিবারের সঙ্গে আমার সখ্য। কামাল ইউসুফ ও খালেদ ইউসুফ তখন পাড়ার টিমের (বিবিসি) নিয়মিত খেলোয়াড় আর আমি সে টিমের গেস্ট ক্রিকেটার। কামাল ইউসুফ ছিলেন টু ডাউন ব্যাটসম্যান ও ঝানু স্লিপ ফিল্ডার। তার ছোট ভাই খালেদ ইউসুফ (বাচ্চু) ছিল মিডল অর্ডার এন্টারপ্রাইজিং ব্যাটসম্যান ও ডান হাতি মিডিয়াম পেস সুইং ও কাটার বোলার। খালেদ সে সময় ঢাকা প্রথম বিভাগ ক্রিকেট লিগের অন্যতম প্রতিশ্রুতিবান অলরাউন্ডারদের একজন। আমি পুরান ঢাকার ন্যাশনাল স্পোর্টিং ক্লাবের ক্রিকেটার হলেও লিগের বাইরে ফ্রেন্ডলি ম্যাচে আমি তাদের গেস্ট খেলোয়াড় হিসেবে নিয়মিত খেলতাম।

বড় দুই ভাইয়ের মতো সাব্বীরও কিছু দিন ক্রিকেটে হাত পাকানো শুরু করেছিল। কিন্তু বাড়ি বদলে বকশীবাজার থেকে হকপাড়া হিসেবে খ্যাত মাহুতটুলীতে আসার পরে সবকিছু পাল্টে গেল। তাদের মাহুতটুলীর বাড়ির ৫০ গজের মধ্যে আরমানিটোলা স্কুলমাঠ। আর এ স্কুল দেশের হকির সেরা পীঠস্থান। হকি খেলার সুবিধা ও সুযোগ পেয়ে দুই ক্রিকেটার ভাই বাদে বাকি পাঁচ ভাই আকমাল, সাব্বীর, ফয়সাল, ফুয়াদ ও সবার ছোট সাউদ ইউসুফও ঝুঁকে পড়ে প্রথম বিভাগ হকি লিগে। কেননা কোনো টিমের হয়ে নিয়মিত খেলা ছিল এক স্মরণীয় ঘটনা। সব ভাই বেশ কৃতিত্বের সঙ্গে খেলে তাদের খেলোয়াড়ি জীবন উপভোগ করেছে।

হকিতে ফুল ব্যাকের সুদেহী ও সুদর্শন সাব্বীর ইউসুফ একমাত্র প্রাদেশিক পূর্ব পাকিস্তান পরে ও বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে খেলার গৌরব পায়। তার ঠাণ্ডা মাথার নৈপুণ্য ও শৌর্য প্রদীপ্ত খেলা তাকে সব সময় অন্যসব খেলোয়াড়ের মধ্য থেকে পৃথক করে দিয়েছে। যখন তিনি কম্বাইন্ড স্পোর্টিং, ইস্পাহানি স্পোর্টিং বা আবাহনী কেসির হয়ে খেলেছে তাদের হয়ে শিরোপা জেতা ছাড়াও তার বলিষ্ঠ ও পজিটিভ খেলা দ্বারা তার আলাদা বৈশিষ্ট্য বা স্বকীয়তা বজায় রাখতে পিছপা হয়নি।

তার দীর্ঘ খেলোয়াড়ি জীবনে সাব্বীর ইউসুফ সব সময় তিন তুখোড় খেলোয়াড় আবদুস সাদেক, ইব্রাহিম সাবের ও মোহসিনের অপার সাহচর্যে তার খেলোয়াড়ি জীবনকে সফল ও বর্ণময় করে তোলার জন্য তাদের কাছে সদা ঋণাবদ্ধ। ক্লাব, বিশ্ববিদ্যালয়, প্রাদেশিক বা জাতীয় দলে তাদের সঙ্গে দীর্ঘদিন খেলার অভিজ্ঞতা ছিল পরম উপভোগের অংশ। এ তিনজনের সঙ্গে দীর্ঘদিন খেলা তাদের সবাইকে পরমাত্দীয়তার বাঁধনে বেঁধেছে বলে স্বীকার করতে সাব্বীরকে কখনো কুণ্ঠিত হতে দেখা যায়নি। দীর্ঘ হকি খেলোয়াড়ি জীবনে সাব্বীর অনেক স্মরণীয় ও বরণীয় ম্যাচ খেললেও ১৯৭০ সালে ঢাকা স্টেডিয়ামে মেক্সিকাে অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান দলের বিরুদ্ধে কথা সাব্বীরের স্মৃতিজুড়ে থাকবে। বিশ্বের সেরা ও দোর্দণ্ড প্রতাপশালী দলের বিরুদ্ধে অজানা অখ্যাত পূর্ব পাকিস্তান দলের অসম একতরফা ম্যাচ খেলার শ্রী নষ্ট করে দেবে বলে সবার ধারণা ছিল। কিন্তু ঢাকা স্টেডিয়ামের ২০ হাজার দর্শক অসম এ ম্যাচে সম প্রতিদ্বন্দ্বিতার আগুনে ঝাঁপ দেখে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গিয়েছিল। পাকিস্তানের কুশলী, ধূর্ত ও গোল ক্ষুধার্ত ফরোয়ার্ডদের বিষদাঁত ভেঙে দিয়ে সাদেক, সাব্বীর, সাবের ও মোহসিনের হিমালয়সম দৃঢ়তার সামনে চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে গিয়েছিল। বাংলার দামাল ছেলেদের এ অভাবনীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতা দেখে ভাগ্যলক্ষ্মী অলক্ষ্যে ক্রূর হাসি হেসেছিল। হিমালয়সম প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়েও পূর্ব পাকিস্তানকেও হারতে হয়েছিল তানভির দারের বিতর্কিত পেনাল্টি কর্নারের গোলে। ভাগ্যের এ নির্মম প্রহসন মেনে নিয়েই শেষ পর্যন্ত দুই দলকে মাঠ ছাড়তে হয়েছিল।

ম্যাচ জিতেও বিজয়ী পাকিস্তান দলকে এক অজানা লজ্জায় অধোবদন হয়ে মাথা নিচু করে ড্রেসিংরুমে ফিরে যাওয়ার সময় দর্শকরা যেন হাততালি দিতে ভুলে গিয়েছিল। আর ম্যাচ হেরেও স্বাগতিক খেলোয়াড়রা মাথা উঁচু করে যখন বিজয়ীর বেশে সাজঘরে ফিরছিল দর্শকের বিরামহীন হাততালিতে ঢাকা স্টেডিয়াম ও তার চারদিক প্রকম্পিত হয়ে উঠেছিল। ইতিহাসে সেই অত্যাশ্চর্য মুখর মুহূর্তের কালসাক্ষী হিসেবে একমাত্র সাংবাদিক আমিই বেঁচে রয়েছি।

বড় দুই ভাই দক্ষ ক্রিকেটার হলেও বাকি পাঁচ ভাইয়ের হকি খেলোয়াড় হওয়ার পেছনে একটা যোগসূত্র রয়েছে। হকি তারা পেয়েছিল বংশানুক্রমে। বেশ কয়েকবার আমার ঢাকার অদূরে ফরিদপুরে যাওয়ার সৌভাগ্য হয়। ১৯৬০ সালে ঢাকা জেলা দলের হয়ে ফরিদপুরে আন্তঃজেলা ফুটবল খেলতে যাই। সেবার আগেরবারের চ্যাম্পিয়ন শক্তিশালী ময়মনসিংহ জেলাকে ৫-০ গোলে হারিয়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করি। আমি ম্যাচের প্রথম গোল করার পর ইসিজি প্রেসের জালাল খোন্দকার হ্যাটট্রিকসহ বাকি ৪টি গোল করে। ১৯৭০ সালে ন্যাশনাল স্পোর্টিংয়ের হয়ে সেখানে দুটি প্রদর্শনী ম্যাচ খেলি। সে ম্যাচের উদ্যোক্তা হলেন আমার প্রয়াত আন্তঃ ফুটবলার/ক্রিকেটার/ভাষ্যকার বন্ধু মঞ্জুর হাসান মিন্টু। ১৯৭৭-৭৮ সালে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দল ফরিদপুরে গেলে একটি আন্তঃক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। সে ম্যাচের রিপোর্ট কাভারের জন্য আমাকে সেখানে যেতে হয়। আমি ফরিদপুরে গিয়ে একটি হোটেলে ওঠার কিছু পর সেখানের জমিদারবাড়ি ময়েজ মঞ্জিলে আমি আতিথ্য গ্রহণে বাধ্য হই। সে সময়ই ফরিদপুর টাউন ক্লাবে গেলে জানতে পারি সেখানের ইউসুফ আলী পরিবারের বংশানুক্রমিক হকিপ্রীতির কথা। ক্লাবের দেয়ালে টাঙানো সম্ভবত ১৯২৮ সালে কলকাতার বাইটন কাপ হকিতে অংশগ্রহণকারী ফরিদপুর টাউন ক্লাবের গ্রুপ ছবিতে হকিস্টিক হাতে সাব্বীরদের পিতা ইউসুফ আলী চৌধুরী (মোহন মিয়া)-এর ছবি। রাজনীতিক, মন্ত্রী ইউসুফ আলী চৌধুরী (মোহন মিয়া) থেকে তার সন্তানদের হকিপ্রীতির কথা সেই প্রথম জানতে পারি। দেয়ালে টাঙানো আরেকটি গ্রুপ ছবিতে বোম্বাইয়ের খ্যাতনামা অভিনেতা পৃথ্বীরাজ কাপুর ও অন্যান্য সিনেমা ব্যক্তিত্বের ফরিদপুরের সম্মেলনে যোগদানের কথা জানতে পারি। ফরিদপুর টাউন ক্লাবের এ দুটি গ্রুপ ছবিতেই সে সময়ের ফরিদপুরের হকি ও সিনেমা প্রীতির ঐতিহ্য আজ সারা দেশের গর্বের কারণ। মাত্র কিছু দিন আগে ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় হকির ফাইনালে নৌবাহিনীকে হারিয়ে ফরিদপুর জেলা হকি চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব পেয়েছে। জাতীয় হকিতে ফরিদপুর জেলা টানা তিনবার ফাইনালে খেললেও এবারই তারা শিরোপা পায়। ফরিদপুর টানা তিনবার ফাইনালে খেলাকে হকির রেনেসাঁ বলে অভিহিত করতে পারেন। ১৯৭৬ সালে ফরিদপুর জেলা যখন জাতীয় হকিতে তাদের প্রথম শিরোপা জেতে প্রয়াত সাব্বীর ইউসুফ ছিলেন সে দলের অধিনায়ক, বিজয়ের প্রধান কর্ণধার। সাব্বীরের অধিনায়কত্বের সূচনা থেকে আজ সেখানে হকির রেনেসাঁ সম্ভব হয়েছে বলে হকি চিন্তাবিদ ও বিদগ্ধজনের অভিমত।

খেলার মাঠে নৈপুণ্যের ঝলকানি ও রক্ষণদৃঢ়তার শৌর্যের সঙ্গে খেলোয়াড়দের ঠাণ্ডা মাথায় সবকিছু মোকাবিলায় মেজাজ যদি ঠিক না থাকে তবে আনন্দের খেলা কখনো কখনো নিরানন্দের হাট হয়ে ওঠে, খেলা তখন নরক হয়ে ওঠে। সাব্বীরও ব্যাপারে সদা সতর্ক থাকায় তার খেলোয়াড়ি ঔদার্য্য ও আচরণ প্রতিদ্বন্দ্বী থেকে দর্শকদের কুণ্ঠাহীন প্রশংসা কেড়েছে। তার পারিবারিক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চশিক্ষা সাব্বীর ইউসুফকে খেলা ছেড়ে দেওয়ার অনেক পরেও সম্ভ্রম ও ভালোবাসার পরম এক ব্যক্তি হিসেবে আখ্যা পাওয়া তার নশ্বর জীবনক গৌরবময় করে গড়ে তুলেছিল। দীর্ঘদিন উঁচুমানের হকি খেলেও কোনো অপ্রিয় বা অবাঞ্ছিত ঘটনার সঙ্গে না জড়ানোর জন্য পরম করুণাময়ের কাছে তার শোকরানা জানানোর অন্ত ছিল না।

মানুষ সাব্বীর ইউসুফ তার খেলোয়াড়ি ব্যক্তিত্বকে ছাপিয়ে অভিজাত ঘরের সন্তান সাব্বীর দয়ালু, পরোপকারী, মার্জিত রুচি ও বিবেকবান থাকায় সম্মান ও সম্ভ্রমের মাঝে সব সময় তাকে মাথা উঁচু করে চলতে অসুবিধা হয়নি।

সাব্বীরের এক বোনজামাই মোসলেহউদ্দিন ফরহাদ ঢাকা কলেজিয়েট স্কুলে আমার সতীর্থ ছিল এবং পঞ্চাশ ও ষাট দশকে ব্রাদার্স ইউনিয়নের দুরন্ত ফাস্ট বোলার হিসেবে সুনাম অর্জন করেছিল। তার আরেক বোনজামাই কাম্বার আলী বাংলাদেশ দাবা ফেডারেশনের সুবর্ণলগ্নে নানাভাবে অবদান রেখে দাবা ব্যক্তিত্ব হিসেবে সম্মানিত। তার বড় বোনজামাই ব্যারিস্টার বদরুল আমিনের ভাই ইকরামুল আমিন (আসাদ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ১৯৪৯ সালে ঢাকা প্রথম বিভাগ ফুটবল লিগ চ্যাম্পিয়ন ইপি জিমখানা ক্লাবের গৌরবদীপ্ত অধিনায়ক ছিলেন।

মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করি, তিনি যেন সাব্বীর ইউসুফকে বেহেশত নসিব করেন।

লেখক : প্রবীণ ক্রীড়া সাংবাদিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি, আইপিএলে ফিরছেন কাগিসো রাবাদা
নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি, আইপিএলে ফিরছেন কাগিসো রাবাদা
শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে সিরিজ জয়ের অপেক্ষা বাড়ল যুবাদের
শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে সিরিজ জয়ের অপেক্ষা বাড়ল যুবাদের
‘শিখতে আসিনি, জিততে এসেছি’, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সোহান
‘শিখতে আসিনি, জিততে এসেছি’, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সোহান
এপ্রিলে মাসসেরার সংক্ষিপ্ত তালিকায় মিরাজ
এপ্রিলে মাসসেরার সংক্ষিপ্ত তালিকায় মিরাজ
অধিনায়ক হিসেবে নিশ্চিত নন রোহিত, ইংল্যান্ড সফরে ভারতের নেতৃত্বে কে?
অধিনায়ক হিসেবে নিশ্চিত নন রোহিত, ইংল্যান্ড সফরে ভারতের নেতৃত্বে কে?
বাংলাদেশ সিরিজের সূচি প্রকাশ করলো শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশ সিরিজের সূচি প্রকাশ করলো শ্রীলঙ্কা
প্রভসিমরানের মাঝে ধোনির ছায়া খুঁজে পাচ্ছেন ম্যাথু হেইডেন!
প্রভসিমরানের মাঝে ধোনির ছায়া খুঁজে পাচ্ছেন ম্যাথু হেইডেন!
২৭ কোটির পান্তের ব্যর্থতায় লক্ষ্মৌ মালিকের চেহারায় হতাশার ছাপ
২৭ কোটির পান্তের ব্যর্থতায় লক্ষ্মৌ মালিকের চেহারায় হতাশার ছাপ
বাফুফের সঙ্গে চুক্তিতে ফিরলেন বিদ্রোহী নারী ফুটবলাররা
বাফুফের সঙ্গে চুক্তিতে ফিরলেন বিদ্রোহী নারী ফুটবলাররা
বাংলাদেশের কাছে হারল নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দল
বাংলাদেশের কাছে হারল নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দল
পাপনসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
পাপনসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
ওয়ানডে র‍্যাংকিংয়ে পেছাল বাংলাদেশ
ওয়ানডে র‍্যাংকিংয়ে পেছাল বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
বিনাধান-২৪: বেশি ফলন ও বীজ সংরক্ষণ সুবিধায় ঝুঁকছেন কৃষক
বিনাধান-২৪: বেশি ফলন ও বীজ সংরক্ষণ সুবিধায় ঝুঁকছেন কৃষক

২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেট বিএনপির কড়া হুঁশিয়ারি
সিলেট বিএনপির কড়া হুঁশিয়ারি

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চসিক মেয়রে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ‍্যাফেয়ার্সের সাক্ষাৎ
চসিক মেয়রে সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের চার্জ দ্য অ‍্যাফেয়ার্সের সাক্ষাৎ

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌‘চিত্রশিল্প পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ নাগরিক গড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে’
‌‘চিত্রশিল্প পরিবেশবান্ধব ভবিষ্যৎ নাগরিক গড়তে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে’

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি, আইপিএলে ফিরছেন কাগিসো রাবাদা
নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি, আইপিএলে ফিরছেন কাগিসো রাবাদা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছবিতে কোহলির লাইক দেওয়া নিয়ে আলোচনা, কে এই অভিনেত্রী?
ছবিতে কোহলির লাইক দেওয়া নিয়ে আলোচনা, কে এই অভিনেত্রী?

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে সিরিজ জয়ের অপেক্ষা বাড়ল যুবাদের
শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে সিরিজ জয়ের অপেক্ষা বাড়ল যুবাদের

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিশোরগঞ্জে জমির মাটি বিক্রির দায়ে জরিমানা
কিশোরগঞ্জে জমির মাটি বিক্রির দায়ে জরিমানা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যাথলজিক্যাল নমুনা বিদেশে পাঠাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমতি লাগবে
প্যাথলজিক্যাল নমুনা বিদেশে পাঠাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমতি লাগবে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা শিক্ষার্থীদের
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা শিক্ষার্থীদের

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জব্দ করা ৭ নৌকার নিলাম সম্পন্ন
চাঁদপুরে জব্দ করা ৭ নৌকার নিলাম সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাতের গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে ১০০ জনের নামে মামলা
হাসনাতের গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে ১০০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের নীতির কঠোর সমালোচনায় ফ্রান্স ও ইইউ
ট্রাম্পের নীতির কঠোর সমালোচনায় ফ্রান্স ও ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে জুলাই-আগষ্টে নিহত শহীদ পরিবারে চেক বিতরণ
সিরাজগঞ্জে জুলাই-আগষ্টে নিহত শহীদ পরিবারে চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিখতে আসিনি, জিততে এসেছি’, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সোহান
‘শিখতে আসিনি, জিততে এসেছি’, নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে সোহান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে ডাকাতির মূলহোতা সাগর গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে ডাকাতির মূলহোতা সাগর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নার্সিং শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
নেত্রকোনায় নার্সিং শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নবজাতক ওয়ার্ডের উদ্বোধন
চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নবজাতক ওয়ার্ডের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বাড়ির উঠানে বৃদ্ধকে শুঁড় দিয়ে আছড়ে মারল হাতি
বাড়ির উঠানে বৃদ্ধকে শুঁড় দিয়ে আছড়ে মারল হাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেইলি রোডের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার
বেইলি রোডের আগুন নিয়ন্ত্রণে, ১৮ জনকে জীবিত উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা
নিজ বাসায় থাকার অধিকার ফিরে পেলেন তুরিন আফরোজের মা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ
ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি
মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্যাসসংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ
গ্যাসসংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর
বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রদল সম্পাদকের নিন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে
ব্যাটারের পকেট থেকে মোবাইল ছিটকে পড়ার ঘটনা ভাইরাল, হতবাক অনেকে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা
শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে
আইনজীবী হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হলো চিন্ময় দাসকে

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে আবারও ব্যাপক গোলাগুলি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর

শোবিজ

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

১৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ
১৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন
এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন

শোবিজ

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে