শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০৪, রবিবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২০

মহাশূন্যের রায়ুগু গ্রহাণু থেকে নিয়ে আসা নমুনা থেকে যা জানা যাবে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মহাশূন্যের রায়ুগু গ্রহাণু থেকে নিয়ে আসা নমুনা থেকে যা জানা যাবে

মহাশূন্য থেকে ক্যাপসিউলে করে একটি গ্রহাণুর কিছু নুড়ি পাথর পৃথিবীতে আনার পর বিজ্ঞানীরা দেখতে পেয়েছেন, সেগুলো একেবারে অক্ষত অবস্থায় রয়েছে।

রায়ুগু নামের গ্রহাণু থেকে নুড়ি পাথর নিয়ে এই কন্টেইনারটি স্থানীয় সময় রবিবার ভোরে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার ওমেরা এলাকায় অবতরণ করে।

উদ্ধারকারীদের একটি দল বালুর ভেতর ক্যাপসুলটিকে খুঁজে পায়। প্যারাসুটটি ছিল একটি গাছের ওপরে আটকানো।

জাপানি মহাকাশযান হায়াবুসা-২ রায়ুগু গ্রহাণু থেকে এই নুড়িপাথরগুলো সংগ্রহ করেছে।

পৃথিবীতে ফেরত আসার আগে রায়ুগুতে প্রায় একবছর ধরে অনুসন্ধান করে মহাকাশযানটি। পৃথিবীর কাছাকাছি আসার পর মহাকাশযান থেকে ক্যাপসুলটি বের করে দেয় এবং যানটি ইঞ্জিন চালু করে অন্যদিকে চলে যায়।

আর ক্যাপসুলটি পৃথিবীর আবহাওয়া মণ্ডলে প্রবেশ করে।

হায়াবুসা-২ এর অফিসিয়াল টুইটার একাউন্ট থেকে জানানো হয়েছে, ক্যাপসিউল এবং সেটির প্যারাসুট খুঁজে পাওয়া গেছে অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় সময় রবিবার সকালে।

''হায়াবুসা-২ বাড়ি ফিরে এসেছে,' জাপানে একটি সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন ড. ইয়ুচি তাসুডা, মিশনের প্রজেক্ট ম্যানেজার।

''আমরা রত্নভাণ্ডারটি সংগ্রহ করতে পেরেছি। ক্যাপসিউলটি একেবারে ঠিকঠাকমতো সংগ্রহ করা গেছে, '' তিনি বলছেন।

তিনি জানিয়েছেন, সেখানে কোন ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।

জাপানের ইন্সটিটিউট ফর স্পেস এন্ড অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সায়েন্সের মহাপরিচালক ড. হিতোশি কুনিনাকা বলেছেন, ''২০১১ সালে আমরা হায়াবুসা-২ মহাকাশযানের উন্নয়নের কাজ শুরু করি। সেই স্বপ্ন আজ সত্যি হয়েছে।''

সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপচারিতায় তিনি বলেন, আগের মিশনগুলোয় অনেক কারিগরি জটিলতা দেখা গিয়েছিল। ''তবে হায়াবুসা-২ এর ক্ষেত্রে, আমরা নিয়মমতো সবকিছুই করেছি, শতভাগ করেছি। এবং পরিকল্পনা মতো গ্রহাণুর নমুনা পৃথিবীতে নিয়ে আসতে সফল হয়েছি। ফলশ্রুতিতে আমরা মহাকাশ কর্মসূচীর পরবর্তী ধাপ শুরু করতে পারবো।''

পরবর্তী ধাপের মধ্যে রয়েছে এমএমএক্স নামের একটি মিশন শুরু করা, যার লক্ষ্য হবে মঙ্গলগ্রহের সবচেয়ে বড় উপগ্রহ ফোবোস থেকে নমুনা সংগ্রহ করে আনা।

শনিবার যখন অস্ট্রেলিয়ার কোবের পেডি অঞ্চলের আকাশে ক্যাপসিউলের আগুন দেখা দিতে শুরু করে, তখন অনেকেই এর ছবি তোলে।

সেকেন্ডে ১১ কিলোমিটার গতিতে পৃথিবীর দিকে নেমে আসার সময় গতি শ্লথ করার উদ্দেশ্যে একসময় সেটি প্যারাসুট খুলে দেয়। এরপর থেকে নিজের অবস্থান জানিয়ে সংকেত পাঠাতে শুরু করে ক্যাপসিউলটি।

রয়েল অস্ট্রেলিয়ার এয়ারফোর্সের নিয়ন্ত্রিত এলাকা ওমেরা অঞ্চলে ক্যাপসুলটি নেমে আসে।

উদ্ধারকারী দল ভূমিতে ক্যাপসিউলের অবস্থান শনাক্ত করার পর একটি হেলিকপ্টারে করে সেখানে গিয়ে ক্যাপসিউলটি নিয়ে আসেন।

উদ্ধারকারী দলে ছিলেন জাপানের অ্যারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সির সদস্য সাতোরু নাকাযাওয়া। তিনি সেই উদ্ধার অভিযান সম্পর্কে বলছিলেন, ''হেলিকপ্টার নিয়ে আমরা সেখানে যাই এবং তখনো সেটি সংকেত দিয়ে যাচ্ছিল। সেই সময় চারদিকে ছিল অন্ধকার, সুতরাং সেটা কোথায় ছিল, পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছিল না। আমি খুব খুব নার্ভাস ছিলাম।''

''আমরা ওই এলাকার ওপর দিয়ে অনেকবার ওড়াওড়ি করি এবং আমার মনে হচ্ছিল, হয়তো এটা সেখানেই আছে। এরপর সূর্য উঠতে শুরু করলো এবং আমরা ক্যাপসুলটি দেখতে পেলাম। মনে হলো, ওহ, আমরা ওটা খুঁজে পেয়েছি।''

''কিন্তু সূর্য পুরোপুরি না ওঠা পর্যন্ত আমাদের ধৈর্য নিয়ে অপেক্ষা করতে হয়েছে,'' তিনি বলছেন।

এরপর ক্যাপসিউলটিকে কাছাকাছি একটি স্থানে পর্যবেক্ষণের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। পরে পরীক্ষার জন্য এর ভেতরে থাকা গ্যাস সংগ্রহ করতে শুরু করেন বিজ্ঞানীরা।

এরপরে ১৬ কেজি ওজনের এই ক্যাপসিউলটিকে বিমানে করে জাপানে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে এটিকে জাক্সার সাগামিজাহায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও সংরক্ষণের জন্য নিজে যাওয়া হয়েছে।

এই মিশনের উদ্দেশ্য ছিল রায়ুগু গ্রহাণু থেকে একশো মিলিগ্রামের বেশি নমুনা সংগ্রহ করে নিয়ে আসা।

বেলফাস্টের কুইন্স ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক অ্যালান ফিটজসিমোন্স বলছেন, '' এই নমুনা থেকে শুধুমাত্র সৌরজগতের ইতিহাস নয়, বরং এসব গ্রহাণু সম্পর্কে অনেক তথ্য পাওয়া যাবে।''

সৌরজগত তৈরি হওয়ার সময় যেসব বস্তুপিণ্ড অবশিষ্ট থেকে গিয়েছিল, সেগুলোই মূলত গ্রহাণু হিসাবে মহাশূন্যে ভেসে বেড়ায়। পৃথিবী তৈরিতে যেসব বস্তুপিণ্ড ব্যবহৃত হয়েছিল, সেরকম জিনিস দিয়েই গ্রহাণু তৈরি হয়, তবে সেগুলো কোন গ্রহ বা উপগ্রহের অংশ হয়নি।

লন্ডন ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামের অধ্যাপক সারা রাসেল বলছেন, ''রায়ুগুর মতো গ্রহাণু থেকে নমুনা পাওয়া আমাদের গবেষণার ক্ষেত্রে একটা বিশাল ব্যাপার। কারণ আমরা মনে করি রায়ুগু হচ্ছে অত্যন্ত প্রাচীন শিলা পাথরে তৈরি গ্রহাণু, যা দিয়ে আমাদের সৌরজগত তৈরি হয়েছে,'' তিনি বিবিসি নিউজকে বলছেন।

রায়ুগুর নমুনা পরীক্ষার মাধ্যমে হয়তো জানা যাবে যে কীভাবে পৃথিবীর শুরুর দিকে পানি এবং অন্যান্য উপাদান পৃথিবীতে সঞ্চারিত হয়েছিল।

দীর্ঘদিন ধরেই ধারণা করা হয় যে, সৌরজগতের গোঁড়ার দিকে পৃথিবীতে বেশিরভাগ পানির সরবরাহ হয়েছিল উল্কার মাধ্যমে।

যদিও অনেক উল্কায় থাকা পানি পৃথিবীর সমুদ্রের পানির তুলনায় অনেক আলাদা। তবে সৌরজগতের অনেক উল্কায় থাকা পানির সঙ্গে আবার পৃথিবীর পানির মিলও রয়েছে।

অধ্যাপক অ্যালান ফিটজসিমোন্স বলছেন, ''পৃথিবীতে পানি সরবরাহের উৎস খোঁজার জন্য আমরা দীর্ঘদিন ধরে উল্কা নিয়ে গবেষণা করছি। কিন্তু আমাদের হয়তো আরও কাছাকাছি নজর দেয়া উচিত, বিশেষ করে এইসব প্রাচীন, পাথুরে গ্রহাণুর দিকে।''

''রায়ুগুর এইসব নমুনা পরীক্ষা করে নিশ্চয়ই আমরা সেটাই আরও ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করতে পারবো,'' তিনি বলছেন।

পৃথিবীতে ক্যাপসুলটিকে পাঠিয়ে দিয়ে হায়াবুসা-২ মহাকাশযানটি আরেকটি অভিযানে রওনা হয়েছে। এখন সেটি আরেকটি ছোট আকারের গ্রহাণুর দিকে যাবে। ৩০ মিটার ব্যাসার্ধের এই গ্রহাণুটি ২০৩১ সাল নাগাদ পৃথিবীর কাছাকাছি আসবে। সূত্র: বিবিসি 

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
পোষা প্রাণীর জন্য বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোন ‘পেটফোন’ উন্মোচন
পোষা প্রাণীর জন্য বিশ্বের প্রথম স্মার্টফোন ‘পেটফোন’ উন্মোচন
চ্যাটজিপিটিতে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট, শিশু সুরক্ষা নিয়ে তীব্র বিতর্ক
চ্যাটজিপিটিতে প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট, শিশু সুরক্ষা নিয়ে তীব্র বিতর্ক
ব্ল্যাকবেরি ফিরছে অ্যান্ড্রয়েড রূপে
ব্ল্যাকবেরি ফিরছে অ্যান্ড্রয়েড রূপে
৭০০০ টাকায় আইফোনে ফিরে আসছে ফিজিক্যাল কিবোর্ড
৭০০০ টাকায় আইফোনে ফিরে আসছে ফিজিক্যাল কিবোর্ড
বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল
বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল
ভারতে ১৫০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে গুগল
ভারতে ১৫০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে গুগল
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম
চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম
একটি আইফোনই ফাঁস করল আন্তর্জাতিক ফোন পাচারের চক্র
একটি আইফোনই ফাঁস করল আন্তর্জাতিক ফোন পাচারের চক্র
অ্যান্ড্রয়েডের নতুন ডেস্কটপ মোডে আরও উন্নত হচ্ছে গুগল ক্রোম
অ্যান্ড্রয়েডের নতুন ডেস্কটপ মোডে আরও উন্নত হচ্ছে গুগল ক্রোম
ট্রাম্পের কড়াকড়ির মধ্যেও ভিসা স্পন্সর অব্যাহত থাকবে : এনভিডিয়া
ট্রাম্পের কড়াকড়ির মধ্যেও ভিসা স্পন্সর অব্যাহত থাকবে : এনভিডিয়া
কিভাবে নিরাপদে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি ও রিলস সংরক্ষণ করবেন
কিভাবে নিরাপদে ইন্সটাগ্রাম স্টোরি ও রিলস সংরক্ষণ করবেন
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ
সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ
আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ
পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার
ঢামেক হাসপাতালের আশপাশ থেকে তিন ভবঘুরের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন