শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫

৫জি নেটওয়ার্ক

৫জি কী, কেন প্রয়োজন কীভাবে কাজ করে?

প্রিন্ট ভার্সন
৫জি কী, কেন প্রয়োজন কীভাবে কাজ করে?
প্রযুক্তি বিশ্বে দিনদিন সবকিছুই বদলে যাচ্ছে। টুজি, থ্রিজি ও ৪জি-এরপর এখন গোটা পৃথিবীতে চালু হয়েছে ৫জি (5G)। অপারেটররা ২০১৯ সাল থেকে এর নেটওয়ার্ক চালু করা শুরু করেছে এবং এর ব্যবহারও বাড়ছে...

 

৫জি মানে কী?

ইংরেজিতে টুজি, থ্রিজি, ৪জি বা ৫জিতে ব্যবহৃত ‘জি’ অর্থ জেনারেশন বা প্রজন্ম। ৫জি হচ্ছে পঞ্চম প্রজন্মের ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি (তারহীন নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি)। যা আগের সব সংস্করণগুলোর চেয়ে অনেক বেশি এবং দ্রুত ফ্রিকোয়েন্সিতে চলতে সক্ষম। এ নেটওয়ার্কের বিশাল ক্ষমতা রয়েছে, যা একই সঙ্গে আরও অনেক ডিভাইসকে মোবাইল ইন্টারনেট অ্যাক্সেসের সুযোগ দেয়- এমনকি উচ্চ নেটওয়ার্ক ট্র্যাফিক জায়গাতেও।

 

থ্রিজি বনাম ৪জি বনাম ৫জি : পার্থক্য কী?

♦ সত্তর দশকের শেষে প্রথম প্রজন্ম অর্থাৎ ১জি এসেছিল। যা সেলুলার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে অ্যানালগ ভয়েস কল করা যেত।

♦ ১৯৯০-এর দশকের শুরুতে প্রথম প্রজন্ম (১জি)-কে ২জি-তে আপগ্রেড করা হয়েছিল, যা ডিজিটাল ভয়েস সক্ষমতা নিয়ে আসে।

♦ বিংশ শতাব্দীর (২০০০ সাল) শুরুতে, থ্রিজি আমাদের মোবাইল ডেটা এবং আমাদের ফোনে ইন্টারনেট সার্ফ করার ক্ষমতা দিয়েছিল।

♦ চতুর্থ প্রজন্ম, ৪জি (‘লং টার্ম ইভোলিউশন’ বা এলটিই প্রযুক্তি নামেও পরিচিত), মোবাইল ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট পরিষেবা দিতে সক্ষম হয়। তবে অবকাঠামোটি ইন্টারনেটের অ্যাক্সেসের ক্রমবর্ধমান চাহিদা এবং পরবর্তীকালে উৎপন্ন ডেটার দ্রুত বৃদ্ধির জন্য ডিজাইন করা হয়নি।

♦ এর অর্থ ছিল আরেকটি আপগ্রেডের সময় অর্থাৎ ৫জি। যা দ্রুত ডাউনলোড এবং আপলোড গতি প্রদান করতে সক্ষম।

পঞ্চম প্রজন্মের ৫জি; ৪জি এবং ৩জি নেটওয়ার্কের মতো একই রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে। তবে এটি তাদের গতি, ল্যাটেন্সি এবং নির্ভরযোগ্যতাকে অতিক্রম করতে সক্ষম। ৫জি প্রতি সেকেন্ডে ২০ জিবিপিএস (Gbps) পর্যন্ত সর্বোচ্চ ডাউনলোড করতে পারে, যেখানে ৪জি নেটওয়ার্ক পারে মাত্র ১ জিবিপিএস। এর ল্যাটেন্সিও অনেক কম। তথ্য পাঠানো বা গ্রহণ, মাত্র এক মিলিসেকেন্ড সময় নেয়, যেখানে ৪জির নেয় ২০০ মিলিসেকেন্ড। তা ছাড়া এটি আরও বিস্তৃত ব্যান্ডউইথেও চলতে সক্ষম। অর্থাৎ যে কোনো নির্দিষ্ট সময়ে আরও বেশি ডিভাইস ব্যবহার করা যাবে। এটি ৪জির চেয়ে উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি ডেটা ভলিউম পরিচালনায় সক্ষম। যা পূর্ববর্তী যে কোনো প্রজন্মের চেয়ে দ্রুত এবং আরও দক্ষ। এর আরেকটি পার্থক্য হলো- ব্যবহৃত ট্রান্সমিটারের ধরন। ৪জি এবং এর পূর্বসূরিদের জন্য বড় standalone মোবাইল টাওয়ারের প্রয়োজন ছিল, যার জন্য প্রচুর শক্তি লাগত। তবে ৫জি ছোট ট্রান্সমিটার ব্যবহার করে, যা ভবন এবং অন্যান্য অবকাঠামোতে স্থাপন করা যায়।

 

৫জি প্রযুক্তি কীভাবে কাজ করে?

৫জি পূর্ববর্তী নেটওয়ার্কের মতোই সেলুলার প্রযুক্তি ব্যবহার করে, যেখানে পরিষেবা ছোট এলাকা বা ভৌগোলিক অংশে বিভক্ত, একে সেল বলা হয়। প্রতিটি সেল সাইটে একটি বেস স্টেশন এবং অ্যান্টেনা থাকে এবং এটি রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে ডেটা প্রেরণ করে। একটি সেলের সীমানার মধ্যে থাকা যে কোনো ৫জি ওয়্যারলেস ডিভাইস নেটওয়ার্কে সংযুক্ত হতে পারে। পার্থক্য হলো ৫জি প্রযুক্তি ডেটা এনকোড করার পদ্ধতি পরিবর্তন করে। এটি ওএফডিএম (OFDM) (অর্থোগোনাল ফ্রিকোয়েন্সি-ডিভিশন মাল্টিপ্লেক্সিং)-এর ওপর ভিত্তি করে তৈরি। এর অর্থ এটি হস্তক্ষেপ কমাতে বিভিন্ন চ্যানেলে একটি ডিজিটাল সংকেত মডুলেট করতে পারে। এটি উচ্চ-ব্যান্ড এয়ারওয়েভগুলো এনকোড করে, যা ৪জি এর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল না। ৫জি নেটওয়ার্ক তরঙ্গদৈর্ঘ্য স্পেকট্রামের একাধিক ব্যান্ড (রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি) থেকে নির্মিত। এতে মধ্য ও উচ্চ-স্পেকট্রাম পরিসরের নতুন ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ড রয়েছে। যা বিদ্যমান ফ্রিকোয়েন্সিগুলোর সঙ্গে মিলিত হয়ে ৫জি নেটওয়ার্ক তৈরি করে।

 

৫জি কত দ্রুত কাজ করে?

পঞ্চম প্রজন্মের ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক ৫জির প্রযুক্তিগত অগ্রগতির কল্যাণে ব্যবহারকারীরা ৪জির তুলনায় ডেটা স্থানান্তরের জন্য অনেক দ্রুতগতির ইন্টারনেটসেবা উপভোগ করতে পারে। অনুকূল পরিস্থিতিতে ৫জি প্রতি সেকেন্ডে ২০জিবিপিএস পর্যন্ত সর্বোচ্চ ডাউনলোড এবং ১০জিবিপিএস পর্যন্ত আপলোড করতে পারে। আর ল্যাটেন্সিও কয়েক মিলিসেকেন্ডে কমিয়ে দেয়, যা ডিভাইসে ডেটা পৌঁছানোর জন্য নেটওয়ার্কজুড়ে ডেটা ভ্রমণের সময়কে পাঁচগুণ পর্যন্ত কমিয়ে দিতে পারে। তবে এসব সুবিধা কিংবা হার- অবস্থান, নেটওয়ার্ক প্রদানকারী (অপারেটর) এবং ডিভাইসের ক্ষমতার ওপর নির্ভরশীল। ৫জি নতুন রেডিও স্পেকট্রামে প্রসারিত করে নেটওয়ার্কের ক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করে।

 

৫জির ফ্রিকোয়েন্সি কত?

৫জি লো-ব্যান্ড (১ গিগাহার্টজের নিচে ফ্রিকোয়েন্সি), মিড-রেঞ্জ ব্যান্ড (১ থেকে ৬ গিগাহার্টজ) এবং নতুন হাই-ব্যান্ড স্পেকট্রাম (২৪.২৫ থেকে ৮৬ গিগাহার্টজ) কভার করে। সর্বোচ্চ ফ্রিকোয়েন্সি হলো মিলিমিটার-ওয়েভ (mmWave), যা দ্রুততম গতি সরবরাহ করে।

 

৫জি কেন গুরুত্বপূর্ণ?

♦ ডেটা স্থানান্তরের জন্য ৫জি এর গতি জীবনকে অনেক উপায়ে সহজ করে তোলে।

♦ দূরবর্তী অফিসেও একই স্তরের কর্মক্ষমতা পাবে, সংযোগে কোনো বিলম্ব ছাড়াই।

♦ গ্রামীণ এলাকায় ৫জি ফিক্সড ওয়্যারলেস অ্যাক্সেস (FWA) সংযোগ উন্নত করবে।

♦ ৫জি ক্লাউড পরিষেবাগুলোতে প্রায় তাৎক্ষণিক অ্যাক্সেস এবং রিয়েল-টাইম ভিডিও অনুবাদের মতো জিনিসগুলোর অনুমতি দেয়।

♦ ৫জি সেলুলার এবং ওয়াইফাই অ্যাক্সেসে নির্বিঘ্ন ওপেন রোমিং ক্ষমতা প্রদান করে।

স্বাস্থ্যসেবায় ৫জি রোগীদের রিয়েল-টাইম পর্যবেক্ষণে সক্ষম, ফলে ডাক্তারদের দ্রুত রোগ নির্ণয়, রোবোটিক সার্জারি নিরাপদ করবে।

♦ ৫জি পূর্ববর্তী মোবাইল প্রজন্মগুলোর চেয়ে বেশি শক্তি-দক্ষ, কারণ এটি নেটওয়ার্কের বিদ্যুৎ খরচ হ্রাস করে। ফলে ডিভাইসের ব্যাটারির আয়ুষ্কাল বাড়তে পারে।

♦ ৫জি এখন পর্যন্ত সবচেয়ে সুরক্ষিত মোবাইল নেটওয়ার্ক, তবে যারা অতিরিক্ত গোপনীয়তা চান তারা তাদের নিজস্ব ব্যক্তিগত ৫জি নেটওয়ার্ক সেট আপ করে নিতে পারেন।

♦ ৫জি ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (VR), অগমেন্টেড রিয়েলিটি (AR), IoT (ইন্টারনেট অব থিংস), এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI) প্রযুক্তির বিকাশে নতুন সম্ভাবনা উন্মুক্ত করে।

তথ্যসূত্র : ভোনেজ

এই বিভাগের আরও খবর
এম৩৩, ট্রায়াঙ্গুলাম গ্যালাক্সি
এম৩৩, ট্রায়াঙ্গুলাম গ্যালাক্সি
চ্যাটজিপিটি অ্যাপেই স্পটিফাই, ক্যানভা
চ্যাটজিপিটি অ্যাপেই স্পটিফাই, ক্যানভা
নতুন গ্রহ ‘প্ল্যানেট ওয়াই’!
নতুন গ্রহ ‘প্ল্যানেট ওয়াই’!
হোয়াটসঅ্যাপে অনুবাদ আরও সহজ
হোয়াটসঅ্যাপে অনুবাদ আরও সহজ
পাওয়ারপয়েন্টে সময় বাঁচানোর কৌশল
পাওয়ারপয়েন্টে সময় বাঁচানোর কৌশল
অ্যান্ড্রয়েডের জন্য গুগল আনল ছয় ফিচার
অ্যান্ড্রয়েডের জন্য গুগল আনল ছয় ফিচার
আইফোনে বিরক্তিকর কল? কল স্ক্রিন ফিচার ব্যবহার করুন
আইফোনে বিরক্তিকর কল? কল স্ক্রিন ফিচার ব্যবহার করুন
এনজিসি ২৬৮৩ (ইউএফও গ্যালাক্সি)
এনজিসি ২৬৮৩ (ইউএফও গ্যালাক্সি)
এআই-চালিত ড্রোনের নতুন কৌশল
এআই-চালিত ড্রোনের নতুন কৌশল
আইফোন ১৭ প্রো-এর নতুন রং ‘কসমিক অরেঞ্জ’ নিয়ে অ্যাপলের ব্যাখ্যা
আইফোন ১৭ প্রো-এর নতুন রং ‘কসমিক অরেঞ্জ’ নিয়ে অ্যাপলের ব্যাখ্যা
রাতের আকাশে দেখার মতো কয়েকটি সুন্দর গ্যালাক্সি
রাতের আকাশে দেখার মতো কয়েকটি সুন্দর গ্যালাক্সি
ইউএসবি ক্যাবল : দেখতে এক কিন্তু ক্ষমতা ভিন্ন!
ইউএসবি ক্যাবল : দেখতে এক কিন্তু ক্ষমতা ভিন্ন!
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান
জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন
সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা
এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে
জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন
৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো
রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি
কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধ উত্তেজনা
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধ উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে
দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে

নগর জীবন

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত
মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত

নগর জীবন

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না
অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না

নগর জীবন

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট
চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট

নগর জীবন

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

পূর্ব-পশ্চিম

নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল

নগর জীবন

এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু
হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু

পূর্ব-পশ্চিম

আত্মসমর্পণের দরখাস্ত করেও পালিয়ে গেলেন রাজউক কর্মকর্তা
আত্মসমর্পণের দরখাস্ত করেও পালিয়ে গেলেন রাজউক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা