শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৯, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা কুতুবদিয়া

মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, কুতুবদিয়া
অনলাইন ভার্সন
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা কুতুবদিয়া

বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা কক্সবাজারের সাগরবেষ্টিত অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি দ্বীপ উপজেলা কুতুবদিয়া। বিখ্যাত ধর্মীয় সাধক কুতুবউদ্দীনের নামানুসারে এই দ্বীপের নামকরণ করা হয়। দ্বীপের নৈসর্গিক সৌন্দর্য যেন হাতছানি দিয়ে ডাকছে ভ্রমণপিপাসু পর্যটকদের। চোখ জুড়ানো বিস্তৃত সমুদ্র সৈকতে বিশাল বঙ্গোপসাগরের নীল জলরাশির বিরামহীন আছড়েপড়া ঢেউয়ে যেন বিমোহিত হয় মনপ্রাণ। 

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যেন দ্বীপের প্রতিটি কোনায় কোনায়। দ্বীপের সর্ব দক্ষিণে বাইন, কেওড়া, পশ্চিমে ঝাউগাছের বাগানে গেলে যেন মনে হয় সুন্দরবনের কোনো একটা অংশে বিচরণ করছি। আর উত্তরে বাতিঘর দেখতে যেমন চোখ ধাঁধানো দৃশ্য, ঠিক তেমনি রাতের বেলা বিশাল সাগরের বুকজুড়ে নাবিকের দিক নির্দেশনায় উঁকি দিয়ে যায় অভিরাম আলোর খেলা।

দ্বীপের অবিচ্ছিন্ন প্রায় ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্রসৈকত, যা পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার সৈকতের আদলে গড়া। স্বল্প খরচে মনোরম পরিবেশে উত্তম ভ্রমণ পিপাসুদের পিপাসা মেটানোর সবচেয়ে ভালো সুযোগ এই দ্বীপ। একদিকে যেমন কক্সবাজারের স্বাদ নেয়া যায় অপরদিকে সেন্টমার্টিন ভ্রমণের স্বাদ মিলবে পর্যটকদের একই জায়গায়। জীব বৈচিত্র্যময় দ্বীপের সমুদ্রসৈকতে রয়েছে লাল কাঁকড়া, সামুদ্রিক কাছিম, শামুক, ঝিঁনুক, গাঙচিল, বক, মাছরাঙা ও সমুদ্রের বিভিন্ন প্রজাতির মাছসহ বহু প্রজাতির চেনা অচেনা প্রাণী। তুলনামূলক পরিচ্ছন্ন ও কোলাহলমুক্ত বালুকাময় এ সমুদ্রসৈকত যেকোনো ভ্রমণবিলাসীর মনকে আকর্ষণ করতে সক্ষম হবে।

দ্বীপের উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থানের মধ্যে রয়েছে ঝাউবেষ্টিত ২২ কিমি সমুদ্রসৈকত, বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, পশ্চিমে জেগে ওঠা নতুন চর (মায়াদ্বীপ), দেশে স্থাপিত প্রথম বাতিঘর, দক্ষিণ চট্টগ্রামের বিখ্যাত সাধক শাহ আবদুল মালেক (রহ.)-এর মাজার, প্রাচীন স্থাপত্যের নিদর্শন কালারমার মসজিদ, শুঁটকি মহালে অর্গানিক শুঁটকি উৎপাদন, মাঠ থেকে সরাসরি লবণ উৎপাদনের দৃশ্য, সৈকতের সারি সারি ঝাউগাছ, সিটিজেন পার্ক, কুতুবদিয়া চ্যানেলসহ আরও অনেক অদেখা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য।

সদর ইউনিয়ন বড়ঘোপের ঠিক পশ্চিম পার্শ্বে সমুদ্রসৈকত সংলগ্ন রয়েছে সিটিজেন পার্ক, যেখানে রয়েছে পর্যটকদের বসে বিশ্রামের জন্য স্থায়ী ব্যবস্থা। পার্কে পর্যটকরা বসে বিশ্রামের সঙ্গে সঙ্গে উপভোগ করতে পারবে বেলাভূমিজুড়ে বঙ্গোপসাগরের নীল জলরাশির অভিরাম আছড়ে পড়ার অনাবিল সৌন্দর্য। সাগরের বুক ছুঁয়ে বহমান মুক্ত মৃদু বাতাসে ঝাউগাছের সারিতে হাঁটতে হাঁটতে হারিয়ে যাই স্বর্গীয় পরিবেশে। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তও দেখা যায় কুতুবদিয়ার সৈকত থেকে। অগণিত গাঙচিল সমুদ্রপৃষ্ঠ ও বাতাসে ভেসে বেড়ায় মুক্ত ডানা মেলে।

ব্যস্ত জেলেরা পাড়ি দিচ্ছে নৌকা নিয়ে বঙ্গোপসাগরের গর্ভে মৎস্য আহরণের নিমিত্তে, ফিরে আসে মুখ ভরা হাসি আর জালভর্তি মাছ নিয়ে, সেটাও সরাসরি দেখার সুযোগ মিলবে কুতুবদিয়ার সৈকতে। সমুদ্র কিনারায় সৈকতের ধার ধরে উত্তরে অগ্রসর হলেই দেখা মিলবে ঐতিহাসিক বাতিঘরের আর সৈকতের ধার ধরে দক্ষিণে অগ্রসর হলেই দেখতে পাবেন বায়ুবিদ্যুৎ প্রকল্পের। এছাড়া যেকোনো গাড়িযোগে উভয় স্থানে যাওয়া যায় খুব সহজেই।

মাঠে গিয়ে দেখা মিলবে দেশের বৃহত্তম লবণ উৎপাদন শিল্পে সরাসরি লবণ উৎপাদনের দৃশ্য। মৌসুমি ফসলের ক্ষেতে দেখা মিলবে টাটকা মৌসুমি ফল ও সবজির। দেখা মিলবে শুঁটকি মহালজুড়ে ব্যস্ত জেলেদের অর্গানিক শুঁটকি উৎপাদনের মহাকর্মযজ্ঞ। বড় বড় পাখার ঘূর্ণনের ভনভন শব্দ যেন জানান দিচ্ছে দেশের সর্ববৃহৎ বায়ুবিদ্যুৎ প্রকল্পের উপস্থিতি। বনভোজনের জন্য এমন সুন্দর ও নিরাপদ স্থান আর হয় না। কুতুবদিয়ার অতিথিপরায়ণ ও ভদ্র স্বভাবের মানুষগুলোর আতিথেয়তায় মুগ্ধ না হয়ে উপায় নেই।

দক্ষিণ চট্টগ্রামের বিখ্যাত সাধক আবদুল মালেক শাহর মাজারে বহু যুগ আগে থেকেই রয়েছে দেশের নানা প্রান্ত থেকে ভক্তদের নিয়মিত আনাগোনা। মাজারে রয়েছে আগত ভক্তদের বিনা মূল্যে থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা। রয়েছে সাধক আবদুল মালেক শাহর কবর জেয়ারতের মাধ্যমে ধর্মীয় পরিতৃপ্তি লাভের সুযোগ।

প্রাচীনকাল থেকে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে দেশি-বিদেশি বাণিজ্যিক জাহাজ চলাচলের সমস্যা নিরসনে সবচেয়ে প্রাচীন ও দেশের প্রথম বাতিঘর স্থাপিত হয় এ কুতুবদিয়ায়। বাতিঘরের বিচ্ছুরিত আলো ২৫-৩৫ কিমি গভীর সমুদ্র থেকে দেখা যায়। বাতিঘরের নির্মাণকাল ১৮৪৬ সাল এবং ঘূর্ণায়মান বাতি স্থাপিত হয় ১৮৯২ সালে।

দীর্ঘদিন ধরে কুতুবদিয়া দ্বীপের গঠন প্রক্রিয়া শুরু হলেও এ দ্বীপ সমুদ্র বক্ষ থেকে জেগে উঠে চতুর্দশ শতাব্দীর শেষের দিকে। ধারণা করা হয়, পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষের দিকে এ দ্বীপে মানুষের পদচারণা। হযরত কুতুবুদ্দীন নামে এক কামেল ব্যক্তি আলী আকবর, আলী ফকির, এক হাতিয়াসহ কিছু সঙ্গী নিয়ে মগ পর্তুগিজদের বিতাড়িত করে এ দ্বীপে আস্তানা স্থাপন করেন।

জরিপ করে দেখা যায়, আনোয়ারা, বাঁশখালী, সাতকানিয়া, পটিয়া, চকরিয়া অঞ্চল থেকে অধিকাংশ আদিপুরুষের আগমন। নির্যাতিত মুসলমানেরা কুতুবুদ্দীনের প্রতি শ্রদ্ধান্তরে কুতুবুদ্দীনের নামানুসারে এ দ্বীপের নামকরণ করেন কুতুবুদ্দীনের দিয়া, যা পরবর্তীতে কুতুবদিয়া নামে স্বীকৃতি লাভ করে। পরবর্তীতে বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন এসে এই দ্বীপে বসবাস শুরু করে। এই দ্বীপের বয়স ৬০০ বছর পেরিয়ে গেছে। এই দ্বীপের আয়তন প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ কমে গেছে এবং এখনও সাগরের ঢেউয়ের প্রভাবে ভেঙে সমুদ্রে পরিণত হচ্ছে সৌন্দর্যের লীলাভূমি কুতুবদিয়া দ্বীপটি।

বাংলাদেশের যেকোনো জায়গা থেকে কুতুবদিয়ায় আসার সহজ উপায় হচ্ছে

দূরপাল্লার যে কোনো গাড়িতে করে চট্টগ্রামে এসে নতুন চাঁদগাঁও থানার মোড় ও তৃতীয় কর্ণফুলী সেতুর গোড়া থেকে বাসযোগে (এস আলম ও সানলাইন) বাঁশখালী হয়ে পেকুয়ার মগনামা ঘাটে আসতে হবে কিংবা সিএনজি চালিত ট্যাক্সি অথবা রিজার্ভ যে কোনো গাড়ি নিয়ে একই পথে ঘাটে পৌঁছাতে পারবে। ঘাট থেকে নৌকা যোগে (ডেনিশ বোট) ২৫-৩০ মিনিটের স্বল্প দৈর্ঘ্যরে দূরত্বে কুতুবদিয়া চ্যানেল পাড়ি দিয়ে কুতুবদিয়ার বড়ঘোপ ঘাট ও দরবার ঘাটে নামতে পারবে অনায়াসে। একই পথে স্পিডবোটযোগে ৬-৮ মিনিটেও দ্বীপে পা রাখতে পারবে। বিশেষ করে শীত মৌসুমে চ্যানেলের পরিবেশ শান্ত থাকে, এ সময় চ্যানেল পাড়ি দেয়ার যাত্রাটি বিশেষভাবে উপভোগ্য ও তুলনামূলক নিরাপদ হয়ে থাকে। বড়ঘোপ ঘাট থেকে অটোরিকশা, টমটম, ট্যাক্সি কিংবা মোটরসাইকেলযোগে সহজে যাওয়া যায় কুতুবদিয়ার যে কোনো প্রান্তে। গাড়িচালকের কাছ থেকেই পর্যটক সহজে পেতে পারেন দর্শনীয় স্থানগুলোয় যাওয়ার দিকনির্দেশনা।

রাত যাপনের জন্য কুতুবদিয়ে রয়েছে বিভিন্ন মানের পর্যাপ্ত ও মানসম্মত হোটেল। খাবার হোটেলে সুলভে পাওয়া যায় টাটকা সবজি ও সুস্বাদু সামুদ্রিক সবরকমের মাছ। খাওয়ার খরচ অন্য সব পর্যটন এলাকার তুলনায় অবিশ্বাস্য কম। কুতুবদিয়ার এই সম্ভাবনাময় পর্যটন শিল্পকে আরও উন্নত করতে সরকারের বিশেষ পরিকল্পনা ও ব্যক্তিগত পর্যায়ে উদ্যোগ নিলে কুতুবদিয়া দ্বীপ দেশের অন্যতম পর্যটন স্পটে পরিণত হবে।


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
ঘুরে আসতে পারেন ঐতিহাসিক ডুব্রোভনিক শহর
ঘুরে আসতে পারেন ঐতিহাসিক ডুব্রোভনিক শহর
পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত কুয়াকাটা সৈকত
উৎসবের আমেজে মুখর কক্সবাজার
উৎসবের আমেজে মুখর কক্সবাজার
বুধবার পর্যটকদের জন্য খুলছে কেওক্রাডং, মানতে হবে ৬ শর্ত
বুধবার পর্যটকদের জন্য খুলছে কেওক্রাডং, মানতে হবে ৬ শর্ত
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটক খরায় অস্তিত্ব সংকটে পর্যটন
পর্যটক খরায় অস্তিত্ব সংকটে পর্যটন
শরতে মুগ্ধতা ছড়িয়ে উঁকি দিচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা
শরতে মুগ্ধতা ছড়িয়ে উঁকি দিচ্ছে কাঞ্চনজঙ্ঘা
এভারেস্টজয়ী বাবর আলীসহ আরও এক বাংলাদেশির মানাসলু জয়
এভারেস্টজয়ী বাবর আলীসহ আরও এক বাংলাদেশির মানাসলু জয়
এক চ্যালেঞ্জের অভিজ্ঞতা, এক নতুন স্বপ্নের আহ্বান
এক চ্যালেঞ্জের অভিজ্ঞতা, এক নতুন স্বপ্নের আহ্বান
তিন মাস পর খুলছে সুন্দরবন, জেলে ও পর্যটন ব্যবসায়ীদের প্রাণচাঞ্চল্য
তিন মাস পর খুলছে সুন্দরবন, জেলে ও পর্যটন ব্যবসায়ীদের প্রাণচাঞ্চল্য
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে ‘অবাধ্য’ হলেই গুণতে হবে জরিমানা
সর্বশেষ খবর
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সুপেয় পানির ফিল্টার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সুপেয় পানির ফিল্টার বিতরণ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাউকে খুশী করতে কমিশন শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না: সারজিস
কাউকে খুশী করতে কমিশন শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না: সারজিস

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে বাংলাদেশ-চীন গ্রিন টেক্সটাইল এক্সপো
আইসিসিবিতে বাংলাদেশ-চীন গ্রিন টেক্সটাইল এক্সপো

২৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ২৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল কার্গো ভিলেজের আগুন
সাড়ে ২৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল কার্গো ভিলেজের আগুন

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জমি নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীরা চাকরি হারানোর বেশি ঝুঁকিতে: জাতিসংঘ
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীরা চাকরি হারানোর বেশি ঝুঁকিতে: জাতিসংঘ

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বখ্যাত ল্যুভর জাদুঘরে চুরি
বিশ্বখ্যাত ল্যুভর জাদুঘরে চুরি

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, এটি খতিয়ে দেখা জরুরি’
‘অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, এটি খতিয়ে দেখা জরুরি’

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাপানের সম্মানজনক এনইএফ বৃত্তি পেল গাকৃবির ২০ শিক্ষার্থী
জাপানের সম্মানজনক এনইএফ বৃত্তি পেল গাকৃবির ২০ শিক্ষার্থী

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

থালা-বাসন নিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভুখা মিছিল, আটকে দিল পুলিশ
থালা-বাসন নিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভুখা মিছিল, আটকে দিল পুলিশ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ
নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ
দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ
মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা
মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বরুড়ায় মুন্সী জিন্নাত আলী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিষেক অনুষ্ঠিত
বরুড়ায় মুন্সী জিন্নাত আলী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিষেক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাভার্ড ভ্যান ভর্তি ভারতীয় শাড়ি জব্দ
কাভার্ড ভ্যান ভর্তি ভারতীয় শাড়ি জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মেলায় হোটেলে নাস্তা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান
দিনাজপুরে মেলায় হোটেলে নাস্তা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহায়তা চাইলো বাংলাদেশ
রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহায়তা চাইলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম