শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৯, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা কুতুবদিয়া

মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, কুতুবদিয়া
অনলাইন ভার্সন
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা কুতুবদিয়া

বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা কক্সবাজারের সাগরবেষ্টিত অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি দ্বীপ উপজেলা কুতুবদিয়া। বিখ্যাত ধর্মীয় সাধক কুতুবউদ্দীনের নামানুসারে এই দ্বীপের নামকরণ করা হয়। দ্বীপের নৈসর্গিক সৌন্দর্য যেন হাতছানি দিয়ে ডাকছে ভ্রমণপিপাসু পর্যটকদের। চোখ জুড়ানো বিস্তৃত সমুদ্র সৈকতে বিশাল বঙ্গোপসাগরের নীল জলরাশির বিরামহীন আছড়েপড়া ঢেউয়ে যেন বিমোহিত হয় মনপ্রাণ। 

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যেন দ্বীপের প্রতিটি কোনায় কোনায়। দ্বীপের সর্ব দক্ষিণে বাইন, কেওড়া, পশ্চিমে ঝাউগাছের বাগানে গেলে যেন মনে হয় সুন্দরবনের কোনো একটা অংশে বিচরণ করছি। আর উত্তরে বাতিঘর দেখতে যেমন চোখ ধাঁধানো দৃশ্য, ঠিক তেমনি রাতের বেলা বিশাল সাগরের বুকজুড়ে নাবিকের দিক নির্দেশনায় উঁকি দিয়ে যায় অভিরাম আলোর খেলা।

দ্বীপের অবিচ্ছিন্ন প্রায় ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ সমুদ্রসৈকত, যা পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার সৈকতের আদলে গড়া। স্বল্প খরচে মনোরম পরিবেশে উত্তম ভ্রমণ পিপাসুদের পিপাসা মেটানোর সবচেয়ে ভালো সুযোগ এই দ্বীপ। একদিকে যেমন কক্সবাজারের স্বাদ নেয়া যায় অপরদিকে সেন্টমার্টিন ভ্রমণের স্বাদ মিলবে পর্যটকদের একই জায়গায়। জীব বৈচিত্র্যময় দ্বীপের সমুদ্রসৈকতে রয়েছে লাল কাঁকড়া, সামুদ্রিক কাছিম, শামুক, ঝিঁনুক, গাঙচিল, বক, মাছরাঙা ও সমুদ্রের বিভিন্ন প্রজাতির মাছসহ বহু প্রজাতির চেনা অচেনা প্রাণী। তুলনামূলক পরিচ্ছন্ন ও কোলাহলমুক্ত বালুকাময় এ সমুদ্রসৈকত যেকোনো ভ্রমণবিলাসীর মনকে আকর্ষণ করতে সক্ষম হবে।

দ্বীপের উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থানের মধ্যে রয়েছে ঝাউবেষ্টিত ২২ কিমি সমুদ্রসৈকত, বায়ুবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, পশ্চিমে জেগে ওঠা নতুন চর (মায়াদ্বীপ), দেশে স্থাপিত প্রথম বাতিঘর, দক্ষিণ চট্টগ্রামের বিখ্যাত সাধক শাহ আবদুল মালেক (রহ.)-এর মাজার, প্রাচীন স্থাপত্যের নিদর্শন কালারমার মসজিদ, শুঁটকি মহালে অর্গানিক শুঁটকি উৎপাদন, মাঠ থেকে সরাসরি লবণ উৎপাদনের দৃশ্য, সৈকতের সারি সারি ঝাউগাছ, সিটিজেন পার্ক, কুতুবদিয়া চ্যানেলসহ আরও অনেক অদেখা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য।

সদর ইউনিয়ন বড়ঘোপের ঠিক পশ্চিম পার্শ্বে সমুদ্রসৈকত সংলগ্ন রয়েছে সিটিজেন পার্ক, যেখানে রয়েছে পর্যটকদের বসে বিশ্রামের জন্য স্থায়ী ব্যবস্থা। পার্কে পর্যটকরা বসে বিশ্রামের সঙ্গে সঙ্গে উপভোগ করতে পারবে বেলাভূমিজুড়ে বঙ্গোপসাগরের নীল জলরাশির অভিরাম আছড়ে পড়ার অনাবিল সৌন্দর্য। সাগরের বুক ছুঁয়ে বহমান মুক্ত মৃদু বাতাসে ঝাউগাছের সারিতে হাঁটতে হাঁটতে হারিয়ে যাই স্বর্গীয় পরিবেশে। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তও দেখা যায় কুতুবদিয়ার সৈকত থেকে। অগণিত গাঙচিল সমুদ্রপৃষ্ঠ ও বাতাসে ভেসে বেড়ায় মুক্ত ডানা মেলে।

ব্যস্ত জেলেরা পাড়ি দিচ্ছে নৌকা নিয়ে বঙ্গোপসাগরের গর্ভে মৎস্য আহরণের নিমিত্তে, ফিরে আসে মুখ ভরা হাসি আর জালভর্তি মাছ নিয়ে, সেটাও সরাসরি দেখার সুযোগ মিলবে কুতুবদিয়ার সৈকতে। সমুদ্র কিনারায় সৈকতের ধার ধরে উত্তরে অগ্রসর হলেই দেখা মিলবে ঐতিহাসিক বাতিঘরের আর সৈকতের ধার ধরে দক্ষিণে অগ্রসর হলেই দেখতে পাবেন বায়ুবিদ্যুৎ প্রকল্পের। এছাড়া যেকোনো গাড়িযোগে উভয় স্থানে যাওয়া যায় খুব সহজেই।

মাঠে গিয়ে দেখা মিলবে দেশের বৃহত্তম লবণ উৎপাদন শিল্পে সরাসরি লবণ উৎপাদনের দৃশ্য। মৌসুমি ফসলের ক্ষেতে দেখা মিলবে টাটকা মৌসুমি ফল ও সবজির। দেখা মিলবে শুঁটকি মহালজুড়ে ব্যস্ত জেলেদের অর্গানিক শুঁটকি উৎপাদনের মহাকর্মযজ্ঞ। বড় বড় পাখার ঘূর্ণনের ভনভন শব্দ যেন জানান দিচ্ছে দেশের সর্ববৃহৎ বায়ুবিদ্যুৎ প্রকল্পের উপস্থিতি। বনভোজনের জন্য এমন সুন্দর ও নিরাপদ স্থান আর হয় না। কুতুবদিয়ার অতিথিপরায়ণ ও ভদ্র স্বভাবের মানুষগুলোর আতিথেয়তায় মুগ্ধ না হয়ে উপায় নেই।

দক্ষিণ চট্টগ্রামের বিখ্যাত সাধক আবদুল মালেক শাহর মাজারে বহু যুগ আগে থেকেই রয়েছে দেশের নানা প্রান্ত থেকে ভক্তদের নিয়মিত আনাগোনা। মাজারে রয়েছে আগত ভক্তদের বিনা মূল্যে থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা। রয়েছে সাধক আবদুল মালেক শাহর কবর জেয়ারতের মাধ্যমে ধর্মীয় পরিতৃপ্তি লাভের সুযোগ।

প্রাচীনকাল থেকে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে দেশি-বিদেশি বাণিজ্যিক জাহাজ চলাচলের সমস্যা নিরসনে সবচেয়ে প্রাচীন ও দেশের প্রথম বাতিঘর স্থাপিত হয় এ কুতুবদিয়ায়। বাতিঘরের বিচ্ছুরিত আলো ২৫-৩৫ কিমি গভীর সমুদ্র থেকে দেখা যায়। বাতিঘরের নির্মাণকাল ১৮৪৬ সাল এবং ঘূর্ণায়মান বাতি স্থাপিত হয় ১৮৯২ সালে।

দীর্ঘদিন ধরে কুতুবদিয়া দ্বীপের গঠন প্রক্রিয়া শুরু হলেও এ দ্বীপ সমুদ্র বক্ষ থেকে জেগে উঠে চতুর্দশ শতাব্দীর শেষের দিকে। ধারণা করা হয়, পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষের দিকে এ দ্বীপে মানুষের পদচারণা। হযরত কুতুবুদ্দীন নামে এক কামেল ব্যক্তি আলী আকবর, আলী ফকির, এক হাতিয়াসহ কিছু সঙ্গী নিয়ে মগ পর্তুগিজদের বিতাড়িত করে এ দ্বীপে আস্তানা স্থাপন করেন।

জরিপ করে দেখা যায়, আনোয়ারা, বাঁশখালী, সাতকানিয়া, পটিয়া, চকরিয়া অঞ্চল থেকে অধিকাংশ আদিপুরুষের আগমন। নির্যাতিত মুসলমানেরা কুতুবুদ্দীনের প্রতি শ্রদ্ধান্তরে কুতুবুদ্দীনের নামানুসারে এ দ্বীপের নামকরণ করেন কুতুবুদ্দীনের দিয়া, যা পরবর্তীতে কুতুবদিয়া নামে স্বীকৃতি লাভ করে। পরবর্তীতে বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন এসে এই দ্বীপে বসবাস শুরু করে। এই দ্বীপের বয়স ৬০০ বছর পেরিয়ে গেছে। এই দ্বীপের আয়তন প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ কমে গেছে এবং এখনও সাগরের ঢেউয়ের প্রভাবে ভেঙে সমুদ্রে পরিণত হচ্ছে সৌন্দর্যের লীলাভূমি কুতুবদিয়া দ্বীপটি।

বাংলাদেশের যেকোনো জায়গা থেকে কুতুবদিয়ায় আসার সহজ উপায় হচ্ছে

দূরপাল্লার যে কোনো গাড়িতে করে চট্টগ্রামে এসে নতুন চাঁদগাঁও থানার মোড় ও তৃতীয় কর্ণফুলী সেতুর গোড়া থেকে বাসযোগে (এস আলম ও সানলাইন) বাঁশখালী হয়ে পেকুয়ার মগনামা ঘাটে আসতে হবে কিংবা সিএনজি চালিত ট্যাক্সি অথবা রিজার্ভ যে কোনো গাড়ি নিয়ে একই পথে ঘাটে পৌঁছাতে পারবে। ঘাট থেকে নৌকা যোগে (ডেনিশ বোট) ২৫-৩০ মিনিটের স্বল্প দৈর্ঘ্যরে দূরত্বে কুতুবদিয়া চ্যানেল পাড়ি দিয়ে কুতুবদিয়ার বড়ঘোপ ঘাট ও দরবার ঘাটে নামতে পারবে অনায়াসে। একই পথে স্পিডবোটযোগে ৬-৮ মিনিটেও দ্বীপে পা রাখতে পারবে। বিশেষ করে শীত মৌসুমে চ্যানেলের পরিবেশ শান্ত থাকে, এ সময় চ্যানেল পাড়ি দেয়ার যাত্রাটি বিশেষভাবে উপভোগ্য ও তুলনামূলক নিরাপদ হয়ে থাকে। বড়ঘোপ ঘাট থেকে অটোরিকশা, টমটম, ট্যাক্সি কিংবা মোটরসাইকেলযোগে সহজে যাওয়া যায় কুতুবদিয়ার যে কোনো প্রান্তে। গাড়িচালকের কাছ থেকেই পর্যটক সহজে পেতে পারেন দর্শনীয় স্থানগুলোয় যাওয়ার দিকনির্দেশনা।

রাত যাপনের জন্য কুতুবদিয়ে রয়েছে বিভিন্ন মানের পর্যাপ্ত ও মানসম্মত হোটেল। খাবার হোটেলে সুলভে পাওয়া যায় টাটকা সবজি ও সুস্বাদু সামুদ্রিক সবরকমের মাছ। খাওয়ার খরচ অন্য সব পর্যটন এলাকার তুলনায় অবিশ্বাস্য কম। কুতুবদিয়ার এই সম্ভাবনাময় পর্যটন শিল্পকে আরও উন্নত করতে সরকারের বিশেষ পরিকল্পনা ও ব্যক্তিগত পর্যায়ে উদ্যোগ নিলে কুতুবদিয়া দ্বীপ দেশের অন্যতম পর্যটন স্পটে পরিণত হবে।


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
পর্যটনের স্বপ্ন ফাইলেই বন্দি
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বর্ষায় পাহাড়ের ডাক, সাবধানতার ছায়া সঙ্গী করেই হোক ভ্রমণ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
বান্দরবানে আবারও পাহাড়ি ঢলে পর্যটক নিখোঁজ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ কুয়াকাটা সৈকত
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
ঈদের টানা ছুটিতে পর্যটকে মুখরিত কুয়াকাটা
ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল
ঈদের লম্বা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ঢল
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হলো বগালেক, তিন্দু ও মিরিঞ্জা ভ্যালি
পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হলো বগালেক, তিন্দু ও মিরিঞ্জা ভ্যালি
ঈদের লম্বা ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত কুয়াকাটা
ঈদের লম্বা ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত কুয়াকাটা
দায়িত্বশীল ভ্রমণের বার্তা দিচ্ছে ‘কনশাস ট্যুরিজম’
দায়িত্বশীল ভ্রমণের বার্তা দিচ্ছে ‘কনশাস ট্যুরিজম’
সর্বশেষ খবর
পিডিবির সাবেক প্রধান প্রকৌশলী হযরত আলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
পিডিবির সাবেক প্রধান প্রকৌশলী হযরত আলীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

এই মাত্র | জাতীয়

রাশমিকা মান্দানার ছুটির দিন কাটে চোখের জলে
রাশমিকা মান্দানার ছুটির দিন কাটে চোখের জলে

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতার উপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পঞ্চগড়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রদল নেতার উপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলায় বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে বিক্ষোভ
ভোলায় বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে বিক্ষোভ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে কাঁচাবাজারে আগুন, পুড়ে গেছে ১৬ দোকান
গাজীপুরে কাঁচাবাজারে আগুন, পুড়ে গেছে ১৬ দোকান

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি প্রশান্ত কুমার গ্রেপ্তার
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি প্রশান্ত কুমার গ্রেপ্তার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মৎস্য চাষে রিয়াজুল আলম খানের সাফল্য
মৎস্য চাষে রিয়াজুল আলম খানের সাফল্য

২১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অধিনায়ক মুল্ডারের ব্যাটে ইতিহাস, টেস্টে ত্রিপল সেঞ্চুরি
অধিনায়ক মুল্ডারের ব্যাটে ইতিহাস, টেস্টে ত্রিপল সেঞ্চুরি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় রেলের উচ্ছেদ অভিযান ফের পেছাল একমাস
নেত্রকোনায় রেলের উচ্ছেদ অভিযান ফের পেছাল একমাস

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার আফগান নাগরিক

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈলকূপায় যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১
শৈলকূপায় যৌথবাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫০১
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫০১

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়েল এস্টেট কেলেঙ্কারিতে ফের আইনি ফাঁদে মহেশ বাবু
রিয়েল এস্টেট কেলেঙ্কারিতে ফের আইনি ফাঁদে মহেশ বাবু

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

পায়রাবন্দে বেগম রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্রে যুক্ত হলো ননি ফলের চারা
পায়রাবন্দে বেগম রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্রে যুক্ত হলো ননি ফলের চারা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতর ঘেরাওয়ে ইউনানী শিক্ষার্থীরা
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতর ঘেরাওয়ে ইউনানী শিক্ষার্থীরা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে ড্রেজার মেশিনসহ গ্রেফতার ৬
গাইবান্ধায় অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে ড্রেজার মেশিনসহ গ্রেফতার ৬

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড দশমবার কনক্যাকাফ গোল্ড কাপ জিতল মেক্সিকো
রেকর্ড দশমবার কনক্যাকাফ গোল্ড কাপ জিতল মেক্সিকো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের চড়া শুল্ক কার্যকর ৩১ জুলাই পর্যন্ত স্থগিত
ট্রাম্পের চড়া শুল্ক কার্যকর ৩১ জুলাই পর্যন্ত স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে: ইলিয়াসপত্নী
বিএনপিকে নিয়ে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে: ইলিয়াসপত্নী

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মাদারীপুরে মডেল মসজিদ উদ্বোধন ও ইমাম নিয়োগের দাবি
মাদারীপুরে মডেল মসজিদ উদ্বোধন ও ইমাম নিয়োগের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৮ কেন, ১২ ঘণ্টাও কাজ করা যায়’: দীপিকাকে ঘিরে রাশমিকার মন্তব্যে তোলপাড়
‘৮ কেন, ১২ ঘণ্টাও কাজ করা যায়’: দীপিকাকে ঘিরে রাশমিকার মন্তব্যে তোলপাড়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্টকে শক্তিশালী করতে ১০ বছরের স্ট্রাটেজিক প্ল্যান প্রণয়ন করা হবে’
‘ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্টকে শক্তিশালী করতে ১০ বছরের স্ট্রাটেজিক প্ল্যান প্রণয়ন করা হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নদীতে গোসল করতে নেমে মাদ্রাসাপড়ুয়া ২ শিশুর মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে মাদ্রাসাপড়ুয়া ২ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গত অর্থ-বছরে ৩ লাখ ৬৮ হাজার ১৭৭ কোটি টাকার রাজস্ব আদায়’
‘গত অর্থ-বছরে ৩ লাখ ৬৮ হাজার ১৭৭ কোটি টাকার রাজস্ব আদায়’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের ওপর জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানের হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে
সৈকতকে প্রশংসায় ভাসালেন হার্শা ভোগলে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক