শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ জুন, ২০১৬

সর্বকালের সেরা মুষ্টিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী [ জন্ম : ১৭ জানুয়ারি ১৯৪২, মৃত্যু : ৩ জুন ২০১৬ ]

গ্রেটেস্ট এর মহাপ্রস্থান

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
গ্রেটেস্ট এর মহাপ্রস্থান

‘জিতবই’ প্রত্যয় ছিল তার স্টাইল। নিজের ওপর অনড় আস্থা রেখে লড়াইতে নামতেন তিনি। বলতেন, ‘আই অ্যাম দ্য গ্রেটেস্ট।’ সেই গ্রেটেস্ট মোহাম্মদ আলীর মহাপ্রস্থান ঘটেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ফোনিক্সের একটি হাসপাতালে (৩ জুন-২০১৬) ৭৪ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ছেড়েছেন সাবেক বিশ্ব হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন মোহাম্মদ আলী। তাকে নিয়েই আজকের রকমারি—

 

শতাব্দীর সেরা লড়াই

৮ মার্চ-১৯৭১। আমেরিকান সেনাবাহিনীতে যোগ না দেওয়ার কারণে পাঁচ বছর কারাদণ্ড হয় মোহাম্মদ আলীর। তিন বছর কারাভোগের পর তিনি ছাড়া পান। জেলে যাওয়ার আগে দুর্দান্ত ফর্মে ছিলেন মোহাম্মদ আলী। জেল থেকে মুক্তি পেয়ে তাকে মোকাবিলা করতে হয় ফ্রেইজারকে। তাদের মধ্যকার এই লড়াইকে বক্সিং জগতে শতাব্দীর সেরা লড়াই বলে অভিহিত করা হয়। শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই ছিল সেটি। এর আগে বক্সিং রিংয়ে প্রত্যাবর্তন করে তিনি জেরি কোয়েরি এবং অসকার বোনাভেনাকে নক-আউট করে দেন। আর এর পরেই তার সামনে ছিলেন হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন জো ফ্রেইজার। ফ্রেইজার এবং আলীর মধ্যকার সেই লড়াইটি শুধু বক্সিং রিংয়ের লড়াইকে ছাড়িয়ে দুই ভিন্ন মতাদর্শে বিশ্বাসী দুই ফাইটারের মধ্যে আদর্শের লড়াইয়ে পরিণত হয়ে যায়। মেডিসন স্কয়ার গার্ডেনে আলী এবং ফ্রেইজারের মধ্যকার সেই লড়াই আমেরিকা এবং সাড়া বিশ্বে অগণিত দর্শক উপভোগ করেছিলেন। সেই লড়াইয়ে  মোহাম্মদ আলী ফ্রেইজারের কাছে হেরে যান। এটি ছিল আলীর প্রথম পেশাদারি ম্যাচের হার। তবে ১৯৭৪ সালের ফিরতি লড়াইয়ে আবার শিরোপা নিজের করে নেন মোহাম্মদ আলী।

 

‘স্বয়ং ঈশ্বর এসেছিলেন চ্যাম্পিয়ন হতে। আলী ছিলেন মহান মুষ্টিযোদ্ধা...’

—মাইক টাইসন, আমেরিকান মুষ্টিযোদ্ধা

মোহাম্মদ আলীকে বলা হতো অপরাজেয়। সত্যিই তাই। তার জীবনে পরাজয় এসেছে খুব কম। শেষবারের মতো হারলেন পার্থিব জগতে; এর নাম পার্থিব মৃত্যু। পৃথিবীর সর্বকালের সেরা মুষ্টিযোদ্ধার খেতাবটা তার নামের পাশেই মানায়। মোহাম্মদ আলী তার ‘মুষ্টিতে বোমার’ চমক দেখিয়ে গোটা বিশ্বকে মাতিয়ে রেখেছিলেন কয়েক যুগ। এই মুষ্টিযোদ্ধা বা বক্সারের পৃথিবীজুড়ে সহস্র কোটি ভক্ত রয়েছেন। তাকে কেন সর্বকালের সেরা বক্সার মানা হয়? তার কৌশল, শারীরিক ও মানসিক সক্ষমতা, শক্তিশালী মুষ্টির আঘাত ও বক্সিং রিংয়ে বার বার জয়ের গল্প রূপকথাকেও হার মানায়। বক্সিং রিংয়ের প্রতিটি ইঞ্চি  যেন তিনি নিজে মন মতো ব্যবহার করতেন। তার শারীরিক ফিটনেসও ছিল বিস্ময় জাগানিয়া। তার ক্ষিপ্রতার প্রশংসা এখনো করা হয়। তিনি অনেকটা প্রজাপতির মতো বক্সিং রিংয়ে  উড়ে বেড়াতেন আর চোখের নিমিষেই মৌমাছির মতো হুল ফুটিয়ে প্রতিপক্ষকে পরাস্থ করতেন। এই উপমাগুলো লিখে বা পড়ে ঠিক বোঝানো যায় না। আসলে চোখের তৃপ্তি ও উত্তেজনা টের পেতে হলে সেটা দেখার বিকল্প নেই। মোহাম্মদ আলী নামটিই দর্শকদের কাছে এক মোহ। ১৯৬০ সালে  রোম অলিম্পিকে লাইট  হেভিওয়েট বক্সিংয়ে সোনা জয়ের মধ্য দিয়ে  মোহাম্মদ আলী খ্যাতি অর্জন করেন। এরপর পেশাদার মুষ্টিযুদ্ধে চলে যান আলী। ‘দ্য গ্রেটেস্ট’ বলে খ্যাত এই মুষ্টিযোদ্ধা ১৯৬৪ সালে মাত্র ২২ বছর বয়সে মার্কিন মুষ্টিযোদ্ধা সনি লিসটনকে হারিয়ে হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন হন। প্রথম মার্কিন কোনো মুষ্টিযোদ্ধা হিসেবে তিনবার হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন হন আলী। ৬১টি মুষ্টিযুদ্ধের ৫৬টিতেই জয় পান তিনি। এর মধ্যে ৩৭টিই ছিল নক-আউট মানে প্রতিপক্ষকে পুরোপুরি ধরাশায়ী করে ফেলা। ১৯৮১ সালে অবসর নেন মোহাম্মদ আলী।  রিংয়ের বাইরে বুদ্ধিদীপ্ত কথার জন্য তিনি তার দীর্ঘ বক্সিং ক্যারিয়ারে সফলতা পান। কিন্তু মোহাম্মদ আলী বক্সিং রিংয়ে তার পারফরম্যান্সের সঙ্গে সঙ্গে আমেরিকার সামাজিক এবং রাজনৈতিক অঙ্গনে তার সচেতন উপস্থিতির কারণেই সবচেয়ে বেশি আলোচিত এবং সমালোচিত হয়েছিলেন। মোহাম্মদ আলী তার জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে আমেরিকান কালোদের পাশে ছিলেন সবসময়।

 

যেভাবে বক্সার হলেন

বক্সিং জগতের সবচেয়ে বড় সেলিব্রেটি ছিলেন তিনি। এখনো তার নামের পাশে জ্বলজ্বল করে ‘দ্য গ্রেটেস্ট’ বিশেষণ। বক্সিং রিংয়ে মোহাম্মদ আলীর একক রাজত্ব বিশ্ববাসী বিস্ময়ভরা চোখে উপভোগ করত। সেখানে সাম্রাজ্য পাততে যে পথে হাঁটা শুরু করেছিলেন তা বেশ কৌতূহল জাগানিয়া। বক্সিংয়ে নামার আগের গল্প এটি। ক্যালেন্ডারে ১৯৫৪ সাল। একদিন মোহাম্মদ আলীর শখের সাইকেলটি চুরি হয়ে যায়। পুলিশ অফিসার মার্টিনের সহযোগিতায় পরে তা উদ্ধারও হয়। উদ্ধারকারী পুলিশ অফিসারকে তখন মোহাম্মদ আলী বলেন, আমি ওই সাইকেল চোরকে পেটাবো।

তখন পুলিশ অফিসারটি তাকে বললেন, চোরকে পেটাতে হলে আগে লড়াই করতে শিখতে হবে। পুলিশ অফিসার মার্টিন ছিলেন একজন বক্সার এবং তিনি শহরে বক্সিংয়ের প্রশিক্ষণও দিতেন। এই কথার পরিপ্রেক্ষিতে পরদিনই মোহাম্মদ আলী বক্সিং শেখা শুরু করেন মার্টিনের কাছ থেকে।

 

‘স্বর্গ দেখতে চাইলে বাংলাদেশে এসো’

অনেকেই হয়তো জানেন না, মোহাম্মদ আলীকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছিল। কক্সবাজারে এক টুকরো জমিও উপহার পেয়েছিলেন তিনি। কিংবদন্তি আলী ১৯৭৮ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। সপ্তাহব্যাপী এই সফরে সঙ্গী ছিলেন তার দ্বিতীয় স্ত্রী ওভেরোনিকা পোরশে, মেয়ে লায়লা আলী, ভাই, বাবা ও মা। ঢাকায় আলীকে ব্যাপক সংবর্ধনা  দেওয়া হয়। সে সময়ই বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেওয়া হয় তাকে। আলীর সম্মানে তৎকালীন ঢাকা (বর্তমান বঙ্গবন্ধু) স্টেডিয়ামে প্রদর্শনী মুষ্টিযুদ্ধের আয়োজন করা হয়। এতে ১২ বছর বয়সী বাংলাদেশি বালক মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য লড়াইয়ে অবতীর্ণ হন সর্বকালের সেরা আলী। বাংলাদেশ সফরকালে আলী সুন্দরবন, সিলেট, রাঙামাটি ও কক্সবাজার ভ্রমণ করেন। বাংলাদেশের সৌন্দর্য দেখে বিমোহিত হন আলী। উচ্ছ্বসিত হয়ে বাংলাদেশকে স্বর্গ আখ্যা দেন তিনি। বিশ্ববাসীর উদ্দেশে বলেন, স্বর্গ দেখতে চাইলে বাংলাদেশে ঘুরে আসুন। মোহাম্মদ আলীর বাংলাদেশ ভ্রমণ নিয়ে একটা তথ্যচিত্র নির্মিত হয়েছিল। তথ্যচিত্রটার নাম ‘মোহাম্মদ আলী গোজ ইস্ট : বাংলাদেশ, আই লাভ ইউ।’

 

আমেরিকান সরকারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব

ডেটলাইন ২৮ এপ্রিল- ১৯৬৭। আমেরিকার সঙ্গে ভিয়েতনামের যুদ্ধ পুরোদমে চলছে। এরই মধ্যে মোহাম্মদ আলী আদেশ পেলেন তাকে আমেরিকান সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে হবে। কিন্তু সরাসরি না করে দিলেন আলী। উল্টো সরকারের বিপক্ষে আইনি লড়াই শুরু করেন। আলী আমেরিকান সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনেন, তার ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে তাকে যুদ্ধে যোগ দিতে চাপ দিচ্ছে সরকার। আরও অভিযোগ করেন, অন্য ধর্মীয় গ্রুপের ওপর অত্যাচার ও অবিচার করার একটি প্রস্তাবে রাজি না হওয়ার কারণে সরকার তাকে যুদ্ধে পাঠাতে চাইছে। কিন্তু রায় গেল তার বিপক্ষে। আদালত মোহাম্মদ আলীর চ্যাম্পিয়নশিপের পদক কেড়ে নেয় এবং তাকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়ার পাশাপাশি ১০ হাজার ডলার জরিমানা করে। পরে অবশ্য তিন বছর পর মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ তুলে নেওয়া হয়।

 

বোমারু ঘুষি

পৃথিবীর সবচেয়ে ভারী ঘুষি ছিল মোহাম্মদ আলীর দখলে। তার মুষ্টির সামনে তারকা বক্সাররাও লড়াইয়ে নামার আগে আরেকবার ভেবে নিতেন। হিসাবটা বুঝে নিতে কষ্ট হবে না, তিনি ৬১ ম্যাচে ৩৭ বার প্রতিপক্ষকে মাটিতে শুইয়ে দিয়েছেন। একেবারে লীলাসাঙ্গ বলা যায়। তার জীবনে আলোচিত লড়াইয়ের তালিকায় রয়েছে  ১৯৭৪ সালের ৩০ অক্টোবর জায়ারের কিনসাসায় মোহাম্মদ আলী আর জর্জ ফোরম্যানের শিরোপা রক্ষার লড়াই হয়েছিল। সেটি তার সেরা লড়াইগুলোর একটি। আলীর বয়স তখন ৩২ বছর। ২৪ বছরের ফোরম্যান তখন অপরাজিত বুনো ষাঁড়ের মতো ভয়ঙ্কর এক মুষ্টিযোদ্ধা। শেষ আটটি লড়াইয়ে ফোরম্যান প্রতিদ্বন্দ্বীকে ধরাশায়ী করেছিলেন মাত্র দুই রাউন্ডে। সেই দুই রাউন্ডে পরাজিত দলে জো ফ্রেজিয়ারও আছেন। আর্চি মুর আলীকে পরামর্শ দিলেন লড়াইয়ের আগের রাতে সবার অগোচরে বনে পালিয়ে যেতে। কারণ তাতে করে রিংয়ে তার যে শোচনীয় অবস্থা হবে সেটি অন্তত তিনি এড়িয়ে  যেতে পারবেন। ফোরম্যানের সঙ্গে লড়াইয়ে আলী ‘দ্য রোপ এ  ডোপ’ কৌশলের আশ্রয় নিলেন।

এ কৌশলের মূল বৈশিষ্ট্য হলো প্রথমে প্রতিপক্ষের আঘাত সহ্য করে পরে পাল্টা আঘাত হানা। প্রথম পাঁচ রাউন্ডে ফোরম্যানের আক্রমণগুলো প্রতিহত করে ষষ্ঠ রাউন্ড  থেকে ঝলসে ওঠেন আলী। হিংস্র ফোরম্যান পঞ্চম রাউন্ড থেকে দুর্বল হতে থাকেন। আলী আক্রমণ প্রতিহত করে আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠলেন। অষ্টম রাউন্ড শেষ হওয়ার ৩০ সেকেন্ড আগে চূড়ান্ত আঘাত হানেন আলী। রেফারি ১০ গোনার আগে পুরোপুরি উঠে দাঁড়াতে পারেননি ফোরম্যান। এক দশক আগে জয় করা বিশ্ব হেভিওয়েট শিরোপাটি এভাবেই পুনরুদ্ধার করেন আলী।

 

এক নজরে

জন্ম : ১৭ জানুয়ারি-১৯৪২, যুক্তরাষ্ট্র

নাম : ক্যাসিয়াস ক্লে, পরে ধর্ম বদলে নাম রাখেন মোহাম্মদ আলী

পরিচিত ছিলেন : ‘পিপলস চ্যাম্পিয়ন’ নামে

উচ্চতা : ৬ ফিট ৩ ইঞ্চি

জাতীয়তা : আমেরিকান

লড়েছেন : ৬১ বার

জিতেছেন : ৫৬ বার

নক-আউট : ৩৭ বার (জিতেছেন)

হেরেছেন : ৫ বার

 

বাপকা বেটি!

মোহাম্মদ আলী মোট চারটি বিয়ে করেছেন। বক্সার পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করেছেন তৃতীয় ঘরের সন্তান। লায়লা আলী। ১৯৯৯ সালের ৮ অক্টোবর রিংয়ে প্রবেশ করেন লায়লা আলী। প্রতিপক্ষ ছিলেন এপ্রিল ফ্লাওয়ার। লায়লার ক্রমাগত পাঞ্চের আঘাতে প্রথম রাউন্ডে নক-আউট হন এপ্রিল ফ্লাওয়ার। দ্বিতীয় লড়াইয়ে অবতীর্ণ হন স্যাডিনা পেনিক্সোরের সঙ্গে অনায়াসে জিতলেন লায়লা। এরপর একে একে হারালেন নিকলিন, আমটিং, ক্রিস্টাল আর্কেড, মাজোয়া দোল, কেন্দ্রা বেলহাট এবং ক্রিস্টিল রবিনসনকে। জ্যাকি ফ্রেজিয়ারের সঙ্গে লড়াইয়ে হেরে যাবেন লায়লা এমন ধারণা ছিল অনুরাগীদের। মোহাম্মদ আলী হাতেগোনা যে কজন বক্সারের কাছে হেরেছিলেন জ্যাকির পিতা জো  ফ্রেজিয়ার ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম। জ্যাকি ফ্রেজিয়ারের সঙ্গে ৮ রাউন্ডের লড়াইয়ে জিতেছে লায়লা আলী। তৃতীয় স্ত্রী ভেরোনিকার মেয়ে লায়লার লড়াই দেখতে প্রায়ই গ্যালারিতে উপস্থিত থাকতেন  মোহাম্মদ আলী। আলী লড়াইয়ে হেরেছিলেন। লায়লা আলী ২৫ লড়াইয়ে এখনো অপরাজিত। দ্বিতীয় বিয়ে করার পর বক্সিং থেকে দূরে রয়েছেন লায়লা আলী।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বুয়েট খেলার মাঠের পাশে ফুটপাতে পড়েছিল বৃদ্ধের মরদেহ

এই মাত্র | নগর জীবন

কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর
কোহলির ফিফটির রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল
মাদক সেবনের আখড়া বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন শুনানি ৪ ডিসেম্বর

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই
ভোলার প্রবীণ সাংবাদিক এম হাবিবুর রহমান আর নেই

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ
মোটরসাইকেলের বেপরোয়া গতিই কেড়ে নিল দুই বন্ধুর প্রাণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে চোর সন্দেহে নির্মাণশ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫
ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৭০৫

১৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন
পলাতক প্রধানমন্ত্রী সম্পত্তির গোঁজামিল দিয়ে নির্বাচন করেছেন

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান
ইন্টারকে হারিয়ে লিগ টেবিলে দুইয়ে এসি মিলান

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু
মানিকগঞ্জে মুন্নু মেডিক্যালে ডায়ালাইসিস সেবা চালু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন
সাত দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিবহন শ্রমিকদের মানববন্ধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
নৌবাহিনীর নবীন নাবিকদের শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর
আইসিইউতে ৪১ শতাংশ রোগীর দেহে অ্যান্টিবায়োটিক কাজ করছে না: আইইডিসিআর

২৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ঝাংঝো ইউনিভার্সিটির ভিজিটিং প্রফেসর হলেন শাবি অধ্যাপক ইফতেখার

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
ব্রুনাইকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল
ক্ষমতায় এলে গণমাধ্যম সংস্কারে অগ্রাধিকার দেবে বিএনপি : ফখরুল

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার
রাবির ২ শিক্ষককে সাময়িক বহিষ্কার

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'
'প্রতিটা স্কুলে মেয়েদের জন্য বাধ্যতামূলক টয়লেট থাকতে হবে'

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
হামাস-হিজবুল্লাহর ওপর হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশের বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’
‌‘খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণেই বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে’

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান
চুয়াডাঙ্গায় আট দফা দাবিতে নার্সদের স্মারকলিপি প্রদান

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে
সারা দেশে তাপমাত্রা আরও কমবে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ