শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ জুন, ২০১৬

সর্বকালের সেরা মুষ্টিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী [ জন্ম : ১৭ জানুয়ারি ১৯৪২, মৃত্যু : ৩ জুন ২০১৬ ]

গ্রেটেস্ট এর মহাপ্রস্থান

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
গ্রেটেস্ট এর মহাপ্রস্থান

‘জিতবই’ প্রত্যয় ছিল তার স্টাইল। নিজের ওপর অনড় আস্থা রেখে লড়াইতে নামতেন তিনি। বলতেন, ‘আই অ্যাম দ্য গ্রেটেস্ট।’ সেই গ্রেটেস্ট মোহাম্মদ আলীর মহাপ্রস্থান ঘটেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ফোনিক্সের একটি হাসপাতালে (৩ জুন-২০১৬) ৭৪ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ছেড়েছেন সাবেক বিশ্ব হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন মোহাম্মদ আলী। তাকে নিয়েই আজকের রকমারি—

 

শতাব্দীর সেরা লড়াই

৮ মার্চ-১৯৭১। আমেরিকান সেনাবাহিনীতে যোগ না দেওয়ার কারণে পাঁচ বছর কারাদণ্ড হয় মোহাম্মদ আলীর। তিন বছর কারাভোগের পর তিনি ছাড়া পান। জেলে যাওয়ার আগে দুর্দান্ত ফর্মে ছিলেন মোহাম্মদ আলী। জেল থেকে মুক্তি পেয়ে তাকে মোকাবিলা করতে হয় ফ্রেইজারকে। তাদের মধ্যকার এই লড়াইকে বক্সিং জগতে শতাব্দীর সেরা লড়াই বলে অভিহিত করা হয়। শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই ছিল সেটি। এর আগে বক্সিং রিংয়ে প্রত্যাবর্তন করে তিনি জেরি কোয়েরি এবং অসকার বোনাভেনাকে নক-আউট করে দেন। আর এর পরেই তার সামনে ছিলেন হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন জো ফ্রেইজার। ফ্রেইজার এবং আলীর মধ্যকার সেই লড়াইটি শুধু বক্সিং রিংয়ের লড়াইকে ছাড়িয়ে দুই ভিন্ন মতাদর্শে বিশ্বাসী দুই ফাইটারের মধ্যে আদর্শের লড়াইয়ে পরিণত হয়ে যায়। মেডিসন স্কয়ার গার্ডেনে আলী এবং ফ্রেইজারের মধ্যকার সেই লড়াই আমেরিকা এবং সাড়া বিশ্বে অগণিত দর্শক উপভোগ করেছিলেন। সেই লড়াইয়ে  মোহাম্মদ আলী ফ্রেইজারের কাছে হেরে যান। এটি ছিল আলীর প্রথম পেশাদারি ম্যাচের হার। তবে ১৯৭৪ সালের ফিরতি লড়াইয়ে আবার শিরোপা নিজের করে নেন মোহাম্মদ আলী।

 

‘স্বয়ং ঈশ্বর এসেছিলেন চ্যাম্পিয়ন হতে। আলী ছিলেন মহান মুষ্টিযোদ্ধা...’

—মাইক টাইসন, আমেরিকান মুষ্টিযোদ্ধা

মোহাম্মদ আলীকে বলা হতো অপরাজেয়। সত্যিই তাই। তার জীবনে পরাজয় এসেছে খুব কম। শেষবারের মতো হারলেন পার্থিব জগতে; এর নাম পার্থিব মৃত্যু। পৃথিবীর সর্বকালের সেরা মুষ্টিযোদ্ধার খেতাবটা তার নামের পাশেই মানায়। মোহাম্মদ আলী তার ‘মুষ্টিতে বোমার’ চমক দেখিয়ে গোটা বিশ্বকে মাতিয়ে রেখেছিলেন কয়েক যুগ। এই মুষ্টিযোদ্ধা বা বক্সারের পৃথিবীজুড়ে সহস্র কোটি ভক্ত রয়েছেন। তাকে কেন সর্বকালের সেরা বক্সার মানা হয়? তার কৌশল, শারীরিক ও মানসিক সক্ষমতা, শক্তিশালী মুষ্টির আঘাত ও বক্সিং রিংয়ে বার বার জয়ের গল্প রূপকথাকেও হার মানায়। বক্সিং রিংয়ের প্রতিটি ইঞ্চি  যেন তিনি নিজে মন মতো ব্যবহার করতেন। তার শারীরিক ফিটনেসও ছিল বিস্ময় জাগানিয়া। তার ক্ষিপ্রতার প্রশংসা এখনো করা হয়। তিনি অনেকটা প্রজাপতির মতো বক্সিং রিংয়ে  উড়ে বেড়াতেন আর চোখের নিমিষেই মৌমাছির মতো হুল ফুটিয়ে প্রতিপক্ষকে পরাস্থ করতেন। এই উপমাগুলো লিখে বা পড়ে ঠিক বোঝানো যায় না। আসলে চোখের তৃপ্তি ও উত্তেজনা টের পেতে হলে সেটা দেখার বিকল্প নেই। মোহাম্মদ আলী নামটিই দর্শকদের কাছে এক মোহ। ১৯৬০ সালে  রোম অলিম্পিকে লাইট  হেভিওয়েট বক্সিংয়ে সোনা জয়ের মধ্য দিয়ে  মোহাম্মদ আলী খ্যাতি অর্জন করেন। এরপর পেশাদার মুষ্টিযুদ্ধে চলে যান আলী। ‘দ্য গ্রেটেস্ট’ বলে খ্যাত এই মুষ্টিযোদ্ধা ১৯৬৪ সালে মাত্র ২২ বছর বয়সে মার্কিন মুষ্টিযোদ্ধা সনি লিসটনকে হারিয়ে হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন হন। প্রথম মার্কিন কোনো মুষ্টিযোদ্ধা হিসেবে তিনবার হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন হন আলী। ৬১টি মুষ্টিযুদ্ধের ৫৬টিতেই জয় পান তিনি। এর মধ্যে ৩৭টিই ছিল নক-আউট মানে প্রতিপক্ষকে পুরোপুরি ধরাশায়ী করে ফেলা। ১৯৮১ সালে অবসর নেন মোহাম্মদ আলী।  রিংয়ের বাইরে বুদ্ধিদীপ্ত কথার জন্য তিনি তার দীর্ঘ বক্সিং ক্যারিয়ারে সফলতা পান। কিন্তু মোহাম্মদ আলী বক্সিং রিংয়ে তার পারফরম্যান্সের সঙ্গে সঙ্গে আমেরিকার সামাজিক এবং রাজনৈতিক অঙ্গনে তার সচেতন উপস্থিতির কারণেই সবচেয়ে বেশি আলোচিত এবং সমালোচিত হয়েছিলেন। মোহাম্মদ আলী তার জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে আমেরিকান কালোদের পাশে ছিলেন সবসময়।

 

যেভাবে বক্সার হলেন

বক্সিং জগতের সবচেয়ে বড় সেলিব্রেটি ছিলেন তিনি। এখনো তার নামের পাশে জ্বলজ্বল করে ‘দ্য গ্রেটেস্ট’ বিশেষণ। বক্সিং রিংয়ে মোহাম্মদ আলীর একক রাজত্ব বিশ্ববাসী বিস্ময়ভরা চোখে উপভোগ করত। সেখানে সাম্রাজ্য পাততে যে পথে হাঁটা শুরু করেছিলেন তা বেশ কৌতূহল জাগানিয়া। বক্সিংয়ে নামার আগের গল্প এটি। ক্যালেন্ডারে ১৯৫৪ সাল। একদিন মোহাম্মদ আলীর শখের সাইকেলটি চুরি হয়ে যায়। পুলিশ অফিসার মার্টিনের সহযোগিতায় পরে তা উদ্ধারও হয়। উদ্ধারকারী পুলিশ অফিসারকে তখন মোহাম্মদ আলী বলেন, আমি ওই সাইকেল চোরকে পেটাবো।

তখন পুলিশ অফিসারটি তাকে বললেন, চোরকে পেটাতে হলে আগে লড়াই করতে শিখতে হবে। পুলিশ অফিসার মার্টিন ছিলেন একজন বক্সার এবং তিনি শহরে বক্সিংয়ের প্রশিক্ষণও দিতেন। এই কথার পরিপ্রেক্ষিতে পরদিনই মোহাম্মদ আলী বক্সিং শেখা শুরু করেন মার্টিনের কাছ থেকে।

 

‘স্বর্গ দেখতে চাইলে বাংলাদেশে এসো’

অনেকেই হয়তো জানেন না, মোহাম্মদ আলীকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছিল। কক্সবাজারে এক টুকরো জমিও উপহার পেয়েছিলেন তিনি। কিংবদন্তি আলী ১৯৭৮ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। সপ্তাহব্যাপী এই সফরে সঙ্গী ছিলেন তার দ্বিতীয় স্ত্রী ওভেরোনিকা পোরশে, মেয়ে লায়লা আলী, ভাই, বাবা ও মা। ঢাকায় আলীকে ব্যাপক সংবর্ধনা  দেওয়া হয়। সে সময়ই বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেওয়া হয় তাকে। আলীর সম্মানে তৎকালীন ঢাকা (বর্তমান বঙ্গবন্ধু) স্টেডিয়ামে প্রদর্শনী মুষ্টিযুদ্ধের আয়োজন করা হয়। এতে ১২ বছর বয়সী বাংলাদেশি বালক মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য লড়াইয়ে অবতীর্ণ হন সর্বকালের সেরা আলী। বাংলাদেশ সফরকালে আলী সুন্দরবন, সিলেট, রাঙামাটি ও কক্সবাজার ভ্রমণ করেন। বাংলাদেশের সৌন্দর্য দেখে বিমোহিত হন আলী। উচ্ছ্বসিত হয়ে বাংলাদেশকে স্বর্গ আখ্যা দেন তিনি। বিশ্ববাসীর উদ্দেশে বলেন, স্বর্গ দেখতে চাইলে বাংলাদেশে ঘুরে আসুন। মোহাম্মদ আলীর বাংলাদেশ ভ্রমণ নিয়ে একটা তথ্যচিত্র নির্মিত হয়েছিল। তথ্যচিত্রটার নাম ‘মোহাম্মদ আলী গোজ ইস্ট : বাংলাদেশ, আই লাভ ইউ।’

 

আমেরিকান সরকারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব

ডেটলাইন ২৮ এপ্রিল- ১৯৬৭। আমেরিকার সঙ্গে ভিয়েতনামের যুদ্ধ পুরোদমে চলছে। এরই মধ্যে মোহাম্মদ আলী আদেশ পেলেন তাকে আমেরিকান সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে হবে। কিন্তু সরাসরি না করে দিলেন আলী। উল্টো সরকারের বিপক্ষে আইনি লড়াই শুরু করেন। আলী আমেরিকান সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনেন, তার ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে তাকে যুদ্ধে যোগ দিতে চাপ দিচ্ছে সরকার। আরও অভিযোগ করেন, অন্য ধর্মীয় গ্রুপের ওপর অত্যাচার ও অবিচার করার একটি প্রস্তাবে রাজি না হওয়ার কারণে সরকার তাকে যুদ্ধে পাঠাতে চাইছে। কিন্তু রায় গেল তার বিপক্ষে। আদালত মোহাম্মদ আলীর চ্যাম্পিয়নশিপের পদক কেড়ে নেয় এবং তাকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়ার পাশাপাশি ১০ হাজার ডলার জরিমানা করে। পরে অবশ্য তিন বছর পর মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ তুলে নেওয়া হয়।

 

বোমারু ঘুষি

পৃথিবীর সবচেয়ে ভারী ঘুষি ছিল মোহাম্মদ আলীর দখলে। তার মুষ্টির সামনে তারকা বক্সাররাও লড়াইয়ে নামার আগে আরেকবার ভেবে নিতেন। হিসাবটা বুঝে নিতে কষ্ট হবে না, তিনি ৬১ ম্যাচে ৩৭ বার প্রতিপক্ষকে মাটিতে শুইয়ে দিয়েছেন। একেবারে লীলাসাঙ্গ বলা যায়। তার জীবনে আলোচিত লড়াইয়ের তালিকায় রয়েছে  ১৯৭৪ সালের ৩০ অক্টোবর জায়ারের কিনসাসায় মোহাম্মদ আলী আর জর্জ ফোরম্যানের শিরোপা রক্ষার লড়াই হয়েছিল। সেটি তার সেরা লড়াইগুলোর একটি। আলীর বয়স তখন ৩২ বছর। ২৪ বছরের ফোরম্যান তখন অপরাজিত বুনো ষাঁড়ের মতো ভয়ঙ্কর এক মুষ্টিযোদ্ধা। শেষ আটটি লড়াইয়ে ফোরম্যান প্রতিদ্বন্দ্বীকে ধরাশায়ী করেছিলেন মাত্র দুই রাউন্ডে। সেই দুই রাউন্ডে পরাজিত দলে জো ফ্রেজিয়ারও আছেন। আর্চি মুর আলীকে পরামর্শ দিলেন লড়াইয়ের আগের রাতে সবার অগোচরে বনে পালিয়ে যেতে। কারণ তাতে করে রিংয়ে তার যে শোচনীয় অবস্থা হবে সেটি অন্তত তিনি এড়িয়ে  যেতে পারবেন। ফোরম্যানের সঙ্গে লড়াইয়ে আলী ‘দ্য রোপ এ  ডোপ’ কৌশলের আশ্রয় নিলেন।

এ কৌশলের মূল বৈশিষ্ট্য হলো প্রথমে প্রতিপক্ষের আঘাত সহ্য করে পরে পাল্টা আঘাত হানা। প্রথম পাঁচ রাউন্ডে ফোরম্যানের আক্রমণগুলো প্রতিহত করে ষষ্ঠ রাউন্ড  থেকে ঝলসে ওঠেন আলী। হিংস্র ফোরম্যান পঞ্চম রাউন্ড থেকে দুর্বল হতে থাকেন। আলী আক্রমণ প্রতিহত করে আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠলেন। অষ্টম রাউন্ড শেষ হওয়ার ৩০ সেকেন্ড আগে চূড়ান্ত আঘাত হানেন আলী। রেফারি ১০ গোনার আগে পুরোপুরি উঠে দাঁড়াতে পারেননি ফোরম্যান। এক দশক আগে জয় করা বিশ্ব হেভিওয়েট শিরোপাটি এভাবেই পুনরুদ্ধার করেন আলী।

 

এক নজরে

জন্ম : ১৭ জানুয়ারি-১৯৪২, যুক্তরাষ্ট্র

নাম : ক্যাসিয়াস ক্লে, পরে ধর্ম বদলে নাম রাখেন মোহাম্মদ আলী

পরিচিত ছিলেন : ‘পিপলস চ্যাম্পিয়ন’ নামে

উচ্চতা : ৬ ফিট ৩ ইঞ্চি

জাতীয়তা : আমেরিকান

লড়েছেন : ৬১ বার

জিতেছেন : ৫৬ বার

নক-আউট : ৩৭ বার (জিতেছেন)

হেরেছেন : ৫ বার

 

বাপকা বেটি!

মোহাম্মদ আলী মোট চারটি বিয়ে করেছেন। বক্সার পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করেছেন তৃতীয় ঘরের সন্তান। লায়লা আলী। ১৯৯৯ সালের ৮ অক্টোবর রিংয়ে প্রবেশ করেন লায়লা আলী। প্রতিপক্ষ ছিলেন এপ্রিল ফ্লাওয়ার। লায়লার ক্রমাগত পাঞ্চের আঘাতে প্রথম রাউন্ডে নক-আউট হন এপ্রিল ফ্লাওয়ার। দ্বিতীয় লড়াইয়ে অবতীর্ণ হন স্যাডিনা পেনিক্সোরের সঙ্গে অনায়াসে জিতলেন লায়লা। এরপর একে একে হারালেন নিকলিন, আমটিং, ক্রিস্টাল আর্কেড, মাজোয়া দোল, কেন্দ্রা বেলহাট এবং ক্রিস্টিল রবিনসনকে। জ্যাকি ফ্রেজিয়ারের সঙ্গে লড়াইয়ে হেরে যাবেন লায়লা এমন ধারণা ছিল অনুরাগীদের। মোহাম্মদ আলী হাতেগোনা যে কজন বক্সারের কাছে হেরেছিলেন জ্যাকির পিতা জো  ফ্রেজিয়ার ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম। জ্যাকি ফ্রেজিয়ারের সঙ্গে ৮ রাউন্ডের লড়াইয়ে জিতেছে লায়লা আলী। তৃতীয় স্ত্রী ভেরোনিকার মেয়ে লায়লার লড়াই দেখতে প্রায়ই গ্যালারিতে উপস্থিত থাকতেন  মোহাম্মদ আলী। আলী লড়াইয়ে হেরেছিলেন। লায়লা আলী ২৫ লড়াইয়ে এখনো অপরাজিত। দ্বিতীয় বিয়ে করার পর বক্সিং থেকে দূরে রয়েছেন লায়লা আলী।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে
২৩১ নারী ও কন্যাশিশু নির্যাতনের শিকার অক্টোবরে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ
আমি হারি না, হয় জিতি, নয় শিখি: ভুল করে গোল খেয়ে বললেন মার্তিনেজ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বিনিয়োগ সহজীকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে
বিনিয়োগ সহজীকরণে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আজ
উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক আজ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ
ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হলো আরও তিন জিম্মির মরদেহ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় ২ শিশুসহ নিহত ৬
ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় ২ শিশুসহ নিহত ৬

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ নভেম্বর)

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সেই দেশগুলো এখন কী বলছে?
সেই দেশগুলো এখন কী বলছে?

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
আফগানিস্তানে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
রাজধানীতে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি
আবাসিক এলাকায় ফুড ট্রাক চলাচল নিষিদ্ধ করল সৌদি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া
সাহাবিদের জন্য নবীজি (সা.)-এর দোয়া

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত
কোরআনের আলোকে ইস্তিগফারের ১০ ফজিলত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ
ক্রীতদাস থেকে দিল্লির বাদশাহ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এলচেকে হারিয়ে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমাল বার্সেলোনা
এলচেকে হারিয়ে রিয়ালের সঙ্গে ব্যবধান কমাল বার্সেলোনা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি
জোড়া গোলের কীর্তি হলান্ডের, দুইয়ে ম্যানসিটি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি
পরীক্ষায় কোডিং সিস্টেম চালু ও ৯ দাবিতে শাবিতে স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম
নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল
বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু
আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা