শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ জুন, ২০১৬

সর্বকালের সেরা মুষ্টিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী [ জন্ম : ১৭ জানুয়ারি ১৯৪২, মৃত্যু : ৩ জুন ২০১৬ ]

গ্রেটেস্ট এর মহাপ্রস্থান

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
গ্রেটেস্ট এর মহাপ্রস্থান

‘জিতবই’ প্রত্যয় ছিল তার স্টাইল। নিজের ওপর অনড় আস্থা রেখে লড়াইতে নামতেন তিনি। বলতেন, ‘আই অ্যাম দ্য গ্রেটেস্ট।’ সেই গ্রেটেস্ট মোহাম্মদ আলীর মহাপ্রস্থান ঘটেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ফোনিক্সের একটি হাসপাতালে (৩ জুন-২০১৬) ৭৪ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ছেড়েছেন সাবেক বিশ্ব হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন মোহাম্মদ আলী। তাকে নিয়েই আজকের রকমারি—

 

শতাব্দীর সেরা লড়াই

৮ মার্চ-১৯৭১। আমেরিকান সেনাবাহিনীতে যোগ না দেওয়ার কারণে পাঁচ বছর কারাদণ্ড হয় মোহাম্মদ আলীর। তিন বছর কারাভোগের পর তিনি ছাড়া পান। জেলে যাওয়ার আগে দুর্দান্ত ফর্মে ছিলেন মোহাম্মদ আলী। জেল থেকে মুক্তি পেয়ে তাকে মোকাবিলা করতে হয় ফ্রেইজারকে। তাদের মধ্যকার এই লড়াইকে বক্সিং জগতে শতাব্দীর সেরা লড়াই বলে অভিহিত করা হয়। শ্বাসরুদ্ধকর লড়াই ছিল সেটি। এর আগে বক্সিং রিংয়ে প্রত্যাবর্তন করে তিনি জেরি কোয়েরি এবং অসকার বোনাভেনাকে নক-আউট করে দেন। আর এর পরেই তার সামনে ছিলেন হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন জো ফ্রেইজার। ফ্রেইজার এবং আলীর মধ্যকার সেই লড়াইটি শুধু বক্সিং রিংয়ের লড়াইকে ছাড়িয়ে দুই ভিন্ন মতাদর্শে বিশ্বাসী দুই ফাইটারের মধ্যে আদর্শের লড়াইয়ে পরিণত হয়ে যায়। মেডিসন স্কয়ার গার্ডেনে আলী এবং ফ্রেইজারের মধ্যকার সেই লড়াই আমেরিকা এবং সাড়া বিশ্বে অগণিত দর্শক উপভোগ করেছিলেন। সেই লড়াইয়ে  মোহাম্মদ আলী ফ্রেইজারের কাছে হেরে যান। এটি ছিল আলীর প্রথম পেশাদারি ম্যাচের হার। তবে ১৯৭৪ সালের ফিরতি লড়াইয়ে আবার শিরোপা নিজের করে নেন মোহাম্মদ আলী।

 

‘স্বয়ং ঈশ্বর এসেছিলেন চ্যাম্পিয়ন হতে। আলী ছিলেন মহান মুষ্টিযোদ্ধা...’

—মাইক টাইসন, আমেরিকান মুষ্টিযোদ্ধা

মোহাম্মদ আলীকে বলা হতো অপরাজেয়। সত্যিই তাই। তার জীবনে পরাজয় এসেছে খুব কম। শেষবারের মতো হারলেন পার্থিব জগতে; এর নাম পার্থিব মৃত্যু। পৃথিবীর সর্বকালের সেরা মুষ্টিযোদ্ধার খেতাবটা তার নামের পাশেই মানায়। মোহাম্মদ আলী তার ‘মুষ্টিতে বোমার’ চমক দেখিয়ে গোটা বিশ্বকে মাতিয়ে রেখেছিলেন কয়েক যুগ। এই মুষ্টিযোদ্ধা বা বক্সারের পৃথিবীজুড়ে সহস্র কোটি ভক্ত রয়েছেন। তাকে কেন সর্বকালের সেরা বক্সার মানা হয়? তার কৌশল, শারীরিক ও মানসিক সক্ষমতা, শক্তিশালী মুষ্টির আঘাত ও বক্সিং রিংয়ে বার বার জয়ের গল্প রূপকথাকেও হার মানায়। বক্সিং রিংয়ের প্রতিটি ইঞ্চি  যেন তিনি নিজে মন মতো ব্যবহার করতেন। তার শারীরিক ফিটনেসও ছিল বিস্ময় জাগানিয়া। তার ক্ষিপ্রতার প্রশংসা এখনো করা হয়। তিনি অনেকটা প্রজাপতির মতো বক্সিং রিংয়ে  উড়ে বেড়াতেন আর চোখের নিমিষেই মৌমাছির মতো হুল ফুটিয়ে প্রতিপক্ষকে পরাস্থ করতেন। এই উপমাগুলো লিখে বা পড়ে ঠিক বোঝানো যায় না। আসলে চোখের তৃপ্তি ও উত্তেজনা টের পেতে হলে সেটা দেখার বিকল্প নেই। মোহাম্মদ আলী নামটিই দর্শকদের কাছে এক মোহ। ১৯৬০ সালে  রোম অলিম্পিকে লাইট  হেভিওয়েট বক্সিংয়ে সোনা জয়ের মধ্য দিয়ে  মোহাম্মদ আলী খ্যাতি অর্জন করেন। এরপর পেশাদার মুষ্টিযুদ্ধে চলে যান আলী। ‘দ্য গ্রেটেস্ট’ বলে খ্যাত এই মুষ্টিযোদ্ধা ১৯৬৪ সালে মাত্র ২২ বছর বয়সে মার্কিন মুষ্টিযোদ্ধা সনি লিসটনকে হারিয়ে হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন হন। প্রথম মার্কিন কোনো মুষ্টিযোদ্ধা হিসেবে তিনবার হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়ন হন আলী। ৬১টি মুষ্টিযুদ্ধের ৫৬টিতেই জয় পান তিনি। এর মধ্যে ৩৭টিই ছিল নক-আউট মানে প্রতিপক্ষকে পুরোপুরি ধরাশায়ী করে ফেলা। ১৯৮১ সালে অবসর নেন মোহাম্মদ আলী।  রিংয়ের বাইরে বুদ্ধিদীপ্ত কথার জন্য তিনি তার দীর্ঘ বক্সিং ক্যারিয়ারে সফলতা পান। কিন্তু মোহাম্মদ আলী বক্সিং রিংয়ে তার পারফরম্যান্সের সঙ্গে সঙ্গে আমেরিকার সামাজিক এবং রাজনৈতিক অঙ্গনে তার সচেতন উপস্থিতির কারণেই সবচেয়ে বেশি আলোচিত এবং সমালোচিত হয়েছিলেন। মোহাম্মদ আলী তার জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে আমেরিকান কালোদের পাশে ছিলেন সবসময়।

 

যেভাবে বক্সার হলেন

বক্সিং জগতের সবচেয়ে বড় সেলিব্রেটি ছিলেন তিনি। এখনো তার নামের পাশে জ্বলজ্বল করে ‘দ্য গ্রেটেস্ট’ বিশেষণ। বক্সিং রিংয়ে মোহাম্মদ আলীর একক রাজত্ব বিশ্ববাসী বিস্ময়ভরা চোখে উপভোগ করত। সেখানে সাম্রাজ্য পাততে যে পথে হাঁটা শুরু করেছিলেন তা বেশ কৌতূহল জাগানিয়া। বক্সিংয়ে নামার আগের গল্প এটি। ক্যালেন্ডারে ১৯৫৪ সাল। একদিন মোহাম্মদ আলীর শখের সাইকেলটি চুরি হয়ে যায়। পুলিশ অফিসার মার্টিনের সহযোগিতায় পরে তা উদ্ধারও হয়। উদ্ধারকারী পুলিশ অফিসারকে তখন মোহাম্মদ আলী বলেন, আমি ওই সাইকেল চোরকে পেটাবো।

তখন পুলিশ অফিসারটি তাকে বললেন, চোরকে পেটাতে হলে আগে লড়াই করতে শিখতে হবে। পুলিশ অফিসার মার্টিন ছিলেন একজন বক্সার এবং তিনি শহরে বক্সিংয়ের প্রশিক্ষণও দিতেন। এই কথার পরিপ্রেক্ষিতে পরদিনই মোহাম্মদ আলী বক্সিং শেখা শুরু করেন মার্টিনের কাছ থেকে।

 

‘স্বর্গ দেখতে চাইলে বাংলাদেশে এসো’

অনেকেই হয়তো জানেন না, মোহাম্মদ আলীকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেওয়া হয়েছিল। কক্সবাজারে এক টুকরো জমিও উপহার পেয়েছিলেন তিনি। কিংবদন্তি আলী ১৯৭৮ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন। সপ্তাহব্যাপী এই সফরে সঙ্গী ছিলেন তার দ্বিতীয় স্ত্রী ওভেরোনিকা পোরশে, মেয়ে লায়লা আলী, ভাই, বাবা ও মা। ঢাকায় আলীকে ব্যাপক সংবর্ধনা  দেওয়া হয়। সে সময়ই বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেওয়া হয় তাকে। আলীর সম্মানে তৎকালীন ঢাকা (বর্তমান বঙ্গবন্ধু) স্টেডিয়ামে প্রদর্শনী মুষ্টিযুদ্ধের আয়োজন করা হয়। এতে ১২ বছর বয়সী বাংলাদেশি বালক মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য লড়াইয়ে অবতীর্ণ হন সর্বকালের সেরা আলী। বাংলাদেশ সফরকালে আলী সুন্দরবন, সিলেট, রাঙামাটি ও কক্সবাজার ভ্রমণ করেন। বাংলাদেশের সৌন্দর্য দেখে বিমোহিত হন আলী। উচ্ছ্বসিত হয়ে বাংলাদেশকে স্বর্গ আখ্যা দেন তিনি। বিশ্ববাসীর উদ্দেশে বলেন, স্বর্গ দেখতে চাইলে বাংলাদেশে ঘুরে আসুন। মোহাম্মদ আলীর বাংলাদেশ ভ্রমণ নিয়ে একটা তথ্যচিত্র নির্মিত হয়েছিল। তথ্যচিত্রটার নাম ‘মোহাম্মদ আলী গোজ ইস্ট : বাংলাদেশ, আই লাভ ইউ।’

 

আমেরিকান সরকারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব

ডেটলাইন ২৮ এপ্রিল- ১৯৬৭। আমেরিকার সঙ্গে ভিয়েতনামের যুদ্ধ পুরোদমে চলছে। এরই মধ্যে মোহাম্মদ আলী আদেশ পেলেন তাকে আমেরিকান সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে হবে। কিন্তু সরাসরি না করে দিলেন আলী। উল্টো সরকারের বিপক্ষে আইনি লড়াই শুরু করেন। আলী আমেরিকান সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনেন, তার ধর্মীয় বিশ্বাসের কারণে তাকে যুদ্ধে যোগ দিতে চাপ দিচ্ছে সরকার। আরও অভিযোগ করেন, অন্য ধর্মীয় গ্রুপের ওপর অত্যাচার ও অবিচার করার একটি প্রস্তাবে রাজি না হওয়ার কারণে সরকার তাকে যুদ্ধে পাঠাতে চাইছে। কিন্তু রায় গেল তার বিপক্ষে। আদালত মোহাম্মদ আলীর চ্যাম্পিয়নশিপের পদক কেড়ে নেয় এবং তাকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়ার পাশাপাশি ১০ হাজার ডলার জরিমানা করে। পরে অবশ্য তিন বছর পর মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ তুলে নেওয়া হয়।

 

বোমারু ঘুষি

পৃথিবীর সবচেয়ে ভারী ঘুষি ছিল মোহাম্মদ আলীর দখলে। তার মুষ্টির সামনে তারকা বক্সাররাও লড়াইয়ে নামার আগে আরেকবার ভেবে নিতেন। হিসাবটা বুঝে নিতে কষ্ট হবে না, তিনি ৬১ ম্যাচে ৩৭ বার প্রতিপক্ষকে মাটিতে শুইয়ে দিয়েছেন। একেবারে লীলাসাঙ্গ বলা যায়। তার জীবনে আলোচিত লড়াইয়ের তালিকায় রয়েছে  ১৯৭৪ সালের ৩০ অক্টোবর জায়ারের কিনসাসায় মোহাম্মদ আলী আর জর্জ ফোরম্যানের শিরোপা রক্ষার লড়াই হয়েছিল। সেটি তার সেরা লড়াইগুলোর একটি। আলীর বয়স তখন ৩২ বছর। ২৪ বছরের ফোরম্যান তখন অপরাজিত বুনো ষাঁড়ের মতো ভয়ঙ্কর এক মুষ্টিযোদ্ধা। শেষ আটটি লড়াইয়ে ফোরম্যান প্রতিদ্বন্দ্বীকে ধরাশায়ী করেছিলেন মাত্র দুই রাউন্ডে। সেই দুই রাউন্ডে পরাজিত দলে জো ফ্রেজিয়ারও আছেন। আর্চি মুর আলীকে পরামর্শ দিলেন লড়াইয়ের আগের রাতে সবার অগোচরে বনে পালিয়ে যেতে। কারণ তাতে করে রিংয়ে তার যে শোচনীয় অবস্থা হবে সেটি অন্তত তিনি এড়িয়ে  যেতে পারবেন। ফোরম্যানের সঙ্গে লড়াইয়ে আলী ‘দ্য রোপ এ  ডোপ’ কৌশলের আশ্রয় নিলেন।

এ কৌশলের মূল বৈশিষ্ট্য হলো প্রথমে প্রতিপক্ষের আঘাত সহ্য করে পরে পাল্টা আঘাত হানা। প্রথম পাঁচ রাউন্ডে ফোরম্যানের আক্রমণগুলো প্রতিহত করে ষষ্ঠ রাউন্ড  থেকে ঝলসে ওঠেন আলী। হিংস্র ফোরম্যান পঞ্চম রাউন্ড থেকে দুর্বল হতে থাকেন। আলী আক্রমণ প্রতিহত করে আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠলেন। অষ্টম রাউন্ড শেষ হওয়ার ৩০ সেকেন্ড আগে চূড়ান্ত আঘাত হানেন আলী। রেফারি ১০ গোনার আগে পুরোপুরি উঠে দাঁড়াতে পারেননি ফোরম্যান। এক দশক আগে জয় করা বিশ্ব হেভিওয়েট শিরোপাটি এভাবেই পুনরুদ্ধার করেন আলী।

 

এক নজরে

জন্ম : ১৭ জানুয়ারি-১৯৪২, যুক্তরাষ্ট্র

নাম : ক্যাসিয়াস ক্লে, পরে ধর্ম বদলে নাম রাখেন মোহাম্মদ আলী

পরিচিত ছিলেন : ‘পিপলস চ্যাম্পিয়ন’ নামে

উচ্চতা : ৬ ফিট ৩ ইঞ্চি

জাতীয়তা : আমেরিকান

লড়েছেন : ৬১ বার

জিতেছেন : ৫৬ বার

নক-আউট : ৩৭ বার (জিতেছেন)

হেরেছেন : ৫ বার

 

বাপকা বেটি!

মোহাম্মদ আলী মোট চারটি বিয়ে করেছেন। বক্সার পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করেছেন তৃতীয় ঘরের সন্তান। লায়লা আলী। ১৯৯৯ সালের ৮ অক্টোবর রিংয়ে প্রবেশ করেন লায়লা আলী। প্রতিপক্ষ ছিলেন এপ্রিল ফ্লাওয়ার। লায়লার ক্রমাগত পাঞ্চের আঘাতে প্রথম রাউন্ডে নক-আউট হন এপ্রিল ফ্লাওয়ার। দ্বিতীয় লড়াইয়ে অবতীর্ণ হন স্যাডিনা পেনিক্সোরের সঙ্গে অনায়াসে জিতলেন লায়লা। এরপর একে একে হারালেন নিকলিন, আমটিং, ক্রিস্টাল আর্কেড, মাজোয়া দোল, কেন্দ্রা বেলহাট এবং ক্রিস্টিল রবিনসনকে। জ্যাকি ফ্রেজিয়ারের সঙ্গে লড়াইয়ে হেরে যাবেন লায়লা এমন ধারণা ছিল অনুরাগীদের। মোহাম্মদ আলী হাতেগোনা যে কজন বক্সারের কাছে হেরেছিলেন জ্যাকির পিতা জো  ফ্রেজিয়ার ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম। জ্যাকি ফ্রেজিয়ারের সঙ্গে ৮ রাউন্ডের লড়াইয়ে জিতেছে লায়লা আলী। তৃতীয় স্ত্রী ভেরোনিকার মেয়ে লায়লার লড়াই দেখতে প্রায়ই গ্যালারিতে উপস্থিত থাকতেন  মোহাম্মদ আলী। আলী লড়াইয়ে হেরেছিলেন। লায়লা আলী ২৫ লড়াইয়ে এখনো অপরাজিত। দ্বিতীয় বিয়ে করার পর বক্সিং থেকে দূরে রয়েছেন লায়লা আলী।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন