শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ মার্চ, ২০১৯

মহারানী ভিক্টোরিয়া কাহিনি

প্রিন্ট ভার্সন
মহারানী ভিক্টোরিয়া কাহিনি

রানী ভিক্টোরিয়া জন্মেছিলেন ১৮১৯ সালের ২৪ মে। ইতিহাসের সবচেয়ে খ্যাতিমান রানীদের একজন তিনি। তার সময়ই ব্রিটেনে শিল্পায়নসহ নানা ক্ষেত্রে নাটকীয় সব পরিবর্তন এসেছিল। গণতন্ত্রের হাওয়ায় রাজতন্ত্র যখন বিলুপ্তির হুমকিতে তখন রানী ভিক্টোরিয়া রাজতন্ত্রকে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করান। ব্রিটেনের সবচেয়ে সমৃদ্ধ উপনিবেশ ভারতেরও সম্রাজ্ঞী হয়েছিলেন তিনি। লিখেছেন- সাইফ ইমন

 

রানী ভিক্টোরিয়ার শাসনামলটি ইতিহাসে ভিক্টোরীয় যুগ হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আসছে। কারণ এই রানীর সময়ই ব্রিটিশ সংস্কৃতিতে নাটকীয় সব পরিবর্তন এসেছিল। তার প্রভাব এমনই ছিল যে, তার শাসনামলের আসবাব, পোশাক, দালানকোঠা সবকিছুর ক্ষেত্রেই ‘ভিক্টোরীয়’ বিশেষণ ব্যবহৃত হয়। তার মানে এই নয় যে, রানী ভিক্টোরিয়া এসব ব্যবহার করেছেন বা এই ধরনের কিছু ব্যবহার করছেন! তার সময়ের সব ধরনের ট্রেন্ডই ভিক্টোরিয়ান হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে ইতিহাসে। যেমন রানী ভিক্টোরিয়ার শাসনামলের ফ্যাশনই ভিক্টোরীয় পোশাক হিসেবে পরিচিত। এই মহীয়সী রানীর শাসনামলেই সবচেয়ে  বেশি বিস্তৃতি ঘটেছিল ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের। বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, শিল্পায়ন, বাষ্পীয় ইঞ্জিন এবং রেলের প্রসার, ব্রিটেনের পাতাল রেল- এসব কিছুই ঘটেছিল রানী ভিক্টোরিয়ার শাসনামলে।

কেনসিংটন প্রাসাদে রানী ভিক্টোরিয়ার জন্ম হয়। তার পুরো নাম আলেকজান্দ্রিনা ভিক্টোরিয়া। শিশু অবস্থায়ই বাবা হারা রানী বড় হয়েছেন মার কাছে। তার মা ডাকতেন দ্রিনা বলে। বাবা এডওয়ার্ড যখন মারা যান, বয়স তখন এক বছরও পূর্ণ হয়নি তার। এরপর মা ভিক্টোরিয়াকে একাই বড় করে তোলেন। একজন জার্মান গৃহশিক্ষিকা ছোট থেকেই জার্মান এবং ইংরেজি দুই ভাষায়ই পারদর্শী করে তোলেন ভিক্টোরিয়াকে। রানীর মুকুট মাথায় দেওয়ার পর তার প্রথম নির্দেশ ছিল, আমাকে এক ঘণ্টা একা থাকতে দাও। ১৮৩৭ সালে রাজা চতুর্থ উইলিয়াম মারা যাওয়ার পর খুব সকালে ভিক্টোরিয়াকে জানানো হয় তিনি এখন ব্রিটেনের রানী। কেমন ছিল সেই মুহূর্তটা, ব্যাখ্যা করা সম্ভব নয়। সদ্য প্রয়াত রাজার জন্য শোক নাকি রানী হওয়ার আনন্দ কোনটা প্রাধান্য পেয়েছিল রানীর কাছে!  রানী হওয়ার পরপরই রাজপরিবারের সদস্য থেকে অনন্যসাধারণ হয়ে উঠেন রানী ভিক্টোরিয়া। ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ রানীর সঙ্গে দেখা করেন। ২৮ জুন প্রথা অনুযায়ী ওয়েস্ট মিনস্টার অ্যাবেতে রানীর মাথায় মুকুট পরিয়ে দেওয়া হয়। বিশাল সাম্রাজ্যকে আরও বিশালতায় পরিণত করেন রানী। ভারতে ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহে বহু ইউরোপীয় মারা যায়। এরপরই ব্রিটিশ সরকার ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কাছ থেকে সরাসরি ভারতের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। ১৮৭৭ সালে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে রয়েল টাইটেল অ্যাক্ট পাসের মাধ্যমে ভারতের সম্রাজ্ঞী হন রানী ভিক্টোরিয়া। আমাদের উপমহাদেশে রানী ভিক্টোরিয়া হয়ে উঠেছিলেন সুপরিচিত। শুধু ভারতবর্ষই নয়, ইংল্যান্ডের ঔপনিবেশিক আগ্রাসী শাসনের কারণে কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও আফ্রিকা মহাদেশের বিশাল অংশ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়। এ বিশাল সাম্রাজ্যের শাসনভার তার হাতে থাকায় ভিক্টোরিয়া রানী থেকে হয়ে ওঠেন মহারানী। তখন ইউরোপের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে একেবারেই মাথা ঘামায়নি ইংল্যান্ড। একের পর এক ঔপনিবেশিক শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বৃদ্ধি করে চলছিল সাম্রাজ্যের সীমানা। রানী ভিক্টোরিয়ার শাসনামলেই শিল্প বিপ্লবের বিশাল প্রসার ঘটেছিল ইংল্যান্ডের ঔপনিবেশিক শাসন প্রতিষ্ঠিত হওয়া দেশগুলোতে। ১৮৬১ সালের ডিসেম্বরে টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মারা যান রানী ভিক্টোরিয়ার স্বামী প্রিন্স অ্যালবার্ট। স্বামীর মৃত্যুর কিছুদিন পর জন ব্রাউন নামের এক স্কটিশ ভৃত্যের সঙ্গে বেশ অন্তরঙ্গ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন বলে জানা যায়। ১৮৬৮ সালে ইংল্যান্ডের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী উইলিয়াম গ্লাডস্টোনের সঙ্গে ভিক্টোরিয়ার ক্ষমতার দ্বন্দ্ব চরমে উঠেছিল। ব্রিটেনের আইন প্রণীত হতো ব্রিটিশ সংসদে। সরকার কি করতে চলেছে তা জানাতে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীরা রানীর সঙ্গে দেখা করতেন। সামরিক প্রসঙ্গে নাক গলানোর ক্ষমতা ব্রিটেনের রাজপরিবারের ছিল না। তবুও রানী ভিক্টোরিয়া সৈন্যদের শীত থেকে বাঁচাতে মোজাসহ নানা সাহায্য উপকরণ পাঠান। যুদ্ধে স্বামী হারানো নারীদের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে চিঠি লেখেন রানী ভিক্টোরিয়া। তিনিই সৈন্যদের সম্মানিত করতে পদক চালু করেন। 

১৮৮৭ সালে তার শাসনক্ষমতার ৫০ বছর পূর্তি এবং ১৮৯৭ সালে ৬০ বছর পূর্তি উপলক্ষে জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল ইংল্যান্ডজুড়ে।

১৮৪০ সালে এডওয়ার্ড অক্সফোর্ড নামে ১৮ বছর বয়সী এক তরুণ লন্ডনের রাস্তায় রানীর ঘোড়ার গাড়ি লক্ষ্য করে দুটি গুলি ছোড়ে। বিকৃত মস্তিষ্কের যুক্তিতে সে তরুণ ছাড়া পেয়ে যায়। ১৮৪২ সালে জন উইলিয়াম নামে আরেক তরুণ দুইবার রানীকে হত্যার ব্যর্থ চেষ্টা চালায়। সে তরুণও আইনের ফাঁক গলে বেরিয়ে যায়। ১৮৪৯ সালে এক ক্ষুব্ধ আইরিশ নাগরিক রানীর ঘোড়ার গাড়ির ওপর হামলা চালায়। পরের বছর রবার্ট পেট নামে অবসরপ্রাপ্ত এক সেনা কর্মকর্তা লাঠি নিয়ে রানীর ওপর হামলা চালান। ১৮৮২ সালে স্কটল্যান্ডের এক বিখ্যাত কবি রানীর ঘোড়ার গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন। এটি ছিল রানীকে হত্যার লক্ষ্যে তার তৃতীয় প্রচেষ্টা। তাকেও রেহাই দেওয়া হয়। এসব হত্যা প্রচেষ্টা বরং রানীর জনপ্রিয়তা বাড়িয়েছিল। ১৯০১ সালের ২২ জানুয়ারি তিনি অসবর্ণ হাউসে পরলোকগমন করেন।

 

অজানা রানী

রানী হওয়ার পর অ্যালবার্টকে ভিক্টোরিয়া বিয়ে করেন। মজার ব্যাপার হচ্ছে প্রথা ভেঙে রানীই তাকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কারণ কারও পক্ষে ব্রিটেনের রানীকে বিয়ের প্রস্তাব দেওয়া সম্ভব ছিল না। 

রানীর মুকুট মাথায় দেওয়ার পর ভিক্টোরিয়ার প্রথম নির্দেশ ছিল, আমাকে এক ঘণ্টা একা থাকতে দাও।

রানী ভিক্টোরিয়ার নয় ছেলেমেয়ের সবাই ইউরোপের বিভিন্ন দেশের রাজকুমার ও রাজকুমারীদের বিয়ে করেন। কয়েক বছরের মধ্যেই পরিস্থিতি এমন দাঁড়ায় যে, ইউরোপের প্রায় প্রতিটি রাজপরিবারে রানী ভিক্টোরিয়ার নাতি-নাতনি কিংবা পুতি রয়েছে।

ব্রিটেনের রানী ভিক্টোরিয়ার একজন কাজের লোক ছিল। তার নাম আবদুল করিম। এই করিমের সঙ্গে রানীর প্রেমের সম্পর্ক হয়। যা নিয়ে তৈরি হয়েছে চলচ্চিত্র।

১৮২০ সালে রানী ভিক্টোরিয়ার বয়স যখন এক বছরও পূর্ণ হয়নি তখন বাবা এডওয়ার্ড মারা যান। এরপর শুধু মায়ের আদরেই বেড়ে উঠেন রানী। 

ভিক্টোরিয়া কখনো স্কুলে যাননি। তার জন্য একজন জার্মান গৃহশিক্ষিকা রাখা হয়েছিল। তাই ছোট থেকেই জার্মান ও ইংরেজি দুই ভাষায়ই পারদর্শী হয়ে ওঠেন তিনি।

বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, শিল্পায়ন, বাষ্পীয় ইঞ্জিন এবং রেলের প্রসার, ব্রিটেনের পাতাল রেল- এ সবকিছুই ঘটেছিল রানী ভিক্টোরিয়ার শাসনামলে।

 

রানী ভিক্টোরিয়া ও দ্বিতীয় এলিজাবেথ কে বেশি এগিয়ে

ভিক্টোরিয়া বনাম এলিজাবেথ

ব্রিটিশ সিংহাসনে সবচেয়ে দীর্ঘসময় আসীন থাকার ক্ষেত্রে রেকর্ড গড়েছিলেন রানী ভিক্টোরিয়া। পরবর্তীতে এই রেকর্ড ভাঙেন রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ। এদিক থেকে তিনি ছাড়িয়ে গেছেন রানী ভিক্টোরিয়াকে। ব্রিটিশ রাজপরিবারের প্রভাবশালী এই দুজন রানীর মধ্যে আশ্চর্য কিছু মিল আছে, আবার অমিলও রয়েছে। রানী ভিক্টোরিয়া সিংহাসনে বসেন ১৮ বছর বয়সে এবং ৬৩ বছর সাত মাস দুই দিন তিনি সিংহাসনে ছিলেন।

অন্যদিকে রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ ২৫ বছর বয়সে সিংহাসনে বসেন এবং রানী ভিক্টোরিয়ার রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছেন ইতিমধ্যেই। রানী ভিক্টোরিয়ার আমলে রাজ কোষাগার থেকে ছাড়া হয় আড়াইশ কোটি মুদ্রা। আর রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের আমলে এ পর্যন্ত ছাড়া হয়েছে ৬৮০ কোটি মুদ্রা। রানী ভিক্টোরিয়া যেদিন রানীর মুকুট পরেন সেদিন লন্ডনের রাস্তায় উৎসবে যোগ দিতে জড়ো হয়েছিলেন চার লাখ মানুষ। আর রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের সিংহাসনে বসার দৃশ্য টেলিভিশনে প্রচার করা হয় এবং তা দেখেন ব্রিটেনের দুই কোটি ৭০ লাখ মানুষ। রানী ভিক্টোরিয়া বিয়ে করেন প্রিন্স অ্যালবার্টকে ১৮৪০ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি। রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের সঙ্গে প্রিন্স ফিলিপের বিয়ে হয় ১৯৪৭ সালের ২০ নভেম্বর ২১ বছর বয়সে। রানী ভিক্টোরিয়ার আমলে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের সবচেয়ে বেশি বিস্তার ঘটে। এদিক দিয়ে রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ পিছিয়ে পড়েছেন একেবারে। কারণ এলিজাবেথের আমল এখনো চলছে কিন্তু সাম্রাজ্য বর্তমানে সঙ্কুচিত হতে হতে একেবারে ছোট হয়ে এসেছে। তিনি যুক্তরাজ্য এবং আরও ১৫টি কমনওয়েলথ দেশ ও ভূখণ্ডের সরকার প্রধান। রানী ভিক্টোরিয়া তার মেয়াদকালে ব্রিটেনে প্রধানমন্ত্রীর বদল হতে দেখেছেন। এলিজাবেথের  মেয়াদকালে এ পর্যন্ত ব্রিটেনে ১২ জন প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। রানী ভিক্টোরিয়ার নামে ব্রিটেনে মোট ১৫৩টি রাস্তার নাম রাখা হয়েছে। আর রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের নামে আছে ২৩৭টি রাস্তা।

 

ছবিতে সন্তান ও নাতি-নাতনিদের সঙ্গে রানী ভিক্টোরিয়া

ইউরোপজুড়ে সবাই ছিলেন আত্মীয়

ইউরোপের সবাই ছিল রানীর আত্মীয়। রানী ভিক্টোরিয়ার বাবা ছিলেন ব্রিটিশ রাজপরিবারের সন্তান আর মা ছিলেন জার্মান রাজপরিবারের সন্তান। রানীর নয় ছেলেমেয়ের সবাই ইউরোপের বিভিন্ন দেশের রাজকুমার ও রাজকুমারীদের বিয়ে করেন। কয়েক বছরের মধ্যেই পরিস্থিতি এমন দাঁড়ায় যে, ইউরোপের প্রায় প্রতিটি রাজপরিবারে রানী ভিক্টোরিয়ার নাতি-নাতনি কিংবা পুতি রয়েছে। ইউরোপের রাজপরিবারগুলোর সঙ্গে আত্মীয়তার এ সম্পর্ককে কূটনৈতিকভাবেও ব্যবহার করেছিলেন তিনি। ফলে তার শাসনকালে যুদ্ধ এড়িয়ে অনেকটা স্থিতিশীল সময় কাটিয়েছে ব্রিটেন। রানীর বিয়েটা ছিল দারুণ ঘটনা। প্রেমিক-প্রেমিকাদের জন্য অনুপ্রেরণীয় ভিক্টোরিয়ার ১৭তম জন্মদিনে জার্মানি থেকে তার আত্মীয়রা বেড়াতে আসে। তাদের মধ্যে ছিলেন তার খালাতো ও মামাতো ভাই-বোনেরা। এদের মধ্যে অ্যালবার্টকে খুব পছন্দ করেছিলেন ভিক্টোরিয়া। কিন্তু এই অ্যালবার্টকে রানী হওয়ার পর ভিক্টোরিয়া বিয়ে করেন। মজার ব্যাপার হচ্ছে প্রথা ভেঙে রানীই তাকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কারণ কারও পক্ষে ব্রিটেনের রানীকে বিয়ের প্রস্তাব দেওয়া তখন সম্ভব ছিল না। অ্যালবার্ট কখনোই ব্রিটেনের রাজা হননি। ভিক্টোরিয়া তাকে পছন্দ করলেও অ্যালবার্ট মাঝে মধ্যেই অসুস্থ হয়ে পড়তেন। ১৮৬১ সালে ৪২ বছর বয়সে মারা যান তিনি। অ্যালবার্টের মৃত্যুতে ভিক্টোরিয়া ভীষণ ভেঙে পড়েন। তিনি মানুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ বন্ধ করে দিয়েছিলেন। সে সময় ব্রিটেনের লোকেরা শোকের প্রতীক হিসেবে কিছুদিন কালো পোশাক পরত। কিন্তু রানী ভিক্টোরিয়া বাকি জীবনের পুরো সময় কালো পোশাক পরে কাটিয়েছেন।

 

করিম কাহিনি

আবদুল করিম নামটা পড়ে অনেকেই হয়তো ভাবছেন কে এই করিম কিংবা রানী ভিক্টোরিয়ার সঙ্গে এর সম্পর্ক কি! রানীর সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে তৎকালীন ব্রিটিশ ভারত থেকে রানীর খেদমত ও রান্না-বান্না করার জন্য দুজন কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়। আবদুল করিম ছিলেন তার মধ্যে একজন। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই রানীর প্রিয়ভাজন হয়ে ওঠেন তিনি। উর্দু ভাষা ও  কোরআনের শিক্ষক। রানী ভালোবেসে আবদুল করিমকে ডাকতেন ‘মুন্সী’ বলে। পরে তাদের প্রেম হয়। রানীর মৃত্যুর পর করিমের সঙ্গে তার প্রেমকাহিনির সব প্রমাণ মুছে ফেলতে স্থিরচিত্র, চিঠিপত্র জ্বালিয়ে দিয়েছিল তার ছেলে। এই সম্পর্কের কথা পরে আরও জানা যায় আবদুল করিমের লেখা একটি ডায়েরি থেকে। ১৯০১ সালে রানীর মৃত্যুর পর ভারত ফিরে যান আবদুল করিম।

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
কুমিল্লায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে বেতন, জরিমানা ও বিল পরিশোধ করা যাবে ক্রিপ্টোতে!
আমিরাতে বেতন, জরিমানা ও বিল পরিশোধ করা যাবে ক্রিপ্টোতে!

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই-সংগ্রামে বিএনপি নেতাকর্মীরা খাঁটি সোনা হয়েছে: আসাদুল হাবীব দুলু
লড়াই-সংগ্রামে বিএনপি নেতাকর্মীরা খাঁটি সোনা হয়েছে: আসাদুল হাবীব দুলু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় জাল ফেলা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে হামলা, জেলে নিহত
মেঘনায় জাল ফেলা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে হামলা, জেলে নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন
সিডনিতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

খাগড়াছড়ির রামগড়ে পানিতে ডুবে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রের মৃত্যু
খাগড়াছড়ির রামগড়ে পানিতে ডুবে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নীলফামারীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে কিশোরকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে এসে নির্যাতনের অভিযোগ
চুরির অপবাদে কিশোরকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে এসে নির্যাতনের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ
ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা
বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার ঘটনায় ইবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার ঘটনায় ইবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির নেতৃবৃন্দের স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির নেতৃবৃন্দের স্মারকলিপি প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী ও শাশুড়ি পলাতক
চট্টগ্রামে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী ও শাশুড়ি পলাতক

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বার্তা পরিষ্কার, জনগণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে : আমীর খসরু
বার্তা পরিষ্কার, জনগণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে : আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত সময়েই ডাকসু নির্বাচন: ঢাবি ভিসি
নির্ধারিত সময়েই ডাকসু নির্বাচন: ঢাবি ভিসি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহতদের স্বজনদের আর্থিক সহায়তা
নারায়ণগঞ্জে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহতদের স্বজনদের আর্থিক সহায়তা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেদারল্যান্ডস সিরিজ শেষ করেই ফিরে যাচ্ছেন উড
নেদারল্যান্ডস সিরিজ শেষ করেই ফিরে যাচ্ছেন উড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়
এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিপুল সংখ্যক মানুষ সামান্য ধাক্কায় দারিদ্র হয়ে যেতে পারে’
‘বিপুল সংখ্যক মানুষ সামান্য ধাক্কায় দারিদ্র হয়ে যেতে পারে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নওগাঁয় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই শেষ মুহূর্তে রিট: উমামা ফাতেমা
ডাকসু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই শেষ মুহূর্তে রিট: উমামা ফাতেমা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারি মাসেই নির্বাচন হবে : টুকু
ফেব্রুয়ারি মাসেই নির্বাচন হবে : টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশীয় কোচদের মানোন্নয়নে অ্যাশলে রসকে নিয়ে আসছে বিসিবি
দেশীয় কোচদের মানোন্নয়নে অ্যাশলে রসকে নিয়ে আসছে বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁও ব্যাংকার্স ক্লাবের সভাপতি প্রশান্ত সামির, সম্পাদক জিল্লুর রহমান
ঠাকুরগাঁও ব্যাংকার্স ক্লাবের সভাপতি প্রশান্ত সামির, সম্পাদক জিল্লুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিবন্ধী শিশুদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ
প্রতিবন্ধী শিশুদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের ‌‘সর্বনাশ’ ডেকে আনছে এআই?
চিকিৎসকদের ‌‘সর্বনাশ’ ডেকে আনছে এআই?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’
‘মুনিয়ার ঘটনায় তৌহিদ আফ্রিদি রেহাই পেয়েছে পিএম অফিসের জন্য’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন স্থগিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ
হোটেল ওয়েস্টিনে মিলল মার্কিন নাগরিকের লাশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ
গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!
পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন
চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত
চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি
কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম
ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন
ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?
ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি
কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান
দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না
এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি
র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’
‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব
সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল
হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার
মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল
হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প
ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণঅধিকার কার্যালয়ে ২২ দলের মিটিং
গণঅধিকার কার্যালয়ে ২২ দলের মিটিং

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনভর নাটকীয়তা তোলপাড় ক্যাম্পাস
দিনভর নাটকীয়তা তোলপাড় ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা
ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান

নগর জীবন

সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা
সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই
গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের
নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে
দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে
ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়
পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে
মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে
বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো ভোটের জন্য শেষ পর্যন্ত লড়াই
ভালো ভোটের জন্য শেষ পর্যন্ত লড়াই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসু কেন্দ্র করে সংঘর্ষ শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন
রাকসু কেন্দ্র করে সংঘর্ষ শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যানসার হাসপাতালকে ১ কোটি টাকার চেক হস্তান্তর জামায়াতের
ক্যানসার হাসপাতালকে ১ কোটি টাকার চেক হস্তান্তর জামায়াতের

নগর জীবন

ছাদ থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
ছাদ থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

নগর জীবন

সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় বিএফইউজে-ডিইউজের নিন্দা
সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় বিএফইউজে-ডিইউজের নিন্দা

নগর জীবন

নির্বাচনে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী মোতায়েন করা হবে
নির্বাচনে সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী মোতায়েন করা হবে

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংসেও চ্যাম্পিয়ন কোচ হতে চাই
বসুন্ধরা কিংসেও চ্যাম্পিয়ন কোচ হতে চাই

মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু নিখোঁজ ১
পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু নিখোঁজ ১

দেশগ্রাম

থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক
থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় আসছেন টিআই চেয়ারপারসন ফ্রাঁসোয়া ভ্যালেরিয়াঁ
ঢাকায় আসছেন টিআই চেয়ারপারসন ফ্রাঁসোয়া ভ্যালেরিয়াঁ

নগর জীবন

এমএজি ওসমানীর জন্মবার্ষিকী রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্‌যাপনের দাবি
এমএজি ওসমানীর জন্মবার্ষিকী রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্‌যাপনের দাবি

নগর জীবন

দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর পদ্ধতি বোঝে না
দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর পদ্ধতি বোঝে না

নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন ভণ্ডুলের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা
ডাকসু নির্বাচন ভণ্ডুলের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা

নগর জীবন

নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি কেবিনে স্থানান্তর
নুরের শারীরিক অবস্থার উন্নতি কেবিনে স্থানান্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

হ্যাটট্রিক সিরিজ বাংলাদেশের
হ্যাটট্রিক সিরিজ বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ইবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ইবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

নগর জীবন