শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ জুলাই, ২০১৯

রাজপ্রাসাদ কাহিনি

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
রাজপ্রাসাদ কাহিনি

রাজপ্রাসাদ। একসময় ছিল রাজার বাড়ি ও রাজকার্যের কেন্দ্র। এখানে বসেই রাজ্য শাসন করতেন রাজারা। সময়ের পরিক্রমায় রাজপ্রথা বিলীন হওয়ার পথে। কিন্তু রাজপ্রাসাদগুলো টিকে রয়েছে কালের সাক্ষী হয়ে। অতিকায় রাজপ্রাসাদগুলো স্থাপত্যশৈলীতে অনন্য। বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে থাকা রাজপ্রাসাদগুলো জানান দিয়ে যায় সে সময়ে রাজার নিরঙ্কুশ ক্ষমতা ও বিত্তের প্রাচুর্য। উচ্চাভিলাষী রাজপরিবারের দোর্দ- প্রতাপ ঠিকরে বেরোয় এই ইট-পাথর-বালু-সিমেন্টের দালানগুলো থেকে। বহু সময় পার হয়েছে। আবহাওয়াজনিত কারণে তো বটেই, পর্যাপ্ত সংস্কারের অভাবে অসংখ্য রাজপ্রাসাদ তার জাঁকজমক হারিয়েছে। রাজপ্রাসাদগুলো শুধু আভিজাত্যের নিদর্শন নয়, এগুলো জীবন্ত ইতিহাস। সভ্যতার পালাবদলে প্রতাপশালী রাজারা গত হয়েছেন, কিন্তু রাজকীয় দম্ভ ও গৌরব নিয়ে এখনো ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। তেমনই কয়েকটি রাজপ্রাসাদ-

 

তোপকাপি প্রাসাদ [তুরস্ক]

তোপকাপি প্রাসাদ শুধু উসমানীয় সুলতানদের বাসস্থানই ছিল না, ইস্তাম্বুলের প্রশাসনিক ও শিক্ষা কেন্দ্র হিসেবেও ব্যবহার করা হতো। ঐতিহাসিক এ রাজকীয় প্রাসাদটি তুরস্কের ইস্তাম্বুল শহরে অবস্থিত। উসমানীয় সাম্রাজ্যের শাহেনশাহ দ্বিতীয় মুহাম্মাদ পঞ্চদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে এ প্রাসাদের নির্মাণ কাজ শুরু করেন। এ প্রাসাদ প্রায় ৪০০ বছর (১৪৬৫-১৮৫৬) ধরে উসমানীয় সুলতানদের বাসস্থান হিসেবে বিদ্যমান ছিল। ১৯২১ সালে উসমানীয় সাম্রাজ্যের পতনের পর তোপকাপি প্রাসাদ সরকারি রায়ে ১৯২৪-এর ৩ এপ্রিলে সাম্রাজ্যিক সময়ের জাদুঘরে পরিণত হয়।

 

 

লক্ষ্মী বিলাস [ভারত]

ভারতজুড়ে বেশ কয়েকটি প্রাসাদ রয়েছে। এগুলোর স্থাপত্যশৈলী যে কাউকে মুগ্ধ করবে। লক্ষ্মী বিলাস রয়েছে ভারতের গুজরাট রাজ্যের বড়দায়। মূলত অনেকগুলো প্রাসাদের সমন্বয় ঘটিয়ে একটি বিশাল প্রাসাদ নির্মাণ করা হয়েছে। ব্রিটিশ রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের বাকিংহাম প্রাসাদের চেয়ে লক্ষ্মী বিলাস প্রাসাদ চারগুণ বড়। এই প্রাসাদের দরবার হলে মাঝে মধ্যে সংগীতানুষ্ঠানসহ অন্যান্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়। হলটির মেঝেতে আয়নার মতো মুখ দেখা যায়। জানালাগুলো বেলজিয়াম কাচের তৈরি এবং দেয়ালগুলো মোজাইকের কারুকাজ করা।

 

 

পেনা প্রাসাদ [পর্তুগাল]

বহুল আলোচিত রাজপ্রাসাদ এটি। সিনত্রা শহরের কাছে সাও পেদ্রো এলাকায় একটি পাহাড়ের চূড়ায় এ প্রাসাদটি তার আভিজাত্য নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা লাল ও হলুদের দ্যুতি ছড়ানো প্রাসাদটি যে কাউকেই সম্মোহিত করে। ইউরোপের সবচেয়ে সুন্দর স্থাপনা বিবেচনা করা হয় এটিকে। শুরুতে এখানে একটি ধর্মীয় আশ্রম ছিল। ১৮ শতকে আশ্রমটি ভূমিকম্পে এবং বজ্রপাতে প্রায় পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়। ১৮৩৮ সালে যুবরাজ ফারদিনান্দ রাজা হওয়ার পর আশ্রমটি সংস্কার করার সিদ্ধান্ত নেন। এই প্রাসাদে পর্তুগালের সর্বশেষ রানী অ্যামেলিয়া তার অন্তিম দিনগুলো কাটান।

 

 

লুক্সেমবার্গ প্রাসাদ [ফ্রান্স]

এই প্রাসাদটি রয়েছে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে। দুনিয়া কাঁপানো ফরাসি স্থপতি সালোমন ডি ব্রোসি এর নকশা তৈরি করেন। ফ্রান্সের ত্রয়োদশ রাজা লুইসের মা মেরি ডি মেডিসিসের জন্য প্রাসাদটি তৈরি করা হয়েছিল। ১৬১৫ থেকে ১৬৪৫ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে প্রাসাদটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়। পরবর্তীতে জিন চালগ্রিন প্রাসাদটি সংস্কার করান এবং আইন প্রণয়নকারীদের ভবন হিসেবে ঘোষণা দেন। অ্যালফোনসি ডি গিসোর্স ১৮৩৫ থেকে ১৮৫৬ খ্রিস্টাব্দে প্রাসাদটির নতুন নকশা করেন। ১৯৪৬ সালে লুক্সেমবার্গ প্রাসাদে প্যারিস শান্তি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

 

 

বাকিংহাম প্যালেস [ইংল্যান্ড]

লন্ডনের আভিজাত্য প্রকাশ পায় বাকিংহাম প্যালেসে। এটি ব্রিটিশ রাজপরিবারের রাজবাড়ি হিসেবে বিশ্ববাসীর কাছে পরিচিত। প্রাসাদটি রাজপরিবারের বিনোদন এবং পর্যটক আকর্ষণের উদ্দেশ্যে গড়ে তোলা হয়েছিল। এই প্রাসাদের সামনের অংশ পর্যটকদের বিস্ময়ে বিমূঢ় করে দেয়। রাজপ্রাসাদটির এ অংশটি ১৮৫০ সালে প্রতিষ্ঠা করেন এডওয়ার্ড ব্লোর। আর প্রাসাদটির পশ্চিম অংশটি ১৯১৩ সালে পুনরায় নকশা করেছিলেন স্যার এস্টোন ওয়ের। বাকিংহাম রাজপ্রাসাদ এখন এডিনবার্গের ডিউক ও রানীর বাসভবন। বাকিংহাম প্যালেস ১৭০২ সালে নির্মিত হয়েছিল। এ প্রাসাদ রানী শার্লটের বাসভবন ছিল। তবে এখন প্রাসাদটি দেখতে যেমন, শুরুর দিকে তেমন ছিল না। নকশায় বড় রকমের পরিবর্তন না এলেও বহুবার প্রাসাদটির সংস্কার করা হয়েছে। সময়ের প্রয়োজনে এই সংস্কার করা হলেও মূল নকশায় যে আভিজাত্য প্রকাশ পেত তার অনেকটাই কমে এসেছে বলে মতামত দিয়েছেন কিছু স্থাপত্যবিদ।

কিন্তু রাজকীয় যে আবেদন ছিল তা নষ্ট করা হয়নি। এই প্রাসাদ ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের প্রশাসনিক সদর দফতর। রানী এই স্থানে তার অতিথিদের আপ্যায়ন ও সাক্ষাৎ করেন। বাকিংহাম প্যালেসে ৪৫ মিনিটে চেঞ্জিং গার্ড অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। প্রতি বছর বহু স্থানীয় এবং হাজার হাজার পর্যটক এই কুচকাওয়াজ দেখতে ছুটে আসেন লন্ডনে। শিল্প ও চিত্রকলার দিক দিয়ে লন্ডনের বাকিংহাম প্যালেসে বিশ্বের অত্যন্ত সমৃদ্ধ শিল্পকলার সংগ্রহ রয়েছে। এগুলো রাষ্ট্রীয় আসরে প্রদর্শন করা হয়ে থাকে। প্রাসাদের পশ্চিমে রয়েছে বিশাল ভোজনশালা। এটি রাষ্ট্রীয় ভোজনশালা।

এখানের রাজকীয় আয়োজন চোখ ধাঁধিয়ে দেয়। এখানেই বিশ্বের প্রথম সারির ক্ষমতাধর ও গুণী ব্যক্তিদের সঙ্গে রানী আহার গ্রহণ করেন। প্রাসাদে রয়েছে সংগীতকক্ষ। অতীতে অতিথিদের সঙ্গে এডিনবার্গের রানী এবং ডিউকের আলাপ করানো হতো এ স্থানে। প্রাসাদের রাজকীয় এবং আড়ম্বরপূর্ণ বৈঠকখানা বিস্ময় জাগানিয়া। প্রতি বছর ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষ বিভিন্ন ভোজনসভায় অতিথি হিসেবে এই প্রাসাদ পরিদর্শনের সুযোগ পেয়ে থাকেন।

 

পোতালা প্রাসাদ [তিব্বত]

তিব্বতের নিষিদ্ধ নগরীতে রয়েছে পোতালা প্রাসাদ। এ প্রাসাদ নিয়ে মিথের শেষ নেই। নিষিদ্ধ নগরী বলেই এই মিথের ছড়াছড়ি। তিব্বতের লাসা নগরীই মূলত বহু মিথের সম্মিলন। তিব্বতে দীর্ঘদিন মানুষের প্রবেশাধিকার না থাকা, দুর্গম পরিবেশ, লামাদের কঠোরতা ও পর্যটক নিষিদ্ধের কারণে বাইরের পৃথিবীতে তিব্বত পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন এক অচেনা জগৎ। এ জগৎ নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। মানুষের আসা-যাওয়া নেই বলে সে কৌতূহল মেটানো যায়নি যুগের পর যুগ। শত শত বছর ধরে হিমালয়ের উত্তর অংশে দাঁড়িয়ে আছে তিব্বত নামের এই রহস্যময় রাজ্য। যতবারই নিষিদ্ধ নগরীর কথা উঠেছে তখনই পিছিয়ে আসতে হয়েছে পর্যটকদের। আধুনিক সময়ে বহু ভূগোলবিদ পৃথিবীর বহু রহস্য উšে§াচন করেছেন। তারাও মেনে নিয়েছেন তিব্বতের রহস্য ভাঙার নয়। লাসায় বিখ্যাত পোতালা প্রাসাদ মানুষকে চমকে দেয়। এই প্রাসাদটি প্রথমবারের মতো বহির্বিশ্বের মানুষেরা  দেখতে পায় ১৯০৪ সালে। আমেরিকার বিখ্যাত ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক পত্রিকায় এই বিখ্যাত অট্টালিকার ছবি ছাপা হয়। এই ছবি ছাপা হওয়ার আগ পর্যন্ত কোনো মানুষ এই বিশাল প্রাসাদের ছবি দেখতে পাননি। এখানে দালাই লামা বা বৌদ্ধ ধর্মগুরু থাকেন। এই আশ্চর্যজনক প্রাসাদটি চতুর্দশ দালাই লামা পর্যন্ত দালাই লামাদের প্রধান বাসভবন ছিল। ১৯৫৯ সালে তারা ওখান থেকে চলে যাওয়ার পর সেটি এখন জাদুঘর হিসেবে ব্যবহƒত হচ্ছে। প্রাসাদটি উত্তর-দক্ষিণে ৪০০ মিটার ও পূর্ব-পশ্চিমে ৩৫০ মিটার। প্রাসাদের দেয়ালগুলো তিন মিটার পুরু। ১৩ তলার এই প্রাসাদটিতে হাজারেরও বেশি ব্লক রয়েছে। প্রায় দুই লাখ ভাস্কর্য দিয়ে এ প্রাসাদ সাজানো। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে তিন হাজার ৭০০ মিটার ও মাটি থেকে প্রায় ৩০০ মিটার উঁচুতে পর্বতের চূড়ায় প্রাসাদটি নির্মিত। ৬৩৭ সালে রাজা সংস্থেন গম্পো কর্তৃক প্রথম প্রাসাদটি নির্মিত হয়। তবে পঞ্চম দালাই লামা ১৬৪৫ সালে এখানে কিছু ভবন নির্মাণে হাত দেন এবং ১৬৯৪ সালে এ প্রাসাদের নির্মাণ কাজ শেষ হয়। এখানে রয়েছে শ্বেত প্রাসাদ, লাল প্রাসাদ, বৃহৎ পশ্চিম হল প্রভৃতি ভবন।

এই বিভাগের আরও খবর
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
সর্বশেষ খবর
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

৫৮ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষাকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে গবেষণার মানোন্নয়ন অপরিহার্য
উচ্চশিক্ষাকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে গবেষণার মানোন্নয়ন অপরিহার্য

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লালনের আখড়াবাড়ি থেকে ৭৮ মোবাইল চুরি, গ্রেপ্তার ১২
লালনের আখড়াবাড়ি থেকে ৭৮ মোবাইল চুরি, গ্রেপ্তার ১২

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই হত্যার বিচার এখন দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে
জুলাই হত্যার বিচার এখন দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মিরপুরে টাইগারদের ব্যতিক্রমী অনুশীলন, ব্যাটারদের ‘ফুটওয়ার্ক’ ঝালাই
মিরপুরে টাইগারদের ব্যতিক্রমী অনুশীলন, ব্যাটারদের ‘ফুটওয়ার্ক’ ঝালাই

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিচ্ছেদ নিয়ে যা বললেন সামান্থা
বিচ্ছেদ নিয়ে যা বললেন সামান্থা

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

৫ মিনিট আগে | পরবাস

‘এআই ভিত্তিক জ্ঞান ও গবেষণাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে, এটি সময়ের দাবি’
‘এআই ভিত্তিক জ্ঞান ও গবেষণাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে, এটি সময়ের দাবি’

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যুবকের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে যুবকের লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরও ১৫টি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনছে জার্মানি
আরও ১৫টি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনছে জার্মানি

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে ১ কোটি ৬২ লাখ ভিডিও সরাল টিকটক
বাংলাদেশ থেকে ১ কোটি ৬২ লাখ ভিডিও সরাল টিকটক

২০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরে আমদানি পণ্য খালাসের কার্যক্রম শুরু
বিমানবন্দরে আমদানি পণ্য খালাসের কার্যক্রম শুরু

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পর্যটকদের টার্গেট করে ছিনতাই করেন তারা
পর্যটকদের টার্গেট করে ছিনতাই করেন তারা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের মতবিনিময় সভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের মতবিনিময় সভা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিউর-বারাকাতসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন দুদকের
আতিউর-বারাকাতসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন দুদকের

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৮ বছরের ছাত্রীকে হত্যা, দক্ষিণ কোরিয়ার শিক্ষিকার আজীবন কারাদণ্ড
৮ বছরের ছাত্রীকে হত্যা, দক্ষিণ কোরিয়ার শিক্ষিকার আজীবন কারাদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাবিপ্রবিতে পরিসংখ্যান দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি
হাবিপ্রবিতে পরিসংখ্যান দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে দাদিকে হত্যার অভিযোগে নাতি গ্রেফতার
রংপুরে দাদিকে হত্যার অভিযোগে নাতি গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন ডুরান্ড লাইন অস্বীকার করছে আফগানিস্তান?
কেন ডুরান্ড লাইন অস্বীকার করছে আফগানিস্তান?

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ কারণে পর্যটকদের পছন্দের শীর্ষে ইতালি
পাঁচ কারণে পর্যটকদের পছন্দের শীর্ষে ইতালি

৩৭ মিনিট আগে | পর্যটন

রাজধানী পল্লবীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৪
রাজধানী পল্লবীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৪

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহান বিজয় দিবসে নানা সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা
মহান বিজয় দিবসে নানা সরকারি কর্মসূচি ঘোষণা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালী বিভাগ চেয়ে গ্রিসে প্রবাসীদের সভা
নোয়াখালী বিভাগ চেয়ে গ্রিসে প্রবাসীদের সভা

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

শুরুতেই লঙ্কান শিবিরে মারুফার আঘাত
শুরুতেই লঙ্কান শিবিরে মারুফার আঘাত

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘মরদেহগুলো এতটাই বিকৃত ছিল, নিজের ছেলেকেই চিনতে পারিনি’
‘মরদেহগুলো এতটাই বিকৃত ছিল, নিজের ছেলেকেই চিনতে পারিনি’

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ দফা দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো
আর্জেন্টিনাকে কাঁদিয়ে অনূর্ধ্ব–২০ বিশ্বকাপ শিরোপা জিতলো মরক্কো

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত বাংলাদেশি যুগল গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল
সেনাবাহিনীকে দোষারোপ করে উচ্ছ্বাস জাতির স্নায়ুতন্ত্রে আঘাতের শামিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...
কানাডা থেকে রেকর্ডসংখ্যক ভারতীয় ফেরত পাঠানো হচ্ছে, নেপথ্যে যা...

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা
জবি ছাত্রদল নেতা খুন : এখনো মামলা হয়নি, থানায় অপেক্ষায় স্বজনরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মা হলেন পরিণীতি চোপড়া
মা হলেন পরিণীতি চোপড়া

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ
সীমান্তে ‘ভূতের আওয়াজ’ বাজিয়ে ভয় দেখাচ্ছে থাইল্যান্ড, জাতিসংঘে কম্বোডিয়ার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার
দাম বেড়ে স্বর্ণের ভরি ২ লাখ ১৭ হাজার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার
ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

তলানিতে পাসপোর্টের মান
তলানিতে পাসপোর্টের মান

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার
বিএনপিতে ছয়, অন্য দলের একক প্রার্থীর প্রচার

নগর জীবন

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস