শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

এখনো যত ভুতুড়ে শহর

প্রিন্ট ভার্সন
এখনো যত ভুতুড়ে শহর

বিজ্ঞানের যুগে ভূতের নাম- এ যেন বড়ই বেমানান কথা। আর কেউ ভূতের অস্তিত্বে বিশ্বাসী, তা তো নিতান্তই হাস্যকর। অথচ বিশ্বের এমন অনেক জায়গা আছে যেখানে গেলে এখনো গা ছমছম অনুভূতি আসবে দিনদুপুরে। দেখতে পাবেন ব্যাখ্যাতীত কিছুর আনাগোনা। শুনতে পাবেন ভয়ঙ্কর আর্তচিৎকার। খুব সাহসী মানুষটিরও ভয় পেতে এসব উপকরণ যথেষ্ট হবে। প্রযুক্তির নীল আলোতেও সেখানে এখনো রচিত হচ্ছে বহু ভৌতিক গল্প। এমন বহু শহর, গ্রাম এখনো টিকে আছে ভুতুড়ে হিসেবে। যার সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা আজো মেলেনি। এমনকি সাহসিকতার সঙ্গে এসব ঘটনাকে মিথ্যা প্রমাণ করাও সম্ভব হয়নি। বিশ্বের এমন কিছু শহর নিয়ে আজকের রকমারি আয়োজন। বিস্তারিত জানাচ্ছেন- তানিয়া তুষ্টি

 

বোডি [ক্যালিফোর্নিয়া]

ভাবুন তো, কোনো পাহাড়ঘেরা শহরের ভিতরকার নির্জন খাদ থেকে মাঝে মাঝে উচ্চশব্দের হাসির আওয়াজ আসে, দূর থেকে ভেসে আসে গল্প করার আওয়াজ বা শোনা যায় ফিসফিসানির শব্দ। তাকে কী বলবেন, নিশ্চয় ভুতুড়ে? হ্যাঁ, ক্যালিফোর্নিয়ার বোডি শহরে এমন সব কান্ড ঘটার জন্য তাকে ভুতুুড়েই বলা হয়। আমেরিকার মানুষ শহর ঘুরে এসে বলে-  শহরটি থেকে গুরুগম্ভীর পিয়ানো বাজানোর শব্দ দূর থেকে ভেসে আসে। মাঝে মাঝে শোনা যায় গানের আওয়াজ। লোকে বলে ওখানে সত্যি সত্যিই ভূতের বাস আছে। একসময় আমেরিকার সবচেয়ে দুর্র্ধর্ষ বাসিন্দার শহর ছিল এটি। ঊনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝিতে এসে এখানে প্রতিদিন প্রকাশ্যে খুন হতো। ১৮৮০ সালে বোডির বাইরে দুই ডাকাত একটি স্টেজ কোচ লুট করে। হাজার হাজার ডলারের সোনাও তারা লুকিয়ে ফেলে। পরে অবশ্য তারা জনগণের হাতে মারা যায়। কিন্তু লুট করা সোনার সন্ধান আর মেলেনি। কেউ বলে সেসব সোনা শহরের ধারেকাছে কোথাও মাটি খুঁড়ে নিচে ডাকাতরা পুঁতে রেখেছিল। বর্তমানে বোডি শহরকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছে বিভিন্ন কল্পকথা। এই শহরে বর্তমানে মানুষজন বাস করে না। ১৮৭০ সালের দিকে শহরে তৈরি করা কাঠের দালানগুলো আজো শুধু ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। ভয় আর কল্পকাহিনী নিয়ে বোডি আজ আমেরিকার এক ভুতুড়ে শহর।

 

ব্যারো হ্যাক [যুক্তরাষ্ট্র]

১৮৯০ সালে ব্যারো হ্যাক গ্রামটি সম্পূর্ণ নিঃস্ব হয়ে যায়। অভিশপ্ত এই গ্রাম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কানেকটিকাটের উত্তর-পূর্বে অবস্থিত। বর্তমানে সেখানে কিছু ভাঙা দেয়াল, বিম এবং কয়েকটি কবর ছাড়া কিছুই নেই।

গ্রামটি আশপাশের সবার কাছেই ভৌতিক। এ কারণে নামটাও ‘ভুতুড়ে কণ্ঠের গ্রাম’।

মাঝে মাঝে এখানে বিকট চিৎকার শোনা যায়। অথচ এমন নির্জন জঙ্গলে কেউ থাকে না। দর্শনার্থীরা এখানে অদ্ভুত সব আর্তনাদ শুনতে পায়। অনেকের অভিযোগ, ঘোড়ার ক্ষুরের শব্দ, কুকুরের কান্না এমনকি শূকরের ডাক শুনতে পান। অনেকের দাবি, তারা কবরস্থানের কাছে কাটা মুন্ড ও দেখতে পেয়েছেন।

অনেকে আবার ছোট বাচ্চার প্রেতাত্মা দেখেন। ১৯৭১ সালে এক প্যারানরমাল বিশেষজ্ঞ পল ইনো ব্যারো হ্যাক কবরস্থানে গোঙ্গানোর শব্দ শুনতে পান। পরে তিনি আবিষ্কার করেন একটি কাটা মাথা কান্না করছে, যার চোখ দিয়ে অজস্র ধারায় পানি ঝরছে।

 

রিওলাইট [নেভাদা]

আমেরিকার পূর্ব ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত পৃথিবীর অন্যতম আশ্চর্যজনক স্থান ডেথ ভ্যালি ন্যাশনাল পার্কে যাবেন আর অদূরেই নেভাদার রিওলাইট শহর থেকে একবার ঘুরে আসবেন না, তা কি হয়? ভুতুড়ে এই শহরটি নিয়ে বিশ্ববাসীর যে পরিমাণ মাতামাতি তা হয়তো আর কোনো শহরকে ঘিরে হয়নি। এ পর্যন্ত তার ছবিও তোলা হয়েছে অন্য যে কোনো শহর থেকে অনেক বেশি। এর অর্থ দাঁড়ায়, এই শহরের অবশ্যই কিছু না কিছু বিশেষত্ব আছে। বিংশ শতাব্দীতে নেভাদার এই শহরে ১০ হাজার মানুষের বসবাস ছিল। এক সময় মাইনররা শহর ছেড়ে বিদায় নিতে শুরু করে। ফলে ১৯০৭ সালে ভয়ানক আর্থিক সংকট দেখা দেয়। এখানকার শ্রমিকরাও সবাই শহর ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। তারপরই সোনার খনি থেকে সোনা উত্তোলনের কাজ শেষ হয়। যাও-বা ছিল তারা মরে যায়। এমনকি জনশূন্যও হয়েছিল। তারপর থেকে এটি সত্যি একটি ভুতুড়ে শহরে পরিণত হয়। স্বাভাবিকভাবেই গা ছমছমে একটি পরিবেশ তৈরি হয়। অনেকেই বলে ফাঁকা গ্রামে নাকি ভূত আস্তানাও গেড়েছে। শহরটি ক্রমে ধ্বংস হতে থাকে। সারা শহর মিলে বর্তমানে দর্শনীয় জিনিস বলতে আছে একটি ট্রেন ডিপো এবং একটি বটল হাউস। শহরের বটল হাউসটি একটি অনন্য নিদর্শন। ১৯০৬ সালে মাইনার টম কোলি পঞ্চাশ হাজার বোতল দিয়ে বোতল বাড়িটি তৈরি করেন। বাড়িটির নির্মাণশৈলী সবাইকে অবাক করে দেয়।

 

ডারগাভস [রাশিয়া]

নানা রহস্যেঘেরা ডারগাভস শহরের অবস্থান দক্ষিণ রাশিয়ার উত্তর ওসেশিয়ায়। গ্রামটিতে রয়েছে বহু পুরনো ১০০টি পাথরের সমাধির এক গোরস্তান। গ্রামবাসী মৃত স্বজনদের কবর দিত, সঙ্গে তাদের ব্যবহারের জামাকাপড় আর পছন্দের জিনিসপত্রও দিত। সেসব জিনিসপত্র দেখে ৪০০ বছর আগে এ গ্রামে   থাকা মানুষের জীবনযাত্রা সম্পর্কে বেশ ভালো ধারণা পাওয়া যায়। আর তাই পর্যটক থেকে শুরু করে প্রত্নতাত্ত্বিকদের কাছে গবেষণার জন্য ভীষণ আকর্ষণীয় এক জায়গা ডারগাভস। স্থানীয়দের ধারণা, কেউ এখানে একবার প্রবেশ করলে আর কখনো জীবিত অবস্থায় বেরিয়ে আসতে পারে না। ভুতুড়ে এক শক্তি গ্রামটি বধ করে রেখেছে। তবে কারও মুখে শোনা যায়, আঠারো শতকে ওসেশিয়াজুড়ে মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়ে প্লেগ। সংক্রামণের ভয়ে আক্রান্তদের পাথরের তৈরি বিশেষ এই ঘরে দরকারি জিনিসপত্রসহ রেখে দেওয়া হতো। ভীষণ কষ্ট আর একাকিত্ব নিয়ে একসময় এখানেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ত তারা। এখন কেউ গ্রামে ঢুকলে প্রথমেই দেখতে পাবেন সাদা রঙের বাড়ির মতো সারিবাঁধা সমাধিগুলো। প্রতিটি সমাধির সামনেই রয়েছে একটি করে কুয়ো। ধারণা করা হয়, ওসেশিয়ার লোকেরা নিজেদের মৃত স্বজনদের কবর দেওয়ার পর কুয়োতে মুদ্রা ছুড়ে মারত। যদি সেটা কুয়োর নিচে কোনো পাথরকে আঘাত করত, তবে মনে করা হতো, মৃত ব্যক্তির আত্মা স্বর্গে পৌঁছে গেছে।

 

বাহলা [ওমান]

বহু সত্য-মিথ্যার মিশেলে রচিত আরব্য গল্প-উপন্যাস। অশরীরী কিংবা জিনের ছড়াছড়ি রয়েছে এসব গল্পে। কিন্তু বাস্তবেই তেমনই অভিশপ্ত ঘটনার সাক্ষী হয়ে এখনো টিকে আছে ওমানের বাহলা শহর। কালো জাদু, ভবিষ্যদ্বাণীসহ ইসলামে নিষিদ্ধ সব ধরনের কাজ চলে এখানে। আর তাই বাহলার বাসিন্দাদের তালিকায়ও আছে ডাইনি, জিন ও জাদুকরদের নাম। যারা ইচ্ছা করলে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে সময় না নিয়েই চলে যেতে পারে। সব মিলিয়ে বাহলা বর্তমানে কেবল কোনো অভিশপ্ত গ্রামই নয়, বরং পৃথিবীর কালো জাদুর কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। রাজধানী থেকে মাত্র ২০০ কিমি দূরত্বের এই শহরে নিকৃষ্টতম এসব কাজ হরহামেশাই চলে। শহরটিকে অশরীরী, দুষ্টু আত্মা বা জিনের বাসস্থান বলা হয়। এর পেছনের ইতিহাস আরও ভয়ঙ্কর। আগে শহরটিতে মুসলিম চেহারার আদলে খারিজি সম্প্রদায়রা বাস করত। প্রকৃত অর্থে এরা কালো জাদুর বিদ্যাচর্চা করত। ইসলামের নিষেধ অমান্য করে খারিজিরা কালো জাদু চর্চার জন্য বাহলা দুর্গটি নির্মাণ করে। তারা কোনো বাহন ছাড়াই পৃথিবীর যে কোনো প্রান্তে যেতে পারত। মুসলিমদের ওপর অত্যাচার করত। তাদের দাবি ছিল সব মুসলিম তাদের অনুসরণ করবে। ইতিহাসে খারিজিরাই প্রথম সন্ত্রাসী, যারা জিহাদের নামে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করত।

 

ভাঙ্গর [ভারত]

ভারতের সবচেয়ে ভুতুড়ে রাজস্থানের ভাঙ্গর দুর্গ। ১৫৭৩ সালে নির্মিত এই দুর্গ ভুতুড়ে হয়ে উঠেছে নানা কারণে। প্রচলিত আছে, দুর্গের কাছেই ধ্যান করতেন গুরু বালু নাথ। তিনি মধু সিংকে দুর্গ নির্মাণের শর্ত দেন যেন এর ছায়া গুরুর দেহে না পড়ে। কিন্তু ঠিকই দুর্গের ছায়া গুরুর ওপর পড়ে। তখন নিজের ঐশ্বরিক ক্ষমতাবলে দুর্গকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দেন গুরু। অপর কাহিনিতে বলা হয়, ভাঙ্গরে সে সময় এক অতি সুন্দরী রাজকুমারী রত্নবতী বাস করতেন। উপযুক্ত বয়সে দেশ-বিদেশ থেকে একাধিক বিয়ের সম্বন্ধ আসে। সিঙ্ঘিয়া নামে এক তান্ত্রিকও তাকে পেতে চাইতেন। কিন্তু তিনি জানতেন রাজকুমারী কখনই তাকে ভালোবাসবে না। আর তাই রাজকুমারীর তেলের সঙ্গে মিশিয়ে দেন মন্ত্র। রাজকুমারী বুঝতে পেরে তেল মাটিতে ফেলে দেন। তেল মাটিতে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই পাথরে রূপান্তরিত হয়। সেই পাথরের অভিশাপে সিঙ্ঘিয়ার মৃত্যু হয়। সিঙ্ঘিয়াও অভিশাপ দেন, ভাঙ্গর ধ্বংস হয়ে যাবে। কারও জন্ম হবে না। বাস্তবে ঘটেও তাই। বিরানভূমিতে পরিণত হয় ভাঙ্গর। এখনো দিনে ফোর্টে প্রবেশ করতে পারলেও সন্ধ্যা ৬টার সঙ্গে সঙ্গে দুর্গ ছাড়তে হবে আপনাকে। কারণ, রাতে দুর্গের ভিতর থেকে কান্নার আওয়াজ, চুড়ির আওয়াজ, আলো, হাসি- নানা ভৌতিক কান্ড দেখে আসছে মানুষ। সেই সঙ্গে প্রচলিত আছে, একরাত ভাঙ্গরে থাকলে পরদিন আর কেউ ফিরে আসে না। এখন পর্যন্ত কেউ নিজেকে সাহসী আর দুর্গকে ভূতহীন বলে প্রমাণ করতে পারেনি।

 

প্রিপিয়াত [ইউক্রেন]

একটি ভৌতিক শহর হিসেবে পরিচিত উত্তর ইউক্রেনের প্রিপিয়াত। ১৯৮৬ সালে চেরনোবিল দুর্ঘটনার পর থেকে এলাকাটি একদম ফাঁকা। ১৩ হাজারেরও বেশি অ্যাপার্টমেন্ট, ৩৫টি খেলার মাঠ, ১৫টি প্রাইমারি স্কুল, ১০টি জিম, একটি হাসপাতাল, একটি রেলস্টেশন এবং ১৬৭টি বাস  থাকলেও নেই কোনো মানুষ! আজো গৃহস্থালির জিনিসপত্র, শিশুদের খেলনা পড়ে আছে সেখানে। সেখানকার অধিবাসীরা নিজেদের জিনিস নেওয়ারও অনুমতি পায়নি তখন। এমন একটি শহরকে ভূতের শহর বলে মনে হওয়াটাই স্বাভাবিক। শহরটি এখন পরিত্যক্ত। প্রিপিয়াতকে শহর হিসেবে ঘোষণা করা হয় ১৯৭৯ সালে। শহরটি তৈরি হয়েছিল মূলত চেরনোবিল আণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের কর্মীদের     থাকার জন্য। কিন্তু ২৬ এপ্রিল, ১৯৮৬ সালে চেরনোবিল আণবিক চুল্লিতে দুর্ঘটনার পর শহরটি মানুষের বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ে।

দুর্ঘটনার মাত্র দুই দিনের মধ্যে সবাই শহর ত্যাগ করে অন্যত্র চলে যায়।

 

অভিশপ্ত আত্মার কহর

আল জাজিরা আল হামরা 

[আরব আমিরাত]

‘আল জাজিরা আল হামরা’ উত্তর আরব আমিরাতের পরিত্যক্ত গ্রাম। আরবরা এর নাম দেয় লাল দ্বীপ। ১৪০০ শতাব্দীতে গ্রামটি তৈরি হয়। ১৮৩১ সালে এর পুনর্নির্মাণও হয়। জানা গেছে, গ্রামটিতে ৩০০-এর বেশি ঘর ও ১৩টি মসজিদ নিয়ে ৪১০০ লোক বসবাস করত। এখানকার স্থানীয়রা মাছ এবং মুক্তার ব্যবসায় সমৃদ্ধিশালী ছিল।

ধনাঢ্য গ্রাম

১৯৬০ সালে গ্রামটি বেশ সমৃদ্ধিশালী ও ধনাঢ্য ছিল। তখনো বিলাসী বাড়িঘর ছিল এখানে। উপকূলীয় গ্রামটিতে তখন ফারসি অভিবাসী, পর্তুগিজ ব্যবসায়ী এবং ব্রিটিশ কর্মকর্তারা দাপিয়ে বেড়াতেন। কিন্তু হঠাৎ করেই দৃশ্যপট পাল্টাতে থাকে।

অশরীরী আড্ডা

১৯৬৮ সালের পর হঠাৎ করেই মানুষশূন্য হতে থাকে গ্রামটি। যারা থেকে যায় তারাও খুব ভয়ে দিন কাটায়। কারণ, এখানে অশরীরী আত্মার আনাগোনা বেড়ে যায়। নানা রকম ভৌতিক কর্মকান্ডে প্রতিদিন জমতে থাকে নানা গল্প।

বিচিত্র হাতের ছাপ

‘আল জাজিরা আল হামরা’ প্যারানরমাল অ্যাকটিভিটিসের জন্য জনপ্রিয়। একবার কিছু পর্যটক ঘুরতে আসেন। প্রাচীন দুর্গের ছবি তুলতে গেলে তাদের সঙ্গেও ঘটতে থাকে অস্বাভাবিক ঘটনা। স্থানীয়দের ধারণা, এখানে অভিশপ্ত আত্মা রয়েছে। তারা প্রায়ই বিচিত্র হাতের ছাপ দেখতে পান। তাদের ধারণা, এটি আগত দর্শনার্থীদের জন্য সতর্ক সংকেত।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
সর্বশেষ খবর
৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া
সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৮
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৮

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের
হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত

৪৬ মিনিট আগে | পরবাস

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭
ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি সোসাইটির সভাপতি মোসাদ্দেক, সম্পাদক নাজমুল
ধানমন্ডি সোসাইটির সভাপতি মোসাদ্দেক, সম্পাদক নাজমুল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্লামেঙ্গোর স্বপ্নভঙ্গ, দাপুটে জয়ে কোয়ার্টারে বায়ার্ন
ফ্লামেঙ্গোর স্বপ্নভঙ্গ, দাপুটে জয়ে কোয়ার্টারে বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুফিসংগীতের মর্মকথা
সুফিসংগীতের মর্মকথা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু
তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা
উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা
আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম

ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা
ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার
ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা
ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ
ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা