শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৪

বিস্ময়কর ভার্চুয়াল দুনিয়া

বিস্ময়কর ভার্চুয়াল দুনিয়া

বদলে যাচ্ছে আগামীর বিশ্ব। প্রযুক্তির বদৌলতে এখন সমগ্র দুনিয়া দেখা যাবে। তাও আবার থ্রি ডায়মেনশনাল ভার্চুয়াল বিশ্ব। যেখানে দেখাশোনা থেকে  খেলাধুলা এমনকি কাজকর্ম সবই চলবে- সেই অন্য বিশ্বে।

 

ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি হচ্ছে কাল্পনিক বাস্তবতা। সহজ কথায় বলতে গেলে, ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি (ভিআর) হচ্ছে একটি ‘থ্রিডি’ দুনিয়া, যা কম্পিউটার প্রোগ্রামের মাধ্যমে সৃষ্টি এবং পরিচালনা করা হয়। আরেকটু সহজভাবে বলতে গেলে, ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি হচ্ছে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত সিস্টেম, যাতে মডেলিং ও অনুকরণবিদ্যা প্রয়োগের মাধ্যমে মানুষ কৃত্রিম ত্রিমাত্রিক ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য পরিবেশের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন বা উপলব্ধি করতে পারে। ভিআর-এ মানুষ যা দেখে তা অনুভব করতে পারে, ভার্চুয়াল রিয়্যালিটিতে সৃষ্ট পরিবেশ পুরোপুরি বাস্তব পৃথিবীর মতো মনে হতে পারে। কল্পনার জগৎটা যেন হুবহু বাস্তব। এ ক্ষেত্রে অনেক সময় অপ্রকৃত বাস্তবতা থেকে বাস্তব অভিজ্ঞতা পাওয়া যায়।

ভিআর-এর ধারণা আজকের নয়। ১৯৬২ সালে চলচ্চিত্র নির্মাতা মর্টন হেলিগ সেনসোরামা নামের একটি যন্ত্র তৈরি করেন, যাতে চেয়ারে বসে পর্দার ভিতরে মাথা ঢুকিয়ে দিয়ে ত্রিমাত্রিক ছবি দেখা যেত, সেই সঙ্গে কম্পনের মাধ্যমে অনুভূতি এবং গন্ধ পাওয়া যেত। যন্ত্রটি বড়সড় হওয়ায় ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য সুবিধাজনক ছিল না। তবে ছয় বছর না পেরোতেই ১৯৬৮ সালে প্রথম মার্কিন বিজ্ঞানী আইভান সাদারল্যান্ড মাথায় পরার মতো ছোট ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি যন্ত্র তৈরি করেন। এরপর একতরফাভাবে সামরিক এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণের কাজে ভার্চুয়াল রিয়্যালিটির ব্যবহার দেখা যায়। লড়াইয়ের কৌশল বা বিমান ও জাহাজ চালনা শেখার ক্ষেত্রে এটি ভালো ফল দেয়। মজার ব্যাপার, তখনো কিন্তু ‘ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি’ নামটাই চালু হয়নি। আশির দশকে মার্কিন কম্পিউটার বিজ্ঞানী জ্যারন ল্যানিয়ার প্রথম ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি শব্দযুগলের প্রচলন শুরু করেন। নব্বইয়ের দশকে কিছু যন্ত্র তৈরি হয়েছিল বটে, তবে এরপর তা নিয়ে আলোচনা একরকম থেমে যায়। এর স্বপ্নদ্রষ্টারা যে কাজের জন্য ভিআর তৈরি করতে চেয়েছিলেন, তা দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছিল সেসময়ে।

গত কয়েক বছরে ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি প্রযুক্তির অনেক উন্নতি হয়েছে। আজকের বিশ্বে কিছু হেডসেট তৈরি হয়েছে, যা মানুষের চোখের সঙ্গে এমন চালাকি করতে পারে যে আপনি যখন ভার্চুয়াল পৃথিবীতে ঘুরে বেড়াবেন তখন মনে হবে সবকিছু থ্রিডি-তে দেখতে পাচ্ছেন। আজ যেটা কাল্পনিক, কাল সেটিকেই বাস্তবে পরিণত করছে প্রযুক্তি। আর এ ক্ষেত্রে এ সময়ের সবচেয়ে সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র হচ্ছে ‘ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি’। কয়েক বছরের মধ্যে বিস্ময়কর গতিতে ভার্চুয়াল জগৎকে বাস্তব করে তোলার এ প্রযুক্তির সম্প্রসারণ ঘটেছে।  ধারণা করা হচ্ছে, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে এ প্রযুক্তি কর্মক্ষেত্র, শিক্ষা, রোগ নিরাময় ও সামাজিক জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্র স্পর্শ করবে।

 

ডিজিটাল সুস্থতায় টিকটক!

ডিজিটাল প্ল্যাটফরমের ব্যবহার আমাদের জীবনের মূল অংশ হয়ে উঠেছে। একই সঙ্গে সম্ভাব্য ক্ষতির দিকও আছে। যার মধ্যে অন্যতম মানসিক স্বাস্থ্য, যা সত্যিই একটি উদ্বেগের বিষয়। তাই টিকটকের মতো প্ল্যাটফরমগুলো কেবল বিনোদন নয়, ডিজিটাল সুস্থতার বিষয়েও দায়িত্বশীল হয়ে উঠছে। ব্যবহারকারীদের জন্য নিরাপদ ও সহায়ক পরিবেশ নিশ্চিতে কাজ করছে। ব্যবহারের সময়সীমা নির্ধারণ করার জন্য টিকটকে ডিজিটাল ওয়েল-বিয়িং ফিচার রয়েছে। টিকটকের ‘সেফটি সেন্টার’ এর মধ্যে অন্যতম, যেখানে আছে ওয়েল-বিয়িং গাইড। বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ব্যবহারকারীদের মানসিক সুস্থতা বজায় রাখতে তারা ডিজিটাল কনটেন্ট সম্পর্কে টিপস দেয়।  ১৮ বছরের কম বয়সীদের জন্য আছে ডিফল্ট ফর্মে প্রতিদিন ৬০ মিনিট স্ক্রিন টাইম।

 

ভার্চুয়াল দুনিয়ায় কেনাকাটা

যে কোনো স্থান থেকে গ্রাহক তার প্রয়োজনীয় পণ্য কেনাকাটা করতে পারেন কেবল অনলাইন কেনাকাটার মাধ্যমে। আর পণ্যের মূল্যও পরিশোধ করা যায় নগদ টাকার পাশাপাশি ই-কারেন্সির মাধ্যমে। ই-কমার্সের অন্তর্ভুক্ত অনলাইন সেক্টরগুলো খুব সহজেই গ্রাহকের কাছে জনপ্রিয়তা পেয়েছে। করোনাকালীন অনলাইনে ব্যবসা ও কেনাকাটার সবচেয়ে বেশি প্রবণতা দেখা গেছে। আজকাল তরুণরা বেশি কেনাকাটা করছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। তাদের কাছে এটি এখন ‘ভার্চুয়াল শপিং স্পেস’। যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ৮ কোটি মানুষ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেনাকাটা করে।  বাজার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আগামী বছরগুলোয় ১০ কোটি ছাড়িয়ে যাবে। কেনাকাটার জন্য মানুষ সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করবে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম। যেখানে ৭০ শতাংশ ক্রেতা বিভিন্ন পণ্যের খোঁজে ঢুঁ মারেন।

 

ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং

‘ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং’ হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মার্কেটিংয়ের একটি ‘রূপ’। যারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভীষণ জনপ্রিয় ও প্রভাবশালী, তাদের বলা হয় ‘ইনফ্লুয়েন্সার’। পণ্য ও ব্র্যান্ডের প্রচারে সাম্প্রতিক বছরগুলোয়, তাদের ব্যবহার বেড়েছে। অতীতের দিনগুলোর মতো আগামীতেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিজ্ঞাপনে তাদের প্রবণতা আরও বাড়বে। বলা যায়, এ ধারাই ট্রেন্ড হয়ে উঠবে। এ ট্রেন্ডকে বলা হচ্ছে ‘ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং’। বিশেষজ্ঞরা অনুমান করছেন, ভবিষ্যতে ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং ব্যয় ১ হাজার ৬০০ কোটি ডলারে পৌঁছাবে। ইতোমধ্যে প্ল্যাটফরমগুলো তাদের অ্যালগরিদমকে আরও বেশি বিজ্ঞাপনবান্ধব করার জন্য কাজ করছে। ফলে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে বেশি ‘স্পন্সর’ পোস্ট দেখা যায়।

 

আছে ডিজিটাল মুদ্রা

ক্রিপ্টোকারেন্সি (Cryptocurrency) হলো ডিজিটাল মুদ্রা। ধরা যায় না, ছোঁয়া যায় না এমন ডিজিটাল মুদ্রা দিয়ে হয়তো ভবিষ্যতের অর্থনীতি চলবে। মূলত ব্লকচেইন প্রযুক্তিকে কেন্দ্র করে এই ডিজিটাল মুদ্রার লেনদেন হচ্ছে। আধুনিক পৃথিবীতে ডিজিটাল লেনদেন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। সে ধারাবাহিকতায় ক্রিপ্টোকারেন্সি সারা বিশ্বে আলোড়ন তোলে। ইতিবাচক-নেতিবাচক নানাদিক থাকলেও বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, আগামীতে এ ধরনের মুদ্রার ব্যবহার বাড়বে। ডিজিটাল মুদ্রা মূলত ক্রিপ্টোগ্রাফি বা তথ্য ধারণার ওপর কাজ করে। (Cryptocurrency) বলা হয় ইলেকট্রনিক বা ডিজিটাল অর্থ যার লেনদেন ব্লকচেইন প্রযুক্তিতে হয়ে থাকে। এ প্রযুক্তিকে ব্লকচেইন প্রযুক্তি বলা হয়।  সারা বিশ্বে এখন পর্যন্ত প্রায় ৫০০০ ধরনের কারেন্সির লেনদেন হয়ে থাকে।

 

ভার্চুয়াল দুনিয়ায় মেটার চমক

প্রতিনিয়ত বদল আসছে প্রযুক্তি দুনিয়ায়। সেই বদলে গা এলিয়ে ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি নিয়ে কাজ করছে প্রযুক্তি বিশ্বের বহু নামিদামি কোম্পানি। তাদের মধ্যে অন্যতম জাকারবার্গের কোম্পানি মেটাভার্স। তালিকায় আছে গুগল, মাইক্রোসফট এবং অ্যাপলের মতো প্রযুক্তি মহারথীরা। ভিআর প্রযুক্তির অগ্রগতিতে এই প্রতিষ্ঠানগুলো মুখ্য ভূমিকা পালন করলেও মেটা (পূর্বে ফেসবুক) এ ক্ষেত্রে হয়ে উঠেছে অনন্য উদ্ভাবনী শক্তি। ইতোমধ্যে তারা তাদের মেটাভার্সের কাজ শেষ করেছে। বলা হচ্ছে, মেটাভার্সই হবে ইন্টারনেটের ভবিষ্যৎ। প্রযুক্তিবিদরা বলছেন, মেটাভার্সের কারণে ইন্টারনেটের ভার্চুয়াল জগৎকে মনে হবে বাস্তব জগতের মতো যেখানে মানুষের যোগাযোগ হবে বহুমাত্রিক। মেটাভার্স প্রযুক্তির মাধ্যমে আপনি কোনো কিছু শুধু দেখতেই পাবেন না, তাতে নিজেকে জড়িয়ে ফেলতেও সক্ষম হবেন। ভিআর হেডসেট তৈরি করা হলেও মূলধারায় এর ব্যবহার ব্যাপকভাবে শুরু হয় ২০১০-এর পরে। এ সময়েই বিভিন্ন কোম্পানি, বিশেষ করে ফেসবুক (বর্তমানে মেটা), এ প্রযুক্তির মধ্যে সম্ভাবনা খুঁজে পায়।

সম্প্রতি বিশ্বব্যাপী আলোচনার জন্ম দিয়েছে মেটার কোয়েস্ট সিরিজের সর্বশেষ সংযোজন, Meta Quest 3S.-এর দশকে প্রথম ভিআর হেডসেট তৈরি করা হলেও মূলধারায় এর ব্যবহার ব্যাপকভাবে শুরু হয় ২০১০-এর পরে। এ সময়েই বিভিন্ন কোম্পানি, বিশেষ করে ফেসবুক (বর্তমানে মেটা), এ প্রযুক্তির মধ্যে সম্ভাবনা খুঁজে পায়। ২০১৪ সালে মেটা তাদের ভিআর বিভাগের জন্য Oculus কিনে নেয় এবং তখন থেকে তাদের লক্ষ্য হয়ে ওঠে মানুষের সামাজিক যোগাযোগ, বিনোদন এবং কাজের ধরন পরিবর্তন করা। মেটার প্রথম বড় সাফল্য আসে ২০১৬ সালে Oculus Rift-এর মাধ্যমে। যদিও এটি ছিল হাই-অ্যান্ড পিসিভিত্তিক হেডসেট। ২০১৯ সালে বাজারে আসে Quest সিরিজের প্রথম হেডসেট। Quest হেডসেটগুলো ব্যবহারকারীকে স্বাধীনভাবে ভিআর অভিজ্ঞতা প্রদান করে কোনো কম্পিউটার বা বাহ্যিক ডিভাইসের সঙ্গে সংযুক্ত হওয়ার প্রয়োজন ছাড়াই। ফলে সাধারণ ব্যবহারকারীদের মধ্যেও জনপ্রিয় হয়ে ওঠে ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি প্রযুক্তি।

এই বিভাগের আরও খবর
অ্যাজটেক সভ্যতার অজানা গল্প
অ্যাজটেক সভ্যতার অজানা গল্প
বিখ্যাতদের নির্বাসন
বিখ্যাতদের নির্বাসন
যে ছবিগুলো সময় সম্পর্কে ধারণা পাল্টে দিতে পারে
যে ছবিগুলো সময় সম্পর্কে ধারণা পাল্টে দিতে পারে
ঢেউয়ের মাথায় দাঁড়িয়ে
ঢেউয়ের মাথায় দাঁড়িয়ে
হেমন্তের চাঁদ
হেমন্তের চাঁদ
গোপন মানুষ
গোপন মানুষ
গোলাপ ফোটার দিন
গোলাপ ফোটার দিন
সাকরাইন
সাকরাইন
কবি আবুল হাসান : স্বতন্ত্র ও শানিত শিল্পস্বর
কবি আবুল হাসান : স্বতন্ত্র ও শানিত শিল্পস্বর
ভয়ংকর গাছ
ভয়ংকর গাছ
এ যুগের আবিষ্কার
এ যুগের আবিষ্কার
অবাক জলযান
অবাক জলযান
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন
গাজীপুরে তুলার গুদামে আগুন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু
নিখোঁজ শিশুর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার, গণপিটুনিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ
নারায়ণগঞ্জে সড়ক অবরোধ করে পোশাকশ্রমিকদের বিক্ষোভ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক
টেকনাফে বিদেশি পিস্তল-বুলেটসহ যুবক আটক

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন
বিশ্বজুড়ে ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ ডাউন

৩ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বানিয়াচংয়ে নাইন মার্ডার: দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ
বাবরের মুক্তির দাবিতে নেত্রকোনায় বিএনপির সমাবেশ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী
শুধু একটি নির্বাচনের জন্য দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা রক্ত দেয়নি : মাসুদ সাঈদী

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

৬ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার
শিগগিরই সিরিয়ায় দূতাবাস চালু করবে কাতার

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ড. ইউনূসের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে: আব্দুল হান্নান মাসউদ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'
'বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আমরা আপোষহীন'

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০
বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কমে ১০০

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত
সারজিস আলমের পক্ষ থেকে পঞ্চগড়ে শীতবস্ত্র পেল দুই হাজার শীতার্ত

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে
পি কে হালদারের জামিন শুনানি পিছিয়েছে

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৭ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
বিসিএসসহ সব সরকারি চাকরির আবেদন ফি ২০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
রাজাকারের কোনও তালিকা মন্ত্রণালয়ে নেই: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ
দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ বার্সেলোনা কোচ

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
সাঙ্গু নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ১৬ লাখ ভারতীয়

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’
‘রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণের চেষ্টা করছে’

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় কমিটিতে স্থান পেলেন যারা

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত
আফগানিস্তানে মন্ত্রণালয়ে আত্মঘাতী বোমা হামলা, মন্ত্রী নিহত

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

২০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় হাইকোর্টে খালাস চাইলেন লুৎফুজ্জামান বাবর

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ
উৎখাতের পর বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধিতে অগ্নিসংযোগ

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার
বিজয় দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি পালন করবে সরকার

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির
লংমার্চ থেকে ভারতকে প্রভুত্ব ছেড়ে বন্ধু হওয়ার আহ্বান বিএনপির

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধারা স্বেচ্ছায় সরলে সাধারণ ক্ষমা

নগর জীবন

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না
বিদ্যুৎ চুক্তি বাতিল করা সহজ হবে না

নগর জীবন

সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত
সমষ্টিগত প্রয়াস ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পূর্বশর্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না
জানুয়ারিতে সব বই দেওয়া সম্ভব হবে না

নগর জীবন

তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর
তিন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর

নগর জীবন

চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ
চট্টগ্রামে স্কুল মাঠে যুবকের লাশ

নগর জীবন

ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২
ফিলিং স্টেশনে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ, নিহত ২

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজের ঘরে আগুন
নিজের ঘরে আগুন

নগর জীবন