শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:০৫, রবিবার, ০১ নভেম্বর, ২০২০ আপডেট:

মার্কিন নির্বাচন: কীভাবে আমেরিকা-চীন বিচ্ছেদের পরিণতি বিশ্বকে ভোগ করতে হবে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মার্কিন নির্বাচন: কীভাবে আমেরিকা-চীন বিচ্ছেদের পরিণতি বিশ্বকে ভোগ করতে হবে

নির্বাচনী প্রচারণার পুরো সময়জুড়েই ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং জো বাইডেন ভোটারদের সামনে প্রমাণের চেষ্টা করে গেছেন - চীনের ব্যাপারে কে কার চেয়ে বেশি শক্ত হবেন।

কোনো সন্দেহ নেই যে ৩ নভেম্বরের নির্বাচনে তাদের দু'জনের যিনিই জিতুন না কেন, আমেরিকা এবং চীনের সম্পর্কে যে ভাঙন শুরু হয়েছে - তা থামবে না।

নিউইয়র্কের ফ্লাশিং এলাকায় চায়না টাউন দেখলে হঠাৎ মনে হতে পারে আপনি হয়তো বেইজিংয়ে চলে এসেছেন।

বিশ্বের সবচেয়ে বড় চায়না টাউনগুলোর অন্যতম এটি। কিন্তু চীন ও আমেরিকার সম্পর্ক এখন আদৌ ভালো নয়, এবং দিনকে দিন সেই সম্পর্ক জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে।

আমি অনেকদিন এদেশে রয়েছি, এবং সব সময়ই মনে হয়েছে আমি এখানে কাঙ্ক্ষিত, কিন্তু হাওয়া বদলে যাচ্ছে।

চীন এবং যুক্তরাষ্ট্রের বৈরিতার ধাক্কা বেশ কিছুদিন ধরেই বিশ্বের প্রতিটি কোণায় পড়তে শুরু করেছে। যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন তা উদম করে দিয়েছে।

নিউইয়র্কের ফ্লাসিংয়ে এই চায়না টাউনেও এই বৈরিতার ঢেউ এসে লাগতে শুরু করেছে।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প চীনা মেসেজিং এবং ফোন অ্যাপ উইচ্যাট নিষিদ্ধ করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তা এখানকার চীনা-আমেরিকান বাসিন্দাদের মধ্যে গভীর উদ্বেগ তৈরি করেছে। কারণ তাদের অনেকেই এই অ্যাপ দিয়ে চীনে তাদের বন্ধু-স্বজনদের সঙ্গে নিয়মিত কথা বলেন।

নিরাপত্তা ক্ষুণ্ণ হওয়ার যুক্তিতে হুয়াওয়ে বা টিকটকের মত চীনের প্রধান প্রধান প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর টুঁটি চেপে ধরার চেষ্টা শুরু করেছে আমেরিকা। সেই তালিকায় এখন যোগ হয়েছে উই-চ্যাট।

নিউইয়র্কের চীনা-আমেরিকান আইনজীবী শেনইয়াং উ যুক্তরাষ্ট্রে উই-চ্যাট নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তিনি বলেন, “এটা বৈষম্যমূলক একটি সিদ্ধান্ত কারণ আমেরিকার চীনা বংশোদ্ভূতরা প্রচুর সংখ্যায় নিয়মিত উই-চ্যাট ব্যবহার করে। ফলে এই সিদ্ধান্ত আমেরিকার চীনা সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে বৈষম্য।“

মার্কিন সরকার বলছে, যুক্তরাষ্ট্রে মানুষের ওপর নজরদারির জন্য উই-চ্যাটকে কাজে লাগাচ্ছে চীন। কিন্তু আইনজীবী শেনইয়াং বলছেন, এটি খোঁড়া যুক্তি।

তার কথা - চীনা অভিবাসীরা যুক্তরাষ্ট্রে এসে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের যে স্বাদ বা অভিজ্ঞতা পাচ্ছে সেটা উই-চ্যাটের মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে এবং চীনে তাদের পরিচিত বা স্বজনদের সঙ্গে শেয়ার করছে।

তিনি বলছেন, উই-চ্যাট বন্ধের সিদ্ধান্তের ফলে চীনে এবং বিশ্বের অন্যত্র আমেরিকার গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রসারিত করার প্রক্রিয়ায় বাধা তৈরি করা হলো।

প্রযুক্তি, বাণিজ্য এবং হালে কোভিড-১৯ নিয়ে চীন ও আমেরিকা যত বেশি মুখোমুখি হচ্ছে, তত বেশি চাপে পড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের চীনা বংশোদ্ভূত জনগোষ্ঠী।

কীভাবে শুরু এই শত্রুতার

তবে দুই পরাশক্তির মধ্যে এই শত্রুতা একদিনে তৈরি হয়নি। কয়েক দশক ধরে এটি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিচ্ছে। এবং সন্দেহ নেই যে এই রেষারেষির পরিণতি থেকে খুব কমই দেশই রেহাই পাবে।

একটু পেছনের দিকে তাকানো যাক।

কয়েক দশক ধরে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন থাকার পর ১৯৭২ সালে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন চীন সফরে যান। তবে ঐ সফরের পরেও সম্পর্ক ছিল কম-বেশি ঠাণ্ডা এবং তাতে নিয়মিত ওঠাপড়া চলেছে।

এরপর ১৯৮৯ সালে বেইজিংয়ের তিয়েনানমেন স্কয়ারে গণতন্ত্রপন্থী ছাত্রদের ওপর গুলির পর চীন-মার্কিন সম্পর্ক দারুণভাবে পোড় খায়। তার দশ বছর পর ১৯৯৯ সালে বেলগ্রেডে চীনা দূতাবাসে মার্কিন বোমা বর্ষণের ঘটনায় তিক্ততা চরমে পৌঁছে।

কিন্তু ২০০১ সালের দিকে পরিস্থিতি ইতিবাচক মোড় নেয়। চীন সে বছর আমেরিকার সমর্থনেই বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থায় যোগ দেয়, এবং তখন থেকে শুরু হয় চীনের অর্থনৈতিক উন্নয়নের অব্যাহত ধারা। দুই পরাশক্তি বিশ্ব বাণিজ্যে সহযোগী হিসাবে আবির্ভূত হয়।

তবে তখন থেকেই আমেরিকার মধ্যে অসন্তোষ ছিল যে চীন দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে স্বার্থপরের মত আচরণ করছে, প্রতিদান দিতে কার্পণ্য করছে।

“চীনের বাজার কখনই শতভাগ মুক্ত ছিলনা,“ বিবিসিকে বলেন অর্থনৈতিক বিশ্লেষক স্কট কেনেডি।

তিনি বলেন, “চীনা অর্থনীতির যত উন্নতি হয়েছে ততই বাণিজ্যে নতুন নতুন বিধিনিষেধ চাপানো হয়েছে। বিশেষ করে শি জিন পিংয়ের ক্ষমতা নেওয়ার পরে এই প্রবণতা বেশি করে দেখা যাচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়া, কম্পিউটিং এবং নানা ধরণের মার্কিন প্রযুক্তির ওপর বিধিনিষেধ, শর্ত আরোপ অব্যাহত রয়েছে।“

তবে গত এক দশক ধরে চীন ও আমেরিকার মধ্যে বাণিজ্য নিয়ে রেষারেষি বাড়তে থাকলেও জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে তাদের মধ্যে সহযোগিতা লক্ষ্য করা গেছে।

ভূরাজনৈতিক রেষারেষি বাড়লেও সেইসাথে দুই দেশের মধ্যে যোগাযোগও বেড়েছে। অনেকটা যেন স্বামী-স্ত্রীর লড়াইয়ের মত।

বেশিদিন হয়নি যখন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রকাশ্যে শি জিন পিংয়ের প্রশংসা করে বলেন, “আমি তাকে পছন্দ করি। তিনি আমার বন্ধু।“ অবশ্য কালে কালে বিশেষ করে কোভিড সংক্রমণ নিয়ে যত বেশি নাকাল হয়েছেন মি. ট্রাম্প চীনের ওপর ক্রোধ উগরে দিয়েছেন তিনি।

নির্বাচনী প্রচারণায় তিনি এমন কথাও বলেছেন যে তিনি পুনরায় ক্ষমতায় না আসলে ‘চীনই একসময় আমেরিকা শাসন করবে।‘

সন্দেহ নেই যে চীন এবং আমেরিকার সম্পর্ক এখন তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে, এবং আমেরিকা এখন চীনের কাছ থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হতে চাইছে। একসময়কার গভীর অর্থনৈতিক সম্পর্ক পুরোপুরি ছেদ করার এই প্রক্রিয়া গত কয়েকবছর ধরে চলছে।

স্কট কেনেডি বলছেন, এই বৈরিতা থেকে নিজেকে আড়াল করে রাখা বিশ্বের অন্যান্য দেশের জন্য কঠিন হয়ে পড়বে।

“আপনাকে হয়ত কোনো একটি পক্ষ নিতে বাধ্য করা হতে পারে। বিষয়টি এমন দাঁড়াতে পারে আপনাকে হয়ত সিদ্ধান্ত নিতে হবে কার সাথে আপনি ব্যবসা করবেন - আমেরিকার সাথে নাকি চীনের সাথে। ফলে দেশ, কোম্পানি, ছাত্র, চাকুরীজীবী সবাইকে হয়ত একটি কঠিন দ্বন্দ্বের মুখোমুখি হতে হবে।“
অনিশ্চয়তায় চীনা ছাত্র-ছাত্রীরা

বহুদিন ধরে চীনা ছাত্র-ছাত্রীদের ধ্যান-জ্ঞান ছিল আমেরিকায় গিয়ে উচ্চশিক্ষা। এ মুহূর্তে প্রায় চার লাখ চীনা ছাত্রছাত্রী আমেরিকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছে।

এরা এখন তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।

আমেরিকার সরকার বলছে, চীন থেকে যারা পড়াশোনা করতে আসছে এদের অনেকেই আসলে গুপ্তচর, তাদের প্রধান কাজ প্রযুক্তি চুরি।

চীনা ছাত্র চেন উ বলছেন, এ ধরনের সন্দেহ অন্যায়। বিবিসিকে তিনি বলেন, “চীনা শিক্ষার্থীদের নিয়ে এসব সন্দেহ খুবই অন্যায়। ভালো কেরিয়ারের জন্য, সুযোগের জন্য চীনারা আমেরিকাতে পড়তে আসে। তারা উন্নত শিক্ষা চায়। অন্য দেশে নতুন বন্ধু তৈরি করতে চায়“

আমেরিকার বিমানবন্দরগুলোতে এখন চীন থেকে পড়তে আসা শিক্ষার্থীদের সন্দেহভাজন প্রযুক্তি পাচারকারী হিসাবে দেখা হচ্ছে। বিশেষ করে দেশে ফেরার সময় তাদের ওপর শ্যেন দৃষ্টি রাখা হচ্ছে। হংকং-ভিত্তিক দৈনিক সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালে আমেরিকার বিমানবন্দরগুলোতে ১,১০০রও বেশি চীনা নাগরিকের ইলেকট্রনিক ডিভাইস (ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন, ক্যামেরা, ঘড়ি) নিয়ে গিয়ে পরীক্ষা করা হয়েছে। আগের বছরের তুলনায় এই সংখ্যা ৬৬ শতাংশ বেশি।

মাস দুয়েক আগে চীনা সরকারি বৃত্তি নিয়ে গবেষণা করতে আসা ১৫ জন শিক্ষার্থীর সাথে চুক্তি গত সপ্তাহে মাঝপথে বাতিল করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিশ্ববিদ্যালয়, যে ঘটনা নজিরবিহীন।

চেন উ‘র অনেক বন্ধু দেশে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি নিজে আর কতদিন আমেরিকাতে থাকতে পারবেন তা নিয়ে তিনি নিশ্চিত নন।

“আমি মনে করিনা আমি এখন আর এখানে কাঙ্ক্ষিত। সম্পর্কে রেষারেষি যত বাড়ছে আমি এবং আামার অনেক বন্ধু চীনে বা এশিয়ার অন্য কোথাও চাকরির সুযোগ খুঁজছি।“

চীন ও আমেরিকা দুই দেশেই উগ্র ধরণের জাতীয়তাবাদ মাথা চাড়া দিচ্ছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প বা জো বাইডেন যিনিই জিতুন না কেন এই ধারা অব্যাহত থাকবে এবং চীন ও আমেরিকার মধ্যে দূরত্ব-শত্রুতা বাড়বে যেটি ২১ শতকের ভূ-রাজনীতির প্রধান নিয়ামক হবে।-বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
টরন্টোয় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
টরন্টোয় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ সেকেন্ড আগে | পরবাস

গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মেক্সিকোতে যাত্রীবাহী বাসে ট্রেনের ধাক্কায় নিহত ১০
মেক্সিকোতে যাত্রীবাহী বাসে ট্রেনের ধাক্কায় নিহত ১০

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির প্রবেশপথে কঠোর নিরাপত্তা
ঢাবির প্রবেশপথে কঠোর নিরাপত্তা

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টানা তৃতীয়বার বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে তিউনিসিয়া
টানা তৃতীয়বার বিশ্বকাপের চূড়ান্ত পর্বে তিউনিসিয়া

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন : ছাত্রীদের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন
ডাকসু নির্বাচন : ছাত্রীদের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে নিজের প্রতি অসম্মানের অভিযোগ গেইলের
পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে নিজের প্রতি অসম্মানের অভিযোগ গেইলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ১৪তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ ৪ ইউক্রেনীয় সেনার
রুশ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ ৪ ইউক্রেনীয় সেনার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের থ্রিলারে ইসরায়েলকে ধরাশায়ী ইতালির
৯ গোলের থ্রিলারে ইসরায়েলকে ধরাশায়ী ইতালির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক নজরে ডাকসু ভোট
এক নজরে ডাকসু ভোট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-নেপাল সীমান্তে উত্তেজনা, সতর্কতা জারি
ভারত-নেপাল সীমান্তে উত্তেজনা, সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সফলভাবে ডাকসু নির্বাচন সম্পন্নের প্রত্যাশা উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের
সফলভাবে ডাকসু নির্বাচন সম্পন্নের প্রত্যাশা উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : আজ রাজধানীতে বন্ধ থাকবে যেসব সড়ক
ডাকসু নির্বাচন : আজ রাজধানীতে বন্ধ থাকবে যেসব সড়ক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে, ভোটারদের লম্বা লাইন
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে, ভোটারদের লম্বা লাইন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় 'বিস্ফোরক রোবট' ব্যবহার করছে ইসরায়েল, আতঙ্কিত বাসিন্দারা
গাজায় 'বিস্ফোরক রোবট' ব্যবহার করছে ইসরায়েল, আতঙ্কিত বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু
ডাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে আজ
ঢাকায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সাহাবাদের আদর্শেই জাতির পরিবর্তন সম্ভব’
‘সাহাবাদের আদর্শেই জাতির পরিবর্তন সম্ভব’

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চসিকের ‘চাইল্ড কেয়ার জোন’ উদ্বোধন
চসিকের ‘চাইল্ড কেয়ার জোন’ উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আস্থা ভোটে হেরে পদচ্যুত ফরাসি প্রধানমন্ত্রী
আস্থা ভোটে হেরে পদচ্যুত ফরাসি প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে পাখির খাবারের আড়ালে গাঁজা বিক্রি, আটক ১
বরিশালে পাখির খাবারের আড়ালে গাঁজা বিক্রি, আটক ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড
মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি
এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা
ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা
আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য
সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা
যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল
তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন
১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ
কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মিয়ানমারে সিলিকন ভ্যালির আদলে কুখ্যাত ক্রাইম সিটি!
মিয়ানমারে সিলিকন ভ্যালির আদলে কুখ্যাত ক্রাইম সিটি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?
সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার বুলিংয়ের জবাব ব্যালটের মাধ্যমে দিতে হবে : আবিদুল
সাইবার বুলিংয়ের জবাব ব্যালটের মাধ্যমে দিতে হবে : আবিদুল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাগেরহাটে চলছে হরতাল-অবরোধ
বাগেরহাটে চলছে হরতাল-অবরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৩ হাজার মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা, কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৩৩ হাজার মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা, কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইতিহাস গড়বেন কারা
ইতিহাস গড়বেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি
ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি

শিল্প বাণিজ্য

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল
জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য
অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি
নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ

শিল্প বাণিজ্য

সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জনজীবনে হাঁসফাঁস
জনজীবনে হাঁসফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়
ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়

পেছনের পৃষ্ঠা

শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মজুত আছে পাঁচ বছরের
মজুত আছে পাঁচ বছরের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য
বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক
রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা
লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে
কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড
গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম

পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি
পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি

দেশগ্রাম

১৯৭৮ সালে রানার্সআপ ব্রাদার্স ইউনিয়ন
১৯৭৮ সালে রানার্সআপ ব্রাদার্স ইউনিয়ন

মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের কারণে মার্কিন স্বাস্থ্য সংস্থা বিপর্যস্ত
ট্রাম্পের কারণে মার্কিন স্বাস্থ্য সংস্থা বিপর্যস্ত

পূর্ব-পশ্চিম