শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০০, মঙ্গলবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২০

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করতে হবে কয়েকদিন

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করতে হবে কয়েকদিন

সোমবার অপরাহ্ন তথা নির্বাচনের আগের দিন পর্যন্ত প্রায় ১০ কোটি আমেরিকান ভোট প্রদান করেছেন। প্রবাসীদের ৮০% আগাম ভোট দিয়েছেন বলে কমিউনিটি সূত্রে বলা হয়। করোনার আতংকে কেউ ভীড় ঠেলে মঙ্গলবার কেন্দ্রে যেতে স্বাচ্ছন্দবোধ না করায় আগাম ভোট দেন তারা। আগাম ভোটের মধ্যে ৬ কোটি ২৫ লাখ ডাকযোগে এবং অবশিষ্ট ৩ কোটি ৭৫ লাখ আমেরিকান সশরীরে আগাম ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ব্যালট স্ক্যান করেছেন। সারা আমেরিকায় ভোটের গতি-প্রকৃতি নিয়ে কর্মরত দল-নিরপেক্ষ ওয়েবসাইট ‘ইউএস ইলেকশন্স প্রজেক্ট’র অধিকর্তা ইউনিভার্সিটি অব ফ্লোরিডার অধ্যাপক মাইকেল ম্যাকডোনাল্ড সোমবার রাতে এ তথ্য জানান। 

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের নির্বাচনে ১৩ কোটি ৯০ লাখ আমেরিকান ভোট দিয়েছিলেন। এবার সে সংখ্যা ছাড়িয়ে ১৬ কোটির কাছে পৌঁছাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। করোনা সংক্রমণের আতংকে গণহারে আগাম ভোটের প্রবর্তণ করার পাশাপাশি ডাকযোগে ভোট প্রদানের ব্যবস্থা করার সুফল হিসেবে রেকর্ডসংখ্যক ভোটার এবারের নির্বাচনে অংশ নিলেন। এর ফলে মঙ্গলবার রাত ১০টার মধ্যে ভোট গ্রহণের সময়সীমা অতিবাহিত হলেও ফলাফল জানতে অপেক্ষা করতে হবে বেশ কদিন। ডাকযোগে আসা ব্যালট গণনায় লাগবে এ সময়। 

নির্বাচনী কর্মকর্তারা বলেছেন, ৫০টির মধ্যে মাত্র ৯ স্টেটের ৯৮% রেজাল্ট বুধবার দুপুরের মধ্যে পাওয়া যেতে পারে। ওয়াশিংটন ডিসি এবং আরো ২২টি স্টেটের ব্যালট ডাকযোগে ৪ নভেম্বর বুধবার পর্যন্ত পাওয়া গেলেও সেগুলো গণনায় আসবে। এজন্যে রেজাল্টের জন্যে অপেক্ষার সময় বাড়বে। নিউইয়র্ক এবং আলাস্কা স্টেট কখনোই ডাকযোগে আসা ব্যালটের গণনা নির্বাচনের দিন রাতে সম্পন্ন করতে পারে না। রোড আইল্যান্ডেরও একই অবস্থা। 

দোদুল্যমান পেনসিলভেনিয়া এবং মিশিগান স্টেটের নির্বাচনী কর্মকর্তারা জানান যে, পূর্ণাঙ্গ ফলাফল জানতে কদিন অপেক্ষা করতে হবে। 

উল্লেখ্য, ২৩ স্টেটের বিপুলসংখ্যক ভোটার ডাকযোগে ব্যালটের আবেদন করেছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে তারা মত পাল্টিয়ে সশরীরে কেন্দ্রে গিয়ে ভোট প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এসব ভোটারকে প্রভিশনাল ব্যালট সংগ্রহ করতে হবে। আর এসব ব্যালট গণনায় তখনই আসবে, যদি প্রচলিত রীতি অনুযায়ী ব্যালট গণনার পর দুই প্রার্থীর ভোটের ব্যবধান খুব বেশি হয়। তেমন পরিস্থিতির অবতারণা হলে রেজাল্টের জন্যে অপেক্ষার সময় দীর্ঘতর হতে বাধ্য। কারণ, ডাকযোগে সংগ্রহ করা ব্যালটগুলো পোস্ট করা হয়েছে কিনা কিংবা তারা যে বিবরণ দিয়ে ব্যালট সংগ্রহ করেছেন তা সঠিক কিনা-বিস্তারিতভাবে তা খতিয়ে দেখবেন নির্বাচন কর্মকর্তারা।
 
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, আগাম ভোটে ডেমক্র্যাট বাইডেন এগিয়ে থাকলেও কেন্দ্রে এসে ৩ নভেম্বর মঙ্গলবার ভোট প্রদানকারির মধ্যে রিপাবলিকান ট্রাম্পের সমর্থক অনেক বেশি। এজন্যে ট্রাম্প চাচ্ছেন যে কোন উপায়ে নির্বাচনের দিনই ফলাফল ঘোষণা করাতে। এজন্যে রিপাবলিকানরা নানা কৌশলে এগুচ্ছেন বলে অনেকে মনে করছেন। ডাকযোগে আসা ব্যালট গণনায় কারচুপি এবং ভোট-জালিয়াতির আশংকা আগে থেকেই জোরালোভাবে করে আসছেন ট্রাম্প।  

বিগত নির্বাচনগুলোর আলোকে আরিজোনা, ফ্লোরিডা, জর্জিয়া, মিশিগান, মিনেসোটা, নর্থ ক্যারলিনা, পেনসিলভেনিয়া এবং উইসকনসিন-এই ৮ স্টেটকে বলা হয় স্যুয়িং স্টেট অর্থাৎ এসবের ভোটারের ওপরই জয়-পরাজয় নির্ভর করে। গত নির্বাচনে উইসকনসিন, মিশিগান এবং পেনসিলভেনিয়ায় জয় পেয়েছিলেন ট্রাম্প। এবারের সর্বশেষ জরিপে গড়পরতা সমান অবস্থানে রয়েছেন বাইডেন ও ট্রাম্প। জর্জিয়া, পেনসিলভেনিয়া, মিশিগান, আরিজোনায় বাইডেন বিজয়ী হতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে। নতুন প্রজন্মের বিরাটসংখ্যক ভোটার এবং কৃষ্ণাঙ্গ ভোটারের সিংহভাগ বাইডেনকে ভোট দিচ্ছেন বলে বিভিন্ন অবজার্ভেশনে উঠে এসেছে। গত নির্বাচনে নারী হিসেবে এবং আরো কিছু কারণে হিলারিকে ভোট দেননি অনেক কৃষ্ণাঙ্গ এবং শ্বেতাঙ্গ ডেমক্র্যাট। তারা এবার বাইডেনের পক্ষে মাঠে নেমেছেন আগে থেকেই। ফ্লোরিডায় বাইডেন এগিয়ে থাকলেও গতকদিনে সে ধারায় পরিবর্তন এসেছে। 

কারণ, ট্রাম্প নিউইয়র্ক ছেড়ে ফ্লোরিডার স্থায়ী বাসিন্দা হয়েছেন। এ দাবিতে তিনি ভোটারের হৃদয়ে ভিন্ন একটি স্থান করে নিতে সক্ষম হয়েছেন বলে সর্বশেষ জরিপে উল্লেখ করা হয়। অর্থাৎ ইলেক্টরাল ভোটে শেষ পর্যন্ত কে জয়ী হবেন-তা নিশ্চিত করে কেউই এখন আর বলছেন না। তবে করোনাভাইরাস রোধে চরম ব্যর্থতার পরিচয় এবং লাগাতার মিথ্যাচার ও সত্যের অপলাপ করার জন্যে সচেতন আমেরিকানের অধিকাংশই আর ট্রাম্পের প্রতি আস্থা রাখতে পারছেন না বলে প্রধান প্রধান জরিপে সোমবার রাতে বলা হয়েছে। 

মুসলিম কমিউনিটি এবং হিসপ্যানিকদের যে অংশ কয়েক সপ্তাহ যাবত ট্রাম্পের পক্ষে মাঠে ছিলেন, তাদের মধ্যেও চির ধরেছে। দুদিন আগে ট্রাম্পের এক উপদেষ্টা বলেছেন যে, পুনরায় নির্বাচিত হলে চার বছরের জন্যে অভিবাসনের সকল দরজা সংকুচিত করবেন ট্রাম্প। মুসলিম রাষ্ট্রসমূহকেও ভিসা প্রদানে কঠোর কড়াকড়ির আওতায় আনা হবে। 

এদিকে, সোমবার ট্রাম্পের এক টুইটে আভাস দেয়া হয়েছে ভোট গণনায় সময়ক্ষেপণ করা হলে অনিবার্য সংঘাতের। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে পেনসিলভেনিয়া, টেক্সাস, নেভাদায় ডাকযোগে আসা ব্যালট গণনায় নির্বাচন কমিশনের আবেদন অনুযায়ী সময় বরাদ্দ করার বিরুদ্ধে ট্রাম্পের সমর্থকরা আদালতে গিয়েছিলেন। মাননীয় আদালত তা নাকচ করে দেয়ার পরই ট্রাম্প ঐ টুইট করেছেন। এ অবস্থায় ডেমক্র্যাট অধ্যুষিত বড় বড় সিটিতে হামলা, ভাংচুর, লুটতরাজের আতংক দেখা দিয়েছে। নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, পেনসিলভেনিয়া, ওয়াশিংটন ডিসি, ম্যাসাচুসেট্‌স, ওরেগণসহ বিভিন্ন স্থানে বড়বড় স্টোরের সামনে কাঠের ব্যারিকেড দেয়া হচ্ছে। মূল্যবান সামগ্রি স্টোর থেকে নিরাপদ স্থানে সরানো হচ্ছে। স্টেট ও সিটি প্রশাসনের পক্ষ থেকে যে কোন ধরনের অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে নিরাপত্তা বাহিনীকে সতর্ক রাখা হয়েছে। হোয়াইট হাউজ এবং আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। যদিও কোন পক্ষ থেকেই সুনির্দিষ্ট কোন ইঙ্গিত দেয়া হয়নি বড় ধরনের কোন হাঙ্গামার। জর্জ ফ্লয়েড হত্যার প্রতিবাদকালে অগ্নিসংযোগ, ভাংচুর এবং সহায়-সম্পদ লুটের পুনরাবৃত্তি দেখতে চায় না স্টেটসমূহের গভর্নররা। 

বাইডেন সোমবার সর্বশেষ নির্বাচনী সমাবেশ করেন ওহাইয়ো স্টেটের ক্লিভল্যান্ড এয়ারপোর্টে। সেখানে তিনি বলেন, ‘ওহাইয়োবাসী, আর একটি দিন অপেক্ষা করুন। এই যুক্তরাষ্ট্রকে যিনি বিভক্তির মধ্যে ঠেলে দিয়েছেন সেই প্রেসিডেন্টকে সরিয়ে দেয়ার দিন হচ্ছে কাল মঙ্গলবার। এদিনে সেই প্রেসিডেন্টকে অপসারণ করতে হবে যিনি এই জাতিকে রক্ষায় চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। মঙ্গলবারে আমরা সেই প্রেসিডেন্টকে হটাতে পারবো যিনি দেশব্যাপী মানুষের মধ্যে ঘৃণাকে উষ্কে দিয়েছেন।’ বাইডেন বলেন, ‘আমার কথা খুবই সাদামাটা। এই দেশের ক্ষমতার বলয়ে পরিবর্তন ঘটানোর পুরো ক্ষমতা আপনাদের হাতে। তার প্রয়োগ ঘটান ব্যালট বিপ্লবে।’

করোনা নিয়ে তামাশায় মনক্ষুন্ন হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় সংক্রমণ-রোগের বিশেষজ্ঞ ড. এ্যান্থনী ফাউসিকে বরখাস্তের হুমকি দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। নির্বাচনের পরদিনই তিনি এ পদক্ষেপ নেবেন বলেও উল্লেখ করেছেন ট্রাম্প। এমন হুংকারের পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার বিকেলে যো বাইডেন বলেছেন, ‘আমাকে নির্বাচিত করুন, আমি অবশ্যই ফাউসিকে পুনরায় নিয়োগ দেব।’ বাইডেন উল্লেখ করেন, ‘আমরাই বরখাস্ত করতে যাচ্ছি ডোনাল্ড ট্রাম্পকে।’

অপরদিকে, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার নির্বাচনী সমাবেশে সোমবার আক্রমণ করেছেন সুপ্রিম কোর্টকে। ট্রাম্প বলেছেন, আমাদের দেশ বড় বিপদে পড়েছে। পেনসিলভেনিয়ায় ডাকযোগে আসা ব্যালট নির্বাচনের পরদিনও বৈধ বলে গ্রহণের নির্দেশ দেয়ায় ক্ষুব্ধ ট্রাম্প বিচারকদের কটাক্ষ করেন। উইসকনসিনের কেনোশা সিটিতে নির্বাচনী সমাবেশে ট্রাম্প বলেন যে, বিচারপতিরা রাজনৈতিক নেতাদের ক্রীড়নকে পরিণত হয়েছেন। তারা তার প্রতিপক্ষকে বিজয়ের পথ সুগম করে দিচ্ছেন জাল ভোটকে গণণায় নিয়ে। এর ফলে ক্ষুব্ধ জনতা সংঘাতে লিপ্ত হতে পারেন বলেও মন্তব্য করেন ট্রাম্প। জনগণকে সংঘাতে উষ্কে দেয়ার ট্রাম্পের একটি টুইটকে চিহ্নিত করেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কর্তৃপক্ষ। 

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্ণৌকে হারিয়ে প্লে-অফের আরও কাছে পাঞ্জাব
লক্ষ্ণৌকে হারিয়ে প্লে-অফের আরও কাছে পাঞ্জাব

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র
১২০০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানতে পারবে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে টর্চ জ্বালিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৩৫
ফরিদপুরে টর্চ জ্বালিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৩৫

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত গোলের ম্যাচে হেরে আরও তলানিতে অলরেডরা
সাত গোলের ম্যাচে হেরে আরও তলানিতে অলরেডরা

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম
শাপলা চত্বরে নিহত ৯৩ জনের তথ্য প্রকাশ করল হেফাজতে ইসলাম

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পল্লবীতে পুলিশি অভিযানে ছিনতাইকারীসহ গ্রেফতার ২৬
পল্লবীতে পুলিশি অভিযানে ছিনতাইকারীসহ গ্রেফতার ২৬

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সব বিদেশি চলচ্চিত্রের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
সব বিদেশি চলচ্চিত্রের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়তে নিউ ইয়র্কে শাহরুখ খান
ইতিহাস গড়তে নিউ ইয়র্কে শাহরুখ খান

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জবাব দিয়ে সওয়াব লাভের উপায়
জবাব দিয়ে সওয়াব লাভের উপায়

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ
পিএসএলে রেকর্ড গড়ে ‘সবার ওপরে’ রিশাদ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই, আরও ৪০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই, আরও ৪০ ফিলিস্তিনি নিহত

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে
পাকিস্তানের যে হাতিয়ার ভারতীয় জেনারেলদের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর
বিমানবন্দরে হামলা: হুতি ও ইরানের বিরুদ্ধে প্রতিশোধের অঙ্গীকার নেতানিয়াহুর

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলিম ভ্রাতৃত্ব রক্ষায় করণীয়
মুসলিম ভ্রাতৃত্ব রক্ষায় করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআন অনুধাবনের প্রয়োজনীয়তা
কোরআন অনুধাবনের প্রয়োজনীয়তা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাসনাত আব্দুল্লাহর গাড়িতে হামলার ঘটনায় আটক ২
হাসনাত আব্দুল্লাহর গাড়িতে হামলার ঘটনায় আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!
হুমকি দিলেন কিন্তু রাজনাথ পাকিস্তানের নামই মুখে নিলেন না!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যত লিখবেন, সরকার তত ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করবে : প্রেসসচিব
যত লিখবেন, সরকার তত ভুল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করবে : প্রেসসচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনে বনলতার বগি লাইনচ্যুত
রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশনে বনলতার বগি লাইনচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান
হুথির বিষয়ে আমেরিকা-ইসরায়েলকে যা বলল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্যাসসংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ
গ্যাসসংকটে হুমকিতে ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে উর্দু ভাষায় মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’
পাকিস্তানে উর্দু ভাষায় মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি
মাঠ পর্যায়ের সরকারি কর্মচারীদের ফোন-ইন্টারনেট ভাতা দিতে কমিটি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ঢাবিতে বিক্ষোভ
গাজীপুরে হাসনাতের ওপর হামলার ঘটনায় ঢাবিতে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলা ‘কাপুরুষোচিত’: জামায়াত আমির
হাসনাত আবদুল্লাহর ওপর হামলা ‘কাপুরুষোচিত’: জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্রে কেঁপে উঠল তেল আবিব, ইসরায়েলের ১০০ এলাকায় সাইরেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের
পাকিস্তানি নারীর সঙ্গে অনলাইনে প্রেম ও বিয়ের জেরে চাকরি গেল ভারতীয় জওয়ানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ১৩১ মিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম দেয়ার অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া
তুরিন আফরোজের ডক্টরেট ডিগ্রি ভুয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ
এনা ও স্টারলাইন পরিবহনের ১৯০ গাড়ি জব্দে আদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন
ব্যারিস্টার রাজ্জাক মারা গেছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত
বাংলাদেশিদের জন্য আবারও ভিসা চালু করেছে আমিরাত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি
পাকিস্তানি সেনা আটকের দাবি বিএসএফের, সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু
তুরস্কের আকাশসীমায় বাধা, আজারবাইজান সফর বাতিলে বাধ্য হলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি
চুপিচুপি চাষ হচ্ছে ‌‘পিরানহা’, ‘রূপচাঁদা’ বলে দেদারসে বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন
বাংলাদেশি রোগীদের জন্য চিকিৎসা ভিসা সহজ করল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা
১টা বাজলেই ছুটি বিদ্যালয়, বিরক্ত শিক্ষার্থী-অভিভাবকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা
গাজীপুরে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রীর গুলশানের বাসা থেকে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ৫ নেতা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের দাম কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান
মানবিক করিডর নিয়ে কোনও চুক্তি হয়নি: খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ায় ‘ভুল সংবাদ’ প্রচারে প্রেস উইংয়ের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!
ভারতকে তোয়াক্কা করছে না আজাদ কাশ্মীর, চলছে ধুমধাম বিয়ে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা বিএনপির

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ
দুবাইয়ে ভারতীয় ধনকুবেরের কারাদণ্ড ও বিতাড়ণের আদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনায় কমিটি চেয়ে রিট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট
টানা ১৫ ঘণ্টা সংবাদ সম্মেলন করে রেকর্ড গড়লেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!
সৌদি সফরকালে আরব নেতাদের সঙ্গে শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেবেন ট্রাম্প!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ
হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলে ফ্লাইট স্থগিত করল কয়েকটি দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্ত্রীসহ সাবেক কর কর্মকর্তা রঞ্জিত কুমারের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট
সংযুক্ত আরব আমিরাত, মধ্যপ্রাচ্য ও আফ্রিকায় চীনা গাড়ির চাহিদা বাড়বে: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
কোরবানির ঈদের জন্য পশু আমদানি করা হবে না: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ কর্মী ইসরাতকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রিটার্ন জমা না দেওয়া ব্যক্তিদের নজরদারির আওতায় নিয়ে আসা হবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
রিটার্ন জমা না দেওয়া ব্যক্তিদের নজরদারির আওতায় নিয়ে আসা হবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি
ভুয়া ঠিকানায় দলের ছড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান
রণপ্রস্তুতিতে ভারত-পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস
ছড়িয়ে পড়ছে স্ক্যাবিস

পেছনের পৃষ্ঠা

মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!
মন খারাপের দেশে দুঃস্বপ্নের পাহাড়!

সম্পাদকীয়

মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব
মাতারবাড়ী ও মোংলা হবে শিপিং হাব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে
৩০০ ফিট এখন জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে

নগর জীবন

অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা
অভ্যর্থনা জানাবেন নেতা-কর্মীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’
আত্মঘাতী ‘মানবিক করিডর’

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে বাড়ছে শসা চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর
কী হবে শতবর্ষী গাছগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!
‘ফোরামের’ নতুন আবির্ভাব!

মাঠে ময়দানে

হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ
হাসনাতের ওপর হামলা এনসিপির বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ
হকির ব্যর্থতার তদন্ত করছে ক্রীড়া পরিষদ

মাঠে ময়দানে

আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি
আলোকবর্তিকার মতো কাজ করছে এই শিক্ষাবৃত্তি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা
ধরাছোঁয়ার বাইরে মাদক মাফিয়ারা

নগর জীবন

রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন
রাশমিকার প্রেমে ছন্দপতন

শোবিজ

হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া
হেফাজতের পাশে দাঁড়াতে বলেছিলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...
যেভাবে দর্শক পছন্দের নায়ক রুবেল...

শোবিজ

বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই
বকশিশ বা ভিক্ষা চাই না হিসাবের পাওনা চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর
সুচিত্রা কেন ক্ষেপেছিলেন ধর্মেন্দ্রর ওপর

শোবিজ

খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক
খাল-নালার পাড়ে নিরাপত্তা বেষ্টনী বসাচ্ছে চসিক

নগর জীবন

লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বেই বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান
কবে নির্বাচন জানতে চেয়েছে রাশিয়া-জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর
গপ্পসপ্প আর গান নিয়ে অ্যাঞ্জেল নূর

শোবিজ

জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি
জয়ে ফিরল মেসির মায়ামি

মাঠে ময়দানে

এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন
এলাকাভিত্তিক মঞ্চ কেন প্রয়োজন

শোবিজ

বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল
বার্সার পিছু ছুটছে রিয়াল

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা
নির্বাচন ইস্যুতে তৎপর বিদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক
চলে গেলেন ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা