শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ জুলাই, ২০১৬

অমৃতের পুত্ররা মরে না

মোহাম্মদ সাদিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অমৃতের পুত্ররা মরে না

পাশ্চাত্যের পারিবারিক জীবন সম্পর্কে আমাদের মিশ্র ধারণা আছে। তারপরও দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের স্মৃতি আছে অনেকেরই। অসাধারণ দম্পতিরা আছেন সেখানে। টোমাস ট্রান্সট্রোমার ও মনিকা ট্রান্সট্রোমার এই অসাধারণ দুজন মানুষকে দেখে মনে হয়েছে দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের একটি বাস্তব কবিতা তারা রচনা করেছেন।

এই কবির সঙ্গে আমার পরিচয়ের সৌভাগ্য যখন হয়েছে, তখনই তিনি শারীরিকভাবে বেশ দুর্বল হয়ে পড়েছেন। সুইডেনে যাওয়ার পর আমি এই কবির সাক্ষাৎ পেতে চাই। কিন্তু সবাই বলেন, কবি অসুস্থ। দেখা হবে মনে হয় না। তখন তিনি কথা কম বলেন, তার হয়ে কথা বলেন মনিকা। কখনো নিজেদের মধ্যে তারা সুইডিশে কথা বলেন। আর সেটি অনুবাদ করে ইংরেজিতে। এই কমনওয়েলথবাসী বাঙালিকে বলেন মনিকা। সামার সুইডেনের অসাধারণ সময়। এ সময়ে টোমাসকে নিয়ে মনিকা স্টকহোম থেকে আরও উত্তরের দিকে চলে যান। থাকেন দীর্ঘ সময়। এ রকম এক সময়ে আমি প্রথম ফোন করি মনিকাকে। আমার অনুরোধ ছিল যদি একবার টোমাসের সঙ্গে দেখা করা যায়।

ইতিমধ্যে টোমাস পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলা ভাষাভাষীদের কাছেও পরিচিত। তার কবিতা শুধু ইংরেজি অনুবাদ পড়েছে বাঙালিরা, তা নয়। বাংলায় অনুবাদ হয়েছে একাধিক হাতে। সুইডেনে বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সিলর হিসেবে দায়িত্ব পালন করার সময় এ কাজটি করেছেন কবি আজিজ রহমান। আজিজ রহমান বা কুমার চক্রবর্ত্তী শুধু নন, সম্প্রতি টোমাসের কবিতা অনুবাদ করেছেন আন্দালিব রাশদী। তা ছাড়া পশ্চিমবঙ্গ থেকে টোমাসের অনুবাদ বেরিয়েছে। সুইডিশ প্রবাসী বাংলাদেশিরাও কেউ কেউ টোমাসের কবিতা অনুবাদ করার প্রয়াস নিয়েছেন।

নিজে আমি মনিকা ট্রান্সট্রোমারের সহযোগিতায় তার কিছু হাইকু অনুবাদ করেছিলাম। মনিকা এগুলো সুইডিশ থেকে ইংরেজিতে ভাষান্তর করে দেন। সামার আসছে সুইডেনে। এই সামারে টোমাস নেই। দীর্ঘকাল পর টোমাসবিহীন একটি গ্রীষ্মকাল কাটাবে সুইডেন। দেশ বড় হলেও জনসংখ্যা কম। এক কোটিরও কম লোক বাস করে সুইডেনে। এর মধ্যে ১০ লাখের মতো লোক ইমিগ্র্যান্ট। তাতেই সুইডিশরা বলে স্টকহোমে লোকের ভিড় বেড়ে যাচ্ছে। সেই দেশে টোমাসের মতো একজন কবি পরলোকগমন করেছেন। কবিতার সৌভাগ্য, পরলোকগমনের আগে তিনি নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। প্রচলিত একটি ধারণা আছে সুইডেনে, টোমাস যদি সুইডিশ কবি না হতেন, তাহলে আরও অনেক আগেই তিনি নোবেল পুরস্কারে সম্মানিত হতেন। কবিতা ও সংগীতে তার সমান বিচরণ। বিশেষ করে পিয়ানোবাদক টোমাস অনেক বড়মাপের ব্যক্তিত্ব। কিন্তু সুইডিশ নোবেল কমিটি অতিরিক্ত সতর্ক ছিল এ জন্য যে, লোকে যেন মনে না করে, টোমাস সুইডিশ হওয়ার কারণে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এর আগে এ রকম কথার মুখোমুখি হতে হয়েছে অন্য এক সময়ে অন্য কমিটি ও কবিকে।

টোমাস ও মনিকার আন্তরিকতা আমাকে প্রথম দিনই মুগ্ধ করেছে। বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনার একপর্যায়ে টোমাস আমার কবিতা শুনতে চাইলেন। আমি টোমাসকে কবিতা শোনানোর জন্য প্রস্তুতই ছিলাম না, তদুপরি আমার কোনো ইংরেজি কবিতা সঙ্গে নেই জানালে তিনি মনিকাকে কী যেন বললেন। মনিকা ভাষান্তর করে আমাকে জানালেন, টোমাস বাংলা কবিতা শুনতে চান, বাংলা কবিতার ধ্বনি শুনবেন তিনি। আমি টোমাসের জন্য একটি কবিতা পাঠ করি। কবিতার নাম— ‘অমৃতের পুত্ররা মরে না’। গভীর মনোযোগ দিয়ে টোমাস ও মনিকা কবিতা শোনেন। টোমাসের মুখে আনন্দের এক চিলতে আলো দেখতে পেয়ে বিস্মিত হই আমি। বাংলা ভাষা শুনে, তার ধ্বনি শুনে টোমাসের মুখে এক চিলতে আলোর রেখা। সব মিলিয়ে আমার এবং আমার স্ত্রীর খুব ভালো লাগে। কোনো অনুমতি ব্যতিরেকেই আমরা ঘরে তৈরি করা মিষ্টি, পিঁয়াজো ও পাটিসাপটা নিয়ে গিয়েছিলাম। এর মধ্যে পিঁয়াজো ও পাটিসাপটা টোমাসের খুব ভালো লাগে, সেদিন তারা আমাদের অনেক সময় দেন, অনেক রকম আপ্যায়ন করেন। কুমার চক্রবর্ত্তীর বইটি মনিকা নিজে তার সেলফ থেকে এনে আমাকে দেখিয়েছেন। আমি বিস্মিত হয়েছি এই ভেবে যে, বাংলাদেশের একটি বই তিনি কী অসাধারণ যত্ন করে তার হাতের কাছে রেখেছেন। টোমাসকে খুব কাছ থেকে দেখে, তাকে তার কবিতার সঙ্গে মিলিয়ে আমার মনে হয়েছে অবয়বে কিছুটা কবি শামসুর রাহমান আর কবিতায় কিছুটা জীবনানন্দ দাশ এই দুই রূপকে একসঙ্গে আনা হলে টোমাসের কাছাকাছি একজন কবিকে পাওয়া যেতে পারে।

দূতাবাসে কর্মসূত্রে সুইডেনে বাস করার সুযোগে টোমাসের সঙ্গে পারিবারিক একটি যোগাযোগের কারণে আমার ছেলেমেয়েরাও তাকে খুব আপন ভাবত। আমরা সবাই স্বপ্ন দেখতাম, তিনি হয় তো যে কোনো সময় নোবেল পুরস্কার পাবেন। স্বপ্ন পূরণ হলো অনেক দেরিতে। সেদিন খবরটি একজন সাহিত্য সম্পাদকই দিলেন আমাকে। তখন কালের কণ্ঠের শামীম রেজা। আর তার মৃত্যুসংবাদ দিয়েছিলেন একজন সাহিত্য সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর শেখ মেহেদী হাসান। লেখা চাইলেন আমার কাছে। স্মৃতিচারণমূলক লেখা। টোমাসের নোবেল পুরস্কারের সংবাদে একটি লেখা দেওয়া আনন্দের, কিন্তু মৃত্যুসংবাদে লেখা দেওয়া বেদনার।

তার নোবেল পুরস্কার পাওয়ার সংবাদ শুনে স্টকহোমের বাসার নম্বরে আমি তত্ক্ষণাৎ ফোন করেছি। মনিকাই ফোন ধরেছেন, উচ্ছ্বাস শেয়ার করেছি। তিনিও খলখল করে কথা বলেছেন, কিন্তু মৃত্যুসংবাদ পাওয়ার পর আমি বাসায় ফোন করলেও আনসার মেশিনে বার্তা আসছে। এখন কী অবস্থায় কেমন আছেন মনিকা! টোমাসের মেয়েরাই বা কেমন আছেন? আমি এবং আমরা প্রার্থনা করি, তিনি এই স্বজন হারানোর শোক সয়ে উঠবেন। তার পরিবারের অন্য সদস্যরাও একইভাবে শোক সম্বরণ করে জীবনের নিষ্ঠুর এই বাস্তবতাকে মেনে নেবেন।

সুইডেনের বাংলাদেশি সম্প্রদায় তেমন বড় নয়। যেখানে ইরানের প্রায় ৬০ হাজার প্রবাসী আছেন। সেখানে বাঙালির সংখ্যা মাত্র সাত হাজারের মতো। তারপরও বেশকিছু ব্যক্তি আছেন, যারা সেখানে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের চর্চা করেন। বাংলা পত্রিকা প্রকাশ করেন। তাদেরসহ একটি অনুষ্ঠানে টোমাস ও মনিকাকে আমাদের বাসায় আমন্ত্রণ জানাই। সেদিন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের পক্ষে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় লিফলেট বিলি করতে গিয়ে দণ্ডপ্রাপ্ত লাহোর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র কবি আসিফ সাহাকার এবং তার এক বন্ধুসহ বাংলাদেশের প্রবাসী লেখক, কবি, সাংবাদিক ও সুধী সমাজের কিছু গণ্যমান্য ব্যক্তিকেও আমন্ত্রণ জানাই। আসিফ সাহাকার এখন সুইডিশ। আদালতে বিচারকদের মধ্যে একজন। সম্প্রতি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বন্ধু হিসেবে সম্মাননাপ্রাপ্ত। সেদিনের সেই সন্ধ্যায় টোমাসকে কেন্দ্র করেই যাবতীয় আলোচনা আবর্তিত হতে থাকে।

ফিরে গিয়ে মনিকা বাংলাদেশের কবিতাপ্রিয় মানুষের প্রশংসা করেছিলেন। ভারতের ভূপালে কবিতা উৎসবের স্মৃতি রোমন্থন করছিলেন। আমাদের বাংলাদেশের জাতীয় কবিতা উৎসব এবং ফেব্রুয়ারির সময় বইমেলার কথা বললে তিনি এ বিষয়ে গভীর আগ্রহ প্রকাশ করেন। বাংলাদেশের কবিতা উৎসবে টোমাসকে নিয়ে যোগদান করা যায় কি-না এ বিষয়ে প্রস্তাব করা হলে তিনি টোমাসের স্বাস্থ্যের কথা উল্লেখ করে তার উৎকণ্ঠার কথা জানান।

অবশেষে কোনো এক ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে সুইডেন থেকে আমার বাংলাদেশে ফিরে আসার দিন ধার্য হলো। অনেক প্রতিকূলতার মধ্যে আমার সে ফিরে আসার ঝক্কি শেষ করি। যেদিন অপরাহ্নে স্টকহোম থেকে বিদায় নেব সেদিন কোনো কাজ রাখিনি। আগের দিন আমার সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়িটাও বিক্রি করে দিয়েছি। সকালবেলা মন আনচান করে। যাওয়ার আগে একবার কবি টোমাস ট্রান্সট্রোমার ও মনিকা ট্রান্সট্রোমারকে দেখে যেতে চাই। লিয়াকত হোসেনের কথা মনে পড়ে। সুইডেনের বাংলা পত্রিকা পরিক্রমার সম্পাদক। তাকে জানাই টোমাসের বাসায় যাব। আর কোনো দিন এখানে আসা হবে কি-না। তিনি তত্ক্ষণাৎ সঙ্গী হলেন। তার গাড়িতেই রওনা দিই স্টকহোমের ডাউন টাউনের দিকে। ডিসেম্বরে স্টকহোমের আকাশ সাধারণত অন্ধকার ম্লানমুখ থাকে। কিন্তু সেদিন ঝলমলে রোদের আলো এসে লাগে আমাদের মুখে। আমরা বিস্মিত হই। আসার সময় মনিকা আমার হাতে কিছু উপহার তুলে দেন। টোমাসের নিজ হাতে লেখা তার কৈশোর স্মৃতি সম্পর্কিত বইটির একটি কপি। সঙ্গে তার পিয়ানো বাদনের একটি সিডি। আজ অপরাহ্নেই ফিরতি ফ্লাইট। তারা কিছুটা বিস্মিত। অবশেষে আমরাও বিদায় নিই। পেছনে রেখে আসি একজোড়া মানুষের মমতামাখানো মুখ, শান্ত নিবিড় একটি ফ্ল্যাট, দালান, শহর— স্টকহোম।

ছোট ছোট কথা অনেক সময় মনে বড় হয়ে যায়। যখন টোমাস সুস্থ ছিলেন, তিনি নাকি অরণ্যের ভিতর দিয়ে বনভূমি দেখতে দেখতে অনেক দূর চলে যেতেন। ফিরে আসার সময় তার সঙ্গে থাকত অজস্র নোটস। টোমাস অরণ্যানির মধ্যে চোখ রেখে যে সমীকরণে কবিতা, সংগীত কিংবা তার নিজের ভুবন আবিষ্কার করতেন, তা আমাদের বিভূতিভূষণ, জীবনানন্দ দাশকে মনে করিয়ে দেয়। সুইডেন দেশটির অর্ধেকের বেশি হচ্ছে বনভূমি।

যে সময়ে তিনি এই প্রকৃতির পটভূমিকায় বিচরণ করেছেন, তা নিশ্চয়ই আরও নিবিড় ছিল। তার সেসব ছোট ছোট নোটস অনেক গভীর ও মহৎ কবিতার জন্ম দিত। এই যে এখন গ্রীষ্ম আসছে সুইডেনে। তার প্রকৃতি এ সময়ে ‘উজ্জ্বল প্রিজমের মতো’ একজোড়া চোখের অভাব অনুভব করবে অথবা এ রকম মনে হবে কি-না যে, টোমাস আরও কোনো বিশাল বনানীতে ভ্রমণের নিমিত্ত বেরিয়ে পড়েছেন। ফিরে আসবেন আরও দীর্ঘ সময় পার করে আরও বেশি নোটস নিয়ে। তার নোটস-এর জন্য অপেক্ষায় থাকবে মনিকার চোখ, পৃথিবীর কবিতাভুবন।

মনে পড়ে, টোমাসকে শুনিয়েছিলাম কবিতা, ‘অমৃতের পুত্ররা মরে না’। আসলে অমৃতের পুত্ররা মরে যায়, তারা উজ্জ্বল আলোর গ্রীষ্ম সামনে রেখে অন্য কোনো আলোর ভুবনে হারায়। নোটস নিয়ে আর ফিরে আসে না।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন