শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ জুলাই, ২০১৬

অমৃতের পুত্ররা মরে না

মোহাম্মদ সাদিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অমৃতের পুত্ররা মরে না

পাশ্চাত্যের পারিবারিক জীবন সম্পর্কে আমাদের মিশ্র ধারণা আছে। তারপরও দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের স্মৃতি আছে অনেকেরই। অসাধারণ দম্পতিরা আছেন সেখানে। টোমাস ট্রান্সট্রোমার ও মনিকা ট্রান্সট্রোমার এই অসাধারণ দুজন মানুষকে দেখে মনে হয়েছে দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের একটি বাস্তব কবিতা তারা রচনা করেছেন।

এই কবির সঙ্গে আমার পরিচয়ের সৌভাগ্য যখন হয়েছে, তখনই তিনি শারীরিকভাবে বেশ দুর্বল হয়ে পড়েছেন। সুইডেনে যাওয়ার পর আমি এই কবির সাক্ষাৎ পেতে চাই। কিন্তু সবাই বলেন, কবি অসুস্থ। দেখা হবে মনে হয় না। তখন তিনি কথা কম বলেন, তার হয়ে কথা বলেন মনিকা। কখনো নিজেদের মধ্যে তারা সুইডিশে কথা বলেন। আর সেটি অনুবাদ করে ইংরেজিতে। এই কমনওয়েলথবাসী বাঙালিকে বলেন মনিকা। সামার সুইডেনের অসাধারণ সময়। এ সময়ে টোমাসকে নিয়ে মনিকা স্টকহোম থেকে আরও উত্তরের দিকে চলে যান। থাকেন দীর্ঘ সময়। এ রকম এক সময়ে আমি প্রথম ফোন করি মনিকাকে। আমার অনুরোধ ছিল যদি একবার টোমাসের সঙ্গে দেখা করা যায়।

ইতিমধ্যে টোমাস পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলা ভাষাভাষীদের কাছেও পরিচিত। তার কবিতা শুধু ইংরেজি অনুবাদ পড়েছে বাঙালিরা, তা নয়। বাংলায় অনুবাদ হয়েছে একাধিক হাতে। সুইডেনে বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সিলর হিসেবে দায়িত্ব পালন করার সময় এ কাজটি করেছেন কবি আজিজ রহমান। আজিজ রহমান বা কুমার চক্রবর্ত্তী শুধু নন, সম্প্রতি টোমাসের কবিতা অনুবাদ করেছেন আন্দালিব রাশদী। তা ছাড়া পশ্চিমবঙ্গ থেকে টোমাসের অনুবাদ বেরিয়েছে। সুইডিশ প্রবাসী বাংলাদেশিরাও কেউ কেউ টোমাসের কবিতা অনুবাদ করার প্রয়াস নিয়েছেন।

নিজে আমি মনিকা ট্রান্সট্রোমারের সহযোগিতায় তার কিছু হাইকু অনুবাদ করেছিলাম। মনিকা এগুলো সুইডিশ থেকে ইংরেজিতে ভাষান্তর করে দেন। সামার আসছে সুইডেনে। এই সামারে টোমাস নেই। দীর্ঘকাল পর টোমাসবিহীন একটি গ্রীষ্মকাল কাটাবে সুইডেন। দেশ বড় হলেও জনসংখ্যা কম। এক কোটিরও কম লোক বাস করে সুইডেনে। এর মধ্যে ১০ লাখের মতো লোক ইমিগ্র্যান্ট। তাতেই সুইডিশরা বলে স্টকহোমে লোকের ভিড় বেড়ে যাচ্ছে। সেই দেশে টোমাসের মতো একজন কবি পরলোকগমন করেছেন। কবিতার সৌভাগ্য, পরলোকগমনের আগে তিনি নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। প্রচলিত একটি ধারণা আছে সুইডেনে, টোমাস যদি সুইডিশ কবি না হতেন, তাহলে আরও অনেক আগেই তিনি নোবেল পুরস্কারে সম্মানিত হতেন। কবিতা ও সংগীতে তার সমান বিচরণ। বিশেষ করে পিয়ানোবাদক টোমাস অনেক বড়মাপের ব্যক্তিত্ব। কিন্তু সুইডিশ নোবেল কমিটি অতিরিক্ত সতর্ক ছিল এ জন্য যে, লোকে যেন মনে না করে, টোমাস সুইডিশ হওয়ার কারণে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এর আগে এ রকম কথার মুখোমুখি হতে হয়েছে অন্য এক সময়ে অন্য কমিটি ও কবিকে।

টোমাস ও মনিকার আন্তরিকতা আমাকে প্রথম দিনই মুগ্ধ করেছে। বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনার একপর্যায়ে টোমাস আমার কবিতা শুনতে চাইলেন। আমি টোমাসকে কবিতা শোনানোর জন্য প্রস্তুতই ছিলাম না, তদুপরি আমার কোনো ইংরেজি কবিতা সঙ্গে নেই জানালে তিনি মনিকাকে কী যেন বললেন। মনিকা ভাষান্তর করে আমাকে জানালেন, টোমাস বাংলা কবিতা শুনতে চান, বাংলা কবিতার ধ্বনি শুনবেন তিনি। আমি টোমাসের জন্য একটি কবিতা পাঠ করি। কবিতার নাম— ‘অমৃতের পুত্ররা মরে না’। গভীর মনোযোগ দিয়ে টোমাস ও মনিকা কবিতা শোনেন। টোমাসের মুখে আনন্দের এক চিলতে আলো দেখতে পেয়ে বিস্মিত হই আমি। বাংলা ভাষা শুনে, তার ধ্বনি শুনে টোমাসের মুখে এক চিলতে আলোর রেখা। সব মিলিয়ে আমার এবং আমার স্ত্রীর খুব ভালো লাগে। কোনো অনুমতি ব্যতিরেকেই আমরা ঘরে তৈরি করা মিষ্টি, পিঁয়াজো ও পাটিসাপটা নিয়ে গিয়েছিলাম। এর মধ্যে পিঁয়াজো ও পাটিসাপটা টোমাসের খুব ভালো লাগে, সেদিন তারা আমাদের অনেক সময় দেন, অনেক রকম আপ্যায়ন করেন। কুমার চক্রবর্ত্তীর বইটি মনিকা নিজে তার সেলফ থেকে এনে আমাকে দেখিয়েছেন। আমি বিস্মিত হয়েছি এই ভেবে যে, বাংলাদেশের একটি বই তিনি কী অসাধারণ যত্ন করে তার হাতের কাছে রেখেছেন। টোমাসকে খুব কাছ থেকে দেখে, তাকে তার কবিতার সঙ্গে মিলিয়ে আমার মনে হয়েছে অবয়বে কিছুটা কবি শামসুর রাহমান আর কবিতায় কিছুটা জীবনানন্দ দাশ এই দুই রূপকে একসঙ্গে আনা হলে টোমাসের কাছাকাছি একজন কবিকে পাওয়া যেতে পারে।

দূতাবাসে কর্মসূত্রে সুইডেনে বাস করার সুযোগে টোমাসের সঙ্গে পারিবারিক একটি যোগাযোগের কারণে আমার ছেলেমেয়েরাও তাকে খুব আপন ভাবত। আমরা সবাই স্বপ্ন দেখতাম, তিনি হয় তো যে কোনো সময় নোবেল পুরস্কার পাবেন। স্বপ্ন পূরণ হলো অনেক দেরিতে। সেদিন খবরটি একজন সাহিত্য সম্পাদকই দিলেন আমাকে। তখন কালের কণ্ঠের শামীম রেজা। আর তার মৃত্যুসংবাদ দিয়েছিলেন একজন সাহিত্য সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর শেখ মেহেদী হাসান। লেখা চাইলেন আমার কাছে। স্মৃতিচারণমূলক লেখা। টোমাসের নোবেল পুরস্কারের সংবাদে একটি লেখা দেওয়া আনন্দের, কিন্তু মৃত্যুসংবাদে লেখা দেওয়া বেদনার।

তার নোবেল পুরস্কার পাওয়ার সংবাদ শুনে স্টকহোমের বাসার নম্বরে আমি তত্ক্ষণাৎ ফোন করেছি। মনিকাই ফোন ধরেছেন, উচ্ছ্বাস শেয়ার করেছি। তিনিও খলখল করে কথা বলেছেন, কিন্তু মৃত্যুসংবাদ পাওয়ার পর আমি বাসায় ফোন করলেও আনসার মেশিনে বার্তা আসছে। এখন কী অবস্থায় কেমন আছেন মনিকা! টোমাসের মেয়েরাই বা কেমন আছেন? আমি এবং আমরা প্রার্থনা করি, তিনি এই স্বজন হারানোর শোক সয়ে উঠবেন। তার পরিবারের অন্য সদস্যরাও একইভাবে শোক সম্বরণ করে জীবনের নিষ্ঠুর এই বাস্তবতাকে মেনে নেবেন।

সুইডেনের বাংলাদেশি সম্প্রদায় তেমন বড় নয়। যেখানে ইরানের প্রায় ৬০ হাজার প্রবাসী আছেন। সেখানে বাঙালির সংখ্যা মাত্র সাত হাজারের মতো। তারপরও বেশকিছু ব্যক্তি আছেন, যারা সেখানে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের চর্চা করেন। বাংলা পত্রিকা প্রকাশ করেন। তাদেরসহ একটি অনুষ্ঠানে টোমাস ও মনিকাকে আমাদের বাসায় আমন্ত্রণ জানাই। সেদিন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের পক্ষে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় লিফলেট বিলি করতে গিয়ে দণ্ডপ্রাপ্ত লাহোর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র কবি আসিফ সাহাকার এবং তার এক বন্ধুসহ বাংলাদেশের প্রবাসী লেখক, কবি, সাংবাদিক ও সুধী সমাজের কিছু গণ্যমান্য ব্যক্তিকেও আমন্ত্রণ জানাই। আসিফ সাহাকার এখন সুইডিশ। আদালতে বিচারকদের মধ্যে একজন। সম্প্রতি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বন্ধু হিসেবে সম্মাননাপ্রাপ্ত। সেদিনের সেই সন্ধ্যায় টোমাসকে কেন্দ্র করেই যাবতীয় আলোচনা আবর্তিত হতে থাকে।

ফিরে গিয়ে মনিকা বাংলাদেশের কবিতাপ্রিয় মানুষের প্রশংসা করেছিলেন। ভারতের ভূপালে কবিতা উৎসবের স্মৃতি রোমন্থন করছিলেন। আমাদের বাংলাদেশের জাতীয় কবিতা উৎসব এবং ফেব্রুয়ারির সময় বইমেলার কথা বললে তিনি এ বিষয়ে গভীর আগ্রহ প্রকাশ করেন। বাংলাদেশের কবিতা উৎসবে টোমাসকে নিয়ে যোগদান করা যায় কি-না এ বিষয়ে প্রস্তাব করা হলে তিনি টোমাসের স্বাস্থ্যের কথা উল্লেখ করে তার উৎকণ্ঠার কথা জানান।

অবশেষে কোনো এক ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে সুইডেন থেকে আমার বাংলাদেশে ফিরে আসার দিন ধার্য হলো। অনেক প্রতিকূলতার মধ্যে আমার সে ফিরে আসার ঝক্কি শেষ করি। যেদিন অপরাহ্নে স্টকহোম থেকে বিদায় নেব সেদিন কোনো কাজ রাখিনি। আগের দিন আমার সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়িটাও বিক্রি করে দিয়েছি। সকালবেলা মন আনচান করে। যাওয়ার আগে একবার কবি টোমাস ট্রান্সট্রোমার ও মনিকা ট্রান্সট্রোমারকে দেখে যেতে চাই। লিয়াকত হোসেনের কথা মনে পড়ে। সুইডেনের বাংলা পত্রিকা পরিক্রমার সম্পাদক। তাকে জানাই টোমাসের বাসায় যাব। আর কোনো দিন এখানে আসা হবে কি-না। তিনি তত্ক্ষণাৎ সঙ্গী হলেন। তার গাড়িতেই রওনা দিই স্টকহোমের ডাউন টাউনের দিকে। ডিসেম্বরে স্টকহোমের আকাশ সাধারণত অন্ধকার ম্লানমুখ থাকে। কিন্তু সেদিন ঝলমলে রোদের আলো এসে লাগে আমাদের মুখে। আমরা বিস্মিত হই। আসার সময় মনিকা আমার হাতে কিছু উপহার তুলে দেন। টোমাসের নিজ হাতে লেখা তার কৈশোর স্মৃতি সম্পর্কিত বইটির একটি কপি। সঙ্গে তার পিয়ানো বাদনের একটি সিডি। আজ অপরাহ্নেই ফিরতি ফ্লাইট। তারা কিছুটা বিস্মিত। অবশেষে আমরাও বিদায় নিই। পেছনে রেখে আসি একজোড়া মানুষের মমতামাখানো মুখ, শান্ত নিবিড় একটি ফ্ল্যাট, দালান, শহর— স্টকহোম।

ছোট ছোট কথা অনেক সময় মনে বড় হয়ে যায়। যখন টোমাস সুস্থ ছিলেন, তিনি নাকি অরণ্যের ভিতর দিয়ে বনভূমি দেখতে দেখতে অনেক দূর চলে যেতেন। ফিরে আসার সময় তার সঙ্গে থাকত অজস্র নোটস। টোমাস অরণ্যানির মধ্যে চোখ রেখে যে সমীকরণে কবিতা, সংগীত কিংবা তার নিজের ভুবন আবিষ্কার করতেন, তা আমাদের বিভূতিভূষণ, জীবনানন্দ দাশকে মনে করিয়ে দেয়। সুইডেন দেশটির অর্ধেকের বেশি হচ্ছে বনভূমি।

যে সময়ে তিনি এই প্রকৃতির পটভূমিকায় বিচরণ করেছেন, তা নিশ্চয়ই আরও নিবিড় ছিল। তার সেসব ছোট ছোট নোটস অনেক গভীর ও মহৎ কবিতার জন্ম দিত। এই যে এখন গ্রীষ্ম আসছে সুইডেনে। তার প্রকৃতি এ সময়ে ‘উজ্জ্বল প্রিজমের মতো’ একজোড়া চোখের অভাব অনুভব করবে অথবা এ রকম মনে হবে কি-না যে, টোমাস আরও কোনো বিশাল বনানীতে ভ্রমণের নিমিত্ত বেরিয়ে পড়েছেন। ফিরে আসবেন আরও দীর্ঘ সময় পার করে আরও বেশি নোটস নিয়ে। তার নোটস-এর জন্য অপেক্ষায় থাকবে মনিকার চোখ, পৃথিবীর কবিতাভুবন।

মনে পড়ে, টোমাসকে শুনিয়েছিলাম কবিতা, ‘অমৃতের পুত্ররা মরে না’। আসলে অমৃতের পুত্ররা মরে যায়, তারা উজ্জ্বল আলোর গ্রীষ্ম সামনে রেখে অন্য কোনো আলোর ভুবনে হারায়। নোটস নিয়ে আর ফিরে আসে না।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন