শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ জুলাই, ২০১৬

অমৃতের পুত্ররা মরে না

মোহাম্মদ সাদিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অমৃতের পুত্ররা মরে না

পাশ্চাত্যের পারিবারিক জীবন সম্পর্কে আমাদের মিশ্র ধারণা আছে। তারপরও দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের স্মৃতি আছে অনেকেরই। অসাধারণ দম্পতিরা আছেন সেখানে। টোমাস ট্রান্সট্রোমার ও মনিকা ট্রান্সট্রোমার এই অসাধারণ দুজন মানুষকে দেখে মনে হয়েছে দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের একটি বাস্তব কবিতা তারা রচনা করেছেন।

এই কবির সঙ্গে আমার পরিচয়ের সৌভাগ্য যখন হয়েছে, তখনই তিনি শারীরিকভাবে বেশ দুর্বল হয়ে পড়েছেন। সুইডেনে যাওয়ার পর আমি এই কবির সাক্ষাৎ পেতে চাই। কিন্তু সবাই বলেন, কবি অসুস্থ। দেখা হবে মনে হয় না। তখন তিনি কথা কম বলেন, তার হয়ে কথা বলেন মনিকা। কখনো নিজেদের মধ্যে তারা সুইডিশে কথা বলেন। আর সেটি অনুবাদ করে ইংরেজিতে। এই কমনওয়েলথবাসী বাঙালিকে বলেন মনিকা। সামার সুইডেনের অসাধারণ সময়। এ সময়ে টোমাসকে নিয়ে মনিকা স্টকহোম থেকে আরও উত্তরের দিকে চলে যান। থাকেন দীর্ঘ সময়। এ রকম এক সময়ে আমি প্রথম ফোন করি মনিকাকে। আমার অনুরোধ ছিল যদি একবার টোমাসের সঙ্গে দেখা করা যায়।

ইতিমধ্যে টোমাস পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলা ভাষাভাষীদের কাছেও পরিচিত। তার কবিতা শুধু ইংরেজি অনুবাদ পড়েছে বাঙালিরা, তা নয়। বাংলায় অনুবাদ হয়েছে একাধিক হাতে। সুইডেনে বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সিলর হিসেবে দায়িত্ব পালন করার সময় এ কাজটি করেছেন কবি আজিজ রহমান। আজিজ রহমান বা কুমার চক্রবর্ত্তী শুধু নন, সম্প্রতি টোমাসের কবিতা অনুবাদ করেছেন আন্দালিব রাশদী। তা ছাড়া পশ্চিমবঙ্গ থেকে টোমাসের অনুবাদ বেরিয়েছে। সুইডিশ প্রবাসী বাংলাদেশিরাও কেউ কেউ টোমাসের কবিতা অনুবাদ করার প্রয়াস নিয়েছেন।

নিজে আমি মনিকা ট্রান্সট্রোমারের সহযোগিতায় তার কিছু হাইকু অনুবাদ করেছিলাম। মনিকা এগুলো সুইডিশ থেকে ইংরেজিতে ভাষান্তর করে দেন। সামার আসছে সুইডেনে। এই সামারে টোমাস নেই। দীর্ঘকাল পর টোমাসবিহীন একটি গ্রীষ্মকাল কাটাবে সুইডেন। দেশ বড় হলেও জনসংখ্যা কম। এক কোটিরও কম লোক বাস করে সুইডেনে। এর মধ্যে ১০ লাখের মতো লোক ইমিগ্র্যান্ট। তাতেই সুইডিশরা বলে স্টকহোমে লোকের ভিড় বেড়ে যাচ্ছে। সেই দেশে টোমাসের মতো একজন কবি পরলোকগমন করেছেন। কবিতার সৌভাগ্য, পরলোকগমনের আগে তিনি নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। প্রচলিত একটি ধারণা আছে সুইডেনে, টোমাস যদি সুইডিশ কবি না হতেন, তাহলে আরও অনেক আগেই তিনি নোবেল পুরস্কারে সম্মানিত হতেন। কবিতা ও সংগীতে তার সমান বিচরণ। বিশেষ করে পিয়ানোবাদক টোমাস অনেক বড়মাপের ব্যক্তিত্ব। কিন্তু সুইডিশ নোবেল কমিটি অতিরিক্ত সতর্ক ছিল এ জন্য যে, লোকে যেন মনে না করে, টোমাস সুইডিশ হওয়ার কারণে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এর আগে এ রকম কথার মুখোমুখি হতে হয়েছে অন্য এক সময়ে অন্য কমিটি ও কবিকে।

টোমাস ও মনিকার আন্তরিকতা আমাকে প্রথম দিনই মুগ্ধ করেছে। বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনার একপর্যায়ে টোমাস আমার কবিতা শুনতে চাইলেন। আমি টোমাসকে কবিতা শোনানোর জন্য প্রস্তুতই ছিলাম না, তদুপরি আমার কোনো ইংরেজি কবিতা সঙ্গে নেই জানালে তিনি মনিকাকে কী যেন বললেন। মনিকা ভাষান্তর করে আমাকে জানালেন, টোমাস বাংলা কবিতা শুনতে চান, বাংলা কবিতার ধ্বনি শুনবেন তিনি। আমি টোমাসের জন্য একটি কবিতা পাঠ করি। কবিতার নাম— ‘অমৃতের পুত্ররা মরে না’। গভীর মনোযোগ দিয়ে টোমাস ও মনিকা কবিতা শোনেন। টোমাসের মুখে আনন্দের এক চিলতে আলো দেখতে পেয়ে বিস্মিত হই আমি। বাংলা ভাষা শুনে, তার ধ্বনি শুনে টোমাসের মুখে এক চিলতে আলোর রেখা। সব মিলিয়ে আমার এবং আমার স্ত্রীর খুব ভালো লাগে। কোনো অনুমতি ব্যতিরেকেই আমরা ঘরে তৈরি করা মিষ্টি, পিঁয়াজো ও পাটিসাপটা নিয়ে গিয়েছিলাম। এর মধ্যে পিঁয়াজো ও পাটিসাপটা টোমাসের খুব ভালো লাগে, সেদিন তারা আমাদের অনেক সময় দেন, অনেক রকম আপ্যায়ন করেন। কুমার চক্রবর্ত্তীর বইটি মনিকা নিজে তার সেলফ থেকে এনে আমাকে দেখিয়েছেন। আমি বিস্মিত হয়েছি এই ভেবে যে, বাংলাদেশের একটি বই তিনি কী অসাধারণ যত্ন করে তার হাতের কাছে রেখেছেন। টোমাসকে খুব কাছ থেকে দেখে, তাকে তার কবিতার সঙ্গে মিলিয়ে আমার মনে হয়েছে অবয়বে কিছুটা কবি শামসুর রাহমান আর কবিতায় কিছুটা জীবনানন্দ দাশ এই দুই রূপকে একসঙ্গে আনা হলে টোমাসের কাছাকাছি একজন কবিকে পাওয়া যেতে পারে।

দূতাবাসে কর্মসূত্রে সুইডেনে বাস করার সুযোগে টোমাসের সঙ্গে পারিবারিক একটি যোগাযোগের কারণে আমার ছেলেমেয়েরাও তাকে খুব আপন ভাবত। আমরা সবাই স্বপ্ন দেখতাম, তিনি হয় তো যে কোনো সময় নোবেল পুরস্কার পাবেন। স্বপ্ন পূরণ হলো অনেক দেরিতে। সেদিন খবরটি একজন সাহিত্য সম্পাদকই দিলেন আমাকে। তখন কালের কণ্ঠের শামীম রেজা। আর তার মৃত্যুসংবাদ দিয়েছিলেন একজন সাহিত্য সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর শেখ মেহেদী হাসান। লেখা চাইলেন আমার কাছে। স্মৃতিচারণমূলক লেখা। টোমাসের নোবেল পুরস্কারের সংবাদে একটি লেখা দেওয়া আনন্দের, কিন্তু মৃত্যুসংবাদে লেখা দেওয়া বেদনার।

তার নোবেল পুরস্কার পাওয়ার সংবাদ শুনে স্টকহোমের বাসার নম্বরে আমি তত্ক্ষণাৎ ফোন করেছি। মনিকাই ফোন ধরেছেন, উচ্ছ্বাস শেয়ার করেছি। তিনিও খলখল করে কথা বলেছেন, কিন্তু মৃত্যুসংবাদ পাওয়ার পর আমি বাসায় ফোন করলেও আনসার মেশিনে বার্তা আসছে। এখন কী অবস্থায় কেমন আছেন মনিকা! টোমাসের মেয়েরাই বা কেমন আছেন? আমি এবং আমরা প্রার্থনা করি, তিনি এই স্বজন হারানোর শোক সয়ে উঠবেন। তার পরিবারের অন্য সদস্যরাও একইভাবে শোক সম্বরণ করে জীবনের নিষ্ঠুর এই বাস্তবতাকে মেনে নেবেন।

সুইডেনের বাংলাদেশি সম্প্রদায় তেমন বড় নয়। যেখানে ইরানের প্রায় ৬০ হাজার প্রবাসী আছেন। সেখানে বাঙালির সংখ্যা মাত্র সাত হাজারের মতো। তারপরও বেশকিছু ব্যক্তি আছেন, যারা সেখানে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের চর্চা করেন। বাংলা পত্রিকা প্রকাশ করেন। তাদেরসহ একটি অনুষ্ঠানে টোমাস ও মনিকাকে আমাদের বাসায় আমন্ত্রণ জানাই। সেদিন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের পক্ষে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় লিফলেট বিলি করতে গিয়ে দণ্ডপ্রাপ্ত লাহোর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র কবি আসিফ সাহাকার এবং তার এক বন্ধুসহ বাংলাদেশের প্রবাসী লেখক, কবি, সাংবাদিক ও সুধী সমাজের কিছু গণ্যমান্য ব্যক্তিকেও আমন্ত্রণ জানাই। আসিফ সাহাকার এখন সুইডিশ। আদালতে বিচারকদের মধ্যে একজন। সম্প্রতি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বন্ধু হিসেবে সম্মাননাপ্রাপ্ত। সেদিনের সেই সন্ধ্যায় টোমাসকে কেন্দ্র করেই যাবতীয় আলোচনা আবর্তিত হতে থাকে।

ফিরে গিয়ে মনিকা বাংলাদেশের কবিতাপ্রিয় মানুষের প্রশংসা করেছিলেন। ভারতের ভূপালে কবিতা উৎসবের স্মৃতি রোমন্থন করছিলেন। আমাদের বাংলাদেশের জাতীয় কবিতা উৎসব এবং ফেব্রুয়ারির সময় বইমেলার কথা বললে তিনি এ বিষয়ে গভীর আগ্রহ প্রকাশ করেন। বাংলাদেশের কবিতা উৎসবে টোমাসকে নিয়ে যোগদান করা যায় কি-না এ বিষয়ে প্রস্তাব করা হলে তিনি টোমাসের স্বাস্থ্যের কথা উল্লেখ করে তার উৎকণ্ঠার কথা জানান।

অবশেষে কোনো এক ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে সুইডেন থেকে আমার বাংলাদেশে ফিরে আসার দিন ধার্য হলো। অনেক প্রতিকূলতার মধ্যে আমার সে ফিরে আসার ঝক্কি শেষ করি। যেদিন অপরাহ্নে স্টকহোম থেকে বিদায় নেব সেদিন কোনো কাজ রাখিনি। আগের দিন আমার সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়িটাও বিক্রি করে দিয়েছি। সকালবেলা মন আনচান করে। যাওয়ার আগে একবার কবি টোমাস ট্রান্সট্রোমার ও মনিকা ট্রান্সট্রোমারকে দেখে যেতে চাই। লিয়াকত হোসেনের কথা মনে পড়ে। সুইডেনের বাংলা পত্রিকা পরিক্রমার সম্পাদক। তাকে জানাই টোমাসের বাসায় যাব। আর কোনো দিন এখানে আসা হবে কি-না। তিনি তত্ক্ষণাৎ সঙ্গী হলেন। তার গাড়িতেই রওনা দিই স্টকহোমের ডাউন টাউনের দিকে। ডিসেম্বরে স্টকহোমের আকাশ সাধারণত অন্ধকার ম্লানমুখ থাকে। কিন্তু সেদিন ঝলমলে রোদের আলো এসে লাগে আমাদের মুখে। আমরা বিস্মিত হই। আসার সময় মনিকা আমার হাতে কিছু উপহার তুলে দেন। টোমাসের নিজ হাতে লেখা তার কৈশোর স্মৃতি সম্পর্কিত বইটির একটি কপি। সঙ্গে তার পিয়ানো বাদনের একটি সিডি। আজ অপরাহ্নেই ফিরতি ফ্লাইট। তারা কিছুটা বিস্মিত। অবশেষে আমরাও বিদায় নিই। পেছনে রেখে আসি একজোড়া মানুষের মমতামাখানো মুখ, শান্ত নিবিড় একটি ফ্ল্যাট, দালান, শহর— স্টকহোম।

ছোট ছোট কথা অনেক সময় মনে বড় হয়ে যায়। যখন টোমাস সুস্থ ছিলেন, তিনি নাকি অরণ্যের ভিতর দিয়ে বনভূমি দেখতে দেখতে অনেক দূর চলে যেতেন। ফিরে আসার সময় তার সঙ্গে থাকত অজস্র নোটস। টোমাস অরণ্যানির মধ্যে চোখ রেখে যে সমীকরণে কবিতা, সংগীত কিংবা তার নিজের ভুবন আবিষ্কার করতেন, তা আমাদের বিভূতিভূষণ, জীবনানন্দ দাশকে মনে করিয়ে দেয়। সুইডেন দেশটির অর্ধেকের বেশি হচ্ছে বনভূমি।

যে সময়ে তিনি এই প্রকৃতির পটভূমিকায় বিচরণ করেছেন, তা নিশ্চয়ই আরও নিবিড় ছিল। তার সেসব ছোট ছোট নোটস অনেক গভীর ও মহৎ কবিতার জন্ম দিত। এই যে এখন গ্রীষ্ম আসছে সুইডেনে। তার প্রকৃতি এ সময়ে ‘উজ্জ্বল প্রিজমের মতো’ একজোড়া চোখের অভাব অনুভব করবে অথবা এ রকম মনে হবে কি-না যে, টোমাস আরও কোনো বিশাল বনানীতে ভ্রমণের নিমিত্ত বেরিয়ে পড়েছেন। ফিরে আসবেন আরও দীর্ঘ সময় পার করে আরও বেশি নোটস নিয়ে। তার নোটস-এর জন্য অপেক্ষায় থাকবে মনিকার চোখ, পৃথিবীর কবিতাভুবন।

মনে পড়ে, টোমাসকে শুনিয়েছিলাম কবিতা, ‘অমৃতের পুত্ররা মরে না’। আসলে অমৃতের পুত্ররা মরে যায়, তারা উজ্জ্বল আলোর গ্রীষ্ম সামনে রেখে অন্য কোনো আলোর ভুবনে হারায়। নোটস নিয়ে আর ফিরে আসে না।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা