শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ জুলাই, ২০১৬

অমৃতের পুত্ররা মরে না

মোহাম্মদ সাদিক
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অমৃতের পুত্ররা মরে না

পাশ্চাত্যের পারিবারিক জীবন সম্পর্কে আমাদের মিশ্র ধারণা আছে। তারপরও দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের স্মৃতি আছে অনেকেরই। অসাধারণ দম্পতিরা আছেন সেখানে। টোমাস ট্রান্সট্রোমার ও মনিকা ট্রান্সট্রোমার এই অসাধারণ দুজন মানুষকে দেখে মনে হয়েছে দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের একটি বাস্তব কবিতা তারা রচনা করেছেন।

এই কবির সঙ্গে আমার পরিচয়ের সৌভাগ্য যখন হয়েছে, তখনই তিনি শারীরিকভাবে বেশ দুর্বল হয়ে পড়েছেন। সুইডেনে যাওয়ার পর আমি এই কবির সাক্ষাৎ পেতে চাই। কিন্তু সবাই বলেন, কবি অসুস্থ। দেখা হবে মনে হয় না। তখন তিনি কথা কম বলেন, তার হয়ে কথা বলেন মনিকা। কখনো নিজেদের মধ্যে তারা সুইডিশে কথা বলেন। আর সেটি অনুবাদ করে ইংরেজিতে। এই কমনওয়েলথবাসী বাঙালিকে বলেন মনিকা। সামার সুইডেনের অসাধারণ সময়। এ সময়ে টোমাসকে নিয়ে মনিকা স্টকহোম থেকে আরও উত্তরের দিকে চলে যান। থাকেন দীর্ঘ সময়। এ রকম এক সময়ে আমি প্রথম ফোন করি মনিকাকে। আমার অনুরোধ ছিল যদি একবার টোমাসের সঙ্গে দেখা করা যায়।

ইতিমধ্যে টোমাস পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলা ভাষাভাষীদের কাছেও পরিচিত। তার কবিতা শুধু ইংরেজি অনুবাদ পড়েছে বাঙালিরা, তা নয়। বাংলায় অনুবাদ হয়েছে একাধিক হাতে। সুইডেনে বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সিলর হিসেবে দায়িত্ব পালন করার সময় এ কাজটি করেছেন কবি আজিজ রহমান। আজিজ রহমান বা কুমার চক্রবর্ত্তী শুধু নন, সম্প্রতি টোমাসের কবিতা অনুবাদ করেছেন আন্দালিব রাশদী। তা ছাড়া পশ্চিমবঙ্গ থেকে টোমাসের অনুবাদ বেরিয়েছে। সুইডিশ প্রবাসী বাংলাদেশিরাও কেউ কেউ টোমাসের কবিতা অনুবাদ করার প্রয়াস নিয়েছেন।

নিজে আমি মনিকা ট্রান্সট্রোমারের সহযোগিতায় তার কিছু হাইকু অনুবাদ করেছিলাম। মনিকা এগুলো সুইডিশ থেকে ইংরেজিতে ভাষান্তর করে দেন। সামার আসছে সুইডেনে। এই সামারে টোমাস নেই। দীর্ঘকাল পর টোমাসবিহীন একটি গ্রীষ্মকাল কাটাবে সুইডেন। দেশ বড় হলেও জনসংখ্যা কম। এক কোটিরও কম লোক বাস করে সুইডেনে। এর মধ্যে ১০ লাখের মতো লোক ইমিগ্র্যান্ট। তাতেই সুইডিশরা বলে স্টকহোমে লোকের ভিড় বেড়ে যাচ্ছে। সেই দেশে টোমাসের মতো একজন কবি পরলোকগমন করেছেন। কবিতার সৌভাগ্য, পরলোকগমনের আগে তিনি নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। প্রচলিত একটি ধারণা আছে সুইডেনে, টোমাস যদি সুইডিশ কবি না হতেন, তাহলে আরও অনেক আগেই তিনি নোবেল পুরস্কারে সম্মানিত হতেন। কবিতা ও সংগীতে তার সমান বিচরণ। বিশেষ করে পিয়ানোবাদক টোমাস অনেক বড়মাপের ব্যক্তিত্ব। কিন্তু সুইডিশ নোবেল কমিটি অতিরিক্ত সতর্ক ছিল এ জন্য যে, লোকে যেন মনে না করে, টোমাস সুইডিশ হওয়ার কারণে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এর আগে এ রকম কথার মুখোমুখি হতে হয়েছে অন্য এক সময়ে অন্য কমিটি ও কবিকে।

টোমাস ও মনিকার আন্তরিকতা আমাকে প্রথম দিনই মুগ্ধ করেছে। বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনার একপর্যায়ে টোমাস আমার কবিতা শুনতে চাইলেন। আমি টোমাসকে কবিতা শোনানোর জন্য প্রস্তুতই ছিলাম না, তদুপরি আমার কোনো ইংরেজি কবিতা সঙ্গে নেই জানালে তিনি মনিকাকে কী যেন বললেন। মনিকা ভাষান্তর করে আমাকে জানালেন, টোমাস বাংলা কবিতা শুনতে চান, বাংলা কবিতার ধ্বনি শুনবেন তিনি। আমি টোমাসের জন্য একটি কবিতা পাঠ করি। কবিতার নাম— ‘অমৃতের পুত্ররা মরে না’। গভীর মনোযোগ দিয়ে টোমাস ও মনিকা কবিতা শোনেন। টোমাসের মুখে আনন্দের এক চিলতে আলো দেখতে পেয়ে বিস্মিত হই আমি। বাংলা ভাষা শুনে, তার ধ্বনি শুনে টোমাসের মুখে এক চিলতে আলোর রেখা। সব মিলিয়ে আমার এবং আমার স্ত্রীর খুব ভালো লাগে। কোনো অনুমতি ব্যতিরেকেই আমরা ঘরে তৈরি করা মিষ্টি, পিঁয়াজো ও পাটিসাপটা নিয়ে গিয়েছিলাম। এর মধ্যে পিঁয়াজো ও পাটিসাপটা টোমাসের খুব ভালো লাগে, সেদিন তারা আমাদের অনেক সময় দেন, অনেক রকম আপ্যায়ন করেন। কুমার চক্রবর্ত্তীর বইটি মনিকা নিজে তার সেলফ থেকে এনে আমাকে দেখিয়েছেন। আমি বিস্মিত হয়েছি এই ভেবে যে, বাংলাদেশের একটি বই তিনি কী অসাধারণ যত্ন করে তার হাতের কাছে রেখেছেন। টোমাসকে খুব কাছ থেকে দেখে, তাকে তার কবিতার সঙ্গে মিলিয়ে আমার মনে হয়েছে অবয়বে কিছুটা কবি শামসুর রাহমান আর কবিতায় কিছুটা জীবনানন্দ দাশ এই দুই রূপকে একসঙ্গে আনা হলে টোমাসের কাছাকাছি একজন কবিকে পাওয়া যেতে পারে।

দূতাবাসে কর্মসূত্রে সুইডেনে বাস করার সুযোগে টোমাসের সঙ্গে পারিবারিক একটি যোগাযোগের কারণে আমার ছেলেমেয়েরাও তাকে খুব আপন ভাবত। আমরা সবাই স্বপ্ন দেখতাম, তিনি হয় তো যে কোনো সময় নোবেল পুরস্কার পাবেন। স্বপ্ন পূরণ হলো অনেক দেরিতে। সেদিন খবরটি একজন সাহিত্য সম্পাদকই দিলেন আমাকে। তখন কালের কণ্ঠের শামীম রেজা। আর তার মৃত্যুসংবাদ দিয়েছিলেন একজন সাহিত্য সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর শেখ মেহেদী হাসান। লেখা চাইলেন আমার কাছে। স্মৃতিচারণমূলক লেখা। টোমাসের নোবেল পুরস্কারের সংবাদে একটি লেখা দেওয়া আনন্দের, কিন্তু মৃত্যুসংবাদে লেখা দেওয়া বেদনার।

তার নোবেল পুরস্কার পাওয়ার সংবাদ শুনে স্টকহোমের বাসার নম্বরে আমি তত্ক্ষণাৎ ফোন করেছি। মনিকাই ফোন ধরেছেন, উচ্ছ্বাস শেয়ার করেছি। তিনিও খলখল করে কথা বলেছেন, কিন্তু মৃত্যুসংবাদ পাওয়ার পর আমি বাসায় ফোন করলেও আনসার মেশিনে বার্তা আসছে। এখন কী অবস্থায় কেমন আছেন মনিকা! টোমাসের মেয়েরাই বা কেমন আছেন? আমি এবং আমরা প্রার্থনা করি, তিনি এই স্বজন হারানোর শোক সয়ে উঠবেন। তার পরিবারের অন্য সদস্যরাও একইভাবে শোক সম্বরণ করে জীবনের নিষ্ঠুর এই বাস্তবতাকে মেনে নেবেন।

সুইডেনের বাংলাদেশি সম্প্রদায় তেমন বড় নয়। যেখানে ইরানের প্রায় ৬০ হাজার প্রবাসী আছেন। সেখানে বাঙালির সংখ্যা মাত্র সাত হাজারের মতো। তারপরও বেশকিছু ব্যক্তি আছেন, যারা সেখানে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের চর্চা করেন। বাংলা পত্রিকা প্রকাশ করেন। তাদেরসহ একটি অনুষ্ঠানে টোমাস ও মনিকাকে আমাদের বাসায় আমন্ত্রণ জানাই। সেদিন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের পক্ষে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় লিফলেট বিলি করতে গিয়ে দণ্ডপ্রাপ্ত লাহোর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র কবি আসিফ সাহাকার এবং তার এক বন্ধুসহ বাংলাদেশের প্রবাসী লেখক, কবি, সাংবাদিক ও সুধী সমাজের কিছু গণ্যমান্য ব্যক্তিকেও আমন্ত্রণ জানাই। আসিফ সাহাকার এখন সুইডিশ। আদালতে বিচারকদের মধ্যে একজন। সম্প্রতি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বন্ধু হিসেবে সম্মাননাপ্রাপ্ত। সেদিনের সেই সন্ধ্যায় টোমাসকে কেন্দ্র করেই যাবতীয় আলোচনা আবর্তিত হতে থাকে।

ফিরে গিয়ে মনিকা বাংলাদেশের কবিতাপ্রিয় মানুষের প্রশংসা করেছিলেন। ভারতের ভূপালে কবিতা উৎসবের স্মৃতি রোমন্থন করছিলেন। আমাদের বাংলাদেশের জাতীয় কবিতা উৎসব এবং ফেব্রুয়ারির সময় বইমেলার কথা বললে তিনি এ বিষয়ে গভীর আগ্রহ প্রকাশ করেন। বাংলাদেশের কবিতা উৎসবে টোমাসকে নিয়ে যোগদান করা যায় কি-না এ বিষয়ে প্রস্তাব করা হলে তিনি টোমাসের স্বাস্থ্যের কথা উল্লেখ করে তার উৎকণ্ঠার কথা জানান।

অবশেষে কোনো এক ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে সুইডেন থেকে আমার বাংলাদেশে ফিরে আসার দিন ধার্য হলো। অনেক প্রতিকূলতার মধ্যে আমার সে ফিরে আসার ঝক্কি শেষ করি। যেদিন অপরাহ্নে স্টকহোম থেকে বিদায় নেব সেদিন কোনো কাজ রাখিনি। আগের দিন আমার সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়িটাও বিক্রি করে দিয়েছি। সকালবেলা মন আনচান করে। যাওয়ার আগে একবার কবি টোমাস ট্রান্সট্রোমার ও মনিকা ট্রান্সট্রোমারকে দেখে যেতে চাই। লিয়াকত হোসেনের কথা মনে পড়ে। সুইডেনের বাংলা পত্রিকা পরিক্রমার সম্পাদক। তাকে জানাই টোমাসের বাসায় যাব। আর কোনো দিন এখানে আসা হবে কি-না। তিনি তত্ক্ষণাৎ সঙ্গী হলেন। তার গাড়িতেই রওনা দিই স্টকহোমের ডাউন টাউনের দিকে। ডিসেম্বরে স্টকহোমের আকাশ সাধারণত অন্ধকার ম্লানমুখ থাকে। কিন্তু সেদিন ঝলমলে রোদের আলো এসে লাগে আমাদের মুখে। আমরা বিস্মিত হই। আসার সময় মনিকা আমার হাতে কিছু উপহার তুলে দেন। টোমাসের নিজ হাতে লেখা তার কৈশোর স্মৃতি সম্পর্কিত বইটির একটি কপি। সঙ্গে তার পিয়ানো বাদনের একটি সিডি। আজ অপরাহ্নেই ফিরতি ফ্লাইট। তারা কিছুটা বিস্মিত। অবশেষে আমরাও বিদায় নিই। পেছনে রেখে আসি একজোড়া মানুষের মমতামাখানো মুখ, শান্ত নিবিড় একটি ফ্ল্যাট, দালান, শহর— স্টকহোম।

ছোট ছোট কথা অনেক সময় মনে বড় হয়ে যায়। যখন টোমাস সুস্থ ছিলেন, তিনি নাকি অরণ্যের ভিতর দিয়ে বনভূমি দেখতে দেখতে অনেক দূর চলে যেতেন। ফিরে আসার সময় তার সঙ্গে থাকত অজস্র নোটস। টোমাস অরণ্যানির মধ্যে চোখ রেখে যে সমীকরণে কবিতা, সংগীত কিংবা তার নিজের ভুবন আবিষ্কার করতেন, তা আমাদের বিভূতিভূষণ, জীবনানন্দ দাশকে মনে করিয়ে দেয়। সুইডেন দেশটির অর্ধেকের বেশি হচ্ছে বনভূমি।

যে সময়ে তিনি এই প্রকৃতির পটভূমিকায় বিচরণ করেছেন, তা নিশ্চয়ই আরও নিবিড় ছিল। তার সেসব ছোট ছোট নোটস অনেক গভীর ও মহৎ কবিতার জন্ম দিত। এই যে এখন গ্রীষ্ম আসছে সুইডেনে। তার প্রকৃতি এ সময়ে ‘উজ্জ্বল প্রিজমের মতো’ একজোড়া চোখের অভাব অনুভব করবে অথবা এ রকম মনে হবে কি-না যে, টোমাস আরও কোনো বিশাল বনানীতে ভ্রমণের নিমিত্ত বেরিয়ে পড়েছেন। ফিরে আসবেন আরও দীর্ঘ সময় পার করে আরও বেশি নোটস নিয়ে। তার নোটস-এর জন্য অপেক্ষায় থাকবে মনিকার চোখ, পৃথিবীর কবিতাভুবন।

মনে পড়ে, টোমাসকে শুনিয়েছিলাম কবিতা, ‘অমৃতের পুত্ররা মরে না’। আসলে অমৃতের পুত্ররা মরে যায়, তারা উজ্জ্বল আলোর গ্রীষ্ম সামনে রেখে অন্য কোনো আলোর ভুবনে হারায়। নোটস নিয়ে আর ফিরে আসে না।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা