শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শহীদ কাদরী : এই জোছনায় একাকী দাঁড়িয়ে

ইকবাল হাসান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শহীদ কাদরী : এই জোছনায় একাকী দাঁড়িয়ে

রবীন্দ্র-উত্তর কাব্যাঙ্গনের প্রধান কবিরা কাব্য-চেতনায় কোনো না কোনো ইতিবাচক বিশ্বাসকে ধারণ করেছিলেন প্রায় সচেতনভাবেই। একমাত্র সুধীন্দ্রনাথ দত্তকে ব্যতিক্রম বলে জানি। এই একমাত্র কবি—যার কবিতায় আমরা পাই নাস্তিবোধজাত বেদনার্ত চিৎকার। কিন্তু এক পর্যায়ে এসে তিনিও স্বপ্ন দেখলেন এমন একটি রাষ্ট্রের যার মূল স্তম্ভব হচ্ছে ন্যায়, ক্ষমা ও মিতালি। অর্থাৎ এক ইউটোপিয়ান স্বপ্নের হাত ধরতে হয়েছিল তাঁকেও। কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধান্তিক বাংলার অন্যতম প্রধান কণ্ঠস্বর শহীদ কাদরী সরাসরি কোনো মতবাদের প্রচার না করেই আমাদের এই পরিত্রাণহীন গ্রহের ভেতর যে জীবন খুব একঘেয়ে, বিরামহীন আবর্তিত হচ্ছে—তাকেও বন্দনাযোগ্য বলে ভাবতে পেরেছেন। অথচ আশ্চর্য হতে হয় যে, সদর্থক কোনো বিশ্বাসকে আশ্রয় করেননি তিনি। আগাগোড়া একটি নির্মোহ দৃষ্টির চর্চা করা সত্ত্বেও তৃতীয় গ্রন্থে [কোথাও কোনো ক্রন্দন নেই; প্রকাশক : জাতীয় সাহিত্য প্রকাশনী] এসে কাদরীকে দেখি, তিনি অধিকারী হয়েছেন তীব্র জ্যোতিপূর্ণ একজোড়া মুগ্ধ সৃষ্টির। যদিও তার মুগ্ধতার ভিত্তি তৈরি করেছে এক ভয়াবহ, হিম রক্তিম, অবয়বহীন নির্মোহ মানসিকতাই। প্রসঙ্গত লক্ষ্য করার বিষয় হচ্ছে যে, কাদরী তার কাব্যগ্রন্থে ঐ অবয়বহীন নির্মোহ দৃষ্টিভঙ্গির অধিকারী হওয়া সত্ত্বেও তার কবিতা নেতিবাচক ধ্যান-ধারণাপুষ্ট নয়। এ জন্যই তিনি সক্ষম হয়েছেন ‘ধূসর জল পেরিয়ে’ নয়, তাকে ভেঙে ভেঙে ‘রাঙা জলের দিকে’ এক দীপ্র পুরুষের মতো এগিয়ে যেতে। আমাদের কাব্য-সাহিত্যে এই প্রথম যেন এক নিরাশ্রয়ী, গৃহহীন অথচ ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন প্রোজ্জল পুরুষের সাক্ষাৎ পাই। সারা দিন  বাতাস, বৃষ্টি আর শালিক যখন তাকে ধাওয়া করে, একজোড়া শালিক গোয়েন্দার মতো পেছনে পেছনে অনুসরণ করে, বাতাস যখন লম্বা হাত বাড়িয়ে চুলের ঝুটি ধরে ঘুরে বেড়ায় সারা দিন, লাল পাগড়ি পরা পুলিশের মতো কৃষ্ণচূড়া যখন বলে ওঠে : তুমি বন্দী—মনে হয় এই গ্রহে এক অবলম্বনহীন মানুষ ‘একজন হা-ঘরে উদ্বাস্তু হয়ে চরকির মতো গোটা শহর ঘুরে’ বেড়াচ্ছেন। দামেস্কে তৈরি কারুকাজ করা একটি বিশালভারী তরবারির পাশে ‘ঝোড়ো নদীতে কাগজের নৌকোর মতোই পলকা’ এই কবি যেন এগিয়ে যাচ্ছেন সেই ভয়াবহ, অবয়বহীন অন্তর্জগতের দিকে—যেখানে ‘চাষাবাদ, বাণিজ্য এবং প্রতিযোগিতামূলক শিল্প ইত্যাদি বিষয় নিয়ে’ মানুষের ব্যস্ততা নেই।

প্রথম গ্রন্থ ‘উত্তরাধিকার’-এ তার স্বতোৎসারিত নগরচেতনা এক শুদ্ধ স্বাভাবিকতায় বিধৃত। তার কাব্যস্বভাব দ্বিতীয় যুদ্ধান্তিক শহর-মনস্ক জীবনবীক্ষারই নামান্তর। ফলে প্রথম গ্রন্থে (১৯৬৮ সালে প্রকাশিত) অন্তর্ভুল তার কবিতা অনিবার্যরূপে আত্মজৈবিক ও স্বীকারোক্তিমূলক, ব্যক্তিমানস উন্মোচনে মনোবিশ্লেষকের মতো অকপট। ‘তার নিরীক্ষণ শুধু প্রথাসিদ্ধ আধুনিকতা অর্থাৎ ব্যঙ্গ, হতাশা বা ক্রোধেই সীমিত নয়, অধিকন্তু সমকালীন জীবনের হর্ষ, উল্লাস এবং আনন্দের ঐন্দ্রজালিক ক্ষণদ্যুতির  আবিষ্কর্তাও বটে।’ প্রথমাবধি তার কাব্যধারা প্রধানত প্রাতিস্বিকতায় ভাস্বর, কিন্তু তা সত্ত্বেও বিশ্ববিমুখ নয়। বরং জীবনের মৌল অনুভবসমূহ আধুনিককালের ব্যাপক ও বিস্তৃত প্রেক্ষাপটে সংস্থাপিত হয়ে বিস্ময়করভাবে নতুন চিত্রকলা, উপমা এবং প্রতীকের সহায়তায় তার কবিতার শরীরে সঞ্চার করেছে অভাবিত কান্তি ও বর্ণের বিভা।

কাদরীর দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থে (তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা/১৯৭২) বিদ্রোহ, ব্যঙ্গ ক্ষোভ ও নৈরাজ্যের পাশাপাশি যুক্ত হয়েছে তীব্র, সংরক্ত, গীতল ও সময়কালপৃষ্ট ইতিবাচক প্রেমের কবিতার এক দুর্লভ গুণপনা।

তৃতীয় গ্রন্থে শহীদ কাদরী একটি নতুন এবং নিজস্ব আয়তন বানিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছেন। বিশিষ্ট কবি, সমালোচক আবদুল মান্নান সৈয়দ যথার্থই বলেছেন : ‘উত্তরাধিকার’-এর কবির সঙ্গে এই কবির ইতিমধ্যেই একটি দূরত্ব রচিত হয়েছে। মধ্যবর্তী ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ এখন মনে হচ্ছে, এক মধ্যবর্তী অলিন্দের মতোই।  তৃতীয় গ্রন্থে স্বচ্ছভাবে ধরা পড়েছে কাদরীর নবলব্ধ জীবন প্রত্যক্ষ যা আর কখনো ওরকমভাবে দেখা যায়নি।

গ্রন্থভুক্ত মাত্র ৩৫টি কবি তার সমন্বয়ে কাদরী নির্মাণ করেছেন আশ্চর্য এক মোহন জগৎ—যেখানে মৃত্যুর ঊর্ধ্বে অবিরাম উড়ছে জীবনের উজ্জ্বল রক্তিম পতাকা। একাধিক কবিতায় সোল্লাস উচ্চারিত হয়েছে; ক. মৃতের চোখের কোটরের মধ্যে লাল ঠোঁট নিঃশব্দে ডুবিয়ে বসে আছে/একটি সবুজ টিয়ে (কোনো ক্রন্দন তৈরি হয় না]. খ. জরায়ুতে তার দারুণ বন্য বেগে/কালো রাত্রির সফেদ অশ্বারোহী/নেচে ওঠে যেন—তাল মান ছেড়া লয়ে/এই দ্যাখো ফের উজ্জ্বল উত্থান (জীবনের দিকে) জীবনের প্রতি এই ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি কবিকে অধিক প্রত্যয়ী করে তুলেছে। শুধু তাই নয়, তিনি আশ্চর্য প্রাণের স্পন্দন খুঁজে পেয়েছেন প্রাণহীন, জড়পদার্থের ভেতরেও...‘পাথর তোমার ভেতরেও উদ্বৃত্ত/রয়েছে আর এক নৃত্য’ [নর্তক]। এই গ্রন্থে এসে আমরা সান্নিধ্য পাই সেই কবির যিনি পতনের প্রাগ মুহূর্তে পড়ে যেতে যেতে শিশুর কোমল ত্বক ছুঁয়ে ফেলেন, একটি নারীর সুন্দর অবয়ব যার প্রাণ  হরণ করে নেয়, পৃথিবীর ঘাসের ওপর লুটিয়ে পড়া সূর্যাস্তের রং-বেরংয়ের আলো দেখে নিঃসর্গকেও বন্ধু বলে যার ভ্রম হয়। যখন তার কণ্ঠে ধ্বনিত হয় :

ক. ‘আমারও চৈতন্য এই শিরা-ওঠা বৃদ্ধের হাতের মতো/সবকিছু ফেলেছিল ছুয়ে—শিশুর কোমল ত্বক/নধর ছাগল ছানা, নিস্তল নারী ও গোলাপের চারা/অকালে নিঃস্পন্দ সব বন্ধুদের চোখ’ [একটা মরা শালিক] খ. ‘অবশেষে পড়ে যেতে হয়/পড়ি, উঠি, পড়ে যাই/আমি উঠি এবং আবার/আবার দাঁড়াই, তবু/কিছুতেই নিস্তার নেই/গড়িয়ে নামি [উত্থান]; মনে হয় এই ভ্রমটুকুই তার লাভ। এই পড়ে যাবার শিহরণটুকুও তার পরম অনুভব। এই ভ্রমটুকু, এই পড়ে যাবার শিহরণটুকুই যেন তিনি ধরে রেখেছেন তার সমগ্র উচ্চারণের ভেতর।

শহীদ কাদরীর কবিতা বহু স্তরময়। কাদরী একটি বিষয়ের ভেতর সরাসরি প্রবেশে অভ্যস্ত নন।  তিনি বিষয়কে ভেঙে ভেঙে তার অন্তিমে প্রবেশ করেন, তারপর আলো ফেলেন সেই চূর্ণ-বিচুর্ণ খণ্ড-খণ্ড, বিচ্ছিন্ন অনুভূতির দিকে— যা তার নিপুণ স্পর্শে এক আশ্চর্য মহিমায় উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। তৃতীয় গ্রন্থে কাদরী আরও কিছু কারুকাজ দেখিয়েছেন।

ছোট ছোট সজল লিরিক যেমন, শীতের বাতাস, সঙ্গতি, আমি নই উত্থান,  চাই দীর্ঘ পরমায়ু, একটা দিন, আর কিছু নয়, ধূসর জল থেকে এবং বোধের মতো কবিতা তার হাত থেকে নিষ্ক্রান্ত হয়েছে। আরোপিত কিছু নয়, এই লিরিক প্রবণতা— যা প্রথম থেকেই কবির প্রথম কাব্যগ্রন্থ উত্তরাধিকার-এ বিধৃত রয়েছে। তখনই তার ‘শত্রুর সাথে একা’, ‘মৃত্যুর পর’, ‘দয়ার্দ্র বাগান, লিরিকসমূহ যথেষ্ট প্রশংসিত হয়েছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যুর ঘটনায় ঢাকা চেম্বারের শোক
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যুর ঘটনায় ঢাকা চেম্বারের শোক

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

আনিসুল-সালমানদের বিরুদ্ধে ৮ জানুয়ারির মধ্যে তদন্ত শেষের নির্দেশ
আনিসুল-সালমানদের বিরুদ্ধে ৮ জানুয়ারির মধ্যে তদন্ত শেষের নির্দেশ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউটিউবে সুজানের নতুন গান ‘নিঝুম রাত’
ইউটিউবে সুজানের নতুন গান ‘নিঝুম রাত’

২ মিনিট আগে | শোবিজ

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১৬ জনের মৃত্যু বিষাক্ত গ্যাসে নয়: ঢামেক পরিচালক
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১৬ জনের মৃত্যু বিষাক্ত গ্যাসে নয়: ঢামেক পরিচালক

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশ বাঁচাতে দ্রুত নির্বাচন দরকার : মির্জা ফখরুল
দেশ বাঁচাতে দ্রুত নির্বাচন দরকার : মির্জা ফখরুল

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি সেনা সরে যাওয়ার পর গাজা নিয়ন্ত্রণ জোরদার করছে হামাস
ইসরায়েলি সেনা সরে যাওয়ার পর গাজা নিয়ন্ত্রণ জোরদার করছে হামাস

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ফার্নিচার মেলায় বার্জার পেইন্টসের প্যাভিলিয়ন
জাতীয় ফার্নিচার মেলায় বার্জার পেইন্টসের প্যাভিলিয়ন

২১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঢাকা শহরে জনবান্ধব স্যানিটেশন নিশ্চিতে বহুদলীয় উদ্যোগ
ঢাকা শহরে জনবান্ধব স্যানিটেশন নিশ্চিতে বহুদলীয় উদ্যোগ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাসিস্টে বিশ্বরেকর্ড গড়ে নতুন মাইলফলক ছুঁলেন মেসি
অ্যাসিস্টে বিশ্বরেকর্ড গড়ে নতুন মাইলফলক ছুঁলেন মেসি

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদমুক্ত ঋণে স্বাবলম্বী ২৯ হাজার পরিবার
বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদমুক্ত ঋণে স্বাবলম্বী ২৯ হাজার পরিবার

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চাকসুতে সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ছাত্রদলের
চাকসুতে সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ছাত্রদলের

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক
সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা