শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শহীদ কাদরী : এই জোছনায় একাকী দাঁড়িয়ে

ইকবাল হাসান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শহীদ কাদরী : এই জোছনায় একাকী দাঁড়িয়ে

রবীন্দ্র-উত্তর কাব্যাঙ্গনের প্রধান কবিরা কাব্য-চেতনায় কোনো না কোনো ইতিবাচক বিশ্বাসকে ধারণ করেছিলেন প্রায় সচেতনভাবেই। একমাত্র সুধীন্দ্রনাথ দত্তকে ব্যতিক্রম বলে জানি। এই একমাত্র কবি—যার কবিতায় আমরা পাই নাস্তিবোধজাত বেদনার্ত চিৎকার। কিন্তু এক পর্যায়ে এসে তিনিও স্বপ্ন দেখলেন এমন একটি রাষ্ট্রের যার মূল স্তম্ভব হচ্ছে ন্যায়, ক্ষমা ও মিতালি। অর্থাৎ এক ইউটোপিয়ান স্বপ্নের হাত ধরতে হয়েছিল তাঁকেও। কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধান্তিক বাংলার অন্যতম প্রধান কণ্ঠস্বর শহীদ কাদরী সরাসরি কোনো মতবাদের প্রচার না করেই আমাদের এই পরিত্রাণহীন গ্রহের ভেতর যে জীবন খুব একঘেয়ে, বিরামহীন আবর্তিত হচ্ছে—তাকেও বন্দনাযোগ্য বলে ভাবতে পেরেছেন। অথচ আশ্চর্য হতে হয় যে, সদর্থক কোনো বিশ্বাসকে আশ্রয় করেননি তিনি। আগাগোড়া একটি নির্মোহ দৃষ্টির চর্চা করা সত্ত্বেও তৃতীয় গ্রন্থে [কোথাও কোনো ক্রন্দন নেই; প্রকাশক : জাতীয় সাহিত্য প্রকাশনী] এসে কাদরীকে দেখি, তিনি অধিকারী হয়েছেন তীব্র জ্যোতিপূর্ণ একজোড়া মুগ্ধ সৃষ্টির। যদিও তার মুগ্ধতার ভিত্তি তৈরি করেছে এক ভয়াবহ, হিম রক্তিম, অবয়বহীন নির্মোহ মানসিকতাই। প্রসঙ্গত লক্ষ্য করার বিষয় হচ্ছে যে, কাদরী তার কাব্যগ্রন্থে ঐ অবয়বহীন নির্মোহ দৃষ্টিভঙ্গির অধিকারী হওয়া সত্ত্বেও তার কবিতা নেতিবাচক ধ্যান-ধারণাপুষ্ট নয়। এ জন্যই তিনি সক্ষম হয়েছেন ‘ধূসর জল পেরিয়ে’ নয়, তাকে ভেঙে ভেঙে ‘রাঙা জলের দিকে’ এক দীপ্র পুরুষের মতো এগিয়ে যেতে। আমাদের কাব্য-সাহিত্যে এই প্রথম যেন এক নিরাশ্রয়ী, গৃহহীন অথচ ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন প্রোজ্জল পুরুষের সাক্ষাৎ পাই। সারা দিন  বাতাস, বৃষ্টি আর শালিক যখন তাকে ধাওয়া করে, একজোড়া শালিক গোয়েন্দার মতো পেছনে পেছনে অনুসরণ করে, বাতাস যখন লম্বা হাত বাড়িয়ে চুলের ঝুটি ধরে ঘুরে বেড়ায় সারা দিন, লাল পাগড়ি পরা পুলিশের মতো কৃষ্ণচূড়া যখন বলে ওঠে : তুমি বন্দী—মনে হয় এই গ্রহে এক অবলম্বনহীন মানুষ ‘একজন হা-ঘরে উদ্বাস্তু হয়ে চরকির মতো গোটা শহর ঘুরে’ বেড়াচ্ছেন। দামেস্কে তৈরি কারুকাজ করা একটি বিশালভারী তরবারির পাশে ‘ঝোড়ো নদীতে কাগজের নৌকোর মতোই পলকা’ এই কবি যেন এগিয়ে যাচ্ছেন সেই ভয়াবহ, অবয়বহীন অন্তর্জগতের দিকে—যেখানে ‘চাষাবাদ, বাণিজ্য এবং প্রতিযোগিতামূলক শিল্প ইত্যাদি বিষয় নিয়ে’ মানুষের ব্যস্ততা নেই।

প্রথম গ্রন্থ ‘উত্তরাধিকার’-এ তার স্বতোৎসারিত নগরচেতনা এক শুদ্ধ স্বাভাবিকতায় বিধৃত। তার কাব্যস্বভাব দ্বিতীয় যুদ্ধান্তিক শহর-মনস্ক জীবনবীক্ষারই নামান্তর। ফলে প্রথম গ্রন্থে (১৯৬৮ সালে প্রকাশিত) অন্তর্ভুল তার কবিতা অনিবার্যরূপে আত্মজৈবিক ও স্বীকারোক্তিমূলক, ব্যক্তিমানস উন্মোচনে মনোবিশ্লেষকের মতো অকপট। ‘তার নিরীক্ষণ শুধু প্রথাসিদ্ধ আধুনিকতা অর্থাৎ ব্যঙ্গ, হতাশা বা ক্রোধেই সীমিত নয়, অধিকন্তু সমকালীন জীবনের হর্ষ, উল্লাস এবং আনন্দের ঐন্দ্রজালিক ক্ষণদ্যুতির  আবিষ্কর্তাও বটে।’ প্রথমাবধি তার কাব্যধারা প্রধানত প্রাতিস্বিকতায় ভাস্বর, কিন্তু তা সত্ত্বেও বিশ্ববিমুখ নয়। বরং জীবনের মৌল অনুভবসমূহ আধুনিককালের ব্যাপক ও বিস্তৃত প্রেক্ষাপটে সংস্থাপিত হয়ে বিস্ময়করভাবে নতুন চিত্রকলা, উপমা এবং প্রতীকের সহায়তায় তার কবিতার শরীরে সঞ্চার করেছে অভাবিত কান্তি ও বর্ণের বিভা।

কাদরীর দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থে (তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা/১৯৭২) বিদ্রোহ, ব্যঙ্গ ক্ষোভ ও নৈরাজ্যের পাশাপাশি যুক্ত হয়েছে তীব্র, সংরক্ত, গীতল ও সময়কালপৃষ্ট ইতিবাচক প্রেমের কবিতার এক দুর্লভ গুণপনা।

তৃতীয় গ্রন্থে শহীদ কাদরী একটি নতুন এবং নিজস্ব আয়তন বানিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছেন। বিশিষ্ট কবি, সমালোচক আবদুল মান্নান সৈয়দ যথার্থই বলেছেন : ‘উত্তরাধিকার’-এর কবির সঙ্গে এই কবির ইতিমধ্যেই একটি দূরত্ব রচিত হয়েছে। মধ্যবর্তী ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ এখন মনে হচ্ছে, এক মধ্যবর্তী অলিন্দের মতোই।  তৃতীয় গ্রন্থে স্বচ্ছভাবে ধরা পড়েছে কাদরীর নবলব্ধ জীবন প্রত্যক্ষ যা আর কখনো ওরকমভাবে দেখা যায়নি।

গ্রন্থভুক্ত মাত্র ৩৫টি কবি তার সমন্বয়ে কাদরী নির্মাণ করেছেন আশ্চর্য এক মোহন জগৎ—যেখানে মৃত্যুর ঊর্ধ্বে অবিরাম উড়ছে জীবনের উজ্জ্বল রক্তিম পতাকা। একাধিক কবিতায় সোল্লাস উচ্চারিত হয়েছে; ক. মৃতের চোখের কোটরের মধ্যে লাল ঠোঁট নিঃশব্দে ডুবিয়ে বসে আছে/একটি সবুজ টিয়ে (কোনো ক্রন্দন তৈরি হয় না]. খ. জরায়ুতে তার দারুণ বন্য বেগে/কালো রাত্রির সফেদ অশ্বারোহী/নেচে ওঠে যেন—তাল মান ছেড়া লয়ে/এই দ্যাখো ফের উজ্জ্বল উত্থান (জীবনের দিকে) জীবনের প্রতি এই ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি কবিকে অধিক প্রত্যয়ী করে তুলেছে। শুধু তাই নয়, তিনি আশ্চর্য প্রাণের স্পন্দন খুঁজে পেয়েছেন প্রাণহীন, জড়পদার্থের ভেতরেও...‘পাথর তোমার ভেতরেও উদ্বৃত্ত/রয়েছে আর এক নৃত্য’ [নর্তক]। এই গ্রন্থে এসে আমরা সান্নিধ্য পাই সেই কবির যিনি পতনের প্রাগ মুহূর্তে পড়ে যেতে যেতে শিশুর কোমল ত্বক ছুঁয়ে ফেলেন, একটি নারীর সুন্দর অবয়ব যার প্রাণ  হরণ করে নেয়, পৃথিবীর ঘাসের ওপর লুটিয়ে পড়া সূর্যাস্তের রং-বেরংয়ের আলো দেখে নিঃসর্গকেও বন্ধু বলে যার ভ্রম হয়। যখন তার কণ্ঠে ধ্বনিত হয় :

ক. ‘আমারও চৈতন্য এই শিরা-ওঠা বৃদ্ধের হাতের মতো/সবকিছু ফেলেছিল ছুয়ে—শিশুর কোমল ত্বক/নধর ছাগল ছানা, নিস্তল নারী ও গোলাপের চারা/অকালে নিঃস্পন্দ সব বন্ধুদের চোখ’ [একটা মরা শালিক] খ. ‘অবশেষে পড়ে যেতে হয়/পড়ি, উঠি, পড়ে যাই/আমি উঠি এবং আবার/আবার দাঁড়াই, তবু/কিছুতেই নিস্তার নেই/গড়িয়ে নামি [উত্থান]; মনে হয় এই ভ্রমটুকুই তার লাভ। এই পড়ে যাবার শিহরণটুকুও তার পরম অনুভব। এই ভ্রমটুকু, এই পড়ে যাবার শিহরণটুকুই যেন তিনি ধরে রেখেছেন তার সমগ্র উচ্চারণের ভেতর।

শহীদ কাদরীর কবিতা বহু স্তরময়। কাদরী একটি বিষয়ের ভেতর সরাসরি প্রবেশে অভ্যস্ত নন।  তিনি বিষয়কে ভেঙে ভেঙে তার অন্তিমে প্রবেশ করেন, তারপর আলো ফেলেন সেই চূর্ণ-বিচুর্ণ খণ্ড-খণ্ড, বিচ্ছিন্ন অনুভূতির দিকে— যা তার নিপুণ স্পর্শে এক আশ্চর্য মহিমায় উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। তৃতীয় গ্রন্থে কাদরী আরও কিছু কারুকাজ দেখিয়েছেন।

ছোট ছোট সজল লিরিক যেমন, শীতের বাতাস, সঙ্গতি, আমি নই উত্থান,  চাই দীর্ঘ পরমায়ু, একটা দিন, আর কিছু নয়, ধূসর জল থেকে এবং বোধের মতো কবিতা তার হাত থেকে নিষ্ক্রান্ত হয়েছে। আরোপিত কিছু নয়, এই লিরিক প্রবণতা— যা প্রথম থেকেই কবির প্রথম কাব্যগ্রন্থ উত্তরাধিকার-এ বিধৃত রয়েছে। তখনই তার ‘শত্রুর সাথে একা’, ‘মৃত্যুর পর’, ‘দয়ার্দ্র বাগান, লিরিকসমূহ যথেষ্ট প্রশংসিত হয়েছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন
সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা
এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে
জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন
৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো
রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা
চলতি মাসেই মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালার গেজেট : ধর্ম উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার
ঝিনাইদহে নারীর বস্তাবন্দী লাশ উদ্ধার, স্বামী গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
মধুপুরে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি
কুমিল্লায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে ডিজিটাল অফিস ম্যানেজমেন্ট প্রশিক্ষণ
গোবিপ্রবিতে ডিজিটাল অফিস ম্যানেজমেন্ট প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলওয়ের ১৮ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
রেলওয়ের ১৮ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদকে হস্তান্তরে মস্কোকে অনুরোধ করবে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
আসাদকে হস্তান্তরে মস্কোকে অনুরোধ করবে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ইউপি যুবলীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি যুবলীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার থেকে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা, তা প্রমাণিত : চিফ প্রসিকিউটর
হেলিকপ্টার থেকে গুলির নির্দেশ দেন হাসিনা, তা প্রমাণিত : চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৬ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৬ জনের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি
২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি
নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?
ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে’
‘আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচারে সরগরম সদর-বারহাট্টা
প্রচারে সরগরম সদর-বারহাট্টা

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন