শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শহীদ কাদরী : এই জোছনায় একাকী দাঁড়িয়ে

ইকবাল হাসান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শহীদ কাদরী : এই জোছনায় একাকী দাঁড়িয়ে

রবীন্দ্র-উত্তর কাব্যাঙ্গনের প্রধান কবিরা কাব্য-চেতনায় কোনো না কোনো ইতিবাচক বিশ্বাসকে ধারণ করেছিলেন প্রায় সচেতনভাবেই। একমাত্র সুধীন্দ্রনাথ দত্তকে ব্যতিক্রম বলে জানি। এই একমাত্র কবি—যার কবিতায় আমরা পাই নাস্তিবোধজাত বেদনার্ত চিৎকার। কিন্তু এক পর্যায়ে এসে তিনিও স্বপ্ন দেখলেন এমন একটি রাষ্ট্রের যার মূল স্তম্ভব হচ্ছে ন্যায়, ক্ষমা ও মিতালি। অর্থাৎ এক ইউটোপিয়ান স্বপ্নের হাত ধরতে হয়েছিল তাঁকেও। কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধান্তিক বাংলার অন্যতম প্রধান কণ্ঠস্বর শহীদ কাদরী সরাসরি কোনো মতবাদের প্রচার না করেই আমাদের এই পরিত্রাণহীন গ্রহের ভেতর যে জীবন খুব একঘেয়ে, বিরামহীন আবর্তিত হচ্ছে—তাকেও বন্দনাযোগ্য বলে ভাবতে পেরেছেন। অথচ আশ্চর্য হতে হয় যে, সদর্থক কোনো বিশ্বাসকে আশ্রয় করেননি তিনি। আগাগোড়া একটি নির্মোহ দৃষ্টির চর্চা করা সত্ত্বেও তৃতীয় গ্রন্থে [কোথাও কোনো ক্রন্দন নেই; প্রকাশক : জাতীয় সাহিত্য প্রকাশনী] এসে কাদরীকে দেখি, তিনি অধিকারী হয়েছেন তীব্র জ্যোতিপূর্ণ একজোড়া মুগ্ধ সৃষ্টির। যদিও তার মুগ্ধতার ভিত্তি তৈরি করেছে এক ভয়াবহ, হিম রক্তিম, অবয়বহীন নির্মোহ মানসিকতাই। প্রসঙ্গত লক্ষ্য করার বিষয় হচ্ছে যে, কাদরী তার কাব্যগ্রন্থে ঐ অবয়বহীন নির্মোহ দৃষ্টিভঙ্গির অধিকারী হওয়া সত্ত্বেও তার কবিতা নেতিবাচক ধ্যান-ধারণাপুষ্ট নয়। এ জন্যই তিনি সক্ষম হয়েছেন ‘ধূসর জল পেরিয়ে’ নয়, তাকে ভেঙে ভেঙে ‘রাঙা জলের দিকে’ এক দীপ্র পুরুষের মতো এগিয়ে যেতে। আমাদের কাব্য-সাহিত্যে এই প্রথম যেন এক নিরাশ্রয়ী, গৃহহীন অথচ ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন প্রোজ্জল পুরুষের সাক্ষাৎ পাই। সারা দিন  বাতাস, বৃষ্টি আর শালিক যখন তাকে ধাওয়া করে, একজোড়া শালিক গোয়েন্দার মতো পেছনে পেছনে অনুসরণ করে, বাতাস যখন লম্বা হাত বাড়িয়ে চুলের ঝুটি ধরে ঘুরে বেড়ায় সারা দিন, লাল পাগড়ি পরা পুলিশের মতো কৃষ্ণচূড়া যখন বলে ওঠে : তুমি বন্দী—মনে হয় এই গ্রহে এক অবলম্বনহীন মানুষ ‘একজন হা-ঘরে উদ্বাস্তু হয়ে চরকির মতো গোটা শহর ঘুরে’ বেড়াচ্ছেন। দামেস্কে তৈরি কারুকাজ করা একটি বিশালভারী তরবারির পাশে ‘ঝোড়ো নদীতে কাগজের নৌকোর মতোই পলকা’ এই কবি যেন এগিয়ে যাচ্ছেন সেই ভয়াবহ, অবয়বহীন অন্তর্জগতের দিকে—যেখানে ‘চাষাবাদ, বাণিজ্য এবং প্রতিযোগিতামূলক শিল্প ইত্যাদি বিষয় নিয়ে’ মানুষের ব্যস্ততা নেই।

প্রথম গ্রন্থ ‘উত্তরাধিকার’-এ তার স্বতোৎসারিত নগরচেতনা এক শুদ্ধ স্বাভাবিকতায় বিধৃত। তার কাব্যস্বভাব দ্বিতীয় যুদ্ধান্তিক শহর-মনস্ক জীবনবীক্ষারই নামান্তর। ফলে প্রথম গ্রন্থে (১৯৬৮ সালে প্রকাশিত) অন্তর্ভুল তার কবিতা অনিবার্যরূপে আত্মজৈবিক ও স্বীকারোক্তিমূলক, ব্যক্তিমানস উন্মোচনে মনোবিশ্লেষকের মতো অকপট। ‘তার নিরীক্ষণ শুধু প্রথাসিদ্ধ আধুনিকতা অর্থাৎ ব্যঙ্গ, হতাশা বা ক্রোধেই সীমিত নয়, অধিকন্তু সমকালীন জীবনের হর্ষ, উল্লাস এবং আনন্দের ঐন্দ্রজালিক ক্ষণদ্যুতির  আবিষ্কর্তাও বটে।’ প্রথমাবধি তার কাব্যধারা প্রধানত প্রাতিস্বিকতায় ভাস্বর, কিন্তু তা সত্ত্বেও বিশ্ববিমুখ নয়। বরং জীবনের মৌল অনুভবসমূহ আধুনিককালের ব্যাপক ও বিস্তৃত প্রেক্ষাপটে সংস্থাপিত হয়ে বিস্ময়করভাবে নতুন চিত্রকলা, উপমা এবং প্রতীকের সহায়তায় তার কবিতার শরীরে সঞ্চার করেছে অভাবিত কান্তি ও বর্ণের বিভা।

কাদরীর দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থে (তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা/১৯৭২) বিদ্রোহ, ব্যঙ্গ ক্ষোভ ও নৈরাজ্যের পাশাপাশি যুক্ত হয়েছে তীব্র, সংরক্ত, গীতল ও সময়কালপৃষ্ট ইতিবাচক প্রেমের কবিতার এক দুর্লভ গুণপনা।

তৃতীয় গ্রন্থে শহীদ কাদরী একটি নতুন এবং নিজস্ব আয়তন বানিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছেন। বিশিষ্ট কবি, সমালোচক আবদুল মান্নান সৈয়দ যথার্থই বলেছেন : ‘উত্তরাধিকার’-এর কবির সঙ্গে এই কবির ইতিমধ্যেই একটি দূরত্ব রচিত হয়েছে। মধ্যবর্তী ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ এখন মনে হচ্ছে, এক মধ্যবর্তী অলিন্দের মতোই।  তৃতীয় গ্রন্থে স্বচ্ছভাবে ধরা পড়েছে কাদরীর নবলব্ধ জীবন প্রত্যক্ষ যা আর কখনো ওরকমভাবে দেখা যায়নি।

গ্রন্থভুক্ত মাত্র ৩৫টি কবি তার সমন্বয়ে কাদরী নির্মাণ করেছেন আশ্চর্য এক মোহন জগৎ—যেখানে মৃত্যুর ঊর্ধ্বে অবিরাম উড়ছে জীবনের উজ্জ্বল রক্তিম পতাকা। একাধিক কবিতায় সোল্লাস উচ্চারিত হয়েছে; ক. মৃতের চোখের কোটরের মধ্যে লাল ঠোঁট নিঃশব্দে ডুবিয়ে বসে আছে/একটি সবুজ টিয়ে (কোনো ক্রন্দন তৈরি হয় না]. খ. জরায়ুতে তার দারুণ বন্য বেগে/কালো রাত্রির সফেদ অশ্বারোহী/নেচে ওঠে যেন—তাল মান ছেড়া লয়ে/এই দ্যাখো ফের উজ্জ্বল উত্থান (জীবনের দিকে) জীবনের প্রতি এই ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি কবিকে অধিক প্রত্যয়ী করে তুলেছে। শুধু তাই নয়, তিনি আশ্চর্য প্রাণের স্পন্দন খুঁজে পেয়েছেন প্রাণহীন, জড়পদার্থের ভেতরেও...‘পাথর তোমার ভেতরেও উদ্বৃত্ত/রয়েছে আর এক নৃত্য’ [নর্তক]। এই গ্রন্থে এসে আমরা সান্নিধ্য পাই সেই কবির যিনি পতনের প্রাগ মুহূর্তে পড়ে যেতে যেতে শিশুর কোমল ত্বক ছুঁয়ে ফেলেন, একটি নারীর সুন্দর অবয়ব যার প্রাণ  হরণ করে নেয়, পৃথিবীর ঘাসের ওপর লুটিয়ে পড়া সূর্যাস্তের রং-বেরংয়ের আলো দেখে নিঃসর্গকেও বন্ধু বলে যার ভ্রম হয়। যখন তার কণ্ঠে ধ্বনিত হয় :

ক. ‘আমারও চৈতন্য এই শিরা-ওঠা বৃদ্ধের হাতের মতো/সবকিছু ফেলেছিল ছুয়ে—শিশুর কোমল ত্বক/নধর ছাগল ছানা, নিস্তল নারী ও গোলাপের চারা/অকালে নিঃস্পন্দ সব বন্ধুদের চোখ’ [একটা মরা শালিক] খ. ‘অবশেষে পড়ে যেতে হয়/পড়ি, উঠি, পড়ে যাই/আমি উঠি এবং আবার/আবার দাঁড়াই, তবু/কিছুতেই নিস্তার নেই/গড়িয়ে নামি [উত্থান]; মনে হয় এই ভ্রমটুকুই তার লাভ। এই পড়ে যাবার শিহরণটুকুও তার পরম অনুভব। এই ভ্রমটুকু, এই পড়ে যাবার শিহরণটুকুই যেন তিনি ধরে রেখেছেন তার সমগ্র উচ্চারণের ভেতর।

শহীদ কাদরীর কবিতা বহু স্তরময়। কাদরী একটি বিষয়ের ভেতর সরাসরি প্রবেশে অভ্যস্ত নন।  তিনি বিষয়কে ভেঙে ভেঙে তার অন্তিমে প্রবেশ করেন, তারপর আলো ফেলেন সেই চূর্ণ-বিচুর্ণ খণ্ড-খণ্ড, বিচ্ছিন্ন অনুভূতির দিকে— যা তার নিপুণ স্পর্শে এক আশ্চর্য মহিমায় উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। তৃতীয় গ্রন্থে কাদরী আরও কিছু কারুকাজ দেখিয়েছেন।

ছোট ছোট সজল লিরিক যেমন, শীতের বাতাস, সঙ্গতি, আমি নই উত্থান,  চাই দীর্ঘ পরমায়ু, একটা দিন, আর কিছু নয়, ধূসর জল থেকে এবং বোধের মতো কবিতা তার হাত থেকে নিষ্ক্রান্ত হয়েছে। আরোপিত কিছু নয়, এই লিরিক প্রবণতা— যা প্রথম থেকেই কবির প্রথম কাব্যগ্রন্থ উত্তরাধিকার-এ বিধৃত রয়েছে। তখনই তার ‘শত্রুর সাথে একা’, ‘মৃত্যুর পর’, ‘দয়ার্দ্র বাগান, লিরিকসমূহ যথেষ্ট প্রশংসিত হয়েছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
চলতি বছরের এইচএসসি ফল প্রকাশ ১৬ অক্টোবর
চলতি বছরের এইচএসসি ফল প্রকাশ ১৬ অক্টোবর

১৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

১৮ পেরিয়ে অন্তরঙ্গ থিয়েটার: মঞ্চে পরিপক্বতার উজ্জ্বল প্রকাশ
১৮ পেরিয়ে অন্তরঙ্গ থিয়েটার: মঞ্চে পরিপক্বতার উজ্জ্বল প্রকাশ

৪৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিএনপি নেতার উদ্যোগে সড়ক সংস্কার
নোয়াখালীতে বিএনপি নেতার উদ্যোগে সড়ক সংস্কার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে ভূমিকম্প ও অগ্নিকাণ্ড বিষয়ক সচেতনতামূলক মহড়া অনুষ্ঠিত
কুমারখালীতে ভূমিকম্প ও অগ্নিকাণ্ড বিষয়ক সচেতনতামূলক মহড়া অনুষ্ঠিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে চ্যাম্পিয়ন রংপুর
এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে চ্যাম্পিয়ন রংপুর

১৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

খাগড়াছড়ি দুর্যোগ প্রশমন দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
খাগড়াছড়ি দুর্যোগ প্রশমন দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত
গাইবান্ধায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্কস অলরাউন্ডার: মৌলভীবাজার, শরীয়তপুরসহ ৯ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা
মার্কস অলরাউন্ডার: মৌলভীবাজার, শরীয়তপুরসহ ৯ অঞ্চলে কবে কোথায় প্রতিযোগিতা

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

এমপিত্তভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চলছে কর্মবিরতি
এমপিত্তভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চলছে কর্মবিরতি

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাধ্যমিক স্তরের ইংরেজি বিতর্ক প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
বোয়ালমারীতে মাধ্যমিক স্তরের ইংরেজি বিতর্ক প্রতিযোগিতার উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়পুরে মা ইলিশ রক্ষায় মেঘনায় অভিযান, কারেন্ট জাল জব্দ
রায়পুরে মা ইলিশ রক্ষায় মেঘনায় অভিযান, কারেন্ট জাল জব্দ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে শিশু নির্যাতন রোধে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে শিশু নির্যাতন রোধে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন কুঁড়ির চূড়ান্ত পর্বের বাছাই শুরু মঙ্গলবার
নতুন কুঁড়ির চূড়ান্ত পর্বের বাছাই শুরু মঙ্গলবার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬০ কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ বিজিবির
৬০ কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ বিজিবির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় পরিবেশ দূষণ রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আলোচনা
ভোলায় পরিবেশ দূষণ রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে দুদদের গণশুনানি চলছে
ঝালকাঠিতে দুদদের গণশুনানি চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ৭৬ শতাংশ নারী জীবনে অন্তত একবার সহিংসতার শিকার
দেশের ৭৬ শতাংশ নারী জীবনে অন্তত একবার সহিংসতার শিকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপুরে এতিম ও দরিদ্র শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
দুর্গাপুরে এতিম ও দরিদ্র শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঘানায় নৌকাডুবিতে ১৫ জনের মৃত্যু
ঘানায় নৌকাডুবিতে ১৫ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোতে হিমাদ্রি রায়ের একক কবিতা সন্ধ্যা ‘কবিতাস্নাত জীবন’
টরন্টোতে হিমাদ্রি রায়ের একক কবিতা সন্ধ্যা ‘কবিতাস্নাত জীবন’

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাবির ২১ নং আবাসিক হলে মধ্যরাতে নবীন শিক্ষার্থীদের র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ
জাবির ২১ নং আবাসিক হলে মধ্যরাতে নবীন শিক্ষার্থীদের র‍্যাগিংয়ের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের লাগাতার কর্মবিরতি, শহীদ মিনারে অবস্থান
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের লাগাতার কর্মবিরতি, শহীদ মিনারে অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্যোগ প্রশমন দিবসে নারায়ণগঞ্জে ফায়ার সার্ভিসের সচেতনতামূলক মহড়া
দুর্যোগ প্রশমন দিবসে নারায়ণগঞ্জে ফায়ার সার্ভিসের সচেতনতামূলক মহড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসির সঙ্গে বৈঠকে জামায়াত
ইসির সঙ্গে বৈঠকে জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে পথকুকুরকে দেওয়া হচ্ছে জলাতঙ্ক টিকা
চাঁদপুরে পথকুকুরকে দেওয়া হচ্ছে জলাতঙ্ক টিকা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই
ইশরাকের সাথে বিয়ে কবে? ফেসবুক পোস্টে জানালেন নুসরাত নিজেই

২২ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের
৫৮ পাকিস্তানি সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি
তিন মন্ত্রণালয়ের তিন সচিবকে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা
সোমবার থেকে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের
পাকিস্তানের ২৫ সীমান্তপোস্ট দখলের দাবি তালেবানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'
'গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে কাজ করতে গেলেই একটি মহল বাজেট নিয়ে প্রশ্ন তোলে'

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম
ট্রাইব্যুনালে হাসিনার মামলা সম্প্রচারকালে ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা : তাজুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার
বগুড়ায় প্রতারণার মাধ্যমে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাত, যুবক গ্রেপ্তার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা
এ বছর ফিল্মফেয়ার জিতলেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম
চার শীর্ষ ধনীর হাতে এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চার মাধ্যম

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন বাবর
এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন বাবর

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের মধ্যে ৩ টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে : নৌ সচিব
ডিসেম্বরের মধ্যে ৩ টার্মিনাল বিদেশিদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে : নৌ সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা
এখনো সেফ এক্সিট নিয়ে আলোচনা

পেছনের পৃষ্ঠা