শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শহীদ কাদরী : এই জোছনায় একাকী দাঁড়িয়ে

ইকবাল হাসান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শহীদ কাদরী : এই জোছনায় একাকী দাঁড়িয়ে

রবীন্দ্র-উত্তর কাব্যাঙ্গনের প্রধান কবিরা কাব্য-চেতনায় কোনো না কোনো ইতিবাচক বিশ্বাসকে ধারণ করেছিলেন প্রায় সচেতনভাবেই। একমাত্র সুধীন্দ্রনাথ দত্তকে ব্যতিক্রম বলে জানি। এই একমাত্র কবি—যার কবিতায় আমরা পাই নাস্তিবোধজাত বেদনার্ত চিৎকার। কিন্তু এক পর্যায়ে এসে তিনিও স্বপ্ন দেখলেন এমন একটি রাষ্ট্রের যার মূল স্তম্ভব হচ্ছে ন্যায়, ক্ষমা ও মিতালি। অর্থাৎ এক ইউটোপিয়ান স্বপ্নের হাত ধরতে হয়েছিল তাঁকেও। কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধান্তিক বাংলার অন্যতম প্রধান কণ্ঠস্বর শহীদ কাদরী সরাসরি কোনো মতবাদের প্রচার না করেই আমাদের এই পরিত্রাণহীন গ্রহের ভেতর যে জীবন খুব একঘেয়ে, বিরামহীন আবর্তিত হচ্ছে—তাকেও বন্দনাযোগ্য বলে ভাবতে পেরেছেন। অথচ আশ্চর্য হতে হয় যে, সদর্থক কোনো বিশ্বাসকে আশ্রয় করেননি তিনি। আগাগোড়া একটি নির্মোহ দৃষ্টির চর্চা করা সত্ত্বেও তৃতীয় গ্রন্থে [কোথাও কোনো ক্রন্দন নেই; প্রকাশক : জাতীয় সাহিত্য প্রকাশনী] এসে কাদরীকে দেখি, তিনি অধিকারী হয়েছেন তীব্র জ্যোতিপূর্ণ একজোড়া মুগ্ধ সৃষ্টির। যদিও তার মুগ্ধতার ভিত্তি তৈরি করেছে এক ভয়াবহ, হিম রক্তিম, অবয়বহীন নির্মোহ মানসিকতাই। প্রসঙ্গত লক্ষ্য করার বিষয় হচ্ছে যে, কাদরী তার কাব্যগ্রন্থে ঐ অবয়বহীন নির্মোহ দৃষ্টিভঙ্গির অধিকারী হওয়া সত্ত্বেও তার কবিতা নেতিবাচক ধ্যান-ধারণাপুষ্ট নয়। এ জন্যই তিনি সক্ষম হয়েছেন ‘ধূসর জল পেরিয়ে’ নয়, তাকে ভেঙে ভেঙে ‘রাঙা জলের দিকে’ এক দীপ্র পুরুষের মতো এগিয়ে যেতে। আমাদের কাব্য-সাহিত্যে এই প্রথম যেন এক নিরাশ্রয়ী, গৃহহীন অথচ ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন প্রোজ্জল পুরুষের সাক্ষাৎ পাই। সারা দিন  বাতাস, বৃষ্টি আর শালিক যখন তাকে ধাওয়া করে, একজোড়া শালিক গোয়েন্দার মতো পেছনে পেছনে অনুসরণ করে, বাতাস যখন লম্বা হাত বাড়িয়ে চুলের ঝুটি ধরে ঘুরে বেড়ায় সারা দিন, লাল পাগড়ি পরা পুলিশের মতো কৃষ্ণচূড়া যখন বলে ওঠে : তুমি বন্দী—মনে হয় এই গ্রহে এক অবলম্বনহীন মানুষ ‘একজন হা-ঘরে উদ্বাস্তু হয়ে চরকির মতো গোটা শহর ঘুরে’ বেড়াচ্ছেন। দামেস্কে তৈরি কারুকাজ করা একটি বিশালভারী তরবারির পাশে ‘ঝোড়ো নদীতে কাগজের নৌকোর মতোই পলকা’ এই কবি যেন এগিয়ে যাচ্ছেন সেই ভয়াবহ, অবয়বহীন অন্তর্জগতের দিকে—যেখানে ‘চাষাবাদ, বাণিজ্য এবং প্রতিযোগিতামূলক শিল্প ইত্যাদি বিষয় নিয়ে’ মানুষের ব্যস্ততা নেই।

প্রথম গ্রন্থ ‘উত্তরাধিকার’-এ তার স্বতোৎসারিত নগরচেতনা এক শুদ্ধ স্বাভাবিকতায় বিধৃত। তার কাব্যস্বভাব দ্বিতীয় যুদ্ধান্তিক শহর-মনস্ক জীবনবীক্ষারই নামান্তর। ফলে প্রথম গ্রন্থে (১৯৬৮ সালে প্রকাশিত) অন্তর্ভুল তার কবিতা অনিবার্যরূপে আত্মজৈবিক ও স্বীকারোক্তিমূলক, ব্যক্তিমানস উন্মোচনে মনোবিশ্লেষকের মতো অকপট। ‘তার নিরীক্ষণ শুধু প্রথাসিদ্ধ আধুনিকতা অর্থাৎ ব্যঙ্গ, হতাশা বা ক্রোধেই সীমিত নয়, অধিকন্তু সমকালীন জীবনের হর্ষ, উল্লাস এবং আনন্দের ঐন্দ্রজালিক ক্ষণদ্যুতির  আবিষ্কর্তাও বটে।’ প্রথমাবধি তার কাব্যধারা প্রধানত প্রাতিস্বিকতায় ভাস্বর, কিন্তু তা সত্ত্বেও বিশ্ববিমুখ নয়। বরং জীবনের মৌল অনুভবসমূহ আধুনিককালের ব্যাপক ও বিস্তৃত প্রেক্ষাপটে সংস্থাপিত হয়ে বিস্ময়করভাবে নতুন চিত্রকলা, উপমা এবং প্রতীকের সহায়তায় তার কবিতার শরীরে সঞ্চার করেছে অভাবিত কান্তি ও বর্ণের বিভা।

কাদরীর দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থে (তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা/১৯৭২) বিদ্রোহ, ব্যঙ্গ ক্ষোভ ও নৈরাজ্যের পাশাপাশি যুক্ত হয়েছে তীব্র, সংরক্ত, গীতল ও সময়কালপৃষ্ট ইতিবাচক প্রেমের কবিতার এক দুর্লভ গুণপনা।

তৃতীয় গ্রন্থে শহীদ কাদরী একটি নতুন এবং নিজস্ব আয়তন বানিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছেন। বিশিষ্ট কবি, সমালোচক আবদুল মান্নান সৈয়দ যথার্থই বলেছেন : ‘উত্তরাধিকার’-এর কবির সঙ্গে এই কবির ইতিমধ্যেই একটি দূরত্ব রচিত হয়েছে। মধ্যবর্তী ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ এখন মনে হচ্ছে, এক মধ্যবর্তী অলিন্দের মতোই।  তৃতীয় গ্রন্থে স্বচ্ছভাবে ধরা পড়েছে কাদরীর নবলব্ধ জীবন প্রত্যক্ষ যা আর কখনো ওরকমভাবে দেখা যায়নি।

গ্রন্থভুক্ত মাত্র ৩৫টি কবি তার সমন্বয়ে কাদরী নির্মাণ করেছেন আশ্চর্য এক মোহন জগৎ—যেখানে মৃত্যুর ঊর্ধ্বে অবিরাম উড়ছে জীবনের উজ্জ্বল রক্তিম পতাকা। একাধিক কবিতায় সোল্লাস উচ্চারিত হয়েছে; ক. মৃতের চোখের কোটরের মধ্যে লাল ঠোঁট নিঃশব্দে ডুবিয়ে বসে আছে/একটি সবুজ টিয়ে (কোনো ক্রন্দন তৈরি হয় না]. খ. জরায়ুতে তার দারুণ বন্য বেগে/কালো রাত্রির সফেদ অশ্বারোহী/নেচে ওঠে যেন—তাল মান ছেড়া লয়ে/এই দ্যাখো ফের উজ্জ্বল উত্থান (জীবনের দিকে) জীবনের প্রতি এই ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি কবিকে অধিক প্রত্যয়ী করে তুলেছে। শুধু তাই নয়, তিনি আশ্চর্য প্রাণের স্পন্দন খুঁজে পেয়েছেন প্রাণহীন, জড়পদার্থের ভেতরেও...‘পাথর তোমার ভেতরেও উদ্বৃত্ত/রয়েছে আর এক নৃত্য’ [নর্তক]। এই গ্রন্থে এসে আমরা সান্নিধ্য পাই সেই কবির যিনি পতনের প্রাগ মুহূর্তে পড়ে যেতে যেতে শিশুর কোমল ত্বক ছুঁয়ে ফেলেন, একটি নারীর সুন্দর অবয়ব যার প্রাণ  হরণ করে নেয়, পৃথিবীর ঘাসের ওপর লুটিয়ে পড়া সূর্যাস্তের রং-বেরংয়ের আলো দেখে নিঃসর্গকেও বন্ধু বলে যার ভ্রম হয়। যখন তার কণ্ঠে ধ্বনিত হয় :

ক. ‘আমারও চৈতন্য এই শিরা-ওঠা বৃদ্ধের হাতের মতো/সবকিছু ফেলেছিল ছুয়ে—শিশুর কোমল ত্বক/নধর ছাগল ছানা, নিস্তল নারী ও গোলাপের চারা/অকালে নিঃস্পন্দ সব বন্ধুদের চোখ’ [একটা মরা শালিক] খ. ‘অবশেষে পড়ে যেতে হয়/পড়ি, উঠি, পড়ে যাই/আমি উঠি এবং আবার/আবার দাঁড়াই, তবু/কিছুতেই নিস্তার নেই/গড়িয়ে নামি [উত্থান]; মনে হয় এই ভ্রমটুকুই তার লাভ। এই পড়ে যাবার শিহরণটুকুও তার পরম অনুভব। এই ভ্রমটুকু, এই পড়ে যাবার শিহরণটুকুই যেন তিনি ধরে রেখেছেন তার সমগ্র উচ্চারণের ভেতর।

শহীদ কাদরীর কবিতা বহু স্তরময়। কাদরী একটি বিষয়ের ভেতর সরাসরি প্রবেশে অভ্যস্ত নন।  তিনি বিষয়কে ভেঙে ভেঙে তার অন্তিমে প্রবেশ করেন, তারপর আলো ফেলেন সেই চূর্ণ-বিচুর্ণ খণ্ড-খণ্ড, বিচ্ছিন্ন অনুভূতির দিকে— যা তার নিপুণ স্পর্শে এক আশ্চর্য মহিমায় উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। তৃতীয় গ্রন্থে কাদরী আরও কিছু কারুকাজ দেখিয়েছেন।

ছোট ছোট সজল লিরিক যেমন, শীতের বাতাস, সঙ্গতি, আমি নই উত্থান,  চাই দীর্ঘ পরমায়ু, একটা দিন, আর কিছু নয়, ধূসর জল থেকে এবং বোধের মতো কবিতা তার হাত থেকে নিষ্ক্রান্ত হয়েছে। আরোপিত কিছু নয়, এই লিরিক প্রবণতা— যা প্রথম থেকেই কবির প্রথম কাব্যগ্রন্থ উত্তরাধিকার-এ বিধৃত রয়েছে। তখনই তার ‘শত্রুর সাথে একা’, ‘মৃত্যুর পর’, ‘দয়ার্দ্র বাগান, লিরিকসমূহ যথেষ্ট প্রশংসিত হয়েছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
জাহানারার অভিযোগে স্বাধীন তদন্ত কমিটি চাইলেন তামিম
জাহানারার অভিযোগে স্বাধীন তদন্ত কমিটি চাইলেন তামিম

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

হাটহাজারীতে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
হাটহাজারীতে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ
নবজাতকদের এনআইসিইউতে প্রাণঘাতী ‘ফাঙ্গাল সুপারবাগ’র বিস্তারে উদ্বেগ

৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট সুহার্তোকে ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা
ইন্দোনেশিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট সুহার্তোকে ‘জাতীয় বীর’ ঘোষণা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে ১৮ রোহিঙ্গা আটক
কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে ১৮ রোহিঙ্গা আটক

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গ্র্যামির মনোনয়ন থেকে বাদ টেইলর সুইফট
গ্র্যামির মনোনয়ন থেকে বাদ টেইলর সুইফট

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

মার্কিন সরকারে শাটডাউন, একদিনে বাতিল ৩ হাজার ৩০০ ফ্লাইট
মার্কিন সরকারে শাটডাউন, একদিনে বাতিল ৩ হাজার ৩০০ ফ্লাইট

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

আট বছর পর ক্রিকেটে ফিরেই ৯ উইকেট
আট বছর পর ক্রিকেটে ফিরেই ৯ উইকেট

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের
মার্কিন নাগরিকদের ২ হাজার ডলার দেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের স্বার্থের ক্ষতি করে কাউকে বন্দর অপারেশন করতে দেওয়া হবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা
দেশের স্বার্থের ক্ষতি করে কাউকে বন্দর অপারেশন করতে দেওয়া হবে না: নৌপরিবহন উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখনও খোঁজ মেলেনি পন্টুনের সঙ্গে ধাক্কায় নিখোঁজ ২ জনের
এখনও খোঁজ মেলেনি পন্টুনের সঙ্গে ধাক্কায় নিখোঁজ ২ জনের

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্মহত্যা: চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে আরও সাত পরিবারের মামলা
আত্মহত্যা: চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে আরও সাত পরিবারের মামলা

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বৈঠকে দেরির শাস্তি: রাহুল গান্ধীকে দশটি পুশ-আপ!
বৈঠকে দেরির শাস্তি: রাহুল গান্ধীকে দশটি পুশ-আপ!

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে
প্রাথমিক শিক্ষকদের সিদ্ধান্ত বদল, কর্মবিরতি চলবে

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

লতিফ সিদ্দিকীর জামিন বহাল আপিল বিভাগে
লতিফ সিদ্দিকীর জামিন বহাল আপিল বিভাগে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয়তাবাদের পক্ষে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার ড্যাবের
জাতীয়তাবাদের পক্ষে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার ড্যাবের

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব
নিষিদ্ধ দল বিক্ষোভের চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রেস সচিব

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে লেবাননে আবারও ইসরায়েলের হামলা
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে লেবাননে আবারও ইসরায়েলের হামলা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু
খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ পত্র পৌঁছে দিলেন টুকু

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় অন্তত ৩১ জনের মৃত্যু
ইকুয়েডরে কারাগারে দাঙ্গায় অন্তত ৩১ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন এনে প্রজ্ঞাপন জারি
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পরীক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন এনে প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিনেটে সমঝোতা, যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হচ্ছে রেকর্ড শাটডাউন
সিনেটে সমঝোতা, যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হচ্ছে রেকর্ড শাটডাউন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ১০ হাজার ইয়াবাসহ মাদক পাচারকারী আটক
টেকনাফে ১০ হাজার ইয়াবাসহ মাদক পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের হাতে বাবা খুন
ছেলের হাতে বাবা খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ঢাবির জিয়া হলে ধূমপান নিষিদ্ধ
এবার ঢাবির জিয়া হলে ধূমপান নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ‘অনলাইন ভ্যাট রিফান্ড মডিউল’ চালু
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের ‘অনলাইন ভ্যাট রিফান্ড মডিউল’ চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীর বাড্ডায় প্রাইভেটকারের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
রাজধানীর বাড্ডায় প্রাইভেটকারের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারে নামল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলে ভূগর্ভস্থ গোপন কারাগার, বন্দী ফিলিস্তিনিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুই বাসে আগুন
রাজধানীতে দুই বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার
১২ বছর পর ফিরছে ‘রাউডি রাঠোর’, থাকছেন না অক্ষয় কুমার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা
ভোটের আগে জাল নোট ছড়ানোর চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন