শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

শহীদ কাদরী : এই জোছনায় একাকী দাঁড়িয়ে

ইকবাল হাসান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
শহীদ কাদরী : এই জোছনায় একাকী দাঁড়িয়ে

রবীন্দ্র-উত্তর কাব্যাঙ্গনের প্রধান কবিরা কাব্য-চেতনায় কোনো না কোনো ইতিবাচক বিশ্বাসকে ধারণ করেছিলেন প্রায় সচেতনভাবেই। একমাত্র সুধীন্দ্রনাথ দত্তকে ব্যতিক্রম বলে জানি। এই একমাত্র কবি—যার কবিতায় আমরা পাই নাস্তিবোধজাত বেদনার্ত চিৎকার। কিন্তু এক পর্যায়ে এসে তিনিও স্বপ্ন দেখলেন এমন একটি রাষ্ট্রের যার মূল স্তম্ভব হচ্ছে ন্যায়, ক্ষমা ও মিতালি। অর্থাৎ এক ইউটোপিয়ান স্বপ্নের হাত ধরতে হয়েছিল তাঁকেও। কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধান্তিক বাংলার অন্যতম প্রধান কণ্ঠস্বর শহীদ কাদরী সরাসরি কোনো মতবাদের প্রচার না করেই আমাদের এই পরিত্রাণহীন গ্রহের ভেতর যে জীবন খুব একঘেয়ে, বিরামহীন আবর্তিত হচ্ছে—তাকেও বন্দনাযোগ্য বলে ভাবতে পেরেছেন। অথচ আশ্চর্য হতে হয় যে, সদর্থক কোনো বিশ্বাসকে আশ্রয় করেননি তিনি। আগাগোড়া একটি নির্মোহ দৃষ্টির চর্চা করা সত্ত্বেও তৃতীয় গ্রন্থে [কোথাও কোনো ক্রন্দন নেই; প্রকাশক : জাতীয় সাহিত্য প্রকাশনী] এসে কাদরীকে দেখি, তিনি অধিকারী হয়েছেন তীব্র জ্যোতিপূর্ণ একজোড়া মুগ্ধ সৃষ্টির। যদিও তার মুগ্ধতার ভিত্তি তৈরি করেছে এক ভয়াবহ, হিম রক্তিম, অবয়বহীন নির্মোহ মানসিকতাই। প্রসঙ্গত লক্ষ্য করার বিষয় হচ্ছে যে, কাদরী তার কাব্যগ্রন্থে ঐ অবয়বহীন নির্মোহ দৃষ্টিভঙ্গির অধিকারী হওয়া সত্ত্বেও তার কবিতা নেতিবাচক ধ্যান-ধারণাপুষ্ট নয়। এ জন্যই তিনি সক্ষম হয়েছেন ‘ধূসর জল পেরিয়ে’ নয়, তাকে ভেঙে ভেঙে ‘রাঙা জলের দিকে’ এক দীপ্র পুরুষের মতো এগিয়ে যেতে। আমাদের কাব্য-সাহিত্যে এই প্রথম যেন এক নিরাশ্রয়ী, গৃহহীন অথচ ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন প্রোজ্জল পুরুষের সাক্ষাৎ পাই। সারা দিন  বাতাস, বৃষ্টি আর শালিক যখন তাকে ধাওয়া করে, একজোড়া শালিক গোয়েন্দার মতো পেছনে পেছনে অনুসরণ করে, বাতাস যখন লম্বা হাত বাড়িয়ে চুলের ঝুটি ধরে ঘুরে বেড়ায় সারা দিন, লাল পাগড়ি পরা পুলিশের মতো কৃষ্ণচূড়া যখন বলে ওঠে : তুমি বন্দী—মনে হয় এই গ্রহে এক অবলম্বনহীন মানুষ ‘একজন হা-ঘরে উদ্বাস্তু হয়ে চরকির মতো গোটা শহর ঘুরে’ বেড়াচ্ছেন। দামেস্কে তৈরি কারুকাজ করা একটি বিশালভারী তরবারির পাশে ‘ঝোড়ো নদীতে কাগজের নৌকোর মতোই পলকা’ এই কবি যেন এগিয়ে যাচ্ছেন সেই ভয়াবহ, অবয়বহীন অন্তর্জগতের দিকে—যেখানে ‘চাষাবাদ, বাণিজ্য এবং প্রতিযোগিতামূলক শিল্প ইত্যাদি বিষয় নিয়ে’ মানুষের ব্যস্ততা নেই।

প্রথম গ্রন্থ ‘উত্তরাধিকার’-এ তার স্বতোৎসারিত নগরচেতনা এক শুদ্ধ স্বাভাবিকতায় বিধৃত। তার কাব্যস্বভাব দ্বিতীয় যুদ্ধান্তিক শহর-মনস্ক জীবনবীক্ষারই নামান্তর। ফলে প্রথম গ্রন্থে (১৯৬৮ সালে প্রকাশিত) অন্তর্ভুল তার কবিতা অনিবার্যরূপে আত্মজৈবিক ও স্বীকারোক্তিমূলক, ব্যক্তিমানস উন্মোচনে মনোবিশ্লেষকের মতো অকপট। ‘তার নিরীক্ষণ শুধু প্রথাসিদ্ধ আধুনিকতা অর্থাৎ ব্যঙ্গ, হতাশা বা ক্রোধেই সীমিত নয়, অধিকন্তু সমকালীন জীবনের হর্ষ, উল্লাস এবং আনন্দের ঐন্দ্রজালিক ক্ষণদ্যুতির  আবিষ্কর্তাও বটে।’ প্রথমাবধি তার কাব্যধারা প্রধানত প্রাতিস্বিকতায় ভাস্বর, কিন্তু তা সত্ত্বেও বিশ্ববিমুখ নয়। বরং জীবনের মৌল অনুভবসমূহ আধুনিককালের ব্যাপক ও বিস্তৃত প্রেক্ষাপটে সংস্থাপিত হয়ে বিস্ময়করভাবে নতুন চিত্রকলা, উপমা এবং প্রতীকের সহায়তায় তার কবিতার শরীরে সঞ্চার করেছে অভাবিত কান্তি ও বর্ণের বিভা।

কাদরীর দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থে (তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা/১৯৭২) বিদ্রোহ, ব্যঙ্গ ক্ষোভ ও নৈরাজ্যের পাশাপাশি যুক্ত হয়েছে তীব্র, সংরক্ত, গীতল ও সময়কালপৃষ্ট ইতিবাচক প্রেমের কবিতার এক দুর্লভ গুণপনা।

তৃতীয় গ্রন্থে শহীদ কাদরী একটি নতুন এবং নিজস্ব আয়তন বানিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছেন। বিশিষ্ট কবি, সমালোচক আবদুল মান্নান সৈয়দ যথার্থই বলেছেন : ‘উত্তরাধিকার’-এর কবির সঙ্গে এই কবির ইতিমধ্যেই একটি দূরত্ব রচিত হয়েছে। মধ্যবর্তী ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’ এখন মনে হচ্ছে, এক মধ্যবর্তী অলিন্দের মতোই।  তৃতীয় গ্রন্থে স্বচ্ছভাবে ধরা পড়েছে কাদরীর নবলব্ধ জীবন প্রত্যক্ষ যা আর কখনো ওরকমভাবে দেখা যায়নি।

গ্রন্থভুক্ত মাত্র ৩৫টি কবি তার সমন্বয়ে কাদরী নির্মাণ করেছেন আশ্চর্য এক মোহন জগৎ—যেখানে মৃত্যুর ঊর্ধ্বে অবিরাম উড়ছে জীবনের উজ্জ্বল রক্তিম পতাকা। একাধিক কবিতায় সোল্লাস উচ্চারিত হয়েছে; ক. মৃতের চোখের কোটরের মধ্যে লাল ঠোঁট নিঃশব্দে ডুবিয়ে বসে আছে/একটি সবুজ টিয়ে (কোনো ক্রন্দন তৈরি হয় না]. খ. জরায়ুতে তার দারুণ বন্য বেগে/কালো রাত্রির সফেদ অশ্বারোহী/নেচে ওঠে যেন—তাল মান ছেড়া লয়ে/এই দ্যাখো ফের উজ্জ্বল উত্থান (জীবনের দিকে) জীবনের প্রতি এই ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি কবিকে অধিক প্রত্যয়ী করে তুলেছে। শুধু তাই নয়, তিনি আশ্চর্য প্রাণের স্পন্দন খুঁজে পেয়েছেন প্রাণহীন, জড়পদার্থের ভেতরেও...‘পাথর তোমার ভেতরেও উদ্বৃত্ত/রয়েছে আর এক নৃত্য’ [নর্তক]। এই গ্রন্থে এসে আমরা সান্নিধ্য পাই সেই কবির যিনি পতনের প্রাগ মুহূর্তে পড়ে যেতে যেতে শিশুর কোমল ত্বক ছুঁয়ে ফেলেন, একটি নারীর সুন্দর অবয়ব যার প্রাণ  হরণ করে নেয়, পৃথিবীর ঘাসের ওপর লুটিয়ে পড়া সূর্যাস্তের রং-বেরংয়ের আলো দেখে নিঃসর্গকেও বন্ধু বলে যার ভ্রম হয়। যখন তার কণ্ঠে ধ্বনিত হয় :

ক. ‘আমারও চৈতন্য এই শিরা-ওঠা বৃদ্ধের হাতের মতো/সবকিছু ফেলেছিল ছুয়ে—শিশুর কোমল ত্বক/নধর ছাগল ছানা, নিস্তল নারী ও গোলাপের চারা/অকালে নিঃস্পন্দ সব বন্ধুদের চোখ’ [একটা মরা শালিক] খ. ‘অবশেষে পড়ে যেতে হয়/পড়ি, উঠি, পড়ে যাই/আমি উঠি এবং আবার/আবার দাঁড়াই, তবু/কিছুতেই নিস্তার নেই/গড়িয়ে নামি [উত্থান]; মনে হয় এই ভ্রমটুকুই তার লাভ। এই পড়ে যাবার শিহরণটুকুও তার পরম অনুভব। এই ভ্রমটুকু, এই পড়ে যাবার শিহরণটুকুই যেন তিনি ধরে রেখেছেন তার সমগ্র উচ্চারণের ভেতর।

শহীদ কাদরীর কবিতা বহু স্তরময়। কাদরী একটি বিষয়ের ভেতর সরাসরি প্রবেশে অভ্যস্ত নন।  তিনি বিষয়কে ভেঙে ভেঙে তার অন্তিমে প্রবেশ করেন, তারপর আলো ফেলেন সেই চূর্ণ-বিচুর্ণ খণ্ড-খণ্ড, বিচ্ছিন্ন অনুভূতির দিকে— যা তার নিপুণ স্পর্শে এক আশ্চর্য মহিমায় উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। তৃতীয় গ্রন্থে কাদরী আরও কিছু কারুকাজ দেখিয়েছেন।

ছোট ছোট সজল লিরিক যেমন, শীতের বাতাস, সঙ্গতি, আমি নই উত্থান,  চাই দীর্ঘ পরমায়ু, একটা দিন, আর কিছু নয়, ধূসর জল থেকে এবং বোধের মতো কবিতা তার হাত থেকে নিষ্ক্রান্ত হয়েছে। আরোপিত কিছু নয়, এই লিরিক প্রবণতা— যা প্রথম থেকেই কবির প্রথম কাব্যগ্রন্থ উত্তরাধিকার-এ বিধৃত রয়েছে। তখনই তার ‘শত্রুর সাথে একা’, ‘মৃত্যুর পর’, ‘দয়ার্দ্র বাগান, লিরিকসমূহ যথেষ্ট প্রশংসিত হয়েছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হলে পরিস্থিতি ভয়ংকর হওয়ার শঙ্কা দুদুর
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন না হলে পরিস্থিতি ভয়ংকর হওয়ার শঙ্কা দুদুর

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭১১
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭১১

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় কমছেই না সবজির দাম
নেত্রকোনায় কমছেই না সবজির দাম

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কেরানীগঞ্জে হত্যা মামলার ৪ আসামি গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে হত্যা মামলার ৪ আসামি গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ৬৫ ভরি স্বর্ণসহ গ্রেফতার ২
শাহজালাল বিমানবন্দরে ৬৫ ভরি স্বর্ণসহ গ্রেফতার ২

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মিশন সেমিফাইনাল, কিউইদের বিপক্ষে বোলিংয়ে টাইগ্রেসরা
মিশন সেমিফাইনাল, কিউইদের বিপক্ষে বোলিংয়ে টাইগ্রেসরা

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের দায়ের কোপে প্রাণ গেলো শিশুর
যুবকের দায়ের কোপে প্রাণ গেলো শিশুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিকআপের ধাক্কায় পথচারী নিহত
পিকআপের ধাক্কায় পথচারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে আরও এক অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে আরও এক অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের সমাবেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইসলামী শ্রমিক আন্দোলনের সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের স্বাক্ষরকে ইতিবাচকভাবে দেখছে বিএনপি : রিজভী
জুলাই সনদের স্বাক্ষরকে ইতিবাচকভাবে দেখছে বিএনপি : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরেছেন আরও ৩০৯ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরেছেন আরও ৩০৯ বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র পথ সুষ্ঠু নির্বাচন: মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র পথ সুষ্ঠু নির্বাচন: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর বিশ্বকাপে আলজেরিয়া
এক যুগ পর বিশ্বকাপে আলজেরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি ক্রীড়াবিদদের ভিসা দেবে না ইন্দোনেশিয়া
ইসরায়েলি ক্রীড়াবিদদের ভিসা দেবে না ইন্দোনেশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অষ্টগ্রামে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
অষ্টগ্রামে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উর্দু কবিতা গেয়ে বিতর্কে অনীত পড্ডা
উর্দু কবিতা গেয়ে বিতর্কে অনীত পড্ডা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোলায় শুভসংঘের পরিবেশ বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত
ভোলায় শুভসংঘের পরিবেশ বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগের পৃথক তিনটি স্থান থেকে নারীসহ ৩ জনের মরদেহ উদ্ধার
শাহবাগের পৃথক তিনটি স্থান থেকে নারীসহ ৩ জনের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান
এবার স্যাটেলাইট প্রযুক্তিতে ইতিহাস সৃষ্টি করল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি
দেশের সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর
সব জিম্মি মুক্তির পর হামাসকে ধ্বংসের হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ
কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
শেষ মুহূর্তের গোলে হেরে এশিয়ান কাপের স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের
এবার যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তি ভারতের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন
কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি
মায়ের লাশ আটকে সম্পত্তি ভাগবাঁটোয়ারা, দুই ছেলের হাতাহাতি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি
জনপ্রশাসনের এপিডি এরফানুল হককে বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?
ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ
আন্দোলন বন্ধের ঘোষণা না দিলে আমাদের হত‍্যার নির্দেশ ছিল শেখ হাসিনার : আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী
ঘুষি মেরে বিমানের মনিটর ভাঙলেন লন্ডন ফেরত যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন
আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর হবে ১৫ অক্টোবর
জুলাই সনদ স্বাক্ষর হবে ১৫ অক্টোবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার্থীদের নতুন নির্দেশনা
৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার্থীদের নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে সত্য প্রকাশ করা সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী: পোপ লিও
গাজা নিয়ে সত্য প্রকাশ করা সাংবাদিকদের কাছে আমরা ঋণী: পোপ লিও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনা ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ: অ্যামনেস্টি
গাজায় ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনা ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ: অ্যামনেস্টি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে, অভিযোগ তাইওয়ানের
চীন হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে, অভিযোগ তাইওয়ানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একীভূত হচ্ছে বেসরকারি শরিয়াভিত্তিক পাঁচ ব্যাংক, প্রস্তাব অনুমোদন
একীভূত হচ্ছে বেসরকারি শরিয়াভিত্তিক পাঁচ ব্যাংক, প্রস্তাব অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব কর অঞ্চলে ই-রিটার্ন হেল্প-ডেস্ক চালু করেছে এনবিআর
দেশের সব কর অঞ্চলে ই-রিটার্ন হেল্প-ডেস্ক চালু করেছে এনবিআর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা
আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা
সিলেটে স্বপ্নের সেই সেতু বাতিল ক্বিন ব্রিজ ঘিরে পরিকল্পনা

নগর জীবন

হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী
হেভিওয়েট দুই প্রার্থীর সন্তানও বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?
কোন গুঞ্জন সত্য তিশার?

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ
ধ্বংসস্তূপে অবশেষে থামছে যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আধুনিক রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্বের অঙ্গীকার
আধুনিক রাজনীতিতে তরুণ নেতৃত্বের অঙ্গীকার

নগর জীবন

নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নতুন রাজনীতির প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

সম্পাদকীয়

বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার
বিএনপির একাধিক অন্যান্য দলের একক প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা
বিতর্কিত কোম্পানিই সর্বনিম্ন দরদাতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ
দৃষ্টিনন্দন হচ্ছে আন্দরকিল্লা শাহী মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী
চিকিৎসার বাইরে ৯০ শতাংশ রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো
তিন কারণে একমত হয়নি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক
৭২ বছর বয়সে সেফ এক্সিট ভাবা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?
অনিশ্চয়তা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে?

প্রথম পৃষ্ঠা

একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও
একীভূত হবে পাঁচ ব্যাংক বাতিল হচ্ছে ডিজিটাল আইনের সাজাও

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন
বাংলাদেশে নতুন করে দমনপীড়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ড. তোফায়েল আহমেদের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

নগর জীবন

নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী
নিউইয়র্কে ইতিহাস গড়তে চান মামদানী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার
হাসিনার নির্দেশ ছিল আমাদের মেরে ফেলার

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

নগর জীবন

শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত বারনই নদী
শহরের বর্জ্যে বিষাক্ত বারনই নদী

নগর জীবন

সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি
সাইবার হামলার শঙ্কায় বিমানবন্দরে বিশেষ সতর্কতা জারি

নগর জীবন

শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ
শাকসু গঠনতন্ত্র চূড়ান্ত যুক্ত হলো নতুন চার পদ

নগর জীবন

মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল
মানাসলু জয়ের গল্প শোনালেন পর্বতারোহী তমাল

নগর জীবন

ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান
ট্রাম্পকে নোবেল দেওয়ার আহ্বান

পূর্ব-পশ্চিম

চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে
চক্রান্ত প্রতিহত করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে
টাইফয়েড টিকা দেওয়া হবে ৫ কোটি শিশুকে

নগর জীবন

দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী
দেওবন্দ যাওয়ার অনুমতি পেলেন তালেবান মন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা
এক অঙ্কের সুদহার চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত
আইএফআইসি ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপিত

নগর জীবন