শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ এপ্রিল, ২০১৭

বৈশাখে নয় ইলিশ নিধন

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বৈশাখে নয় ইলিশ নিধন

আজ পয়লা বৈশাখ। বাংলা নববর্ষ। মহাধুমধামের সঙ্গে পালন করা হচ্ছে বাঙালি জীবনের এই অতি গুরুত্বপূর্ণ এবং তাত্পর্যময় দিনটি। চারদিকে পান্তা-ইলিশ খাওয়ার ধুম। রমনার বটমূল থেকে শুরু করে দেশব্যাপী মিলনমেলা। বৈশাখ এলেই ইলিশ বিক্রি বাড়ে। বাড়ে দাম। কখনো দাম বেড়ে পাঁচ থেকে ছয় গুণ হয়ে যায়। এই যে আমাদের পান্তা আর ইলিশ নিয়ে এত উত্তেজনা, তার ইতিহাসটা একটু দেখে আসতে চাই প্রিয় পাঠক। প্রথমত, আমরা সবাই জানি বাংলা মাস গণনার এ নিয়মটি চালু করেছিলেন সম্রাট আকবর। সেটি ছিল কৃষি সমাজের পরিবর্তন করার জন্য। তবে একথা সত্য যে, বাংলা ইতিহাসের কোনো জায়গায় উল্লেখ নেই সম্রাট আকবর পান্তার সঙ্গে ইলিশ খেয়েছেন। বা অন্যকে খেতে বলেছিলেন সংস্কৃতির অবশ্য পালনীয় একটি কাজ হিসেবে। দীর্ঘ সময় পর আজ সত্যি পান্তা-ইলিশ যেন আমাদের ঘাড়ের ওপর চেপে বসেছে। কিন্তু, মজার বিষয়, আমরা কেউই সঠিক করে বলতে পারছি না কোথা থেকে এলো এই পান্তা-ইলিশ খাওয়ার রেওয়াজ! সেই উত্তরই খুঁজে চলেছি।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ইলিশের প্রজনন মৌসুমে ইলিশ ধরলে এর বংশ বিস্তারে বাধা পড়বে। আর ব্যাহত হতে পারে এই মাছের উৎপাদন কার্যক্রম। যা আপাতদৃষ্টিতে আমাদের জন্য ক্ষতিকর। ইলিশের জন্য তো অবশ্যই। জাতীয় মাছ ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আহ্বান জানিয়েছেন পয়লা বৈশাখে ইলিশ না খেতে। আমরা জানি সরকার এ সময় ৩০ দিন ইলিশ মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। বর্তমানে জাটকা প্রতিপালন মৌসুম চলছে। অক্টোবরের ২২ দিন পূর্ণিমার সময় মা ইলিশ যে পোনা ছেড়েছে সেগুলো বড় হয়ে জাটকা হয়েছে। এই মাছগুলোই কৈশোর পেরিয়ে তরুণ হবে, বড় হবে। তখন সেই মাছ আমরা ধরতে পারি, খেতে পারি। তার আগে নয়। দুঃখের বিষয় মা ইলিশ ধরাও চলছে। একই সঙ্গে জাটকাও। যা মারাত্মক অপরাধ। উল্লেখ্য, গত বছর এই সময়টায় ইলিশ কম ধরা হয়েছে বলে আমরা কিন্তু প্রচুর ইলিশ পেয়েছি। তাও বেশ কম দামে। আমাদের ইলিশ সম্পদ বাড়ছে এভাবেই। এবং আমি নিশ্চিত এই নিয়মগুলো মেনে চলতে পারলে আমরা ইলিশ রপ্তানিও করতে পারব। সাম্প্রতিক সময়ে ইলিশ গবেষণা কেন্দ্রের তথ্যমতে ইলিশ সংরক্ষণের কারণে জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসে ইলিশের একটি ‘মাইনর’ মৌসুম তৈরি হয়েছে। যা আমাদের জন্য শুভ সংবাদ। আর আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর আমরা পেটপুরে ইলিশ মাছ খেতে পারি এবং কম দামে। ফিরে আসি পুরনো আলোচনায়। তাহলে, বছরের একটি দিনকে উপলক্ষ করে ইলিশ নিয়ে এই বাড়াবাড়ির প্রবণতার উদ্ভব হলো কীভাবে? সে উত্তর সহসাই মিলছে না বলে মনে হচ্ছে। এই ইলিশ মাছ নিয়ে গত চার দশক ধরে গণমাধ্যমে বিভিন্ন কাজ করেছি। তারই কিছু অভিজ্ঞতা আজ আপনাদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চাই। ভাগ করে নিতে চাই বৈশাখ, বাংলার সংস্কৃতির সঙ্গে আমার নিবিড়তার গল্প।

বৈশাখ মানে নতুন এক আবেদন। নতুন কিছু। সব পুরনোকে বিদায় দিয়ে নতুন করে জেগে ওঠা। আনন্দে, সাফল্যে, নতুন প্রেরণায় বুক বাঁধা। একটা সময় ছিল যখন ঢাকার আশপাশের গ্রামে বৈশাখী মেলা বসত। পুরো দেশের আনাচে-কানাচে এ দিনটি উদযাপন হতো। তখনো নগরবাসী বৈশাখ পালনে ততটা সোচ্চার হয়ে ওঠেনি। এরপর ধীরে ধীরে বৈশাখ এলো রমনার বটমূলে। বৈশাখ হয়ে গেল নগরবাসীর। বৈশাখ হয়ে উঠল কর্পোরেট। বৈশাখের গণ্ডি যেন শুধু এই মহানগরেই একটি বিরাট রূপ পেল। যদিও বৈশাখের ঐতিহাসিক সংস্কৃতির ধারাবাহিকতা রয়েছে এবং তা পুরো দেশেই। ঢাকার বাইরে আমার খুব মনে পড়ে মেরাদিয়া, গোড়ান, পূবাইল, টঙ্গীর নদীর ওপারে কীভাবে বৈশাখ পালিত হতো। সে সময়ের কথা মনে পড়ে সত্যি অন্যরকম এক অনুভূতি হয়। 

শহরে যখন বৈশাখ এলো তখন এর আলাদা একটা রূপ দিয়ে দিল গণমাধ্যম। পত্রিকা, রেডিও, টেলিভিশন—কেউই বাদ পড়ল না। এলো নতুন পোশাক। সাজ-সজ্জা। খাওয়া-দাওয়া। বৈশাখের সেই আদি রূপ পেল নতুন মাত্রা। সেই আদি রূপ হারিয়ে গেলেও বৈশাখ নিয়ে একটা বড় বাজার তৈরি হলো। বাণিজ্য এলো বৈশাখের ওপর। বৈশাখ হয়ে উঠল বাণিজ্যের বলয়। কিন্তু গ্রামের মানুষের কাছে কখন বৈশাখ আসে আর কখন যায়, তারা টেরই পায় না। আর শহরের মানুষের কাছে চলে এলো একদিনের জন্য বাঙালি হয়ে ওঠার এক সুবর্ণ সুযোগ। বৈশাখ পালনে তাদের নানা প্রস্তুতি আমাদের অবাক করে দিল। দিনে দিনে কে কত বেশি আয়োজন করে বৈশাখ পালন করতে পারে, তা নিয়ে শুরু হলো প্রতিযোগিতা। 

প্রিয় পাঠক, বাংলা নববর্ষকে ধরে হালখাতা করার উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এনবিআর এবার আনুষ্ঠানিকভাবে চৈত্রসংক্রান্তিও করেছে। কর আদায় না করে, সম্মানজনকভাবে বকেয়া কর পরিশোধের সুযোগ দিয়েছে ব্যবসায়ীদের। দেশের সব আয়কর, শুল্ক ও মূল্য সংযোজন কর (মূসক) কমিশনারদের কার্যালয়ে হালখাতা চলবে বৈশাখ মাসজুড়েই, জানিয়েছেন এনবিআর চেয়ারম্যান। নিঃসন্দেহে এটি এক প্রশংসনীয় উদ্যোগ। অন্যদিকে, ক্রেডিট কার্ডে বৈশাখের মাসে ব্যাপক ছাড়ের বিজ্ঞাপনও চোখে পড়েছে। আমাদের পয়লা বৈশাখের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিও মিলেছে। বাংলাদেশে বাংলা বর্ষবরণের অন্যতম অনুষঙ্গ মঙ্গল শোভাযাত্রা জাতিসংঘ সংস্থা ইউনেস্কোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। এ বিষয়টি নিঃসন্দেহে গৌরবের। 

একটু অতীতে ফিরে যেতে চাই পাঠক। স্কুল ফাইনাল দিয়ে প্রতি বছর পরিবারসহ শীতকালে নানাবাড়ি যাওয়ার অভিজ্ঞতা ভোলার নয়। বড় হওয়ার পর বাবা নিয়ে যেতে পারতেন না। একবার একা গেলাম। ইলিশের দেশের মানুষ আমি। মেঘনার পাড়েই কেটেছে আমার ছোটবেলা। একবার নানাবাড়ি গোবিন্দিয়া গ্রামে যাওয়ার পথে মৌ মৌ গন্ধ পেলাম রাস্তাঘাটজুড়ে। মেঘনার ধার ঘিরে শুধু ইলিশ আর ইলিশ। আমার হাতের ডানদিকে ছিল মেঘনা নদী। সে স্মৃতি ভোলা যায় না। তিন দিন নানাবাড়িতে থাকার পর ছোট মামার সঙ্গে বাজারে গিয়ে ঠিক করলাম ইলিশ কিনব। যেই কথা সেই কাজ। কিনলাম এক ঝুড়ি ইলিশ। এক টাকায় পাঁচটি ইলিশ। যার প্রতিটির গড় ওজন দেড় কেজি তো হবেই। আমার জীবদ্দশায় আমি এত বড় ইলিশ মাছ দেখিনি। আর আজ, পয়লা বৈশাখে একটি ইলিশের দাম দাঁড়ায় চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা।

পেশাগত জীবনে ঢোকার পর মাটি ও মানুষের অনুষ্ঠানের কারণে ইলিশ নিয়ে অসংখ্য প্রতিবেদন তৈরি করেছি। ইলিশ সংরক্ষণের ওপর কাজ করতে গিয়ে প্রথম জানতে পারলাম একটি ডিমওয়ালা ইলিশ খেয়ে ফেলা মানে ১০ লাখ ইলিশ খেয়ে ফেলা। বিষয়টি আমাকে প্রচণ্ড প্রভাবিত করল। ভাবলাম সত্যিই তো কারেন্ট জাল দিয়ে মাছ ধরা যাবে না। প্রিয় পাঠক, বলে রাখি, বাস্তবিক অর্থে আমি নিজে যখন এ দৃশ্য ধারণ করতে যাই তখন জানতাম না কারেন্ট জাল মানে কি। কেউ জিজ্ঞাসা করলে প্রথম প্রথম উত্তর দিতে পারতাম না। মনে হতো বিদ্যুৎ দিয়ে মাছগুলোকে টেনে আনা হয় এমন কোনো জাল বুঝি এ কারেন্ট জাল। পরে কাজ করতে গিয়ে জেনেছি মনো ফিলামেন্ট জাতীয় এক ধরনের সুতা দিয়ে তৈরি এ জাল এক অদৃশ্য জাল যা পানির সঙ্গে মিশে যায়। কোনো মাছ আটকালে শুধু জড়াতেই থাকে। নিয়ম ছিল ৯ ইঞ্চির নিচে মাছ ধরা যাবে না। ছোট মাছ যেন জাল দিয়ে বের হয়ে যেতে পারে সেরকমই নির্দেশনা ছিল সরকারের পক্ষ থেকে। সেই নির্দেশনা অনেকেই মেনেছে, অনেকেই মানেনি। এখনো ঘটনাটা প্রায় সেরকম। কিন্তু কিছুটা হলেও সচেতন হয়েছে মৎস্যশিকারিরা। যেমন ইলিশের প্রজনন মৌসুমে মাছ ধরা অনেক কমেছে। সমুদ্রের মাছ ইলিশ হলেও একটি নির্দিষ্ট সময় এ মাছটি নদীতে আসে। গত ৪০ বছরে দেখেছি মাছই যাদের একমাত্র জীবিকা যারা দাদন নিয়ে কষ্ট করে মাছ ধরেই জীবন চালায়, প্রশাসন কোনো এক অজানা কারণে এ নিরীহ মানুষগুলোর জাল পুড়িয়ে দেয়। অথচ মূল দোষী চলে যায় অন্তরালে। একটা সময় এসে অন্তর্বর্তীকালীন সময়ে, অর্থাৎ মাছ না ধরার সময়ে, নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ, খাওয়া দিয়ে বাঁচিয়ে রাখার প্রকল্প হাতে নেয় সরকার। সেগুলো পর্যায়ক্রমে বাড়তে থাকায় জেলেদের বেশ সুবিধা হয়েছে।

গত সপ্তাহেই চাঁদপুরের ইলিশসমৃদ্ধ এলাকা হাইমচরে ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ অনুষ্ঠান ধারণ করতে গিয়েছিলাম। জানলাম ইলিশ ধরা বিরতি চলছে। চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক নিজেও এ ব্যাপারে বেশ তত্পর। তিনিও সরেজমিন দেখাশোনা করেন। নৌকা নিয়ে চলে যান মাঝনদীতে। তিনি জানালেন অন্তর্বর্তীকালীন সময়ে ১৪ হাজার জেলেকে ৪০ কেজি করে চাল দেওয়া হচ্ছে চাঁদপুরে। প্রকল্পটি দিন দিন বড় হচ্ছে। আর এ সময়ের ভিতর ইলিশের উৎপাদন নিশ্চিতভাবেই বাড়ছে। গত ১০ এপ্রিল চাঁদপুরে ইলিশের মহালে গিয়েছিলাম। দেখলাম দেদার চলছে ইলিশের বেচাকেনা। অথচ এ মৌসুমে এমনটি হওয়ার কথা ছিল না। পয়লা বৈশাখে আমাদের একান্নবর্তী পরিবারে থাকে নানা আয়োজন। ভাই-বোন সবাই মিলে দারুণ উপভোগ্য হয়ে ওঠে সময়টি। আর খিলগাঁওয়ে আমাদের পৈতৃক বাড়িটি নতুনভাবে নির্মাণ করে পয়লা বৈশাখেই উঠেছিলাম কয়েক বছর আগে। সে জন্য, পহেলা বৈশাখ আমার এবং আমার পরিবারের কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। 

প্রিয় পাঠক, জাটকা প্রতিপালন মৌসুমে মাছ না ধরার কার্যক্রম বিস্মৃত হয়েছে। এ সময় যেসব জেলে মাছ ধরছেন না তাদের জন্য ব্যবস্থা হয়েছে নানা অনুদানের। জাটকা ধরা কমেছে আগের চেয়ে অনেক বেশি। তবুও বৈশাখের একটি দিনে বাজার ধরার জন্য ব্যবসায়ীদের এ দাম হাঁকানো এবং অবশেষে বৈশাখের মান রক্ষায় এরকম গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল মৌসুমে ইলিশ খাওয়া ও অতিথিদের জন্য আপ্যায়ন করার বিষয়টি বেশ কষ্টই দেয়। আমি আশা করি, একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের উচিত হবে প্রজনন মৌসুমে ইলিশ মাছ ক্রয় থেকেও বিরত থাকা, যদিওবা তা বাজারে পাওয়া যায়। এভাবেই একজন থেকে শুরু করে যখন সবাই এ নিয়ম মেনে চলবে, নিশ্চয়ই জেলে এবং ব্যবসায়ীদেরও নিরুৎসাহিত করা যাবে নিষিদ্ধ মৌসুমে ইলিশের বাণিজ্য থেকে। আর এর মাধ্যমে আমরা নিজেরাই কিন্তু রক্ষা করতে পারব আমাদের জাতীয় সম্পদ, আমাদের গৌরবের, অহংকারের আর স্বাদের ইলিশ মাছ। স্বল্প দামে পেটপুরে খেয়েও রপ্তানি করতে পারব আমাদের জাতীয় মাছ।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অবৈধ গ্যাস সংযোগ
অবৈধ গ্যাস সংযোগ
সড়ক কেন মারণফাঁদ
সড়ক কেন মারণফাঁদ
পল্লিসমাজের পুনর্গঠন
পল্লিসমাজের পুনর্গঠন
মায়ের মর্যাদা
মায়ের মর্যাদা
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
এখনো মব জাস্টিস
এখনো মব জাস্টিস
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
সর্বশেষ খবর
আইসিসির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
আইসিসির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব
অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আইআরআই’র প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
আইআরআই’র প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

২৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১
যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
বগুড়ায় এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌর বিস্ফোরণ বুঝতে ও মহাকাশ আবহাওয়া পূর্বাভাসে নাসার এআই ‘সূর্য’
সৌর বিস্ফোরণ বুঝতে ও মহাকাশ আবহাওয়া পূর্বাভাসে নাসার এআই ‘সূর্য’

৪৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নতুন নেতৃত্বে পানি ও বিদ্যুৎ প্রকৌশলী সমিতির ডিপিডিসি-ডেসকো উইং
নতুন নেতৃত্বে পানি ও বিদ্যুৎ প্রকৌশলী সমিতির ডিপিডিসি-ডেসকো উইং

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভেনিজুয়েলা উপকূলের কাছে তিনটি যুদ্ধজাহাজ পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
ভেনিজুয়েলা উপকূলের কাছে তিনটি যুদ্ধজাহাজ পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় সচেতনতামূলক উঠান বৈঠক
কলাপাড়ায় সচেতনতামূলক উঠান বৈঠক

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কোর্সের সমাপনী অনুষ্ঠিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে বিএনপিই দেশের সংস্কার করবে : ডা. শাহাদাত
জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে বিএনপিই দেশের সংস্কার করবে : ডা. শাহাদাত

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে রিভিউ শুনানি ২৬ আগস্ট
তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে রিভিউ শুনানি ২৬ আগস্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোয়ালখালীতে প্রবাসীর স্ত্রীর লাশ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে প্রবাসীর স্ত্রীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩১১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩১১

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রামগড়ে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা
রামগড়ে মা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনুভূতিহীন তথাকথিত কবি-শিল্পীরা ১৫ আগস্ট শোক জানিয়েছে : রিজভী
অনুভূতিহীন তথাকথিত কবি-শিল্পীরা ১৫ আগস্ট শোক জানিয়েছে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনীতিতে এসে কাজ হারিয়ে বাড়ি-গাড়ি বিক্রি করলেন রুদ্রনীল
রাজনীতিতে এসে কাজ হারিয়ে বাড়ি-গাড়ি বিক্রি করলেন রুদ্রনীল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীরগঞ্জে জলাশয়ে পোনামাছ অবমুক্ত
বীরগঞ্জে জলাশয়ে পোনামাছ অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে একরাতে ছয় শতাধিক ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ রাশিয়ার
ইউক্রেনে একরাতে ছয় শতাধিক ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে ইউক্রেন : জেলেনস্কি
নতুন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে ইউক্রেন : জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাণ ফিরে পেল রংপুর স্টেডিয়াম!
প্রাণ ফিরে পেল রংপুর স্টেডিয়াম!

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবি ও ইবনে সিনার মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
গোবিপ্রবি ও ইবনে সিনার মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোবিপ্রবিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন
গোবিপ্রবিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঠাকুরগাঁওয়ে আখক্ষেতে মিলল কিশোরের মরদেহ
ঠাকুরগাঁওয়ে আখক্ষেতে মিলল কিশোরের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা
শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা

শোবিজ

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা