শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ এপ্রিল, ২০১৭

বৈশাখে নয় ইলিশ নিধন

শাইখ সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বৈশাখে নয় ইলিশ নিধন

আজ পয়লা বৈশাখ। বাংলা নববর্ষ। মহাধুমধামের সঙ্গে পালন করা হচ্ছে বাঙালি জীবনের এই অতি গুরুত্বপূর্ণ এবং তাত্পর্যময় দিনটি। চারদিকে পান্তা-ইলিশ খাওয়ার ধুম। রমনার বটমূল থেকে শুরু করে দেশব্যাপী মিলনমেলা। বৈশাখ এলেই ইলিশ বিক্রি বাড়ে। বাড়ে দাম। কখনো দাম বেড়ে পাঁচ থেকে ছয় গুণ হয়ে যায়। এই যে আমাদের পান্তা আর ইলিশ নিয়ে এত উত্তেজনা, তার ইতিহাসটা একটু দেখে আসতে চাই প্রিয় পাঠক। প্রথমত, আমরা সবাই জানি বাংলা মাস গণনার এ নিয়মটি চালু করেছিলেন সম্রাট আকবর। সেটি ছিল কৃষি সমাজের পরিবর্তন করার জন্য। তবে একথা সত্য যে, বাংলা ইতিহাসের কোনো জায়গায় উল্লেখ নেই সম্রাট আকবর পান্তার সঙ্গে ইলিশ খেয়েছেন। বা অন্যকে খেতে বলেছিলেন সংস্কৃতির অবশ্য পালনীয় একটি কাজ হিসেবে। দীর্ঘ সময় পর আজ সত্যি পান্তা-ইলিশ যেন আমাদের ঘাড়ের ওপর চেপে বসেছে। কিন্তু, মজার বিষয়, আমরা কেউই সঠিক করে বলতে পারছি না কোথা থেকে এলো এই পান্তা-ইলিশ খাওয়ার রেওয়াজ! সেই উত্তরই খুঁজে চলেছি।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ইলিশের প্রজনন মৌসুমে ইলিশ ধরলে এর বংশ বিস্তারে বাধা পড়বে। আর ব্যাহত হতে পারে এই মাছের উৎপাদন কার্যক্রম। যা আপাতদৃষ্টিতে আমাদের জন্য ক্ষতিকর। ইলিশের জন্য তো অবশ্যই। জাতীয় মাছ ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আহ্বান জানিয়েছেন পয়লা বৈশাখে ইলিশ না খেতে। আমরা জানি সরকার এ সময় ৩০ দিন ইলিশ মাছ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। বর্তমানে জাটকা প্রতিপালন মৌসুম চলছে। অক্টোবরের ২২ দিন পূর্ণিমার সময় মা ইলিশ যে পোনা ছেড়েছে সেগুলো বড় হয়ে জাটকা হয়েছে। এই মাছগুলোই কৈশোর পেরিয়ে তরুণ হবে, বড় হবে। তখন সেই মাছ আমরা ধরতে পারি, খেতে পারি। তার আগে নয়। দুঃখের বিষয় মা ইলিশ ধরাও চলছে। একই সঙ্গে জাটকাও। যা মারাত্মক অপরাধ। উল্লেখ্য, গত বছর এই সময়টায় ইলিশ কম ধরা হয়েছে বলে আমরা কিন্তু প্রচুর ইলিশ পেয়েছি। তাও বেশ কম দামে। আমাদের ইলিশ সম্পদ বাড়ছে এভাবেই। এবং আমি নিশ্চিত এই নিয়মগুলো মেনে চলতে পারলে আমরা ইলিশ রপ্তানিও করতে পারব। সাম্প্রতিক সময়ে ইলিশ গবেষণা কেন্দ্রের তথ্যমতে ইলিশ সংরক্ষণের কারণে জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসে ইলিশের একটি ‘মাইনর’ মৌসুম তৈরি হয়েছে। যা আমাদের জন্য শুভ সংবাদ। আর আগস্ট থেকে সেপ্টেম্বর আমরা পেটপুরে ইলিশ মাছ খেতে পারি এবং কম দামে। ফিরে আসি পুরনো আলোচনায়। তাহলে, বছরের একটি দিনকে উপলক্ষ করে ইলিশ নিয়ে এই বাড়াবাড়ির প্রবণতার উদ্ভব হলো কীভাবে? সে উত্তর সহসাই মিলছে না বলে মনে হচ্ছে। এই ইলিশ মাছ নিয়ে গত চার দশক ধরে গণমাধ্যমে বিভিন্ন কাজ করেছি। তারই কিছু অভিজ্ঞতা আজ আপনাদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চাই। ভাগ করে নিতে চাই বৈশাখ, বাংলার সংস্কৃতির সঙ্গে আমার নিবিড়তার গল্প।

বৈশাখ মানে নতুন এক আবেদন। নতুন কিছু। সব পুরনোকে বিদায় দিয়ে নতুন করে জেগে ওঠা। আনন্দে, সাফল্যে, নতুন প্রেরণায় বুক বাঁধা। একটা সময় ছিল যখন ঢাকার আশপাশের গ্রামে বৈশাখী মেলা বসত। পুরো দেশের আনাচে-কানাচে এ দিনটি উদযাপন হতো। তখনো নগরবাসী বৈশাখ পালনে ততটা সোচ্চার হয়ে ওঠেনি। এরপর ধীরে ধীরে বৈশাখ এলো রমনার বটমূলে। বৈশাখ হয়ে গেল নগরবাসীর। বৈশাখ হয়ে উঠল কর্পোরেট। বৈশাখের গণ্ডি যেন শুধু এই মহানগরেই একটি বিরাট রূপ পেল। যদিও বৈশাখের ঐতিহাসিক সংস্কৃতির ধারাবাহিকতা রয়েছে এবং তা পুরো দেশেই। ঢাকার বাইরে আমার খুব মনে পড়ে মেরাদিয়া, গোড়ান, পূবাইল, টঙ্গীর নদীর ওপারে কীভাবে বৈশাখ পালিত হতো। সে সময়ের কথা মনে পড়ে সত্যি অন্যরকম এক অনুভূতি হয়। 

শহরে যখন বৈশাখ এলো তখন এর আলাদা একটা রূপ দিয়ে দিল গণমাধ্যম। পত্রিকা, রেডিও, টেলিভিশন—কেউই বাদ পড়ল না। এলো নতুন পোশাক। সাজ-সজ্জা। খাওয়া-দাওয়া। বৈশাখের সেই আদি রূপ পেল নতুন মাত্রা। সেই আদি রূপ হারিয়ে গেলেও বৈশাখ নিয়ে একটা বড় বাজার তৈরি হলো। বাণিজ্য এলো বৈশাখের ওপর। বৈশাখ হয়ে উঠল বাণিজ্যের বলয়। কিন্তু গ্রামের মানুষের কাছে কখন বৈশাখ আসে আর কখন যায়, তারা টেরই পায় না। আর শহরের মানুষের কাছে চলে এলো একদিনের জন্য বাঙালি হয়ে ওঠার এক সুবর্ণ সুযোগ। বৈশাখ পালনে তাদের নানা প্রস্তুতি আমাদের অবাক করে দিল। দিনে দিনে কে কত বেশি আয়োজন করে বৈশাখ পালন করতে পারে, তা নিয়ে শুরু হলো প্রতিযোগিতা। 

প্রিয় পাঠক, বাংলা নববর্ষকে ধরে হালখাতা করার উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এনবিআর এবার আনুষ্ঠানিকভাবে চৈত্রসংক্রান্তিও করেছে। কর আদায় না করে, সম্মানজনকভাবে বকেয়া কর পরিশোধের সুযোগ দিয়েছে ব্যবসায়ীদের। দেশের সব আয়কর, শুল্ক ও মূল্য সংযোজন কর (মূসক) কমিশনারদের কার্যালয়ে হালখাতা চলবে বৈশাখ মাসজুড়েই, জানিয়েছেন এনবিআর চেয়ারম্যান। নিঃসন্দেহে এটি এক প্রশংসনীয় উদ্যোগ। অন্যদিকে, ক্রেডিট কার্ডে বৈশাখের মাসে ব্যাপক ছাড়ের বিজ্ঞাপনও চোখে পড়েছে। আমাদের পয়লা বৈশাখের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিও মিলেছে। বাংলাদেশে বাংলা বর্ষবরণের অন্যতম অনুষঙ্গ মঙ্গল শোভাযাত্রা জাতিসংঘ সংস্থা ইউনেস্কোর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। এ বিষয়টি নিঃসন্দেহে গৌরবের। 

একটু অতীতে ফিরে যেতে চাই পাঠক। স্কুল ফাইনাল দিয়ে প্রতি বছর পরিবারসহ শীতকালে নানাবাড়ি যাওয়ার অভিজ্ঞতা ভোলার নয়। বড় হওয়ার পর বাবা নিয়ে যেতে পারতেন না। একবার একা গেলাম। ইলিশের দেশের মানুষ আমি। মেঘনার পাড়েই কেটেছে আমার ছোটবেলা। একবার নানাবাড়ি গোবিন্দিয়া গ্রামে যাওয়ার পথে মৌ মৌ গন্ধ পেলাম রাস্তাঘাটজুড়ে। মেঘনার ধার ঘিরে শুধু ইলিশ আর ইলিশ। আমার হাতের ডানদিকে ছিল মেঘনা নদী। সে স্মৃতি ভোলা যায় না। তিন দিন নানাবাড়িতে থাকার পর ছোট মামার সঙ্গে বাজারে গিয়ে ঠিক করলাম ইলিশ কিনব। যেই কথা সেই কাজ। কিনলাম এক ঝুড়ি ইলিশ। এক টাকায় পাঁচটি ইলিশ। যার প্রতিটির গড় ওজন দেড় কেজি তো হবেই। আমার জীবদ্দশায় আমি এত বড় ইলিশ মাছ দেখিনি। আর আজ, পয়লা বৈশাখে একটি ইলিশের দাম দাঁড়ায় চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা।

পেশাগত জীবনে ঢোকার পর মাটি ও মানুষের অনুষ্ঠানের কারণে ইলিশ নিয়ে অসংখ্য প্রতিবেদন তৈরি করেছি। ইলিশ সংরক্ষণের ওপর কাজ করতে গিয়ে প্রথম জানতে পারলাম একটি ডিমওয়ালা ইলিশ খেয়ে ফেলা মানে ১০ লাখ ইলিশ খেয়ে ফেলা। বিষয়টি আমাকে প্রচণ্ড প্রভাবিত করল। ভাবলাম সত্যিই তো কারেন্ট জাল দিয়ে মাছ ধরা যাবে না। প্রিয় পাঠক, বলে রাখি, বাস্তবিক অর্থে আমি নিজে যখন এ দৃশ্য ধারণ করতে যাই তখন জানতাম না কারেন্ট জাল মানে কি। কেউ জিজ্ঞাসা করলে প্রথম প্রথম উত্তর দিতে পারতাম না। মনে হতো বিদ্যুৎ দিয়ে মাছগুলোকে টেনে আনা হয় এমন কোনো জাল বুঝি এ কারেন্ট জাল। পরে কাজ করতে গিয়ে জেনেছি মনো ফিলামেন্ট জাতীয় এক ধরনের সুতা দিয়ে তৈরি এ জাল এক অদৃশ্য জাল যা পানির সঙ্গে মিশে যায়। কোনো মাছ আটকালে শুধু জড়াতেই থাকে। নিয়ম ছিল ৯ ইঞ্চির নিচে মাছ ধরা যাবে না। ছোট মাছ যেন জাল দিয়ে বের হয়ে যেতে পারে সেরকমই নির্দেশনা ছিল সরকারের পক্ষ থেকে। সেই নির্দেশনা অনেকেই মেনেছে, অনেকেই মানেনি। এখনো ঘটনাটা প্রায় সেরকম। কিন্তু কিছুটা হলেও সচেতন হয়েছে মৎস্যশিকারিরা। যেমন ইলিশের প্রজনন মৌসুমে মাছ ধরা অনেক কমেছে। সমুদ্রের মাছ ইলিশ হলেও একটি নির্দিষ্ট সময় এ মাছটি নদীতে আসে। গত ৪০ বছরে দেখেছি মাছই যাদের একমাত্র জীবিকা যারা দাদন নিয়ে কষ্ট করে মাছ ধরেই জীবন চালায়, প্রশাসন কোনো এক অজানা কারণে এ নিরীহ মানুষগুলোর জাল পুড়িয়ে দেয়। অথচ মূল দোষী চলে যায় অন্তরালে। একটা সময় এসে অন্তর্বর্তীকালীন সময়ে, অর্থাৎ মাছ না ধরার সময়ে, নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ, খাওয়া দিয়ে বাঁচিয়ে রাখার প্রকল্প হাতে নেয় সরকার। সেগুলো পর্যায়ক্রমে বাড়তে থাকায় জেলেদের বেশ সুবিধা হয়েছে।

গত সপ্তাহেই চাঁদপুরের ইলিশসমৃদ্ধ এলাকা হাইমচরে ‘কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট’ অনুষ্ঠান ধারণ করতে গিয়েছিলাম। জানলাম ইলিশ ধরা বিরতি চলছে। চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক নিজেও এ ব্যাপারে বেশ তত্পর। তিনিও সরেজমিন দেখাশোনা করেন। নৌকা নিয়ে চলে যান মাঝনদীতে। তিনি জানালেন অন্তর্বর্তীকালীন সময়ে ১৪ হাজার জেলেকে ৪০ কেজি করে চাল দেওয়া হচ্ছে চাঁদপুরে। প্রকল্পটি দিন দিন বড় হচ্ছে। আর এ সময়ের ভিতর ইলিশের উৎপাদন নিশ্চিতভাবেই বাড়ছে। গত ১০ এপ্রিল চাঁদপুরে ইলিশের মহালে গিয়েছিলাম। দেখলাম দেদার চলছে ইলিশের বেচাকেনা। অথচ এ মৌসুমে এমনটি হওয়ার কথা ছিল না। পয়লা বৈশাখে আমাদের একান্নবর্তী পরিবারে থাকে নানা আয়োজন। ভাই-বোন সবাই মিলে দারুণ উপভোগ্য হয়ে ওঠে সময়টি। আর খিলগাঁওয়ে আমাদের পৈতৃক বাড়িটি নতুনভাবে নির্মাণ করে পয়লা বৈশাখেই উঠেছিলাম কয়েক বছর আগে। সে জন্য, পহেলা বৈশাখ আমার এবং আমার পরিবারের কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। 

প্রিয় পাঠক, জাটকা প্রতিপালন মৌসুমে মাছ না ধরার কার্যক্রম বিস্মৃত হয়েছে। এ সময় যেসব জেলে মাছ ধরছেন না তাদের জন্য ব্যবস্থা হয়েছে নানা অনুদানের। জাটকা ধরা কমেছে আগের চেয়ে অনেক বেশি। তবুও বৈশাখের একটি দিনে বাজার ধরার জন্য ব্যবসায়ীদের এ দাম হাঁকানো এবং অবশেষে বৈশাখের মান রক্ষায় এরকম গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল মৌসুমে ইলিশ খাওয়া ও অতিথিদের জন্য আপ্যায়ন করার বিষয়টি বেশ কষ্টই দেয়। আমি আশা করি, একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের উচিত হবে প্রজনন মৌসুমে ইলিশ মাছ ক্রয় থেকেও বিরত থাকা, যদিওবা তা বাজারে পাওয়া যায়। এভাবেই একজন থেকে শুরু করে যখন সবাই এ নিয়ম মেনে চলবে, নিশ্চয়ই জেলে এবং ব্যবসায়ীদেরও নিরুৎসাহিত করা যাবে নিষিদ্ধ মৌসুমে ইলিশের বাণিজ্য থেকে। আর এর মাধ্যমে আমরা নিজেরাই কিন্তু রক্ষা করতে পারব আমাদের জাতীয় সম্পদ, আমাদের গৌরবের, অহংকারের আর স্বাদের ইলিশ মাছ। স্বল্প দামে পেটপুরে খেয়েও রপ্তানি করতে পারব আমাদের জাতীয় মাছ।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।

            [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা

২ মিনিট আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি
৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার
ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি
স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১
রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে
সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়
মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত
আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল
১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯
কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও
চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল
ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা
আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম