শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

সবার পাতে চাই জাতীয় মাছ ইলিশ

আফরোজা পারভীন
সবার পাতে চাই জাতীয় মাছ ইলিশ

ইলিশ বাংলাদেশের জাতীয় মাছ। বাঙালির অতি প্রিয় এই মাছ। পাঁচ-সাত রকম মাছ থাকলেও আমরা ইলিশই সবার আগে পাতে তুলি। চিংড়ির মালাইকারি, চিতলের পেটি, পাঙ্গাশের ঝোল, রুইয়ের মাথা রেখে আমরা নিই ইলিশ। ইলিশ শুনলেই আমাদের রসনাসিক্ত হয়ে ওঠে। শর্ষে ইলিশ, ভাপা ইলিশ, ইলিশ পাতুরি, কড়া ভাজা, দোপেঁয়াজা, ঝোল কচুর পাতা এবং ইলিশ মাছের কাটা, মাথা ইত্যাদির ঘণ্ট সবই প্রিয়। পেটে ডিমভরা ইলিশ এবং সুগন্ধি চাল দিয়ে রান্না হয় ইলিশ পোলাও। এ ছাড়াও ইলিশ ভাপে, ভেজে, সিদ্ধ করে, কচি কলা পাতায় মুড়ে, পুড়িয়ে সরিষা দিয়ে, জিরা, বেগুন, আনারস দিয়ে শুকিয়ে শুঁটকি করে রান্না করা হয়। ইলিশের ডিমও খুব জনপ্রিয়। ইলিশ মাছে প্রচুর তেল থাকে। তাই এই মাছ রান্না করতে খুব অল্প তেল লাগে। ২০১৭ সালে ইলিশ মাছ ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পায়।

বর্ষায় বৃষ্টির ফোঁটা পড়ামাত্র শুরু হয় ইলিশ আর খিচুড়ি রান্নার ধুুম। এ মাছ আমাদের কখনো ক্লান্ত করে না অর্থাৎ ইলিশ খেতে কখনই একঘেয়েমি আসে না আমাদের। কিন্তু একঘেয়েমি তো দূর, আমাদের ক’জনের পাতে ইলিশ পড়ে সেটা লাখ টাকার প্রশ্ন! আর যে মাছ সর্বসাধারণ খেতে পারে না সেটা কী করে জাতীয় মাছ হয় এটাও কোটি টাকার প্রশ্ন!

ইলিশ সামুদ্রিক মাছ। ডিম পাড়ে বড় নদীতে। ডিম ফুটে বাচ্চা বড় হলে সাগরে ফিরে যায়। সাগরে ফিরে যাওয়ার পথে জেলেরা এই মাছ ধরে। ডিম পাড়ার জন্য ইলিশ সাগর থেকে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশ ও পূর্ব ভারতের নদীতে আসে। বাংলাদেশ ছাড়াও পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, ত্রিপুরা ও আসামে ইলিশ অত্যন্ত জনপ্রিয়। আসামে ‘ইলিশ’কে ইলিশ নামেই ডাকা হয়। পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশেও ইলিশ পাওয়া যায়। সেখানে ইলিশকে ডাকা হয় পাল্লু মাছ।

ইলিশ মাছের চাষ হয় না। জেলেরা নৌকা নিয়ে নদীতে গিয়ে জাল ফেলে মাছ ধরে। মাছ আনা হয় উপকূলবর্তী ঘাটে। সেখান থেকে বরফের চাদরে মুড়ে পাঠানো হয় দেশের দূরবর্তী স্থানসমূহে। ভোলা জেলার তজুমুদ্দিনে মেঘনা ও বঙ্গোপসাগরের মোহনায় সর্বাধিক ইলিশ পাওয়া যায়। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ইলিশ পাওয়া যায় বরগুনা জেলায়।

ইলিশ প্রধানত পদ্মা, মেঘনা নদীতে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। তবে পদ্মার ইলিশের স্বাদ সবচেয়ে ভালো। ভারতের রূপনারায়ণ, গঙ্গা ও গোদাবরী নদীর ইলিশ তাদের সুস্বাদু ডিমের জন্য বিখ্যাত। ইলিশ মাছ সাগর থেকেও ধরা হয়। তবে সাগরের ইলিশ নদীর মাছের মতো স্বাদু না।

ওয়ার্ল্ড ফিশের পরিসংখ্যান মতে, ৮৬ শতাংশ ইলিশ বাংলাদেশে উৎপাদিত হয়। ইলিশ চর্বিযুক্ত মাছ আর ইলিশে প্রচুর পরিমাণে প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড (ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড) রয়েছে। ইলিশ মাছ টুকরো করে লবণে জারিত করে অনেক দিন সংরক্ষণ করা যায়। এভাবে সংরক্ষিত ইলিশকে ‘নোনা ইলিশ’ বলে। এটা দিয়েও বিভিন্ন সুস্বাদু পদ রান্না করা হয়।

পান্তা ইলিশ, পান্তা ভাত, ইলিশ মাছ ভাজা এবং শুঁটকি পয়লা বৈশাখের অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে।

‘মাছে ভাতে বাঙালি’র জীবনে ইলিশই সেরা রসনায় মাছ। মাছের রাজা বা রানি যাই বলা হোক।

ইলিশকে বলা হয় ‘নোনা জলের রুপোলি শস্য’। একসময় বিজ্ঞাপন হতো, ‘মাছের রাজা ইলিশ, বাত্তির রাজা ফিলিপস!’ ইলিশ নিয়ে যুগ যুগ ধরে আমাদের সাহিত্যে কত গান, কবিতা ও ছড়া, গল্প রচিত হয়েছে তার ইয়ত্তা নেই! ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একটি জনপ্রিয় লোকগান এমন : ‘রাজার পালন মাছ ইলিশা রে, / জামাই ভোজনের মাছ ইলিশা রে, / রাঁন্ধনি পাগল মাছ ইলিশা রে। / ছাওয়াল কান্দাইন্যা মাছ ইলিশা রে।’

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পর একটি ছড়া বালক ও শিশু-কিশোরদের মুখে মুখে ফিরত : ‘ইলিশ মাছের তিরিশ কাঁটা/ বোয়াল মাছের দাড়ি। / টিক্কা খান ভিক্ষা করে/ শেখ মুজিবের বাড়ি।’ ইলিশে অসংখ্য কাঁটা আছে। নানা রকম ছোট-বড় কাঁটা। বেশ মুশকিলের সে কাঁটাগুলো। গ্রামবাংলায় প্রবাদ শুনেছি : ‘মাছের মধ্যে ইলিশ/ চাকরির মধ্যে পুলিশ।’ পুলিশেরও অনেক কাঁটা আছে, মুসিবতের কাঁটা। সেটা বোঝা যায় পুলিশের হাতে পড়লে! কথায় বলে, বাঘে ছুঁলে আঠারো ঘা, পুলিশে ছুঁলে ছত্রিশ ঘা।

সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের ‘ইলশে গুঁড়ি’ কবিতাটির প্রথম লাইন ‘ইলশে গুঁড়ি, ইলশে গুঁড়ি/ ইলিশ মাছের ডিম’ আমাদের শিশুমনকে দোলায়িত করত। গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি পড়লেই আমরা নেচে-গেয়ে উঠতাম। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদ্মা নদীর মাঝিতে আছে রাতভর পদ্মা নদীতে ইলিশ ধরা এবং ভোরবেলা জাহাজ ঘাটে ইলিশ কেনাবেচার বর্ণনা। উপন্যাসটির শুরুই হয়েছে ইলিশ ধরার বর্ণনা দিয়ে। ‘বর্ষার মাঝামাঝি। পদ্মায় ইলিশ মাছ ধরার মওসুম চলিয়াছে। নৌকার খোল ভরিয়া জমিতে থাকে মৃত সাদা ইলিশ মাছ। লণ্ঠনের আলোয় মাছের আঁশ চকচক করে, মাছের নিষ্পলক চোখগুলোকে স্বচ্ছ নীলাভ মণির মতো দেখায়।’ বুদ্ধদেব বসুই ‘ইলিশ’ কবিতাটি অসামান্য : ‘রাত্রিশেষে গোয়ালন্দে অন্ধ কালো মালগাড়ি ভরে/ জলের উজ্জ্বল শস্য রাশি রাশি ইলিশের শব/ নদীর নিবিড়তম উল্লাসে মৃত্যুর পাহাড়। / তারপর কলকাতার বিবর্ণ শহরে ঘরে ঘরে ইলিশ ভাজার গন্ধ;/ কেরানির গিন্নির ভাঁড়ার সরস সর্ষের ঝাঁজে। / এলো বর্ষা, ইলিশ-উৎসব।’

নববর্ষে ইলিশের সংযোগ বেশি দিনের কথা না। ইলিশ যুক্ত হলো, মধ্যবিত্ত বাঙালি লুফে নিল। পয়লা বৈশাখে ইলিশ সংস্কৃতি এ দেশে ছিল না। কিন্তু ছিল না বলেই যে নতুনভাবে গ্রহণ করা যাবে না এমনটা তো নয়। এখন ইলিশ রমনার বটমূল আর টিএসসি ছাড়িয়ে ঘরে ঘরে পৌঁছে গেছে। যাদের সাধ্য আছে তারা চেষ্টা করে ইলিশ দিয়ে নববর্ষের দিনটিকে উদযাপন করতে। নববর্ষ যে একটি সর্বজনীন উৎসবের দিন এটা এখন জানে শ্রমজীবীরা। এটাও এক ধরনের জাগরণ। মাঝেমধ্যে খবরের কাগজে দেখি, এ দেশে এবং পশ্চিমবঙ্গে ইলিশ-উৎসবের কথা। ইলিশ আমাদের রাজনীতিতেও যুক্ত হয়ে পড়েছে। তাই বঙ্গভবন ও গণভবনে বিদেশি অতিথিদের জন্য ইলিশ অবধারিত।

বিদেশিদের কাছে ইলিশের কদর অনেক। অন্য দেশের রাজ্যপ্রধান, সরকারপ্রধান ও রাষ্ট্রপ্রধানদের সৌজন্যে বাক্সবন্দি করে উপঢৌকন হিসেবে ইলিশ পাঠানোর রেওয়াজও আছে। ইদানীং ইলিশ বেচাকেনা হয় ওজন দরে, কেজি হিসেবে। একসময় বিক্রি হতো পিস, জোড়া বা হালি হিসেবে। ইলিশ কেটে বিক্রি করতে দেখেছি ছেলেবেলায়। সেটা খুবই ভালো। যারা গোটা কিনতে পারত না তারা ভাগ কিনে নিত। শুনেছি সুপারশপগুলো থেকে প্রয়োজন মতো কেনা যায়। কিন্তু দরিদ্র ও নিম্নবিত্ত ভয়ে এসব শপের দিকে তাকায়ও না। ইলিশ এখন দরিদ্র তো বটেই, মধ্যবিত্তেরও ধরাছোঁয়ার বাইরে।

সামুদ্রিক, চানপুরী ও পদ্মার ইলিশের ভিন্ন ভিন্ন দাম! যে-মাছটি যত বড় তার দাম ততই বেশি। কমবেশি দু-হাজার। তাই ঝিলিক দেওয়া ইলিশ পাতে নেওয়ার সাধ্যি গরিবের নেই। তাদের দৌড় ‘জাটকা’ পর্যন্ত। এখন পুকুরে চাষ করা নকল ইলিশও পাওয়া যায়। নাম তা চন্দনা, নামখানা মন্দ না। আগেই বলেছি প্রসবের সময় হলে গর্ভবতী ইলিশ বর্ষাকালে সমুদ্র্রে পতিত নদীর মোহনা পেরিয়ে ঝাঁকে-ঝাঁকে, লাখে-লাখে চলে আসে মিঠা পানিতে। ওরা হাজার কিলোমিটার অতিক্রম করে চলে আসে পদ্মা-মেঘনায়। চলে যায় যমুনা-গঙ্গা পর্যন্ত। এই নদীগুলো যেন ইলিশের বাপের বাড়ি। এ দেশের আবহমানকালের ঐতিহ্য মেয়ে সন্তান প্রসবের জন্য আসেন বাপের বাড়ি। এরাও যেন আসেন বাপের বাড়ি। ছানা-পোনা জন্ম দেন ওদের নানাবাড়িতে। ডিমে প্রাণসঞ্চার হলে শরতে চলে যায় স্বামীগৃহে, সমুদ্রে।

দেশের অধিকাংশ মানুষের বরাতে না-জুটলেও তারা বাজারে-বন্দরে দেখতে পায় চকচকে ঝকঝকে ইলিশ! তাকিয়ে তাকিয়ে খানদানি মাছ দেখেন আর হাহুতাশ করেন।  ইলিশের রূপ আছে, স্বাদ-গন্ধ, খাদ্যগুণও বিস্তর। কেবল তাই নয়; বাংলাদেশের জাতীয় মাছ ইলিশের আছে সাংবিধানিক স্বীকৃতি। শত শত টন রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম মাধ্যমও এই ইলিশ।

সূক্ষ্ম কাঁটাযুক্ত বলে ইলিশ বিদেশিরা খেতে অপারগ। কিন্তু ইলিশের স্বাদ তারাও জেনে গেছে। তাই ভিনেগারে চুবিয়ে রেখে কাঁটা নরম করে রান্না করা হয় তাদের জন্য। একে বলে ‘বোনলেস ইলিশ’। কাঁটার ইংরেজি যে কবে থেকে বোন হলো কে জানে। অসামান্য সাহিত্যিক সৈয়দ মুজতবা আলী ছিলেন ভোজনরসিক। বেহেশতের খাদ্য-তালিকায় শর্ষে-ইলিশ নেই বলে স্বর্গে যেতে অমত প্রকাশ করেছেন তিনি।

বিগত সরকারের আমলে প্রতি বছর দুর্গাপূজার আগে ৪ হাজার টন ইলিশ পাঠানো হতো ভারতে। এবারও ভারতের পক্ষ থেকে ইলিশ পাঠানোর আবদার করে বাংলাদেশের কাছে চিঠি এসেছে। তবে এবার ভারতে কোনো ইলিশ যাবে না বলে জানিয়েছিলেন অন্তর্র্বর্তী সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেছিলেন, ‘এবারের দুর্গোৎসবে বাংলাদেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বীসহ অন্য নাগরিকরা যেন ইলিশ খেতে পারে, সেটি নিশ্চিত করা হবে। ভারতের চেয়ে দেশের জনগণকেই প্রাধান্য দেওয়া হবে।’

আমি সরকারের এই সিদ্ধান্তকে মনে মনে সাধুবাদ জানিয়েছিলাম। আমাদের ইলিশ আমরা আগে খাব এটাই সংগত। খাওয়ার পর যদি উদ্বৃত্ত থাকে তবেই দেওয়ার প্রশ্ন। কিন্তু আজ এই লেখা যখন লিখছি, তার আগেই সিদ্ধান্ত হয়ে গেছে ৩ হাজার টন ইলিশ ভারতে রপ্তানি করা হবে। তা পাঠানোই যখন হবে আগেভাগে এসব কথার দরকার কী? তবে এটাও শুনছি, আগে পাঠানো হতো উপঢৌকন হিসেবে, এবার পাঠানো হচ্ছে রপ্তানি পণ্য হিসেবে।

সমস্যা হচ্ছে ইলিশ ভারতকে না দিলেও দেশের সাধারণ মানুষ খেতে পারত না অত্যন্ত চড়া দামের জন্য। ইলিশের দাম যদি কমানো না যায় তাহলে ইলিশ ভারতকে দেওয়া হোক বা না হোক তাতে কিছু আসবে যাবে না। দরিদ্র জনগোষ্ঠী আগেও ইলিশ খেতে পারেনি, এখনো পারবে না। তাই সবার আগে দরকার দাম কমানোর জন্য চোরাচালান রোধ করা, সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া, চাঁদাবাজি বন্ধ করা, বাজার মনিটরিং করা। অর্থাৎ যে মাছটি জাতীয় মাছ তা যেন সবার পাতে পড়ে এটাই আমাদের চাওয়া।

লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল
দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক
বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা
নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী
চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী

৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে তিন দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা
জয়পুরহাটে তিন দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌম্য-মিরাজের ফিফটিতে বিপদমুক্ত বাংলাদেশ
সৌম্য-মিরাজের ফিফটিতে বিপদমুক্ত বাংলাদেশ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পিরোজপুরে বিএনপির আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত
পিরোজপুরে বিএনপির আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু বিশ্বচ্যাম্পিয়ন গুকেশ
সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু বিশ্বচ্যাম্পিয়ন গুকেশ

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অভিযানে বাধা, কুষ্টিয়ায় ১০ ইটভাটা মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, কুষ্টিয়ায় ১০ ইটভাটা মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে
এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে

২২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ফিস্টুলা নির্মূলে ঢাকায় দু’দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু
ফিস্টুলা নির্মূলে ঢাকায় দু’দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু

২৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বরিশালে বাস মালিক সমিতিতে দুর্বৃত্তদের হানা
বরিশালে বাস মালিক সমিতিতে দুর্বৃত্তদের হানা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি
১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সাংবাদিকদের বেতন পরিশোধে টালবাহানা ও চাকরিচ্যুতিতে ডিইউজে’র উদ্বেগ
সাংবাদিকদের বেতন পরিশোধে টালবাহানা ও চাকরিচ্যুতিতে ডিইউজে’র উদ্বেগ

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্ঘটনায় চোখে আঘাত পেলেন অক্ষয়
দুর্ঘটনায় চোখে আঘাত পেলেন অক্ষয়

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কাশিমপুরে ডাকাতি
গাজীপুরের কাশিমপুরে ডাকাতি

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে দ্বিতীয় দিনেও জমজমাট ব্যাট-বলের লড়াই
সিলেটে দ্বিতীয় দিনেও জমজমাট ব্যাট-বলের লড়াই

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে শীতের তীব্রতায় বিপর্যস্ত জনজীবন
কুড়িগ্রামে শীতের তীব্রতায় বিপর্যস্ত জনজীবন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দিনে কমবে তাপমাত্রা, যে বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
৩ দিনে কমবে তাপমাত্রা, যে বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মালাইকার জীবনে রহস্যময় ‘প্রেমিক’!
অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মালাইকার জীবনে রহস্যময় ‘প্রেমিক’!

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
ফরিদপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

২৩ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১৫ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা