শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০২৪

গাজায় ইসরায়েলি হামলার এক বছর

ড. ইকবাল কবীর মোহন
Not defined
গাজায় ইসরায়েলি হামলার এক বছর

হামাস যোদ্ধারা গত বছরের ইসরায়েলের অভ্যন্তরে অতর্কিত আক্রমণ চালাল। ফলে ৩৮০ জন ইসরায়েলি সেনাসহ নিহত হলো আরও ১ হাজার ২০০ বেসামরিক নাগরিক। হামাসের সদস্যরা ২৫০ জন ইসরায়েলি নাগরিককে ধরে নিয়ে গেল। তারপর থেকে ইসরায়েল সরকার গাজায় যে বর্বর হামলা ও সীমাহীন নিপীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে তার এক বছর পার হয়েছে। অবৈধ রাষ্ট্র ইসরায়েল প্রায় ৮ দশক ধরে ফিলিস্তিনের জনগণের ওপর বর্বর আক্রমণ ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে। জোর করে জমি ও বসতি দখল করে আসছে। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর পরবর্তী সময়ে তা আরও ভয়ংকর রূপ ধারণ করল। বলে রাখা ভালো হামাসের অতর্কিত হামলার সূচনা না হলেও ফিলিস্তিনের ভাগ্যে যা ঘটার তাই কিন্তু ঘটে চলছিল। ইসরায়েল নানা অজুহাতে ফিলিস্তিনের জনগণের অধিকার বরাবরই হরণ করে আসছিল। ফিলিস্তিনের ভূমি দখল করে একটি সম্প্রসারিত ইহুদি রাষ্ট্র কায়েম এবং ফিলিস্তিনিদের বিতাড়িত করার কৌশল ইসরায়েল বরাবরই গ্রহণ করে আসছিল। দুনিয়ার তাবৎ আন্তর্জাতিক নিয়মকানুনের তোয়াক্কা না করে ইসরায়েল ফিলিস্তিনে যে বর্বরতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের মতো দৃষ্টতা দেখিয়ে চলছে মানব ইতিহাসে এর কোনো নজির নেই। আমেরিকা ও পশ্চিমা বিশ্বের সরাসরি সমর্থন ও উসকানিতে ইসরায়েল এই বর্বরতা চালানোর সাহস পেয়েছে। দুঃখের বিষয়, জাতিসংঘসহ সব আন্তর্জাতিক সংস্থা ইসরায়েলের বর্বরতা থামাতে হয় নীরব থেকেছে, না হয় তেলআবিবকে সাহায্য করেছে।

এক বছরে কী হারাল ফিলিস্তিন : বিগত এক বছরে ফিলিস্তিনের যে ক্ষতি সাধিত হয়েছে তার সঠিক বর্ণনা দেওয়া সত্যিই কঠিন। ইতিহাসের এক জঘন্যতম হত্যাযজ্ঞ ঘটেছে ফিলিস্তিনে। গাজাসহ আশপাশের অনেক এলাকা একেবারে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। এই সময়ে ইসরায়েল গাজা ভূখণ্ডের ৪০ হাজার স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব মতে, ইসরায়েলের ভয়াবহ বিমান ও স্থল হামলায় প্রায় ৪২ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। ১৩ হাজারই শিশু। এক হিসাব মতে, এক বছরে হামাসের ৮ জন ব্রিগেড কমান্ডার, ৩০ জন ব্যাটালিয়ন কমান্ডার ও ১৬৫ জন কোম্পানি কমান্ডার নিহত হয়েছেন। আল-জাজিরার হিসাব মতে, গাজায় এক বছরে ৮৫ হাজার টন বিস্ফোরক ফেলা হয়েছে। ফলে গাজার প্রায় ৭৫ শতাংশ স্থাপনা ও ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়েছে। বাড়িঘর ধ্বংসের সংখ্যা ৮০ হাজারের মতো বলে উল্লেখ করা হয়েছে। জাতিসংঘের হিসাব মতে, অন্তত ৪ কোটি টন ইটপাথরের ধ্বংসস্তূপ তৈরি হয়েছে গাজায়। জাতিসংঘের ধারণা এই ধ্বংসস্তূপ সরাতে ১৫ বছর সময় লাগবে এবং ৫০ থেকে ৬০ কোটি মার্কিন ডলার খরচ হবে। জাতিসংঘ এবং বিশ্বব্যাংকের এক হিসাব মতে, গাজায় যে অবকাঠামোর ক্ষতি হয়েছে তার আর্থিক মূল্য হবে ১ হাজার ৮৫০ কোটি ডলার। ইসরায়েলি হামলায় ৬০০টির বেশি মসজিদ, ৩টি গির্জা, ২০০ সরকারি ভবন এবং ১২২টি বিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। গাজা শহরের সব সেনিটারি ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা ধ্বংস করা হয়েছে। গাজায় অব্যাহত বিমান ও স্থল হামলায় ১৯ লাখ অধিবাসী বাস্তচ্যুত হয়েছে। যেখানে ১৪১ বর্গমাইল আয়তনের গাজার অধিবাসীর সংখ্যা আগে ছিল ৩০ লাখ। ইসরায়েলি বর্বরতা ও ধ্বংসযজ্ঞের ফলে গাজা ফসল উৎপাদনের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে। বাগানের পর বাগান ধ্বংস হয়েছে। গাজার বর্তমানে এলাকাটির ৮০ শতাংশ মানুষ বেকারত্বের শিকার। জাতিসংঘ মানবিক সহায়তাবিষয়ক সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘গাজায় দুর্ভিক্ষ অনিবার্য। একবার সেখানে দুর্ভিক্ষ শুরু হলে মানুষের অবস্থা আরও শোচনীয় হয়ে পড়বে।’

যুদ্ধে ইসরায়েলের কী ক্ষতি হলো : গাজা যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষতি ব্যাপক ও সুদূরপ্রসারী। বিপুল জনশক্তি ক্ষয় থেকে সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিকসহ নানা দিক থেকে ইসরায়েল এক কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি হয়েছে। দেশটির সেনাবাহিনীর তথ্য মতে, যুদ্ধের এক বছরে ৭২৬ জন সেনা নিহত হয়েছে তার মধ্যে ৩৮০ জনের মৃত্যু হয়েছে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের আকস্মিক হামলায়। তবে হামাস ও বিশেষ কয়েকটি গণমাধ্যমের ধারণা এই সংখ্যা অনেক বেশি হবে। ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালিয়ে হামাস ১ হাজার ২০০ ইসরায়েলি নাগরিককে হত্যা ও ২৫০ জনকে জিম্মি করেছিল। এই এক বছরে ৪ হাজার ৫৭৬ জন সেনা আহত হয়েছে বলে তেলআবিব ঘোষণা করলেও হামাসের হিসাবে এই সংখ্যা কয়েক গুণ বেশি। কেননা, ইহুদিবাদী ইসরায়েল সর্বক্ষেত্রে মিথ্যা ও প্রতারণামূলক তথ্য দিয়ে সত্যকে আড়াল করতে সিদ্ধহস্ত। ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর সদস্য ১ লাখ ৫০ হাজার। আর রিজার্ভ বাহিনীর সদস্য সাড়ে তিন লাখ, যার ৮২ শতাংশ পুরুষ এবং ১৮ শতাংশ নারী। তাদের বয়স ২০ থেকে ২৯ বছরের মধ্যে। সামরিক বাহিনীর সদস্যের ঘাটতি পড়ার কারণে ইতোমধ্যে রিজার্ভ বাহিনীকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করেছে ইসরায়েল।

এক বছরের যুদ্ধে ইসরায়েলের অর্থনীতি নিদারুণ সংকটের মধ্যে পড়েছে। ২০২৩ সালের শেষ প্রান্তিকে দেশটির অর্থনীতি ২০ শতাংশ সঙ্কুচিত হয়েছে বলে আন্তর্জাতিক মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। ফলে জিডিপি কমেছে ৩ শতাংশ। প্রতিদিন ইসরায়েলকে যুদ্ধের জন্য ব্যয় মেটাতে ২০০ মিলিয়ন ডলার খরচ করতে হচ্ছে। হামাস, হিজবুল্লাহ এবং হুতি বিদ্রোহীদের অব্যাহত হামলার মুখে দেশটির বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রায় দুই লাখ পঞ্চাশ হাজার নাগরিককে অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছে। তাদের অনেককে হোটেলেও রাখতে হচ্ছে। এ জন্য ব্যয় হচ্ছে প্রচুর অর্থ। প্রচুর ব্যয় মেটাতে দেশটি আরও ৪৫ বিলিয়ন ডলারের প্রয়োজন হবে বলে ঘোষণা করেছে। তবে এই বিপুল অর্থ বাইরে থেকে আনতে হবে। যদিও এই বিপুল খরচের মাত্র ১৪ বিলিয়ন দিয়েছে দেশটির পরম বন্ধু আমেরিকা। অর্থনীতির এই বেহাল অবস্থার মধ্যে আন্তর্জাতিক রেটিং সংস্থা ইসরায়েলের রেটিংকে অবনমন করেছে। যেখানে ২০২৩ সালে রেটিং ছিল ‘এ প্লাস’ সেটি এখন করা হয়েছে ‘এ মাইনাস’। ফলে দেশটিতে বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। বলা আবশ্যক, ইসরায়েল একটি টুরিজমের দেশ। প্রতি বছর গড়ে টুরিজম থেকে আয় হয় ৫ বিলিয়ন ডলার। সেটি এখন প্রায় শূন্যের কোটায় এসে দাঁড়িয়েছে।

রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ইসরায়েলের ভাবমূর্তি নাজুক অবস্থার মধ্যে পড়েছে। বিশ্বের দেশে দেশে দেশটির বর্বরতা ও হিংস্রতা নিয়ে চরম নেতিবাচক প্রচারণা অব্যাহত রয়েছে। ফলে শুধু মুসলিম বিশ্বেই নয়, খোদ আমেরিকা ও পশ্চিমা বিশ্বের মানুষ বিক্ষোভে ফেটে পড়েছে। আমেরিকা ও পশ্চিমের দেশগুলোর অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা ইসলায়েলের বর্বরতার বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে। এই বিক্ষোভ দীর্ঘ মেয়াদে তেলআবিরের জন্য একটি অশনিসংকেত বলে বিষেশজ্ঞরা মত দিয়েছেন। বিশ্ব রাজনীতির মঞ্চে আমেরিকার সহযোগিতা ও সমর্থনে ইসরায়েল কতিপয় মুসলিম দেশের সঙ্গে শান্তি ও বন্ধুত্বপূর্ণ চুক্তি সম্পন্ন করেছিল। যেটি ‘আব্রাহাম চুক্তি’ নামে পরিচিতি। এর আওতায় মিসর, আমিরাত, বাহরাইন ও সৌদি আরব ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় নিয়োজিত ছিল। গাজা যুদ্ধের ফলে সেটি আপাতত থমকে গেছে। শুধু থমকেই যায়নি, বরং অনেকে সেই চুক্তি থেকে সরে গেছে, যা ইসরায়েলের জন্য চরম নিরাপত্তা ঝুঁকি তৈরি করেছে। এদিকে দক্ষিণ আফ্রিকা গাজায় চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন ও হত্যাযজ্ঞের জন্য ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা দায়ের করেছে, যেটিকে সমর্থন দিয়েছে মিসর।

উল্লেখ্য, মিসর হলো আব্রাহাম চুক্তিতে সই করা প্রথম দেশ। তা ছাড়া ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি দেশ ইসরায়েলবিরোধী মনোভাব ব্যক্ত করে তার কার্যক্রমের নিন্দা ও প্রতিবাদ করেছে।

এমতাবস্থায় গাজা যুদ্ধ অবসানের কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। ইসরায়েল গাজাকে একেবারে নিঃশেষ করে দিতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। ইসরায়েল হামাসকে নির্মূল করতেও বদ্ধপরিকর। তবে এক বছরের লড়াইয়ে হামাসের শক্তিকে ইসরায়েল কোনোক্রমেই নিস্তেজ করতে পারেনি। বরং হামাস আরও শক্তিশালী হয়ে সামগ্রিক আক্রমণ চালাচ্ছে এবং তীব্র প্রতিরোধ গড়ে তুলছে। দুনিয়াব্যাপী হামাসের প্রতি সমর্থন বেড়েছে। আর তাদের সাহসী লড়াই ও প্রতিরোধের জন্য প্রশংসিত হয়েছে।

ইসরায়েলের নিরাপত্তার অহংকার ‘আয়রন ডোম’ এখন অকার্যকর হয়ে পড়েছে। হুতি, হামাস, হিজবুল্লাহ ও মাঝেমধ্যে ইরানের চতুর্মুখী আক্রমণের মুখে ইসরায়েলের জনগণের এখন বেহাল অবস্থা। প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলোর অবিরাম মিসাইল হামলা এবং গোলার ভয়ে ইসরায়েলের নাগরিকরা প্রায় প্রতিদিন কয়েকবার বাংকারে আশ্রয় নিতে বাধ্য হচ্ছে। এটা দেশটির নাগরিকদের জন্য অস্বস্তিকর এবং চরম ভীতিকর বৈকী! তাই দেশের নাগরিকরা প্রতিনিয়ত প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও তার সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ প্রদর্শন করছে। শুধু তাই নয়, স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু এবং তাঁর মন্ত্রিসভার সদস্যরা পর্যন্ত হামাস, হিজবুল্লাহ ও হুতির আক্রমণের ভয়ে বাংকারে আশ্রয় নিতে বাধ্য হচ্ছে। এমতাবস্থায় আন্তর্জাতিক অনেক বিশ্লেষকের মতে, ইসরায়েল একটি দুর্ভাগ্যজনক পতনের দিকেই অগ্রসর হচ্ছে। সামনের দিনগুলো সেদিকেই যাবে বলে আমাদের প্রত্যাশা।

লেখক : প্রাবন্ধিক, শিশুসাহিত্যিক, আন্তর্জাতিক ভাষ্যকার ও ব্যাংকার

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
ব্যবসাবাণিজ্য-শিল্প
এখনো অপেক্ষা
এখনো অপেক্ষা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
প্রেম দরিয়ায় সাঁতার শেখার পাঠশালা
সেই ভিয়েতনাম এখন
সেই ভিয়েতনাম এখন
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
সংবিধান সংশোধন না প্রণয়ন?
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
তারেক রহমান : যেতে হবে বহুদূর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
সর্বশেষ খবর
দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল
দেশের নারী ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো বিসিএল

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক
বেনাপোলে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় শাড়ি আটক

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা
নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার ডিকভেলা

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় হত্যা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী
চলন্ত ট্রেনে ঝুলে ভিডিও তৈরি করতে গিয়ে ছিটকে পড়লেন তরুণী

৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ
সিরিয়ার নৌঘাঁটি থেকে সরে যাচ্ছে রাশিয়ার যুদ্ধজাহাজ

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে তিন দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা
জয়পুরহাটে তিন দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌম্য-মিরাজের ফিফটিতে বিপদমুক্ত বাংলাদেশ
সৌম্য-মিরাজের ফিফটিতে বিপদমুক্ত বাংলাদেশ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পিরোজপুরে বিএনপির আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত
পিরোজপুরে বিএনপির আনন্দ র‌্যালি অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরের কাশিমপুরে কমিউনিটি পুলিশিং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু বিশ্বচ্যাম্পিয়ন গুকেশ
সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু বিশ্বচ্যাম্পিয়ন গুকেশ

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অভিযানে বাধা, কুষ্টিয়ায় ১০ ইটভাটা মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, কুষ্টিয়ায় ১০ ইটভাটা মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে
এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে

২২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ফিস্টুলা নির্মূলে ঢাকায় দু’দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু
ফিস্টুলা নির্মূলে ঢাকায় দু’দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু

২৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বরিশালে বাস মালিক সমিতিতে দুর্বৃত্তদের হানা
বরিশালে বাস মালিক সমিতিতে দুর্বৃত্তদের হানা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি
১৫ বছরের প্রেম, বয়ফ্রেন্ডকেই বিয়ে করলেন অভিনেত্রী কীর্তি

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সাংবাদিকদের বেতন পরিশোধে টালবাহানা ও চাকরিচ্যুতিতে ডিইউজে’র উদ্বেগ
সাংবাদিকদের বেতন পরিশোধে টালবাহানা ও চাকরিচ্যুতিতে ডিইউজে’র উদ্বেগ

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা, এক মঞ্চে শিবির-বৈষম্যবিরোধী-ছাত্র ইউনিয়ন

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি
ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে পলককে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি কষ্ট দেয়, দায় আমাদেরই : অনির্বাণ

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক
গণহত্যাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশে কোন নির্বাচন হতে পারে না: মামুনুল হক

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দুর্ঘটনায় চোখে আঘাত পেলেন অক্ষয়
দুর্ঘটনায় চোখে আঘাত পেলেন অক্ষয়

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কাশিমপুরে ডাকাতি
গাজীপুরের কাশিমপুরে ডাকাতি

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে দ্বিতীয় দিনেও জমজমাট ব্যাট-বলের লড়াই
সিলেটে দ্বিতীয় দিনেও জমজমাট ব্যাট-বলের লড়াই

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে শীতের তীব্রতায় বিপর্যস্ত জনজীবন
কুড়িগ্রামে শীতের তীব্রতায় বিপর্যস্ত জনজীবন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দিনে কমবে তাপমাত্রা, যে বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
৩ দিনে কমবে তাপমাত্রা, যে বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মালাইকার জীবনে রহস্যময় ‘প্রেমিক’!
অর্জুনের সঙ্গে বিচ্ছেদের পরই মালাইকার জীবনে রহস্যময় ‘প্রেমিক’!

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
ফরিদপুরে কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত
শেখ হাসিনার কোনো বক্তব্য সমর্থন করে না ভারত

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
বিজয় দিবসে রাষ্ট্রপতির সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি
কুখ্যাত জান্তা জেনারেলসহ শত শত মিয়ানমার সেনাকে আটক করেছে আরাকান আর্মি

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা
আজান শুনতে পাওয়ায় বেঁচে ফিরলেন অপহৃত অভিনেতা

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
মহার্ঘ ভাতা প্রণয়নে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি
পতাকা বৈঠকের পর ভারতীয় গরু ফেরত দিলো বিজিবি

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’
‘তারেক রহমানের নেতৃত্বে শুধু বিএনপি নয়, পুরো জাতি উপকৃত হবে’

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল
ওয়াসার ১৯ পদে তাকসিমের দেওয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বাতিল

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
শৈত্যপ্রবাহ নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শমী কায়সারের জামিন স্থগিত
শমী কায়সারের জামিন স্থগিত

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানালো রাশিয়া

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ ফি বাড়াল সরকার

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন
ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকির জামিন স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদন

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর
সিরিয়ার অস্থায়ী সরকারের জন্য সুখবর

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…
লিভ-টুগেদারে থাকতে পুলিশি নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন, অতঃপর…

২৩ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি
র‌্যাবের দ্বারা নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি : ডিজি

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই
সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে
পাপ থেকে বিরত থাকার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে

১৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ
২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার সূচি প্রকাশ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প
যাকে ইরানের বিশেষ দূত করতে পারেন ট্রাম্প

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা
ছাত্রী হেনস্তার অভিযোগ, ৩৭টি বাস আটকে রাখলো জাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে
যে কারণে এবার শীতের অনুভূতি বেশি হবে

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
আসাদ পতনের পর সিরিয়ায় পাঁচ শতাধিক হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল
ফেসবুক-ইনস্টাগ্রাম-হোয়াটসঅ্যাপ সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সচল

১৫ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল
দুদকের মামলায় গিয়াস উদ্দিন মামুনের খালাসের রায় বহাল

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য
ভর্তির সুযোগ দাবিতে ‘অনুত্তীর্ণ’ চিকিৎসকদের বিক্ষোভ, অবরুদ্ধ বিএসএমএমইউ উপাচার্য

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!
শি জিনপিংকে নিজের অভিষেকে আমন্ত্রণ জানালেন ট্রাম্প!

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা
ভালুকায় এক ওড়নায় স্বামী-স্ত্রীর আত্মহত্যা

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ
মিয়ানমারে সংঘাত: টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল বন্ধ

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার
ই-সিগারেট আমদানি নিষিদ্ধ করছে সরকার

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি
শেখ পরিবারের সিনেমায় ৩৭৮ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা
বিদেশি ঋণের বিশাল বোঝা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে
দেশ এখন মুক্তিযুদ্ধের উল্টো স্রোতে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে
তরুণরা আক্রান্ত হচ্ছে স্ট্রোকে

পেছনের পৃষ্ঠা

খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট
খাতুনগঞ্জে নতুন রূপে বাজার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারের জন্য হাহাকার
সারের জন্য হাহাকার

নগর জীবন

সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা
সুন্দরবন নিয়ে ৫৩ বছরেও নেই কোনো মহাপরিকল্পনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহবাগে বিক্ষোভ
শাহবাগে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে
ভারত ফেরত না দিলেও হাসিনার বিচারকাজ চলবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক
নতুন বার্তা নিয়ে ঢাকায় ওয়াহিদ সাদিক

শোবিজ

কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে
কোটি টাকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কমেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ
রাজধানীজুড়ে খোঁড়াখুঁড়ির দুর্ভোগ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কড়াকড়ি করে ১৩ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর
শীতেও উষ্ণতা ছড়ায় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর
সিরিয়ায় শান্তির ডাক অন্তর্র্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না
ভাসানীর পথে চললে কোনো বাধাই থাকবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট মোকাবিলায় বিকল্প  নেই রাজনৈতিক সরকারের
সংকট মোকাবিলায় বিকল্প নেই রাজনৈতিক সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে
ভারতীয় রুপির মান আরও তলানিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস
পাঁচ মাস পর ঢাকা থেকে জলপাইগুড়িতে মিতালী এক্সপ্রেস

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন
শান্তিপূর্ণভাবে মতপার্থক্য দূর করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ
চিন্ময়ের জামিন শুনানির আবেদন নাকচ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
বসুন্ধরা সিটিতে আজ প্রদর্শিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

মাঠে ময়দানে

সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত
সংস্কারে সমর্থন প্রধান উপদেষ্টাকে জাপানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার
এক যুগ পালিয়ে থাকার পর গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া
শীতের সবজি নিয়ে ব্যস্ত জয়া

শোবিজ

রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব
রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করব

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ পুলিশ সুপার বদলি
১২ পুলিশ সুপার বদলি

পেছনের পৃষ্ঠা