শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

ফের অভিযোগ পাকিস্তানি কূটনীতিকের বিরুদ্ধে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ফের অভিযোগ পাকিস্তানি কূটনীতিকের বিরুদ্ধে

ঢাকায় পাকিস্তান দূতাবাসের ভিসা কর্মকর্তা মাযহার খানের পর এবার ফারিনা আরশাদ। দূতাবাসটির ‘সেকেন্ড সেক্রেটারি’ (রাজনৈতিক) পদমর্যাদার সুন্দরী এই কর্মকর্তা বাংলাদেশে বসে এই দেশের বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর সব কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছেন। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে তিনি যেমন জঙ্গি নেটওয়ার্ক মনিটর করছেন, তেমনি জাল মুদ্রার ব্যবসাতেও নেপথ্যে থেকে পৃষ্ঠপোষকতা করে আসছেন। ইংরেজি, উর্দু ও বাংলায় অনর্গল কথা বলতে সক্ষম এই সুন্দরীর রূপের ফাঁদে ইতিমধ্যেই পা দিয়েছেন সরকারের কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী এবং চিকিত্সক। তাদের ব্ল্যাকমেইল করে সুন্দরী এই কূটনীতিক ভয়ঙ্কর স্বার্থ হাসিলে অনেক দূর এগিয়েও গেছেন— এমন তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহের পর সরকারের উচ্চ পর্যায়ে রীতিমতো তোলপাড় শুরু হয়েছে। সম্প্রতি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের হাতে চার জঙ্গি গ্রেফতারের পর তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে নড়েচড়ে বসেছে সরকারের ঊর্ধ্বতন মহল। এরই মধ্যে ফারিনা আরশাদের ভয়ঙ্কর কর্মকাণ্ডসহ নানা বিষয়ে ঢাকা মহানগর হাকিম আবদুল্লাহ আল মাসুদের আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন গ্রেফতার হওয়া ইদ্রিস শেখ ও মো. মকবুল শরীফ। ইদ্রিসের জবানিতে উঠে এসেছে ফারিনা আরশাদ সম্পর্কে পিলে চমকানো চাঞ্চল্যকর তথ্য। গত ২৮ নভেম্বর রাজধানীর উত্তরা ও খিলগাঁও থেকে জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি)-এর সদস্য ইদ্রিস শেখ, মো. মকবুল শরীফ, মো. সালাম ও মো. মোস্তফা জামানকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। এর মধ্যে ইদ্রিস শেখ ও মকবুল পাকিস্তানের পাসপোর্টধারী। সরকারি সূত্রগুলো বলছে, শুধু সরকারবিরোধী ভয়ঙ্কর জঙ্গি তত্পরতাই নয়, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ মুদ্রাবাজার ধ্বংস করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র করছিলেন এই সুন্দরী কূটনীতিক। জঙ্গি ও জাল মুদ্রার ব্যবসার অভিযোগ এনে গত বছর পাকিস্তান দূতাবাসের ভিসা কর্মকর্তা মাযহার খানকে বহিষ্কারের দাবি জানানো হয়। অভিযোগের পর তড়িঘড়ি করে তাকে প্রত্যাহার করে নেয় পাকিস্তান। এরপর জঙ্গি ও জাল মুদ্রার ব্যবসাসহ বাংলাদেশবিরোধী কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয় ফারিনাকে। সূত্র আরও বলছে, গ্রেফতারকৃত অনেকের দেওয়া তথ্য, সন্দেহভাজন দেশি-বিদেশি নাগরিকের সঙ্গে দেশবিরোধী কথোপকথনের রেকর্ডসহ আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণাদি সংযুক্ত করে পাকিস্তানি কূটনীতিক ফারিনা সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন এরই মধ্যে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে জমা দিয়েছে একটি সংস্থা। পাকিস্তান হাইকমিশনের এই কর্মকর্তার শিষ্টাচারবহির্ভূত কার্যক্রমের জন্য তাকে বাংলাদেশ থেকে বহিষ্কার ও পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে আসা ব্যক্তিদের ওপর কড়া নজরদারির সুপারিশ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, নাশকতার সঙ্গে পাকিস্তান দূতাবাসের সহকারী ভিসা কর্মকর্তা মাযহার খানের সম্পৃক্ততার বিষয়টি স্পর্শকাতর হওয়ায় দীর্ঘ অনুসন্ধান চালায় বাংলাদেশের একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা। পরবর্তীতে মাযহার খানকে পাকিস্তান দূতাবাস থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার পর তার নেটওয়ার্কের সমন্বয় করে আসছেন ফারিনা। তবে মাযহার খানের বহিষ্কারের পর ১৭টি চ্যানেলের মধ্যে ১০টি চ্যানেল বন্ধ হয়ে গেলেও বর্তমানে সাতটি চ্যানেল অতি গোপনে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। এই চ্যানেলের মধ্যে রয়েছে— ব্যবসায়ী, শিক্ষক, চিকিত্সক, সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। তবে ফারিনা নতুন করে সরকারের বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার মাধ্যমে নেটওয়ার্কের পরিধি আরও বিস্তৃত করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। ভিন্ন ভিন্ন পরিচয়ে তিনি এসব ব্যক্তির সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান। মাঝেমধ্যেই তাকে দেখা যায় পাকিস্তান দূতাবাসের পার্শ্ববর্তী অভিজাত রেস্টুরেন্ট ও বার ‘ঢাকা ক্যাপিটাল’-এ। শুধু তাই নয়, মাঝ রাতে তার দেখা মেলে পুরান ঢাকার কিছু খাবারের দোকানে। তবে সঙ্গে ভিন্ন মানুষ।

গ্রেফতারকৃতদের মুখে চাঞ্চল্যকর তথ্য : গত শনিবার রাজধানীর উত্তরা ও খিলগাঁও থেকে জেএমবি সদস্য ইদ্রিস শেখ, মো. মকবুল শরীফ, মো. সালাম ও মো. মোস্তফা জামানের দেওয়া তথ্যে রীতিমতো চোখ কপালে উঠে গেছে ডিবি কর্মকর্তাদের। ফারিনা আরশাদের সঙ্গে পরিচয়ের বিষয়ে ইদ্রিস জানায়, সে ২০০৭ সালে স্থায়ীভাবে ঢাকায় চলে এসে প্রথমে কাপড়ের ব্যবসা শুরু করে। তবে ২০১২ সালের পরে এয়ার টিকিটিং ও ভিসা প্রসেসিংয়ের ব্যবসার সময় বাবুল এবং পরবর্তীতে তার মাধ্যমেই কামাল নামের এক লোকের সঙ্গে পরিচয় হয়। কামাল নিজেকে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার লোক পরিচয় দিয়েছিল। ঘনঘন টিকিট করিয়ে দেওয়ার কারণে বাবুলের কাছে তার অনেক টাকা বাকি পড়ে। একপর্যায়ে বাবুল পাকিস্তানে চলে যায়। সেখানে গিয়ে সে ফারিনা আরশাদের মোবাইল নাম্বার দেয়। বাবুলের মাধ্যমেই মূলত তার ফারিনার সঙ্গে পরিচয় বলে দাবি করে সে। ইদ্রিস আরও দাবি করে, ফারিনার সঙ্গে পরিচয়ের কিছু দিন পরই ঢাকা বিমানবন্দরে জাল ভারতীয় রুপিসহ ধরা পড়ে সে। পরবর্তীতে বাবুলের মাধ্যমে সে জানতে পারে ওই ব্যক্তি ফারিনা আরশাদের কারণেই ফেঁসে গেছে। ইদ্রিস আরও জানায়, সে প্রথমে পাকিস্তানের এক স্কুল শিক্ষক শাহনাজ বেগমকে বিয়ে করেছিল। ওই ঘরে মোহাম্মদ আদিল নামের এক ছেলে রয়েছে। পরবর্তীতে দেশে ফিরে ২০০০ সালে বাংলাদেশে তার পাশের গ্রামের মনোয়ারা বেগমকে বিয়ে করে। এই সংসারে তার এক ছেলে দুই মেয়ে রয়েছে। ২০০২ সালে সে করাচির রাজনৈতিক দল পাক মুসলিম অ্যালায়েন্সের হয়ে জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেয়।  সূত্র জানায়, ইদ্রিস শেখকে উত্তরা থেকে আটকের সঙ্গে সঙ্গেই সে নিজেকে প্রধানমন্ত্রীর আত্মীয় পরিচয় দিয়েছিল। শুধু তাই নয়, বঙ্গবন্ধুর কবরের জায়গাও তাদের পরিবারের দেওয়া বলে জানায় সে। ২০১১ সালের ১ মে ইদ্রিসকে এক শীর্ষ জঙ্গির বাসা থেকে গ্রেফতার করেছিল র্যাব। ওই সময় তার কাছ থেকে ৪৭টি পাসপোর্ট উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় বিমানবন্দর থানায় একটি মামলা হয়। প্রশাসনের কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, পুলিশ, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, সিভিল এভিয়েশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী, আদম ব্যবসায়ী, জাল মুদ্রা ও হুন্ডি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের প্রমাণ পেয়েছেন তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। এর বাইরে পাকিস্তানের করাচিতে ইকরাহ্ নামের একটি মাদ্রাসা রয়েছে ইদ্রিস শেখের। ওই মাদ্রাসার ছাত্রদের নিয়মিত তালেবানে পাঠানো হতো। পাকিস্তানেই একাধিক শাখা রয়েছে ইকরাহ্র। সূত্র আরও জানায়, ইদ্রিসের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রক্ষা করতেন দূতাবাস কর্মকর্তা ফারিনা। মাঝেমাঝেই তিনি নিজে গাড়ি চালিয়ে রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদ এলাকায় যেতেন। সেখান থেকেই তিনি ইদ্রিসকে তার গাড়িতে করে নিয়ে আসতেন বলে জানিয়েছেন একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, গত এক বছরের বিভিন্ন সময় দায়ের হওয়া জাল মুদ্রা সংশ্লিষ্ট ১৩টি মামলার কাগজপত্রের কপি পাওয়া গেছে ইদ্রিসের কাছ থেকে। ওই মামলাগুলো নিয়ে তদবির করছিল ইদ্রিস। তিনি আরও বলেন, ইদ্রিস শেখের কাছ থেকে উদ্ধারকৃত ‘স্পাই মোবাইল’ দিয়ে রাষ্ট্রের অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাচার করতেন তিনি। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ওই মোবাইলে মাত্র পাঁচটি সেল ফোন নম্বর ছিল। সেটের নিজস্ব নম্বর হিসেবে রয়েছে একটি বিদেশি নম্বর। তাতে ক্যাপ্টেন অসীম নামে সেভ করা এক ব্যক্তির সেলফোন নম্বর রয়েছে। তিনি আরও বলেন, সেল ফোনটিতে ইমার্জেন্সি অ্যালার্ট সিস্টেম ছাড়াও বিশেষভাবে ইনস্টল করা রয়েছে সিকিউরিটি লগিং সিস্টেম। সাধারণত বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রভাবশালী গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা এই সেল ফোন ব্যবহার করে।

যেভাবে সন্ধান মেলে জঙ্গিদের : চলতি বছরের ১৫ এপ্রিল জাল মুদ্রা ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার বিহারী সাজ্জাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা দুটি ব্যাগের একটি ছিল পিআইএ কর্মকর্তা মোস্তফা জামানের। দীর্ঘদিন পর্যবেক্ষণে রাখার পর গত শনিবার তাকে গ্রেফতার করা হয়। তার কাছ থেকেই সন্ধান মেলে পাকিস্তানি পাসপোর্টধারী জেএমবি সদস্য মকবুলের। সর্বশেষ আবিষ্কার করা হয় রহস্যমানব ইদ্রিস শেখকে।

সূত্র জানায়, পাকিস্তান থেকেই বিমানে করে আনা হচ্ছে জাল ভারতীয় রুপি। মধ্যপ্রাচ্য থেকে চোরাচালান হয়ে আসছে সোনা। জাল রুপি এই দেশে বাজারজাতকরণ হচ্ছে রাজশাহী ও যশোরের সীমান্ত এলাকায় মাদক ব্যবসার মাধ্যমে। একইভাবে সোনা চোরাচালানেরও একটি বড় অংশ পাঠানো হচ্ছে ভারতে। এসব ক্ষেত্রে ব্যবহার হচ্ছে জাল টাকা ও রুপি। পুরো প্রক্রিয়া চলছে একটি ভয়ঙ্কর গোপন পাকিস্তানি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে। বাংলাদেশে অবস্থান করে এই অপকর্ম করে যাচ্ছে পাকিস্তানিরা। এই নেটওয়ার্কের অর্থ ব্যয় হচ্ছে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদে। লাখ লাখ ভারতীয় জাল রুপিসহ একাধিক পাকিস্তানি গ্রেফতার হওয়া, জাল মুদ্রার সঙ্গে পাকিস্তান দূতাবাসের এক কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতা এবং সর্বশেষ গতকাল পাকিস্তান এয়ারলাইনসের (পিআইএ) এক কর্মকর্তা আটক হওয়ার পর বেরিয়ে এসেছে পাকিস্তানি এই নেটওয়ার্কের তথ্য।

নজরদারিতে আনা হয়েছে পাকিস্তান দূতাবাস ও এয়ারলাইনসের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ১০ জানুয়ারি থেকে অদ্যাবধি মোট ছয় কোটি ভারতীয় জাল রুপি উদ্ধার করেছে গোয়েন্দারা। এ ছাড়া গত ২০ মাসে কেবল শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকেই ২১ কোটি ভারতীয় রুপি উদ্ধার করা হয়। গত ২৮ নভেম্বর রাতে পাকিস্তান এয়ারলাইনসের বাংলাদেশের সহকারী ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মো. মোস্তফা জামানকে গ্রেফতারের পর বিষয়টি আরও নিশ্চিত হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
সর্বশেষ খবর
“বেতন কম, খরচ বেশি”— রাজনীতি নিয়ে হতাশ কঙ্গনা
“বেতন কম, খরচ বেশি”— রাজনীতি নিয়ে হতাশ কঙ্গনা

এই মাত্র | শোবিজ

চট্টগ্রামে যুবদল নেতা বাদশা বহিষ্কার
চট্টগ্রামে যুবদল নেতা বাদশা বহিষ্কার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কানাডায় কপিল শর্মার ক্যাফেতে গুলি, দায় স্বীকার খালিস্তানি নেতার
কানাডায় কপিল শর্মার ক্যাফেতে গুলি, দায় স্বীকার খালিস্তানি নেতার

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বগুড়ায় জিয়াবাড়ীতে ‘জিয়া সাজারাহ্’ ও ‘মমতাময়ী খালেদা জিয়া’ কবিতার ফলক উদ্বোধন
বগুড়ায় জিয়াবাড়ীতে ‘জিয়া সাজারাহ্’ ও ‘মমতাময়ী খালেদা জিয়া’ কবিতার ফলক উদ্বোধন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিকৃবিতে ‘শহীদ মুগ্ধ কর্নার উদ্বোধন
সিকৃবিতে ‘শহীদ মুগ্ধ কর্নার উদ্বোধন

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১১ বছর পর কলমাকান্দা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
১১ বছর পর কলমাকান্দা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন মাস পর জানা গেল আত্মহত্যা নয়, হত্যা
তিন মাস পর জানা গেল আত্মহত্যা নয়, হত্যা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘স্বৈরাচারী ব্যবস্থা যেন ফিরে না আসে, সে লক্ষ্যে কাজ করছে ঐকমত্য কমিশন’
‘স্বৈরাচারী ব্যবস্থা যেন ফিরে না আসে, সে লক্ষ্যে কাজ করছে ঐকমত্য কমিশন’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে এক রাতে ১০ গরু চুরি
সিরাজগঞ্জে এক রাতে ১০ গরু চুরি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে গ্রেফতার ৩০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত জেল পলাতক কয়েদি নজরুল
শেরপুরে গ্রেফতার ৩০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত জেল পলাতক কয়েদি নজরুল

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬২৩টি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে রাশিয়া : জেলেনস্কি
৬২৩টি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে রাশিয়া : জেলেনস্কি

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যার প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে বিক্ষোভ-সমাবেশ
রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যার প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে বিক্ষোভ-সমাবেশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট ১৪ জুলাই
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট ১৪ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে ‘অপ্রতিরোধ্য’ পিএসজিকে থামাতে চায় চেলসি
ফাইনালে ‘অপ্রতিরোধ্য’ পিএসজিকে থামাতে চায় চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা
নেত্রকোনায় স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে হত্যার পর ১১ টুকরো, স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ১১ টুকরো, স্বামী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাথর মেরে বর্বরোচিত হত্যার প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় বিক্ষোভ
পাথর মেরে বর্বরোচিত হত্যার প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে তিন হাজার রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
বাগেরহাটে তিন হাজার রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম তরুণদের দেশপ্রেমের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত’
‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম তরুণদের দেশপ্রেমের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিম জং উনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
কিম জং উনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যা, রাবি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যা, রাবি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
দেশে হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিতাসে গলাকাটা লাশের পরিচয় মিলেছে
তিতাসে গলাকাটা লাশের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীর পদ্মাপাড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
রাজবাড়ীর পদ্মাপাড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ভটভটি উল্টে প্রাণ গেল চালকের
বগুড়ায় ভটভটি উল্টে প্রাণ গেল চালকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের
পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ