শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

ফের অভিযোগ পাকিস্তানি কূটনীতিকের বিরুদ্ধে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ফের অভিযোগ পাকিস্তানি কূটনীতিকের বিরুদ্ধে

ঢাকায় পাকিস্তান দূতাবাসের ভিসা কর্মকর্তা মাযহার খানের পর এবার ফারিনা আরশাদ। দূতাবাসটির ‘সেকেন্ড সেক্রেটারি’ (রাজনৈতিক) পদমর্যাদার সুন্দরী এই কর্মকর্তা বাংলাদেশে বসে এই দেশের বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর সব কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছেন। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে তিনি যেমন জঙ্গি নেটওয়ার্ক মনিটর করছেন, তেমনি জাল মুদ্রার ব্যবসাতেও নেপথ্যে থেকে পৃষ্ঠপোষকতা করে আসছেন। ইংরেজি, উর্দু ও বাংলায় অনর্গল কথা বলতে সক্ষম এই সুন্দরীর রূপের ফাঁদে ইতিমধ্যেই পা দিয়েছেন সরকারের কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী এবং চিকিত্সক। তাদের ব্ল্যাকমেইল করে সুন্দরী এই কূটনীতিক ভয়ঙ্কর স্বার্থ হাসিলে অনেক দূর এগিয়েও গেছেন— এমন তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহের পর সরকারের উচ্চ পর্যায়ে রীতিমতো তোলপাড় শুরু হয়েছে। সম্প্রতি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের হাতে চার জঙ্গি গ্রেফতারের পর তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে নড়েচড়ে বসেছে সরকারের ঊর্ধ্বতন মহল। এরই মধ্যে ফারিনা আরশাদের ভয়ঙ্কর কর্মকাণ্ডসহ নানা বিষয়ে ঢাকা মহানগর হাকিম আবদুল্লাহ আল মাসুদের আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন গ্রেফতার হওয়া ইদ্রিস শেখ ও মো. মকবুল শরীফ। ইদ্রিসের জবানিতে উঠে এসেছে ফারিনা আরশাদ সম্পর্কে পিলে চমকানো চাঞ্চল্যকর তথ্য। গত ২৮ নভেম্বর রাজধানীর উত্তরা ও খিলগাঁও থেকে জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি)-এর সদস্য ইদ্রিস শেখ, মো. মকবুল শরীফ, মো. সালাম ও মো. মোস্তফা জামানকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। এর মধ্যে ইদ্রিস শেখ ও মকবুল পাকিস্তানের পাসপোর্টধারী। সরকারি সূত্রগুলো বলছে, শুধু সরকারবিরোধী ভয়ঙ্কর জঙ্গি তত্পরতাই নয়, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ মুদ্রাবাজার ধ্বংস করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র করছিলেন এই সুন্দরী কূটনীতিক। জঙ্গি ও জাল মুদ্রার ব্যবসার অভিযোগ এনে গত বছর পাকিস্তান দূতাবাসের ভিসা কর্মকর্তা মাযহার খানকে বহিষ্কারের দাবি জানানো হয়। অভিযোগের পর তড়িঘড়ি করে তাকে প্রত্যাহার করে নেয় পাকিস্তান। এরপর জঙ্গি ও জাল মুদ্রার ব্যবসাসহ বাংলাদেশবিরোধী কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয় ফারিনাকে। সূত্র আরও বলছে, গ্রেফতারকৃত অনেকের দেওয়া তথ্য, সন্দেহভাজন দেশি-বিদেশি নাগরিকের সঙ্গে দেশবিরোধী কথোপকথনের রেকর্ডসহ আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণাদি সংযুক্ত করে পাকিস্তানি কূটনীতিক ফারিনা সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন এরই মধ্যে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে জমা দিয়েছে একটি সংস্থা। পাকিস্তান হাইকমিশনের এই কর্মকর্তার শিষ্টাচারবহির্ভূত কার্যক্রমের জন্য তাকে বাংলাদেশ থেকে বহিষ্কার ও পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে আসা ব্যক্তিদের ওপর কড়া নজরদারির সুপারিশ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, নাশকতার সঙ্গে পাকিস্তান দূতাবাসের সহকারী ভিসা কর্মকর্তা মাযহার খানের সম্পৃক্ততার বিষয়টি স্পর্শকাতর হওয়ায় দীর্ঘ অনুসন্ধান চালায় বাংলাদেশের একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা। পরবর্তীতে মাযহার খানকে পাকিস্তান দূতাবাস থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার পর তার নেটওয়ার্কের সমন্বয় করে আসছেন ফারিনা। তবে মাযহার খানের বহিষ্কারের পর ১৭টি চ্যানেলের মধ্যে ১০টি চ্যানেল বন্ধ হয়ে গেলেও বর্তমানে সাতটি চ্যানেল অতি গোপনে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। এই চ্যানেলের মধ্যে রয়েছে— ব্যবসায়ী, শিক্ষক, চিকিত্সক, সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। তবে ফারিনা নতুন করে সরকারের বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার মাধ্যমে নেটওয়ার্কের পরিধি আরও বিস্তৃত করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। ভিন্ন ভিন্ন পরিচয়ে তিনি এসব ব্যক্তির সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান। মাঝেমধ্যেই তাকে দেখা যায় পাকিস্তান দূতাবাসের পার্শ্ববর্তী অভিজাত রেস্টুরেন্ট ও বার ‘ঢাকা ক্যাপিটাল’-এ। শুধু তাই নয়, মাঝ রাতে তার দেখা মেলে পুরান ঢাকার কিছু খাবারের দোকানে। তবে সঙ্গে ভিন্ন মানুষ।

গ্রেফতারকৃতদের মুখে চাঞ্চল্যকর তথ্য : গত শনিবার রাজধানীর উত্তরা ও খিলগাঁও থেকে জেএমবি সদস্য ইদ্রিস শেখ, মো. মকবুল শরীফ, মো. সালাম ও মো. মোস্তফা জামানের দেওয়া তথ্যে রীতিমতো চোখ কপালে উঠে গেছে ডিবি কর্মকর্তাদের। ফারিনা আরশাদের সঙ্গে পরিচয়ের বিষয়ে ইদ্রিস জানায়, সে ২০০৭ সালে স্থায়ীভাবে ঢাকায় চলে এসে প্রথমে কাপড়ের ব্যবসা শুরু করে। তবে ২০১২ সালের পরে এয়ার টিকিটিং ও ভিসা প্রসেসিংয়ের ব্যবসার সময় বাবুল এবং পরবর্তীতে তার মাধ্যমেই কামাল নামের এক লোকের সঙ্গে পরিচয় হয়। কামাল নিজেকে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার লোক পরিচয় দিয়েছিল। ঘনঘন টিকিট করিয়ে দেওয়ার কারণে বাবুলের কাছে তার অনেক টাকা বাকি পড়ে। একপর্যায়ে বাবুল পাকিস্তানে চলে যায়। সেখানে গিয়ে সে ফারিনা আরশাদের মোবাইল নাম্বার দেয়। বাবুলের মাধ্যমেই মূলত তার ফারিনার সঙ্গে পরিচয় বলে দাবি করে সে। ইদ্রিস আরও দাবি করে, ফারিনার সঙ্গে পরিচয়ের কিছু দিন পরই ঢাকা বিমানবন্দরে জাল ভারতীয় রুপিসহ ধরা পড়ে সে। পরবর্তীতে বাবুলের মাধ্যমে সে জানতে পারে ওই ব্যক্তি ফারিনা আরশাদের কারণেই ফেঁসে গেছে। ইদ্রিস আরও জানায়, সে প্রথমে পাকিস্তানের এক স্কুল শিক্ষক শাহনাজ বেগমকে বিয়ে করেছিল। ওই ঘরে মোহাম্মদ আদিল নামের এক ছেলে রয়েছে। পরবর্তীতে দেশে ফিরে ২০০০ সালে বাংলাদেশে তার পাশের গ্রামের মনোয়ারা বেগমকে বিয়ে করে। এই সংসারে তার এক ছেলে দুই মেয়ে রয়েছে। ২০০২ সালে সে করাচির রাজনৈতিক দল পাক মুসলিম অ্যালায়েন্সের হয়ে জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেয়।  সূত্র জানায়, ইদ্রিস শেখকে উত্তরা থেকে আটকের সঙ্গে সঙ্গেই সে নিজেকে প্রধানমন্ত্রীর আত্মীয় পরিচয় দিয়েছিল। শুধু তাই নয়, বঙ্গবন্ধুর কবরের জায়গাও তাদের পরিবারের দেওয়া বলে জানায় সে। ২০১১ সালের ১ মে ইদ্রিসকে এক শীর্ষ জঙ্গির বাসা থেকে গ্রেফতার করেছিল র্যাব। ওই সময় তার কাছ থেকে ৪৭টি পাসপোর্ট উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় বিমানবন্দর থানায় একটি মামলা হয়। প্রশাসনের কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, পুলিশ, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, সিভিল এভিয়েশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী, আদম ব্যবসায়ী, জাল মুদ্রা ও হুন্ডি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের প্রমাণ পেয়েছেন তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। এর বাইরে পাকিস্তানের করাচিতে ইকরাহ্ নামের একটি মাদ্রাসা রয়েছে ইদ্রিস শেখের। ওই মাদ্রাসার ছাত্রদের নিয়মিত তালেবানে পাঠানো হতো। পাকিস্তানেই একাধিক শাখা রয়েছে ইকরাহ্র। সূত্র আরও জানায়, ইদ্রিসের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রক্ষা করতেন দূতাবাস কর্মকর্তা ফারিনা। মাঝেমাঝেই তিনি নিজে গাড়ি চালিয়ে রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদ এলাকায় যেতেন। সেখান থেকেই তিনি ইদ্রিসকে তার গাড়িতে করে নিয়ে আসতেন বলে জানিয়েছেন একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, গত এক বছরের বিভিন্ন সময় দায়ের হওয়া জাল মুদ্রা সংশ্লিষ্ট ১৩টি মামলার কাগজপত্রের কপি পাওয়া গেছে ইদ্রিসের কাছ থেকে। ওই মামলাগুলো নিয়ে তদবির করছিল ইদ্রিস। তিনি আরও বলেন, ইদ্রিস শেখের কাছ থেকে উদ্ধারকৃত ‘স্পাই মোবাইল’ দিয়ে রাষ্ট্রের অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাচার করতেন তিনি। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ওই মোবাইলে মাত্র পাঁচটি সেল ফোন নম্বর ছিল। সেটের নিজস্ব নম্বর হিসেবে রয়েছে একটি বিদেশি নম্বর। তাতে ক্যাপ্টেন অসীম নামে সেভ করা এক ব্যক্তির সেলফোন নম্বর রয়েছে। তিনি আরও বলেন, সেল ফোনটিতে ইমার্জেন্সি অ্যালার্ট সিস্টেম ছাড়াও বিশেষভাবে ইনস্টল করা রয়েছে সিকিউরিটি লগিং সিস্টেম। সাধারণত বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রভাবশালী গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা এই সেল ফোন ব্যবহার করে।

যেভাবে সন্ধান মেলে জঙ্গিদের : চলতি বছরের ১৫ এপ্রিল জাল মুদ্রা ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার বিহারী সাজ্জাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা দুটি ব্যাগের একটি ছিল পিআইএ কর্মকর্তা মোস্তফা জামানের। দীর্ঘদিন পর্যবেক্ষণে রাখার পর গত শনিবার তাকে গ্রেফতার করা হয়। তার কাছ থেকেই সন্ধান মেলে পাকিস্তানি পাসপোর্টধারী জেএমবি সদস্য মকবুলের। সর্বশেষ আবিষ্কার করা হয় রহস্যমানব ইদ্রিস শেখকে।

সূত্র জানায়, পাকিস্তান থেকেই বিমানে করে আনা হচ্ছে জাল ভারতীয় রুপি। মধ্যপ্রাচ্য থেকে চোরাচালান হয়ে আসছে সোনা। জাল রুপি এই দেশে বাজারজাতকরণ হচ্ছে রাজশাহী ও যশোরের সীমান্ত এলাকায় মাদক ব্যবসার মাধ্যমে। একইভাবে সোনা চোরাচালানেরও একটি বড় অংশ পাঠানো হচ্ছে ভারতে। এসব ক্ষেত্রে ব্যবহার হচ্ছে জাল টাকা ও রুপি। পুরো প্রক্রিয়া চলছে একটি ভয়ঙ্কর গোপন পাকিস্তানি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে। বাংলাদেশে অবস্থান করে এই অপকর্ম করে যাচ্ছে পাকিস্তানিরা। এই নেটওয়ার্কের অর্থ ব্যয় হচ্ছে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদে। লাখ লাখ ভারতীয় জাল রুপিসহ একাধিক পাকিস্তানি গ্রেফতার হওয়া, জাল মুদ্রার সঙ্গে পাকিস্তান দূতাবাসের এক কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতা এবং সর্বশেষ গতকাল পাকিস্তান এয়ারলাইনসের (পিআইএ) এক কর্মকর্তা আটক হওয়ার পর বেরিয়ে এসেছে পাকিস্তানি এই নেটওয়ার্কের তথ্য।

নজরদারিতে আনা হয়েছে পাকিস্তান দূতাবাস ও এয়ারলাইনসের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ১০ জানুয়ারি থেকে অদ্যাবধি মোট ছয় কোটি ভারতীয় জাল রুপি উদ্ধার করেছে গোয়েন্দারা। এ ছাড়া গত ২০ মাসে কেবল শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকেই ২১ কোটি ভারতীয় রুপি উদ্ধার করা হয়। গত ২৮ নভেম্বর রাতে পাকিস্তান এয়ারলাইনসের বাংলাদেশের সহকারী ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মো. মোস্তফা জামানকে গ্রেফতারের পর বিষয়টি আরও নিশ্চিত হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্রাজিল সফরে প্রধান বিচারপতি
ব্রাজিল সফরে প্রধান বিচারপতি
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি
তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
সর্বশেষ খবর
গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী
গাজা সিটি ছেড়েছে আড়াই লক্ষাধিক বাসিন্দা: ইসরায়েলি সেনাবাহিনী

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ