শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

ফের অভিযোগ পাকিস্তানি কূটনীতিকের বিরুদ্ধে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ফের অভিযোগ পাকিস্তানি কূটনীতিকের বিরুদ্ধে

ঢাকায় পাকিস্তান দূতাবাসের ভিসা কর্মকর্তা মাযহার খানের পর এবার ফারিনা আরশাদ। দূতাবাসটির ‘সেকেন্ড সেক্রেটারি’ (রাজনৈতিক) পদমর্যাদার সুন্দরী এই কর্মকর্তা বাংলাদেশে বসে এই দেশের বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর সব কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছেন। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে তিনি যেমন জঙ্গি নেটওয়ার্ক মনিটর করছেন, তেমনি জাল মুদ্রার ব্যবসাতেও নেপথ্যে থেকে পৃষ্ঠপোষকতা করে আসছেন। ইংরেজি, উর্দু ও বাংলায় অনর্গল কথা বলতে সক্ষম এই সুন্দরীর রূপের ফাঁদে ইতিমধ্যেই পা দিয়েছেন সরকারের কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী এবং চিকিত্সক। তাদের ব্ল্যাকমেইল করে সুন্দরী এই কূটনীতিক ভয়ঙ্কর স্বার্থ হাসিলে অনেক দূর এগিয়েও গেছেন— এমন তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহের পর সরকারের উচ্চ পর্যায়ে রীতিমতো তোলপাড় শুরু হয়েছে। সম্প্রতি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের হাতে চার জঙ্গি গ্রেফতারের পর তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে নড়েচড়ে বসেছে সরকারের ঊর্ধ্বতন মহল। এরই মধ্যে ফারিনা আরশাদের ভয়ঙ্কর কর্মকাণ্ডসহ নানা বিষয়ে ঢাকা মহানগর হাকিম আবদুল্লাহ আল মাসুদের আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন গ্রেফতার হওয়া ইদ্রিস শেখ ও মো. মকবুল শরীফ। ইদ্রিসের জবানিতে উঠে এসেছে ফারিনা আরশাদ সম্পর্কে পিলে চমকানো চাঞ্চল্যকর তথ্য। গত ২৮ নভেম্বর রাজধানীর উত্তরা ও খিলগাঁও থেকে জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি)-এর সদস্য ইদ্রিস শেখ, মো. মকবুল শরীফ, মো. সালাম ও মো. মোস্তফা জামানকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। এর মধ্যে ইদ্রিস শেখ ও মকবুল পাকিস্তানের পাসপোর্টধারী। সরকারি সূত্রগুলো বলছে, শুধু সরকারবিরোধী ভয়ঙ্কর জঙ্গি তত্পরতাই নয়, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ মুদ্রাবাজার ধ্বংস করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র করছিলেন এই সুন্দরী কূটনীতিক। জঙ্গি ও জাল মুদ্রার ব্যবসার অভিযোগ এনে গত বছর পাকিস্তান দূতাবাসের ভিসা কর্মকর্তা মাযহার খানকে বহিষ্কারের দাবি জানানো হয়। অভিযোগের পর তড়িঘড়ি করে তাকে প্রত্যাহার করে নেয় পাকিস্তান। এরপর জঙ্গি ও জাল মুদ্রার ব্যবসাসহ বাংলাদেশবিরোধী কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয় ফারিনাকে। সূত্র আরও বলছে, গ্রেফতারকৃত অনেকের দেওয়া তথ্য, সন্দেহভাজন দেশি-বিদেশি নাগরিকের সঙ্গে দেশবিরোধী কথোপকথনের রেকর্ডসহ আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণাদি সংযুক্ত করে পাকিস্তানি কূটনীতিক ফারিনা সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন এরই মধ্যে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে জমা দিয়েছে একটি সংস্থা। পাকিস্তান হাইকমিশনের এই কর্মকর্তার শিষ্টাচারবহির্ভূত কার্যক্রমের জন্য তাকে বাংলাদেশ থেকে বহিষ্কার ও পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশে আসা ব্যক্তিদের ওপর কড়া নজরদারির সুপারিশ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, নাশকতার সঙ্গে পাকিস্তান দূতাবাসের সহকারী ভিসা কর্মকর্তা মাযহার খানের সম্পৃক্ততার বিষয়টি স্পর্শকাতর হওয়ায় দীর্ঘ অনুসন্ধান চালায় বাংলাদেশের একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা। পরবর্তীতে মাযহার খানকে পাকিস্তান দূতাবাস থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার পর তার নেটওয়ার্কের সমন্বয় করে আসছেন ফারিনা। তবে মাযহার খানের বহিষ্কারের পর ১৭টি চ্যানেলের মধ্যে ১০টি চ্যানেল বন্ধ হয়ে গেলেও বর্তমানে সাতটি চ্যানেল অতি গোপনে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে আসছে। এই চ্যানেলের মধ্যে রয়েছে— ব্যবসায়ী, শিক্ষক, চিকিত্সক, সরকারি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা। তবে ফারিনা নতুন করে সরকারের বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার মাধ্যমে নেটওয়ার্কের পরিধি আরও বিস্তৃত করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। ভিন্ন ভিন্ন পরিচয়ে তিনি এসব ব্যক্তির সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান। মাঝেমধ্যেই তাকে দেখা যায় পাকিস্তান দূতাবাসের পার্শ্ববর্তী অভিজাত রেস্টুরেন্ট ও বার ‘ঢাকা ক্যাপিটাল’-এ। শুধু তাই নয়, মাঝ রাতে তার দেখা মেলে পুরান ঢাকার কিছু খাবারের দোকানে। তবে সঙ্গে ভিন্ন মানুষ।

গ্রেফতারকৃতদের মুখে চাঞ্চল্যকর তথ্য : গত শনিবার রাজধানীর উত্তরা ও খিলগাঁও থেকে জেএমবি সদস্য ইদ্রিস শেখ, মো. মকবুল শরীফ, মো. সালাম ও মো. মোস্তফা জামানের দেওয়া তথ্যে রীতিমতো চোখ কপালে উঠে গেছে ডিবি কর্মকর্তাদের। ফারিনা আরশাদের সঙ্গে পরিচয়ের বিষয়ে ইদ্রিস জানায়, সে ২০০৭ সালে স্থায়ীভাবে ঢাকায় চলে এসে প্রথমে কাপড়ের ব্যবসা শুরু করে। তবে ২০১২ সালের পরে এয়ার টিকিটিং ও ভিসা প্রসেসিংয়ের ব্যবসার সময় বাবুল এবং পরবর্তীতে তার মাধ্যমেই কামাল নামের এক লোকের সঙ্গে পরিচয় হয়। কামাল নিজেকে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার লোক পরিচয় দিয়েছিল। ঘনঘন টিকিট করিয়ে দেওয়ার কারণে বাবুলের কাছে তার অনেক টাকা বাকি পড়ে। একপর্যায়ে বাবুল পাকিস্তানে চলে যায়। সেখানে গিয়ে সে ফারিনা আরশাদের মোবাইল নাম্বার দেয়। বাবুলের মাধ্যমেই মূলত তার ফারিনার সঙ্গে পরিচয় বলে দাবি করে সে। ইদ্রিস আরও দাবি করে, ফারিনার সঙ্গে পরিচয়ের কিছু দিন পরই ঢাকা বিমানবন্দরে জাল ভারতীয় রুপিসহ ধরা পড়ে সে। পরবর্তীতে বাবুলের মাধ্যমে সে জানতে পারে ওই ব্যক্তি ফারিনা আরশাদের কারণেই ফেঁসে গেছে। ইদ্রিস আরও জানায়, সে প্রথমে পাকিস্তানের এক স্কুল শিক্ষক শাহনাজ বেগমকে বিয়ে করেছিল। ওই ঘরে মোহাম্মদ আদিল নামের এক ছেলে রয়েছে। পরবর্তীতে দেশে ফিরে ২০০০ সালে বাংলাদেশে তার পাশের গ্রামের মনোয়ারা বেগমকে বিয়ে করে। এই সংসারে তার এক ছেলে দুই মেয়ে রয়েছে। ২০০২ সালে সে করাচির রাজনৈতিক দল পাক মুসলিম অ্যালায়েন্সের হয়ে জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেয়।  সূত্র জানায়, ইদ্রিস শেখকে উত্তরা থেকে আটকের সঙ্গে সঙ্গেই সে নিজেকে প্রধানমন্ত্রীর আত্মীয় পরিচয় দিয়েছিল। শুধু তাই নয়, বঙ্গবন্ধুর কবরের জায়গাও তাদের পরিবারের দেওয়া বলে জানায় সে। ২০১১ সালের ১ মে ইদ্রিসকে এক শীর্ষ জঙ্গির বাসা থেকে গ্রেফতার করেছিল র্যাব। ওই সময় তার কাছ থেকে ৪৭টি পাসপোর্ট উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় বিমানবন্দর থানায় একটি মামলা হয়। প্রশাসনের কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, পুলিশ, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, সিভিল এভিয়েশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী, আদম ব্যবসায়ী, জাল মুদ্রা ও হুন্ডি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগের প্রমাণ পেয়েছেন তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। এর বাইরে পাকিস্তানের করাচিতে ইকরাহ্ নামের একটি মাদ্রাসা রয়েছে ইদ্রিস শেখের। ওই মাদ্রাসার ছাত্রদের নিয়মিত তালেবানে পাঠানো হতো। পাকিস্তানেই একাধিক শাখা রয়েছে ইকরাহ্র। সূত্র আরও জানায়, ইদ্রিসের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রক্ষা করতেন দূতাবাস কর্মকর্তা ফারিনা। মাঝেমাঝেই তিনি নিজে গাড়ি চালিয়ে রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদ এলাকায় যেতেন। সেখান থেকেই তিনি ইদ্রিসকে তার গাড়িতে করে নিয়ে আসতেন বলে জানিয়েছেন একাধিক প্রত্যক্ষদর্শী। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা জানান, গত এক বছরের বিভিন্ন সময় দায়ের হওয়া জাল মুদ্রা সংশ্লিষ্ট ১৩টি মামলার কাগজপত্রের কপি পাওয়া গেছে ইদ্রিসের কাছ থেকে। ওই মামলাগুলো নিয়ে তদবির করছিল ইদ্রিস। তিনি আরও বলেন, ইদ্রিস শেখের কাছ থেকে উদ্ধারকৃত ‘স্পাই মোবাইল’ দিয়ে রাষ্ট্রের অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাচার করতেন তিনি। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ওই মোবাইলে মাত্র পাঁচটি সেল ফোন নম্বর ছিল। সেটের নিজস্ব নম্বর হিসেবে রয়েছে একটি বিদেশি নম্বর। তাতে ক্যাপ্টেন অসীম নামে সেভ করা এক ব্যক্তির সেলফোন নম্বর রয়েছে। তিনি আরও বলেন, সেল ফোনটিতে ইমার্জেন্সি অ্যালার্ট সিস্টেম ছাড়াও বিশেষভাবে ইনস্টল করা রয়েছে সিকিউরিটি লগিং সিস্টেম। সাধারণত বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রভাবশালী গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা এই সেল ফোন ব্যবহার করে।

যেভাবে সন্ধান মেলে জঙ্গিদের : চলতি বছরের ১৫ এপ্রিল জাল মুদ্রা ব্যবসার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার বিহারী সাজ্জাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা দুটি ব্যাগের একটি ছিল পিআইএ কর্মকর্তা মোস্তফা জামানের। দীর্ঘদিন পর্যবেক্ষণে রাখার পর গত শনিবার তাকে গ্রেফতার করা হয়। তার কাছ থেকেই সন্ধান মেলে পাকিস্তানি পাসপোর্টধারী জেএমবি সদস্য মকবুলের। সর্বশেষ আবিষ্কার করা হয় রহস্যমানব ইদ্রিস শেখকে।

সূত্র জানায়, পাকিস্তান থেকেই বিমানে করে আনা হচ্ছে জাল ভারতীয় রুপি। মধ্যপ্রাচ্য থেকে চোরাচালান হয়ে আসছে সোনা। জাল রুপি এই দেশে বাজারজাতকরণ হচ্ছে রাজশাহী ও যশোরের সীমান্ত এলাকায় মাদক ব্যবসার মাধ্যমে। একইভাবে সোনা চোরাচালানেরও একটি বড় অংশ পাঠানো হচ্ছে ভারতে। এসব ক্ষেত্রে ব্যবহার হচ্ছে জাল টাকা ও রুপি। পুরো প্রক্রিয়া চলছে একটি ভয়ঙ্কর গোপন পাকিস্তানি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে। বাংলাদেশে অবস্থান করে এই অপকর্ম করে যাচ্ছে পাকিস্তানিরা। এই নেটওয়ার্কের অর্থ ব্যয় হচ্ছে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদে। লাখ লাখ ভারতীয় জাল রুপিসহ একাধিক পাকিস্তানি গ্রেফতার হওয়া, জাল মুদ্রার সঙ্গে পাকিস্তান দূতাবাসের এক কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতা এবং সর্বশেষ গতকাল পাকিস্তান এয়ারলাইনসের (পিআইএ) এক কর্মকর্তা আটক হওয়ার পর বেরিয়ে এসেছে পাকিস্তানি এই নেটওয়ার্কের তথ্য।

নজরদারিতে আনা হয়েছে পাকিস্তান দূতাবাস ও এয়ারলাইনসের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাকে। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ১০ জানুয়ারি থেকে অদ্যাবধি মোট ছয় কোটি ভারতীয় জাল রুপি উদ্ধার করেছে গোয়েন্দারা। এ ছাড়া গত ২০ মাসে কেবল শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকেই ২১ কোটি ভারতীয় রুপি উদ্ধার করা হয়। গত ২৮ নভেম্বর রাতে পাকিস্তান এয়ারলাইনসের বাংলাদেশের সহকারী ট্রাফিক ইন্সপেক্টর মো. মোস্তফা জামানকে গ্রেফতারের পর বিষয়টি আরও নিশ্চিত হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ আমিরাত প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ আমিরাত প্রথম টি-২০ আজ
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির মেয়াদ দুই দিন বাড়ল
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির মেয়াদ দুই দিন বাড়ল
সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা আবার রাজপথে নামছেন
সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা আবার রাজপথে নামছেন
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির ৯ মাস পার হলেও বড় পরিবর্তন হচ্ছে না
হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতির ৯ মাস পার হলেও বড় পরিবর্তন হচ্ছে না
বাংলাদেশি কর্মী নেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নেবে মালয়েশিয়া
২০ হাজার কোটি ডলারের চুক্তি ট্রাম্পের
২০ হাজার কোটি ডলারের চুক্তি ট্রাম্পের
করিডরের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
করিডরের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
সর্বশেষ খবর
শপথ গ্রহণ নিয়ে যা বললেন ইশরাক
শপথ গ্রহণ নিয়ে যা বললেন ইশরাক

এই মাত্র | নগর জীবন

ইউক্রেন-রাশিয়া শীর্ষ সম্মেলন যুদ্ধ অবসানে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: এরদোগান
ইউক্রেন-রাশিয়া শীর্ষ সম্মেলন যুদ্ধ অবসানে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: এরদোগান

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে উত্যক্তের প্রতিবাদকারী মা-বাবা নিরাপত্তাহীনতায়
বগুড়ায় মেয়েকে উত্যক্তের প্রতিবাদকারী মা-বাবা নিরাপত্তাহীনতায়

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমি ছাড়াও সেই আইনজীবীর হাতে অনেকেই যৌন হেনস্থার শিকার: নিমরিত
আমি ছাড়াও সেই আইনজীবীর হাতে অনেকেই যৌন হেনস্থার শিকার: নিমরিত

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

গড়াই নদী তীরের মাটি কাটায় জরিমানা
গড়াই নদী তীরের মাটি কাটায় জরিমানা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে চিংড়ির রেণু পোনা জব্দ
পিরোজপুরে চিংড়ির রেণু পোনা জব্দ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার আদমদীঘিতে নবাগত ইউএনওর সাথে মতবিনিময় সভা
বগুড়ার আদমদীঘিতে নবাগত ইউএনওর সাথে মতবিনিময় সভা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টির আহ্বান স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর
গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টির আহ্বান স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিঝিলে বাণিজ্যিক ভবনে আগুন
মতিঝিলে বাণিজ্যিক ভবনে আগুন

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার
নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবের বিজ্ঞাপন এবার আরও বেশি মনোযোগ ও অভিজ্ঞতা নষ্ট করবে
ইউটিউবের বিজ্ঞাপন এবার আরও বেশি মনোযোগ ও অভিজ্ঞতা নষ্ট করবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের কারাদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৩ বছর পর লিগ শিরোপার স্বাদ পেল মোহামেডান
২৩ বছর পর লিগ শিরোপার স্বাদ পেল মোহামেডান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় চোলাই মদসহ আটক ১
বগুড়ায় চোলাই মদসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিহাতীতে নারীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার
কালিহাতীতে নারীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মুন্সিগঞ্জে ভূমি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ
মুন্সিগঞ্জে ভূমি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে যুবক নিহত
ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিবিতে ফের দুদকের অভিযান
বিসিবিতে ফের দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাসারে ‘মাইজপাড়া’ খাল উদ্ধারে উপজেলা প্রশাসন
ডাসারে ‘মাইজপাড়া’ খাল উদ্ধারে উপজেলা প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় দুর্নীতিবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ
কুলাউড়ায় দুর্নীতিবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবসে দিনাজপুরে র‌্যালি ও সেমিনার
বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবসে দিনাজপুরে র‌্যালি ও সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেরাদিয়ায় পশুর হাট বসাতে দেওয়া হবে না: বনশ্রী সমমনা পরিষদ
মেরাদিয়ায় পশুর হাট বসাতে দেওয়া হবে না: বনশ্রী সমমনা পরিষদ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চালককে অজ্ঞান করে ইজিবাইক ছিনতাই
চালককে অজ্ঞান করে ইজিবাইক ছিনতাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে