শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ আগস্ট, ২০১৭

নাফ নদের ওপারে আগুন এপারে শরণার্থীর ঢল

মিয়ানমারকে চাপ দিতে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান
ফারুক তাহের, টেকনাফ সীমান্ত থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
নাফ নদের ওপারে আগুন এপারে শরণার্থীর ঢল

বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ অব্যাহত আছে।  গতকালও ১০ থেকে ১৫ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ করেছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। তারা উখিয়ার কুতুপালং, টেকনাফের ল্যাদা ও নয়াবাজার মুছনী শরণার্থী ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছে। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের অন্তত ১৫ থেকে ২০টি রোহিঙ্গা পাড়ায় সেখানকার বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) ও সেনাবাহিনী নতুন করে আগুন দিয়েছে। নাফ নদের টেকনাফ সীমান্তের এপার থেকে ওপারের বিভীষিকাময় আগুন ও ধোঁয়ার কুণ্ডলী প্রত্যক্ষ্য করা গেছে। হেলিকপ্টার থেকে ছোট ছোট ককটেল বোমা ফেলে রোহিঙ্গা পাড়াগুলোয় আগুন দেওয়া হয় বলে আশ্রয় নেওয়া নতুন রোহিঙ্গা শরণার্থীরা জানিয়েছেন। নাফ নদের  ওপারে জ্বলছে সহিংসতার আগুন আর এপারে দিশাহারা শরণার্থীর ঢল। মিয়ানমারের ম্লু শহরের নোয়াপাড়া পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য মো. আবদুল হাকিমসহ কয়েকজন রোহিঙ্গা জানান, গতকাল সকাল থেকে নতুন করে আগুনে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে জাম্বুন্যাপাড়া, বালুখালী, ফুপখালী, কাউয়ার বিল, ফখালী, মগনামারসহ বেশ কয়েকটি রোহিঙ্গাপাড়া। এ সময় অনেকে আগুনে পুড়ে মারা যায় এবং বিজিপির নির্মম সহিংসতার শিকার হন বলে জানা গেছে। এর আগে গত সোম ও মঙ্গলবার টেকনাফ সীমান্তের রাখাইন রাজ্যের ভুছিঢং ও রাছিঢং এলাকার শীলখালী, আলতাং, কুল্লুং, খোয়াইংডং, মেরল্যা, ছমুন্যাপাড়া, রাজারবিল, পাদংছা, গদুছড়াসহ রোহিঙ্গা অধ্যুষিত পাড়াগুলো জ্বালিয়ে দেওয়া হয় বলে জানান মিয়ানমারের সাবেক এই ইউপি সদস্য। টেকনাফের ল্যাদা ও মুছনী অস্থায়ী শরণার্থী ক্যাম্পে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের কেউ কেউ তাদের পূর্বপরিচিত পুরনো শরণার্থীদের শিবিরে আশ্রয় নিলেও এখনো অনেককে খোলা আকাশের নিচে অবস্থান করতে দেখা গেছে। এ দুটি ক্যাম্পে নিবন্ধনভুক্ত শরণার্থী রয়েছে যথাক্রমে ৫০ হাজার ও ১৮ হাজার। গতকাল কুতুপালং শরণার্থী ক্যাম্পে ১০ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থীর অনুপ্রবেশ ঘটেছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। ঘুমধুমের জলপাইতলী ও তমব্রু সীমান্তে বিজিবির কর্ডনে থাকা প্রায় তিন হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী এখন সীমান্তের জিরো পয়েন্টেই রয়ে গেছে। রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে তারা নিদারুণ মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন।   রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ প্রসঙ্গে পালংখালী ইউপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নুরুল আবছার চৌধুরী জানান, দালালদের কারণেই রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ হচ্ছে। তাদের হাতে নানাভাবে রোহিঙ্গারা হয়রানির শিকারও হচ্ছেন বলে জানান তিনি।

ছয় হাজার রোহিঙ্গার ঝুঁকিপূর্ণ বাস : রোহিঙ্গা শরণার্থীর অনেকে টেকনাফ-উখিয়ার বিভিন্ন পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণ বসতি গড়ে তুলেছে। উখিয়ার বালুখালী পাহাড় এবং টেকনাফের ল্যাদা ও মুছনী পাহাড়ে প্রতিমুহূর্ত মৃত্যুঝুঁকি নিয়ে তারা দিন কাটাচ্ছে। কেবল বালুখালীর পাঁচটি পাহাড়েই ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাস করছে ৬ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা। এ যেন মৃত্যুর এক ঝুঁকি থেকে মুক্তি পেয়ে আরেক ঝুঁকিতে স্বেচ্ছায় পা রাখা। চলতি বর্ষা মৌসুমে পৃথক তিনটি পাহাড়ধসের ঘটনায় এখানে এক মহিলাসহ চারজনের প্রাণহানি ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি বর্ষা মৌসুমে এসব ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড় থেকে সরে যাওয়ার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাইকিং করা হলেও কেউ সাড়া দেয়নি। পালংখালী ইউপি চেয়ারম্যান মোজাফ্ফর আহমদ জানান, বর্ষার শুরুতেই তাদের (পাহাড়ে বসবাসরত রোহিঙ্গা) সতর্ক করা হয়েছিল।  কিন্তু তারা কেউ সরেনি। এ প্রসঙ্গে রোহিঙ্গা শরণার্থী নুরুল ইসলাম বলেন, আমরা কোনোমতে পাহাড়ে আশ্রয় নিয়েছি। এখান থেকে অন্য কোথাও সরে যাওয়ার জায়গাও নেই, সামর্থ্যও নেই। তাই ঝুঁকি নিয়েই থাকতে হয়।

মিয়ানমারকে চাপ দিতে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান : রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ বন্ধে মিয়ানমারকে চাপ দিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক ভারপ্রাপ্ত সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলিস ওয়েলস গতকাল সকালে তেজগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে দেখা করতে এলে এ আহ্বান জানান তিনি। বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাক্ষাতের বিভিন্ন বিষয়ে সাংবাদিকদের জানান। প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য উদ্ধৃত করে ইহসানুল করিম বলেন, ‘মানবিক বিবেচনায় আমরা বিপুলসংখ্যক রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়েছি এবং এটি আমাদের জন্য একটি বিরাট সমস্যা। এ জন্য মিয়ানমারের প্রতি প্রবল চাপ বাড়ানোর জন্য আপনাদের (যুক্তরাষ্ট্র) প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’

ইহসানুল করিম বলেন, এ সংকট নিয়ে মিয়ানমারের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে কিনা, সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী তা জানতে চাইলে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে’।

প্রেস সচিব বলেন, বৈঠকে সন্ত্রাসবাদের বিষয়ে বাংলাদেশের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করে কোনো দেশেই সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ড চালাতে দেওয়া হবে না। অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় বাংলাদেশের প্রশংসা করে সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, তারা চান সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় একসঙ্গে কাজ করতে। যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে থাকা বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফেরত দিতে সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মাধ্যমে আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

আলোচনায় দেশের গণমাধ্যমের প্রসঙ্গও এসেছে বলে জানান ইহসানুল করিম। এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, বাংলাদেশে গণমাধ্যম সম্পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করছে। আগে একটা টেলিভিশন চ্যানেল থাকলেও এখন দেশে ৪৪টি টেলিভিশন চ্যানেল অনুমোদনে এবং ২৪টি চ্যানেল সম্প্রচারে রয়েছে। পত্রিকা প্রকাশ হচ্ছে প্রায় ৭৫০টি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মিডিয়া সরকারের সমালোচনাও করছে। এখানে কোনো হস্তক্ষেপ নেই।

বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশের চমৎকার উন্নয়নের কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকারের মূল লক্ষ্য হচ্ছে গ্রামীণ অর্থনীতিকে শক্তিশালী করা। বেসরকারি খাতের উন্নয়ন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তার সরকার সব খাত বেসরকারি খাতে উন্মুক্ত করে দিয়েছে। নারীর ক্ষমতায়নে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের বর্ণনা দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকার রাষ্ট্রের সব পর্যায়ে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করেছে। তিনি বলেন, প্রশাসন, বিচার বিভাগ, শিক্ষা, সশস্ত্র বাহিনী এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার মতো সব ক্ষেত্রে দেশের নারী সমাজ উচ্চ পদে রয়েছে।

বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৯৬ সালের মাত্র ২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে দুই দেশের বাণিজ্য এখন বহু গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক তাৎপর্যপূর্ণ বৃদ্ধি পেয়েছে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র হচ্ছে বাংলাদেশের আরএমজি পণ্যের বৃহত্তম বাজার। মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন বিশেষ করে ৭ দশমিক ২৪ ভাগ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জনের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন।

এ সময় প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী, মুখ্য সচিব ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী এবং ঢাকাস্থ মার্কিন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স উপস্থিত ছিলেন।

কেউ না খেয়ে থাকবে না : এদিকে সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার কার্যালয়ে পৃথক এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, তার সরকার খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে ইতিমধ্যে বিদেশ থেকে খাদ্যশস্য আমদানি শুরু করেছে, যাতে দেশে খাদ্য সংকট দেখা না দেয়। ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার অনুদানের চেক গ্রহণের পর তিনি বলেন, আমাদের সরকারের লক্ষ্য হচ্ছে কেউই ক্ষুধার্ত ও গৃহহীন থাকবে না এবং সবাই স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষা পাবে। শেখ হাসিনা বলেন, বন্যার সময় যারা নদী ভাঙনে গৃহহীন হয়েছে, তাদের জন্য বাড়ি নির্মাণে ইতিমধ্যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি তাদের ক্ষতিগ্রস্ত ঘরবাড়ি পুনর্নির্মাণেও সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় এসেছে, তখনই গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালীকরণে কাজ করেছে। পাশাপাশি জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণের মাধ্যমে দেশকে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের দিকে এগিয়ে নিয়ে গেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বন্যাদুর্গত মানুষকে সহায়তা প্রদান ও পুনর্বাসনে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, যাতে তারা আবার নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে। তিনি বলেন, ভৌগোলিকভাবে বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যেখানে বার বার প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হানে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করে আসছে। আমরা ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই আমাদের সরকার খুবই সতর্ক রয়েছে এবং জীবন ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি সর্বনিম্ন পর্যায়ে রাখার জন্য আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
এনসিপিতে আছি থাকব
এনসিপিতে আছি থাকব
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
সর্বশেষ খবর
কি-বোর্ডে অক্ষরগুলো এলোমেলো থাকার রহস্য জানেন কি?
কি-বোর্ডে অক্ষরগুলো এলোমেলো থাকার রহস্য জানেন কি?

১৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এনসিএল শুরু আজ, নতুন করে যুক্ত হলো ময়মনসিংহ
এনসিএল শুরু আজ, নতুন করে যুক্ত হলো ময়মনসিংহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর জয় বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর জয় বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে
গাড়ি ও শিল্পে এলপিজির ব্যবহার বাড়ছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'
'বিএনপি ক্ষমতায় গেলে যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে'

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত
যাত্রাবাড়ীতে ছুরিকাঘাতে দুই স্কুলছাত্র আহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে
৭ বছর পর তারকা স্পিনারকে দলে ফেরাল জিম্বাবুয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত
৮ম ড্যাফোডিল ক্যাপ্টেন'স কাপ গলফ্ টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস
শান্তির বিশ্ব গড়তে জাতিসংঘকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে : ড. ইউনূস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে পানিতে ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় ঘরগিন্নি সাপ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর
পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল ৩ শিশুর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা
নারীদের রাজনৈতিক অংশগ্রহণে সাইবার বুলিং বড় বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ ব্যক্তির বস্তাবন্দি মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে
টাইফয়েড টিকা ইপিআই কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হবে

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান
লাকসামে কারাতে বেল্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজকের বাজারে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
২ দিন বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস
অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে স্পোর্টস

নগর জীবন

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের কাছে তুলে দিতে পারি না

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতি স্থিতিশীল করা এখন প্রধান লক্ষ্য : মার্কো রুবিও

পূর্ব-পশ্চিম