শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০১৭

কামিজ যখন সোয়েটার

তানিয়া জামান
প্রিন্ট ভার্সন
কামিজ যখন সোয়েটার

ফিউশনধর্মী পোশাকের কদর বরাবর। কারণ পোশাক রীতিতে রুচির পরিবর্তন সব সময়ই। আর সে রুচিতে যোগ হয়েছে জ্যাকেট টপস। কামিজের আদলে হলেও মূল কাজ সোয়েটারের। শীতে উষ্ণতা দিতেও জ্যাকেট টপস তুলনাহীন।

প্রতি বছরই ফ্যাশনের তালিকায় যোগ হয় নতুন কিছু। আবার হারিয়েও যায় অনেক। চাওয়া একটাই, নিজেকে ট্রেন্ডি দেখানো। এমনই যখন চাহিদা তখন ফ্যাশন ওয়ার্ল্ডে রাজত্ব চলছে জ্যাকেট টপসের, মেয়েরাও লুফে নিচ্ছে বেশ।  তাছাড়া শীতে পূর্ণ উষ্ণতা দিতে একটি জ্যাকেট টপসই যথেষ্ট।

 

শীত এলেই গরম কাপড়ের পরম আদরে জড়াতে চায় মন। আর তখন চোখের সামনে ভেসে ওঠে বাহারি ডিজাইনের রঙিন সব পশমি, মোটা ও গরম কাপড়ের মেলা। শীতের শুরুতেই নতুন ডিজাইনের হাজার পোশাক কিনে নিজের সংগ্রহে রাখাটা যেন জরুরি হয়ে পড়ে। তাই অনেকেই চিন্তা করেন এবার শীতে কোন পোশাক কিনব আর কোনটি ট্রেন্ডি হবে। শপিং করার আগে কী কী কিনবেন তার একটি তালিকা করলে ভুল হওয়ার আশঙ্কা কম হবে। যারা একটু ফ্যাশন-সচেতন তারা শপিংয়ে গিয়ে সবসময় ট্রেন্ডি পোশাকের খোঁজ করে থাকেন। আমাদের দেশে শীতের দাপট থাকে অল্প দিন। তার ওপর মেরু অঞ্চলের মতো তুষার না পড়ায় শীত কাপড় খুব বেশি ভারি না হলেও চলে।  এসব বুঝে আবহাওয়া উপযোগী পোশাকই আমাদের কেনা উচিত।

 

বরাবরই নারীদের পোশাকে রঙ, ডিজাইন আর ফেব্রিকের আদিক্ষেতা দেখা যায়। তাই তো শীত মানে তাদের কাছে অন্যরকম ভালো লাগার একটি ব্যাপার। এ সময় অনেক স্টাইলিশভাবে নিজেকে উপস্থাপন করা যায়। মেয়েরা এ সময় হাই নেক বা ভি নেক কার্ডিগান, ফুল স্লিভ টি-শার্ট, জ্যাকেট, শাল, পঞ্চ, ব্লেজার, হুডি ইত্যাদি পরতে পারেন। বাজারে কোন স্টাইল এলো আর কোনটি পুরনো হলো তার চেয়েও বেশি প্রয়োজন নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা। যুগের চাহিদা অনুসারে মেয়েদের সৌন্দর্য বাড়াতে কয়েক বছর ধরে চলছে জ্যাকেট টপসের আধিপত্য।

 

সাধারণত শীতের সোয়েটার বা গরম কাপড় বলতে আমরা এমন কিছু পোশাককে বুঝে থাকি যা সাধারণ পোশাকের ওপর জড়িয়ে শীত নিবারণ করা হয়। কিন্তু ফ্যাশন কি কখনো এক জায়গায় থেমে থাকে? উত্তরে অবশ্যই বলবেন— না। আপনি আমি সবাই সব সময় নতুনের খোঁজ করি। আর এই চাহিদাকে পূরণ করতে আবিষ্কার হয় ভিন্ন কিছু। হালের ট্রেন্ড অনুযায়ী পোশাকের রং, ফেব্রিক্স, এক্সেসরিজ সবকিছুতেই থাকে আধুনিক হাওয়া। এরই ধারাবাহিকতায় পোশাক রীতিতে সংস্কৃতির পরিবর্তিত রূপ আসতে থাকে। যোগ হতে থাকে আলাদা সংস্কৃতি। আবার সব কিছুর মিশেলে তৈরি হয় ফিউশনধর্মী পোশাক। শুধু ডিজাইনে নয়, ফিউশনের ছোঁয়া থাকে ফেব্রিক্সেও। যেমন ধরুন, উলের সঙ্গে যোগ হতে পারে ডেনিম বা খাদি। আবার খাদির মাঝে নকশা গড়ে তোলে উলের সুতা বা রেশমি সুতায়। কখনো যোগ হচ্ছে বাহারি বুননে তৈরি লেস। গুজরাটি, মারাঠি ফুলের মাঝে আসছে হাতের কাজের নিপুণ আভা। আবার একই পোশাকের জমিনে ডিজাইন হচ্ছে ফুল, লতা-পাতা বা বারবি ডলের ছবি দিয়ে। সেখানে সিল্ক, সুতি, খাদি, উল, পশমি, রেশমি সব কিছুর যোগ থাকে। এমনই কিছু পোশাক হলো সোয়েটারের আদলে কামিজ বা জ্যাকেট টপস। এসব পোশাকের মূল উপযোগিতা হলো শীত নিবারণের পাশাপাশি কামিজের পরিবর্তে শরীরে ট্রেন্ডি কোনো পোশাক জড়ানো। সাধারণ সোয়েটার ক্যাজুয়াল বা ইউজুয়াল পোশাকের ওপর পরতে হয়। কিন্তু জ্যাকেট টপস সরাসরি ক্যাজুয়াল পোশাক হিসেবে পরা যায়।

 

আমাদের দেশে স্বনামধন্য পোশাক ব্র্যান্ড কাপড় ই বাংলার স্বত্বাধিকারী মুরসালিন আহমেদ বিথুন জানান, ‘কামিজের আদলে গড়া ট্রেন্ডি শীতের পোশাকগুলোকে জ্যাকেট টপস বলা হচ্ছে। এই পোশাকটি একদিকে শীত নিবারণে জ্যাকেটের কাজ করছে, অপরদিকে আউটলুক থাকছে টপসের মতো। সেখানে কামিজের মতো ফুলেল মোটিভের ডিজাইন এবং নানা ধরনের এক্সেসরিজের ব্যবহার থাকছে।’ 

 

জ্যাকেট টপস ডেনিম প্যান্ট বা লেগিংসের সঙ্গে পরতে পারেন। নিচে লং টিউনিক থাকলে ভালো দেখাবে। এখন আসলে ওয়েস্টার্ন পোশাকের চলই বেশি। এ ধরনের টপস পরলে শিফন বা উলেনের লং মাফলার গলায় ঝুলিয়ে নিতে পারেন। দেশে লোকাল অনেক ভালো ব্র্যান্ড রয়েছে। সেখান থেকে কম বাজেটে পোশাকগুলো কেনা যাবে। যেগুলো একসঙ্গে অনেক ফ্যাশনেবল ও ট্রেন্ডি।

 

এবার পাশ্চাত্য ধারা অনুসরণ করে তৈরি করা হয়েছে মেয়েদের শীতপোশাক, বিশেষ করে সোয়েটারের দৈর্ঘ্য একটু বেশি ও স্ট্রাইপ সোয়েটার এবার বেশি চলছে। এগুলোকেও জ্যাকেট টপস বলা হয়। গলায় ওভার ফ্লিপ ডিজাইন ব্যবহার করা হয়েছে। এটি স্কার্ফের বিকল্প হিসেবে কাজ করে। শীতে অফিসে কর্মরত মেয়েদের পাশাপাশি অন্য মেয়েরাও শীতের ফ্যাশন হিসেবে পোশাকটি বেছে নিতে পারেন। এ ধরনের পোশাক শুধু আভিজাত্যই প্রকাশ করে না সঙ্গে করপোরেট লুকও বজায় রাখে। ফুলহাতার পাশাপাশি খাটো হাতার জ্যাকেট টপসও চলছে। কালো, সাদা, ক্রিম, ছাই, ধূসর ছাড়াও হলদে সবুজ, লাল, গোলাপি, নীল ইত্যাদি বিভিন্ন রঙের স্ট্রাইপ দেওয়া টপসগুলো প্রাধান্য পেয়েছে।

জ্যাকেট টপসের কোনোটি হতে পারে টি-শার্টের মতো। ডাবল লেয়ারে করা টপসটির উপরের অংশ বেশ ঢিলেঢালা আর নিচের অংশটি থাকে বডি ফিটিং। ঢিলেঢালা অংশটি ফিটিং অংশের সঙ্গে লাগানো থাকে। এর একেক অংশ একেক সময় ঝুল খেলতে থাকে হাঁটুর দিকে। ফেব্রিকের দিক দিয়ে ধরাবাধা কোনো নিয়ম নেই। এগুলো উল অথবা সিনথেটিক উভয়ের মধ্যে হতে পারে। অথবা পুরু গেঞ্জির কাপড়েও হতে পারে। কিছু টপস দেখবেন বাচ্চাদের ফ্রকের মতো। এমনকি বুক বা পেটের ওপর কুচি দেওয়া থাকতে পারে। সাধারণ কামিজের মতো এসব পোশাকে ডিজাইন বৈচিত্র্য থাকাটা স্বাভাবিক, আছেও তাই। কোনোটির বুকের অংশে বেশি কাজ আবার কিছু টপসে ঝুলের অংশে কাজ থাকে। বাজারে এমনো জ্যাকেট টপস পাবেন যা দেখতে অনেকটা কোর্টের মতো। তাতে থাকতে পারে একাধিক পকেট ও বাটনের বৈচিত্র্য। কামিজ স্টাইলের সোয়েটারগুলোতে গলা আর বুকের কাজে পাবেন দৃষ্টিনন্দন ডিজাইনের ব্যবহার। এসব সোয়েটারেও থাকতে পারে পকেট। একটু ঢিলেঢালা শেপের এসব কামিজে আপনাকে উপকার করবে সোয়েটারের মতো। আউটলুক সম্পূর্ণ সাধারণ কামিজ হলেও পার্থক্য বুঝবেন হাত দিয়ে ধরে দেখলে।

 

জ্যাকেট টপসের মধ্যে কিছু হতে পারে স্লিভলেস, যার উপরে আলাদা কোটি পরলে দারুণ মানিয়ে যায়। সেটিও হতে পারে উলের কাপড়ের। তবে অধিকাংশ কামিজেই থাকে লম্বা হাতা। পাতলা শালও খারাপ লাগবে না। মোটকথা, পোশাকটিই যখন জ্যাকেট আদলে টপস তাই আলাদা শীত পোশাকের প্রয়োজন খুব কম থাকে। এসব পোশাকের ডিজাইনে থাকে ফিউশনের ছোঁয়া। যেমন একই টপসে পাবেন কামিজ, পাঞ্জাবি আর সোয়েটারের আদল। কোনোটি হতে পারে ফতুয়ার মতো। কোনোটির ঘের অনেক বেশি। কোনোটি একদমই চাপা। তবে শীতের এসব কাপড় ফ্লেক্সিবল হওয়ায় পরতে অসুবিধা হয় না। এসব পোশাকের ওপরে দৃষ্টিনন্দন মাফলার বা পছন্দসই ওড়না পরতে পারেন। কেউ পঞ্চ পরতে পছন্দ করেন। এতে করে ওড়না ও শাল দুটির কাজই খুব ভালোভাবে হয়ে যায়। মাথায় দিতে পারেন উলেন টুপি আর পায়ে থাকতে পারে কনভার্স, কেডস অথবা সু। তবে এ ধরনের পোশাকের সঙ্গে হাইনেক সু হলে মেয়েদের দারুণ দেখায়। পায়ের জুতা বা মাথার টুপি সব সময় কালার ম্যাচিং না হলেও ব্যবহার্য সব অনুষঙ্গের ট্রেন্ড একই রাখা উচিত। হাল ফ্যাশনের এ যুগে আপনি কেন বাদ যাবেন ট্রেন্ডি লুক থেকে। অনায়াসে আপনিও বেছে নিতে পারেন এমন একটি পোশাক। বন্ধুদের আড্ডা, ক্লাস বা কোথাও বেড়াতে গেলে শীতের এই দিনে অনায়াসে পরতে পারেন এসব পোশাক। রঙের বৈচিত্র্য থাকায় হালকা ডিপ যে কোনো সাজের সঙ্গে মানানসই। পছন্দ অনুযায়ী লম্বা, খাটো বা প্রয়োজনমাফিক ঝুলে বেছে নিতে পারেন একটি কামিজ স্টাইলের সোয়েটার বা জ্যাকেট টপস। এ বছর পোশাকটি সংগ্রহ করতে চাইলে যেতে পারেন আমাদের দেশীয় যে কোনো ফ্যাশন হাউসে।  এ ছাড়াও ঢাকার নিউমার্কেট, মৌচাক মার্কেট, বেইলি রোড, ফরচুন মার্কেট, বসুন্ধরা শপিংমল, কর্ণফুলী গার্ডেন সিটিসহ  ছোট-বড় শীত পোশাকের মার্কেটে।  দামও থাকবে হাতের নাগালে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ক্যালিফোর্নিয়া মিউজিয়াম থেকে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া মিউজিয়াম থেকে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় দিশেহারা উপকূলের জেলেরা
একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় দিশেহারা উপকূলের জেলেরা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে সাংবাদিক প্রবেশে নতুন বিধিনিষেধ
হোয়াইট হাউসে সাংবাদিক প্রবেশে নতুন বিধিনিষেধ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে পেছনে ফেলে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন বাবর
রোহিতকে পেছনে ফেলে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন বাবর

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিরতি দিয়ে নাটকে ফিরছেন সারিকা
বিরতি দিয়ে নাটকে ফিরছেন সারিকা

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বন্ধ হচ্ছে অবৈধ ফোন, আপনার ফোন বৈধ কি না জানবেন কীভাবে
বন্ধ হচ্ছে অবৈধ ফোন, আপনার ফোন বৈধ কি না জানবেন কীভাবে

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা, কোনো দয়া দেখায়নি আরএসএফ
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা, কোনো দয়া দেখায়নি আরএসএফ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোড়া সুখবর দিলেন গার্দিওলা
জোড়া সুখবর দিলেন গার্দিওলা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে মিনিবাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষ, নিহত ২
কক্সবাজারে মিনিবাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষ, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন বুট হাতে পেয়ে এমবাপে বললেন, ‘অনেকবার জিততে চাই’
গোল্ডেন বুট হাতে পেয়ে এমবাপে বললেন, ‘অনেকবার জিততে চাই’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও টেস্ট অধিনায়কত্বে ফিরছেন শান্ত!
আবারও টেস্ট অধিনায়কত্বে ফিরছেন শান্ত!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধি স্থগিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধি স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল, দেহে নির্যাতনের চিহ্ন
৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল, দেহে নির্যাতনের চিহ্ন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
ঝাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ও ঐকমত্য কমিশন জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে
সরকার ও ঐকমত্য কমিশন জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসে হ্যালোইন উৎসবে মাতলেন ট্রাম্প
হোয়াইট হাউসে হ্যালোইন উৎসবে মাতলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় স্বপ্নপূরণের আশা
বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় স্বপ্নপূরণের আশা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আজ থেকে সেন্ট মার্টিনে যেতে পারবেন পর্যটকরা
আজ থেকে সেন্ট মার্টিনে যেতে পারবেন পর্যটকরা

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে মধ্যরাতে সিপিবি সাধারণ সম্পাদক সুমন আটক
সিলেটে মধ্যরাতে সিপিবি সাধারণ সম্পাদক সুমন আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশের সমর্থকদের ‘ভুয়া, ভুয়া’ স্লোগান পছন্দ হয়নি স্যামির
বাংলাদেশের সমর্থকদের ‘ভুয়া, ভুয়া’ স্লোগান পছন্দ হয়নি স্যামির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?
আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি
মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা