শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০১৭

কামিজ যখন সোয়েটার

তানিয়া জামান
প্রিন্ট ভার্সন
কামিজ যখন সোয়েটার

ফিউশনধর্মী পোশাকের কদর বরাবর। কারণ পোশাক রীতিতে রুচির পরিবর্তন সব সময়ই। আর সে রুচিতে যোগ হয়েছে জ্যাকেট টপস। কামিজের আদলে হলেও মূল কাজ সোয়েটারের। শীতে উষ্ণতা দিতেও জ্যাকেট টপস তুলনাহীন।

প্রতি বছরই ফ্যাশনের তালিকায় যোগ হয় নতুন কিছু। আবার হারিয়েও যায় অনেক। চাওয়া একটাই, নিজেকে ট্রেন্ডি দেখানো। এমনই যখন চাহিদা তখন ফ্যাশন ওয়ার্ল্ডে রাজত্ব চলছে জ্যাকেট টপসের, মেয়েরাও লুফে নিচ্ছে বেশ।  তাছাড়া শীতে পূর্ণ উষ্ণতা দিতে একটি জ্যাকেট টপসই যথেষ্ট।

 

শীত এলেই গরম কাপড়ের পরম আদরে জড়াতে চায় মন। আর তখন চোখের সামনে ভেসে ওঠে বাহারি ডিজাইনের রঙিন সব পশমি, মোটা ও গরম কাপড়ের মেলা। শীতের শুরুতেই নতুন ডিজাইনের হাজার পোশাক কিনে নিজের সংগ্রহে রাখাটা যেন জরুরি হয়ে পড়ে। তাই অনেকেই চিন্তা করেন এবার শীতে কোন পোশাক কিনব আর কোনটি ট্রেন্ডি হবে। শপিং করার আগে কী কী কিনবেন তার একটি তালিকা করলে ভুল হওয়ার আশঙ্কা কম হবে। যারা একটু ফ্যাশন-সচেতন তারা শপিংয়ে গিয়ে সবসময় ট্রেন্ডি পোশাকের খোঁজ করে থাকেন। আমাদের দেশে শীতের দাপট থাকে অল্প দিন। তার ওপর মেরু অঞ্চলের মতো তুষার না পড়ায় শীত কাপড় খুব বেশি ভারি না হলেও চলে।  এসব বুঝে আবহাওয়া উপযোগী পোশাকই আমাদের কেনা উচিত।

 

বরাবরই নারীদের পোশাকে রঙ, ডিজাইন আর ফেব্রিকের আদিক্ষেতা দেখা যায়। তাই তো শীত মানে তাদের কাছে অন্যরকম ভালো লাগার একটি ব্যাপার। এ সময় অনেক স্টাইলিশভাবে নিজেকে উপস্থাপন করা যায়। মেয়েরা এ সময় হাই নেক বা ভি নেক কার্ডিগান, ফুল স্লিভ টি-শার্ট, জ্যাকেট, শাল, পঞ্চ, ব্লেজার, হুডি ইত্যাদি পরতে পারেন। বাজারে কোন স্টাইল এলো আর কোনটি পুরনো হলো তার চেয়েও বেশি প্রয়োজন নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা। যুগের চাহিদা অনুসারে মেয়েদের সৌন্দর্য বাড়াতে কয়েক বছর ধরে চলছে জ্যাকেট টপসের আধিপত্য।

 

সাধারণত শীতের সোয়েটার বা গরম কাপড় বলতে আমরা এমন কিছু পোশাককে বুঝে থাকি যা সাধারণ পোশাকের ওপর জড়িয়ে শীত নিবারণ করা হয়। কিন্তু ফ্যাশন কি কখনো এক জায়গায় থেমে থাকে? উত্তরে অবশ্যই বলবেন— না। আপনি আমি সবাই সব সময় নতুনের খোঁজ করি। আর এই চাহিদাকে পূরণ করতে আবিষ্কার হয় ভিন্ন কিছু। হালের ট্রেন্ড অনুযায়ী পোশাকের রং, ফেব্রিক্স, এক্সেসরিজ সবকিছুতেই থাকে আধুনিক হাওয়া। এরই ধারাবাহিকতায় পোশাক রীতিতে সংস্কৃতির পরিবর্তিত রূপ আসতে থাকে। যোগ হতে থাকে আলাদা সংস্কৃতি। আবার সব কিছুর মিশেলে তৈরি হয় ফিউশনধর্মী পোশাক। শুধু ডিজাইনে নয়, ফিউশনের ছোঁয়া থাকে ফেব্রিক্সেও। যেমন ধরুন, উলের সঙ্গে যোগ হতে পারে ডেনিম বা খাদি। আবার খাদির মাঝে নকশা গড়ে তোলে উলের সুতা বা রেশমি সুতায়। কখনো যোগ হচ্ছে বাহারি বুননে তৈরি লেস। গুজরাটি, মারাঠি ফুলের মাঝে আসছে হাতের কাজের নিপুণ আভা। আবার একই পোশাকের জমিনে ডিজাইন হচ্ছে ফুল, লতা-পাতা বা বারবি ডলের ছবি দিয়ে। সেখানে সিল্ক, সুতি, খাদি, উল, পশমি, রেশমি সব কিছুর যোগ থাকে। এমনই কিছু পোশাক হলো সোয়েটারের আদলে কামিজ বা জ্যাকেট টপস। এসব পোশাকের মূল উপযোগিতা হলো শীত নিবারণের পাশাপাশি কামিজের পরিবর্তে শরীরে ট্রেন্ডি কোনো পোশাক জড়ানো। সাধারণ সোয়েটার ক্যাজুয়াল বা ইউজুয়াল পোশাকের ওপর পরতে হয়। কিন্তু জ্যাকেট টপস সরাসরি ক্যাজুয়াল পোশাক হিসেবে পরা যায়।

 

আমাদের দেশে স্বনামধন্য পোশাক ব্র্যান্ড কাপড় ই বাংলার স্বত্বাধিকারী মুরসালিন আহমেদ বিথুন জানান, ‘কামিজের আদলে গড়া ট্রেন্ডি শীতের পোশাকগুলোকে জ্যাকেট টপস বলা হচ্ছে। এই পোশাকটি একদিকে শীত নিবারণে জ্যাকেটের কাজ করছে, অপরদিকে আউটলুক থাকছে টপসের মতো। সেখানে কামিজের মতো ফুলেল মোটিভের ডিজাইন এবং নানা ধরনের এক্সেসরিজের ব্যবহার থাকছে।’ 

 

জ্যাকেট টপস ডেনিম প্যান্ট বা লেগিংসের সঙ্গে পরতে পারেন। নিচে লং টিউনিক থাকলে ভালো দেখাবে। এখন আসলে ওয়েস্টার্ন পোশাকের চলই বেশি। এ ধরনের টপস পরলে শিফন বা উলেনের লং মাফলার গলায় ঝুলিয়ে নিতে পারেন। দেশে লোকাল অনেক ভালো ব্র্যান্ড রয়েছে। সেখান থেকে কম বাজেটে পোশাকগুলো কেনা যাবে। যেগুলো একসঙ্গে অনেক ফ্যাশনেবল ও ট্রেন্ডি।

 

এবার পাশ্চাত্য ধারা অনুসরণ করে তৈরি করা হয়েছে মেয়েদের শীতপোশাক, বিশেষ করে সোয়েটারের দৈর্ঘ্য একটু বেশি ও স্ট্রাইপ সোয়েটার এবার বেশি চলছে। এগুলোকেও জ্যাকেট টপস বলা হয়। গলায় ওভার ফ্লিপ ডিজাইন ব্যবহার করা হয়েছে। এটি স্কার্ফের বিকল্প হিসেবে কাজ করে। শীতে অফিসে কর্মরত মেয়েদের পাশাপাশি অন্য মেয়েরাও শীতের ফ্যাশন হিসেবে পোশাকটি বেছে নিতে পারেন। এ ধরনের পোশাক শুধু আভিজাত্যই প্রকাশ করে না সঙ্গে করপোরেট লুকও বজায় রাখে। ফুলহাতার পাশাপাশি খাটো হাতার জ্যাকেট টপসও চলছে। কালো, সাদা, ক্রিম, ছাই, ধূসর ছাড়াও হলদে সবুজ, লাল, গোলাপি, নীল ইত্যাদি বিভিন্ন রঙের স্ট্রাইপ দেওয়া টপসগুলো প্রাধান্য পেয়েছে।

জ্যাকেট টপসের কোনোটি হতে পারে টি-শার্টের মতো। ডাবল লেয়ারে করা টপসটির উপরের অংশ বেশ ঢিলেঢালা আর নিচের অংশটি থাকে বডি ফিটিং। ঢিলেঢালা অংশটি ফিটিং অংশের সঙ্গে লাগানো থাকে। এর একেক অংশ একেক সময় ঝুল খেলতে থাকে হাঁটুর দিকে। ফেব্রিকের দিক দিয়ে ধরাবাধা কোনো নিয়ম নেই। এগুলো উল অথবা সিনথেটিক উভয়ের মধ্যে হতে পারে। অথবা পুরু গেঞ্জির কাপড়েও হতে পারে। কিছু টপস দেখবেন বাচ্চাদের ফ্রকের মতো। এমনকি বুক বা পেটের ওপর কুচি দেওয়া থাকতে পারে। সাধারণ কামিজের মতো এসব পোশাকে ডিজাইন বৈচিত্র্য থাকাটা স্বাভাবিক, আছেও তাই। কোনোটির বুকের অংশে বেশি কাজ আবার কিছু টপসে ঝুলের অংশে কাজ থাকে। বাজারে এমনো জ্যাকেট টপস পাবেন যা দেখতে অনেকটা কোর্টের মতো। তাতে থাকতে পারে একাধিক পকেট ও বাটনের বৈচিত্র্য। কামিজ স্টাইলের সোয়েটারগুলোতে গলা আর বুকের কাজে পাবেন দৃষ্টিনন্দন ডিজাইনের ব্যবহার। এসব সোয়েটারেও থাকতে পারে পকেট। একটু ঢিলেঢালা শেপের এসব কামিজে আপনাকে উপকার করবে সোয়েটারের মতো। আউটলুক সম্পূর্ণ সাধারণ কামিজ হলেও পার্থক্য বুঝবেন হাত দিয়ে ধরে দেখলে।

 

জ্যাকেট টপসের মধ্যে কিছু হতে পারে স্লিভলেস, যার উপরে আলাদা কোটি পরলে দারুণ মানিয়ে যায়। সেটিও হতে পারে উলের কাপড়ের। তবে অধিকাংশ কামিজেই থাকে লম্বা হাতা। পাতলা শালও খারাপ লাগবে না। মোটকথা, পোশাকটিই যখন জ্যাকেট আদলে টপস তাই আলাদা শীত পোশাকের প্রয়োজন খুব কম থাকে। এসব পোশাকের ডিজাইনে থাকে ফিউশনের ছোঁয়া। যেমন একই টপসে পাবেন কামিজ, পাঞ্জাবি আর সোয়েটারের আদল। কোনোটি হতে পারে ফতুয়ার মতো। কোনোটির ঘের অনেক বেশি। কোনোটি একদমই চাপা। তবে শীতের এসব কাপড় ফ্লেক্সিবল হওয়ায় পরতে অসুবিধা হয় না। এসব পোশাকের ওপরে দৃষ্টিনন্দন মাফলার বা পছন্দসই ওড়না পরতে পারেন। কেউ পঞ্চ পরতে পছন্দ করেন। এতে করে ওড়না ও শাল দুটির কাজই খুব ভালোভাবে হয়ে যায়। মাথায় দিতে পারেন উলেন টুপি আর পায়ে থাকতে পারে কনভার্স, কেডস অথবা সু। তবে এ ধরনের পোশাকের সঙ্গে হাইনেক সু হলে মেয়েদের দারুণ দেখায়। পায়ের জুতা বা মাথার টুপি সব সময় কালার ম্যাচিং না হলেও ব্যবহার্য সব অনুষঙ্গের ট্রেন্ড একই রাখা উচিত। হাল ফ্যাশনের এ যুগে আপনি কেন বাদ যাবেন ট্রেন্ডি লুক থেকে। অনায়াসে আপনিও বেছে নিতে পারেন এমন একটি পোশাক। বন্ধুদের আড্ডা, ক্লাস বা কোথাও বেড়াতে গেলে শীতের এই দিনে অনায়াসে পরতে পারেন এসব পোশাক। রঙের বৈচিত্র্য থাকায় হালকা ডিপ যে কোনো সাজের সঙ্গে মানানসই। পছন্দ অনুযায়ী লম্বা, খাটো বা প্রয়োজনমাফিক ঝুলে বেছে নিতে পারেন একটি কামিজ স্টাইলের সোয়েটার বা জ্যাকেট টপস। এ বছর পোশাকটি সংগ্রহ করতে চাইলে যেতে পারেন আমাদের দেশীয় যে কোনো ফ্যাশন হাউসে।  এ ছাড়াও ঢাকার নিউমার্কেট, মৌচাক মার্কেট, বেইলি রোড, ফরচুন মার্কেট, বসুন্ধরা শপিংমল, কর্ণফুলী গার্ডেন সিটিসহ  ছোট-বড় শীত পোশাকের মার্কেটে।  দামও থাকবে হাতের নাগালে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

৪১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

২২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাংবাদিক শফিকুর রহমানের স্মরণে শোকসভা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার
উৎসবমুখর পরিবেশে এ বছর শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন হবে : ডিএমপি কমিশনার

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত
কলাপাড়ায় মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজে নবীনবরন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত
মাদারীপুরের ডাসারে পুকুরে ডুবে দুই ভাই নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন
মাদারীপুরে দাফনের দেড় মাস পর ঠিকাদারের মরদেহ উত্তোলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প
রূপগঞ্জে শুরু হলো তিন দিনব্যাপী আইন শিক্ষার্থীদের বুট ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ফ্লোরিডায় তিন খুনের দায়ে এক ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম
সুযোগ পেলে সবসময় সেরাটা দিতে প্রস্তুত: নাসুম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ
চট্টগ্রামে তিন শতাধিক মানুষ পেল চিকিৎসা ও ওষুধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
পিআর পদ্ধতির কথা বলে নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন