শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০১৭

কামিজ যখন সোয়েটার

তানিয়া জামান
প্রিন্ট ভার্সন
কামিজ যখন সোয়েটার

ফিউশনধর্মী পোশাকের কদর বরাবর। কারণ পোশাক রীতিতে রুচির পরিবর্তন সব সময়ই। আর সে রুচিতে যোগ হয়েছে জ্যাকেট টপস। কামিজের আদলে হলেও মূল কাজ সোয়েটারের। শীতে উষ্ণতা দিতেও জ্যাকেট টপস তুলনাহীন।

প্রতি বছরই ফ্যাশনের তালিকায় যোগ হয় নতুন কিছু। আবার হারিয়েও যায় অনেক। চাওয়া একটাই, নিজেকে ট্রেন্ডি দেখানো। এমনই যখন চাহিদা তখন ফ্যাশন ওয়ার্ল্ডে রাজত্ব চলছে জ্যাকেট টপসের, মেয়েরাও লুফে নিচ্ছে বেশ।  তাছাড়া শীতে পূর্ণ উষ্ণতা দিতে একটি জ্যাকেট টপসই যথেষ্ট।

 

শীত এলেই গরম কাপড়ের পরম আদরে জড়াতে চায় মন। আর তখন চোখের সামনে ভেসে ওঠে বাহারি ডিজাইনের রঙিন সব পশমি, মোটা ও গরম কাপড়ের মেলা। শীতের শুরুতেই নতুন ডিজাইনের হাজার পোশাক কিনে নিজের সংগ্রহে রাখাটা যেন জরুরি হয়ে পড়ে। তাই অনেকেই চিন্তা করেন এবার শীতে কোন পোশাক কিনব আর কোনটি ট্রেন্ডি হবে। শপিং করার আগে কী কী কিনবেন তার একটি তালিকা করলে ভুল হওয়ার আশঙ্কা কম হবে। যারা একটু ফ্যাশন-সচেতন তারা শপিংয়ে গিয়ে সবসময় ট্রেন্ডি পোশাকের খোঁজ করে থাকেন। আমাদের দেশে শীতের দাপট থাকে অল্প দিন। তার ওপর মেরু অঞ্চলের মতো তুষার না পড়ায় শীত কাপড় খুব বেশি ভারি না হলেও চলে।  এসব বুঝে আবহাওয়া উপযোগী পোশাকই আমাদের কেনা উচিত।

 

বরাবরই নারীদের পোশাকে রঙ, ডিজাইন আর ফেব্রিকের আদিক্ষেতা দেখা যায়। তাই তো শীত মানে তাদের কাছে অন্যরকম ভালো লাগার একটি ব্যাপার। এ সময় অনেক স্টাইলিশভাবে নিজেকে উপস্থাপন করা যায়। মেয়েরা এ সময় হাই নেক বা ভি নেক কার্ডিগান, ফুল স্লিভ টি-শার্ট, জ্যাকেট, শাল, পঞ্চ, ব্লেজার, হুডি ইত্যাদি পরতে পারেন। বাজারে কোন স্টাইল এলো আর কোনটি পুরনো হলো তার চেয়েও বেশি প্রয়োজন নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা। যুগের চাহিদা অনুসারে মেয়েদের সৌন্দর্য বাড়াতে কয়েক বছর ধরে চলছে জ্যাকেট টপসের আধিপত্য।

 

সাধারণত শীতের সোয়েটার বা গরম কাপড় বলতে আমরা এমন কিছু পোশাককে বুঝে থাকি যা সাধারণ পোশাকের ওপর জড়িয়ে শীত নিবারণ করা হয়। কিন্তু ফ্যাশন কি কখনো এক জায়গায় থেমে থাকে? উত্তরে অবশ্যই বলবেন— না। আপনি আমি সবাই সব সময় নতুনের খোঁজ করি। আর এই চাহিদাকে পূরণ করতে আবিষ্কার হয় ভিন্ন কিছু। হালের ট্রেন্ড অনুযায়ী পোশাকের রং, ফেব্রিক্স, এক্সেসরিজ সবকিছুতেই থাকে আধুনিক হাওয়া। এরই ধারাবাহিকতায় পোশাক রীতিতে সংস্কৃতির পরিবর্তিত রূপ আসতে থাকে। যোগ হতে থাকে আলাদা সংস্কৃতি। আবার সব কিছুর মিশেলে তৈরি হয় ফিউশনধর্মী পোশাক। শুধু ডিজাইনে নয়, ফিউশনের ছোঁয়া থাকে ফেব্রিক্সেও। যেমন ধরুন, উলের সঙ্গে যোগ হতে পারে ডেনিম বা খাদি। আবার খাদির মাঝে নকশা গড়ে তোলে উলের সুতা বা রেশমি সুতায়। কখনো যোগ হচ্ছে বাহারি বুননে তৈরি লেস। গুজরাটি, মারাঠি ফুলের মাঝে আসছে হাতের কাজের নিপুণ আভা। আবার একই পোশাকের জমিনে ডিজাইন হচ্ছে ফুল, লতা-পাতা বা বারবি ডলের ছবি দিয়ে। সেখানে সিল্ক, সুতি, খাদি, উল, পশমি, রেশমি সব কিছুর যোগ থাকে। এমনই কিছু পোশাক হলো সোয়েটারের আদলে কামিজ বা জ্যাকেট টপস। এসব পোশাকের মূল উপযোগিতা হলো শীত নিবারণের পাশাপাশি কামিজের পরিবর্তে শরীরে ট্রেন্ডি কোনো পোশাক জড়ানো। সাধারণ সোয়েটার ক্যাজুয়াল বা ইউজুয়াল পোশাকের ওপর পরতে হয়। কিন্তু জ্যাকেট টপস সরাসরি ক্যাজুয়াল পোশাক হিসেবে পরা যায়।

 

আমাদের দেশে স্বনামধন্য পোশাক ব্র্যান্ড কাপড় ই বাংলার স্বত্বাধিকারী মুরসালিন আহমেদ বিথুন জানান, ‘কামিজের আদলে গড়া ট্রেন্ডি শীতের পোশাকগুলোকে জ্যাকেট টপস বলা হচ্ছে। এই পোশাকটি একদিকে শীত নিবারণে জ্যাকেটের কাজ করছে, অপরদিকে আউটলুক থাকছে টপসের মতো। সেখানে কামিজের মতো ফুলেল মোটিভের ডিজাইন এবং নানা ধরনের এক্সেসরিজের ব্যবহার থাকছে।’ 

 

জ্যাকেট টপস ডেনিম প্যান্ট বা লেগিংসের সঙ্গে পরতে পারেন। নিচে লং টিউনিক থাকলে ভালো দেখাবে। এখন আসলে ওয়েস্টার্ন পোশাকের চলই বেশি। এ ধরনের টপস পরলে শিফন বা উলেনের লং মাফলার গলায় ঝুলিয়ে নিতে পারেন। দেশে লোকাল অনেক ভালো ব্র্যান্ড রয়েছে। সেখান থেকে কম বাজেটে পোশাকগুলো কেনা যাবে। যেগুলো একসঙ্গে অনেক ফ্যাশনেবল ও ট্রেন্ডি।

 

এবার পাশ্চাত্য ধারা অনুসরণ করে তৈরি করা হয়েছে মেয়েদের শীতপোশাক, বিশেষ করে সোয়েটারের দৈর্ঘ্য একটু বেশি ও স্ট্রাইপ সোয়েটার এবার বেশি চলছে। এগুলোকেও জ্যাকেট টপস বলা হয়। গলায় ওভার ফ্লিপ ডিজাইন ব্যবহার করা হয়েছে। এটি স্কার্ফের বিকল্প হিসেবে কাজ করে। শীতে অফিসে কর্মরত মেয়েদের পাশাপাশি অন্য মেয়েরাও শীতের ফ্যাশন হিসেবে পোশাকটি বেছে নিতে পারেন। এ ধরনের পোশাক শুধু আভিজাত্যই প্রকাশ করে না সঙ্গে করপোরেট লুকও বজায় রাখে। ফুলহাতার পাশাপাশি খাটো হাতার জ্যাকেট টপসও চলছে। কালো, সাদা, ক্রিম, ছাই, ধূসর ছাড়াও হলদে সবুজ, লাল, গোলাপি, নীল ইত্যাদি বিভিন্ন রঙের স্ট্রাইপ দেওয়া টপসগুলো প্রাধান্য পেয়েছে।

জ্যাকেট টপসের কোনোটি হতে পারে টি-শার্টের মতো। ডাবল লেয়ারে করা টপসটির উপরের অংশ বেশ ঢিলেঢালা আর নিচের অংশটি থাকে বডি ফিটিং। ঢিলেঢালা অংশটি ফিটিং অংশের সঙ্গে লাগানো থাকে। এর একেক অংশ একেক সময় ঝুল খেলতে থাকে হাঁটুর দিকে। ফেব্রিকের দিক দিয়ে ধরাবাধা কোনো নিয়ম নেই। এগুলো উল অথবা সিনথেটিক উভয়ের মধ্যে হতে পারে। অথবা পুরু গেঞ্জির কাপড়েও হতে পারে। কিছু টপস দেখবেন বাচ্চাদের ফ্রকের মতো। এমনকি বুক বা পেটের ওপর কুচি দেওয়া থাকতে পারে। সাধারণ কামিজের মতো এসব পোশাকে ডিজাইন বৈচিত্র্য থাকাটা স্বাভাবিক, আছেও তাই। কোনোটির বুকের অংশে বেশি কাজ আবার কিছু টপসে ঝুলের অংশে কাজ থাকে। বাজারে এমনো জ্যাকেট টপস পাবেন যা দেখতে অনেকটা কোর্টের মতো। তাতে থাকতে পারে একাধিক পকেট ও বাটনের বৈচিত্র্য। কামিজ স্টাইলের সোয়েটারগুলোতে গলা আর বুকের কাজে পাবেন দৃষ্টিনন্দন ডিজাইনের ব্যবহার। এসব সোয়েটারেও থাকতে পারে পকেট। একটু ঢিলেঢালা শেপের এসব কামিজে আপনাকে উপকার করবে সোয়েটারের মতো। আউটলুক সম্পূর্ণ সাধারণ কামিজ হলেও পার্থক্য বুঝবেন হাত দিয়ে ধরে দেখলে।

 

জ্যাকেট টপসের মধ্যে কিছু হতে পারে স্লিভলেস, যার উপরে আলাদা কোটি পরলে দারুণ মানিয়ে যায়। সেটিও হতে পারে উলের কাপড়ের। তবে অধিকাংশ কামিজেই থাকে লম্বা হাতা। পাতলা শালও খারাপ লাগবে না। মোটকথা, পোশাকটিই যখন জ্যাকেট আদলে টপস তাই আলাদা শীত পোশাকের প্রয়োজন খুব কম থাকে। এসব পোশাকের ডিজাইনে থাকে ফিউশনের ছোঁয়া। যেমন একই টপসে পাবেন কামিজ, পাঞ্জাবি আর সোয়েটারের আদল। কোনোটি হতে পারে ফতুয়ার মতো। কোনোটির ঘের অনেক বেশি। কোনোটি একদমই চাপা। তবে শীতের এসব কাপড় ফ্লেক্সিবল হওয়ায় পরতে অসুবিধা হয় না। এসব পোশাকের ওপরে দৃষ্টিনন্দন মাফলার বা পছন্দসই ওড়না পরতে পারেন। কেউ পঞ্চ পরতে পছন্দ করেন। এতে করে ওড়না ও শাল দুটির কাজই খুব ভালোভাবে হয়ে যায়। মাথায় দিতে পারেন উলেন টুপি আর পায়ে থাকতে পারে কনভার্স, কেডস অথবা সু। তবে এ ধরনের পোশাকের সঙ্গে হাইনেক সু হলে মেয়েদের দারুণ দেখায়। পায়ের জুতা বা মাথার টুপি সব সময় কালার ম্যাচিং না হলেও ব্যবহার্য সব অনুষঙ্গের ট্রেন্ড একই রাখা উচিত। হাল ফ্যাশনের এ যুগে আপনি কেন বাদ যাবেন ট্রেন্ডি লুক থেকে। অনায়াসে আপনিও বেছে নিতে পারেন এমন একটি পোশাক। বন্ধুদের আড্ডা, ক্লাস বা কোথাও বেড়াতে গেলে শীতের এই দিনে অনায়াসে পরতে পারেন এসব পোশাক। রঙের বৈচিত্র্য থাকায় হালকা ডিপ যে কোনো সাজের সঙ্গে মানানসই। পছন্দ অনুযায়ী লম্বা, খাটো বা প্রয়োজনমাফিক ঝুলে বেছে নিতে পারেন একটি কামিজ স্টাইলের সোয়েটার বা জ্যাকেট টপস। এ বছর পোশাকটি সংগ্রহ করতে চাইলে যেতে পারেন আমাদের দেশীয় যে কোনো ফ্যাশন হাউসে।  এ ছাড়াও ঢাকার নিউমার্কেট, মৌচাক মার্কেট, বেইলি রোড, ফরচুন মার্কেট, বসুন্ধরা শপিংমল, কর্ণফুলী গার্ডেন সিটিসহ  ছোট-বড় শীত পোশাকের মার্কেটে।  দামও থাকবে হাতের নাগালে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

এই মাত্র | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আয়ারল্যান্ডকে ৫০৯ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ৫০৯ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'
'আশুলিয়ার কম্পন নরসিংদীর মাধবদীর আফটারশক'

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
বগুড়ায় ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা
চাঁদপুরে জামায়াত প্রার্থীর শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ
জাতীয় নার্সিং কমিশন গঠনের দাবিতে সমাবেশ, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু
ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে জিততেই হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ
যাত্রীর অভাবে ঢাকা ছাড়েনি স্টিমার মাহসুদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ
নাইজেরিয়ায় ক্যাথলিক স্কুলে হামলা, ২১৫ শিক্ষার্থীসহ ২২৭ জনকে অপহরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের পাশ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো কাবাডি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের সমস্যা এক-দুই বছরে সমাধান সম্ভব নয়: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা