শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ অক্টোবর, ২০১৬

সমস্যার শেষ নেই জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে

সুখে-দুঃখে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
শরিফুল ইসলাম সীমান্ত, জাবি
প্রিন্ট ভার্সন
সমস্যার শেষ নেই জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে

দেশের একমাত্র আবাসিক ক্যাম্পাস হিসেবে ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের রাজধানী এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি খ্যাত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম দেশের সীমানা পেরিয়ে ছড়িয়ে পড়েছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও। কিন্তু বর্তমানে নানামুখী সমস্যা আর সংকটের আবর্তে ঘুরপাক খাচ্ছে স্বনামধন্য এই বিশ্ববিদ্যালয়।

তীব্র আসন সংকট : নানা সংকটের মধ্যে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) আবাসিক হলে তীব্র আকার ধারণ করেছে আসন সংকট। দিনকে দিন ক্রমেই এ সংকট তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। ফলে চরম মাত্রায় ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। জাবিতে বর্তমানে ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য সাতটি করে মোট ১৪টি হল রয়েছে। নির্মাণকাজ চলছে আরও নতুন দুটি হলের, প্রয়োজনের তুলনায় যা যথেষ্ট নয়। ১৯৭৩ সালের প্রণীত অধ্যাদেশ অনুযায়ী, দেশে একমাত্র আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে জাবি। জাবি অধ্যাদেশের ৪০ ধারায় বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থী আবাসিক হলে অবস্থান করবেন। বিশেষ কোনো কারণ ছাড়া এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটের বিশেষ অনুমোদন ছাড়া কোনো শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের বাইরে থাকতে পারবেন না। সে অনুযায়ী প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য আবাসিক হলে একটি আলাদা আসন থাকার কথা থাকলেও তা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সরেজমিন বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ঘুরে দেখা যায়, ২০১৪-১৫ বর্ষে ভর্তি হওয়া ৪৪তম আবর্তনের (দ্বিতীয় বর্ষ) বেশির ভাগ শিক্ষার্থী এখনো মিনি গণরুমে অবস্থান করছেন। এরই মধ্যে ২০১৫-১৬ বর্ষের ৪৫তম আবর্তনের (প্রথম বর্ষ) প্রায় দুই হাজার শিক্ষার্থীর ক্লাস শুরু হওয়ায় তারাও গণরুমে অবস্থান করছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মশাররফ হোসেন হলে খোঁজ নিয়ে দেখ যায়, একজনের কক্ষে দুজন, দুজনের কক্ষে চারজন করে থাকতে হচ্ছে। এ ছাড়া গণরুমের একটিমাত্র কক্ষে একসঙ্গে গাদাগাদি করে অবস্থান করছেন দেড় শতাধিক শিক্ষার্থী। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. আবুল হোসেনকে একাধিকবার মুঠোফোনে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

অপূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার : সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জাবির সর্বত্র কম-বেশি উন্নয়নের ছোঁয়া লাগলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অবহেলায় এখনো পর্যন্ত অপূর্ণাঙ্গ রয়েছে এর কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার। শিক্ষার্থীরা প্রতিনিয়ত আসন ও বই সংকটসহ বিভিন্ন সমস্যায় ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ গ্রন্থাগার নির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে ১৯৭০ সালে গ্রন্থাগারটির প্রাথমিক নির্মাণকাজ শুরু হয়। ১৯৮৫ সালে শুরু হয় মূল ভবন নির্মাণের কাজ। এক লাখের মধ্যে ৫৫ হাজার বর্গফুটের কাজ সম্পন্ন হলেও বাকি ৪৫ হাজার বর্গফুটের কাজ আজও শেষ হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ১৪ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য এখানে আসন রয়েছে মাত্র ৪৮০টি। তীব্র আসন সংকটের কারণে প্রায় প্রতিদিনই শিক্ষার্থীদের মধ্যে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটছে। কাকডাকা ভোরে গ্রন্থাগারের একটি আসনের জন্য শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ লাইন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাদদেশ পর্যন্ত গিয়ে ঠেকে। গ্রন্থাগারে পর্যাপ্ত ফ্যান না থাকায় গরমে কষ্ট করতে হয় শিক্ষার্থীদের। এ ছাড়া শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাও নেই এখানে। বিদ্যুৎ চলে গেলে বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে যে একটি আইপিএস আছে সেটিও বিকল। রয়েছে দক্ষ জনবলের অভাব। ১৯৯০ সালের পর কোনো নিয়োগ না দেওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা রয়েছে প্রধান লাইব্রেরিয়ানের পদটি। গ্রন্থাগারের জন্য নেই স্থায়ী কোনো ইলেকট্রিশিয়ান। গ্রন্থাগারের শৌচাগারের অবস্থাও শোচনীয়। সব মিলিয়ে ভবনে যে কয়টি শৌচাগার রয়েছে এর বেশির ভাগই ব্যবহারের অনুপযোগী। এ ছাড়া অপরিসর একটি কক্ষকে নামাজ ঘর হিসেবে ব্যবহার করা হয়, যেখানে কয়েকটি জামায়াতে ছাত্রদের নামাজ আদায় করতে হচ্ছে। ছাত্রীদের জন্য আলাদা নামাজ পড়ার কোনো কক্ষ নেই। গ্রন্থাগারে সিলেবাসভিত্তিক বইয়ের সংকটও প্রকট। ফলে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। গ্রন্থাগারের পরিচালনা যে কার্যক্রম সেটিও চলছে অ্যানালগ পদ্ধতিতে। বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগারের কোনো ওয়েবসাইট না থাকায় অনলাইনে বই পড়ারও কোনো সুযোগ নেই।

সমস্যাজর্জর আবাসিক হল : নানা সমস্যায় জর্জরিত জাবির আবাসিক হলগুলো। প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা না থাকার পাশাপাশি হল প্রশাসনের চরম অব্যবস্থাপনায় প্রতিনিয়ত ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। আবাসিক হলে শিক্ষার্থীদের আসন সংকট, সেলুন না থাকা, পর্যাপ্ত ইন্টারনেট সুবিধা না থাকা, হলের পাশে ঝোপঝাড় থাকায় মশার উপদ্রব, পানি সংকট, ড্রেন নোংরা, অপরিষ্কার শৌচাগার ও বাথরুম, হল প্রভোস্ট, আবাসিক শিক্ষক ও ওয়ার্ডেনদের হলে অনুপস্থিতি, হলের সিকবয়দের দায়িত্বে অবহেলাসহ নানা সমস্যা বিরাজ করছে হলগুলোতে। বেশ কয়েকটি হলের ক্যান্টিনের রান্নাঘর ঘুরে দেখা গেল, অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর ও অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে চলছে রান্নার কাজ। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ক্যান্টিনগুলোতে নিম্নমানের খাবার সরবরাহ করা হলেও শিক্ষার্থীদের বেশ চড়া দাম দিয়েই এসব খাবার খেতে হয়।

পরিবহনে অব্যবস্থাপনা : পরিবহন খাতের নানা অব্যবস্থাপনায় ঢাকা ও ক্যাম্পাসের পার্শ্ববর্তী এলাকায় যাতায়াতের ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রতি বছরই শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়লেও সে অনুপাতে বাড়েনি পরিবহন। দেশের একমাত্র আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে পরিচিত জাবিতে আবাসন সংকটের কারণে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী রাজধানী ঢাকাসহ আশপাশ এলাকায় বসবাস করেন। এ ছাড়া বহু শিক্ষার্থী চাকরি ও টিউশনির জন্য এসব এলাকায় যাতায়াত করেন। এসব শিক্ষার্থীর জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যে বাসের ব্যবস্থা করেছে তা প্রয়োজনের তুলনায় নগণ্য। কখনো কখনো একটি বাসে ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ বা তিনগুণ শিক্ষার্থী যাতায়াত করেন। পরিবহন অফিসে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ১৪ হাজার শিক্ষক-শিক্ষার্থীর জন্য ছোট-বড় মিলিয়ে মোট ১৯টি বাস রয়েছে। এর মধ্যে ১১টি সচল আছে। বাকি আটটি বাস দীর্ঘদিন ধরে অচল। সচল ১১টির মধ্যে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত চারটি বাস শুধু শিক্ষকরা ব্যবহার করেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে ১০টি মাইক্রোবাস। এর মধ্যে দুটি রয়েছে প্রক্টর কার্যালয়ের অধীনে। আর অকেজো রয়েছে একটি। বাকি সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের কাজে ব্যবহূত হচ্ছে, যা চাহিদার তুলনায় নগণ্য। অন্যদিকে প্রাইভেটকার সাতটির মধ্যে উপ-উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ, রেজিস্ট্রার ও প্রকৌশল কার্যালয়ের জন্য একটি করে বরাদ্দ রয়েছে। অচল প্রাইভেটকার দুটি। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪ হাজার শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীর জন্য রয়েছে মাত্র চারটি অ্যাম্বুলেন্স। এর মধ্যে আবার দুটি অচল।

ব্যাকডেটেড অফিসিয়াল ওয়েবসাইট : তথ্যপ্রযুক্তির উত্কর্ষের যুগে জাবির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি এখনো ব্যাকডেটেড। বলা হয়ে থাকে, তথ্যই শক্তি। অথচ জাবির ওয়েবসাইটে পাওয়া যায় না প্রয়োজনীয় কোনো তথ্য। ফলে জাবির তথ্যসেবা চলছে নোটিস বোর্ড পদ্ধতিতে। ফলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পড়তে হচ্ছে নানামুখী বিড়ম্বনায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটটির হোম পেজে ঢুকে দেখা যায় ডান পাশে লেখা ‘উপাচার্যের বাণী’। কিন্তু প্রবেশ করে দেখা যায়, সেখানে উপাচার্যের কোনো বাণী নেই। আছে উপাচার্যের ছবি ও যোগাযোগের ঠিকানা। তার নিচে লেখা অনুষদ ও বিভাগের তথ্য। কিন্তু সেখানে প্রবেশ করে দেখা যায়, কোনো বিভাগের তথ্যই দেওয়া নেই। জাবির ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইআইটি) বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ও আইটি বিশেষজ্ঞ কে এম আক্কাছ আলী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘এই ওয়েবসাইট নিয়ে আমার অনেক অভিযোগ। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটের অবস্থা এত খারাপ হতে পারে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

এই মাত্র | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫৭ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা