শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ অক্টোবর, ২০১৬

সমস্যার শেষ নেই জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে

সুখে-দুঃখে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
শরিফুল ইসলাম সীমান্ত, জাবি
প্রিন্ট ভার্সন
সমস্যার শেষ নেই জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে

দেশের একমাত্র আবাসিক ক্যাম্পাস হিসেবে ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের রাজধানী এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি খ্যাত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম দেশের সীমানা পেরিয়ে ছড়িয়ে পড়েছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও। কিন্তু বর্তমানে নানামুখী সমস্যা আর সংকটের আবর্তে ঘুরপাক খাচ্ছে স্বনামধন্য এই বিশ্ববিদ্যালয়।

তীব্র আসন সংকট : নানা সংকটের মধ্যে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) আবাসিক হলে তীব্র আকার ধারণ করেছে আসন সংকট। দিনকে দিন ক্রমেই এ সংকট তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। ফলে চরম মাত্রায় ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। জাবিতে বর্তমানে ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য সাতটি করে মোট ১৪টি হল রয়েছে। নির্মাণকাজ চলছে আরও নতুন দুটি হলের, প্রয়োজনের তুলনায় যা যথেষ্ট নয়। ১৯৭৩ সালের প্রণীত অধ্যাদেশ অনুযায়ী, দেশে একমাত্র আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে জাবি। জাবি অধ্যাদেশের ৪০ ধারায় বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থী আবাসিক হলে অবস্থান করবেন। বিশেষ কোনো কারণ ছাড়া এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটের বিশেষ অনুমোদন ছাড়া কোনো শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের বাইরে থাকতে পারবেন না। সে অনুযায়ী প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য আবাসিক হলে একটি আলাদা আসন থাকার কথা থাকলেও তা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সরেজমিন বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ঘুরে দেখা যায়, ২০১৪-১৫ বর্ষে ভর্তি হওয়া ৪৪তম আবর্তনের (দ্বিতীয় বর্ষ) বেশির ভাগ শিক্ষার্থী এখনো মিনি গণরুমে অবস্থান করছেন। এরই মধ্যে ২০১৫-১৬ বর্ষের ৪৫তম আবর্তনের (প্রথম বর্ষ) প্রায় দুই হাজার শিক্ষার্থীর ক্লাস শুরু হওয়ায় তারাও গণরুমে অবস্থান করছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মশাররফ হোসেন হলে খোঁজ নিয়ে দেখ যায়, একজনের কক্ষে দুজন, দুজনের কক্ষে চারজন করে থাকতে হচ্ছে। এ ছাড়া গণরুমের একটিমাত্র কক্ষে একসঙ্গে গাদাগাদি করে অবস্থান করছেন দেড় শতাধিক শিক্ষার্থী। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. আবুল হোসেনকে একাধিকবার মুঠোফোনে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

অপূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার : সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জাবির সর্বত্র কম-বেশি উন্নয়নের ছোঁয়া লাগলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অবহেলায় এখনো পর্যন্ত অপূর্ণাঙ্গ রয়েছে এর কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার। শিক্ষার্থীরা প্রতিনিয়ত আসন ও বই সংকটসহ বিভিন্ন সমস্যায় ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ গ্রন্থাগার নির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে ১৯৭০ সালে গ্রন্থাগারটির প্রাথমিক নির্মাণকাজ শুরু হয়। ১৯৮৫ সালে শুরু হয় মূল ভবন নির্মাণের কাজ। এক লাখের মধ্যে ৫৫ হাজার বর্গফুটের কাজ সম্পন্ন হলেও বাকি ৪৫ হাজার বর্গফুটের কাজ আজও শেষ হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ১৪ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য এখানে আসন রয়েছে মাত্র ৪৮০টি। তীব্র আসন সংকটের কারণে প্রায় প্রতিদিনই শিক্ষার্থীদের মধ্যে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটছে। কাকডাকা ভোরে গ্রন্থাগারের একটি আসনের জন্য শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ লাইন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাদদেশ পর্যন্ত গিয়ে ঠেকে। গ্রন্থাগারে পর্যাপ্ত ফ্যান না থাকায় গরমে কষ্ট করতে হয় শিক্ষার্থীদের। এ ছাড়া শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাও নেই এখানে। বিদ্যুৎ চলে গেলে বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে যে একটি আইপিএস আছে সেটিও বিকল। রয়েছে দক্ষ জনবলের অভাব। ১৯৯০ সালের পর কোনো নিয়োগ না দেওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা রয়েছে প্রধান লাইব্রেরিয়ানের পদটি। গ্রন্থাগারের জন্য নেই স্থায়ী কোনো ইলেকট্রিশিয়ান। গ্রন্থাগারের শৌচাগারের অবস্থাও শোচনীয়। সব মিলিয়ে ভবনে যে কয়টি শৌচাগার রয়েছে এর বেশির ভাগই ব্যবহারের অনুপযোগী। এ ছাড়া অপরিসর একটি কক্ষকে নামাজ ঘর হিসেবে ব্যবহার করা হয়, যেখানে কয়েকটি জামায়াতে ছাত্রদের নামাজ আদায় করতে হচ্ছে। ছাত্রীদের জন্য আলাদা নামাজ পড়ার কোনো কক্ষ নেই। গ্রন্থাগারে সিলেবাসভিত্তিক বইয়ের সংকটও প্রকট। ফলে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। গ্রন্থাগারের পরিচালনা যে কার্যক্রম সেটিও চলছে অ্যানালগ পদ্ধতিতে। বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগারের কোনো ওয়েবসাইট না থাকায় অনলাইনে বই পড়ারও কোনো সুযোগ নেই।

সমস্যাজর্জর আবাসিক হল : নানা সমস্যায় জর্জরিত জাবির আবাসিক হলগুলো। প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা না থাকার পাশাপাশি হল প্রশাসনের চরম অব্যবস্থাপনায় প্রতিনিয়ত ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। আবাসিক হলে শিক্ষার্থীদের আসন সংকট, সেলুন না থাকা, পর্যাপ্ত ইন্টারনেট সুবিধা না থাকা, হলের পাশে ঝোপঝাড় থাকায় মশার উপদ্রব, পানি সংকট, ড্রেন নোংরা, অপরিষ্কার শৌচাগার ও বাথরুম, হল প্রভোস্ট, আবাসিক শিক্ষক ও ওয়ার্ডেনদের হলে অনুপস্থিতি, হলের সিকবয়দের দায়িত্বে অবহেলাসহ নানা সমস্যা বিরাজ করছে হলগুলোতে। বেশ কয়েকটি হলের ক্যান্টিনের রান্নাঘর ঘুরে দেখা গেল, অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর ও অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে চলছে রান্নার কাজ। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ক্যান্টিনগুলোতে নিম্নমানের খাবার সরবরাহ করা হলেও শিক্ষার্থীদের বেশ চড়া দাম দিয়েই এসব খাবার খেতে হয়।

পরিবহনে অব্যবস্থাপনা : পরিবহন খাতের নানা অব্যবস্থাপনায় ঢাকা ও ক্যাম্পাসের পার্শ্ববর্তী এলাকায় যাতায়াতের ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রতি বছরই শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়লেও সে অনুপাতে বাড়েনি পরিবহন। দেশের একমাত্র আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে পরিচিত জাবিতে আবাসন সংকটের কারণে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী রাজধানী ঢাকাসহ আশপাশ এলাকায় বসবাস করেন। এ ছাড়া বহু শিক্ষার্থী চাকরি ও টিউশনির জন্য এসব এলাকায় যাতায়াত করেন। এসব শিক্ষার্থীর জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যে বাসের ব্যবস্থা করেছে তা প্রয়োজনের তুলনায় নগণ্য। কখনো কখনো একটি বাসে ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ বা তিনগুণ শিক্ষার্থী যাতায়াত করেন। পরিবহন অফিসে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ১৪ হাজার শিক্ষক-শিক্ষার্থীর জন্য ছোট-বড় মিলিয়ে মোট ১৯টি বাস রয়েছে। এর মধ্যে ১১টি সচল আছে। বাকি আটটি বাস দীর্ঘদিন ধরে অচল। সচল ১১টির মধ্যে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত চারটি বাস শুধু শিক্ষকরা ব্যবহার করেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে ১০টি মাইক্রোবাস। এর মধ্যে দুটি রয়েছে প্রক্টর কার্যালয়ের অধীনে। আর অকেজো রয়েছে একটি। বাকি সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের কাজে ব্যবহূত হচ্ছে, যা চাহিদার তুলনায় নগণ্য। অন্যদিকে প্রাইভেটকার সাতটির মধ্যে উপ-উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ, রেজিস্ট্রার ও প্রকৌশল কার্যালয়ের জন্য একটি করে বরাদ্দ রয়েছে। অচল প্রাইভেটকার দুটি। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪ হাজার শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীর জন্য রয়েছে মাত্র চারটি অ্যাম্বুলেন্স। এর মধ্যে আবার দুটি অচল।

ব্যাকডেটেড অফিসিয়াল ওয়েবসাইট : তথ্যপ্রযুক্তির উত্কর্ষের যুগে জাবির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি এখনো ব্যাকডেটেড। বলা হয়ে থাকে, তথ্যই শক্তি। অথচ জাবির ওয়েবসাইটে পাওয়া যায় না প্রয়োজনীয় কোনো তথ্য। ফলে জাবির তথ্যসেবা চলছে নোটিস বোর্ড পদ্ধতিতে। ফলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পড়তে হচ্ছে নানামুখী বিড়ম্বনায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটটির হোম পেজে ঢুকে দেখা যায় ডান পাশে লেখা ‘উপাচার্যের বাণী’। কিন্তু প্রবেশ করে দেখা যায়, সেখানে উপাচার্যের কোনো বাণী নেই। আছে উপাচার্যের ছবি ও যোগাযোগের ঠিকানা। তার নিচে লেখা অনুষদ ও বিভাগের তথ্য। কিন্তু সেখানে প্রবেশ করে দেখা যায়, কোনো বিভাগের তথ্যই দেওয়া নেই। জাবির ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইআইটি) বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ও আইটি বিশেষজ্ঞ কে এম আক্কাছ আলী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘এই ওয়েবসাইট নিয়ে আমার অনেক অভিযোগ। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটের অবস্থা এত খারাপ হতে পারে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

৪২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে ধানের বীজ ও সার বিতরণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ
ক্রিকেট বোর্ডের অবস্থা আগের তুলনায় ভালো : আসিফ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব
নবান্ন উপলক্ষে পীরের আস্তানায় ক্ষীরের উৎসব

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের
৩৫০ শতাংশ শুল্কের হুমকিতে যুদ্ধ থামিয়েছে ভারত-পাকিস্তান, দাবি ট্রাম্পের

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত
বিএনপি গণতন্ত্রকে দেশের মানুষের হাতে ফিরিয়ে দেবে: মিল্লাত

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি
চট্টগ্রাম থেকে আমিরাতে আরও তিন জাহাজ রপ্তানি

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ডেমরায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র
ভারতকে ৯৩ মিলিয়ন ডলারের জ্যাভলিন ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ দেবে যুক্তরাষ্ট্র

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম
এই রায়ে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে: বদিউল আলম

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান
এনভিডিয়ার শেয়ারের অবিশ্বাস্য উত্থান

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
আজ বাজারে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়
শীতে এলার্জির সমস্যা রোধে ৫ উপায়

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব
অর্থ আত্মসাৎ মামলা তদন্তে সাকিবসহ ১৫ জনকে দুদকে তলব

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা
ছায়ানটে বসছে লোকসংগীতের সন্ধ্যা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন
জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে নোয়াখালীতে মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু
ছাত্রদলের উদ্যোগে সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল শিশুদের সাপ্তাহিক স্কুল শুরু

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
কৈলাশটিলায় বন্ধ কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
ফটিকছড়িতে কৃষকের পাকা ধান পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ফিলিপাইনের সাবেক মেয়রের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?
ভিনগ্রহীদের ঘাঁটি টিন্ডায়া পর্বত?

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ
শ্রীপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের খাবার বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা
এবারও আঁধার কাটল না শ্যামপুর ও সেতাবগঞ্জ চিনিকলে, হতাশ চাষিরা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৪৫

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা
নিউইয়র্কের রাস্তায় এড শিরানের অদ্ভুত যাত্রা

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত
রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাব গৃহীত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব
বাংলাদেশ সফরে কমনওয়েলথ মহাসচিব

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বরিশালে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে রক্তদান ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা