শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ অক্টোবর, ২০১৬

সমস্যার শেষ নেই জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে

সুখে-দুঃখে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
শরিফুল ইসলাম সীমান্ত, জাবি
প্রিন্ট ভার্সন
সমস্যার শেষ নেই জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে

দেশের একমাত্র আবাসিক ক্যাম্পাস হিসেবে ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের রাজধানী এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি খ্যাত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম দেশের সীমানা পেরিয়ে ছড়িয়ে পড়েছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও। কিন্তু বর্তমানে নানামুখী সমস্যা আর সংকটের আবর্তে ঘুরপাক খাচ্ছে স্বনামধন্য এই বিশ্ববিদ্যালয়।

তীব্র আসন সংকট : নানা সংকটের মধ্যে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) আবাসিক হলে তীব্র আকার ধারণ করেছে আসন সংকট। দিনকে দিন ক্রমেই এ সংকট তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। ফলে চরম মাত্রায় ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। জাবিতে বর্তমানে ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য সাতটি করে মোট ১৪টি হল রয়েছে। নির্মাণকাজ চলছে আরও নতুন দুটি হলের, প্রয়োজনের তুলনায় যা যথেষ্ট নয়। ১৯৭৩ সালের প্রণীত অধ্যাদেশ অনুযায়ী, দেশে একমাত্র আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে জাবি। জাবি অধ্যাদেশের ৪০ ধারায় বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থী আবাসিক হলে অবস্থান করবেন। বিশেষ কোনো কারণ ছাড়া এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটের বিশেষ অনুমোদন ছাড়া কোনো শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের বাইরে থাকতে পারবেন না। সে অনুযায়ী প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য আবাসিক হলে একটি আলাদা আসন থাকার কথা থাকলেও তা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সরেজমিন বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ঘুরে দেখা যায়, ২০১৪-১৫ বর্ষে ভর্তি হওয়া ৪৪তম আবর্তনের (দ্বিতীয় বর্ষ) বেশির ভাগ শিক্ষার্থী এখনো মিনি গণরুমে অবস্থান করছেন। এরই মধ্যে ২০১৫-১৬ বর্ষের ৪৫তম আবর্তনের (প্রথম বর্ষ) প্রায় দুই হাজার শিক্ষার্থীর ক্লাস শুরু হওয়ায় তারাও গণরুমে অবস্থান করছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মশাররফ হোসেন হলে খোঁজ নিয়ে দেখ যায়, একজনের কক্ষে দুজন, দুজনের কক্ষে চারজন করে থাকতে হচ্ছে। এ ছাড়া গণরুমের একটিমাত্র কক্ষে একসঙ্গে গাদাগাদি করে অবস্থান করছেন দেড় শতাধিক শিক্ষার্থী। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. আবুল হোসেনকে একাধিকবার মুঠোফোনে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

অপূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার : সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জাবির সর্বত্র কম-বেশি উন্নয়নের ছোঁয়া লাগলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অবহেলায় এখনো পর্যন্ত অপূর্ণাঙ্গ রয়েছে এর কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার। শিক্ষার্থীরা প্রতিনিয়ত আসন ও বই সংকটসহ বিভিন্ন সমস্যায় ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ গ্রন্থাগার নির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে ১৯৭০ সালে গ্রন্থাগারটির প্রাথমিক নির্মাণকাজ শুরু হয়। ১৯৮৫ সালে শুরু হয় মূল ভবন নির্মাণের কাজ। এক লাখের মধ্যে ৫৫ হাজার বর্গফুটের কাজ সম্পন্ন হলেও বাকি ৪৫ হাজার বর্গফুটের কাজ আজও শেষ হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ১৪ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য এখানে আসন রয়েছে মাত্র ৪৮০টি। তীব্র আসন সংকটের কারণে প্রায় প্রতিদিনই শিক্ষার্থীদের মধ্যে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটছে। কাকডাকা ভোরে গ্রন্থাগারের একটি আসনের জন্য শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ লাইন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাদদেশ পর্যন্ত গিয়ে ঠেকে। গ্রন্থাগারে পর্যাপ্ত ফ্যান না থাকায় গরমে কষ্ট করতে হয় শিক্ষার্থীদের। এ ছাড়া শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাও নেই এখানে। বিদ্যুৎ চলে গেলে বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে যে একটি আইপিএস আছে সেটিও বিকল। রয়েছে দক্ষ জনবলের অভাব। ১৯৯০ সালের পর কোনো নিয়োগ না দেওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা রয়েছে প্রধান লাইব্রেরিয়ানের পদটি। গ্রন্থাগারের জন্য নেই স্থায়ী কোনো ইলেকট্রিশিয়ান। গ্রন্থাগারের শৌচাগারের অবস্থাও শোচনীয়। সব মিলিয়ে ভবনে যে কয়টি শৌচাগার রয়েছে এর বেশির ভাগই ব্যবহারের অনুপযোগী। এ ছাড়া অপরিসর একটি কক্ষকে নামাজ ঘর হিসেবে ব্যবহার করা হয়, যেখানে কয়েকটি জামায়াতে ছাত্রদের নামাজ আদায় করতে হচ্ছে। ছাত্রীদের জন্য আলাদা নামাজ পড়ার কোনো কক্ষ নেই। গ্রন্থাগারে সিলেবাসভিত্তিক বইয়ের সংকটও প্রকট। ফলে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। গ্রন্থাগারের পরিচালনা যে কার্যক্রম সেটিও চলছে অ্যানালগ পদ্ধতিতে। বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগারের কোনো ওয়েবসাইট না থাকায় অনলাইনে বই পড়ারও কোনো সুযোগ নেই।

সমস্যাজর্জর আবাসিক হল : নানা সমস্যায় জর্জরিত জাবির আবাসিক হলগুলো। প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা না থাকার পাশাপাশি হল প্রশাসনের চরম অব্যবস্থাপনায় প্রতিনিয়ত ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। আবাসিক হলে শিক্ষার্থীদের আসন সংকট, সেলুন না থাকা, পর্যাপ্ত ইন্টারনেট সুবিধা না থাকা, হলের পাশে ঝোপঝাড় থাকায় মশার উপদ্রব, পানি সংকট, ড্রেন নোংরা, অপরিষ্কার শৌচাগার ও বাথরুম, হল প্রভোস্ট, আবাসিক শিক্ষক ও ওয়ার্ডেনদের হলে অনুপস্থিতি, হলের সিকবয়দের দায়িত্বে অবহেলাসহ নানা সমস্যা বিরাজ করছে হলগুলোতে। বেশ কয়েকটি হলের ক্যান্টিনের রান্নাঘর ঘুরে দেখা গেল, অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর ও অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে চলছে রান্নার কাজ। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ক্যান্টিনগুলোতে নিম্নমানের খাবার সরবরাহ করা হলেও শিক্ষার্থীদের বেশ চড়া দাম দিয়েই এসব খাবার খেতে হয়।

পরিবহনে অব্যবস্থাপনা : পরিবহন খাতের নানা অব্যবস্থাপনায় ঢাকা ও ক্যাম্পাসের পার্শ্ববর্তী এলাকায় যাতায়াতের ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রতি বছরই শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়লেও সে অনুপাতে বাড়েনি পরিবহন। দেশের একমাত্র আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে পরিচিত জাবিতে আবাসন সংকটের কারণে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী রাজধানী ঢাকাসহ আশপাশ এলাকায় বসবাস করেন। এ ছাড়া বহু শিক্ষার্থী চাকরি ও টিউশনির জন্য এসব এলাকায় যাতায়াত করেন। এসব শিক্ষার্থীর জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যে বাসের ব্যবস্থা করেছে তা প্রয়োজনের তুলনায় নগণ্য। কখনো কখনো একটি বাসে ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ বা তিনগুণ শিক্ষার্থী যাতায়াত করেন। পরিবহন অফিসে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ১৪ হাজার শিক্ষক-শিক্ষার্থীর জন্য ছোট-বড় মিলিয়ে মোট ১৯টি বাস রয়েছে। এর মধ্যে ১১টি সচল আছে। বাকি আটটি বাস দীর্ঘদিন ধরে অচল। সচল ১১টির মধ্যে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত চারটি বাস শুধু শিক্ষকরা ব্যবহার করেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে ১০টি মাইক্রোবাস। এর মধ্যে দুটি রয়েছে প্রক্টর কার্যালয়ের অধীনে। আর অকেজো রয়েছে একটি। বাকি সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের কাজে ব্যবহূত হচ্ছে, যা চাহিদার তুলনায় নগণ্য। অন্যদিকে প্রাইভেটকার সাতটির মধ্যে উপ-উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ, রেজিস্ট্রার ও প্রকৌশল কার্যালয়ের জন্য একটি করে বরাদ্দ রয়েছে। অচল প্রাইভেটকার দুটি। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪ হাজার শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীর জন্য রয়েছে মাত্র চারটি অ্যাম্বুলেন্স। এর মধ্যে আবার দুটি অচল।

ব্যাকডেটেড অফিসিয়াল ওয়েবসাইট : তথ্যপ্রযুক্তির উত্কর্ষের যুগে জাবির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি এখনো ব্যাকডেটেড। বলা হয়ে থাকে, তথ্যই শক্তি। অথচ জাবির ওয়েবসাইটে পাওয়া যায় না প্রয়োজনীয় কোনো তথ্য। ফলে জাবির তথ্যসেবা চলছে নোটিস বোর্ড পদ্ধতিতে। ফলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পড়তে হচ্ছে নানামুখী বিড়ম্বনায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটটির হোম পেজে ঢুকে দেখা যায় ডান পাশে লেখা ‘উপাচার্যের বাণী’। কিন্তু প্রবেশ করে দেখা যায়, সেখানে উপাচার্যের কোনো বাণী নেই। আছে উপাচার্যের ছবি ও যোগাযোগের ঠিকানা। তার নিচে লেখা অনুষদ ও বিভাগের তথ্য। কিন্তু সেখানে প্রবেশ করে দেখা যায়, কোনো বিভাগের তথ্যই দেওয়া নেই। জাবির ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইআইটি) বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ও আইটি বিশেষজ্ঞ কে এম আক্কাছ আলী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘এই ওয়েবসাইট নিয়ে আমার অনেক অভিযোগ। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটের অবস্থা এত খারাপ হতে পারে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
সর্বশেষ খবর
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, বিক্ষোভ মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, বিক্ষোভ মিছিল

৮ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে