শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ অক্টোবর, ২০১৬

সমস্যার শেষ নেই জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে

সুখে-দুঃখে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
শরিফুল ইসলাম সীমান্ত, জাবি
প্রিন্ট ভার্সন
সমস্যার শেষ নেই জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে

দেশের একমাত্র আবাসিক ক্যাম্পাস হিসেবে ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের রাজধানী এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি খ্যাত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম দেশের সীমানা পেরিয়ে ছড়িয়ে পড়েছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও। কিন্তু বর্তমানে নানামুখী সমস্যা আর সংকটের আবর্তে ঘুরপাক খাচ্ছে স্বনামধন্য এই বিশ্ববিদ্যালয়।

তীব্র আসন সংকট : নানা সংকটের মধ্যে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) আবাসিক হলে তীব্র আকার ধারণ করেছে আসন সংকট। দিনকে দিন ক্রমেই এ সংকট তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। ফলে চরম মাত্রায় ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। জাবিতে বর্তমানে ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য সাতটি করে মোট ১৪টি হল রয়েছে। নির্মাণকাজ চলছে আরও নতুন দুটি হলের, প্রয়োজনের তুলনায় যা যথেষ্ট নয়। ১৯৭৩ সালের প্রণীত অধ্যাদেশ অনুযায়ী, দেশে একমাত্র আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে জাবি। জাবি অধ্যাদেশের ৪০ ধারায় বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি শিক্ষার্থী আবাসিক হলে অবস্থান করবেন। বিশেষ কোনো কারণ ছাড়া এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটের বিশেষ অনুমোদন ছাড়া কোনো শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের বাইরে থাকতে পারবেন না। সে অনুযায়ী প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য আবাসিক হলে একটি আলাদা আসন থাকার কথা থাকলেও তা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। সরেজমিন বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ঘুরে দেখা যায়, ২০১৪-১৫ বর্ষে ভর্তি হওয়া ৪৪তম আবর্তনের (দ্বিতীয় বর্ষ) বেশির ভাগ শিক্ষার্থী এখনো মিনি গণরুমে অবস্থান করছেন। এরই মধ্যে ২০১৫-১৬ বর্ষের ৪৫তম আবর্তনের (প্রথম বর্ষ) প্রায় দুই হাজার শিক্ষার্থীর ক্লাস শুরু হওয়ায় তারাও গণরুমে অবস্থান করছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মশাররফ হোসেন হলে খোঁজ নিয়ে দেখ যায়, একজনের কক্ষে দুজন, দুজনের কক্ষে চারজন করে থাকতে হচ্ছে। এ ছাড়া গণরুমের একটিমাত্র কক্ষে একসঙ্গে গাদাগাদি করে অবস্থান করছেন দেড় শতাধিক শিক্ষার্থী। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. আবুল হোসেনকে একাধিকবার মুঠোফোনে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

অপূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার : সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জাবির সর্বত্র কম-বেশি উন্নয়নের ছোঁয়া লাগলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অবহেলায় এখনো পর্যন্ত অপূর্ণাঙ্গ রয়েছে এর কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার। শিক্ষার্থীরা প্রতিনিয়ত আসন ও বই সংকটসহ বিভিন্ন সমস্যায় ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ গ্রন্থাগার নির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে ১৯৭০ সালে গ্রন্থাগারটির প্রাথমিক নির্মাণকাজ শুরু হয়। ১৯৮৫ সালে শুরু হয় মূল ভবন নির্মাণের কাজ। এক লাখের মধ্যে ৫৫ হাজার বর্গফুটের কাজ সম্পন্ন হলেও বাকি ৪৫ হাজার বর্গফুটের কাজ আজও শেষ হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ১৪ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য এখানে আসন রয়েছে মাত্র ৪৮০টি। তীব্র আসন সংকটের কারণে প্রায় প্রতিদিনই শিক্ষার্থীদের মধ্যে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটছে। কাকডাকা ভোরে গ্রন্থাগারের একটি আসনের জন্য শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ লাইন কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাদদেশ পর্যন্ত গিয়ে ঠেকে। গ্রন্থাগারে পর্যাপ্ত ফ্যান না থাকায় গরমে কষ্ট করতে হয় শিক্ষার্থীদের। এ ছাড়া শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাও নেই এখানে। বিদ্যুৎ চলে গেলে বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে যে একটি আইপিএস আছে সেটিও বিকল। রয়েছে দক্ষ জনবলের অভাব। ১৯৯০ সালের পর কোনো নিয়োগ না দেওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা রয়েছে প্রধান লাইব্রেরিয়ানের পদটি। গ্রন্থাগারের জন্য নেই স্থায়ী কোনো ইলেকট্রিশিয়ান। গ্রন্থাগারের শৌচাগারের অবস্থাও শোচনীয়। সব মিলিয়ে ভবনে যে কয়টি শৌচাগার রয়েছে এর বেশির ভাগই ব্যবহারের অনুপযোগী। এ ছাড়া অপরিসর একটি কক্ষকে নামাজ ঘর হিসেবে ব্যবহার করা হয়, যেখানে কয়েকটি জামায়াতে ছাত্রদের নামাজ আদায় করতে হচ্ছে। ছাত্রীদের জন্য আলাদা নামাজ পড়ার কোনো কক্ষ নেই। গ্রন্থাগারে সিলেবাসভিত্তিক বইয়ের সংকটও প্রকট। ফলে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। গ্রন্থাগারের পরিচালনা যে কার্যক্রম সেটিও চলছে অ্যানালগ পদ্ধতিতে। বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগারের কোনো ওয়েবসাইট না থাকায় অনলাইনে বই পড়ারও কোনো সুযোগ নেই।

সমস্যাজর্জর আবাসিক হল : নানা সমস্যায় জর্জরিত জাবির আবাসিক হলগুলো। প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা না থাকার পাশাপাশি হল প্রশাসনের চরম অব্যবস্থাপনায় প্রতিনিয়ত ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। আবাসিক হলে শিক্ষার্থীদের আসন সংকট, সেলুন না থাকা, পর্যাপ্ত ইন্টারনেট সুবিধা না থাকা, হলের পাশে ঝোপঝাড় থাকায় মশার উপদ্রব, পানি সংকট, ড্রেন নোংরা, অপরিষ্কার শৌচাগার ও বাথরুম, হল প্রভোস্ট, আবাসিক শিক্ষক ও ওয়ার্ডেনদের হলে অনুপস্থিতি, হলের সিকবয়দের দায়িত্বে অবহেলাসহ নানা সমস্যা বিরাজ করছে হলগুলোতে। বেশ কয়েকটি হলের ক্যান্টিনের রান্নাঘর ঘুরে দেখা গেল, অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর ও অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে চলছে রান্নার কাজ। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ক্যান্টিনগুলোতে নিম্নমানের খাবার সরবরাহ করা হলেও শিক্ষার্থীদের বেশ চড়া দাম দিয়েই এসব খাবার খেতে হয়।

পরিবহনে অব্যবস্থাপনা : পরিবহন খাতের নানা অব্যবস্থাপনায় ঢাকা ও ক্যাম্পাসের পার্শ্ববর্তী এলাকায় যাতায়াতের ক্ষেত্রে প্রতিনিয়ত দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রতি বছরই শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা বাড়লেও সে অনুপাতে বাড়েনি পরিবহন। দেশের একমাত্র আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে পরিচিত জাবিতে আবাসন সংকটের কারণে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী রাজধানী ঢাকাসহ আশপাশ এলাকায় বসবাস করেন। এ ছাড়া বহু শিক্ষার্থী চাকরি ও টিউশনির জন্য এসব এলাকায় যাতায়াত করেন। এসব শিক্ষার্থীর জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যে বাসের ব্যবস্থা করেছে তা প্রয়োজনের তুলনায় নগণ্য। কখনো কখনো একটি বাসে ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ বা তিনগুণ শিক্ষার্থী যাতায়াত করেন। পরিবহন অফিসে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ১৪ হাজার শিক্ষক-শিক্ষার্থীর জন্য ছোট-বড় মিলিয়ে মোট ১৯টি বাস রয়েছে। এর মধ্যে ১১টি সচল আছে। বাকি আটটি বাস দীর্ঘদিন ধরে অচল। সচল ১১টির মধ্যে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত চারটি বাস শুধু শিক্ষকরা ব্যবহার করেন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে ১০টি মাইক্রোবাস। এর মধ্যে দুটি রয়েছে প্রক্টর কার্যালয়ের অধীনে। আর অকেজো রয়েছে একটি। বাকি সাতটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের কাজে ব্যবহূত হচ্ছে, যা চাহিদার তুলনায় নগণ্য। অন্যদিকে প্রাইভেটকার সাতটির মধ্যে উপ-উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ, রেজিস্ট্রার ও প্রকৌশল কার্যালয়ের জন্য একটি করে বরাদ্দ রয়েছে। অচল প্রাইভেটকার দুটি। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪ হাজার শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীর জন্য রয়েছে মাত্র চারটি অ্যাম্বুলেন্স। এর মধ্যে আবার দুটি অচল।

ব্যাকডেটেড অফিসিয়াল ওয়েবসাইট : তথ্যপ্রযুক্তির উত্কর্ষের যুগে জাবির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি এখনো ব্যাকডেটেড। বলা হয়ে থাকে, তথ্যই শক্তি। অথচ জাবির ওয়েবসাইটে পাওয়া যায় না প্রয়োজনীয় কোনো তথ্য। ফলে জাবির তথ্যসেবা চলছে নোটিস বোর্ড পদ্ধতিতে। ফলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পড়তে হচ্ছে নানামুখী বিড়ম্বনায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটটির হোম পেজে ঢুকে দেখা যায় ডান পাশে লেখা ‘উপাচার্যের বাণী’। কিন্তু প্রবেশ করে দেখা যায়, সেখানে উপাচার্যের কোনো বাণী নেই। আছে উপাচার্যের ছবি ও যোগাযোগের ঠিকানা। তার নিচে লেখা অনুষদ ও বিভাগের তথ্য। কিন্তু সেখানে প্রবেশ করে দেখা যায়, কোনো বিভাগের তথ্যই দেওয়া নেই। জাবির ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইআইটি) বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক ও আইটি বিশেষজ্ঞ কে এম আক্কাছ আলী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘এই ওয়েবসাইট নিয়ে আমার অনেক অভিযোগ। একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটের অবস্থা এত খারাপ হতে পারে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

৪৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা