শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০১৪

মুক্তিযুদ্ধে অপারেশন জ্যাকপট

কমান্ডো মো. খলিলুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধে অপারেশন জ্যাকপট

বাংলাদেশ সশস্ত্র যুদ্ধের ইতিহাসে জাতীয় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পাশাপাশি স্বাধীনতাকে সুনিশ্চিত ও ত্বরান্বিত করার জন্য নৌ-কমান্ডো অপারেশন এক উজ্জ্বলতম অনন্য অধ্যায় সৃষ্টি করেছে। ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধকে পৃথিবীব্যাপী পরিচিত করেছিল নৌ-কমান্ডোদের দ্বারা ১৫ আগস্ট 'অপারেশন জ্যাকপটের' অধীনে বাংলাদেশে চারটি বন্দরে ২৬টি জাহাজ ডোবানোর মাধ্যমে। পৃথিবীর যুদ্ধের ইতিহাসে এমন কৃতিত্ব এবং দুঃসাহসিকতার নজির নেই। প্রবল পরাক্রমশালী এবং অপরাজেয় বলে খ্যাত পাকিস্তানি সেনা ও নৌবাহিনীর বিরুদ্ধে সম্মুখযুদ্ধের জন্য প্রয়োজনীয় সমরাস্ত্র এবং যুদ্ধজাহাজ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিল না বলেই ৫০০ বাঙালি যুবক জীবনকে উৎসর্গ করে শত্রুবাহিনীকে মোকাবিলায় এগিয়ে আসেন। ১৫ আগস্ট বাংলাদেশের বন্দরে ২৬টি জাহাজডুবির পর বিদেশি পত্রপত্রিকা এবং প্রচার মাধ্যমগুলো নৌ-কমান্ডো অভিযানকে অত্যন্ত সাফল্যজনক বলে মন্তব্য করে। নৌ-কমান্ডোদের এই অভূতপূর্ব সাফল্যে সারা বিশ্ব অবিভূত হয়ে পড়ে। অপরদিকে পাকিস্তান নৌ-বাহিনী প্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল মুজাফফর হাসান পূর্ব পাকিস্তানের ধ্বংসপ্রাপ্ত এবং প্রায় মৃত নৌ-যানগুলো মেরামতের জন্য যন্ত্রাংশ, কারিগরি সাহায্য এবং নতুন নৌ-যান সংগ্রহের জন্য চীন, সৌদি আরব, তুরস্ক এবং মিসর সফর করেন। সামরিক বাহিনীতে বিশেষ গুরুত্ববহ এবং ঝুঁকিপূর্ণ কাজ সমাধা করার জন্য একটি ছোট দল নির্বাচিত করে তাদের উচ্চতর বিশেষ ধরনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়াও পরিবেশগত বিপর্যয় থেকে দেশকে রক্ষার জন্যও এমন বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত বাহিনীকে নিয়োজিত করা হয়ে থাকে।

যুদ্ধক্ষেত্রে শত্রুপক্ষের ওপর প্রচণ্ড মানসিক চাপ সৃষ্টি, শত্রুকে বিভ্রান্ত করা এবং মানসিক শক্তি গুঁড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিশেষ দল গঠন করা হয় এবং তাদের ঠিক এমন ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করতে হয়। যেমন- ঝটিকা আক্রমণের মাধ্যমে শত্রুর কবল থেকে নিজ পক্ষের সৈন্যদের ছিনিয়ে আনা, শত্রুর গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ধ্বংস করা। একটি দেশের সেনাবাহিনীর অভ্যন্তরে এই বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত দলের কৃতকার্য (Special operation forces) সে দেশের গর্ব। সবসময় সেনাসদস্যদের এমন ঝুঁকিপূর্ণ কাজ দেওয়া হয় না। বিশেষ মুহূর্তে দেশকে রক্ষা অথবা অনুরূপ দায়িত্ব পালনের জন্য তাদের নিয়োজিত করা হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নৌ-কমান্ডো অপারেশন এমনই একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ছিল। তারা সেই দায়িত্ব নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করে যুদ্ধক্ষেত্রে বিশেষ বাহিনীর (Special operation forces) গুরুত্ব প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে।

নৌ-বাহিনীর অনেক সদস্য বিদেশে দায়িত্বরত ছিলেন, তাদের মধ্যে অনেক বাঙালি কর্মকর্তা ও নাবিক অবস্থান করছিলেন। ফ্রান্সের তুল পোতাশ্রয়ে পাকিস্তান নৌ-বাহিনীর খরিদকৃত সাবমেরিন ম্যানগ্রোতেও বেশ কয়েকজন নাবিক কর্মরত ছিলেন। সাবমেরিনটি ১৯৭০ সালের ৫ আগস্ট ফ্রান্সে কমিশনে ছিল। তারা সাবমেরিনে প্রশিক্ষণকালীনই দেশে বিরাজমান গণআন্দোলনের প্রতি গভীরভাবে লক্ষ রাখছিলেন। ২৫ মার্চ ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ক্র্যাকডাউন হলে বিদেশি প্রচার মাধ্যমে এই সংবাদ প্রচারিত হয়। ২৭ মার্চ '৭১ তারা বঙ্গবন্ধুর পক্ষে মেজর জিয়াউর রহমান কর্তৃক বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা দেওয়া হয়েছি এ কথাও জানতে পারেন। এরপর অনেক প্রতিকূলতা মাড়িয়ে ৮ এপ্রিল ৮ জন বাঙালি নাবিক মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের উদ্দেশ্যে ভারতে এসে পেঁৗছেন। মুক্তিযুদ্ধে নৌ-কমান্ডো দলের প্রশিক্ষণ ছিল অত্যন্ত কষ্টসাধ্য এবং ঝুঁকিপূর্ণ। বিপজ্জনক স্পর্শকাতর মাইন ও বিস্ফোরকের সঠিক ব্যবহার রপ্ত করতে নিয়মিত নৌ-বাহিনীর একজন ক্যাডেট/নাবিকের সময় প্রয়োজন হয় কমপক্ষে তিন বছর। এ ছাড়া তাদের দেওয়া হয় আধুনিক যন্ত্রপাতি, পানির নিচ দিয়ে চলার জন্য আন্ডার ওয়াটার স্ক্রুতার রেডিও, ঘড়ি, বিস্ফোরণ ঘটানোর জন্য আধুনিক রিমোটসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি। এটি ছিল সম্পূর্ণভাবে আত্দঘাতী দল 'সুইসাইডাল স্কোয়াড'। দেশের স্বাধীনতার জন্য জীবন উৎসর্গ করতে তারা কুণ্ঠিত ছিল না। অল্প সময়ে এই কঠিন প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করতে তাদের দৈনিক ১৮ ঘণ্টা প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে হয়েছে। লিমপেট মাইন যেটি নৌ-কমান্ডোরা ব্যবহার করেছে, এর নির্মাণশৈলী অত্যন্ত কঠিন এবং সংযোজন খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। যে কারণে এই মাইনে ডেটনেটরাইজড করার জন্য পৃথক (বিশেষজ্ঞ) প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। একজন নৌ-কমান্ডোকে প্রতিকূল পরিবেশে পানির নিচ দিয়ে ১০/২০ মাইল সাঁতার কাটায় পারদর্শী করে তোলা হয়। অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র ও যুদ্ধজাহাজের বিরুদ্ধে ক্ষুদে সাঁতারু যুবকদের (frogmen) দ্বারা এতবড় যুদ্ধ সম্ভব কিনা তা নিয়ে পরিকল্পনাকারীরা সন্দিহান ছিলেন। তরুণ নৌ-যোদ্ধাদের দ্বারা যুদ্ধের প্রাথমিক পর্যায়ে এটি একটি পরীক্ষামূলক অভিযান ছিল। কিন্তু যারা মুক্তিযুদ্ধে এতবড় সাফল্য বয়ে এনেছে স্বাধীনতা যুদ্ধের দলিলপত্রে তার হদিস পাওয়া যায় না।

'৭১-এর ১১ জুলাই মুজিবনগর উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এই বৈঠকে মুক্তিবাহিনীর যুদ্ধাঞ্চল ও যুদ্ধ-কৌশল সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। উপস্থিত কর্মকর্তারা বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আনুগত্যের শপথ নেন এবং কর্নেল (অব.) এম এ জি ওসমানীর নেতৃত্বের প্রতি অবিচল আস্থা ও আনুগত্য স্থাপন করেন। এই বৈঠকে কর্নেল আবদুর রব সেনাপ্রধান এবং গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার উপ-সেনাপ্রধান নিযুক্ত হন। বাংলাদেশের পুরো যুদ্ধাঞ্চলকে একেকটি সেক্টরে বিভক্ত করে একেকজন অধিনায়ক নিযুক্ত করা হয়।

স্বাধীনতা যুদ্ধে তৎকালীন প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ও মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি কর্নেল (অব.) এমএজি ওসমানীর একান্ত আগ্রহ ও প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ সরকারের অনুকূলে স্থলবাহিনীর পাশাপাশি স্বাধীনতাকে সুনিশ্চিত ও ত্বরান্বিত করার জন্য প্রথম একটি ক্ষুদ্র নৌ-বাহিনী প্রতিষ্ঠিত হয়। বন্দরে জাহাজ ডোবানোর মতো বিরাট ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ, বিদেশি জাহাজ বাংলাদেশের বন্দরে আসতে নিরাপদ না ভাবে এবং অভ্যন্তরীণ জলপথে শত্রুবাহিনীর পরিবহনে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা ও শত্রুবাহিনীর অপ্রতিরোধ্য আগ্রাসনের মূলে আঘাত হানাই ছিল নৌ-কমান্ডো অভিযানের লক্ষ্য।

প্রবল পরাক্রমশালী ও শক্তিধর পাকিস্তান নৌ-বাহিনীর বিরুদ্ধে সম্মুখযুদ্ধে টিকে থাকার মতো পর্যাপ্ত সরঞ্জাম, যুদ্ধজাহাজ এবং সেনাবল ছিল না বলেই ভারতীয় সামরিক বাহিনীর যুদ্ধবিশারদরা নৌ-কমান্ডো বাহিনী গঠনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছিলেন। পৃথিবীর যুদ্ধ ইতিহাসে এমন পরিকল্পনা এবং দৃষ্টান্ত বিরল। ১৬ ডিসেম্বরের বিজয় অর্জনের পূর্ব পর্যন্ত শতাধিক অভিযান চালিয়ে নৌ-কমান্ডোরা ছোট-বড় মিলিয়ে শত্রুবাহিনীর ১২৬টি জাহাজ ডুবিয়ে দিতে সক্ষম হয়। ১৫ আগস্ট থেকে বাংলাদেশে নৌ-কমান্ডো বাহিনীর দুনিয়া কাঁপানো সাফল্যজনক নৌ-বিধ্বংসী তৎপরতায়। এ কথা নির্দ্বিধায় বলা যায়, নৌ-কমান্ডোদের সার্থক অপারেশন, চূড়ান্ত বিজয়ের জন্য বাঙালি জাতির যুদ্ধজয়ের পথে নতুন গতিপথের সন্ধান দিয়েছিল।

স্বাধীনতা-উত্তর ১৯৭২ সালে মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি জেনারেল এমএজি ওসমানী দৈনিক বাংলা পত্রিকার সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে বলেন, '১৯৭১-এর ১৫ আগস্ট আমাদের নৌ-কমান্ডোদের আক্রমণ শুরু হয়। তারা যে বীরত্ব ও কৃতিত্ব দেখিয়েছেন পৃথিবীর ইতিহাসে তার নজির নেই।'

১৯৭১-এর ১৩ মে প্রথম নৌ-কমান্ডো প্রশিক্ষণ ক্যাম্প 'সি-২ পি' সাংকেতিক নাম দিয়ে উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনী দিনে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কমান্ডার এমএন সামন্ত, লে. কমান্ডার জি মার্টিস এবং সাবমেরিনার আবদুল ওয়াহেদ চৌধুরী। সবারই বক্তব্যে স্পষ্টভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয়- এই স্বল্পতম প্রশিক্ষণের মাধ্যমে যে নৌ-কমান্ডো বাহিনী গঠিত হচ্ছে তা মূলত একটি 'সুইসাইডাল স্কোয়াড'। তাই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বুঝিয়ে দেওয়ার পর কমান্ডোদের প্রত্যেককেই একটি করে সম্মতিসূচক ফরমে স্বাক্ষর করে ছবিসহ কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিতে হয়। ফরমে এই বলে উল্লেখ ছিল যে- 'আমি দেশের স্বাধীনতার জন্য জীবন বিসর্জন দিতে সম্মত হয়েই এ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছি। যুদ্ধে আমার মৃত্যু ঘটলে কেউ দায়ী থাকবে না।'

সাঁতারু বাঙালি নৌ-মুক্তিযোদ্ধাদের মূল অংশটি গঠিত হয়েছিল বাঙালি নাবিকদের ঘিরে, যারা পাকিস্তানি সাবমেরিন 'ম্যানগ্রো' থেকে পালিয়ে এসেছিলেন। তাদের সঙ্গে পরে যুক্ত হন আরও আটজন বাঙালি নাবিক, যারা বাংলাদেশের বিভিন্ন বন্দরে কর্মরত ছিলেন। যুদ্ধ শুরু হলে তারা কর্মস্থল ত্যাগ করে মুক্তিবাহিনীতে যোগদান করেন। এই দুই দলের ১৬ জন সি-ম্যান মিলে ভারতীয় নৌ-বাহিনীর অতীব দক্ষ প্রশিক্ষণার্থীদের সাহায্যে গড়ে তোলেন মুক্তিবাহিনী ফ্রগম্যান বা সাঁতারু মুক্তিবাহিনীর কেন্দ্রীয় অংশটি। অসম সাহসী ও অফুরন্ত প্রাণশক্তির অধিকারী এসব যুবককে বাংলাদেশের নদীগুলো থেকে যথাসম্ভব সুবিধা নেওয়ার মতো সাঁতার কৌশল এবং দুঃসাহসী অভিযানে ঝাঁপিয়ে পড়ার মতো সাহস তাদের ছিল। সম্পূর্ণ অন্ধকারে তাদের বিশ-পঁচিশ মাইল সাঁতরাতে হয়েছে বিশেষ পদ্ধতিতে চিৎ সাঁতারের মাধ্যমে। এরকম বিপজ্জনক ও দুঃসাহসী কাজ সাধারণত দেওয়া হয় উচ্চ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত 'স্পেশাল মেরিন কমান্ডো গ্রুপকে'। উন্নত নৌ-বাহিনীতে এদের বলা হয় 'সিলস'। 'সাঁতারু মুক্তিবাহিনী শারীরিক-মানসিক দু'দিক থেকেই ছিল দুর্ধর্ষ। একটা গেরিলা অভিযানের জন্য প্রয়োজনীয় যেসব গুণ থাকা প্রয়োজন তার সবই বাঙালি সাঁতারু বাহিনীর ছিল। যেমন : অসম সাহসিকতা, কষ্টসহিষ্ণুতা এবং প্রচণ্ডতা। সব কিছুর ওপরে মুক্ত স্বদেশের স্বপ্ন এবং পাকিস্তানি হানাদারদের ওপর তীব্র প্রতিশোধ গ্রহণের সাধ তাদের প্রাণ উৎসর্গ করার জন্য প্রস্তুত করেছিল। তা ছাড়া তাদের কোনো রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ছিল না, করত না কোনো লাভ-লোকসানেরও হিসাব। তারা তাদের লক্ষ্যের প্রতি ছিলেন উৎসর্গচিত্ত।'

১৫ আগস্ট, ১৯৭১ মধ্যরাতের পর বাংলাদেশের সমুদ্র ও নদীবন্দর কেঁপে ওঠে কমান্ডোদের পাতা মাইনের বিরতিহীন বিস্ফোরণে। দখলদার বাহিনী ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে দিগ্বিদিক জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। বাণিজ্যিক জাহাজগুলো প্রচণ্ডভাবে আক্রান্ত বুঝতে পেরে S.O.S বার্তা পাঠাতে শুরু করে। প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের নৌ-কমান্ডো বাহিনীর মাইন হামলায় দখলদার বাহিনীর সঙ্গে অন্যান্য দেশের পণ্য ও সমরাস্ত্রবাহী জাহাজ একের পর এক তলিয়ে যায় চট্টগ্রাম, মংলা, চাঁদপুর ও নারায়ণগঞ্জ বন্দরে গভীর পানির নিচে। এদিন বাংলাদেশের চারটি বন্দরে একই পরিকল্পনার অধীন আক্রমণ পরিচালিত হয়। নৌ-অভিযান একই দিনে পরিচালনার জন্য দুটি গানকে সংকেত হিসেবে ব্যবহার করা হয়। নৌ-কমান্ডোদের জানিয়ে দেওয়া হয়- ১৪/১৫ আগস্ট সকাল ৭টা ৩০ মিনিট আকাশবাণীতে পঙ্কজ মল্লিকের কণ্ঠে 'আমি তোমায় যত শুনিয়েছিলেম গান'টি বাজলে অপারেশনের প্রস্তুতি নিতে হবে। এর পরদিন অথবা যখন একই কেন্দ্র থেকে একই সময়ে সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের কণ্ঠে বাজবে, 'আমার পুতুল আজকে যাবে শ্বশুরবাড়ি'-এর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেভাবেই হোক অপারেশন চালাতে হবে। কেবল প্রথম অপারেশনে এই সাংকেতিক গান ব্যবহৃত হয়। এরপর নৌ-কমান্ডোরা নিজেদের পরিকল্পনায় যুদ্ধ পরিচালনা করে। মধ্য আগস্ট থেকে বিজয় অর্জন পর্যন্ত নৌ-কমান্ডোরা বাংলাদেশের জলসীমায় শতাধিক দুঃসাহসিক অভিযান চালিয়ে শত্রুবাহিনীর প্রায় এক লাখ টন যুদ্ধাস্ত্র ও সামগ্রী সম্পূর্ণভাবে বিধ্বস্ত এবং প্রায় এক লাখ টন আংশিক বা প্রায় সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দেয়। এভাবে মহান মুক্তিযুদ্ধে নৌ-কমান্ডোরা স্বাধীনতার জন্য গৌরবময় ভূমিকা রাখে।

লেখক : বীর মুক্তিযোদ্ধা ও অবসরপ্রাপ্ত নৌবাহিনীর কর্মকর্তা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
পূর্ণাঙ্গ রাষ্ট্র বিনির্মাণে বিএনপির ৩১ দফা ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: ইসরাফিল খসরু
পূর্ণাঙ্গ রাষ্ট্র বিনির্মাণে বিএনপির ৩১ দফা ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: ইসরাফিল খসরু

এই মাত্র | রাজনীতি

দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের মনোমুগ্ধকর হা-ডু-ডু খেলা লক্ষাধিক দর্শক মাতাল
দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের মনোমুগ্ধকর হা-ডু-ডু খেলা লক্ষাধিক দর্শক মাতাল

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষার্থী সাজিদ হত্যা: তদন্তের দায়িত্ব পেল সিআইডি
ইবি শিক্ষার্থী সাজিদ হত্যা: তদন্তের দায়িত্ব পেল সিআইডি

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে নিহত ১
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে নিহত ১

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আখাউড়ায় প্রতিপক্ষের হামলায় নারী নিহত
আখাউড়ায় প্রতিপক্ষের হামলায় নারী নিহত

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন : মনোনয়ন প্রত্যাহার করলেন ১৪ প্রার্থী
রাকসু নির্বাচন : মনোনয়ন প্রত্যাহার করলেন ১৪ প্রার্থী

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বনাথে সড়কে ঝরল অটোচালকের প্রাণ
বিশ্বনাথে সড়কে ঝরল অটোচালকের প্রাণ

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১০
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১০

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতে আটক ১০ বাংলাদেশিকে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির কাছে হস্তান্তর
ভারতে আটক ১০ বাংলাদেশিকে সাতক্ষীরা সীমান্তে বিজিবির কাছে হস্তান্তর

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে আলোর পাঠশালার উদ্যোগে এক হাজার গাছের চারা রোপণ
মাদারীপুরে আলোর পাঠশালার উদ্যোগে এক হাজার গাছের চারা রোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে কাতারে আরব-মুসলিম নেতাদের বৈঠক
ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে কাতারে আরব-মুসলিম নেতাদের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার
নবীনগরে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে কবি নজরুলের মৃত্যুবার্ষিকীতে নানা আয়োজন
লক্ষ্মীপুরে কবি নজরুলের মৃত্যুবার্ষিকীতে নানা আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালাল সার্টিফিকেশন কার্যক্রমে ওআইসির সহযোগিতা চাইলেন ধর্ম উপদেষ্টা
হালাল সার্টিফিকেশন কার্যক্রমে ওআইসির সহযোগিতা চাইলেন ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতিত স্বৈরাচার নিত্য নতুন ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে : প্রিন্স
পতিত স্বৈরাচার নিত্য নতুন ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে কনস্টেবল পদে চাকরি পেলেন ১৭ জন তরুণ-তরুণী
লালমনিরহাটে কনস্টেবল পদে চাকরি পেলেন ১৭ জন তরুণ-তরুণী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ ক্ষেত্রে গবেষণা প্রস্তাব আহ্বান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
১১ ক্ষেত্রে গবেষণা প্রস্তাব আহ্বান শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় চার অধিনায়ককে নিয়ে এনসিএল টি-২০ ট্রফি উন্মোচন
বগুড়ায় চার অধিনায়ককে নিয়ে এনসিএল টি-২০ ট্রফি উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খাদ্যের নিরাপত্তা বিষয়ক কর্মশালা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খাদ্যের নিরাপত্তা বিষয়ক কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জানমালের নিরাপত্তা ও মব সন্ত্রাস বন্ধের দাবিতে গাইবান্ধায় সিপিবির বিক্ষোভ
জানমালের নিরাপত্তা ও মব সন্ত্রাস বন্ধের দাবিতে গাইবান্ধায় সিপিবির বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে আসা সেই তরুণী পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ভারতে ফিরল
বাংলাদেশে আসা সেই তরুণী পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ভারতে ফিরল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
রংপুরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিনির্ভর আমন ধানে প্রকৃতি সদয় হচ্ছে না
বৃষ্টিনির্ভর আমন ধানে প্রকৃতি সদয় হচ্ছে না

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়
বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে
পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা