শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ জুন, ২০১৬

অনুপ্রেরণীয়

১৯ বছর ধরে নদী সাঁতরে স্কুলে যাওয়া শিক্ষক

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
১৯ বছর ধরে নদী সাঁতরে স্কুলে যাওয়া শিক্ষক

মানুষের জীবনে প্রতিকূলতা শব্দটি বারবার আসে। সেটি অতিক্রম করতে শত চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। তেমনই এক অনবদ্য চ্যালেঞ্জ নিয়েছেন ভারতের স্কুল শিক্ষক এ টি আবদুল মালিক। শিক্ষাদানের গুরুদায়িত্ব ঠিকভাবে পালন করতে তাকে নদী সাঁতরাতে হতো। ঠিক সময়ে স্কুলে পৌঁছাতে ১৯ বছর ধরে প্রতিদিন নদী সাঁতরে স্কুলে ছোটেন তিনি।

 

প্রথমটি হচ্ছে বাড়ি থেকে বের হয়ে দুবার বাস বদল করতে হবে, এরপর আবার দুই কিলোমিটার রাস্তা হেঁটে যেতে হবে। আর এতে সময় লাগবে অন্তত তিন ঘণ্টা। দ্বিতীয় রাস্তাটি হচ্ছে বাড়ি  থেকে হেঁটে স্থানীয় কাদালুন্দিপুঝা নদীর তীরে যেতে হয়। আর এতে সময় লাগে ১০ মিনিট। এরপর এই নদী সাঁতরে তীরে উঠে হাঁটতে হয় অন্তত তিন মিনিট। এরপর পৌঁছে যান তার প্রিয় শিক্ষার্থীদের কাছে

 

তার নাম এ টি আবদুল মালিক। পেশায় শিক্ষক। শিক্ষকতাকে মহান পেশা বলা হয়। আদতেও তাই। সাধারণ মানুষের কাছে শিক্ষকের আলাদা এক মর্যাদা আছে। শিক্ষক মানুষ গড়ার কারিগর। তার হাতেই তৈরি হয় আগামী দিনের মানুষ। শিক্ষার্থীদের কাছে শিক্ষক এক আদর্শের নাম। সেই আদর্শ শিক্ষকেরই প্রতিচ্ছবি এ টি আবদুল মালিক। ভারতের এই শিক্ষক এখন সোস্যাল মিডিয়া তো বটেই আন্তর্জাতিক মিডিয়ার নজর কেড়ে নিয়েছেন। কারণ আর কিছুই নয়। দায়িত্বশীলতার চরম এক উদাহরণ হয়ে উঠেছেন তিনি। ঠিক সময়ে স্কুলে পৌঁছাতে ১৯ বছর ধরে প্রতিদিন নদী সাঁতরে পার হন তিনি। স্কুলের শিক্ষক হাজিরা খাতায় নেই এ মহান শিক্ষকের একদিনের অনুপস্থিতি। অবিশ্বাস্য শোনালেও এটাই সত্যি।

১৯৯২ সাল থেকে কেরালার মুসলিম লোয়ার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছেন তিনি। বাড়ি থেকে তার স্কুলে যাওয়ার রাস্তা রয়েছে দুটি।

প্রথমটি হচ্ছে বাড়ি থেকে বের হয়ে দুবার বাস বদল করতে হবে, এরপর আবার দুই কিলোমিটার রাস্তা হেঁটে যেতে হবে। আর এতে সময় লাগবে অন্তত তিন ঘণ্টা। দ্বিতীয় রাস্তাটি হচ্ছে বাড়ি থেকে হেঁটে স্থানীয় কাদালুন্দিপুঝা নদীর তীরে যেতে হয়। আর এতে সময় লাগে ১০ মিনিট। এরপর এই নদী সাঁতরে তীরে উঠে হাঁটতে হয় অন্তত তিন মিনিট। এরপর পৌঁছে যান তার প্রিয় শিক্ষার্থীদের কাছে।

এ টি আবদুল মালিক বিভিন্ন সংবাদ মাধমে জানান, প্রতিদিন নদী সাঁতরে স্কুলে যেতে তার সময় ও অর্থ দুটিই সাশ্রয় হয়। এ ছাড়া গাড়িতে যেতে হলে অনেকদিন নির্দিষ্ট সময়ে স্কুলে পৌঁছানো যায় না। নদীর তীরে পৌঁছে তিনি তার পোশাক এবং অন্যান্য জিনিসপত্র প্লাস্টিক ব্যাগে ভরে ফেলেন। চোখে পানিরোধক চশমা পরে প্লাস্টিকের সেই ব্যাগ এক হাতে পানির ওপরে ধরে পাড়ি দেন নদী। স্থানীয়দের কাছে এই শিক্ষক পরিচিতি পেয়েছেন জীবন্ত ঘড়ি হিসেবে। তিনি যখন প্রতিদিন পানিতে নামেন তখন ঘড়ির কাঁটা থাকে ঠিক ৯টায়। এরপর নদীর তীরে ওঠে কাপড় পরে পৌঁছান স্কুলে।

এর আগে ৫ সেপ্টেম্বর বিশ্ব শিক্ষক দিবসে তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতা তাকে সম্মাননা জানান। যুক্তরাজ্যের একজন মানসিক চিকিৎসক এই শিক্ষকের মহান এই ত্যাগের জন্য একটি নৌকা উপহার দেন। কিন্তু এর আগেই কেটে গেছে ১৯ বছর। ভাবতেও অবাক লাগে তিনি বই-পুস্তক থেকেই শিক্ষা দেননি নিজের কর্ম থেকেও শিক্ষা দিয়েছেন। আর শুধু ছাত্রছাত্রীকে নয়, তিনি শিক্ষা দিয়েছেন মানুষকে। ভারতের কেরালার মুসলিম লোয়ার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে তিনি স্থানীয়দের কাছে বেশ পরিচিত এক মুখ। তা তো হবেনই। নদী সাঁতরে ১৯ বছর ক্লাস নেওয়ার বিরল দৃষ্টান্ত গড়া একমাত্র শিক্ষক তিনি। তার আরেকটি রেকর্ড হলো, এই সুদীর্ঘ সময়ে স্কুলে কোনো অনুপস্থিতি নেই তার। এ ছাড়া ঠিক সময়েই প্রতিদিন তিনি স্কুলে পৌঁছছেন।

ভারতের কেরালা রাজ্যের এ শিক্ষকের নাম এখন দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে।

কিন্তু কেন সাঁতারের পথই বেছে নিলেন। তিনি নিজেই স্পষ্ট করেছেন সেটি।

 

‘আসলে এমন বিদঘুটে পথ ছেড়ে স্কুলে যাওয়ার শটকার্ট পথটিই পছন্দসই। এতে বাড়ি থেকে ১০ মিনিটে নদীর পার হওয়া। এরপর নদী সাঁতরে তীরে উঠে হাঁটতে হয় মিনিট তিনেক। পৌঁছে যেতেন স্কুলে। আর এ পথটিই হয়ে ওঠে স্কুলে আসা-যাওয়ার একমাত্র পথ।’

সাঁতরে নদী পার হওয়ার পর নদীর তীরে উঠে কাপড় পরে পৌঁছান স্কুলে। সেখানে হাসিমুখে অপেক্ষায় থাকে তার শিক্ষার্থীরা। মাসিক বেতন যা পান তাতেই খুশি এই শিক্ষক।

আবদুল মালিক মনে করেন, পরিবেশ ও নদীরক্ষায় তার এই কাজ অনেককেই উৎসাহ জোগাবে। এ ছাড়া তিনি মাঝে মাঝেই শিক্ষার্থীদের নিয়েও সাঁতার কাটতে বের হন। এর মাধ্যমে নিজেকেও ফিট রাখা যায় বলেও জানান এই শিক্ষক।

তার এই কর্মের স্বীকৃতিও পাচ্ছেন দেশের বাইরে থেকেও। এই দীর্ঘ সময়ে তিনি নদী সাঁতরেই ইংলিশ চ্যানেলের সমপরিমাণ (৭০০ কিলোমিটার) দূরত্ব অতিক্রম করেছেন।

বিবিসিতে তার ছবিসহ খবর প্রকাশের পর তাকে নিয়ে হইচই পড়ে যায়। আবদুল মালিক স্কুলে গণিত পড়ান। তিনি গণমাধ্যমে বলেন, আমার গণিত সব সময়ই ভালো লাগে। আবদুল মালিক খুব দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে এসেছেন। শিক্ষকতায় খুব ভালো আয় না হলেও মানুষ গড়ার কাজে তিনি আত্মনিয়োগ করেছেন। তিনি বলেছেন, আমি খুব দরিদ্র পরিবার থেকে এসেছি। আমার বাবা খুব অল্প বয়সেই মারা যান। তখন আমার পরিবারের খুব দুর্দশা চলছিল। আমরা আটজনের পরিবার। এই আটজন সদস্যের জন্য খাবার জোগাড় করাই কষ্টসাধ্য ছিল। আমার চাচা আমাদের সাহায্য করেন। তিনি স্থানীয় এক মসজিদে ইমামতির দায়িত্ব পালন করতেন। আমাকে খুব অল্প বয়সেই কাজের সন্ধানে নামতে হয়। আমার চাচার পরামর্শেই আমি শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে নেই। এখনো আমি তাই করছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩
নওগাঁয় অপরাধ দমনে অভিযান, গ্রেফতার ২৩

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত
টঙ্গীতে ভূমিকম্প আতঙ্কে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকীতে অসহায় মানুষদের নিয়ে ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে
ভূমিকম্প : কুমিল্লায় ৮০ নারী শ্রমিক হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিনে এতিম শিক্ষার্থীর মাঝে কোরআন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা