শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪৮, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

মানবতা বনাম বর্বরতা

সাবিলা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
মানবতা বনাম বর্বরতা

বাংলাদেশে বর্তমানে রোহিঙ্গারা অসহায় শরণার্থী হিসেবে অবস্থান করছে। রোহিঙ্গা সমস্যা একদিনের নয়। রোহিঙ্গাদের ইতিহাসও শত শত বছরের। খ্রিষ্টপূর্বাব্দ ১৫০০ বছর আগে ওদের পূর্বপুরুষরা আরাকান রাজ্যে পূর্ব ভারত থেকে এসে বসতি গড়ে। ১৭০০-১৮০০ সালের দিকে আরব ব্যাবসায়ী আসেন আরাকানে। বিভিন্ন সংস্কৃতি এবং বিভিন্ন জনগোষ্ঠী থেকে মানুষ বাণিজ্য সংক্রান্ত বিষয়ে আরাকানে আসেন। এর মধ্যে ইন্ডিয়ান অরিজিন, বাঙালি, আরব, পার্সিয়ান আফগান, পর্তুগীজ এর বাইরেও বিভিন্ন জনগোষ্ঠী আরাকানে এসেছেন। মোঘল আমল থেকে রোহিঙ্গা মুসলমানদের সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক অবস্থা মোঙ্গলীয় জাতের বার্মিজদের তুলনায় ভালো ছিল। এই আলাদা আলাদা জনগোষ্ঠী আরাকানের স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সাথে মিলে মিশে যায়। তাদের এই আগমন হাজার হাজার বছর পূর্বে।

১৮২৩ সালে ব্রিটিশ শাসক আরাকান দখল করে। এরপর ধীরে ধীরে তারা পুরো বার্মা দখল করে। পুরো বার্মা দখল করতে তাদের ৫০ বছর এর বেশি সময় লাগে। ভারত-পাকিস্থান ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা পেলেও ব্রিটিশ সরকার বার্মাকে স্বাধীনতা দেয় ১৯৪৮ সালে। ১৯৪৬ সালের মে মাসে রাখাইন রাখাইন প্রদেশকে পাকিস্তানের সঙ্গে সংযুক্ত করতে চায় বুথিডং ও মংদৌ নামে দু'টি শহরের একত্রীকরণ এর মাধ্যমে। এর দুই মাস পর রোহিঙ্গা মুসলিম নেতৃত্ব আকিয়াবে নর্থ আরাকান মুসলিম লীগ গঠন করে। তখন রোহিঙ্গা মুসলিমরা পাকিস্তানের সঙ্গে আলাদা প্রদেশ হিসেবে বার্মা থেকে আলাদা হওয়ার চেষ্টা করে। ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি বার্মা ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। বৃটিশরা ওদের অদমশুমারিতে রোহিঙ্গা মুসলমানদেরকে বার্মার নৃ-জাতি গোষ্ঠীর তালিকা থেকে বাদ দিয়েছিল। ১৯৫৪ সালে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গাদের সম্পূর্ণ অধিকার দেয়। ইংরেজদের জাতি সত্ত্বার সংখ্যাতাত্ত্বিক ভুলকে পুঁজি করে বার্মার সামরিক জান্তারা ১৯৮২ সালে নতুন করে তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেয়। রোহিঙ্গাদের উপর নির্মম অমানবিক অত্যাচার, হত্যা, ধর্ষণ লুটপাট করে, যা আজও অব্যাহত আছে।

বাংলাদেশের পূর্ব সীমান্তে মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যে শত শত বছর ধরে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী বসবাস করছে এবং গত কয়েক দশক ধরে রাষ্ট্রীয়ভাবে তাদের ওপর চলছে নির্যাতন ও গণহত্যা। মায়ানমারের এই জনগোষ্ঠীর দায় তারা বার বার বাংলাদেশের উপর চালানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু রোহিঙ্গাদের এ স্বাধীনতার দাবি ধীরে ধীরে সশস্ত্র সংগ্রামের দিকে যায়। ব্রিটিশদের অবহেলায় রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী এই সংকট থেকে বের হতে পারে নাই।

১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ ২ লক্ষ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দেয়। ২০১২ সালে শত শত রোহিঙ্গা নিহত হয় এবং এক লক্ষ ১২ হাজার ঘর ছাড়া হয়। ১৯৮২ সালে নতুন আইনে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের নাগরিক হিসেবে অস্বীকার করে সব অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়। বাঙালি নাম দিয়ে বাংলাদেশে ঠেলে দেয়ার চক্রান্তে লিপ্ত হয় মিয়ানমার সরকার। দারিদ্র্য, নিরক্ষরতা ও সামাজিক বঞ্চনার শিকারে পরিণত রাষ্ট্রহীন নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের নিয়ে দেশি-বিদেশি অশুভ শক্তি অনেক ফাঁদ পেতেছে। ধর্মীয় গোঁড়ামিকে উপজীব্য করে তাদের হিংসার পথে নিয়ে যেতে চেষ্টা করেছে, মানব পাচারের ক্ষেত্র বানিয়েছে, মাদক পাচারের বাহক করেছে এবং বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ভাঙতে রোহিঙ্গাদের ব্যবহার করেছে। নিঃসন্দেহে রাষ্ট্রহীন ও অধিকারবিহীন রোহিঙ্গাদের অনিয়ন্ত্রিত উপস্থিতি বাংলাদেশের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ঝুঁকির উৎস। ইতিমধ্যে মিয়ানমারের হেলিকপ্টার কয়েকবার বাংলাদেশের আকাশসীমা লঙ্ঘন করেছে। সীমান্তে স্থলমাইন পুঁতে রেখেছে। অনবরত গুলি বর্ষণ করছে। নানা উস্কানি সত্ত্বেও বাংলাদেশ চাইছে শান্তিপূর্ণ সমাধান। ইতিপূর্বে প্রায় ৫ লাখ রোহিঙ্গা বসবাস করে আসছে বাংলাদেশে। জাতিসংঘের বিবৃতি অনুযায়ী, নতুন করে ৪ লাখ ৯ হাজার রোহিঙ্গা আশ্রয় গ্রহণ করেছে। 

ইউএনএইসসিআর এর মতে, অনুপ্রবেশের এই ধারা অব্যাহত থাকলে এই সংখ্যা ১০ লাখ ছাড়িয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মানবিক দিক বিবেচনা করে বাংলাদেশ নিরাপরাধ রোহিঙ্গাদের পাশে অবস্থান নিয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শরণার্থী শিবিরগুলো পর্যবেক্ষণ করেছেন এবং একজন মানুষ হিসেবে অসহায় মানুষের পাশে থাকার অঙ্গীকার করেছেন। মায়ের মত সবাইকে বুকে জড়িয়ে ধরেছেন।

পরোক্ষভাবে পৃথিবীর অনেক শক্তিধর রাষ্ট্র এবং সংস্থা বাংলাদেশকে সমর্থন করলেও সমর্থনে আন্তরিকতা বিবেচনা করতে হবে। তাই যুদ্ধের পথে না হেঁটে শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথে হাঁটতে হবে। বিশ্ববাসীকে সোচ্চার করে তুলতে হবে। যতটা সম্ভব কূটনৈতিক পথে হাঁটতে হবে। কোন ভাবেই যুদ্ধকে সমর্থন করা যাবে না। প্রতিটি প্রাণের মূল্য অনেক আর এই সমস্যা আমাদের নয়, এই সমস্যা একান্ত মিয়ানমারের। তাই বিশ্ববাসীর উচিৎ মিয়ানমারকে চাপ প্রয়োগ করে দ্রুত এই সংকট নিরসন করা। ভুলে গেলে চলবে না যুদ্ধ বিধ্বস্ত সিরিয়ার কথা, ইরাক এর অসহায় পরিণতির কথা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যুদ্ধের উস্কানিমূলক বক্তব্য পেশ করা হচ্ছে। কিন্তু কেন এই যুদ্ধ? অন্য দেশের সংকট নিয়ে এদেশের মানুষ কেন যুদ্ধ করবে? বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যেকোনো যুদ্ধ মোকাবেলায় সক্ষম। যুদ্ধে জড়িয়ে পড়লে ক্ষমতাধর রাষ্ট্রগুলো যদি প্রত্যক্ষভাবে মিয়ানমারকে সমর্থন করে তবে এদেশে অসহায় অবস্থায় পড়বে। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে কথা বলার সুযোগ দিতে হবে। চোখের সামনে বাবা-মা, ভাই-বোন হারানো শিশুরা বড় হয়ে প্রতিশোধ নিতে চাইবে কিন্তু কথা বলার সুযোগের অভাবে হবে বিপথগামী। পৃথিবী নিশ্চয়ই তখন তাদের জঙ্গি বলে আখ্যায়িত করবে?

ক্ষমতার লোভে সামরিক বাহিনীর পুতুল হয়ে না থেকে অং সান সুচিরও উচিৎ হবে আন্তরিক মনোভাব নিয়ে রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানে কাজ করা।

অদূর ভবিষ্যতে এই সংকটের ফল মিয়ানমারকেই ভোগ করতে হবে। বাংলাদেশ সরকার বলিষ্ঠ কণ্ঠে বলেছে- “প্রতিবেশী দেশের সাথে আমরা সুসম্পর্ক রাখতে চাই কিন্তু অন্যায়কে সমর্থন করে নয়”। আশাহত করেছে প্রতিবেশী কোন দেশ বলিষ্ঠ কণ্ঠে প্রতিবাদ না করাতে। প্রতিবেশী দেশগুলোর উচিৎ হবে মানবিক দিক বিবেচনা করে বাংলাদেশকে সমর্থন করা এবং অসহায় নিপীড়িত জনগোষ্ঠীর পাশে থাকা।

লেখক: রিসার্চ এক্সিকিউটিভ, আই ক্ল্যাডস

বিডি-প্রতিদিন/১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু
চলতি বছরে নভেম্বরেই এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে বেশি মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
বরিশাল-ভোলা সেতু নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযানে জরিমানা

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান
গাইবান্ধায় রেলের জমি দখলমুক্ত করতে অভিযান

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন
শীতে চুল পড়া রোধে যা করবেন

৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৬৫ মামলা

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থানে বেড়েছে লেনদেন

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল
সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না কাল

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী
কুয়ালালামপুরে অভিযানে বাংলাদেশিসহ আটক ১২৪ অভিবাসী

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের
সবুজে মোড়া বরজ, তবুও হতাশা কাটছে না পান চাষিদের

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে
হত্যা মামলায় সাবেক এমপি ফজলে করিম ৩ দিনের রিমান্ডে

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনছে সরকার

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

২৩ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ