শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪৮, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

মানবতা বনাম বর্বরতা

সাবিলা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
মানবতা বনাম বর্বরতা

বাংলাদেশে বর্তমানে রোহিঙ্গারা অসহায় শরণার্থী হিসেবে অবস্থান করছে। রোহিঙ্গা সমস্যা একদিনের নয়। রোহিঙ্গাদের ইতিহাসও শত শত বছরের। খ্রিষ্টপূর্বাব্দ ১৫০০ বছর আগে ওদের পূর্বপুরুষরা আরাকান রাজ্যে পূর্ব ভারত থেকে এসে বসতি গড়ে। ১৭০০-১৮০০ সালের দিকে আরব ব্যাবসায়ী আসেন আরাকানে। বিভিন্ন সংস্কৃতি এবং বিভিন্ন জনগোষ্ঠী থেকে মানুষ বাণিজ্য সংক্রান্ত বিষয়ে আরাকানে আসেন। এর মধ্যে ইন্ডিয়ান অরিজিন, বাঙালি, আরব, পার্সিয়ান আফগান, পর্তুগীজ এর বাইরেও বিভিন্ন জনগোষ্ঠী আরাকানে এসেছেন। মোঘল আমল থেকে রোহিঙ্গা মুসলমানদের সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক অবস্থা মোঙ্গলীয় জাতের বার্মিজদের তুলনায় ভালো ছিল। এই আলাদা আলাদা জনগোষ্ঠী আরাকানের স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সাথে মিলে মিশে যায়। তাদের এই আগমন হাজার হাজার বছর পূর্বে।

১৮২৩ সালে ব্রিটিশ শাসক আরাকান দখল করে। এরপর ধীরে ধীরে তারা পুরো বার্মা দখল করে। পুরো বার্মা দখল করতে তাদের ৫০ বছর এর বেশি সময় লাগে। ভারত-পাকিস্থান ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা পেলেও ব্রিটিশ সরকার বার্মাকে স্বাধীনতা দেয় ১৯৪৮ সালে। ১৯৪৬ সালের মে মাসে রাখাইন রাখাইন প্রদেশকে পাকিস্তানের সঙ্গে সংযুক্ত করতে চায় বুথিডং ও মংদৌ নামে দু'টি শহরের একত্রীকরণ এর মাধ্যমে। এর দুই মাস পর রোহিঙ্গা মুসলিম নেতৃত্ব আকিয়াবে নর্থ আরাকান মুসলিম লীগ গঠন করে। তখন রোহিঙ্গা মুসলিমরা পাকিস্তানের সঙ্গে আলাদা প্রদেশ হিসেবে বার্মা থেকে আলাদা হওয়ার চেষ্টা করে। ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি বার্মা ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। বৃটিশরা ওদের অদমশুমারিতে রোহিঙ্গা মুসলমানদেরকে বার্মার নৃ-জাতি গোষ্ঠীর তালিকা থেকে বাদ দিয়েছিল। ১৯৫৪ সালে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গাদের সম্পূর্ণ অধিকার দেয়। ইংরেজদের জাতি সত্ত্বার সংখ্যাতাত্ত্বিক ভুলকে পুঁজি করে বার্মার সামরিক জান্তারা ১৯৮২ সালে নতুন করে তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেয়। রোহিঙ্গাদের উপর নির্মম অমানবিক অত্যাচার, হত্যা, ধর্ষণ লুটপাট করে, যা আজও অব্যাহত আছে।

বাংলাদেশের পূর্ব সীমান্তে মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যে শত শত বছর ধরে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী বসবাস করছে এবং গত কয়েক দশক ধরে রাষ্ট্রীয়ভাবে তাদের ওপর চলছে নির্যাতন ও গণহত্যা। মায়ানমারের এই জনগোষ্ঠীর দায় তারা বার বার বাংলাদেশের উপর চালানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু রোহিঙ্গাদের এ স্বাধীনতার দাবি ধীরে ধীরে সশস্ত্র সংগ্রামের দিকে যায়। ব্রিটিশদের অবহেলায় রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী এই সংকট থেকে বের হতে পারে নাই।

১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ ২ লক্ষ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দেয়। ২০১২ সালে শত শত রোহিঙ্গা নিহত হয় এবং এক লক্ষ ১২ হাজার ঘর ছাড়া হয়। ১৯৮২ সালে নতুন আইনে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের নাগরিক হিসেবে অস্বীকার করে সব অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়। বাঙালি নাম দিয়ে বাংলাদেশে ঠেলে দেয়ার চক্রান্তে লিপ্ত হয় মিয়ানমার সরকার। দারিদ্র্য, নিরক্ষরতা ও সামাজিক বঞ্চনার শিকারে পরিণত রাষ্ট্রহীন নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের নিয়ে দেশি-বিদেশি অশুভ শক্তি অনেক ফাঁদ পেতেছে। ধর্মীয় গোঁড়ামিকে উপজীব্য করে তাদের হিংসার পথে নিয়ে যেতে চেষ্টা করেছে, মানব পাচারের ক্ষেত্র বানিয়েছে, মাদক পাচারের বাহক করেছে এবং বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ভাঙতে রোহিঙ্গাদের ব্যবহার করেছে। নিঃসন্দেহে রাষ্ট্রহীন ও অধিকারবিহীন রোহিঙ্গাদের অনিয়ন্ত্রিত উপস্থিতি বাংলাদেশের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ঝুঁকির উৎস। ইতিমধ্যে মিয়ানমারের হেলিকপ্টার কয়েকবার বাংলাদেশের আকাশসীমা লঙ্ঘন করেছে। সীমান্তে স্থলমাইন পুঁতে রেখেছে। অনবরত গুলি বর্ষণ করছে। নানা উস্কানি সত্ত্বেও বাংলাদেশ চাইছে শান্তিপূর্ণ সমাধান। ইতিপূর্বে প্রায় ৫ লাখ রোহিঙ্গা বসবাস করে আসছে বাংলাদেশে। জাতিসংঘের বিবৃতি অনুযায়ী, নতুন করে ৪ লাখ ৯ হাজার রোহিঙ্গা আশ্রয় গ্রহণ করেছে। 

ইউএনএইসসিআর এর মতে, অনুপ্রবেশের এই ধারা অব্যাহত থাকলে এই সংখ্যা ১০ লাখ ছাড়িয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মানবিক দিক বিবেচনা করে বাংলাদেশ নিরাপরাধ রোহিঙ্গাদের পাশে অবস্থান নিয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শরণার্থী শিবিরগুলো পর্যবেক্ষণ করেছেন এবং একজন মানুষ হিসেবে অসহায় মানুষের পাশে থাকার অঙ্গীকার করেছেন। মায়ের মত সবাইকে বুকে জড়িয়ে ধরেছেন।

পরোক্ষভাবে পৃথিবীর অনেক শক্তিধর রাষ্ট্র এবং সংস্থা বাংলাদেশকে সমর্থন করলেও সমর্থনে আন্তরিকতা বিবেচনা করতে হবে। তাই যুদ্ধের পথে না হেঁটে শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথে হাঁটতে হবে। বিশ্ববাসীকে সোচ্চার করে তুলতে হবে। যতটা সম্ভব কূটনৈতিক পথে হাঁটতে হবে। কোন ভাবেই যুদ্ধকে সমর্থন করা যাবে না। প্রতিটি প্রাণের মূল্য অনেক আর এই সমস্যা আমাদের নয়, এই সমস্যা একান্ত মিয়ানমারের। তাই বিশ্ববাসীর উচিৎ মিয়ানমারকে চাপ প্রয়োগ করে দ্রুত এই সংকট নিরসন করা। ভুলে গেলে চলবে না যুদ্ধ বিধ্বস্ত সিরিয়ার কথা, ইরাক এর অসহায় পরিণতির কথা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যুদ্ধের উস্কানিমূলক বক্তব্য পেশ করা হচ্ছে। কিন্তু কেন এই যুদ্ধ? অন্য দেশের সংকট নিয়ে এদেশের মানুষ কেন যুদ্ধ করবে? বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যেকোনো যুদ্ধ মোকাবেলায় সক্ষম। যুদ্ধে জড়িয়ে পড়লে ক্ষমতাধর রাষ্ট্রগুলো যদি প্রত্যক্ষভাবে মিয়ানমারকে সমর্থন করে তবে এদেশে অসহায় অবস্থায় পড়বে। রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে কথা বলার সুযোগ দিতে হবে। চোখের সামনে বাবা-মা, ভাই-বোন হারানো শিশুরা বড় হয়ে প্রতিশোধ নিতে চাইবে কিন্তু কথা বলার সুযোগের অভাবে হবে বিপথগামী। পৃথিবী নিশ্চয়ই তখন তাদের জঙ্গি বলে আখ্যায়িত করবে?

ক্ষমতার লোভে সামরিক বাহিনীর পুতুল হয়ে না থেকে অং সান সুচিরও উচিৎ হবে আন্তরিক মনোভাব নিয়ে রোহিঙ্গা সংকটের সমাধানে কাজ করা।

অদূর ভবিষ্যতে এই সংকটের ফল মিয়ানমারকেই ভোগ করতে হবে। বাংলাদেশ সরকার বলিষ্ঠ কণ্ঠে বলেছে- “প্রতিবেশী দেশের সাথে আমরা সুসম্পর্ক রাখতে চাই কিন্তু অন্যায়কে সমর্থন করে নয়”। আশাহত করেছে প্রতিবেশী কোন দেশ বলিষ্ঠ কণ্ঠে প্রতিবাদ না করাতে। প্রতিবেশী দেশগুলোর উচিৎ হবে মানবিক দিক বিবেচনা করে বাংলাদেশকে সমর্থন করা এবং অসহায় নিপীড়িত জনগোষ্ঠীর পাশে থাকা।

লেখক: রিসার্চ এক্সিকিউটিভ, আই ক্ল্যাডস

বিডি-প্রতিদিন/১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা