শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৪

গল্পকার যুগলের গল্প

গল্পকার, প্রাবন্ধিক, শিক্ষাবিদ পূরবী বসু ও জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত পরস্পর স্বামী-স্ত্রী। এই যুগল দীর্ঘকাল আমেরিকায় প্রবাস জীবন যাপন করছেন। দুজনই বাংলা ভাষার অন্যতম খ্যাতিমান লেখক। আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার নিতে সম্প্রতি তারা দেশে এসেছেন। তাদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- শেখ মেহেদী হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
গল্পকার যুগলের গল্প

ছেলেবেলায় কীভাবে লেখালেখির উৎসাহ পেয়েছেন?

পূরবী : ছেলেবেলায় আমরা মা বাবা ঠাকুরমা সবাই একসঙ্গে থেকেছি। আমাদের ঘরে অনেক পুরনো বই ছিল। যেমন বঙ্কিম রচনাবলী, শরৎচন্দ্র রচনাবলী ইত্যাদি। সেগুলো আমরা পড়তাম। আমাদের কিছু পুরনো রেকর্ড ছিল। মা মাঝেমধ্যে সেগুলো বের করে মুছত। এ ছাড়া বিশেষ কোনো সাংস্কৃতিক পরিবেশ বা সৃজনশীলতার চর্চা হতো সেটা বলব না। সত্যি বলতে কি আমি ছাড়া আমাদের বাসায় কেউ লেখালেখি করে না। অন্য ভাইবোনেরা কেউ লেখালেখিতে নেই। যদিও তারা পড়াশোনা করেছে। সবাই প্রফেশনাল। আমার দুই দিদি, দুই জামাই বাবু কলেজে পড়িয়েছেন। এখন অবসরে আছেন। কিন্তু লেখালেখি কেবল আমিই করি। ছোটবেলায় লেখার ব্যাপারে উৎসাহ পেয়েছি আমার বাবার কাছে। তিনি পেশায় ছিলেন চিকিৎসক। আমার কোনো লেখা বের হলে তিনি গুছিয়ে রাখতেন। বড় হওয়ার পর জ্যোতির [জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত] কাছ থেকে উৎসাহ পেয়েছি।

 

আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী ছিলেন। উচ্চতর গবেষণাও করেছেন বিজ্ঞান বিষয়ে। আবার সৃজনশীল লেখালেখিও করেন। এ বিষয়ে কিছু বলবেন?

পূরবী : আমি এসএসসি করেছিলাম মানবিক বিভাগে। পরে বিজ্ঞান বিষয়ে পড়েছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফার্মেসি বিভাগ থেকে অনার্স করে বিদেশে পড়তে যাই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেডিকেল কলেজ অব পেনসিলভ্যানিয়া ও ইউনিভার্সিটি অব মিসৌরি থেকে যথাক্রমে এমএস ও পুষ্টিবিজ্ঞানে পিএইচডি করি। পরে পোস্ট ডক্টরাল গবেষণাও করেছি। পোস্ট ডক্টরাল গবেষণার সময় প্রচুর খাটতে হয়। এটাকে প্রশিক্ষণ প্রিয়ড বলা চলে। আমার যেহেতু অল্প বয়সে বিয়ে হয়। তারপর আমি আন্ডার গ্রাজুয়েট থেকে পোস্ট ডক্টরাল গবেষণা পর্যন্ত পড়াশোনা করেছি। সন্তান ধারণের সময় ঠিক ছিল না। তখন আমি ভেবে দেখলাম, আমার যদি সন্তান পেতে হয় তাহলে এটাই সময়। মেয়েদের মাতৃত্ব আর ক্যারিয়ার গঠনের সময়টা বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতার। আসলে পিএইচডি করার পর আপনি যদি ভালোভাবে পোস্ট ডক্টরেট রিসার্স না করেন তাহলে ভবিষ্যতে আপনি ভালো বিজ্ঞানী হতে পারবেন না। পোস্ট ডক্টরাল যখন হলো ঠিক ওই সময় আমার প্রথম কন্যা সন্তানও হলো। একটা কঠিন সময় আমার গেছে সত্যি অথচ তখন আমার ক্যারিয়ারের ভালো সময় গেছে। গবেষণা বৃত্তি পেয়েছি। বিখ্যাত জার্নালে বেশি আর্টিক্যাল ছাপা হয়েছে।

 

জ্যোতিপ্রকাশ দার লেখালেখি শুরু সেই কৈশোরে এবং ছাত্রাবস্থায় 'কুয়াশা' উপন্যাস বের হয়েছিল।

জ্যোতিপ্রকাশ : আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই ১৯৫৮-তে। পড়াশোনার খরচ নিজেকেই সংগ্রহ করতে হতো। তখন ইস্ট বেঙ্গল পাবলিশার্সে একটি কাজ নিলাম। সেখানে অনেক পাণ্ডুলিপি আসত। প্রকাশকও জানত আমার লেখার হাত আছে। তিনি বলতেন, পাণ্ডুলিপিগুলো ঠিক করে দাও। আমি প্রুফ দেখার পাশাপাশি সেগুলো সংশোধন করে দিতাম। ছেলেবেলায় আমি একটি রহস্য উপন্যাস লিখেছিলাম, যা হারিয়ে গিয়েছিল। তখন আমি 'কুয়াশা' নামে কিশোর উপন্যাস লিখেছিলাম। তবে আমার গল্প লেখার শুরু সেই কলেজ ম্যাগাজিনে। ঢাকায় আসার পর 'মিল্লাত' কিংবা 'আজাদ' পত্রিকায় আমার গল্প ছাপা হয়েছিল।

 

ওই সময় কি দার্শনিক গোবিন্দ চন্দ্র দেবের সঙ্গে আপনার সম্পর্ক গড়ে ওঠে?

জ্যোতিপ্রকাশ : ইস্ট বেঙ্গল পাবলিশার্সে সকাল এবং সন্ধ্যা মিলে ৮ ঘণ্টা কাজ করতাম। ভোরবেলা গিয়ে ৪ ঘণ্টা কাজ করে এসে ক্লাস করতাম। আবার বিকালে গিয়ে ৪ ঘণ্টা কাজ শেষে রাতে হলে ফিরতাম। একদিন অনেক রাতে ফিরি। দারোয়ানকে না ডেকে জগন্নাথ হলের গেট টপকে ঢুকে পড়ি। এভাবে বহুদিন হলে ঢুকেছি কিন্তু সেদিন ফনী দারোয়ান আমাকে ধরে ফেলে এবং পরে প্রোভস্টকে বলে দেয়। এক-দুই দিন পর প্রোভস্ট গোবিন্দ চন্দ্র দেব আমাকে ডেকে পাঠান। আমি গেলাম তার কাছে। দেখি, তিনি হাঁটতে বের হয়েছেন। আমি দেব স্যারের সঙ্গে হাঁটতে হাঁটতে আজিমপুর পর্যন্ত গেলাম। এর ফাঁকে তিনি সব শুনলেন। পরে দেখা করতে বললেন। আমি দেখা করলাম। তিনি বললেন, এভাবে কাজ করে তোমার হবে না। তুমি হল ছেড়ে দাও। আমি তোমাকে একটি বৃত্তির ব্যবস্থা করছি। মন দিয়ে পড়াশোনা কর। তিনি তখন ফরাসগঞ্জে বিবেকানন্দ ছাত্রাবাস তৈরির চেষ্টা করছেন। আমাকে তিনি প্রথম ছাত্র হিসেবে রিক্রুট করলেন। ললিতনাথ ছিলেন আমাদের হাউস টিউটর। দেব স্যার এও বললেন, তুমি মাঝেমধ্যে এসে আমার ডিকটেশন নেবে। এরপর থেকে আমি ক্লাস শেষে স্যারের বাসায় গিয়ে ডিকটেশন নিতাম। কখনো কখনো রাত হয়ে যেত। তিনি বলতেন, আজ রাত হয়ে গেছে, তুমি থেকে যাও। এর মধ্যে আমার সাবসিডিয়ারি পরীক্ষা শেষ হয়ে গেল। আমার দর্শন বিষয়ে একটু দুর্বলতা ছিল। এ জন্য তিনি প্রতি সন্ধ্যায় ফরাসগঞ্জে গিয়ে আমাকে দর্শন পড়াতেন। এরপর তিনি তার বাড়িতে আমাকে নিয়ে যান।

আমার বাবা বগুড়ায় থাকতেন। তিনি এক সময় এলেন। তিনিও দেশ ছেড়ে চলে যাবেন। দেব স্যার তাকে বললেন, আপনার তো তিনটি ছেলে আছে, জ্যোতিকে আমাকে দিয়ে যান। বাবা দেখলেন, আমি যে রকম ছিলাম তার চেয়ে এখানে ভালো আছি, লেখাপড়ার সুযোগ আছে, তখন তিনি সানন্দে রাজি হয়ে গেলেন। এভাবেই গোবিন্দ চন্দ্র দেবের সঙ্গে আমার পিতা-পুত্রের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

 

গোবিন্দ চন্দ্র দেবের সঙ্গে আপনার অসংখ্য স্মৃতি আছে।

জ্যোতিপ্রকাশ : তিনি ঈশ্বর বিশ্বাসী ছিলেন। আবার প্রচলিত অর্থে ঈশ্বর বিশ্বাসী নন। মহান অস্তিত্বে তার বিশ্বাস ছিল, যা তিনি গৌতম বুদ্ধের জীবনে খুঁজে পেয়েছিলেন। তিনি তার বসার ঘরে চোখ বন্ধ করে উপাসনা করতেন। কোনো রকমের পূজা-অর্চনা করতেন না। তিনি অসাধারণ জ্ঞানী ছিলেন। অনেকে ভাবতেন, তিনি আত্দভোলা দার্শনিক। তার কাপড়চোপড় ধোয়া থেকে সব আমি করে দিতাম। নিজে সাংসারিক ছিলেন না বটে কিন্তু তিনি সাংঘাতিক সাংসারিক জ্ঞান রাখতেন। তিনিই আমাকে বিয়ে দিয়েছিলেন। আমাকে বিদেশে পাঠিয়েছিলেন। তিনি যখন ফুলব্রাইট প্রফেসর হিসেবে আমেরিকায় ছিলেন তখনই আমাকে আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা করে এসেছিলেন। আমেরিকায় যাওয়ার যখন ব্যবস্থা হয়েছে ঠিক তখনই পূরবীর সঙ্গে আমার দেখা হয়। পূরবীকে দেখেন তিনি। পছন্দ করেন। আমিও ভাবলাম, বিদেশ গেলে তিনি একা থাকবেন। তখন আমি বিয়েতে রাজি হই। পরে পূরবীকে আমি বিয়ে করি।

 

আপনাদের বিয়ে হয়েছিল কীভাবে?

পূরবী : আমার বন্ধুর দুলির স্থানীয় অভিভাবক ছিলেন অধ্যাপক গোবিন্দ চন্দ্র দেব। আমি তার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম তার বাসায়, ৫ সেক্রেটারিয়েট রোডে। ওই বাড়িতেই জ্যোতির (জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত) সঙ্গে আমার দেখা হয়। প্রথম দেখার ছয় সপ্তাহ পর ১৯৬৭ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর রবিবার আমাদের বিয়ে হয়। জ্যোতিপ্রকাশ দত্তের উচ্চতর পড়াশোনা করার জন্য বিদেশ যাওয়ার সময় ঘনিয়ে আসছিল।

কিন্তু যাওয়ার আগে সে নিশ্চয়তা পেতে চাইছিল, সে ফিরে আসা না পর্যন্ত আমি অপেক্ষা করব এবং আমার পরিবার অন্যত্র আমার বিয়ের ব্যবস্থা করবে না। আমি তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগে ফার্স্ট ইয়ারে পড়ি, আমার তিন বছরের বড় বোন ইকোনমিক্সে ফার্স্ট ইয়ার এম এ পড়ে। আমি বিয়ের কথা স্বপ্নেও ভাবিনি। তখন শিক্ষাবিদ ড. গোবিন্দ চন্দ্র দেব ও জ্যোতির ঘনিষ্ঠ বন্ধু হায়াৎ মামুদের উদ্যোগে সব আপত্তি উপেক্ষা করে আমাদের বিয়ে হয় মুন্সীগঞ্জে, আমাদের বাড়িতে। ঢাকা থেকে বরযাত্রী হিসেবে গিয়েছিলেন শিক্ষাবিদ ও লেখক দ্বিজেন শর্মা, হায়াৎ মামুদ, আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, এখলাসউদ্দিন আহমদ, করুণাময় গোস্বামী প্রমুখ। অতিথিরা আমাদের বাড়িতে গিয়ে ভীষণ আনন্দ করেছিলেন।

পেশাগত জীবনে আপনারা সর্বাধিক সময় কাটিয়েছেন শিক্ষকতায়। এ কাজটি কেমন উপভোগ করেছেন।

জ্যোতিপ্রকাশ : পূরবী নিউইয়র্কের মেমোরিয়াল ক্লোন কেটারিং সেন্টারে গবেষণা, ব্র্যাকের স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক, বেঙ্মিকোসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছে। শিক্ষকতা করেছে কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়, সেন্ট লুইস বিশ্ববিদ্যালয়, টেক্সাস ইউনিভার্সিটিতে। ১৯৬২-তে আমার এম এ রেজাল্ট বেরুনোর আগেই আমি বাংলা একাডেমিতে যোগ দিই। পাশাপাশি ঢাবিতে জার্নালিজমে ডিপ্লোমা করি। এরপর বাংলা একাডেমি ছেড়ে কিছুদিন সাংবাদিকতা অতঃপর আমেরিকা গিয়ে পিএইচডি শেষে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছি। বাংলাদেশে সাংবাদিকতা বিষয়ে আমিই প্রথম আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব মিসৌরি থেকে পিএইচডি করি, ১৯৮০ সালে। শিক্ষকতা আমার ভালো লাগে।

 

দিদি, আপনি তো ছোটদের আসরে লিখতেন?

পূরবী : আমি ছোটবেলা থেকে 'খেলাঘর', 'কচি কাঁচার আসর', 'চাঁদের হাট' ইত্যাদিতে লিখতাম। স্কুলের দেয়াল পত্রিকা, মুন্সীগঞ্জের একটি স্থানীয় দৈনিকেও লিখতাম। ১৯৮০ সালের দিকে নিয়মিত লিখেছি। প্রধানত গল্প লিখেছি। এ ছাড়া দু-একটি ছড়া কবিতা, পেশাগত জীবনে প্রচুর গবেষণা প্রবন্ধ-নিবন্ধ লিখেছি। ১৯৬৯-এর শেষ দিকে দৈনিক বাংলার (দৈনিক পাকিস্তান) সাহিত্য পাতায় আমার লেখা ছাপা হয় শ্রদ্ধেয় আহসান হাবীবের হাতে। তখন আমার মনে হলো আমি একটি স্বীকৃতি পেলাম যে, তিনি পছন্দ করে আমার লেখা ছাপিয়েছে। যদি আক্ষরিক অর্থে বলি তাহলে বলব, এটিই প্রথম লেখা না, এর আগেও দু-একটি লেখা বেরিয়েছিল। ১৯৮৯ সালে আমার প্রথম বই 'পূরবী বসুর গল্প' প্রকাশ হয়। সমবায় প্রকাশনী থেকে।

 

আপনার গল্পে নারীবাদী একটা চিন্তা সবসময় আমরা লক্ষ্য করি। এ বিষয়ে আপনি আগ্রহী হলেন কেন?

পূরবী : যে বিষয়গুলো সমাজে আমাকে ভীষণভাবে নাড়া দেয় সেগুলো ছাড়া আমি লিখতে পারি না। সেটা গল্প, প্রবন্ধ, কলাম যাই হোক। নব্বই দশকে একবার স্থায়ীভাবে দেশে চলে এসেছিলাম। তখন আমি বেঙ্মিকো ও ব্র্যাকে কাজ করেছিলাম। আজকের কাগজ ও ভোরের কাগজে কিছু কলাম লিখেছিলাম। সমাজের অধিকারহীন মানুষগুলো আমাকে বেশি নাড়া দিত। কোনো কোনো কারণে যারা অবহেলিত, অধিকারবঞ্চিত, গরিব, প্রান্তিক মানুষ কিংবা যারা ধর্মীয় সংখ্যালঘু তারা আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। মেয়েরা সংখ্যালঘুও না, সংখ্যায় গরিবও না কিংবা তারা সংখ্যায় সমান হলেও মেয়ে বলেই তারা অনেক অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। ফলে মেয়েদের অধিকার নিয়ে লিখতে শুরু করি। তা ছাড়া নারীদের ব্যাপক একটা অগ্রগতি হয়েছে। পড়াশোনায় নারীরা এগিয়েছে। সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, গার্মেন্ট শিল্পে প্রচুর নারী কাজ করছে। নারীদের সচেতনতা বেড়েছে। এক্ষেত্রে সরকারও অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। বাংলাদেশের নারীদের অগ্রগতি দেখলে গর্বে আমার বুক ভরে যায়। আমি বৈজ্ঞানিক তথ্য দিয়ে গল্পের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিলিয়ে লেখার চেষ্টা করেছি। 'ধরিত্রী' বলে আমার একটি গল্প আছে, সেখানে বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় যুক্ত করেছি। বিজ্ঞানের একেবারে সাম্প্রতিক বিষয়গুলো সেখানে যুক্ত করেছি। হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতি নিয়েও লিখেছি।

 

দাদা, প্রবাস জীবনে আপনি দীর্ঘদিন লেখালেখি থেকে বিরত ছিলেন।

জ্যোতিপ্রকাশ : হ্যাঁ, প্রায় ১৮ বছর আমি সৃজনশীল লেখালেখি থেকে দূরে ছিলাম। ১৯৮৮-তে দেশে ফিরে 'দিন ফুরনোর খেলা' নামে একটি গল্প লিখি। এভাবেই আবার শুরু। পরপর চারটি গল্প বের হয়। তারপর আবার নিউইয়র্কে ফিরে যাই। নতুনভাবে লেখালেখি শুরু করি।

 

বাংলা ভাষার সেরা লেখাগুলো অনুবাদের বড় অভাব। এক্ষেত্রে আপনার পরামর্শ কী?

জ্যোতিপ্রকাশ : বিদেশি সুসাহিত্যের অনুবাদ বাংলায়, বাংলার অনুবাদ ইংরেজিতে দুটোতেই আমরা পিছিয়ে আছি। কিছু কিছু অনুবাদ যদি হয়েও থাকে সেগুলো খুব কাঁচা। সে ব্যাপারে উৎসাহী লোক তৈরি করা প্রয়োজন। ভালো অনুবাদকের বড় অভাব। আমার মনে হয়, লেখালেখির বিস্তৃত পাঠ ও অনুশীলন জরুরি। যার যত বেশি পাঠ ও অভিজ্ঞতা থাকে তিনি তত ভালো লিখতে পারেন।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
সর্বশেষ খবর
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে