শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ অক্টোবর, ২০১৫ আপডেট:

আমার শিল্পী জীবন

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার শিল্পী জীবন

আমি ছবি আঁকার বিষয়ে পড়াশোনা করব, আমার পিতার সে রকম কোনো চিন্তা কিংবা ধারণা ছিল না। বিদ্যালয়ের পড়াশোনা ঠিকভাবে না করার জন্য বিভিন্ন সময় আমাকে পিতার কথা শুনতে হতো। এক সময় আমার ছবি আঁকার দিকে আগ্রহ দেখে আমাকে নিয়ে গেলেন ছবি আঁকার স্কুলে ভর্তি করাতে। কিন্তু যখন জানতে পারলাম বগুড়াতে কোনো ছবি আঁকা শিখবার কোনো স্কুল নেই। পরে আমার বড় ভাইয়ের মাধ্যমে জানতে পারলাম ঢাকায় ছবি আঁকার জন্য আর্ট কলেজ আছে। এসএসসি পাস করে সেখানে ভর্তি হওয়া যায়। বগুড়ায় আমাদের নিশেন্দারা গ্রামটা ছিল খুব সুন্দর। সেখান থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। গ্রামের চারপাশে পুকুর, বিল, ডোবা ছিল। চারদিকে বিভিন্ন রকম ঝোপ-ঝাড়, তাতে বিভিন্ন রকম পাখি থাকত। পুকুর আর ডোবায় বিভিন্ন রকম মাছের পাশাপাশি শাপলা, পদ্মফুল ফুটত। বাঁশঝাড়, আমবাগান, নারিকেল, সুপারি, হরতকীসহ বিভিন্ন ফলের গাছ। আমাদের গ্রাম ছিল বগুড়ার মূল শহর থেকে প্রায় এক মাইল দূরে। শুনেছি ইংরেজ আমলে আমাদের গ্রামের পাশে বেশ বড় একটা চামড়ার ফ্যাক্টরি ছিল। এ রকম একটা গ্রামে আমি বড় হয়েছি।

স্কুলে পড়ার সময় আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগত গ্রামের মেলায় ঘুরতে যেতে। তখনকার মেলা অনেক সুন্দর ছিল। মেলায় অনেক সুন্দর সুন্দর পুতুল, খেলনা, মাটির জিনিসপত্র বিক্রি হতো। বিভিন্ন গ্রাম থেকে মানুষ মেলায় আসত কিছু জিনিসপত্র বেচতে আর অন্যরা কিনতে। আমার কাছে গ্রাম্যমেলার সেরা আকর্ষণ ছিল হরেক রকম মাটির পুতুল, বায়স্কোপ, নাগরদোলা আর লাঠিখেলা। আমি নিজেও অনেক সময় এই মেলায় গিয়ে কাগজের ফুল তৈরি করে বিক্রি করতাম। মহররমের মেলা আমাদের বাড়ির পাশে যে গ্রাম সেখানে একটা বড় বিলের পাশে আয়োজন করা হতো। এই মেলা কবে থেকে শুরু তা কেউ জানত না। এ বিলে বর্ষার সময় অনেক পদ্মফুল ফুটত বা বিভিন্ন রকমের পাখি আসত। ওই বিলটা ছিল সরকারি মালিকানায়। তার চারদিকে ছিল কবরস্থান। যেদিন মেলা শুরু হতো সকাল থেকে দোকানিরা আসত, খাবার জিনিস তৈরি করত, কুমাররা তাদের তৈরি করা জিনিসপত্র আনত। বেশ বড় রকমের এই মেলায় এক ধরনের বাঁশির আওয়াজ পাওয়া যেত অনেক দূর থেকে। আমরা নিজেরা কিছু কাগজের ফুল নিয়ে হাজির হতাম। মহররমের মেলায়  বেশি বিক্রি হতো জিলাপি, মুড়ি, মুড়কি ও মাটির হাঁড়ি-পাতিল।

আমাদের গ্রামে আর একটি জনপ্রিয় মেলা ছিল বান্নির মেলা। করোতোয়া নদীর পূর্ব পাশে এক দিনের জন্য বান্নির মেলা বসত। মুসলমানদের ওই মেলায় যেতে দিত না। তারপরও ওই মেলায় যেতাম কারণ মেলার মূল আকর্ষণ ছিল সার্কাস আর পুতুল নাচ। এই মেলাতে দেশীয় মিষ্টিসহ বিভিন্ন রকমের শুকনা জিনিস বিক্রি হতো যেমন- বরই, রসুন, তেজপাতা, মরিচ, মাটির জিনিসপত্র। এ ছাড়া পাটা, হাতপাখা, দা, কুড়াল, মাছ ধরার জিনিস। ওই মেলায় মানুষের বেশি পছন্দ ছিল জিলাপি আর পিয়াজু, কটকটি, ঝুরি।

কথিত  আছে রানী বান্নির নাম অনুসারে এই মেলা হতো।

প্রাচীন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও প্রত্নতত্ত্বের গুরুত্বপূর্ণ স্থান বগুড়া। আর সে কারণে বছরজুড়ে বগুড়ায় নানা রকম সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড চলত। পূজার সময় অনেক জায়গায় মেলা হতো। দত্তবাচীতে যে মেলা হতো সেখানেই মানুষ বেশি যেত। দত্তবাচীর মেলা ছিল সবচেয়ে বড়। বগুড়া শহর ছিল হিন্দুপ্রধান বেশির ভাগ ধনী লোক। ছিল হিন্দু ডাক্তার, উকিল, ব্যবসায়ী, জমির মালিক। শহর ও গ্রামে তাদের অনেকেরই পাকা দালানবাড়ি ছিল। তাদের পূজামণ্ডপে আমরা দলবেঁধে যেতাম। দুর্গাপূজা, কালীপূজা, সরস্বতী পূজায় দারুণ আনন্দ হতো। পূজামণ্ডপগুলো এমনভাবে সাজানো হতো, যা দেখে মানুষ আনন্দে মুগ্ধ হয়ে যেত। আর পূজা উপলক্ষে মাইকে বিভিন্ন ধরনের গান বাজানো হতো। পূজার পাশাপাশি চলত মেলা। প্রায় দশ/বার দিন মেলা হতো। মেলাতে মিষ্টিসহ ছোটদের খেলনা বিক্রি হতো। সেখানে হিন্দু-মুসলিম নির্বিশেষে সব ধর্মাবলম্বীর মানুষের যাতায়াত ছিল। আমরা যারা করোতোয়া নদীতে ভাসান দেখতে যেতাম সেখানে নৌকায় বসে মুড়ি আর নারকেলের নাড়– খেতাম।

ঘুড়ি উড়ানোর মেলা ছিল আমার খুব প্রিয়। বগুড়া শহর থেকে কিছু দূরে এই ঘুড়ি উড়ানোর মেলা হতো এবং শহরের বিভিন্ন স্থানে এই প্রতিযোগিতা হতো। শহরে দুজন লোক ছিল, যারা ঘুড়ি বানানো এবং ঘুড়ি উড়োনোর সুতা তৈরিতে ছিল ওস্তাদ। তারা ঘুড়ি তৈরি করে বিভিন্ন রং দিত। রঙিন ঘুড়ি দেখে আমাদের কিশোর মন আনন্দে নেচে উঠত। আমরা বন্ধুরা নানা পরিকল্পনা করতাম কীভাবে ঘুড়ি উড়ালে অন্যের ঘুড়ি কাটতে পারব। ঘুড়ি উড়ানোর ক্ষেত্রে আমাদের একটাই লক্ষ্য ছিল কে ‘কতটা ঘুড়ি’ কাটতে পারে। সুতা বানানোর পদ্ধতি ছিল মিহি কাঠের গুঁড়ার সঙ্গে এক ধরনের গাম দিয়ে তৈরি। মাঞ্জাও তৈরি করতাম। মাঞ্জা লাগানোর পর ঘুড়ির সুতা এত ধার হতো যেন হাত কেটে যাবে। গ্রামে নানা আনন্দ ছিল। মানুষ সুখে আনন্দে বাস করত। এর মধ্যে এক দিন সকালে গ্রামের কেউ কেউ বলছিল, চালের দাম ২০ টাকা হয়েছে, মানুষ কীভাবে বাঁচবে? আজকে এই কথা মনে হলে মনে হয় সত্যিই কি চালের দাম বিশ টাকা ছিল! গ্রামের সাধারণ মানুষ খুব বেশি লেখাপড়া করত না। যার ফলে ভূতের ভরটা বেশি করত। আমরাও মাঝেমধ্যে ভূত বিশ্বাস করতাম। মানে, ভূতের ব্যাপারে আমাদের মধ্যে রোমাঞ্চ কাজ করত। গ্রামের মানুষ কুপি ও হেরিকেন জ্বালিয়ে  রাতে কাজকর্ম করত। গ্রামের বেশির ভাগ বাড়ি ছিল খড়ের চালা দিয়ে তৈরি এবং দেয়াল দেয়া হতো মাটির। দেখতে খুব সুন্দর ছিল।

আমাদের গ্রামে আর একটি সুন্দর বিষয় ছিল মাছ ধরা। আমি স্কুল থেকে ফেরার পর বকি অথবা ফিকাজাল দিয়ে মাছ ধরতাম। যদি জালে অথবা বড়শিতে কোনো মাছ ধরা পড়ত তাতে যে আনন্দ হতো তা বোঝানো যাবে না। প্রায় দিনই এভাবে মাছ ধরতাম। বর্ষার সময় পুকুর অথবা বিল থেকে যখন পানি বের হয়ে যেত তখন অনেক রকম মাছ বের হতো, সেগুলো ধরার আনন্দ অন্যরকম ছিল। মাছ ধরার সময় আবার সাপের ভয় ছিল। কারণ ওইসব জায়গায় সাপ দেখা যেত। গ্রামের আশপাশে যে ডোবা নালা ছিল সেখানে সাপের আনাগোনা বেশি ছিল।

এসএসসি পাস করার পর ঢাকায় আসি আর্ট কলেজে ভর্তি হওয়ার জন্য। ঢাকা আর্ট কলেজ দেখার পর আমার মনে ভীষণ আনন্দ। চারদিক ঘুরে ঘুরে দেখলাম। অফিস থেকে ভর্তি পরীক্ষার খবর নিলাম। থাকতাম আজিমপুর কলোনিতে বড় ভাইয়ের বাসায়। যথারীতি ভর্তি পরীক্ষা হলো। ভর্তি পরীক্ষায় সাক্ষাৎকারের সময় প্রথম দেখলাম অধ্যক্ষ শিল্পী জয়নুল আবেদিনকে। তিনি প্রথমে আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, বাড়ি কোথায়? সেখানকার নামকরা একজন শিল্পীর নাম বল তো? আমি নাম বলতে পারলাম না। আবেদিন স্যার নিজেই বললেন, কাজী আবদুর রউফ-এর নাম। আরও বললেন, এখানে লেখাপড়া করে কোনো চাকরি পাওয়া যায় না।

তুমি অন্য কোনো বিষয়ে পড়াশোনা কর, পাশাপাশি আর্ট কলেজে পড়। আমি আর্ট কলেজে ভর্তি হলাম। আমাদের সময় আর্ট কলেজে ভর্তির জন্য এত প্রতিযোগিতা ছিল না। মোটামুটি যারা আসত তাদের ভর্তি করে নেওয়া হতো। আর্ট কলেজে আমি ৫ বছর পড়াশোনা করি। আমাদের শিক্ষকরা ছিলেন দেশের খ্যাতিমান শিল্পী। খুব আন্তরিকতার সঙ্গে তারা আমাদের শেখাতেন। সেই সময় আমরা কয়েকজন একটা গ্রুপ তৈরি করি এবং এর নাম ঠিক করা হয় ‘পটুয়া শিল্পী’। এই গ্রুপের মাধ্যমে খুলনা এবং ঢাকাতে প্রদর্শনী করি। খুলনায় প্রদর্শনী করার সময় অনেক ঘটনা ঘটে। প্রথমদিন প্রদর্শনীতে কোনো ছবি বিক্রি হয়নি। প্রত্যেকের মন খারাপ। এমনকি এক দিন খাবারের জন্য বাজার করার পয়সাও ছিল না।

পরে লিলি চৌধুরীর সহযোগিতায় খুলনা ক্লাবে প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হয়। প্রথমদিনই প্রত্যেকের ছবি বিক্রি হয়। এরপর ঢাকার প্রেসক্লাবে ঈদ কার্ডের প্রদর্শনী করা হয়। আমরা গ্রুপ থেকে পশ্চিম পাকিস্তানে ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা করি। সেখানে বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা এবং পেশোয়ার ও ইসলামাবাদে আমাদের একটা গ্রুপ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। পশ্চিম পাকিস্তান ভ্রমণের জন্য সহযোগিতা করেছিল পাকিস্তান কাউন্সিল এবং তখনকার সচিব তরিকুল আলম।

আমাদের সেখানকার জাদুঘর, আর্ট গ্যালারি বিশেষ কতগুলো স্থান দেখার সুযোগ হয়। যেমন- মহেনযোদাগে, থাট্টা, মারি, বিভিন্ন আর্ট কলেজ প্রভৃতি।

১৯৭০ সালে পাস করার পর আমি চাকরি নিয়ে সিলেটে যাই। ইচ্ছা ছিল সেখানকার চা বাগানের বিষয় নিয়ে ছবি আঁকব। কিন্তু চাকরিতে যোগদানের পরপরই শুরু হলো মুক্তিযুদ্ধ। সেই সময় দেখেছি পাকিস্তানি সৈন্যদের অত্যাচার, হত্যাকাণ্ড এবং বীভৎসতা, যা আমি আগে কখনো দেখিনি। মুক্তিযুদ্ধের একপর্যায়ে আমি সিলেট শহর থেকে প্রায় দশ মাইল দূরে এক গ্রামে আশ্রয় নিই। আমি যে বাড়িতে আশ্রয় নিই ওই বাড়ির বৃদ্ধা মহিলা আমার কষ্টের কথা শুনে সেখানে আশ্রয় দেন। আমি সেখানে বেশ কয়েকমাস অবস্থান করি।

পরে আমরা কয়েকজন শিক্ষক মিলে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু সেখানকার পরিস্থিতি ভালো না থাকায় বিশেষ করে রাস্তায় চুরি, ডাকাতি ঘটনার জন্য আমাদের আর ভারতে যাওয়া হয়নি। এরপর বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর চাকরিতে যোগদান করি।

এরপর আমি ১৯৭৬ সালে সিলেট থেকে বদলি হয়ে চট্টগ্রাম টিটি কলেজে যোগদান করি। কিছুদিন চাকরি করার পর ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে বড়দার মহারাজা সাহজিরাও  বিশ্ববিদ্যালয়ে আধুনিক চিত্রকলা বিষয়ে উচ্চতর পড়াশোনা করতে যাই। সেখানে আমার শিক্ষক ছিলেন ভারতে বিখ্যাত শিল্পী ও শিক্ষক কে. জি. সুব্রামিয়াম। তার অধীনে দুই বছর পড়াশোনা করি। প্রথম দিন যখন তার সঙ্গে দেখা করি তখন তিনি কিছু উপদেশ দিয়েছিলেন এবং কিছু খসড়া তৈরি করতে বলেন। বেশ কিছুদিন ছবির খসড়া তৈরির পর তার সঙ্গে আলাপ করলাম। এক দিন একটা খসড়া দেখে আমাকে কাজ করার অনুমতি দিলেন।

আমাকে প্রথমে পেইন্টিং বিষয় দেওয়া হয়েছিল, পরে তার কথামতো Musel Design এ পরিবর্তন করি। এক দিন আমাকে বললেন, তুমি এখানকার culture সম্বন্ধে কিছু দেখ এবং সঙ্গে কিছু বই ও শিল্পীর ছবি দেখাতে বললেন। অনেক সময় নিজে কিছু খসড়া দেখিয়ে আধুনিক ছবি সম্বন্ধে বুঝাইতেন। এক দিন পিকসোর গয়েরনিকা ছবি সম্বন্ধে আলাপ করলেন কেন এই ছবি বিখ্যাত। এভাবে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ছবি নিয়ে আলোচনা করতেন। আমাদের সেন্ডকাস্টিং-এর কাজ শেখানোর জন্য একটা ডিজাইন তৈরি করল, সেটা তৈরি করে দেয়ালে লাগাতে হবে। কীভাবে সেন্ডকাস্টিং করা হয় তার নিয়মকানুন শেখার জন্য। এভাবে আমি বেশ কিছু মাধ্যম শিখতে পারলাম। এক দিন কথা প্রসঙ্গে বললেন, দেখ কোনো শিল্পী কখনো অন্য কাউকে শিল্পী বানাইতে পারে না। তুমি যদি শিল্পী হতে চাও আগে নিজের দেশকে দেখ, যদি তোমার মধ্যে শিল্পী হওয়ার যোগ্যতা থাকে তাহলেই শিল্পী হতে পারবে।

এক দিন এক ছাত্র তার কাজ দেখানোর জন্য তাকে ডেকে স্টুডিওতে আনলেন। কে. জি. ছবিগুলো দেখে বের হয়ে যাচ্ছিলেন, তখন ওই ছাত্র তাকে কিছু বলার জন্য অনুরোধ করলেন। তিনি তখন বললেন, তুমি Gold Madel  পেয়েছ। এভাবে চন্দ্র আঁকো আরও মেডেল পাবে। ছাত্রটি ওই দিন সন্ধ্যায় সব জিনিসপত্র নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ত্যাগ করে। পরে জানতে পারলাম সে কে. জি.র অনুমতি ছাড়া কাজ শুরু করেছিল।

 

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
সেবা উন্নীতকরণে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি
সেবা উন্নীতকরণে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জিয়া পরিবারের ঋণ কোন দিন পরিশোধ করতে পারবো না’
‘জিয়া পরিবারের ঋণ কোন দিন পরিশোধ করতে পারবো না’

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউনের মধ্যে পরীক্ষার রুটিন দেয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
শাটডাউনের মধ্যে পরীক্ষার রুটিন দেয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভ্যানচালকের ছদ্মবেশে আসামিকে ধরল পুলিশ
ভ্যানচালকের ছদ্মবেশে আসামিকে ধরল পুলিশ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ২০ মণ জাটকা জব্দ
কলাপাড়ায় ২০ মণ জাটকা জব্দ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ কৃষকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ কৃষকের মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অটোরিকশা উল্টে নারী নিহত
অটোরিকশা উল্টে নারী নিহত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচনে ইসলামী দলগুলোর একটি ব্যালট
বাক্স রাখার পরিকল্পনা
আগামী নির্বাচনে ইসলামী দলগুলোর একটি ব্যালট বাক্স রাখার পরিকল্পনা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে দুর্ঘটনায় ৫ জন নিহতের ঘটনায় বাসচালক গ্রেফতার
ফরিদপুরে দুর্ঘটনায় ৫ জন নিহতের ঘটনায় বাসচালক গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে ভর্তির কথা বলে টাকা হাতানোর ঘটনায় গ্রেফতার ১
ঢাবিতে ভর্তির কথা বলে টাকা হাতানোর ঘটনায় গ্রেফতার ১

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিউইয়র্কে ‘হোপ নেভার ডাইস’ প্রামাণ্যচিত্রের উদ্বোধনী প্রদর্শনী
নিউইয়র্কে ‘হোপ নেভার ডাইস’ প্রামাণ্যচিত্রের উদ্বোধনী প্রদর্শনী

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আরও একজন শিক্ষক ও ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর প্রদান
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আরও একজন শিক্ষক ও ১৯ জন কর্মকর্তাকে অবসর প্রদান

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পৃথক সচিবালয় হলে বিচার বিভাগের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা
পৃথক সচিবালয় হলে বিচার বিভাগের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় রিকশাচালককে পিটিয়ে হত্যায় জড়িতদের ফাঁসির দাবি
বগুড়ায় রিকশাচালককে পিটিয়ে হত্যায় জড়িতদের ফাঁসির দাবি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিত-কোহলির বিশ্বকাপ দলে থাকা নিয়ে সংশয়ে গাঙ্গুলি
রোহিত-কোহলির বিশ্বকাপ দলে থাকা নিয়ে সংশয়ে গাঙ্গুলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
চুয়াডাঙ্গায় মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের প্রথম দল ফিরছে আগামী সপ্তাহে
ইরানে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের প্রথম দল ফিরছে আগামী সপ্তাহে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেকনাফে এক লাখ ৬০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
টেকনাফে এক লাখ ৬০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় অবৈধ ৬ ড্রেজার জব্দ
ভাঙ্গায় অবৈধ ৬ ড্রেজার জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের চেহারাও দেখা পাপ : আমিনুল হক
আওয়ামী লীগের চেহারাও দেখা পাপ : আমিনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলায় বেরোবি শিক্ষকের জামিন শুনানি 
পেছালো, মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
হত্যা মামলায় বেরোবি শিক্ষকের জামিন শুনানি  পেছালো, মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দু কিশোরী অপহরণের গুজব খণ্ডন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের
হিন্দু কিশোরী অপহরণের গুজব খণ্ডন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাহামাসকে উড়িয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কানাডা
বাহামাসকে উড়িয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কানাডা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলামোটরে ককটেল বিস্ফোরণ
বাংলামোটরে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুর পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে ২৫তম নারী
টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ
রংপুর পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে ২৫তম নারী টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী
১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প
ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী
যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ
দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়
সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

কী ঘোষণা আসবে আজ
কী ঘোষণা আসবে আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে
দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় ফের সিন্ডিকেট
করোনায় ফের সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট
চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম
অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা
চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা

শোবিজ

বন্ধু চান মম...
বন্ধু চান মম...

শোবিজ

শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের
শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড
জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই
বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই

মাঠে ময়দানে

এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের
এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

গানেই আলোচিত সিনেমা
গানেই আলোচিত সিনেমা

শোবিজ

বিপাকে শাহরুখ
বিপাকে শাহরুখ

শোবিজ

এক যুগ পর শুভশ্রী
এক যুগ পর শুভশ্রী

শোবিজ

সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস
সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের

মাঠে ময়দানে

বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ
বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ

মাঠে ময়দানে

সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন
সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা