শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ অক্টোবর, ২০১৫ আপডেট:

আমার শিল্পী জীবন

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার শিল্পী জীবন

আমি ছবি আঁকার বিষয়ে পড়াশোনা করব, আমার পিতার সে রকম কোনো চিন্তা কিংবা ধারণা ছিল না। বিদ্যালয়ের পড়াশোনা ঠিকভাবে না করার জন্য বিভিন্ন সময় আমাকে পিতার কথা শুনতে হতো। এক সময় আমার ছবি আঁকার দিকে আগ্রহ দেখে আমাকে নিয়ে গেলেন ছবি আঁকার স্কুলে ভর্তি করাতে। কিন্তু যখন জানতে পারলাম বগুড়াতে কোনো ছবি আঁকা শিখবার কোনো স্কুল নেই। পরে আমার বড় ভাইয়ের মাধ্যমে জানতে পারলাম ঢাকায় ছবি আঁকার জন্য আর্ট কলেজ আছে। এসএসসি পাস করে সেখানে ভর্তি হওয়া যায়। বগুড়ায় আমাদের নিশেন্দারা গ্রামটা ছিল খুব সুন্দর। সেখান থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। গ্রামের চারপাশে পুকুর, বিল, ডোবা ছিল। চারদিকে বিভিন্ন রকম ঝোপ-ঝাড়, তাতে বিভিন্ন রকম পাখি থাকত। পুকুর আর ডোবায় বিভিন্ন রকম মাছের পাশাপাশি শাপলা, পদ্মফুল ফুটত। বাঁশঝাড়, আমবাগান, নারিকেল, সুপারি, হরতকীসহ বিভিন্ন ফলের গাছ। আমাদের গ্রাম ছিল বগুড়ার মূল শহর থেকে প্রায় এক মাইল দূরে। শুনেছি ইংরেজ আমলে আমাদের গ্রামের পাশে বেশ বড় একটা চামড়ার ফ্যাক্টরি ছিল। এ রকম একটা গ্রামে আমি বড় হয়েছি।

স্কুলে পড়ার সময় আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগত গ্রামের মেলায় ঘুরতে যেতে। তখনকার মেলা অনেক সুন্দর ছিল। মেলায় অনেক সুন্দর সুন্দর পুতুল, খেলনা, মাটির জিনিসপত্র বিক্রি হতো। বিভিন্ন গ্রাম থেকে মানুষ মেলায় আসত কিছু জিনিসপত্র বেচতে আর অন্যরা কিনতে। আমার কাছে গ্রাম্যমেলার সেরা আকর্ষণ ছিল হরেক রকম মাটির পুতুল, বায়স্কোপ, নাগরদোলা আর লাঠিখেলা। আমি নিজেও অনেক সময় এই মেলায় গিয়ে কাগজের ফুল তৈরি করে বিক্রি করতাম। মহররমের মেলা আমাদের বাড়ির পাশে যে গ্রাম সেখানে একটা বড় বিলের পাশে আয়োজন করা হতো। এই মেলা কবে থেকে শুরু তা কেউ জানত না। এ বিলে বর্ষার সময় অনেক পদ্মফুল ফুটত বা বিভিন্ন রকমের পাখি আসত। ওই বিলটা ছিল সরকারি মালিকানায়। তার চারদিকে ছিল কবরস্থান। যেদিন মেলা শুরু হতো সকাল থেকে দোকানিরা আসত, খাবার জিনিস তৈরি করত, কুমাররা তাদের তৈরি করা জিনিসপত্র আনত। বেশ বড় রকমের এই মেলায় এক ধরনের বাঁশির আওয়াজ পাওয়া যেত অনেক দূর থেকে। আমরা নিজেরা কিছু কাগজের ফুল নিয়ে হাজির হতাম। মহররমের মেলায়  বেশি বিক্রি হতো জিলাপি, মুড়ি, মুড়কি ও মাটির হাঁড়ি-পাতিল।

আমাদের গ্রামে আর একটি জনপ্রিয় মেলা ছিল বান্নির মেলা। করোতোয়া নদীর পূর্ব পাশে এক দিনের জন্য বান্নির মেলা বসত। মুসলমানদের ওই মেলায় যেতে দিত না। তারপরও ওই মেলায় যেতাম কারণ মেলার মূল আকর্ষণ ছিল সার্কাস আর পুতুল নাচ। এই মেলাতে দেশীয় মিষ্টিসহ বিভিন্ন রকমের শুকনা জিনিস বিক্রি হতো যেমন- বরই, রসুন, তেজপাতা, মরিচ, মাটির জিনিসপত্র। এ ছাড়া পাটা, হাতপাখা, দা, কুড়াল, মাছ ধরার জিনিস। ওই মেলায় মানুষের বেশি পছন্দ ছিল জিলাপি আর পিয়াজু, কটকটি, ঝুরি।

কথিত  আছে রানী বান্নির নাম অনুসারে এই মেলা হতো।

প্রাচীন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও প্রত্নতত্ত্বের গুরুত্বপূর্ণ স্থান বগুড়া। আর সে কারণে বছরজুড়ে বগুড়ায় নানা রকম সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড চলত। পূজার সময় অনেক জায়গায় মেলা হতো। দত্তবাচীতে যে মেলা হতো সেখানেই মানুষ বেশি যেত। দত্তবাচীর মেলা ছিল সবচেয়ে বড়। বগুড়া শহর ছিল হিন্দুপ্রধান বেশির ভাগ ধনী লোক। ছিল হিন্দু ডাক্তার, উকিল, ব্যবসায়ী, জমির মালিক। শহর ও গ্রামে তাদের অনেকেরই পাকা দালানবাড়ি ছিল। তাদের পূজামণ্ডপে আমরা দলবেঁধে যেতাম। দুর্গাপূজা, কালীপূজা, সরস্বতী পূজায় দারুণ আনন্দ হতো। পূজামণ্ডপগুলো এমনভাবে সাজানো হতো, যা দেখে মানুষ আনন্দে মুগ্ধ হয়ে যেত। আর পূজা উপলক্ষে মাইকে বিভিন্ন ধরনের গান বাজানো হতো। পূজার পাশাপাশি চলত মেলা। প্রায় দশ/বার দিন মেলা হতো। মেলাতে মিষ্টিসহ ছোটদের খেলনা বিক্রি হতো। সেখানে হিন্দু-মুসলিম নির্বিশেষে সব ধর্মাবলম্বীর মানুষের যাতায়াত ছিল। আমরা যারা করোতোয়া নদীতে ভাসান দেখতে যেতাম সেখানে নৌকায় বসে মুড়ি আর নারকেলের নাড়– খেতাম।

ঘুড়ি উড়ানোর মেলা ছিল আমার খুব প্রিয়। বগুড়া শহর থেকে কিছু দূরে এই ঘুড়ি উড়ানোর মেলা হতো এবং শহরের বিভিন্ন স্থানে এই প্রতিযোগিতা হতো। শহরে দুজন লোক ছিল, যারা ঘুড়ি বানানো এবং ঘুড়ি উড়োনোর সুতা তৈরিতে ছিল ওস্তাদ। তারা ঘুড়ি তৈরি করে বিভিন্ন রং দিত। রঙিন ঘুড়ি দেখে আমাদের কিশোর মন আনন্দে নেচে উঠত। আমরা বন্ধুরা নানা পরিকল্পনা করতাম কীভাবে ঘুড়ি উড়ালে অন্যের ঘুড়ি কাটতে পারব। ঘুড়ি উড়ানোর ক্ষেত্রে আমাদের একটাই লক্ষ্য ছিল কে ‘কতটা ঘুড়ি’ কাটতে পারে। সুতা বানানোর পদ্ধতি ছিল মিহি কাঠের গুঁড়ার সঙ্গে এক ধরনের গাম দিয়ে তৈরি। মাঞ্জাও তৈরি করতাম। মাঞ্জা লাগানোর পর ঘুড়ির সুতা এত ধার হতো যেন হাত কেটে যাবে। গ্রামে নানা আনন্দ ছিল। মানুষ সুখে আনন্দে বাস করত। এর মধ্যে এক দিন সকালে গ্রামের কেউ কেউ বলছিল, চালের দাম ২০ টাকা হয়েছে, মানুষ কীভাবে বাঁচবে? আজকে এই কথা মনে হলে মনে হয় সত্যিই কি চালের দাম বিশ টাকা ছিল! গ্রামের সাধারণ মানুষ খুব বেশি লেখাপড়া করত না। যার ফলে ভূতের ভরটা বেশি করত। আমরাও মাঝেমধ্যে ভূত বিশ্বাস করতাম। মানে, ভূতের ব্যাপারে আমাদের মধ্যে রোমাঞ্চ কাজ করত। গ্রামের মানুষ কুপি ও হেরিকেন জ্বালিয়ে  রাতে কাজকর্ম করত। গ্রামের বেশির ভাগ বাড়ি ছিল খড়ের চালা দিয়ে তৈরি এবং দেয়াল দেয়া হতো মাটির। দেখতে খুব সুন্দর ছিল।

আমাদের গ্রামে আর একটি সুন্দর বিষয় ছিল মাছ ধরা। আমি স্কুল থেকে ফেরার পর বকি অথবা ফিকাজাল দিয়ে মাছ ধরতাম। যদি জালে অথবা বড়শিতে কোনো মাছ ধরা পড়ত তাতে যে আনন্দ হতো তা বোঝানো যাবে না। প্রায় দিনই এভাবে মাছ ধরতাম। বর্ষার সময় পুকুর অথবা বিল থেকে যখন পানি বের হয়ে যেত তখন অনেক রকম মাছ বের হতো, সেগুলো ধরার আনন্দ অন্যরকম ছিল। মাছ ধরার সময় আবার সাপের ভয় ছিল। কারণ ওইসব জায়গায় সাপ দেখা যেত। গ্রামের আশপাশে যে ডোবা নালা ছিল সেখানে সাপের আনাগোনা বেশি ছিল।

এসএসসি পাস করার পর ঢাকায় আসি আর্ট কলেজে ভর্তি হওয়ার জন্য। ঢাকা আর্ট কলেজ দেখার পর আমার মনে ভীষণ আনন্দ। চারদিক ঘুরে ঘুরে দেখলাম। অফিস থেকে ভর্তি পরীক্ষার খবর নিলাম। থাকতাম আজিমপুর কলোনিতে বড় ভাইয়ের বাসায়। যথারীতি ভর্তি পরীক্ষা হলো। ভর্তি পরীক্ষায় সাক্ষাৎকারের সময় প্রথম দেখলাম অধ্যক্ষ শিল্পী জয়নুল আবেদিনকে। তিনি প্রথমে আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, বাড়ি কোথায়? সেখানকার নামকরা একজন শিল্পীর নাম বল তো? আমি নাম বলতে পারলাম না। আবেদিন স্যার নিজেই বললেন, কাজী আবদুর রউফ-এর নাম। আরও বললেন, এখানে লেখাপড়া করে কোনো চাকরি পাওয়া যায় না।

তুমি অন্য কোনো বিষয়ে পড়াশোনা কর, পাশাপাশি আর্ট কলেজে পড়। আমি আর্ট কলেজে ভর্তি হলাম। আমাদের সময় আর্ট কলেজে ভর্তির জন্য এত প্রতিযোগিতা ছিল না। মোটামুটি যারা আসত তাদের ভর্তি করে নেওয়া হতো। আর্ট কলেজে আমি ৫ বছর পড়াশোনা করি। আমাদের শিক্ষকরা ছিলেন দেশের খ্যাতিমান শিল্পী। খুব আন্তরিকতার সঙ্গে তারা আমাদের শেখাতেন। সেই সময় আমরা কয়েকজন একটা গ্রুপ তৈরি করি এবং এর নাম ঠিক করা হয় ‘পটুয়া শিল্পী’। এই গ্রুপের মাধ্যমে খুলনা এবং ঢাকাতে প্রদর্শনী করি। খুলনায় প্রদর্শনী করার সময় অনেক ঘটনা ঘটে। প্রথমদিন প্রদর্শনীতে কোনো ছবি বিক্রি হয়নি। প্রত্যেকের মন খারাপ। এমনকি এক দিন খাবারের জন্য বাজার করার পয়সাও ছিল না।

পরে লিলি চৌধুরীর সহযোগিতায় খুলনা ক্লাবে প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হয়। প্রথমদিনই প্রত্যেকের ছবি বিক্রি হয়। এরপর ঢাকার প্রেসক্লাবে ঈদ কার্ডের প্রদর্শনী করা হয়। আমরা গ্রুপ থেকে পশ্চিম পাকিস্তানে ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা করি। সেখানে বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা এবং পেশোয়ার ও ইসলামাবাদে আমাদের একটা গ্রুপ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। পশ্চিম পাকিস্তান ভ্রমণের জন্য সহযোগিতা করেছিল পাকিস্তান কাউন্সিল এবং তখনকার সচিব তরিকুল আলম।

আমাদের সেখানকার জাদুঘর, আর্ট গ্যালারি বিশেষ কতগুলো স্থান দেখার সুযোগ হয়। যেমন- মহেনযোদাগে, থাট্টা, মারি, বিভিন্ন আর্ট কলেজ প্রভৃতি।

১৯৭০ সালে পাস করার পর আমি চাকরি নিয়ে সিলেটে যাই। ইচ্ছা ছিল সেখানকার চা বাগানের বিষয় নিয়ে ছবি আঁকব। কিন্তু চাকরিতে যোগদানের পরপরই শুরু হলো মুক্তিযুদ্ধ। সেই সময় দেখেছি পাকিস্তানি সৈন্যদের অত্যাচার, হত্যাকাণ্ড এবং বীভৎসতা, যা আমি আগে কখনো দেখিনি। মুক্তিযুদ্ধের একপর্যায়ে আমি সিলেট শহর থেকে প্রায় দশ মাইল দূরে এক গ্রামে আশ্রয় নিই। আমি যে বাড়িতে আশ্রয় নিই ওই বাড়ির বৃদ্ধা মহিলা আমার কষ্টের কথা শুনে সেখানে আশ্রয় দেন। আমি সেখানে বেশ কয়েকমাস অবস্থান করি।

পরে আমরা কয়েকজন শিক্ষক মিলে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু সেখানকার পরিস্থিতি ভালো না থাকায় বিশেষ করে রাস্তায় চুরি, ডাকাতি ঘটনার জন্য আমাদের আর ভারতে যাওয়া হয়নি। এরপর বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর চাকরিতে যোগদান করি।

এরপর আমি ১৯৭৬ সালে সিলেট থেকে বদলি হয়ে চট্টগ্রাম টিটি কলেজে যোগদান করি। কিছুদিন চাকরি করার পর ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে বড়দার মহারাজা সাহজিরাও  বিশ্ববিদ্যালয়ে আধুনিক চিত্রকলা বিষয়ে উচ্চতর পড়াশোনা করতে যাই। সেখানে আমার শিক্ষক ছিলেন ভারতে বিখ্যাত শিল্পী ও শিক্ষক কে. জি. সুব্রামিয়াম। তার অধীনে দুই বছর পড়াশোনা করি। প্রথম দিন যখন তার সঙ্গে দেখা করি তখন তিনি কিছু উপদেশ দিয়েছিলেন এবং কিছু খসড়া তৈরি করতে বলেন। বেশ কিছুদিন ছবির খসড়া তৈরির পর তার সঙ্গে আলাপ করলাম। এক দিন একটা খসড়া দেখে আমাকে কাজ করার অনুমতি দিলেন।

আমাকে প্রথমে পেইন্টিং বিষয় দেওয়া হয়েছিল, পরে তার কথামতো Musel Design এ পরিবর্তন করি। এক দিন আমাকে বললেন, তুমি এখানকার culture সম্বন্ধে কিছু দেখ এবং সঙ্গে কিছু বই ও শিল্পীর ছবি দেখাতে বললেন। অনেক সময় নিজে কিছু খসড়া দেখিয়ে আধুনিক ছবি সম্বন্ধে বুঝাইতেন। এক দিন পিকসোর গয়েরনিকা ছবি সম্বন্ধে আলাপ করলেন কেন এই ছবি বিখ্যাত। এভাবে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ছবি নিয়ে আলোচনা করতেন। আমাদের সেন্ডকাস্টিং-এর কাজ শেখানোর জন্য একটা ডিজাইন তৈরি করল, সেটা তৈরি করে দেয়ালে লাগাতে হবে। কীভাবে সেন্ডকাস্টিং করা হয় তার নিয়মকানুন শেখার জন্য। এভাবে আমি বেশ কিছু মাধ্যম শিখতে পারলাম। এক দিন কথা প্রসঙ্গে বললেন, দেখ কোনো শিল্পী কখনো অন্য কাউকে শিল্পী বানাইতে পারে না। তুমি যদি শিল্পী হতে চাও আগে নিজের দেশকে দেখ, যদি তোমার মধ্যে শিল্পী হওয়ার যোগ্যতা থাকে তাহলেই শিল্পী হতে পারবে।

এক দিন এক ছাত্র তার কাজ দেখানোর জন্য তাকে ডেকে স্টুডিওতে আনলেন। কে. জি. ছবিগুলো দেখে বের হয়ে যাচ্ছিলেন, তখন ওই ছাত্র তাকে কিছু বলার জন্য অনুরোধ করলেন। তিনি তখন বললেন, তুমি Gold Madel  পেয়েছ। এভাবে চন্দ্র আঁকো আরও মেডেল পাবে। ছাত্রটি ওই দিন সন্ধ্যায় সব জিনিসপত্র নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ত্যাগ করে। পরে জানতে পারলাম সে কে. জি.র অনুমতি ছাড়া কাজ শুরু করেছিল।

 

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনে ৮০ হাজারেরও বেশি সেনাসদস্য মোতায়েন থাকবে
নির্বাচনে ৮০ হাজারেরও বেশি সেনাসদস্য মোতায়েন থাকবে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

করিমগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ২০
করিমগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ২০

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত, আহত ৫
বগুড়ায় দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত, আহত ৫

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে কমলো লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে কমলো লেনদেন

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অভিযানে গিয়ে গুলিবিদ্ধ মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সোর্স
অভিযানে গিয়ে গুলিবিদ্ধ মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সোর্স

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক
ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোনের দগ্ধদের চিকিৎসা দিচ্ছে ব্রিটিশ মেডিকেল টিম
মাইলস্টোনের দগ্ধদের চিকিৎসা দিচ্ছে ব্রিটিশ মেডিকেল টিম

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের নিয়ে প্রবন্ধ পাঠানোর নির্দেশ মাউশির
গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের নিয়ে প্রবন্ধ পাঠানোর নির্দেশ মাউশির

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা
অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সেই বৃদ্ধা গোলাপীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
সেই বৃদ্ধা গোলাপীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ
মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার; পুরুষ শূন্য গ্রামে চুরি ছিনতাইয়ের আশঙ্কা নারীদের
মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার; পুরুষ শূন্য গ্রামে চুরি ছিনতাইয়ের আশঙ্কা নারীদের

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চ্যাটজিপিটির ডায়েট পরামর্শে হাসপাতালে ৬০ বছরের বৃদ্ধ
চ্যাটজিপিটির ডায়েট পরামর্শে হাসপাতালে ৬০ বছরের বৃদ্ধ

৪৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ
পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ১৪ সেপ্টেম্বর
সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ১৪ সেপ্টেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে গ্রাম পুলিশের মাঝে নতুন পোশাক বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে গ্রাম পুলিশের মাঝে নতুন পোশাক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণহত্যাকারীদের কেউই ছাড় পাবে না : চিফ প্রসিকিউটর
জুলাই গণহত্যাকারীদের কেউই ছাড় পাবে না : চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে ময়লার ভাগাড় অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন
মানিকগঞ্জে ময়লার ভাগাড় অপসারণের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার দুর্নীতির তিন মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু
হাসিনার দুর্নীতির তিন মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুব দিবসে পুরস্কৃত হবেন ২০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান
যুব দিবসে পুরস্কৃত হবেন ২০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ মানুষকে জিম্মি করে নিঃশেষ করে দিয়েছে : এ্যানি
আওয়ামী লীগ মানুষকে জিম্মি করে নিঃশেষ করে দিয়েছে : এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ব্যুত্থান অ্যাসোসিয়েশনের নতুন নির্বাহী জাতীয় কমিটি গঠন
বাংলাদেশ ব্যুত্থান অ্যাসোসিয়েশনের নতুন নির্বাহী জাতীয় কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের জন্য আলাদা বুথ থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের জন্য আলাদা বুথ থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ
চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি
দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করবে ইউকেএম
প্রধান উপদেষ্টাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করবে ইউকেএম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার
ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান
ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল
আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর
নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?
ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ
ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী
দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির
সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা
পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে
রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে

৫ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ
পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত
‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা
বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা
বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়
১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা
ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরিয়ার বিপক্ষে হেরেও মূল পর্বের সম্ভাবনা জিইয়ে আছে বাংলাদেশের
কোরিয়ার বিপক্ষে হেরেও মূল পর্বের সম্ভাবনা জিইয়ে আছে বাংলাদেশের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ
চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু
লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পলাতক ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার করলো সরকার
পলাতক ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার করলো সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটায় জেলের জালে ধরা বিরল অ্যাঞ্জেলফিশ
কুয়াকাটায় জেলের জালে ধরা বিরল অ্যাঞ্জেলফিশ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ

নগর জীবন

ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

সম্পাদকীয়

লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার
লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র
এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি
সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসল-নকল চেনা দায়
আসল-নকল চেনা দায়

পেছনের পৃষ্ঠা

শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা
শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে
শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে

শোবিজ

বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত

নগর জীবন

শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান
শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে
দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন
পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন

পেছনের পৃষ্ঠা

তটিনীর প্রিয় মানুষ
তটিনীর প্রিয় মানুষ

শোবিজ

বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা
এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা

মাঠে ময়দানে

দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা
প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী
চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী

মাঠে ময়দানে

ফিটনেসে সেরা নাহিদ রানা
ফিটনেসে সেরা নাহিদ রানা

মাঠে ময়দানে

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ যাচ্ছেন ২১ লাখ ৩২ হাজার ভোটার
বাদ যাচ্ছেন ২১ লাখ ৩২ হাজার ভোটার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়
ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা