শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ অক্টোবর, ২০১৫ আপডেট:

আমার শিল্পী জীবন

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার শিল্পী জীবন

আমি ছবি আঁকার বিষয়ে পড়াশোনা করব, আমার পিতার সে রকম কোনো চিন্তা কিংবা ধারণা ছিল না। বিদ্যালয়ের পড়াশোনা ঠিকভাবে না করার জন্য বিভিন্ন সময় আমাকে পিতার কথা শুনতে হতো। এক সময় আমার ছবি আঁকার দিকে আগ্রহ দেখে আমাকে নিয়ে গেলেন ছবি আঁকার স্কুলে ভর্তি করাতে। কিন্তু যখন জানতে পারলাম বগুড়াতে কোনো ছবি আঁকা শিখবার কোনো স্কুল নেই। পরে আমার বড় ভাইয়ের মাধ্যমে জানতে পারলাম ঢাকায় ছবি আঁকার জন্য আর্ট কলেজ আছে। এসএসসি পাস করে সেখানে ভর্তি হওয়া যায়। বগুড়ায় আমাদের নিশেন্দারা গ্রামটা ছিল খুব সুন্দর। সেখান থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। গ্রামের চারপাশে পুকুর, বিল, ডোবা ছিল। চারদিকে বিভিন্ন রকম ঝোপ-ঝাড়, তাতে বিভিন্ন রকম পাখি থাকত। পুকুর আর ডোবায় বিভিন্ন রকম মাছের পাশাপাশি শাপলা, পদ্মফুল ফুটত। বাঁশঝাড়, আমবাগান, নারিকেল, সুপারি, হরতকীসহ বিভিন্ন ফলের গাছ। আমাদের গ্রাম ছিল বগুড়ার মূল শহর থেকে প্রায় এক মাইল দূরে। শুনেছি ইংরেজ আমলে আমাদের গ্রামের পাশে বেশ বড় একটা চামড়ার ফ্যাক্টরি ছিল। এ রকম একটা গ্রামে আমি বড় হয়েছি।

স্কুলে পড়ার সময় আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগত গ্রামের মেলায় ঘুরতে যেতে। তখনকার মেলা অনেক সুন্দর ছিল। মেলায় অনেক সুন্দর সুন্দর পুতুল, খেলনা, মাটির জিনিসপত্র বিক্রি হতো। বিভিন্ন গ্রাম থেকে মানুষ মেলায় আসত কিছু জিনিসপত্র বেচতে আর অন্যরা কিনতে। আমার কাছে গ্রাম্যমেলার সেরা আকর্ষণ ছিল হরেক রকম মাটির পুতুল, বায়স্কোপ, নাগরদোলা আর লাঠিখেলা। আমি নিজেও অনেক সময় এই মেলায় গিয়ে কাগজের ফুল তৈরি করে বিক্রি করতাম। মহররমের মেলা আমাদের বাড়ির পাশে যে গ্রাম সেখানে একটা বড় বিলের পাশে আয়োজন করা হতো। এই মেলা কবে থেকে শুরু তা কেউ জানত না। এ বিলে বর্ষার সময় অনেক পদ্মফুল ফুটত বা বিভিন্ন রকমের পাখি আসত। ওই বিলটা ছিল সরকারি মালিকানায়। তার চারদিকে ছিল কবরস্থান। যেদিন মেলা শুরু হতো সকাল থেকে দোকানিরা আসত, খাবার জিনিস তৈরি করত, কুমাররা তাদের তৈরি করা জিনিসপত্র আনত। বেশ বড় রকমের এই মেলায় এক ধরনের বাঁশির আওয়াজ পাওয়া যেত অনেক দূর থেকে। আমরা নিজেরা কিছু কাগজের ফুল নিয়ে হাজির হতাম। মহররমের মেলায়  বেশি বিক্রি হতো জিলাপি, মুড়ি, মুড়কি ও মাটির হাঁড়ি-পাতিল।

আমাদের গ্রামে আর একটি জনপ্রিয় মেলা ছিল বান্নির মেলা। করোতোয়া নদীর পূর্ব পাশে এক দিনের জন্য বান্নির মেলা বসত। মুসলমানদের ওই মেলায় যেতে দিত না। তারপরও ওই মেলায় যেতাম কারণ মেলার মূল আকর্ষণ ছিল সার্কাস আর পুতুল নাচ। এই মেলাতে দেশীয় মিষ্টিসহ বিভিন্ন রকমের শুকনা জিনিস বিক্রি হতো যেমন- বরই, রসুন, তেজপাতা, মরিচ, মাটির জিনিসপত্র। এ ছাড়া পাটা, হাতপাখা, দা, কুড়াল, মাছ ধরার জিনিস। ওই মেলায় মানুষের বেশি পছন্দ ছিল জিলাপি আর পিয়াজু, কটকটি, ঝুরি।

কথিত  আছে রানী বান্নির নাম অনুসারে এই মেলা হতো।

প্রাচীন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও প্রত্নতত্ত্বের গুরুত্বপূর্ণ স্থান বগুড়া। আর সে কারণে বছরজুড়ে বগুড়ায় নানা রকম সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড চলত। পূজার সময় অনেক জায়গায় মেলা হতো। দত্তবাচীতে যে মেলা হতো সেখানেই মানুষ বেশি যেত। দত্তবাচীর মেলা ছিল সবচেয়ে বড়। বগুড়া শহর ছিল হিন্দুপ্রধান বেশির ভাগ ধনী লোক। ছিল হিন্দু ডাক্তার, উকিল, ব্যবসায়ী, জমির মালিক। শহর ও গ্রামে তাদের অনেকেরই পাকা দালানবাড়ি ছিল। তাদের পূজামণ্ডপে আমরা দলবেঁধে যেতাম। দুর্গাপূজা, কালীপূজা, সরস্বতী পূজায় দারুণ আনন্দ হতো। পূজামণ্ডপগুলো এমনভাবে সাজানো হতো, যা দেখে মানুষ আনন্দে মুগ্ধ হয়ে যেত। আর পূজা উপলক্ষে মাইকে বিভিন্ন ধরনের গান বাজানো হতো। পূজার পাশাপাশি চলত মেলা। প্রায় দশ/বার দিন মেলা হতো। মেলাতে মিষ্টিসহ ছোটদের খেলনা বিক্রি হতো। সেখানে হিন্দু-মুসলিম নির্বিশেষে সব ধর্মাবলম্বীর মানুষের যাতায়াত ছিল। আমরা যারা করোতোয়া নদীতে ভাসান দেখতে যেতাম সেখানে নৌকায় বসে মুড়ি আর নারকেলের নাড়– খেতাম।

ঘুড়ি উড়ানোর মেলা ছিল আমার খুব প্রিয়। বগুড়া শহর থেকে কিছু দূরে এই ঘুড়ি উড়ানোর মেলা হতো এবং শহরের বিভিন্ন স্থানে এই প্রতিযোগিতা হতো। শহরে দুজন লোক ছিল, যারা ঘুড়ি বানানো এবং ঘুড়ি উড়োনোর সুতা তৈরিতে ছিল ওস্তাদ। তারা ঘুড়ি তৈরি করে বিভিন্ন রং দিত। রঙিন ঘুড়ি দেখে আমাদের কিশোর মন আনন্দে নেচে উঠত। আমরা বন্ধুরা নানা পরিকল্পনা করতাম কীভাবে ঘুড়ি উড়ালে অন্যের ঘুড়ি কাটতে পারব। ঘুড়ি উড়ানোর ক্ষেত্রে আমাদের একটাই লক্ষ্য ছিল কে ‘কতটা ঘুড়ি’ কাটতে পারে। সুতা বানানোর পদ্ধতি ছিল মিহি কাঠের গুঁড়ার সঙ্গে এক ধরনের গাম দিয়ে তৈরি। মাঞ্জাও তৈরি করতাম। মাঞ্জা লাগানোর পর ঘুড়ির সুতা এত ধার হতো যেন হাত কেটে যাবে। গ্রামে নানা আনন্দ ছিল। মানুষ সুখে আনন্দে বাস করত। এর মধ্যে এক দিন সকালে গ্রামের কেউ কেউ বলছিল, চালের দাম ২০ টাকা হয়েছে, মানুষ কীভাবে বাঁচবে? আজকে এই কথা মনে হলে মনে হয় সত্যিই কি চালের দাম বিশ টাকা ছিল! গ্রামের সাধারণ মানুষ খুব বেশি লেখাপড়া করত না। যার ফলে ভূতের ভরটা বেশি করত। আমরাও মাঝেমধ্যে ভূত বিশ্বাস করতাম। মানে, ভূতের ব্যাপারে আমাদের মধ্যে রোমাঞ্চ কাজ করত। গ্রামের মানুষ কুপি ও হেরিকেন জ্বালিয়ে  রাতে কাজকর্ম করত। গ্রামের বেশির ভাগ বাড়ি ছিল খড়ের চালা দিয়ে তৈরি এবং দেয়াল দেয়া হতো মাটির। দেখতে খুব সুন্দর ছিল।

আমাদের গ্রামে আর একটি সুন্দর বিষয় ছিল মাছ ধরা। আমি স্কুল থেকে ফেরার পর বকি অথবা ফিকাজাল দিয়ে মাছ ধরতাম। যদি জালে অথবা বড়শিতে কোনো মাছ ধরা পড়ত তাতে যে আনন্দ হতো তা বোঝানো যাবে না। প্রায় দিনই এভাবে মাছ ধরতাম। বর্ষার সময় পুকুর অথবা বিল থেকে যখন পানি বের হয়ে যেত তখন অনেক রকম মাছ বের হতো, সেগুলো ধরার আনন্দ অন্যরকম ছিল। মাছ ধরার সময় আবার সাপের ভয় ছিল। কারণ ওইসব জায়গায় সাপ দেখা যেত। গ্রামের আশপাশে যে ডোবা নালা ছিল সেখানে সাপের আনাগোনা বেশি ছিল।

এসএসসি পাস করার পর ঢাকায় আসি আর্ট কলেজে ভর্তি হওয়ার জন্য। ঢাকা আর্ট কলেজ দেখার পর আমার মনে ভীষণ আনন্দ। চারদিক ঘুরে ঘুরে দেখলাম। অফিস থেকে ভর্তি পরীক্ষার খবর নিলাম। থাকতাম আজিমপুর কলোনিতে বড় ভাইয়ের বাসায়। যথারীতি ভর্তি পরীক্ষা হলো। ভর্তি পরীক্ষায় সাক্ষাৎকারের সময় প্রথম দেখলাম অধ্যক্ষ শিল্পী জয়নুল আবেদিনকে। তিনি প্রথমে আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, বাড়ি কোথায়? সেখানকার নামকরা একজন শিল্পীর নাম বল তো? আমি নাম বলতে পারলাম না। আবেদিন স্যার নিজেই বললেন, কাজী আবদুর রউফ-এর নাম। আরও বললেন, এখানে লেখাপড়া করে কোনো চাকরি পাওয়া যায় না।

তুমি অন্য কোনো বিষয়ে পড়াশোনা কর, পাশাপাশি আর্ট কলেজে পড়। আমি আর্ট কলেজে ভর্তি হলাম। আমাদের সময় আর্ট কলেজে ভর্তির জন্য এত প্রতিযোগিতা ছিল না। মোটামুটি যারা আসত তাদের ভর্তি করে নেওয়া হতো। আর্ট কলেজে আমি ৫ বছর পড়াশোনা করি। আমাদের শিক্ষকরা ছিলেন দেশের খ্যাতিমান শিল্পী। খুব আন্তরিকতার সঙ্গে তারা আমাদের শেখাতেন। সেই সময় আমরা কয়েকজন একটা গ্রুপ তৈরি করি এবং এর নাম ঠিক করা হয় ‘পটুয়া শিল্পী’। এই গ্রুপের মাধ্যমে খুলনা এবং ঢাকাতে প্রদর্শনী করি। খুলনায় প্রদর্শনী করার সময় অনেক ঘটনা ঘটে। প্রথমদিন প্রদর্শনীতে কোনো ছবি বিক্রি হয়নি। প্রত্যেকের মন খারাপ। এমনকি এক দিন খাবারের জন্য বাজার করার পয়সাও ছিল না।

পরে লিলি চৌধুরীর সহযোগিতায় খুলনা ক্লাবে প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করা হয়। প্রথমদিনই প্রত্যেকের ছবি বিক্রি হয়। এরপর ঢাকার প্রেসক্লাবে ঈদ কার্ডের প্রদর্শনী করা হয়। আমরা গ্রুপ থেকে পশ্চিম পাকিস্তানে ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা করি। সেখানে বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা এবং পেশোয়ার ও ইসলামাবাদে আমাদের একটা গ্রুপ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। পশ্চিম পাকিস্তান ভ্রমণের জন্য সহযোগিতা করেছিল পাকিস্তান কাউন্সিল এবং তখনকার সচিব তরিকুল আলম।

আমাদের সেখানকার জাদুঘর, আর্ট গ্যালারি বিশেষ কতগুলো স্থান দেখার সুযোগ হয়। যেমন- মহেনযোদাগে, থাট্টা, মারি, বিভিন্ন আর্ট কলেজ প্রভৃতি।

১৯৭০ সালে পাস করার পর আমি চাকরি নিয়ে সিলেটে যাই। ইচ্ছা ছিল সেখানকার চা বাগানের বিষয় নিয়ে ছবি আঁকব। কিন্তু চাকরিতে যোগদানের পরপরই শুরু হলো মুক্তিযুদ্ধ। সেই সময় দেখেছি পাকিস্তানি সৈন্যদের অত্যাচার, হত্যাকাণ্ড এবং বীভৎসতা, যা আমি আগে কখনো দেখিনি। মুক্তিযুদ্ধের একপর্যায়ে আমি সিলেট শহর থেকে প্রায় দশ মাইল দূরে এক গ্রামে আশ্রয় নিই। আমি যে বাড়িতে আশ্রয় নিই ওই বাড়ির বৃদ্ধা মহিলা আমার কষ্টের কথা শুনে সেখানে আশ্রয় দেন। আমি সেখানে বেশ কয়েকমাস অবস্থান করি।

পরে আমরা কয়েকজন শিক্ষক মিলে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা করি। কিন্তু সেখানকার পরিস্থিতি ভালো না থাকায় বিশেষ করে রাস্তায় চুরি, ডাকাতি ঘটনার জন্য আমাদের আর ভারতে যাওয়া হয়নি। এরপর বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর চাকরিতে যোগদান করি।

এরপর আমি ১৯৭৬ সালে সিলেট থেকে বদলি হয়ে চট্টগ্রাম টিটি কলেজে যোগদান করি। কিছুদিন চাকরি করার পর ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে বড়দার মহারাজা সাহজিরাও  বিশ্ববিদ্যালয়ে আধুনিক চিত্রকলা বিষয়ে উচ্চতর পড়াশোনা করতে যাই। সেখানে আমার শিক্ষক ছিলেন ভারতে বিখ্যাত শিল্পী ও শিক্ষক কে. জি. সুব্রামিয়াম। তার অধীনে দুই বছর পড়াশোনা করি। প্রথম দিন যখন তার সঙ্গে দেখা করি তখন তিনি কিছু উপদেশ দিয়েছিলেন এবং কিছু খসড়া তৈরি করতে বলেন। বেশ কিছুদিন ছবির খসড়া তৈরির পর তার সঙ্গে আলাপ করলাম। এক দিন একটা খসড়া দেখে আমাকে কাজ করার অনুমতি দিলেন।

আমাকে প্রথমে পেইন্টিং বিষয় দেওয়া হয়েছিল, পরে তার কথামতো Musel Design এ পরিবর্তন করি। এক দিন আমাকে বললেন, তুমি এখানকার culture সম্বন্ধে কিছু দেখ এবং সঙ্গে কিছু বই ও শিল্পীর ছবি দেখাতে বললেন। অনেক সময় নিজে কিছু খসড়া দেখিয়ে আধুনিক ছবি সম্বন্ধে বুঝাইতেন। এক দিন পিকসোর গয়েরনিকা ছবি সম্বন্ধে আলাপ করলেন কেন এই ছবি বিখ্যাত। এভাবে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ছবি নিয়ে আলোচনা করতেন। আমাদের সেন্ডকাস্টিং-এর কাজ শেখানোর জন্য একটা ডিজাইন তৈরি করল, সেটা তৈরি করে দেয়ালে লাগাতে হবে। কীভাবে সেন্ডকাস্টিং করা হয় তার নিয়মকানুন শেখার জন্য। এভাবে আমি বেশ কিছু মাধ্যম শিখতে পারলাম। এক দিন কথা প্রসঙ্গে বললেন, দেখ কোনো শিল্পী কখনো অন্য কাউকে শিল্পী বানাইতে পারে না। তুমি যদি শিল্পী হতে চাও আগে নিজের দেশকে দেখ, যদি তোমার মধ্যে শিল্পী হওয়ার যোগ্যতা থাকে তাহলেই শিল্পী হতে পারবে।

এক দিন এক ছাত্র তার কাজ দেখানোর জন্য তাকে ডেকে স্টুডিওতে আনলেন। কে. জি. ছবিগুলো দেখে বের হয়ে যাচ্ছিলেন, তখন ওই ছাত্র তাকে কিছু বলার জন্য অনুরোধ করলেন। তিনি তখন বললেন, তুমি Gold Madel  পেয়েছ। এভাবে চন্দ্র আঁকো আরও মেডেল পাবে। ছাত্রটি ওই দিন সন্ধ্যায় সব জিনিসপত্র নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ত্যাগ করে। পরে জানতে পারলাম সে কে. জি.র অনুমতি ছাড়া কাজ শুরু করেছিল।

 

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা