শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০১৫

অমলিন রোকেয়া : মলিন জন্মভিটা

তুহিন ওয়াদুদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অমলিন রোকেয়া : মলিন জন্মভিটা

রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন একাধারে প্রাবন্ধিক-কবি-দার্শনিক-ঔপন্যাসিক। তার বহুমুখী পরিচয়ের আন্তঃসম্পর্ক তার প্রগতিবাদী চেতনা। বিশেষ করে বাঙালি মুসলমান নারী মুক্তির পথরেখা সৃষ্টিতে তার ঐতিহাসিক অবদানের কাছে সময় ঋণী। তিনি কুসংস্কারের আবরণ তুলে শিক্ষাকে আভরণ করার পরামর্শ দিয়েছেন। অন্ধ শাস্ত্রানুগত্যের বিরুদ্ধেও তার প্রতিবাদী লেখনী ছিল সক্রিয়। চরম রক্ষণশীল ব্যবস্থায় তিনি ব্যবস্থাপত্র দিয়েছেন পরম প্রগতিশীলতার। প্রচলিত তন্ত্রের বিরোধিতা করে, মানবতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দিকেই তিনি নিজেকে যুক্ত রেখেছিলেন। মুসলমান পুরুষেরাই যখন ছিল অন্ধের নিগড়ে বন্দী, তখন বাংলার মুসলমান নারীরা ছিল দুই স্তর পাঁচিলের ভিতর। অবরুদ্ধ সমাজের অভ্যন্তরে থাকা অবরোধবাসিনীদের নিয়েই তার প্রধান প্রচেষ্টা, সমাজ পরিবর্তনের মুখ্য নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে। শুধু জাতীয় পরিপ্রেক্ষিত মূল্যায়নে তিনি বিশেষ নন, বরং বিশ্ববীক্ষা বিশ্লেষণেও তিনি সবিশেষ। অথচ এই অনন্য সমাজসংস্কারকের জন্মভিটা, তার স্মৃতিকেন্দ্র রয়েছে অযত্নে। 

রোকেয়া সাখাওয়াত ১৮৮০ সালে ৯ ডিসেম্বর রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার পায়রাবন্দে জন্মগ্রহণ করেন। তার বসতবাড়ির স্মৃতিকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য প্রথমবারের মতো উদ্যোগ গ্রহণ করে ‘নারী কল্যাণ সংস্থা’। সেটাও তার মৃত্যুর প্রায় ৩৫ বছর পর এবং বর্তমান সময়ের চেয়েও অর্ধশত বছর আগে। নারী মুক্তির আর এক পথিকৃত্ কবি সুফিয়া কামাল তখন ছিলেন নারী কল্যাণ সংস্থার সভাপতি। তার উদ্যোগে ১৯৬৭ সালে নারী কল্যাণ সংস্থা ৪ জানুয়ারি বসতভিটা সংলগ্ন ৩৩ শতক জমি ক্রয় করে। একই দিনে রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের বৈমাত্রেয় ভাই মশিউজ্জামান সাবের চৌধুরী ৩০ শতক জমি দান করেন ‘নারী কল্যাণ সংস্থার’ নামে। দানপত্রে তিনি উল্লেখ করেন ‘বেগম রোকেয়া স্মৃতিসৌধের পাঠাগার নির্মাণের জন্য নিম্নবর্ণিত সম্পত্তি আমি আল্লাহর ওয়াস্তে এই দানপত্রের দ্বারা দান করিলাম।’ ১৯৭৪ সালের দিকে আরও ৪২ শতক জমি দান করেন। স্থানীয় নূরজাহান নামের আর একজন আট শতক জমি দান করেন। সুফিয়া কামাল চেয়েছিলেন জন্মভিটা-সংলগ্ন একটি ডাকবাংলো স্থাপন করা। যাতে দর্শনার্থীরা রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের বাড়ি দেখতে এসে, প্রয়োজনে রাত যাপন করতে পারেন। সে সময়ে রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের বাড়িটি ভগ্ন অবয়ব নিয়ে দাঁড়িয়েছিল। সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেই যেন পরবর্তী প্রজন্মের নারী হিসেবে সুফিয়া কামালের মতো বিদগ্ধজনরা এগিয়ে এসেছিলেন। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে পাকিস্তান সরকারের কাছে এই আশা করা বাতুলতা মাত্র। রোকেয়া সাখাওয়াতের দর্শন ছিল আধুনিক এবং বিজ্ঞানমনস্ক। সেখানে পাকিস্তান রাষ্ট্রের দর্শন ছিল অতীতমুখী-যুক্তিবিমুখ। ১৯৬৭ সালের পর দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আরও প্রতিকূল হতে থাকে। দেশের শান্তিকামী অধিকার সচেতন মানুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আরও সংগঠিত হতে থাকে। আসে ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান। সেই পথ ধরে নির্বাচন। সেই নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। কিন্তু পশ্চিম পাকিস্তানিরা ক্ষমতা হস্তান্তরের পরিবর্তে দেশকে যুদ্ধের দিকে ঠেলে দেয়। পরিণতিতে ৩০ লাখ শহীদ আর দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানির বিনিময়ে লাল-সবুজের পতাকার এক নতুন ভৌগোলিক সীমানা লাভ করে বাংলাদেশ। ফলে উদ্যোগ গ্রহণ করা হলেও এই কালখণ্ডে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। দেশ স্বাধীন হওয়ার পরের বছরই ১৯৭২ সালের ১৮ জুন রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের জন্মভিটায় রোকেয়ার একটি স্মৃতিস্মারক স্থাপন করা হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সময় পল্লী ও সমবায় মন্ত্রী মতিউর রহমানের স্ত্রী আনু রহমান সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। ১৯৭৩ সালে ‘নারী কল্যাণ সংস্থার’ সাধারণ সম্পাদক ছিলেন আয়শা জাফর। এ বছরই স্থাপিত হয় ডাকবাংলোর কাজ। তার মেয়ে ওয়াজেদা জাফর এই একতলা ভবনটির স্থপতি ছিলেন।

 

 

রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের বসতবাড়ি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য রাষ্ট্রীয় চেষ্টা ছিল খুবই ক্ষীণ। ‘নারী কল্যাণ সংস্থার’ চেষ্টার পর সরকারিভাবে বড় উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় ১৯৯৭ সালে। তবে রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের জন্ম-মৃত্যু দিবস ৯ ডিসেম্বর ঘটা করে পায়রাবন্দে উদযাপন শুরু হয় ১৯৯৪ সাল থেকে। ১৯৮৮ সালের দিকে রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের বসতভিটার ঘরটিও ভেঙে পড়ে। বর্তমানে মূল বাড়িটির খানিকটা দেয়াল এবং ইটের খুঁটির ধ্বংসাবশেষ অবশিষ্ট রয়েছে। সেই ভিটায় রোকেয়া স্মৃতি পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা রফিকুল ইসলাম কিছু বৃক্ষরোপণ করেছেন। সেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা নোবেল বিজয়ী ড. ইউনূস, রাজনীতিবিদ মতিয়া চৌধুরীও বৃক্ষরোপণ করেছেন।

১৯৯৭ সালে রংপুর জেলা পরিষদের উদ্যোগে সেখানে একটি দ্বিতল কুটিরশিল্প প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়। ২০০১ সালে সেটি বন্ধ হয়ে যায়। সেই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ২৫টি সেলাই মেশিন এখনো পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে।

১৯৯৭ সালে তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পায়রাবন্দে আসেন এবং ‘বেগম রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্র’ শীর্ষক একটি প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। সেই প্রকল্পের আওতায় সেখানে জাদুঘর, গ্রন্থাগার, একটি সেমিনার কক্ষ, একটি মিলনায়তন, একটি প্রকল্প প্রধানের বাংলো, কর্মচারীদের জন্য দুটি কোয়ার্টার, একটি গেস্ট হাউস এবং একটি নামাজ ঘর স্থাপন করা হয়। এখানে বিভিন্ন প্রকাশনা ও ফেলোশিপ প্রদানের ব্যবস্থা রাখারও কথা ছিল। সেটি আর হয়ে ওঠেনি। প্রকল্পে ১৪ জন জনবল নিয়োগ দেওয়া ছিল। ২০০৪ সালে প্রকল্পটি বাংলা একাডেমির কাছে ন্যস্ত করা হয়। ২০০৬ সাল পর্যন্ত চলে প্রকল্প। এরপর ক্ষমতায় আসে তত্ত্বাবধায়ক সরকার। প্রকল্পটি পরিচালিত হয় সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীনে, বাংলা একাডেমির তত্ত্বাবধানে। পরে তত্ত্বাবধায়ক সরকার  বিকেএমই-এর মাধ্যমে পোশাক শ্রমিকদের প্রশিক্ষণের কাজ শুরু করে। ২০০৮ সালে রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্রটি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় থেকে ন্যস্ত করা হয় নারী ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে। যারা চাকরি করতেন তাদের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তরিত হওয়ার কথা ছিল। যখন নারী ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়, তখন চাকরিজীবীদের সমস্যা দূরীকরণ সাপেক্ষে মন্ত্রণালয় পরিবর্তনের কথা বলা হয়। কিন্তু চাকরিজীবীদের সমস্যা সমাধান না করেই মন্ত্রণালয় পরিবর্তন করা হয়। তখন ক্ষতিগ্রস্ত চাকরিজীবীরা হাইকোর্টে রিট করেন। চলতি বছর মে মাসে হাইকোর্ট বাদীর পক্ষে রায় ঘোষণা করে। সরকার চাইলেই এখন রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্রটির যথাযথ ব্যবহার করতে পারে। প্রকল্পের অধীনে গড়ে ওঠা ভবনগুলো বেশ অক্ষত অবস্থায় রয়েছে। সরকার বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়কে স্মৃতিকেন্দ্রটি রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দিতে পারে।

রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন বাংলার মুসলিম নারীদের বিজ্ঞানমনস্ক করে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা পালন করেছেন। অথচ তার বাড়ি, তার বাড়িতে পরবর্তী সময়ে গড়ে ওঠা ডাকবাংলো, কুটিরশিল্প প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এমনকি রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্র কোনোটিরই প্রকৃত পরিচর্যা করা সম্ভব হয়নি। প্রতি বছর ৯ ডিসেম্বর এলেই জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্রে তিন দিনব্যাপী মেলা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। রংপুরে তার নামে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়সহ অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তার নামে গড়ে উঠেছে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়। যদিও রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন কখনোই নামের সামনে ‘বেগম’ শব্দটি যুক্ত করেননি। তারপরও তার নামের সামনে ‘বেগম’ যুক্ত করে তার প্রতি বরং অবজ্ঞাই প্রকাশ করা হয়। অসচেতনভাবে আমাদের দেশে অনেক বোদ্ধাজন রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের নামের সামনে বেগম যুক্ত করেছেন। শুধু তাই নয়, তার নামে রাষ্ট্রীয়ভাবে যে পদক দেওয়া হয় সেটি ‘বেগম রোকেয়া পদক’ নামেই দেওয়া হয়। মহান এই লেখকের নাম শুদ্ধ করে ব্যবহার করাই বাঞ্ছনীয়।

ঊনবিংশ শতকের শেষার্ধে জন্ম নিয়ে বিংশ শতকের প্রথমার্ধেই প্রয়াত হন। এই সময়ে বাংলার নারীরা ছিল পোশাকে এবং চেতনায় অবগুণ্ঠিত। পোশাকের অবগুণ্ঠন কিছুটা খুললেও চেতনার অবগুণ্ঠন খুলতে এখনো ঢের বাকি। সে জন্য আমাদের রোকেয়া চর্চা বাড়াতে হবে। রোকেয়া চর্চার সবচেয়ে বড় পাদপীঠ হয়ে উঠতে পারে রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্র।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা
মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন