শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০১৫

অমলিন রোকেয়া : মলিন জন্মভিটা

তুহিন ওয়াদুদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অমলিন রোকেয়া : মলিন জন্মভিটা

রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন একাধারে প্রাবন্ধিক-কবি-দার্শনিক-ঔপন্যাসিক। তার বহুমুখী পরিচয়ের আন্তঃসম্পর্ক তার প্রগতিবাদী চেতনা। বিশেষ করে বাঙালি মুসলমান নারী মুক্তির পথরেখা সৃষ্টিতে তার ঐতিহাসিক অবদানের কাছে সময় ঋণী। তিনি কুসংস্কারের আবরণ তুলে শিক্ষাকে আভরণ করার পরামর্শ দিয়েছেন। অন্ধ শাস্ত্রানুগত্যের বিরুদ্ধেও তার প্রতিবাদী লেখনী ছিল সক্রিয়। চরম রক্ষণশীল ব্যবস্থায় তিনি ব্যবস্থাপত্র দিয়েছেন পরম প্রগতিশীলতার। প্রচলিত তন্ত্রের বিরোধিতা করে, মানবতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দিকেই তিনি নিজেকে যুক্ত রেখেছিলেন। মুসলমান পুরুষেরাই যখন ছিল অন্ধের নিগড়ে বন্দী, তখন বাংলার মুসলমান নারীরা ছিল দুই স্তর পাঁচিলের ভিতর। অবরুদ্ধ সমাজের অভ্যন্তরে থাকা অবরোধবাসিনীদের নিয়েই তার প্রধান প্রচেষ্টা, সমাজ পরিবর্তনের মুখ্য নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে। শুধু জাতীয় পরিপ্রেক্ষিত মূল্যায়নে তিনি বিশেষ নন, বরং বিশ্ববীক্ষা বিশ্লেষণেও তিনি সবিশেষ। অথচ এই অনন্য সমাজসংস্কারকের জন্মভিটা, তার স্মৃতিকেন্দ্র রয়েছে অযত্নে। 

রোকেয়া সাখাওয়াত ১৮৮০ সালে ৯ ডিসেম্বর রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার পায়রাবন্দে জন্মগ্রহণ করেন। তার বসতবাড়ির স্মৃতিকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য প্রথমবারের মতো উদ্যোগ গ্রহণ করে ‘নারী কল্যাণ সংস্থা’। সেটাও তার মৃত্যুর প্রায় ৩৫ বছর পর এবং বর্তমান সময়ের চেয়েও অর্ধশত বছর আগে। নারী মুক্তির আর এক পথিকৃত্ কবি সুফিয়া কামাল তখন ছিলেন নারী কল্যাণ সংস্থার সভাপতি। তার উদ্যোগে ১৯৬৭ সালে নারী কল্যাণ সংস্থা ৪ জানুয়ারি বসতভিটা সংলগ্ন ৩৩ শতক জমি ক্রয় করে। একই দিনে রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের বৈমাত্রেয় ভাই মশিউজ্জামান সাবের চৌধুরী ৩০ শতক জমি দান করেন ‘নারী কল্যাণ সংস্থার’ নামে। দানপত্রে তিনি উল্লেখ করেন ‘বেগম রোকেয়া স্মৃতিসৌধের পাঠাগার নির্মাণের জন্য নিম্নবর্ণিত সম্পত্তি আমি আল্লাহর ওয়াস্তে এই দানপত্রের দ্বারা দান করিলাম।’ ১৯৭৪ সালের দিকে আরও ৪২ শতক জমি দান করেন। স্থানীয় নূরজাহান নামের আর একজন আট শতক জমি দান করেন। সুফিয়া কামাল চেয়েছিলেন জন্মভিটা-সংলগ্ন একটি ডাকবাংলো স্থাপন করা। যাতে দর্শনার্থীরা রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের বাড়ি দেখতে এসে, প্রয়োজনে রাত যাপন করতে পারেন। সে সময়ে রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের বাড়িটি ভগ্ন অবয়ব নিয়ে দাঁড়িয়েছিল। সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেই যেন পরবর্তী প্রজন্মের নারী হিসেবে সুফিয়া কামালের মতো বিদগ্ধজনরা এগিয়ে এসেছিলেন। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে পাকিস্তান সরকারের কাছে এই আশা করা বাতুলতা মাত্র। রোকেয়া সাখাওয়াতের দর্শন ছিল আধুনিক এবং বিজ্ঞানমনস্ক। সেখানে পাকিস্তান রাষ্ট্রের দর্শন ছিল অতীতমুখী-যুক্তিবিমুখ। ১৯৬৭ সালের পর দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আরও প্রতিকূল হতে থাকে। দেশের শান্তিকামী অধিকার সচেতন মানুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আরও সংগঠিত হতে থাকে। আসে ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান। সেই পথ ধরে নির্বাচন। সেই নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। কিন্তু পশ্চিম পাকিস্তানিরা ক্ষমতা হস্তান্তরের পরিবর্তে দেশকে যুদ্ধের দিকে ঠেলে দেয়। পরিণতিতে ৩০ লাখ শহীদ আর দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানির বিনিময়ে লাল-সবুজের পতাকার এক নতুন ভৌগোলিক সীমানা লাভ করে বাংলাদেশ। ফলে উদ্যোগ গ্রহণ করা হলেও এই কালখণ্ডে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। দেশ স্বাধীন হওয়ার পরের বছরই ১৯৭২ সালের ১৮ জুন রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের জন্মভিটায় রোকেয়ার একটি স্মৃতিস্মারক স্থাপন করা হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সময় পল্লী ও সমবায় মন্ত্রী মতিউর রহমানের স্ত্রী আনু রহমান সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। ১৯৭৩ সালে ‘নারী কল্যাণ সংস্থার’ সাধারণ সম্পাদক ছিলেন আয়শা জাফর। এ বছরই স্থাপিত হয় ডাকবাংলোর কাজ। তার মেয়ে ওয়াজেদা জাফর এই একতলা ভবনটির স্থপতি ছিলেন।

 

 

রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের বসতবাড়ি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য রাষ্ট্রীয় চেষ্টা ছিল খুবই ক্ষীণ। ‘নারী কল্যাণ সংস্থার’ চেষ্টার পর সরকারিভাবে বড় উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় ১৯৯৭ সালে। তবে রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের জন্ম-মৃত্যু দিবস ৯ ডিসেম্বর ঘটা করে পায়রাবন্দে উদযাপন শুরু হয় ১৯৯৪ সাল থেকে। ১৯৮৮ সালের দিকে রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের বসতভিটার ঘরটিও ভেঙে পড়ে। বর্তমানে মূল বাড়িটির খানিকটা দেয়াল এবং ইটের খুঁটির ধ্বংসাবশেষ অবশিষ্ট রয়েছে। সেই ভিটায় রোকেয়া স্মৃতি পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা রফিকুল ইসলাম কিছু বৃক্ষরোপণ করেছেন। সেখানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা নোবেল বিজয়ী ড. ইউনূস, রাজনীতিবিদ মতিয়া চৌধুরীও বৃক্ষরোপণ করেছেন।

১৯৯৭ সালে রংপুর জেলা পরিষদের উদ্যোগে সেখানে একটি দ্বিতল কুটিরশিল্প প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলা হয়। ২০০১ সালে সেটি বন্ধ হয়ে যায়। সেই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের ২৫টি সেলাই মেশিন এখনো পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়েছে।

১৯৯৭ সালে তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পায়রাবন্দে আসেন এবং ‘বেগম রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্র’ শীর্ষক একটি প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। সেই প্রকল্পের আওতায় সেখানে জাদুঘর, গ্রন্থাগার, একটি সেমিনার কক্ষ, একটি মিলনায়তন, একটি প্রকল্প প্রধানের বাংলো, কর্মচারীদের জন্য দুটি কোয়ার্টার, একটি গেস্ট হাউস এবং একটি নামাজ ঘর স্থাপন করা হয়। এখানে বিভিন্ন প্রকাশনা ও ফেলোশিপ প্রদানের ব্যবস্থা রাখারও কথা ছিল। সেটি আর হয়ে ওঠেনি। প্রকল্পে ১৪ জন জনবল নিয়োগ দেওয়া ছিল। ২০০৪ সালে প্রকল্পটি বাংলা একাডেমির কাছে ন্যস্ত করা হয়। ২০০৬ সাল পর্যন্ত চলে প্রকল্প। এরপর ক্ষমতায় আসে তত্ত্বাবধায়ক সরকার। প্রকল্পটি পরিচালিত হয় সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীনে, বাংলা একাডেমির তত্ত্বাবধানে। পরে তত্ত্বাবধায়ক সরকার  বিকেএমই-এর মাধ্যমে পোশাক শ্রমিকদের প্রশিক্ষণের কাজ শুরু করে। ২০০৮ সালে রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্রটি সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় থেকে ন্যস্ত করা হয় নারী ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে। যারা চাকরি করতেন তাদের চাকরি রাজস্ব খাতে স্থানান্তরিত হওয়ার কথা ছিল। যখন নারী ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়, তখন চাকরিজীবীদের সমস্যা দূরীকরণ সাপেক্ষে মন্ত্রণালয় পরিবর্তনের কথা বলা হয়। কিন্তু চাকরিজীবীদের সমস্যা সমাধান না করেই মন্ত্রণালয় পরিবর্তন করা হয়। তখন ক্ষতিগ্রস্ত চাকরিজীবীরা হাইকোর্টে রিট করেন। চলতি বছর মে মাসে হাইকোর্ট বাদীর পক্ষে রায় ঘোষণা করে। সরকার চাইলেই এখন রোকেয়া স্মৃতি কেন্দ্রটির যথাযথ ব্যবহার করতে পারে। প্রকল্পের অধীনে গড়ে ওঠা ভবনগুলো বেশ অক্ষত অবস্থায় রয়েছে। সরকার বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়কে স্মৃতিকেন্দ্রটি রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দিতে পারে।

রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন বাংলার মুসলিম নারীদের বিজ্ঞানমনস্ক করে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা পালন করেছেন। অথচ তার বাড়ি, তার বাড়িতে পরবর্তী সময়ে গড়ে ওঠা ডাকবাংলো, কুটিরশিল্প প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এমনকি রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্র কোনোটিরই প্রকৃত পরিচর্যা করা সম্ভব হয়নি। প্রতি বছর ৯ ডিসেম্বর এলেই জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্রে তিন দিনব্যাপী মেলা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। রংপুরে তার নামে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়সহ অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তার নামে গড়ে উঠেছে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়। যদিও রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন কখনোই নামের সামনে ‘বেগম’ শব্দটি যুক্ত করেননি। তারপরও তার নামের সামনে ‘বেগম’ যুক্ত করে তার প্রতি বরং অবজ্ঞাই প্রকাশ করা হয়। অসচেতনভাবে আমাদের দেশে অনেক বোদ্ধাজন রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের নামের সামনে বেগম যুক্ত করেছেন। শুধু তাই নয়, তার নামে রাষ্ট্রীয়ভাবে যে পদক দেওয়া হয় সেটি ‘বেগম রোকেয়া পদক’ নামেই দেওয়া হয়। মহান এই লেখকের নাম শুদ্ধ করে ব্যবহার করাই বাঞ্ছনীয়।

ঊনবিংশ শতকের শেষার্ধে জন্ম নিয়ে বিংশ শতকের প্রথমার্ধেই প্রয়াত হন। এই সময়ে বাংলার নারীরা ছিল পোশাকে এবং চেতনায় অবগুণ্ঠিত। পোশাকের অবগুণ্ঠন কিছুটা খুললেও চেতনার অবগুণ্ঠন খুলতে এখনো ঢের বাকি। সে জন্য আমাদের রোকেয়া চর্চা বাড়াতে হবে। রোকেয়া চর্চার সবচেয়ে বড় পাদপীঠ হয়ে উঠতে পারে রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্র।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা
বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা

পেছনের পৃষ্ঠা