শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৮ আপডেট:

অর্ধজাহানের খলিফা হজরত উমর (রা.)

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
অর্ধজাহানের খলিফা হজরত উমর (রা.)

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) তাঁকে উপাধি দিয়েছিলেন ফারুক। মানে সত্য ও মিথ্যার প্রভেদকারী। হজরত উমর (রা.) ছিলেন সাহাবি, ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা ও বীর যোদ্ধা। বদর, উহুদ, খন্দক ও খায়বারের মতো ঐতিহাসিক যুদ্ধে বীরত্বের গল্প বুনেছিলেন তিনি। ন্যায় প্রতিষ্ঠায় হজরত উমর (রা.) ছিলেন কঠোর। অসহায়ের সেবায় ছিলেন কোমল হৃদয়। ইসলামের মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় সফল এই শাসক মুসলিম সাম্রাজ্য বিস্তার করেছিলেন পৃথিবীর এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত। অর্ধেক পৃথিবীর শাসনভার হাতে থাকার পরও নিজে থাকতেন মাটির ঘরে, খেজুর পাতার মাদুর ছিল তাঁর সিংহাসন। মুসলিম ও অমুসলিম সবার জন্য রাষ্ট্রীয় আয়ে গড়া বায়তুল মাল থেকে ভাতা প্রদানের ব্যবস্থা করেছিলেন তিনি। উমর (রা.) তাঁর খেলাফতের সময় বিভিন্ন প্রদেশে গিয়ে সাধারণ মানুষের খোঁজ-খবর নিতেন। ন্যায়বিচারক ছিলেন তিনি। তাঁর অনুকরণীয় জীবনের কিছু গল্প নিয়ে আজকের রকমারি।

 

ইসলাম গ্রহণের সেই অনন্য ঘটনা

ন্যায়পরায়ণ শাসক হিসেবে ইসলামী শাসন ব্যবস্থার ইতিহাসে অমর হয়ে রয়েছেন হজরত উমর (রা.)। ইসলামী সাম্রাজ্য বিস্তার ও ইসলামের সেবায় অনন্য ছিলেন তিনি। হজরত উমর (রা.) মক্কার প্রভাবশালী নেতা ও যোদ্ধা হিসেবে সমাদৃত ছিলেন।

কিন্তু বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর নবুওয়াতের শুরুতে হজরত উমর (রা.) ছিলেন ইসলামবিরোধী। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) দুজন মানুষকে উদ্দেশ করে আল্লাহর কাছে হেদায়েত প্রার্থনা করেন। সেই দোয়ায় হজরত উমর (রা.)-কে আল্লাহ গ্রহণ করেন। মহানবী আল্লাহর পথে মক্কার মানুষকে যখন ডাকছেন তখন হজরত উমর (রা.) হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে, ক্রোধে ভুল পথ বেছে নিয়েছিলেন। ইতিহাসের বর্ণনানুযায়ী বলা হয়, মহানবীকে হত্যার উদ্দেশে খোলা তরবারি হাতে বের হয়েছিলেন উমর (রা.)। পথিমধ্যে তিনি জানতে পারেন তাঁর বোন ও বোনের স্বামী দুজনেই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন। এ খবর পেয়ে উমর (রা.) পথ বদলে বোনের বাড়ির দিকে রওনা করেন। ঘরের সামনে পৌঁছেই তিনি পবিত্র কোরআন তিলাওয়াত শুনতে পান। সুরা ত্বহার অপূর্ব বাণী উমর (রা.)-এর মনে দারুণ প্রভাব ফেলে। উমর (রা.) ঘরে প্রবেশ করতেই তাঁর বোন পাণ্ডুলিপিটি লুকিয়ে ফেলেন। কোরআন তিলাওয়াতের বিষয়ে উমর (রা.) ক্রোধের কারণে জেরা করতে থাকেন। তাঁর বোন তাঁকে গোসল করে পবিত্র হয়ে আসতে বলেন। হজরত উমর (রা.) গোসল করে পবিত্র হয়ে ঘরে আসেন এবং সুরা ত্বহার আয়াতগুলো পাঠ করেন। কোরআনের বাণী তাঁর মনকে শান্ত করে ও তিনি ইসলামের প্রতি অনুগত হয়ে পড়েন। কোরআনের অপূর্ব বাণী পাঠ করে তিনি ইসলাম গ্রহণ করার জন্য অস্থির হয়ে ওঠেন ও মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কাছে ছুটে যান। যাঁকে হত্যার জন্য খোলা তরবারি হাতে বের হয়েছিলেন তাঁর কাছেই ইসলামপ্রেমে ছুটে এলেন হজরত উমর (রা.)। মহানবীর দোয়ায় হেদায়েতপ্রাপ্ত হজরত উমর (রা.) ইসলাম গ্রহণ করেন ৩৯ বছর বয়সে। ৬১৬ সালের এই ঘটনা ইসলামী শাসন ব্যবস্থায় সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলে। হজরত উমর (রা.) ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হওয়ায় মক্কায় মুসলমানদের প্রভাব বেড়ে যায়। ইসলামকে কটাক্ষ করার সাহস হজরত উমর (রা.)-এর সামনে কেউ দেখাতে পারেনি। মুসলমানরা প্রকাশ্যে কাবার সামনে নামাজ আদায় করতে শুরু করে। তিনি ইসলাম গ্রহণের পর প্রকাশ্যে মুসল্লিদের নিয়ে কাবা প্রাঙ্গণে উপস্থিত হন। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘যখন উমর মুসলিম হন তখন থেকে আমরা সমানভাবে শক্তিশালী হয়েছিলাম এবং মান-সম্মানের সঙ্গে বসবাস করতে পেরেছিলাম।’

 

আমিরুল মুমেনিনের অর্ধেক পৃথিবী জয়

হজরত উমর (রা.) ছিলেন প্রথম আমিরুল মুমেমিন বা বিশ্বাসীদের নেতা। মুসলিম শাসকদের এই খেতাব তাঁকে দিয়েই শুরু হয়। উমরের শাসনামল নানা কারণে ইতিহাসে বিশেষ গুরুত্ব রাখে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল সাম্রাজ্য বৃদ্ধি। ইসলামী শাসন ব্যবস্থায় ন্যায়ের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তিনি। বীর যোদ্ধা উমর (রা.) তাঁর খিলাফতের সীমানা অকল্পনীয়ভাবে বাড়াতে শুরু করেন। একে একে তিনি সাসানীয় সাম্রাজ্য ও বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের দুই-তৃতীয়াংশ মুসলিমদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসেন। তাঁর শাসনামলে জেরুজালেমও মুসলিমদের দখলে ছিল। তিনি পূর্বের খ্রিস্টান রীতির বদলে ইহুদিদের জেরুজালেমে বসবাস ও উপাসনা করার সুযোগ দিয়েছিলেন। তিনি নাজরান আর খায়বারের ইহুদি ও খ্রিস্টান গোত্রগুলোকে সিরিয়া আর ইরাকে অবস্থান দেন। শাসক হিসেবে তিনি ছিলেন কঠোর। তবে দরিদ্র ও অসহায়ের কাছে তিনি ছিলেন কোমল হৃদয়ের মানুষ। আইন ও বিচার ক্ষেত্রে হজরত উমর (রা.)-এর দক্ষতা ইসলামে সাম্যতা ও ন্যায়পরায়ণতা এনেছে। তিনি ইসলামের মহান কল্যাণে দাসপ্রথা উঠিয়ে দেন। রিদ্দার যুদ্ধের হাজার হাজার বেদুইন যুদ্ধবন্দীকে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করে মুক্ত করে দেন তিনি। এতে বেদুইন গোত্রগুলোর মাঝে হজরত উমর (রা)-এর জনপ্রিয়তা অনেক বেড়ে যায়। হজরত উমর (রা)-এর শাসনামলে অল্প সময়েই ইসলামী সাম্রাজ্য বৃদ্ধি পেতে থাকে। তিনি আদমশুমারি করে মুসলিম জনসংখ্যা গণনা করেন। ৬৩৮ সালে তিনি একই সঙ্গে মক্কার মসজিদুল হারাম ও মদিনার মসজিদে নববী সম্প্রসারণ করেন। ৬৩৩ সালে পারস্য থেকে ইসলামী সাম্রাজ্যের বিস্তার শুরু। ৬৪২ সালে চূড়ান্তভাবে পারস্য বিজয় হলে ইসলামী শাসন ব্যবস্থার জয়গান গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। প্রথমে ফার্স, এরপর দক্ষিণ-পূর্ব পারস্য, সাকাস্তান, আজারবাইজান, আরমেনিয়া এবং খোরাসান জয়ের মাধ্যমে পারস্য পুরোপুরি মুসলিমদের অধিকারে চলে আসে। সাসানীয় সাম্রাজ্য ও বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের বড় অংশ জয় করে হজরত উমর (রা.) ইসলামের সবচেয়ে বড় সাম্রাজ্য গড়ে তোলেন। মাত্র ১০ বছরের কিছু বেশি সময় শাসনকালে অর্ধজাহানের শাসক হয়ে ওঠেন হজরত উমর (রা.)।

 

খেজুর পাতার ছাউনিতে রাজদরবার, ছিল একটিমাত্র জামা

সম্রাট বা বাদশাহ মানেই হীরা-মণি-মুক্তার জৌলুস, বিলাসী জীবন আর জাঁকজমক রাজপ্রাসাদ। সেসব কিছুই ছিল না হজরত উমর (রা.)-এর। মহানবীর বিশ্বস্ত সাহাবি ও ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা উমর (রা.) মুসলিম সাম্রাজ্য এতটাই বাড়িয়েছিলেন যে, অর্ধেক পৃথিবীর খলিফা হয়ে ওঠেন তিনি। বীর যোদ্ধা ও কঠোর, ন্যায়পরায়ণ শাসক বলে তাঁর নামেই থরথর কাঁপতেন ছোট-বড় সাম্রাজ্যের শাসকরা। এত প্রতাপশালী শাসক হয়েও ভোগ-বিলাসে মাতেননি হজরত উমর (রা.)। বরং দরিদ্র ও অসহায়ের জন্য মন কাঁদত তাঁর। তাঁর রাজপ্রাসাদ ছিল একটি কুঁড়েঘর। সেই ঘরের ছাউনি ছিল খেজুর পাতার। তাঁর সিংহাসন বলতে ছিল খেজুর পাতার মাদুর। এখানে বসেই অর্ধেক পৃথিবী শাসন করতেন হজরত উমর (রা.)। রাজপ্রাসাদে যেখানে থাকার কথা স্বর্ণ-মুক্তার ঝাড়বাতি, সেখানে ছিল জয়তুন তেলের কুপিবাতি। যে ঘরে থাকতেন তা ছিল আরও সাধারণ। অর্ধজাহানের বাদশাহ হয়ে তাঁর পরার মতো ছিল একটিমাত্র জামা। সেই জামাও কয়েক জায়গায় ছেঁড়া। জামাটি ধুয়ে দিলে শুকানোর আগ পর্যন্ত খালি গায়েই অপেক্ষা করতে হতো। তাঁর সাম্রাজ্যের মানুষজন কেমন আছে, খেয়েছে কিনা, অসহায়দের কথা ভেবেই অস্থির হতেন। তাঁর সাধারণ জীবন অনুকরণীয়। হজরত উমর (রা.)-এর সাধারণ জীবনের একটি চিত্র পাওয়া যায় এই ঘটনার বর্ণনা থেকে। এক দিন তাঁর বেগম বললেন, বহুদিন থেকে জয়তুন তেল দিয়ে শুকনো রুটি খেয়ে কেমন অরুচি ধরে গেছে। যদি একটু মধুর ব্যবস্থা করতে পারতেন...। বায়তুল মাল থেকে যে ভাতা আসে, তা থেকে একটি দিরহামও বাঁচে না সংসারে। হজরত উমর (রা.)কে চিন্তিত দেখে বেগম একটি উপায় বের করলেন। বললেন, বায়তুল মাল থেকে কয়েকটা দিরহাম ধার নিলেই তো সমস্যা মিটে যায়। তিনি বায়তুল মালের পরিচালকের কাছে যাওয়ার জন্য তৈরি হলেন। কিন্তু তাঁর পুত্র বললেন, আব্বাজান! আপনি কি আগামীকাল পর্যন্ত বেঁচে থাকবেন বলে আশা করেন? ‘আগামীকাল কেন, এই মুহূর্তের পর মুহূর্তেই আমার জীবনের দশা কি হবে আমি জানি না। জীবন আল্লাহর হাতে, আমার জীবনের কোনো মুহূর্তের মালিকই তো আমি নই। তাহলে আমি কেমন করে ঋণ করে তা পরিশোধ করার দায়িত্ব নিতে পারি!’ হজরত উমর (রা.) ও তাঁর স্ত্রীর আর মধু খাওয়া হলো না।

 

যেভাবে পাল্টে দিলেন অর্ধেক দুনিয়া

হজরত উমর (রা.) বসরা শহর প্রতিষ্ঠা করার পর পানীয় জল ও সেচের জন্য খাল খননের ব্যবস্থা করেন। প্রথম টাইগ্রিস নদী থেকে বসরা পর্যন্ত খাল খনন করেন। তিনি পতিত জমি চাষাবাদের জন্য নীতি গ্রহণ করেন। ব্যক্তি ও রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে খাল খননের ফলে ব্যাপক অঞ্চলে কৃষিখেত গড়ে ওঠে।

এ ছাড়া হজরত উমর (রা.) বেশ কিছু প্রশাসনিক সংস্কার করেন। তিনি জেলা হিসেবে সাম্রাজ্য ভাগ করেন। সচিব বা প্রশাসক নিয়োগ দেন। বিচার ছিল সহজলভ্য ও ন্যায়বিচার পাওয়া যেত। উমর (রা.) সর্বপ্রথম সেনাবাহিনীকে রাষ্ট্রীয় বিভাগ হিসেবে গঠন করেন। তাঁর শাসনামলে হিজরি বর্ষপঞ্জি প্রণীত হয়।

 

 

 

বায়তুল মাল গঠন

হজরত উমর (রা.)-এর শাসন ব্যবস্থায় সবচেয়ে আলোচিত বিষয় ছিল বায়তুল মাল গঠন। বায়তুল মাল ছিল জনগণের সম্পদ। ইসলামী রাষ্ট্রের প্রত্যেক ব্যক্তি বায়তুল মাল থেকে ভাতা পেতেন। হোক তিনি সাম্রাজ্যের শাসক অথবা সাধারণ কৃষক। ৬৪১ সালে হজরত উমর (রা.) রাষ্ট্রীয় কোষাগার হিসেবে বায়তুল মাল গঠন করেন। রাষ্ট্রের আয় বায়তুল মালে জমা হতো। সেখান থেকে সবাইকে ভাতা সুষম বণ্টন করে দেওয়া হতো। রাষ্ট্রের আয়ের একটি অংশ আসত জাকাতের মাধ্যমে। ধনীদের কাছ থকে জাকাত আদায় করে বায়তুল মালে জমা করা হতো। দরিদ্র ও অসহায়দের এখান থেকে ভাতা দেওয়ার ব্যবস্থা ছিল। রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে এখান থেকে ব্যয় করা হতো। সম্পদ বণ্টনেও হজরত উমর (রা.) দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। তাঁর সাম্রাজ্যে মুসলিম ও অমুসলিমে কোনো পার্থক্য ছিল না। বায়তুল মাল থেকে অমুসলিমরাও একই ধরনের সুবিধা লাভ করতেন। নতুন দেশ জয়ের পর সেখানে শিক্ষা বিস্তারে হজরত উমর (রা.) শিক্ষক নিয়োগ দিতেন এবং তাঁদের বেতন বায়তুল মাল থেকে পৌঁছে দিতেন। অসহায় ক্ষুধার্থের জন্য খাবার ও পোশাকের ব্যবস্থা করা হতো এই বায়তুল মাল থেকেই। বায়তুল মাল ধারণাটি এতটাই গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠে যে, পরবর্তী উমাইয়া ও আব্বাসীয় খিলাফতেও বায়তুল মালের ধারণাটি দেখা যায়।

 

 

শিক্ষণীয় কয়েকটি ঘটনা

 

নীল নদের কাছে উমর (রা.)-এর চিঠি

মিসরে তখন চলছিল প্রবল খরা। পানিশূন্য নীল নদ দেখে সেনাপতি আমর ইবনুল আস (রা.) সেখানকার অধিবাসীদের কাছে জিজ্ঞাসা করেছিলেন নীল নদের এমন অবস্থা কেন? তারা উত্তরে বলেছিল, হে আমির!  নীল নদে বছরের একটি নির্দিষ্ট সময় নিয়ম অনুসারে পানি প্রবাহিত হয় এবং বাকি সময় পানিশূন্য থাকে, তবে নদীকে যুবতী কন্যা উৎসর্গ করলে নদী আবার পানিতে ভরে উঠবে। নীল নদ এখন পানিশূন্য, কিন্তু এই মাসের ১৮ দিন অতিবাহিত হওয়ার পর আমরা কোনো এক কুমারী সুন্দরী যুবতীকে নির্বাচন করব। অতঃপর তার পিতা-মাতাকে রাজি করিয়ে তাকে সুন্দরতম অলঙ্কারাদি ও উত্তম পোশাক পরিধান করিয়ে নীল নদে নিক্ষেপ করব। এর ফলে দেবতার আশীর্বাদে নীল নদ আবার পানিতে ভরে উঠবে। আমর ইবনুল আস (রা.) তাদের কথা শুনে বললেন, ইসলামে এই কাজের কোনো অনুমোদন নেই। এরপর তিন মাস পানির অপেক্ষায় কাটল। কিন্তু নীল নদে পানি বৃদ্ধি পেল না। নীল নদের এই অবস্থা দেখে আমর খলিফা উমর (রা.)কে সব কিছু জানানোর সিদ্ধান্ত নিলেন এবং সব ঘটনা লিখে তিনি খলিফাকে চিঠি পাঠালেন।

আমরের চিঠিটি পেয়ে খলিফা উমর (রা.) নীল নদকে উদ্দেশ করে একটি চিঠি লিখে আমরের কাছে প্রেরণ এবং চিঠিটি তিনি নীল নদের কাছে পৌঁছে দিতে নির্দেশ দিলেন।

নীল নদের প্রতি লেখা উমর (রা.)-এর চিঠিটি তাঁর নির্দেশ মোতাবেক আমর ইবনুল আস নীল নদের তীরে গিয়ে নদীতে নিক্ষেপ করেন। পরদিন শনিবার সকালে মিসরবাসী অতি আশ্চর্যের সঙ্গে লক্ষ্য করল, মহান আল্লাহ এক রাতে নীল নদের পানিকে ১৬ গজ উচ্চতায় প্রবাহিত করে দিয়েছেন। তারপর নীল নদ চকচকে ঝকঝকে পানিতে ভরে উঠেছিল এবং আজ পর্যন্ত এক মিনিটের জন্যও নীল নদের পানি আর শুকিয়ে যায়নি।

 

উমর (রা.)-এর মোমবাতি

মোমের আলোয় কাজ করছিলেন খলিফা উমর (রা.)। এমন সময় সেখানে আসলেন তাঁর দুই আত্মীয়। খলিফা তাড়াতাড়ি ফুঁ দিয়ে মোমবাতিটি নিভিয়ে দিলেন। অন্য আরেকটি মোমবাতি ধরিয়ে অতিথিদের বসতে দিয়ে তাদের খোঁজখবর নিলেন।

কৌতূহল চাপতে না পেরে একজন জানতে চাইলেন, আমাদের দেখে কেন আপনি আগের মোমবাতি নেভালেন আর নতুন একটি জ্বালালেন? খলিফা জবাব দিলেন, আগের মোমবাতি ছিল রাষ্ট্রের সম্পত্তি থেকে কেনা। তোমরা যেহেতু আমার আত্মীয়, তাই তোমাদের সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত অনেক আলাপ হবে। আমার নিজের কাজে জনগণের আমানত থেকে আমি কিছু খরচ করতে পারি না। তাহলে আল্লাহর দরবারে আমাকে জবাবদিহি করতে হবে। তাই নিজের টাকায় কেনা মোমবাতিটি তোমাদের দেখে জ্বালালাম।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সংঘাতের মধ্যেই তুরস্কে গেলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো
চেলসিকে উড়িয়ে দিয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে জয়ের পথে ফ্লামেঙ্গো

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মানিকগঞ্জে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাজার সড়ক অবরোধ
নতুন বাজার সড়ক অবরোধ

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে বাদ লাবুশানে, প্রথম টেস্টে নেই স্মিথ

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব সংগীত দিবস আজ
বিশ্ব সংগীত দিবস আজ

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’
‘ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে’

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবিসাসের নবনির্বাচিত সভাপতি কামরুল, সাধারণ সম্পাদক তাসনিম
শেকৃবিসাসের নবনির্বাচিত সভাপতি কামরুল, সাধারণ সম্পাদক তাসনিম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্ধুদের সঙ্গে নদীতে গোসলে নেমে প্রাণ গেল কিশোরের
বন্ধুদের সঙ্গে নদীতে গোসলে নেমে প্রাণ গেল কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যু নিয়ে পোস্ট করার দেড় ঘণ্টা পর যুবকের মৃত্যু
মৃত্যু নিয়ে পোস্ট করার দেড় ঘণ্টা পর যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণদের ওপর এআই’র প্রভাব নিয়ে সতর্কবার্তা দিলেন পোপ
তরুণদের ওপর এআই’র প্রভাব নিয়ে সতর্কবার্তা দিলেন পোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ জেলায় ঝড়ের শঙ্কা
১০ জেলায় ঝড়ের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেবীদ্বারে বাসচাপায় প্রাণ গেল গৃহবধূর
দেবীদ্বারে বাসচাপায় প্রাণ গেল গৃহবধূর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৮২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৮২ ফিলিস্তিনি নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে বাসচাপায় পথচারী নিহত
জামালপুরে বাসচাপায় পথচারী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টাকা পাচার চলছেই
টাকা পাচার চলছেই

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ জুন)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : কাদের গনি চৌধুরী
দুর্ভিক্ষপীড়িত দেশকে এগিয়ে নিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক দল : গিয়াস উদ্দিন
বিএনপি উদার গণতান্ত্রিক দল : গিয়াস উদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে
দর্শনার্থীকে মারধর, মামলা কাস্টডিয়ানের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা
বিরামহীন বৃষ্টিতে ফাঁকা কুয়াকাটা

দেশগ্রাম