শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ জুন, ২০১৯

নোবেল জয়ী মুসলিম

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
নোবেল জয়ী মুসলিম
বিশ্বসেরা ব্যক্তিত্বরা অর্জন করেন নোবেল জয়ের সম্মান। মুসলিম নোবেল জয়ীদের তালিকা নেহায়েতই কম নয়। আজকের আয়োজনে উল্লেখযোগ্য কয়েকজন স্থান পেয়েছেন। এ ছাড়া গুরুত্বের সঙ্গে উল্লেখ করা যায় মিসরীয় রাজনীতিবিদ মোহাম্মেদ এল বারাদেই, মিসরীয় লেখক নাগিব মাহফুজ, পাকিস্তানি পদার্থবিজ্ঞানী আবদুস সালাম, মিসরীয় বিজ্ঞানী আহমেদ হাসানের কথা।

 

ইয়াসির আরাফাত

ফিলিস্তিন (নোবেল জয় ১৯৯৪)

১৯৯৪ সালে ঐতিহাসিক অসলো চুক্তি স্বাক্ষরের পর আইজাক রবিন, শিমন পেরেজ ও ফিলিস্তিনের অবিসংবাদিত নেতা ইয়াসির আরাফাত যৌথভাবে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন বা পিএলওর চেয়ারম্যান হিসেবে আরাফাত ইসরায়েলি দখলদারির বিরুদ্ধে সারা জীবন সংগ্রাম করেন। তিনি প্যালেস্টিনিয়ান অথরিটির প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেন। জীবনের একটা দীর্ঘ সময় আরাফাত ধর্মনিরপেক্ষ ফাতাহ দলের নেতৃত্ব দেন। ১৯২৯ সালের ২৯ আগস্ট মিসরের কায়রোতে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। জীবনের শেষভাগে ইসরায়েলি সরকারের সঙ্গে কয়েক দফায় শান্তি আলোচনা করেন। প্যারিসের একটি হাসপাতালে ২০০৪ সালের ১১ নভেম্বর মারা যান ইয়াসির আরাফাত।

 

মালালা ইউসুফজাই

পাকিস্তান (নোবেল জয় ২০১৪)

১৭ বছর বয়সে নোবেল জয় করে সর্বকনিষ্ঠ হিসেবে বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেন পাকিস্তানি মানবাধিকার কর্মী মালালা ইউসুফজাই। নারী ও শিশু অধিকার নিয়ে কাজ করার জন্য ২০১৪ সালে তাকে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। পাকিস্তানে তিনি মূলত শিক্ষা নিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যান। মালালা ইউসুফজাই ১৯৯৭ সালের ১২ জুলাই উত্তর-পশ্চিম পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের সোয়াত জেলায় পাশতুন জনজাতির অন্তর্ভুক্ত এক সুন্নি মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ২০০৯ সালে মালালা বিবিসির জন্য ছদ্মনামে একটি ব্লগ লেখেন, যেখানে তিনি তালেবান শাসনের অধীনে তার জীবন ও সোয়াত উপত্যকায় মেয়েদের শিক্ষার ব্যাপারে তার মতামত ব্যক্ত করেন।

 

আনোয়ার আল সাদাত

মিসর (নোবেল জয় ১৯৭৮)

নোবেলজয়ী প্রথম মুসলিম মিসরের রাজনীতিবিদ আনোয়ার আল সাদাত। তিনি ১৯৭৮ সালে এ পুরস্কার জিতে নেন। তিনি ছিলেন মিসরের তৃতীয় রাষ্ট্রপতি। ১৯৭০ সালের ১৫ অক্টোবর থেকে ১৯৮১ সালের ৬ অক্টোবর নিহত হওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্বপালন করেছেন। রাষ্ট্রপতিত্বকালে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ধারা বিদায় দিয়ে বহুদলীয় প্রথার প্রবর্তন করেন এবং ইনফিতাহ নামক অর্থনৈতিক নীতি চালু করেন। ১৯৭৩ সালে মিসরের সিনাই উপদ্বীপ উদ্ধারের জন্য ইয়ম কিপুর যুদ্ধে তিনি মিসরের নেতৃত্ব দেন। এ কারণে মিসর ও আরব বিশ্বে তার জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়। এরপর তিনি ইসরায়েলের সঙ্গে আলোচনায় বসেন এবং মিসর-ইসরায়েল শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তির কারণে আনোয়ার সাদাত ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী মেনাখেম বেগিম শান্তিতে নোবেল পান।

 

ওরহান পামুক

তুরস্ক (নোবেল জয় ২০০৬)

‘মাই নেম ইজ রেড’ নামক বইয়ের জন্য জনপ্রিয়তার তুঙ্গে পৌঁছান তুর্কি লেখক ওরহান পামুক। ২৩টি ভাষায় অনূদিত বইটি ২০০৩ সালে জিতে নেয় বিশ্বের সবচেয়ে বেশি অর্থমূল্যের সাহিত্য পুরস্কার। বিশ্বের ৬০টির বেশি ভাষায় তার ১১ মিলিয়নের বেশি বই বিক্রি হয়েছে। আর কারণেই তিনি তুরস্কের সবচেয়ে প্রচারিত কথাসাহিত্যিক হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। উত্তরাধুনিক ও প্রাচুর্যপূর্ণ সাহিত্যের জন্য ২০০৬ সালে তাকে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়। সাহিত্যে পুরস্কার পাওয়া তিনি একমাত্র তুর্কি লেখক। পামুক ১৯৫২ সালে ইস্তাম্বুলের এক ধনী পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৪ সাল থেকে তিনি নিয়মিত লেখালেখি শুরু করেন। ১৯৯৫ সালে প্রকাশিত পামুকের আলোড়ন সৃষ্টিকারী ৫ম উপন্যাস ‘নতুন জীবন’ সবচেয়ে দ্রুত বিক্রি হওয়ার রেকর্ড সৃষ্টি করে। 

 

ড. মুহাম্মদ ইউনূস

বাংলাদেশ (নোবেল জয় ২০০৬)

বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদ এবং গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে ২০০৬ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পায়। তিনি ক্ষুদ্রঋণ ধারণার প্রবর্তক। ১৯৭৬ সালে ব্যাংক প্রতিষ্ঠার পর থেকে ৫.৩ মিলিয়ন ঋণগ্রহীতার মধ্যে ৫.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ প্রদান করে। ঋণের টাকা ফেরত নিশ্চিত করার জন্য গ্রামীণ ব্যাংক ‘সংহতি দল’ পদ্ধতি ব্যবহার করে। একটি অনানুষ্ঠানিক ছোট দল একত্রে ঋণের জন্য আবেদন করে এবং এর সদস্যবৃন্দ একে অন্যের জামিনদার হিসেবে থাকে এবং একে অন্যের উন্নয়নে সাহায্য করে। তিনি একমাত্র ও প্রথম বাঙালি মুসলিম, যাকে শান্তির জন্য এ সম্মান প্রদান করা হয়। তিনি একমাত্র ও প্রথম বাংলাদেশি এবং তৃতীয় নোবেল পুরস্কার বিজয়ী বাঙালি। ১৯৪০ সালের ২৮ জুন চট্টগ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।

 

শিরিন এবাদি

ইরান (নোবেল জয় ২০০৩)

ইরানের একজন আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মী শিরিন এবাদি। ২০০৩ সালে তিনি প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। গণতন্ত্র ও মানবাধিকার, বিশেষত নারী, শিশু এবং শরণার্থী অধিকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ও অগ্রণী ভূমিকা পালনের জন্য শিরিন এবাদিকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। নারীর জন্য শান্তি, ন্যায়বিচার ও সমতা উন্নয়নে তিনি কাজ করে চলেছেন। তিনি প্রথম ও একমাত্র ইরানি নারী হিসেবে পুরস্কারটি পান। পুরস্কারপ্রাপ্তির পর থেকে এবাদি বিভিন্ন দেশে বক্তৃতা ও শিক্ষা প্রদান করে অসংখ্য পুরস্কার জিতেছেন। তিনি ইরানের হামাদানে জন্মগ্রহণ করেন ১৯৭৪ সালের ২১ জুন। বর্তমানে তিনি ইংল্যান্ডে বসবাস করছেন।

 

তাওয়াক্কোল কারমান

ইয়েমেন (নোবেল জয় ২০১১)

একজন বিশিষ্ট আরবীয় বসন্তের অগ্রদূত নেত্রী তাওয়াক্কোল কারমান। তিনি প্রথম আরব নারী এবং একমাত্র প্রথম ইয়েমেনি, যাকে শান্তির জন্য ২০১১ সালে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়। তাওয়াক্কোল কারমান সাংবাদিক, রাজনীতিক এবং ইয়েমেনের আল ইসলাহ রাজনৈতিক দলের একজ প্রবীণ সদস্য। এ ছাড়া দীর্ঘদিন ধরে তিনি মানবাধিকার রক্ষাকর্মী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। কারমান ১৯৭৯ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি ইয়েমেনের মেখলাফ নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন। ২০০৫ সালে সাংবাদিক হিসেবে কারমান ইয়েমেনে পরিচিত হয়ে ওঠেন। এ ছাড়া তিনি একটি মোবাইল ফোন সংবাদ সেবার প্রবক্তা ছিলেন। ২০০৭ সালে এই সেবার লাইসেন্স বাতিল হলে তিনি গণমাধ্যমের স্বাধীনতার পক্ষে আন্দোলন শুরু করেন। ২০০৭ সালের মে মাসে কারমান সাপ্তাহিকভাবে প্রতিবাদ সভার আয়োজন করেন। এক সময় এ প্রতিবাদের মাধ্যমে গণমাধ্যমের সংস্কারের দাবি ওঠে। তিনি ইয়েমেনীয় রাষ্ট্রপতি আলি আবদুল্লাহ সালেহর বিপক্ষে প্রবল প্রতিবাদী হয়ে ওঠেন। কারমান আন্তর্জাতিকাভাবে পরিচিত হয়ে ওঠেন ২০১১ সালের ইয়েমেন বিদ্রোহের সময়। তখন তাকে ‘লৌহ মানবী’ ও ‘বিদ্রোহের মাতা’ বলে অভিহিত করে ইয়েমেনের জনগণ।

 

নাগিব মাহফুজ

মিসর (নোবেল জয় ১৯৮৮)

আরবি ভাষার কিংবদন্তি ঔপন্যাসিক মিসরের নাগিব মাহফুজ। ১৯১১ সালের ১১ ডিসেম্বর কায়রোর আল-জামালিয়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। ১৭ বছর বয়স থেকে তিনি লেখালেখি শুরু করেন। ১৯৩৯ সালে তার প্রথম উপন্যাস প্রকাশিত হয়। জীবদ্দশায় ৩০টি উপন্যাস লিখে ১৯৫৫ থেকে ১৯৫৭ সালের মধ্যে প্রকাশিত কায়রো ট্রিলজি তাকে আরব সাহিত্যের এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যায়। এতে তিনি ইংরেজ শাসন থেকে মুক্ত হওয়ার সময়কালে মিসরের ঐতিহ্যবাহী শহুরে জীবনধারা ফুটিয়ে তোলেন। এ উপন্যাসের স্বীকৃতি স্বরূপ তিনি ১৯৮৮ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান। নাগিব মাহফুজের উপন্যাসের প্রায় অর্ধেকেরও বেশির চলচ্চিত্রায়ন হয়েছে। উপন্যাসের পাশাপাশি তিনি ১০০টিরও বেশি ছোটগল্প রচনা করেছেন। এগুলোর বেশির ভাগই পরে ইংরেজিতে অনূদিত হয়। নাগিব মাহফুজ মধ্যবিত্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পরিবার কঠোর ইসলামী অনুশাসন মেনে চলত। তিনি একজন লেখক হবেন তা কল্পনাও করেননি। মাত্র সাত বছর বয়সে তিনি মিসরীয় বিপ্লবে ১৯১৯ অংশ গ্রহণ করেন। এটি তার ওপর বড় ধরনের প্রভাব ফেলে।

 

আজিজ সানজার

তুরস্ক (নোবেল জয় ২০১৫)

ক্ষতিগ্রস্ত ডিএনএ পুনরুৎপাদ সংক্রান্ত গবেষণার জন্য ২০১৫ সালে তুর্কি বিজ্ঞানী আজিজ সানজার রসায়নে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তিনি প্রথম তুর্কি রসায়নবিদ এবং দ্বিতীয় তুর্কি ও তৃতীয় মুসলিম বিজ্ঞানী হিসেবে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। আজিজ সানজার তুরষ্কের মারদিন প্রদেশের সাভুর নামক জেলায় এক নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারে ৭ সেপ্টেম্বর ১৯৪৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ৮ ভাইবোনের মধ্যে তিনি সপ্তম। অশিক্ষিতি বাবা-মায়ের ঘরে জন্ম নিলেও পড়ালেখার জন্য করেছেন সংগ্রাম। তুরস্ক বংশো™ভূত আমেরিকান এ বিজ্ঞানী একাধারে প্রাণ রসায়নবিদ এবং কোষ বৈজ্ঞানিক। তিনি আজিজ এবং গুয়েন সানজার নামক প্রতিষ্ঠানের সহ-প্রতিষ্ঠাতা। প্রতিষ্ঠানটি তুরস্কের সংস্কৃতির বিস্তার করা এবং যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত তুরস্কের শিক্ষার্থীদের সহায়তা করে থাকেন। বর্তমানে তিনি তুরষ্কের বিজ্ঞান একাডেমি এবং আমেরিকান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি একাডেমির সম্মানিত সদস্য। তিনি বর্তমানে আমেরিকার উত্তর ক্যারোলিনা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণরসায়ন বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন। তার স্ত্রী গুয়েন বলস সানকার সানজারও বর্তমানে ক্যাপেল হিলের উত্তর ক্যারোলিনা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণরসায়ন বিভাগে প্রভাষক হিসেবে কর্মরত আছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার
র‌্যাবের জালে ৩ জন, ৯১ কেজি গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক
দক্ষিণ আফ্রিকায় জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন: বয়কট যুক্তরাষ্ট্রের, তবে থাকছে চমক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন
গুগলের বিজ্ঞাপন ব্যবসা ভেঙে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা
প্রাকৃতিকের সাথে কৃত্রিম মাছ চাষও বাড়াতে হবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন
ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে