শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০১৯

বিশ্বসেরা আরব দার্শনিক

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বসেরা আরব দার্শনিক

আরব দার্শনিকরা একসময় বিশ্বজুড়ে প্রভাব বিস্তার করেছেন। তাদের বুদ্ধিবৃত্তিক অগ্রসরতা ধর্ম সম্পর্কে দিয়েছে স্বচ্ছ ধারণা। তাদের চিন্তাধারাকে ইসলাম ধর্মতত্ত্বের বিবর্তন হিসেবেও ধরা হয়। ইসলামের স্বর্ণযুগে এসব দার্শনিকের হাত ধরে সক্রেটিস, প্লেটো আর অ্যারিস্টটলদের দর্শন পরিচিতি পেয়েছে মুসলিমদের কাছে। নামকরা এসব আরব দার্শনিক একাধারে ইতিহাসবেত্তা, সমাজবিজ্ঞানী,

অর্থনীতিবিদ, জ্যোতিষী এমনকি সংগীত বিষয়েও বিজ্ঞ ছিলেন। বর্তমান বিশ্ব মানচিত্র অনুযায়ী তাদের অনেকের জন্মস্থান আবরবিশ্বের বাইরে চলে গেলেও তারা একসময় আরব দার্শনিক হিসেবে পরিচিত ছিলেন। আজকের রকমারি আয়োজনে থাকছে বিশ্বসেরা তেমন কিছু আরব দার্শনিকদের কথা।

 

 

আল কিন্দি

(৮০১-৮৭৩) কুফা নগরী

মুসলিম বিশ্বের সোনালি দিনের প্রখ্যাত আরব পন্ডিত আবু ইউসুফ ইয়াকুব ইবনে ইসহাক আল কিন্দি। তাকে মুসলিম পেরিপ্যাটেটিক দর্শনের জনক বলা যায়। তিনি বিশ্বাস করতেন, সৃষ্টিকর্তাই সব পার্থিব অস্তিত্বের কারণ। তিনি ছিলেন একাধারে দার্শনিক, বিজ্ঞানী, জ্যোতিষী, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, বিশ্বতত্ত্ববিদ। এ ছাড়াও কোরআন, হাদিস, ইতিহাস, দর্শন, ভাষাতত্ত্ব, রাজনীতি, গণিত, মিউজিক, মনোবিজ্ঞান, যুক্তিবিদ্যায় তার দক্ষতা ছিল। আল কিন্দি তৎকালীন আরবের প্রভাবশালী কিন্দা গোত্রের সদস্য। যাদের ইসলামের স্বর্ণযুগের প্রাথমিক পথপ্রদর্শক মনে করা হয়। তিনি জন্ম নেন আরবের কুফা নগরীতে। বাবা ইসহাক ছিলেন কুফা নগরীর গভর্নর। এখানেই তিনি বিদ্যাশিক্ষা চর্চা করেন। আল কিন্দির সঠিক জন্মতারিখ জানা না গেলেও ধারণা করা হয় আয়ুষ্কাল ছিল ৮০১ থেকে ৮৭৩ সাল।

 

 

আল ফারাবি

(৮৭২-৯৫৬) তুর্কিস্তান

আল ফারাবি ছিলেন ইসলামী দর্শনের ইতিহাসে একজন মহান জ্ঞানসাধক। একাধারে ধর্মতত্ত্ব, অধিবিদ্যা, বিজ্ঞান ও চিকিৎসাশাস্ত্র, সংগীতে ছিল আল ফারাবির অসামান্য জ্ঞান। তিনিই প্রথম ইসলামী বিশ্বকোষ ও মুসলিম তর্কশাস্ত্র রচনা করেন। ৮৭২ সালে তুর্কিস্তানের ফারাব নামক শহরের আল ওয়াসিজ নামক গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত তুর্কি পরিবারে আল ফারাবির জন্ম। পুরো নাম আবু নসর মুহাম্মদ ইবনে তুরান ইবনে উসলুগ। শিক্ষা লাভের উদ্দেশে তিনি বাগদাদে অবস্থান করেন দীর্ঘ ৪০ বছর। ইসলামের স্বর্ণযুগে মুসলিমদের কাছে সক্রেটিস, প্লেটো আর অ্যারিস্টটলের দর্শন অনুবাদের মাধ্যমে যারা পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন তাদের মধ্যে আল ফারাবি ছিলেন অন্যতম। তিনি প্রথম ধর্ম ও দর্শনের মাঝে তফাৎ করেন। দৈনন্দিন জীবনে দর্শনকে কাজে লাগানোর ওপর তিনি গুরুত্ব দিয়েছেন। ৯৫৬ সালে তিনি দামেস্কে মারা যান।

 

 

 

আল গাজ্জালি

(১০৫৮-১১১১) ইরান

পুরো নাম ইমাম আবু হামিদ আল-গাজ্জালি। তিনি ছিলেন মুসলিম বিশ্বের শ্রেষ্ঠ দার্শনিক, প-িত এবং ধর্মতত্ত্ববিদ। ১০৫৮ সালে ইরানের খোরাসানের তুশ নগরীতে ইমাম আল গাজ্জালি জন্মগ্রহণ করেন। মারা যান ১১১১ সালে খোরাসানের তুশ নগরীতেই। তার চিন্তাধারাকে মুসলিম ধর্মতত্ত্বের বিবর্তন বলে ধরা হয়। কারণ সেই সময়ে মুসলিম দার্শনিকদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন গ্রিক দর্শন দিয়ে প্রভাবিত। কিন্তু তিনি প্রচলিত দার্শনিক চিন্তাধারার বাইরে এমন কিছু দার্শনিক মতবাদ প্রদান করেন যা সমকালীন আর কারও পক্ষে সম্ভব ছিল না। তিনি সর্বপ্রথম ইসলামের দার্শনিক চিন্তাধারাকে স্বতন্ত্র রূপ দিতে সক্ষম হন। সর্বোপরি গ্রিক দর্শনের প্রভাব থেকে তিনি ইসলামকে রক্ষা করতে পেরেছিলেন বলে তাকে ‘হুজ্জাতুল ইসলাম’ বলে অভিহিত করা হয়।

 

 

ইবনে রুশদ

(১১২৬-১১৯৮) স্পেন

অষ্টম থেকে ১২শ শতাব্দী হলো প্রাথমিক ইসলামী দর্শনের ব্যাপ্তিকাল। দার্শনিক আল কিন্দি এর সূচনা করেন এবং ইবনে রুশদের হাতে এই প্রাথমিক সময়কালটির সমাপ্তি ঘটে। রেনেসাঁর যুগে ইউরোপে তার জনপ্রিয়তা ছিল আকাশছোঁয়া। তবে এই দর্শনের জন্যই তার জীবনে একসময় নেমে আসে অভিশাপ। ইবনে রুশদের পুরো নাম আবু আল ওয়ালিদ মুহাম্মদ ইবনে আহমাদ ইবনে রুশদ। পশ্চিমা বিশ্বে তিনি পরিচিত ‘অ্যাভেরোস’ নামে। স্পেনের কর্ডোভায় ১১২৬ সালে এক সম্ভ্রান্ত ও ধার্মিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ইবনে রুশদ। তার দাদা আলমোরাভিদ রাজবংশের শাসনামলে কর্ডোভার প্রধান বিচারপতি ছিলেন। দর্শন ছাড়াও তিনি ইসলামী শরিয়াহ, গণিত, আইন, ওষুুধবিদ্যায় পারদর্শী ছিলেন। দর্শনশাস্ত্রে তিনি জনপ্রিয়তা পান অ্যারিস্টটলের লেখাগুলো অনুবাদ করে। ১১৯৮ সালে মারাকেশে মারা যান ইবনে রুশদ।

 

ইবনে খালদুন

(১৩৩২-১৪০৬) তিউনিসিয়া

চৌদ্দ শতকের একজন মুসলিম দার্শনিক, ইতিহাসবেত্তা, সমাজবিজ্ঞানী, অর্থনীতিবিদ ইবনে খালদুন। আত্মজীবনী অনুযায়ী তার কাজ দুই ভাগে বিভক্ত-  ঐতিহাসিক দর্শন এবং ইসলামিক দর্শন। তার শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ হচ্ছে ‘আল-মুকাদ্দিমা’। ইবনে খালদুনকে আধুনিক ইতিহাস রচনা, সমাজবিজ্ঞান এবং অর্থনীতির অন্যতম একজন জনক বলা হয়। তার পুরো নাম আবু জায়েদ আবদুর রহমান বিন মুহাম্মদ বিন খালদুন আল হাদরামি। তিউনিসিয়ার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৩৩২ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা ছিলেন একজন ইসলাম ধর্মবিষয়ক পন্ডিত। বাবার কাছেই তিনি শৈশবে শিক্ষালাভ করেছেন। খুব অল্প বয়সে তিনি কুরআন, হাদিস, আইন, বক্তৃতা, ব্যাকরণ, দর্শন, সাহিত্যে পারদর্শী হয়ে ওঠেন। ১৪০৬ সালে কায়রোতে মৃত্যুবরণ করেন এই মহান দার্শনিক।

 

ইবনে আল হাইসাম

(৯৬৫-১০৪০) ইরাক

পুরো নাম আলী আল-হাসান ইবনে আলী-হাসান ইবন আল হাইসাম। পশ্চিমা বিশ্বে তিনি আল-হাইজেন নামে সমধিক পরিচিত। তিনি ছিলেন একাধারে আরব দার্শনিক, বিজ্ঞানী, গণিতবিদ ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী। ইবনে আল হাইসাম ৯৬৫ সালে ইরানে জন্ম নেন এবং ১০৪০ সালে মিসরের কায়রোতে মৃত্যুবরণ করেন। ইবন আল হাইসামের উল্লেখযোগ্য অবদান অপটিক্স বা আলোকবিদ্যার মূলনীতি। তিনি সর্বপ্রথম ক্যামেরার মূলনীতি আবিষ্কার করেন। এর ওপর ভর করে আজকের আধুনিক ক্যামেরা, স্যাটেলাইট ইত্যাদি। ইবনে আল হাইসাম অ্যারিস্টটল, গ্যালেন, বুন মুসার দ্বারা প্রভাবিত ছিলেন। তিনি কায়রোয় ফাতেমীয় খলিফার দরবারে গ্রন্থ রচনা, চুক্তি সম্পাদনা এবং অভিজাত সদস্যদের গৃহশিক্ষক হিসেবে জীবিকা নির্বাহ করতেন।

 

 

ওয়ায়েস করনি

(৫৯৪-৬৫৭) ইয়েমেন

ওয়ায়েস করনি ছিলেন ইয়েমেনের একজন দার্শনিক ও সুফি ব্যক্তিত্ব। আরব জাতিসত্তার ওয়ায়েস করনি ৫৯৪ সালে ইয়েমেনে জন্ম নেন এবং ৬৫৭ সালে মারা যান। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবদ্দশায় তিনি জীবিত ছিলেন। তবে তাঁদের কখনো দেখা হয়নি। নবীজি (সা.)-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ হতো আধ্যাত্মিক পন্থায়। ইবনে বতুতার বর্ণনা অনুযায়ী, ওয়ায়েস করনি সিফফিনের যুদ্ধে আলী ইবনে আবি তালিবের পক্ষে লড়াই করে মারা যান। ওয়ায়েস করনির অল্প বয়সে বাবা আবদুল্লাহ মারা গেলে সংসারের দায়িত্ব এসে পড়ে তার ওপর। তাই অর্থ উপার্জন করতেন উট পালন করে। এ ছাড়া তিনি সব সময় ধর্ম সাধনা আর অন্ধ মায়ের দেখাশোনায় ব্যস্ত থাকতেন।

 

 

ইবনুল আরাবি

(১১৬৫-১২৪০) স্পেন

ইবনুল আরাবি ছিলেন বুদ্ধিবৃত্তিক ইতিহাসে প্রথম পোস্টমডার্ন এবং নারীবাদী চিন্তার সমর্থক। তার ‘ফুসুসুল হিকাম’ ও ‘ফুতুহাতুল মাক্কাহ’ বই দুটিকে এখনো ইসলামের আধ্যাত্মিক এবং দার্শনিক চিন্তার সর্বোচ্চ স্থান দেওয়া হয়। ইবনুল আরাবির দর্শন না জানলে ইসলামী দর্শন সম্পর্কে অবগতি অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ইবনুল আরাবিই সম্ভবত সবচেয়ে অনুপম, সবচেয়ে জটিল এবং একই সঙ্গে অসামান্য ইসলামী চিন্তাবিদ। তিনি আল-ফারাবি বা ইবনে রুশদের মতো আধুনিকতাবাদী ছিলেন না। তিনি ছিলেন আধ্যাত্মিক, দূরকল্পী এবং জ্ঞানের অস্পষ্ট বিষয়গুলোতে ওস্তাদ। শায়খুল আকবর বলেন, ‘আপনি যদি মুসলিম হন এবং বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চার প্রেষণা থাকে তাহলে ইবনুল আরাবির দর্শন পড়া কর্তব্য। না পড়াটা হবে দুঃখজনক।’ অসামান্য জ্ঞানসম্পন্ন এই দার্শনিক ১১৬৫ সালে স্পেনে জন্মগ্রহণ করেন, মারা যান ১২৪০ সালে সিরিয়ার দামেস্কে।

 

হামিদ আল কিরমানি

কিরামান প্রদেশ

হামিদ আল-দীন আবু হাসান আহমাদ আবদুল্লাহ আল কিরমানি ছিলেন একজন ইসলামী পন্ডিত। তিনি ফাতিমি খলিফা ইমাম আল হাকিমের রাজত্বকালে (৯৯৬-১০২১ সাল) ইসমাইলি ধর্মপ্রচারক ছিলেন। বাগদাদ-বসরা এবং ইরানের কেন্দ্রীয় ও পশ্চিমাংশে জীবনের একটি বড় সময় ব্যয় করেন। সেই যুগে তিনি বিখ্যাত ধর্মতত্ত্ববিদ ও দার্শনিক হিসেবে বিবেচিত ছিলেন। তিনি ফার্সি বংশোদ্ভূত এবং সম্ভবত কিরামান প্রদেশে জন্মগ্রহণ করে। একজন প্রফুল্ল লেখক, আল-কিরমানি ফাতিমিদের সময়ের সবচেয়ে শিক্ষিত ইসমাইলি ধর্মতত্ত্ববিদদের একজন। ওল্ড টেস্টামেন্টের হিব্রু পাঠ্য, নিউ টেস্টামেন্টের সিরিয়াক সংস্করণ এবং বাইবেলের ইহুদি লেখার পরে তিনি সুপরিচিত ছিলেন। তিনি অসংখ্য লেখায় ইমামতি শাইয়ের মতামত প্রকাশ করেছেন। তিনি ইরানি ভূখন্ডের ইসমাইলি গোষ্ঠীর অন্তর্গত একজন নিখুঁত দার্শনিক ছিলেন, যার বিভিন্ন দার্শনিক ঐতিহ্যের সঙ্গে তাদের ইসমাইলি ধর্মতত্ত্বের মিল ছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন