শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০১৯

বিশ্বসেরা আরব দার্শনিক

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বসেরা আরব দার্শনিক

আরব দার্শনিকরা একসময় বিশ্বজুড়ে প্রভাব বিস্তার করেছেন। তাদের বুদ্ধিবৃত্তিক অগ্রসরতা ধর্ম সম্পর্কে দিয়েছে স্বচ্ছ ধারণা। তাদের চিন্তাধারাকে ইসলাম ধর্মতত্ত্বের বিবর্তন হিসেবেও ধরা হয়। ইসলামের স্বর্ণযুগে এসব দার্শনিকের হাত ধরে সক্রেটিস, প্লেটো আর অ্যারিস্টটলদের দর্শন পরিচিতি পেয়েছে মুসলিমদের কাছে। নামকরা এসব আরব দার্শনিক একাধারে ইতিহাসবেত্তা, সমাজবিজ্ঞানী,

অর্থনীতিবিদ, জ্যোতিষী এমনকি সংগীত বিষয়েও বিজ্ঞ ছিলেন। বর্তমান বিশ্ব মানচিত্র অনুযায়ী তাদের অনেকের জন্মস্থান আবরবিশ্বের বাইরে চলে গেলেও তারা একসময় আরব দার্শনিক হিসেবে পরিচিত ছিলেন। আজকের রকমারি আয়োজনে থাকছে বিশ্বসেরা তেমন কিছু আরব দার্শনিকদের কথা।

 

 

আল কিন্দি

(৮০১-৮৭৩) কুফা নগরী

মুসলিম বিশ্বের সোনালি দিনের প্রখ্যাত আরব পন্ডিত আবু ইউসুফ ইয়াকুব ইবনে ইসহাক আল কিন্দি। তাকে মুসলিম পেরিপ্যাটেটিক দর্শনের জনক বলা যায়। তিনি বিশ্বাস করতেন, সৃষ্টিকর্তাই সব পার্থিব অস্তিত্বের কারণ। তিনি ছিলেন একাধারে দার্শনিক, বিজ্ঞানী, জ্যোতিষী, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, বিশ্বতত্ত্ববিদ। এ ছাড়াও কোরআন, হাদিস, ইতিহাস, দর্শন, ভাষাতত্ত্ব, রাজনীতি, গণিত, মিউজিক, মনোবিজ্ঞান, যুক্তিবিদ্যায় তার দক্ষতা ছিল। আল কিন্দি তৎকালীন আরবের প্রভাবশালী কিন্দা গোত্রের সদস্য। যাদের ইসলামের স্বর্ণযুগের প্রাথমিক পথপ্রদর্শক মনে করা হয়। তিনি জন্ম নেন আরবের কুফা নগরীতে। বাবা ইসহাক ছিলেন কুফা নগরীর গভর্নর। এখানেই তিনি বিদ্যাশিক্ষা চর্চা করেন। আল কিন্দির সঠিক জন্মতারিখ জানা না গেলেও ধারণা করা হয় আয়ুষ্কাল ছিল ৮০১ থেকে ৮৭৩ সাল।

 

 

আল ফারাবি

(৮৭২-৯৫৬) তুর্কিস্তান

আল ফারাবি ছিলেন ইসলামী দর্শনের ইতিহাসে একজন মহান জ্ঞানসাধক। একাধারে ধর্মতত্ত্ব, অধিবিদ্যা, বিজ্ঞান ও চিকিৎসাশাস্ত্র, সংগীতে ছিল আল ফারাবির অসামান্য জ্ঞান। তিনিই প্রথম ইসলামী বিশ্বকোষ ও মুসলিম তর্কশাস্ত্র রচনা করেন। ৮৭২ সালে তুর্কিস্তানের ফারাব নামক শহরের আল ওয়াসিজ নামক গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত তুর্কি পরিবারে আল ফারাবির জন্ম। পুরো নাম আবু নসর মুহাম্মদ ইবনে তুরান ইবনে উসলুগ। শিক্ষা লাভের উদ্দেশে তিনি বাগদাদে অবস্থান করেন দীর্ঘ ৪০ বছর। ইসলামের স্বর্ণযুগে মুসলিমদের কাছে সক্রেটিস, প্লেটো আর অ্যারিস্টটলের দর্শন অনুবাদের মাধ্যমে যারা পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন তাদের মধ্যে আল ফারাবি ছিলেন অন্যতম। তিনি প্রথম ধর্ম ও দর্শনের মাঝে তফাৎ করেন। দৈনন্দিন জীবনে দর্শনকে কাজে লাগানোর ওপর তিনি গুরুত্ব দিয়েছেন। ৯৫৬ সালে তিনি দামেস্কে মারা যান।

 

 

 

আল গাজ্জালি

(১০৫৮-১১১১) ইরান

পুরো নাম ইমাম আবু হামিদ আল-গাজ্জালি। তিনি ছিলেন মুসলিম বিশ্বের শ্রেষ্ঠ দার্শনিক, প-িত এবং ধর্মতত্ত্ববিদ। ১০৫৮ সালে ইরানের খোরাসানের তুশ নগরীতে ইমাম আল গাজ্জালি জন্মগ্রহণ করেন। মারা যান ১১১১ সালে খোরাসানের তুশ নগরীতেই। তার চিন্তাধারাকে মুসলিম ধর্মতত্ত্বের বিবর্তন বলে ধরা হয়। কারণ সেই সময়ে মুসলিম দার্শনিকদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন গ্রিক দর্শন দিয়ে প্রভাবিত। কিন্তু তিনি প্রচলিত দার্শনিক চিন্তাধারার বাইরে এমন কিছু দার্শনিক মতবাদ প্রদান করেন যা সমকালীন আর কারও পক্ষে সম্ভব ছিল না। তিনি সর্বপ্রথম ইসলামের দার্শনিক চিন্তাধারাকে স্বতন্ত্র রূপ দিতে সক্ষম হন। সর্বোপরি গ্রিক দর্শনের প্রভাব থেকে তিনি ইসলামকে রক্ষা করতে পেরেছিলেন বলে তাকে ‘হুজ্জাতুল ইসলাম’ বলে অভিহিত করা হয়।

 

 

ইবনে রুশদ

(১১২৬-১১৯৮) স্পেন

অষ্টম থেকে ১২শ শতাব্দী হলো প্রাথমিক ইসলামী দর্শনের ব্যাপ্তিকাল। দার্শনিক আল কিন্দি এর সূচনা করেন এবং ইবনে রুশদের হাতে এই প্রাথমিক সময়কালটির সমাপ্তি ঘটে। রেনেসাঁর যুগে ইউরোপে তার জনপ্রিয়তা ছিল আকাশছোঁয়া। তবে এই দর্শনের জন্যই তার জীবনে একসময় নেমে আসে অভিশাপ। ইবনে রুশদের পুরো নাম আবু আল ওয়ালিদ মুহাম্মদ ইবনে আহমাদ ইবনে রুশদ। পশ্চিমা বিশ্বে তিনি পরিচিত ‘অ্যাভেরোস’ নামে। স্পেনের কর্ডোভায় ১১২৬ সালে এক সম্ভ্রান্ত ও ধার্মিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ইবনে রুশদ। তার দাদা আলমোরাভিদ রাজবংশের শাসনামলে কর্ডোভার প্রধান বিচারপতি ছিলেন। দর্শন ছাড়াও তিনি ইসলামী শরিয়াহ, গণিত, আইন, ওষুুধবিদ্যায় পারদর্শী ছিলেন। দর্শনশাস্ত্রে তিনি জনপ্রিয়তা পান অ্যারিস্টটলের লেখাগুলো অনুবাদ করে। ১১৯৮ সালে মারাকেশে মারা যান ইবনে রুশদ।

 

ইবনে খালদুন

(১৩৩২-১৪০৬) তিউনিসিয়া

চৌদ্দ শতকের একজন মুসলিম দার্শনিক, ইতিহাসবেত্তা, সমাজবিজ্ঞানী, অর্থনীতিবিদ ইবনে খালদুন। আত্মজীবনী অনুযায়ী তার কাজ দুই ভাগে বিভক্ত-  ঐতিহাসিক দর্শন এবং ইসলামিক দর্শন। তার শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ হচ্ছে ‘আল-মুকাদ্দিমা’। ইবনে খালদুনকে আধুনিক ইতিহাস রচনা, সমাজবিজ্ঞান এবং অর্থনীতির অন্যতম একজন জনক বলা হয়। তার পুরো নাম আবু জায়েদ আবদুর রহমান বিন মুহাম্মদ বিন খালদুন আল হাদরামি। তিউনিসিয়ার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৩৩২ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা ছিলেন একজন ইসলাম ধর্মবিষয়ক পন্ডিত। বাবার কাছেই তিনি শৈশবে শিক্ষালাভ করেছেন। খুব অল্প বয়সে তিনি কুরআন, হাদিস, আইন, বক্তৃতা, ব্যাকরণ, দর্শন, সাহিত্যে পারদর্শী হয়ে ওঠেন। ১৪০৬ সালে কায়রোতে মৃত্যুবরণ করেন এই মহান দার্শনিক।

 

ইবনে আল হাইসাম

(৯৬৫-১০৪০) ইরাক

পুরো নাম আলী আল-হাসান ইবনে আলী-হাসান ইবন আল হাইসাম। পশ্চিমা বিশ্বে তিনি আল-হাইজেন নামে সমধিক পরিচিত। তিনি ছিলেন একাধারে আরব দার্শনিক, বিজ্ঞানী, গণিতবিদ ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী। ইবনে আল হাইসাম ৯৬৫ সালে ইরানে জন্ম নেন এবং ১০৪০ সালে মিসরের কায়রোতে মৃত্যুবরণ করেন। ইবন আল হাইসামের উল্লেখযোগ্য অবদান অপটিক্স বা আলোকবিদ্যার মূলনীতি। তিনি সর্বপ্রথম ক্যামেরার মূলনীতি আবিষ্কার করেন। এর ওপর ভর করে আজকের আধুনিক ক্যামেরা, স্যাটেলাইট ইত্যাদি। ইবনে আল হাইসাম অ্যারিস্টটল, গ্যালেন, বুন মুসার দ্বারা প্রভাবিত ছিলেন। তিনি কায়রোয় ফাতেমীয় খলিফার দরবারে গ্রন্থ রচনা, চুক্তি সম্পাদনা এবং অভিজাত সদস্যদের গৃহশিক্ষক হিসেবে জীবিকা নির্বাহ করতেন।

 

 

ওয়ায়েস করনি

(৫৯৪-৬৫৭) ইয়েমেন

ওয়ায়েস করনি ছিলেন ইয়েমেনের একজন দার্শনিক ও সুফি ব্যক্তিত্ব। আরব জাতিসত্তার ওয়ায়েস করনি ৫৯৪ সালে ইয়েমেনে জন্ম নেন এবং ৬৫৭ সালে মারা যান। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবদ্দশায় তিনি জীবিত ছিলেন। তবে তাঁদের কখনো দেখা হয়নি। নবীজি (সা.)-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ হতো আধ্যাত্মিক পন্থায়। ইবনে বতুতার বর্ণনা অনুযায়ী, ওয়ায়েস করনি সিফফিনের যুদ্ধে আলী ইবনে আবি তালিবের পক্ষে লড়াই করে মারা যান। ওয়ায়েস করনির অল্প বয়সে বাবা আবদুল্লাহ মারা গেলে সংসারের দায়িত্ব এসে পড়ে তার ওপর। তাই অর্থ উপার্জন করতেন উট পালন করে। এ ছাড়া তিনি সব সময় ধর্ম সাধনা আর অন্ধ মায়ের দেখাশোনায় ব্যস্ত থাকতেন।

 

 

ইবনুল আরাবি

(১১৬৫-১২৪০) স্পেন

ইবনুল আরাবি ছিলেন বুদ্ধিবৃত্তিক ইতিহাসে প্রথম পোস্টমডার্ন এবং নারীবাদী চিন্তার সমর্থক। তার ‘ফুসুসুল হিকাম’ ও ‘ফুতুহাতুল মাক্কাহ’ বই দুটিকে এখনো ইসলামের আধ্যাত্মিক এবং দার্শনিক চিন্তার সর্বোচ্চ স্থান দেওয়া হয়। ইবনুল আরাবির দর্শন না জানলে ইসলামী দর্শন সম্পর্কে অবগতি অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ইবনুল আরাবিই সম্ভবত সবচেয়ে অনুপম, সবচেয়ে জটিল এবং একই সঙ্গে অসামান্য ইসলামী চিন্তাবিদ। তিনি আল-ফারাবি বা ইবনে রুশদের মতো আধুনিকতাবাদী ছিলেন না। তিনি ছিলেন আধ্যাত্মিক, দূরকল্পী এবং জ্ঞানের অস্পষ্ট বিষয়গুলোতে ওস্তাদ। শায়খুল আকবর বলেন, ‘আপনি যদি মুসলিম হন এবং বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চার প্রেষণা থাকে তাহলে ইবনুল আরাবির দর্শন পড়া কর্তব্য। না পড়াটা হবে দুঃখজনক।’ অসামান্য জ্ঞানসম্পন্ন এই দার্শনিক ১১৬৫ সালে স্পেনে জন্মগ্রহণ করেন, মারা যান ১২৪০ সালে সিরিয়ার দামেস্কে।

 

হামিদ আল কিরমানি

কিরামান প্রদেশ

হামিদ আল-দীন আবু হাসান আহমাদ আবদুল্লাহ আল কিরমানি ছিলেন একজন ইসলামী পন্ডিত। তিনি ফাতিমি খলিফা ইমাম আল হাকিমের রাজত্বকালে (৯৯৬-১০২১ সাল) ইসমাইলি ধর্মপ্রচারক ছিলেন। বাগদাদ-বসরা এবং ইরানের কেন্দ্রীয় ও পশ্চিমাংশে জীবনের একটি বড় সময় ব্যয় করেন। সেই যুগে তিনি বিখ্যাত ধর্মতত্ত্ববিদ ও দার্শনিক হিসেবে বিবেচিত ছিলেন। তিনি ফার্সি বংশোদ্ভূত এবং সম্ভবত কিরামান প্রদেশে জন্মগ্রহণ করে। একজন প্রফুল্ল লেখক, আল-কিরমানি ফাতিমিদের সময়ের সবচেয়ে শিক্ষিত ইসমাইলি ধর্মতত্ত্ববিদদের একজন। ওল্ড টেস্টামেন্টের হিব্রু পাঠ্য, নিউ টেস্টামেন্টের সিরিয়াক সংস্করণ এবং বাইবেলের ইহুদি লেখার পরে তিনি সুপরিচিত ছিলেন। তিনি অসংখ্য লেখায় ইমামতি শাইয়ের মতামত প্রকাশ করেছেন। তিনি ইরানি ভূখন্ডের ইসমাইলি গোষ্ঠীর অন্তর্গত একজন নিখুঁত দার্শনিক ছিলেন, যার বিভিন্ন দার্শনিক ঐতিহ্যের সঙ্গে তাদের ইসমাইলি ধর্মতত্ত্বের মিল ছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা