শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ জুলাই, ২০১৯

বিশ্বসেরা আরব দার্শনিক

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বসেরা আরব দার্শনিক

আরব দার্শনিকরা একসময় বিশ্বজুড়ে প্রভাব বিস্তার করেছেন। তাদের বুদ্ধিবৃত্তিক অগ্রসরতা ধর্ম সম্পর্কে দিয়েছে স্বচ্ছ ধারণা। তাদের চিন্তাধারাকে ইসলাম ধর্মতত্ত্বের বিবর্তন হিসেবেও ধরা হয়। ইসলামের স্বর্ণযুগে এসব দার্শনিকের হাত ধরে সক্রেটিস, প্লেটো আর অ্যারিস্টটলদের দর্শন পরিচিতি পেয়েছে মুসলিমদের কাছে। নামকরা এসব আরব দার্শনিক একাধারে ইতিহাসবেত্তা, সমাজবিজ্ঞানী,

অর্থনীতিবিদ, জ্যোতিষী এমনকি সংগীত বিষয়েও বিজ্ঞ ছিলেন। বর্তমান বিশ্ব মানচিত্র অনুযায়ী তাদের অনেকের জন্মস্থান আবরবিশ্বের বাইরে চলে গেলেও তারা একসময় আরব দার্শনিক হিসেবে পরিচিত ছিলেন। আজকের রকমারি আয়োজনে থাকছে বিশ্বসেরা তেমন কিছু আরব দার্শনিকদের কথা।

 

 

আল কিন্দি

(৮০১-৮৭৩) কুফা নগরী

মুসলিম বিশ্বের সোনালি দিনের প্রখ্যাত আরব পন্ডিত আবু ইউসুফ ইয়াকুব ইবনে ইসহাক আল কিন্দি। তাকে মুসলিম পেরিপ্যাটেটিক দর্শনের জনক বলা যায়। তিনি বিশ্বাস করতেন, সৃষ্টিকর্তাই সব পার্থিব অস্তিত্বের কারণ। তিনি ছিলেন একাধারে দার্শনিক, বিজ্ঞানী, জ্যোতিষী, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, বিশ্বতত্ত্ববিদ। এ ছাড়াও কোরআন, হাদিস, ইতিহাস, দর্শন, ভাষাতত্ত্ব, রাজনীতি, গণিত, মিউজিক, মনোবিজ্ঞান, যুক্তিবিদ্যায় তার দক্ষতা ছিল। আল কিন্দি তৎকালীন আরবের প্রভাবশালী কিন্দা গোত্রের সদস্য। যাদের ইসলামের স্বর্ণযুগের প্রাথমিক পথপ্রদর্শক মনে করা হয়। তিনি জন্ম নেন আরবের কুফা নগরীতে। বাবা ইসহাক ছিলেন কুফা নগরীর গভর্নর। এখানেই তিনি বিদ্যাশিক্ষা চর্চা করেন। আল কিন্দির সঠিক জন্মতারিখ জানা না গেলেও ধারণা করা হয় আয়ুষ্কাল ছিল ৮০১ থেকে ৮৭৩ সাল।

 

 

আল ফারাবি

(৮৭২-৯৫৬) তুর্কিস্তান

আল ফারাবি ছিলেন ইসলামী দর্শনের ইতিহাসে একজন মহান জ্ঞানসাধক। একাধারে ধর্মতত্ত্ব, অধিবিদ্যা, বিজ্ঞান ও চিকিৎসাশাস্ত্র, সংগীতে ছিল আল ফারাবির অসামান্য জ্ঞান। তিনিই প্রথম ইসলামী বিশ্বকোষ ও মুসলিম তর্কশাস্ত্র রচনা করেন। ৮৭২ সালে তুর্কিস্তানের ফারাব নামক শহরের আল ওয়াসিজ নামক গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত তুর্কি পরিবারে আল ফারাবির জন্ম। পুরো নাম আবু নসর মুহাম্মদ ইবনে তুরান ইবনে উসলুগ। শিক্ষা লাভের উদ্দেশে তিনি বাগদাদে অবস্থান করেন দীর্ঘ ৪০ বছর। ইসলামের স্বর্ণযুগে মুসলিমদের কাছে সক্রেটিস, প্লেটো আর অ্যারিস্টটলের দর্শন অনুবাদের মাধ্যমে যারা পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন তাদের মধ্যে আল ফারাবি ছিলেন অন্যতম। তিনি প্রথম ধর্ম ও দর্শনের মাঝে তফাৎ করেন। দৈনন্দিন জীবনে দর্শনকে কাজে লাগানোর ওপর তিনি গুরুত্ব দিয়েছেন। ৯৫৬ সালে তিনি দামেস্কে মারা যান।

 

 

 

আল গাজ্জালি

(১০৫৮-১১১১) ইরান

পুরো নাম ইমাম আবু হামিদ আল-গাজ্জালি। তিনি ছিলেন মুসলিম বিশ্বের শ্রেষ্ঠ দার্শনিক, প-িত এবং ধর্মতত্ত্ববিদ। ১০৫৮ সালে ইরানের খোরাসানের তুশ নগরীতে ইমাম আল গাজ্জালি জন্মগ্রহণ করেন। মারা যান ১১১১ সালে খোরাসানের তুশ নগরীতেই। তার চিন্তাধারাকে মুসলিম ধর্মতত্ত্বের বিবর্তন বলে ধরা হয়। কারণ সেই সময়ে মুসলিম দার্শনিকদের মধ্যে অনেকেই ছিলেন গ্রিক দর্শন দিয়ে প্রভাবিত। কিন্তু তিনি প্রচলিত দার্শনিক চিন্তাধারার বাইরে এমন কিছু দার্শনিক মতবাদ প্রদান করেন যা সমকালীন আর কারও পক্ষে সম্ভব ছিল না। তিনি সর্বপ্রথম ইসলামের দার্শনিক চিন্তাধারাকে স্বতন্ত্র রূপ দিতে সক্ষম হন। সর্বোপরি গ্রিক দর্শনের প্রভাব থেকে তিনি ইসলামকে রক্ষা করতে পেরেছিলেন বলে তাকে ‘হুজ্জাতুল ইসলাম’ বলে অভিহিত করা হয়।

 

 

ইবনে রুশদ

(১১২৬-১১৯৮) স্পেন

অষ্টম থেকে ১২শ শতাব্দী হলো প্রাথমিক ইসলামী দর্শনের ব্যাপ্তিকাল। দার্শনিক আল কিন্দি এর সূচনা করেন এবং ইবনে রুশদের হাতে এই প্রাথমিক সময়কালটির সমাপ্তি ঘটে। রেনেসাঁর যুগে ইউরোপে তার জনপ্রিয়তা ছিল আকাশছোঁয়া। তবে এই দর্শনের জন্যই তার জীবনে একসময় নেমে আসে অভিশাপ। ইবনে রুশদের পুরো নাম আবু আল ওয়ালিদ মুহাম্মদ ইবনে আহমাদ ইবনে রুশদ। পশ্চিমা বিশ্বে তিনি পরিচিত ‘অ্যাভেরোস’ নামে। স্পেনের কর্ডোভায় ১১২৬ সালে এক সম্ভ্রান্ত ও ধার্মিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন ইবনে রুশদ। তার দাদা আলমোরাভিদ রাজবংশের শাসনামলে কর্ডোভার প্রধান বিচারপতি ছিলেন। দর্শন ছাড়াও তিনি ইসলামী শরিয়াহ, গণিত, আইন, ওষুুধবিদ্যায় পারদর্শী ছিলেন। দর্শনশাস্ত্রে তিনি জনপ্রিয়তা পান অ্যারিস্টটলের লেখাগুলো অনুবাদ করে। ১১৯৮ সালে মারাকেশে মারা যান ইবনে রুশদ।

 

ইবনে খালদুন

(১৩৩২-১৪০৬) তিউনিসিয়া

চৌদ্দ শতকের একজন মুসলিম দার্শনিক, ইতিহাসবেত্তা, সমাজবিজ্ঞানী, অর্থনীতিবিদ ইবনে খালদুন। আত্মজীবনী অনুযায়ী তার কাজ দুই ভাগে বিভক্ত-  ঐতিহাসিক দর্শন এবং ইসলামিক দর্শন। তার শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ হচ্ছে ‘আল-মুকাদ্দিমা’। ইবনে খালদুনকে আধুনিক ইতিহাস রচনা, সমাজবিজ্ঞান এবং অর্থনীতির অন্যতম একজন জনক বলা হয়। তার পুরো নাম আবু জায়েদ আবদুর রহমান বিন মুহাম্মদ বিন খালদুন আল হাদরামি। তিউনিসিয়ার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৩৩২ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা ছিলেন একজন ইসলাম ধর্মবিষয়ক পন্ডিত। বাবার কাছেই তিনি শৈশবে শিক্ষালাভ করেছেন। খুব অল্প বয়সে তিনি কুরআন, হাদিস, আইন, বক্তৃতা, ব্যাকরণ, দর্শন, সাহিত্যে পারদর্শী হয়ে ওঠেন। ১৪০৬ সালে কায়রোতে মৃত্যুবরণ করেন এই মহান দার্শনিক।

 

ইবনে আল হাইসাম

(৯৬৫-১০৪০) ইরাক

পুরো নাম আলী আল-হাসান ইবনে আলী-হাসান ইবন আল হাইসাম। পশ্চিমা বিশ্বে তিনি আল-হাইজেন নামে সমধিক পরিচিত। তিনি ছিলেন একাধারে আরব দার্শনিক, বিজ্ঞানী, গণিতবিদ ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী। ইবনে আল হাইসাম ৯৬৫ সালে ইরানে জন্ম নেন এবং ১০৪০ সালে মিসরের কায়রোতে মৃত্যুবরণ করেন। ইবন আল হাইসামের উল্লেখযোগ্য অবদান অপটিক্স বা আলোকবিদ্যার মূলনীতি। তিনি সর্বপ্রথম ক্যামেরার মূলনীতি আবিষ্কার করেন। এর ওপর ভর করে আজকের আধুনিক ক্যামেরা, স্যাটেলাইট ইত্যাদি। ইবনে আল হাইসাম অ্যারিস্টটল, গ্যালেন, বুন মুসার দ্বারা প্রভাবিত ছিলেন। তিনি কায়রোয় ফাতেমীয় খলিফার দরবারে গ্রন্থ রচনা, চুক্তি সম্পাদনা এবং অভিজাত সদস্যদের গৃহশিক্ষক হিসেবে জীবিকা নির্বাহ করতেন।

 

 

ওয়ায়েস করনি

(৫৯৪-৬৫৭) ইয়েমেন

ওয়ায়েস করনি ছিলেন ইয়েমেনের একজন দার্শনিক ও সুফি ব্যক্তিত্ব। আরব জাতিসত্তার ওয়ায়েস করনি ৫৯৪ সালে ইয়েমেনে জন্ম নেন এবং ৬৫৭ সালে মারা যান। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবদ্দশায় তিনি জীবিত ছিলেন। তবে তাঁদের কখনো দেখা হয়নি। নবীজি (সা.)-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ হতো আধ্যাত্মিক পন্থায়। ইবনে বতুতার বর্ণনা অনুযায়ী, ওয়ায়েস করনি সিফফিনের যুদ্ধে আলী ইবনে আবি তালিবের পক্ষে লড়াই করে মারা যান। ওয়ায়েস করনির অল্প বয়সে বাবা আবদুল্লাহ মারা গেলে সংসারের দায়িত্ব এসে পড়ে তার ওপর। তাই অর্থ উপার্জন করতেন উট পালন করে। এ ছাড়া তিনি সব সময় ধর্ম সাধনা আর অন্ধ মায়ের দেখাশোনায় ব্যস্ত থাকতেন।

 

 

ইবনুল আরাবি

(১১৬৫-১২৪০) স্পেন

ইবনুল আরাবি ছিলেন বুদ্ধিবৃত্তিক ইতিহাসে প্রথম পোস্টমডার্ন এবং নারীবাদী চিন্তার সমর্থক। তার ‘ফুসুসুল হিকাম’ ও ‘ফুতুহাতুল মাক্কাহ’ বই দুটিকে এখনো ইসলামের আধ্যাত্মিক এবং দার্শনিক চিন্তার সর্বোচ্চ স্থান দেওয়া হয়। ইবনুল আরাবির দর্শন না জানলে ইসলামী দর্শন সম্পর্কে অবগতি অসম্পূর্ণ থেকে যায়। ইবনুল আরাবিই সম্ভবত সবচেয়ে অনুপম, সবচেয়ে জটিল এবং একই সঙ্গে অসামান্য ইসলামী চিন্তাবিদ। তিনি আল-ফারাবি বা ইবনে রুশদের মতো আধুনিকতাবাদী ছিলেন না। তিনি ছিলেন আধ্যাত্মিক, দূরকল্পী এবং জ্ঞানের অস্পষ্ট বিষয়গুলোতে ওস্তাদ। শায়খুল আকবর বলেন, ‘আপনি যদি মুসলিম হন এবং বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চার প্রেষণা থাকে তাহলে ইবনুল আরাবির দর্শন পড়া কর্তব্য। না পড়াটা হবে দুঃখজনক।’ অসামান্য জ্ঞানসম্পন্ন এই দার্শনিক ১১৬৫ সালে স্পেনে জন্মগ্রহণ করেন, মারা যান ১২৪০ সালে সিরিয়ার দামেস্কে।

 

হামিদ আল কিরমানি

কিরামান প্রদেশ

হামিদ আল-দীন আবু হাসান আহমাদ আবদুল্লাহ আল কিরমানি ছিলেন একজন ইসলামী পন্ডিত। তিনি ফাতিমি খলিফা ইমাম আল হাকিমের রাজত্বকালে (৯৯৬-১০২১ সাল) ইসমাইলি ধর্মপ্রচারক ছিলেন। বাগদাদ-বসরা এবং ইরানের কেন্দ্রীয় ও পশ্চিমাংশে জীবনের একটি বড় সময় ব্যয় করেন। সেই যুগে তিনি বিখ্যাত ধর্মতত্ত্ববিদ ও দার্শনিক হিসেবে বিবেচিত ছিলেন। তিনি ফার্সি বংশোদ্ভূত এবং সম্ভবত কিরামান প্রদেশে জন্মগ্রহণ করে। একজন প্রফুল্ল লেখক, আল-কিরমানি ফাতিমিদের সময়ের সবচেয়ে শিক্ষিত ইসমাইলি ধর্মতত্ত্ববিদদের একজন। ওল্ড টেস্টামেন্টের হিব্রু পাঠ্য, নিউ টেস্টামেন্টের সিরিয়াক সংস্করণ এবং বাইবেলের ইহুদি লেখার পরে তিনি সুপরিচিত ছিলেন। তিনি অসংখ্য লেখায় ইমামতি শাইয়ের মতামত প্রকাশ করেছেন। তিনি ইরানি ভূখন্ডের ইসমাইলি গোষ্ঠীর অন্তর্গত একজন নিখুঁত দার্শনিক ছিলেন, যার বিভিন্ন দার্শনিক ঐতিহ্যের সঙ্গে তাদের ইসমাইলি ধর্মতত্ত্বের মিল ছিল।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই ভাইয়ের গ্রুপের সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই ভাইয়ের গ্রুপের সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’
মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’
‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল
মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের পিঠা
নবান্নের পিঠা

ডাংগুলি

মায়ের ছবি
মায়ের ছবি

ডাংগুলি