শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

মুসলিম সমাজ সংস্কারক ইমাম গাজ্জালি

একাদশ শতকে মুসলিম সমাজে এক অস্থিরতার সৃষ্টি হয়। অনুসন্ধিৎসু এবং জ্ঞানপিপাসু মুসলিমদের দুয়ারে গ্রিক দর্শন ও মুতাজিলা সম্প্রদায়ের বিশ্বাস ঘাঁটি গেড়ে বসে। এই দুই দর্শনের প্রভাবে মুসলিম চিন্তাশীল সমাজ বিভক্ত বিক্ষিপ্ত হয়ে ধর্মের কোমল বিশ্বাস থেকে সরে যেতে শুরু করে। এমন এক সময়ে হুজ্জাতুল ইসলাম উপাধি নিয়ে মুসলিম দর্শন তথা বিশ্ব দর্শনের প্রবাদপুরুষ হিসেবে আগমন ঘটে আবু হামিদ মুহাম্মদ ইবনে মুহাম্মদ আল গাজ্জালি (রহ.) এর। তিনি মুসলিম সমাজ পুনরুদ্ধারের হাল ধরেন। বিস্তারিত থাকছে আজকের রকমারি আয়োজনে।
তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
মুসলিম সমাজ সংস্কারক ইমাম গাজ্জালি

আধ্যাত্মিক জ্ঞানের অধিকারী একজন

ইসলামের নামে প্রচলিত থাকা ভয়ঙ্কর মতবাদ ও ভ্রান্ত দর্শন মুসলমানদের আচ্ছন্ন করে রেখেছিল। গাজ্জালি মূলত সেসবের বিরুদ্ধে কার্যকর বুদ্ধিবৃত্তিক লড়াই করেছিলেন।

ইতিহাসের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সমাজ সংস্কারক ছিলেন একাদশ শতাব্দীর প্রখ্যাত আলেম আবু হামিদ আল গাজ্জালি। বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক অঞ্চলেই তিনি ইমাম গাজ্জালি (রহ.) নামে বেশি পরিচিত। সে সময় ইসলামের নামে প্রচলিত থাকা ভয়ঙ্কর মতবাদ ও ভ্রান্ত দর্শন মুসলমানদের আচ্ছন্ন করে রেখেছিল। গাজ্জালি মূলত সেসবের বিরুদ্ধে কার্যকর বুদ্ধিবৃত্তিক লড়াই করেছিলেন। এ কারণে তাঁকে হুজ্জাতুল ইসলাম বা ইসলামের সাক্ষ্য উপাধি দেওয়া হয়। গ্রিক দর্শন থেকে শুরু করে শিয়া মতবাদের উত্থান ও জোয়ার-  সবকিছুর বিরুদ্ধেই তিনি ছিলেন সোচ্চার। মুসলিম বিশ্বের অন্যতম এই শিক্ষাবিদ জন্মগ্রহণ করেন ১০৫৮ সালে ইরানের খোরাসানের তুশ নগরীতে। ইমাম গাজ্জালির বাবা মুহাম্মদ আল গাজ্জালি তখনকার সময়ে একজন স্বনামধন্য সুতা ব্যবসায়ী ছিলেন। গাজল অর্থ সুতা, নামকরণের এই সামঞ্জস্যতা তাই তাঁর বংশকে নির্দেশ করে। আবার কারও মতে তিনি হরিণের চক্ষুবিশিষ্ট অপরূপ সুদর্শন ছিলেন। আর গাজাল অর্থ হরিণ। তাই বাবা-মা তাঁকে শৈশবে আদর করে গাজ্জালি বলে ডাকতেন। ১০৯১ সালে ইমাম গাজ্জালি বাগদাদের প্রধান শিক্ষাকেন্দ্র নিজামিয়া মাদ্রাসায় যোগদান করেন। সেখানে তিনি অত্যন্ত সম্মানজনক অবস্থান অর্জন করেন। তাঁর নিয়মিত লেকচারগুলোতে জনসমাগম ঘটত উল্লেখ করার মতো। অথচ ১০৯৫ সালে নিজের আধ্যাত্মিকতার সংকট অনুভব করে নিজামিয়া থেকে পদত্যাগ করেন। তারপর দামেস্ক, জেরুজালেম এবং হেজাজ সফরে বেরিয়ে পড়েন। এই দীর্ঘ ভ্রমণকালে তিনি আত্মশুদ্ধির প্রতি গভীরভাবে মনোনিবেশ করেন এবং প্রচলিত ইসলামী ধ্যান-ধারণার নানান দিকগুলো বিশ্লেষণ করতে থাকেন। অবশেষে ১১০৬ সালে তিনি বাগদাদে ফিরে পুনরায় শিক্ষকতা শুরু করেন। আত্মশুদ্ধি ও নিয়তের পরিশুদ্ধির উপায় অনুসন্ধানে তাঁর কর্মকান্ড ও চিন্তাধারা জনগণের ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলেছিল। বাগদাদে অবস্থানকালে তৎকালীন শাসকদের সঙ্গে তাঁর কিছু বিষয়ে বিরোধ দেখা দেয়। শেষ পর্যন্ত তিনি নিজ শহর তুশে ফিরে যান। এই মহামনীষী ১১১১ সাল মোতাবেক ৫০৫ হিজরি সনে নিজ জন্মভূমি তুশ নগরীতে সুস্থ অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। ইতিহাস থেকে জানা যায়, মৃত্যুর দিন ভোর বেলায় তিনি ফজরের নামাজ আদায় করেন। পরে তাঁর ভাইয়ের কাছ থেকে নিয়ে নিজ হাতে কাফনের কাপড় পরিধান করেন। তারপর কেবলার দিকে মুখ করে শুয়ে পড়েন। ইমাম গাজ্জালির মরদেহ ইরানের অমর কবি ফেরদৌসীর সমাধির পাশে সমাহিত করা হয়।

 

ইসলামকে মুক্ত করেন কুপ্রভাব থেকে

নিজের আত্মজীবনী ‘আল মুনকিজ মিন আল-দালাল’ গ্রন্থে গাজ্জালি মানুষের সত্যের পথ নির্ণয়ের প্রক্রিয়া বর্ণনা করেছেন। সে সময় প্রচলিত নানা আদর্শের মধ্যে অন্যতম ছিল গ্রিক দার্শনিক এরিস্টটলের ভাবাদর্শভিত্তিক ন্যায়শাস্ত্র। এমনকি বিখ্যাত মুসলিম মনীষী ইবনে সিনা ও আল ফারাবিও এমন দর্শনের প্রবক্তা ছিলেন। ইমাম গাজ্জালির মতে, এরিস্টটলের দর্শন ও যুক্তির ফলে মানুষ যেসব সিদ্ধান্তে উপনীত হয়, সেগুলো অত্যন্ত ভয়াবহ। অনেক দার্শনিকই সৃষ্টির অবিনশ্বরতা, খোদার অস্তিত্বহীনতা কিংবা তাঁর সর্বজ্ঞানী হওয়া অসম্ভব বলে বিশ্বাস করতে শুরু করে। এমতাবস্থায় ইমাম গাজ্জালি ও প্রকৃত ইসলামে বিশ্বাসী মুসলমানদের কাছে এসব ধ্যানধারণা ছিল স্পষ্টতই কুফরি। ইমাম গাজ্জালি দেখলেন যে, কোনো আলেমই কার্যকরভাবে দার্শনিকদের যুক্তি খন্ডন করতে পারছিলেন না। কেননা এসব দার্শনিকরা ছিলেন যুক্তি ও বিতর্কে বিশেষজ্ঞ। তারা তাদের অবস্থানকে স্পষ্টভাবে ও বোধগম্য যুক্তির সাহায্যে প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়ে বিতর্কিত কিছু উপায় অবলম্বন করছিলেন। ইমাম গাজ্জালি দার্শনিকদের যুক্তি ও পরিভাষা দিয়েই তাদের অবস্থানের অসারতা তুলে ধরেন। দার্শনিকদের যুক্তিকে সেসব আলেমদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করে তিনি সেসব দর্শনের ফাঁকফোকরগুলো দেখিয়ে দেন। এই কাজ করতে গিয়ে তাঁকে দর্শনশাস্ত্র গভীরভাবে অধ্যয়ন করতে হয়েছিল। বিভ্রান্তিতে পড়ার আশঙ্কা থাকায় সর্বসাধারণের জন্য দর্শনশাস্ত্র অধ্যয়নকে তিনি অনাবশ্যক মনে করতেন। তিনি সব সময় তাঁর লেখাগুলোতে প্রচলিত ভ্রান্ত মতবাদের গবেষণার আগে ইসলামের সুদৃঢ় ও সুস্পষ্ট জ্ঞান অর্জনে গুরুত্ব প্রদান করেছেন। আরেকটি বিরাট সমস্যা যা ইমাম গাজ্জালিকে মোকাবিলা করতে হয়েছিল, সেটি হলো ইসমাঈলি শিয়া মতবাদের উপদ্রব। এরিস্টটলের দর্শন, শিয়া মতবাদ ও অন্যান্য মতবাদের দৃষ্টিকোণ থেকে ইসলামের নানা দিক বিশ্লেষণ করার পর ইমাম গাজ্জালি এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে, বিশ্বপ্রকৃতিকে বুঝার একমাত্র কার্যকর পন্থা হলো ইসলামের অনুশীলন যা মহানবী (স.) ও তাঁর অনুসারীরা শিক্ষা দিয়ে গেছেন।

 

গাজ্জালি ও বিজ্ঞান

ইমাম গাজ্জালি (রহ.) চারশর বেশি বই লিখেছেন। তাঁর বইয়ে বিজ্ঞান, ধর্মতত্ত্ব, দর্শন ও সুফিবাদ নিয়ে বিস্তর আলোচনা করেছেন। প্রাচ্যবিদরা ঢালাওভাবে অভিযোগ করেন ইমাম গাজ্জালির দর্শন ও যুক্তি ইসলামের বৈজ্ঞানিক অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করেছে। মূলত বিশদ গবেষণার মাধ্যমে তিনি তৎকালীন বিশ্বে বিজ্ঞানচর্চার অগ্রদূত হিসেবে পরিচিত ইবনে সিনা ও আল ফারাবির মতো বিজ্ঞানীদের দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গিকে ভ্রান্ত প্রতিপন্ন করেছিলেন। তাদের যুক্তি খন্ডন করতে গিয়ে গাজ্জালি বিজ্ঞান ও দর্শনের মধ্যে সুস্পষ্ট পার্থক্য তুলে ধরেন। তাঁর যুক্তি অনুযায়ী, ‘গণিত এবং অন্যান্য বিজ্ঞানশাস্ত্র ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক কিংবা ক্ষতিকর ও পরিত্যাজ্য নয়। তবে শিক্ষার্থীদের উচিত সতর্কতার সঙ্গে জ্ঞান অর্জন করা এবং দর্শন ও অন্যান্য স্পর্শকাতর বিষয়গুলোর ব্যাপারে বিজ্ঞানীরা যেসব বৈজ্ঞানিক ধারণা দিয়েছেন সেসব অন্ধভাবে বিশ্বাস না করা।’ অনেকে ভাবতে পারেন, বিজ্ঞানীদের সমস্ত আবিষ্কার ও উদ্ভাবন প্রচলিত ধ্যান-ধারণা বিরোধী। তাঁর ভাষ্য হলো, ‘কেউ যদি ধারণা করে বসে যে, গণিত ও বিজ্ঞানকে প্রত্যাখ্যান করেই ইসলামের পক্ষে থাকা যায় তবে তা হবে মস্ত বড় অপরাধ। কেননা ইসলামী আইন এসব বিষয়কে প্রত্যাখ্যান কিংবা সত্যায়ন করেনি এবং ধর্মীয় বিষয়ের অন্তর্ভুক্তও করেনি। শিক্ষার্থীদের তিনি বলেন, গণিত ও বিজ্ঞানে অবদানের কারণেই বিজ্ঞানীদের দার্শনিক ধ্যান-ধারণাগুলোকেও পুরোপুরি গ্রহণ না করতে। তাঁর উদ্দেশ্য ছিল তাত্ত্বিক দর্শন থেকে পৃথক করে বৈজ্ঞানিক কর্মকা-কে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সুরক্ষা করে যাওয়া। এটি না হলে বিজ্ঞান নিজেই দর্শনের মতো অনুমান ও যুক্তিনির্ভর কিন্তু কোথাও প্রয়োগ হয়নি এমন একটি ক্ষেত্রের সঙ্গে মিশ্রিত হয়ে যেত।

 

ছিলেন বুজুর্গ ব্যক্তি

ফার্সিভাষী পরিবারের উত্তরসূরি হয়েও আরবি ভাষাতেও তিনি ছিলেন সাবলীল এবং অন্যান্য মুসলিম মনীষীদের মতো আরবি ভাষাতেই লেখালেখি করেছেন। ইসলামের মৌলিক জ্ঞান ও ইসলামী আইনে তিনি অল্প বয়সেই ব্যুৎপত্তি লাভ করেন। শাফেয়ি মাজহাবের প্রখ্যাত আলেম আল জুয়াইনি ছিলেন তাঁর অন্যতম শিক্ষক। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শেষ করার পর তিনি সেলজুক সাম্রাজ্যের অধীনে মুসলিম বিশ্বে আধুনিক শিক্ষাকেন্দ্র প্রতিষ্ঠাসংক্রান্ত কর্মকান্ডের জন্য সুপরিচিত নিজামুল মুলক শাসিত ইস্পাহান প্রদেশের আদালতে যোগদান করেন। জ্ঞানচর্চায় ইমাম গাজ্জালি (রহ.) তীক্ষ মেধা ও অসাধারণ প্রতিভার পরিচয় দিয়ে শিক্ষকদের কাছে বিশেষ সম্মান পেতেন। সে সময় ছাত্রদের পাঠ্য বিষয়ে শিক্ষকদের দেওয়া ব্যাখ্যা ও বক্তব্য হুবহু লিপিবদ্ধ করতে বাধ্য করা হতো। লিখিত এই নোটগুলাকে ‘তালিকাত’ বলা হতো। এভাবে ইমাম গাজ্জালি (রহ.) এর কাছে তালিকাতের এক বিরাট ভান্ডার তৈরি হয়েছিল। প্রাথমিক লেখাপড়া করেন তুশ শহরে। শিক্ষক ছিলেন ইমাম রাদাখানি এবং পরে চলে যান জুরান শহরে। সেখানে শিক্ষক ছিলেন হজরত ইমাম আবু নসর ইসমাঈল (রহ.)। তৎকালীন যুগের শ্রেষ্ঠতম ধর্মতত্ত্ববিদ আলেম ইমামুল হারামাইন আল জুয়াইনি, আল্লামা আবু হামিদ আসকারায়েনি, আল্লামা আবু মুহাম্মদ যোবায়নি প্রমুখ মহাজ্ঞানী ছিলেন তাঁর শিক্ষক। প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের সব দার্শনিকদের মতবাদও তিনি অত্যন্ত মনোযোগের সঙ্গে পাঠ করে নিজেকে সেসব বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হন।

 

তাঁর কাছে ঋণী থাকবে মুসলিম সমাজ

মুসলিম বিশ্ব আজীবন ইমাম গাজ্জালি (রহ) এর কাছে ঋণী  থাকবে তাঁর অসামান্য অবদানের জন্য। ইতিহাস প্রমাণ দেয়,  সেলজুক বংশীয় তুর্কীরা যখন ইসলাম গ্রহণ করেন এবং রাজনৈতিক ক্ষমতা লাভ করেন তখন থেকে ইসলামী স্বভাব-চরিত্র ও মূল্যবোধে বিরাট ইতিবাচক পরিবর্তন সাধিত হয়। সেলজুক সুলতানদের যুগে মুসলমানদের বিদ্যার্জন স্পৃহা বেড়ে যায়। মুসলিমরা তখনকার ইহুদি, খ্রিস্টান ও পারসিকদের প্রচলিত জ্ঞানার্জন করার পর প্রাচীন গ্রিক দর্শন, মিসরীয় ও ভারতীয় জ্ঞান সংগ্রহ করেন। এসবের মধ্যে ছিল জ্যোতিষশাস্ত্র, জড়বাদ,  নাস্তিকতা ইত্যাদি। তবে এসব মতবাদের প্রসার মুসলমান সমাজে বহু মতানৈক্য সৃষ্টি করে। অত্যধিক পরিমাণে পার্থিব জড়বাদের প্রভাবে ধর্ম জ্ঞানের ওপর বিরাট নেতিবাচক প্রভাব পড়তে থাকে। অপরদিকে প্রাচীন গ্রিক দর্শনের প্রভাবেও ইসলামে নানা বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়। ইমাম গাজ্জালি (রহ.) এই সমস্যা থেকে সমাজকে রক্ষা করার দায়িত্ব নেন। অতুলনীয় প্রতিভা ও নিপুণতার সঙ্গে তিনি এই বিভ্রান্তিকর পরিবেশ থেকে মুসলিম সমাজকে রক্ষা করতে সক্ষম হন। তথাকথিত জাতীয়তাবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতা এবং ইসলামের নামে সন্ত্রাসী কার্যকলাপসহ যাবতীয় ইসলামবিরোধী মতাদর্শ থেকে সমাজকে মুক্ত করতে ইমাম গাজ্জালি (রহ.) বুুদ্ধিবৃত্তিক জ্ঞান এবং দার্শনিক চিন্তা-ভাবনার প্রয়োগ ঘটান।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন