শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুন, ২০২১

দৃষ্টিনন্দন ইসলামিক স্থাপনা

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দৃষ্টিনন্দন ইসলামিক স্থাপনা

৫৬০ মডেল মসজিদের বিরল দৃষ্টান্ত

পৃথিবীর ইতিহাসে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় একসঙ্গে ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার ঘটনা বিরল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে আমাদের দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে মোট ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন করছেন। এর মধ্যে চলতি মুজিববর্ষে ১০০টি মসজিদ উদ্বোধন করা হবে। প্রথম কিস্তি হিসেবে গতকাল ৫০টি দৃষ্টিনন্দন মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। সব মসজিদ তৈরি হলে ৪ লাখ ৪০ হাজার ৪৪০ জন পুরুষ এবং ৩১ হাজার ৪০০ নারী একসঙ্গে নামাজ আদায়ের সুযোগ পাবেন। এসব মসজিদের লাইব্রেরিতে ৩৪ হাজার পাঠক বসে বই পড়তে পারবেন। একসঙ্গে গবেষণার সুযোগ পাবেন ৬ হাজার ৮০০ জন। দৈনিক ৫৬ হাজার মুসল্লি দাওয়াতি কার্যক্রম, প্রতিবছর ১৪ হাজার শিক্ষার্থীর হেফজ পড়া, ১৬ হাজার ৮০০ শিক্ষার্থীর প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা, ২ হাজার ২৪০ জন অতিথির আবাসনের সুবিধা থাকবে। ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বঙ্গবন্ধুকন্যা ২০১৪ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে ইসলামী মূল্যবোধের উন্নয়ন এবং ইসলামী সংস্কৃতি বিকাশের উদ্দেশ্যে প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সেই প্রতিশ্রুতি আজ বাস্তবায়নের দ্বারপ্রান্তে। বাংলাদেশ তথা বিশ্বের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো সরকার একসঙ্গে ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ করছে। মসজিদগুলোতে আরও থাকছে নারী ও পুরুষের জন্য অজু-নামাজের পৃথক কক্ষ, ইমাম প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, হেফজখানা, গণশিক্ষা কেন্দ্র, গবেষণা কেন্দ্র, পাঠাগার, মৃতদেহ গোসলের ব্যবস্থা, জানাজার ব্যবস্থা, হজযাত্রীদের নিবন্ধন, অটিজম কর্নার ও ই-কর্নার। ইমাম-মুয়াজ্জিনের আবাসনসহ  কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য রয়েছে অফিসের ব্যবস্থা ।

 

বিশালাকার সেলিমিয়ে মসজিদ

সেলিমিয়ে মসজিদ, তুরস্ক

মুসলিম বিশ্বে অটোমান সাম্রাজ্যের অন্যতম সেরা স্থাপনা সেলিমিয়ে মসজিদ। অসম্ভব দৃষ্টিনন্দন এই মসজিদটি আকারে বিশাল। এই মসজিদটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিবেচনা করে একে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ঘোষণা করেছে ২০১১ সালে। দেশ-বিদেশ থেকে বহু মুসলিম পর্যটক আসেন এই মসজিদে নামাজ পড়তে। এই মসজিদটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১৫৬৮ সালে এবং শেষ হয় ১৫৭৫ সালে। এর নির্মাণ কাজ পরিচালনা করেন মিমার সিনান। তিনি ছিলেন প্রধান উসমানীয় স্থপতি এবং সুলতান প্রথম সুলেইমান, দ্বিতীয় সেলিম এবং তৃতীয় মুরাদের বেসামরিক প্রকৌশলী। তাঁর আরও সব দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্যশিল্পের মধ্যে এটি অন্যতম। বিবেচনা করা হয়, এটি সে সময়ের তৈরি মাস্টার পিস হিসেবে। এটি এখনো দাঁড়িয়ে  আছে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে।

 

৫০ হিজরিতে কাইরুয়ান নগরীতে প্রতিষ্ঠা

কাইরুয়ান জামে মসজিদ, তিউনিশিয়া

কাইরুয়ান জামে মসজিদ তিউনিশিয়ার কাইরুয়ান নগরের বেশ পুরনো ও ঐতিহ্যবাহী একটি মসজিদ। ৫০ হিজরি সালে নির্মিত হয় এ মসজিদ। এ হিসেবে মসজিদটি প্রায় দেড় হাজার বছরের পুরনো। আফ্রিকা মহাদেশের এ প্রাচীন মসজিদটি স্থাপন করেন হজরত উকবা বিন নাফি। তাই মসজিদটি উকবা মসজিদ নামেও ব্যাপক পরিচিত। মসজিদের বিস্তৃতি প্রায় ৯ হাজার বর্গমিটার এলাকাজুড়ে এবং এটি মুসলিম বিশ্বের প্রাচীনতম মসজিদ হিসেবে পরিচিত। পরবর্তীকালে অন্যান্য মসজিদের মডেল হিসেবে গণ্য হয়। কাইরুয়ান জামে মসজিদ উত্তর আফ্রিকার বৃহৎ ঐতিহাসিক স্থাপনার মধ্যেও অন্যতম। মসজিদটির পরিসীমা প্রায় ৪০৫ মিটার বা ১৩২৮ ফিট।  কাইরুয়ান নগরীতে প্রতিষ্ঠিত বলে এর নামকরণ হয় কাইরুয়ান জামে মসজিদ।

 

মহিমান্বিত সময়কালে সূচনা

আলহাম্বরা, স্পেন

এটি একটি বিখ্যাত প্রাসাদ এবং দুর্গ। প্রাসাদটি স্পেনের আন্দালুসিয়ার গ্রানাডায় অবস্থিত। ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে আন্দালুসিয়ার গ্রানাডায় আমিরাতের মরিশ শাসকরা এ প্রাসাদ নির্মাণ করেছিলেন। প্রাসাদটি গ্রানাডা শহরের দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তের আসসাবিকা পাহাড়ের ওপরে অবস্থিত। আলহাম্বরা প্রাসাদটি নাসরি রাজবংশের শাসনকালে তৈরি করা হয়েছিল; যা বাসস্থান এবং রাজদরবার হিসেবে ব্যবহার করা হতো। স্পেনে মুসলিম ঐতিহ্যের যে স্থাপনাগুলো এখনো রয়েছে তার মধ্যে এ প্রাসাদ অন্যতম। সে সময়ে মুসলমানদের কাজগুলোর মধ্যেও এটি অনন্য। দুর্গটি নবম শতাব্দীতে শহরাঞ্চলের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছিল।  সে সময় এটি একটি সামরিক দুর্গ হয়ে উঠেছিল।

 

নীল আকাশ আর মহাসাগরের কোলে

বাদশাহ দ্বিতীয় হাসান মসজিদ, মরক্কো

সমুদ্রের নীল ঢেউয়ে ভাসমান মসজিদের মিনার আর নামাজ আদায়রত মুসল্লিদের দেখে বিস্মিত হতে চাইলে যেতে হবে মরক্কো। বাদশাহ দ্বিতীয় হাসান এ মসজিদটি তৈরি করেছেন কাসাব্লাঙ্কা শহরে। এর নকশা তৈরি করেছিলেন বাদশাহ হাসানের ফরাসি স্থপতি মিশেল পিনচিউ। মসজিদটির তিন ভাগের এক ভাগ আটলান্টিক মহাসাগরের ওপর অবস্থিত। দূরের কোনো জাহাজ থেকে দেখলে মনে হয়, ঢেউয়ের বুকে মসজিদটি দুলছে। এখানে প্রায় ১ লাখ মানুষ একসঙ্গে নামাজ পড়তে পারেন। এর মিনারের উচ্চতা ২০০ মিটার। আর মেঝে থেকে ছাদের উচ্চতা ৬৫ মিটার। মসজিদের ছাদটি প্রতি তিন মিনিট পরপর যান্ত্রিকভাবে খুলে যায়। ফলে মসজিদের ভিতরে প্রাকৃতিক আলো ও সমুদ্রের খোলা বাতাস প্রবেশ করতে পারে। ২২.২৪ একর জায়গার ওপর  অবস্থিত মসজিদটি।

 

শিরাজ শহরের নাসির-উল-মুলক মসজিদ

গোলাপি মসজিদ, ইরান

ইরানের শিরাজ শহরে নির্মিত অপূর্ব নাসির-উল-মুলক মসজিদটি নানা কারণে বিখ্যাত। নাসির-উল-মুলক মসজিদকে অনেকে গোলাপি মসজিদ নামেও ডেকে থাকেন। এটি ইরানের শিরাজ শহরের একটি ঐতিহ্যবাহী মসজিদ। মসজিদটি কাজার শাসনামলে তৈরি হয়েছিল। মসজিদটির সম্মুখভাগে বিস্তৃত রঙিন কাচ সংযুক্ত করা হয় যা বাইরে থেকে আলোর ঝলকানি দেয়। এতে নানা ঐতিহ্যবাহী উপাদানও যুক্ত করা হয়। পঞ্জ কোসে (পঞ্চ খিলানাকৃতি) নকশাও বিদ্যমান। এর অভ্যন্তরীণ নকশায় প্রচুর সংখ্যক গোলাপি রঙের টালি ব্যবহারের কারণে এটিকে ‘গোলাপি মসজিদ’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। সম্পূর্ণ মসজিদটি অনেক রঙিন কাচ দিয়ে আলোকসজ্জা করা হয়েছে; যা রাতের বেলা অন্য রকম এক পরিবেশ সৃষ্টি করে। বর্তমানে নাসির-উল-মুলকের এনডাউমেন্ট ফাউন্ডেশন মসজিদটির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পালন করছে। ধারণা করা হয়, ১৮৭৬ থেকে ১৮৮৮ সালের মধ্যে মির্জা হাসান আলীর (নাসির-উল-মুলক)  আদেশে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়।

 

ইসলামিক স্থাপত্য কৌশলে অনন্য

বুর্জ আল আরব, দুবাই

অন্যতম দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা বুর্জ আল আরব। নামের অর্থ আরবের সম্মান। স্থলভাগ থেকে ২৮০ মিটার দূরে এর অবস্থান। বিশ্বের একমাত্র সেভেন স্টার বিলাসবহুল হোটেল দুবাইয়ের এই বুর্জ আল আরব। তবে হোটেল হলেও এই স্থাপনার নকশা করা হয় ইসলামিক কালচার এবং নকশা থেকে। এটির নকশা করেন খুয়ান শিও। তার প্রতিষ্ঠানের নাম কেসিএ ইন্টারন্যাশনাল। দুবাইয়ের সঙ্গে যুক্ত একটি ছোট্ট কৃত্রিম দ্বীপের ওপর নির্মিত বুর্জ আল আরব। এর সাজসজ্জা অত্যাধুনিক ইসলামিক স্থাপত্যের নিদর্শন। সেখানে এর অভ্যন্তরের অতিথিরা বিলাসবহুল রাজকীয় অন্দরসজ্জা উপভোগ করেন। হোটেলটির ভিতরে পা রাখলেই চোখ ধাঁধিয়ে যায় সোনার ছটায়। অন্দরসজ্জা, ঝাড়বাতি থেকে আসবাবপত্র- সব কিছুতেই খাঁটি সোনার উপস্থিতি। হোটেলের সাজসজ্জার মধ্যে ২২ হাজার বর্গফুটেরও বেশি জায়গাজুড়ে সোনার হাজিরা। আয়নার ফ্রেম থেকে টেলিভিশনের বর্ডার- সব কিছুর মুখ ঢেকেছে ২৪ ক্যারেট সোনার প্রলেপে। ফ্লোরগুলো ৩০ ধরনের পাথর ও মার্বেলে ঢাকা। এর রয়্যাল স্যুটগুলো তৈরি হয়েছে ফ্লোরজুড়ে। 

 

অপূর্ব দৃষ্টিনন্দন শেখ জায়েদ মসজিদ

শেখ জায়েদ মসজিদ, আবুধাবি

ধর্মীয় উপাসনালয়ও যে দর্শনীয় স্থান হতে পারে তার নজির স্থাপন করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির রাজধানী আবুধাবিতে নির্মিত শেখ জায়েদ গ্র্যান্ড মসজিদ দেখতে পর্যটকদের উপচেপড়া ভিড় দেখলেই তা বোঝা যায়। এত সুন্দর মসজিদ দেখলে প্রাণ জুড়িয়ে যায়। এটি পৃথিবীর অষ্টম বৃহত্তম সুন্দর মসজিদ। আরব আমিরাতের প্রয়াত রাষ্ট্রপ্রধান শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ানের নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়। মসজিদটি আরব আমিরাতের সবচেয়ে বড় মসজিদ। এমনকি ৩৮টি প্রখ্যাত ঠিকাদারি কোম্পানির ৩ হাজার দক্ষ কর্মী এ মসজিদটি নির্মাণ করেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ অনেক দেশের কাঁচামাল দিয়ে নির্মাণ করা হয় এ মসজিদ।

 

মিনার ও গম্বুজ সিসা দ্বারা আচ্ছাদিত

নীল মসজিদ, ইস্তাম্বুল

ইস্তাম্বুলের বিখ্যাত ও নয়নাভিরাম বসফরাস প্রণালির তীর ঘেঁষে মুসলিম ঐতিহ্যের নিদর্শন নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে ‘সুলতান আহমেদ মসজিদ’। ১৯৩৪ সালে ‘হাজিয়া সুফিয়া’-কে মিউজিয়ামে রূপান্তরিত করা হয়। মসজিদের ভিতরে ঢুকলে মনে হবে সমুদ্র জলরাশির রঙে রাঙানো। ভিতরের দেয়াল নীল রঙের টাইলস দিয়ে সাজানো হয়েছে। বাইরে থেকে এই নীল রঙের ঝিলিক দেখে অনেকেই একে বলেন ‘ব্লু মস্ক’ বা নীল মসজিদ। এর মিনার ও গম্বুজগুলো সিসা দ্বারা আচ্ছাদিত এবং মিনারের ওপরে সোনার প্রলেপযুক্ত তামার তৈরি ইস্পাত ব্যবহার করা হয়েছে। মসজিদটির দৈর্ঘ্য ২৪০ ফুট, প্রস্থ ২১৩ ফুট। ১০ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারেন এখানে। ১৬০৯ থেকে ১৬১৬ সালের মধ্যে উসমানীয় সুলতান আহমেদ বখতি এই মসজিদ নির্মাণ করেন।

 

১২ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করেন

মস্ক অব রোম

মস্ক অব রোম বা মস্চেয়া ডি রোমা হলো ইতালির বৃহত্তম মসজিদ। এটি ইউরোপেরও বৃহত্তম মসজিদ হিসেবে স্বীকৃত। আফগানিস্তানের রাজপুত্র মুহাম্মদ হাসান ও তাঁর স্ত্রী রাজিয়া বেগম এই মসজিদ নির্মাণের উদ্যোগ নেন। এটি নির্মাণে সৌদি আরবের যুবরাজ ফয়সাল অর্থায়ন করেন। এটির আয়তন ৩ হাজার বর্গমিটার। এই মসজিদের ভিতর একত্রে ১২ হাজার মুসল্লি নামাজ পড়তে পারেন। ১৯৮৪ সালে মসজিদটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। উদ্বোধন করেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী স্যান্ড্রো পার্টিনি। মসজিদটি তৈরিতে ১০ বছর সময় লাগে। ১৯৯৪ সালে এর নির্মাণ কাজ শেষ হয়। মসজিদটির নকশা ও পরিচালনা করেছিলেন স্থপতি ভিট্টোরিও গিগলিওটি স্যামি মোসাভি।

 

কাশেমি বাথ হাউস নামেও পরিচিত

সুলতান আমির বাথ হাউস

ইরানে ১৬০০ শতকে নির্মিত হয় সুলতান আমির বাথ হাউস। অনেকে একে কাশেমি বাথ হাউস বলেই সম্বোধন করে থাকেন। এত সুন্দর আর চমৎকার ঐতিহাসিক স্থাপনাটি দেখতে প্রতি বছর বহু পর্যটক এসে ভিড় জমান এখানে। ১৭৭৮ সালে এক ভয়াবহ ভূমিকম্পে মসজিদটির মূল স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপর আবার মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। প্রায় ১ হাজার স্কয়ার মিটার আয়তনের এই সুলতান আমির বাথ হাউসটি বিশ্বের অন্যতম একটি  স্থাপনা হিসেবে স্বীকৃত। সে সময় এখানে গরম পানিতে গোসলের একটা ব্যবস্থা ছিল। এর ছাদে অনেক দৃষ্টিনন্দন গম্বুজ করা  হয়। এই স্থাপনাটির আরও একটা অংশ হলো ‘সারিবিনেহ’ যার  অর্থ জামা  পরিবর্তনের কক্ষ।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা