শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুন, ২০২১

দৃষ্টিনন্দন ইসলামিক স্থাপনা

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দৃষ্টিনন্দন ইসলামিক স্থাপনা

৫৬০ মডেল মসজিদের বিরল দৃষ্টান্ত

পৃথিবীর ইতিহাসে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় একসঙ্গে ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার ঘটনা বিরল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে আমাদের দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে মোট ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন করছেন। এর মধ্যে চলতি মুজিববর্ষে ১০০টি মসজিদ উদ্বোধন করা হবে। প্রথম কিস্তি হিসেবে গতকাল ৫০টি দৃষ্টিনন্দন মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। সব মসজিদ তৈরি হলে ৪ লাখ ৪০ হাজার ৪৪০ জন পুরুষ এবং ৩১ হাজার ৪০০ নারী একসঙ্গে নামাজ আদায়ের সুযোগ পাবেন। এসব মসজিদের লাইব্রেরিতে ৩৪ হাজার পাঠক বসে বই পড়তে পারবেন। একসঙ্গে গবেষণার সুযোগ পাবেন ৬ হাজার ৮০০ জন। দৈনিক ৫৬ হাজার মুসল্লি দাওয়াতি কার্যক্রম, প্রতিবছর ১৪ হাজার শিক্ষার্থীর হেফজ পড়া, ১৬ হাজার ৮০০ শিক্ষার্থীর প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা, ২ হাজার ২৪০ জন অতিথির আবাসনের সুবিধা থাকবে। ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বঙ্গবন্ধুকন্যা ২০১৪ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে ইসলামী মূল্যবোধের উন্নয়ন এবং ইসলামী সংস্কৃতি বিকাশের উদ্দেশ্যে প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সেই প্রতিশ্রুতি আজ বাস্তবায়নের দ্বারপ্রান্তে। বাংলাদেশ তথা বিশ্বের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো সরকার একসঙ্গে ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ করছে। মসজিদগুলোতে আরও থাকছে নারী ও পুরুষের জন্য অজু-নামাজের পৃথক কক্ষ, ইমাম প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, হেফজখানা, গণশিক্ষা কেন্দ্র, গবেষণা কেন্দ্র, পাঠাগার, মৃতদেহ গোসলের ব্যবস্থা, জানাজার ব্যবস্থা, হজযাত্রীদের নিবন্ধন, অটিজম কর্নার ও ই-কর্নার। ইমাম-মুয়াজ্জিনের আবাসনসহ  কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য রয়েছে অফিসের ব্যবস্থা ।

 

বিশালাকার সেলিমিয়ে মসজিদ

সেলিমিয়ে মসজিদ, তুরস্ক

মুসলিম বিশ্বে অটোমান সাম্রাজ্যের অন্যতম সেরা স্থাপনা সেলিমিয়ে মসজিদ। অসম্ভব দৃষ্টিনন্দন এই মসজিদটি আকারে বিশাল। এই মসজিদটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিবেচনা করে একে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ঘোষণা করেছে ২০১১ সালে। দেশ-বিদেশ থেকে বহু মুসলিম পর্যটক আসেন এই মসজিদে নামাজ পড়তে। এই মসজিদটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১৫৬৮ সালে এবং শেষ হয় ১৫৭৫ সালে। এর নির্মাণ কাজ পরিচালনা করেন মিমার সিনান। তিনি ছিলেন প্রধান উসমানীয় স্থপতি এবং সুলতান প্রথম সুলেইমান, দ্বিতীয় সেলিম এবং তৃতীয় মুরাদের বেসামরিক প্রকৌশলী। তাঁর আরও সব দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্যশিল্পের মধ্যে এটি অন্যতম। বিবেচনা করা হয়, এটি সে সময়ের তৈরি মাস্টার পিস হিসেবে। এটি এখনো দাঁড়িয়ে  আছে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে।

 

৫০ হিজরিতে কাইরুয়ান নগরীতে প্রতিষ্ঠা

কাইরুয়ান জামে মসজিদ, তিউনিশিয়া

কাইরুয়ান জামে মসজিদ তিউনিশিয়ার কাইরুয়ান নগরের বেশ পুরনো ও ঐতিহ্যবাহী একটি মসজিদ। ৫০ হিজরি সালে নির্মিত হয় এ মসজিদ। এ হিসেবে মসজিদটি প্রায় দেড় হাজার বছরের পুরনো। আফ্রিকা মহাদেশের এ প্রাচীন মসজিদটি স্থাপন করেন হজরত উকবা বিন নাফি। তাই মসজিদটি উকবা মসজিদ নামেও ব্যাপক পরিচিত। মসজিদের বিস্তৃতি প্রায় ৯ হাজার বর্গমিটার এলাকাজুড়ে এবং এটি মুসলিম বিশ্বের প্রাচীনতম মসজিদ হিসেবে পরিচিত। পরবর্তীকালে অন্যান্য মসজিদের মডেল হিসেবে গণ্য হয়। কাইরুয়ান জামে মসজিদ উত্তর আফ্রিকার বৃহৎ ঐতিহাসিক স্থাপনার মধ্যেও অন্যতম। মসজিদটির পরিসীমা প্রায় ৪০৫ মিটার বা ১৩২৮ ফিট।  কাইরুয়ান নগরীতে প্রতিষ্ঠিত বলে এর নামকরণ হয় কাইরুয়ান জামে মসজিদ।

 

মহিমান্বিত সময়কালে সূচনা

আলহাম্বরা, স্পেন

এটি একটি বিখ্যাত প্রাসাদ এবং দুর্গ। প্রাসাদটি স্পেনের আন্দালুসিয়ার গ্রানাডায় অবস্থিত। ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে আন্দালুসিয়ার গ্রানাডায় আমিরাতের মরিশ শাসকরা এ প্রাসাদ নির্মাণ করেছিলেন। প্রাসাদটি গ্রানাডা শহরের দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তের আসসাবিকা পাহাড়ের ওপরে অবস্থিত। আলহাম্বরা প্রাসাদটি নাসরি রাজবংশের শাসনকালে তৈরি করা হয়েছিল; যা বাসস্থান এবং রাজদরবার হিসেবে ব্যবহার করা হতো। স্পেনে মুসলিম ঐতিহ্যের যে স্থাপনাগুলো এখনো রয়েছে তার মধ্যে এ প্রাসাদ অন্যতম। সে সময়ে মুসলমানদের কাজগুলোর মধ্যেও এটি অনন্য। দুর্গটি নবম শতাব্দীতে শহরাঞ্চলের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছিল।  সে সময় এটি একটি সামরিক দুর্গ হয়ে উঠেছিল।

 

নীল আকাশ আর মহাসাগরের কোলে

বাদশাহ দ্বিতীয় হাসান মসজিদ, মরক্কো

সমুদ্রের নীল ঢেউয়ে ভাসমান মসজিদের মিনার আর নামাজ আদায়রত মুসল্লিদের দেখে বিস্মিত হতে চাইলে যেতে হবে মরক্কো। বাদশাহ দ্বিতীয় হাসান এ মসজিদটি তৈরি করেছেন কাসাব্লাঙ্কা শহরে। এর নকশা তৈরি করেছিলেন বাদশাহ হাসানের ফরাসি স্থপতি মিশেল পিনচিউ। মসজিদটির তিন ভাগের এক ভাগ আটলান্টিক মহাসাগরের ওপর অবস্থিত। দূরের কোনো জাহাজ থেকে দেখলে মনে হয়, ঢেউয়ের বুকে মসজিদটি দুলছে। এখানে প্রায় ১ লাখ মানুষ একসঙ্গে নামাজ পড়তে পারেন। এর মিনারের উচ্চতা ২০০ মিটার। আর মেঝে থেকে ছাদের উচ্চতা ৬৫ মিটার। মসজিদের ছাদটি প্রতি তিন মিনিট পরপর যান্ত্রিকভাবে খুলে যায়। ফলে মসজিদের ভিতরে প্রাকৃতিক আলো ও সমুদ্রের খোলা বাতাস প্রবেশ করতে পারে। ২২.২৪ একর জায়গার ওপর  অবস্থিত মসজিদটি।

 

শিরাজ শহরের নাসির-উল-মুলক মসজিদ

গোলাপি মসজিদ, ইরান

ইরানের শিরাজ শহরে নির্মিত অপূর্ব নাসির-উল-মুলক মসজিদটি নানা কারণে বিখ্যাত। নাসির-উল-মুলক মসজিদকে অনেকে গোলাপি মসজিদ নামেও ডেকে থাকেন। এটি ইরানের শিরাজ শহরের একটি ঐতিহ্যবাহী মসজিদ। মসজিদটি কাজার শাসনামলে তৈরি হয়েছিল। মসজিদটির সম্মুখভাগে বিস্তৃত রঙিন কাচ সংযুক্ত করা হয় যা বাইরে থেকে আলোর ঝলকানি দেয়। এতে নানা ঐতিহ্যবাহী উপাদানও যুক্ত করা হয়। পঞ্জ কোসে (পঞ্চ খিলানাকৃতি) নকশাও বিদ্যমান। এর অভ্যন্তরীণ নকশায় প্রচুর সংখ্যক গোলাপি রঙের টালি ব্যবহারের কারণে এটিকে ‘গোলাপি মসজিদ’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। সম্পূর্ণ মসজিদটি অনেক রঙিন কাচ দিয়ে আলোকসজ্জা করা হয়েছে; যা রাতের বেলা অন্য রকম এক পরিবেশ সৃষ্টি করে। বর্তমানে নাসির-উল-মুলকের এনডাউমেন্ট ফাউন্ডেশন মসজিদটির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পালন করছে। ধারণা করা হয়, ১৮৭৬ থেকে ১৮৮৮ সালের মধ্যে মির্জা হাসান আলীর (নাসির-উল-মুলক)  আদেশে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়।

 

ইসলামিক স্থাপত্য কৌশলে অনন্য

বুর্জ আল আরব, দুবাই

অন্যতম দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা বুর্জ আল আরব। নামের অর্থ আরবের সম্মান। স্থলভাগ থেকে ২৮০ মিটার দূরে এর অবস্থান। বিশ্বের একমাত্র সেভেন স্টার বিলাসবহুল হোটেল দুবাইয়ের এই বুর্জ আল আরব। তবে হোটেল হলেও এই স্থাপনার নকশা করা হয় ইসলামিক কালচার এবং নকশা থেকে। এটির নকশা করেন খুয়ান শিও। তার প্রতিষ্ঠানের নাম কেসিএ ইন্টারন্যাশনাল। দুবাইয়ের সঙ্গে যুক্ত একটি ছোট্ট কৃত্রিম দ্বীপের ওপর নির্মিত বুর্জ আল আরব। এর সাজসজ্জা অত্যাধুনিক ইসলামিক স্থাপত্যের নিদর্শন। সেখানে এর অভ্যন্তরের অতিথিরা বিলাসবহুল রাজকীয় অন্দরসজ্জা উপভোগ করেন। হোটেলটির ভিতরে পা রাখলেই চোখ ধাঁধিয়ে যায় সোনার ছটায়। অন্দরসজ্জা, ঝাড়বাতি থেকে আসবাবপত্র- সব কিছুতেই খাঁটি সোনার উপস্থিতি। হোটেলের সাজসজ্জার মধ্যে ২২ হাজার বর্গফুটেরও বেশি জায়গাজুড়ে সোনার হাজিরা। আয়নার ফ্রেম থেকে টেলিভিশনের বর্ডার- সব কিছুর মুখ ঢেকেছে ২৪ ক্যারেট সোনার প্রলেপে। ফ্লোরগুলো ৩০ ধরনের পাথর ও মার্বেলে ঢাকা। এর রয়্যাল স্যুটগুলো তৈরি হয়েছে ফ্লোরজুড়ে। 

 

অপূর্ব দৃষ্টিনন্দন শেখ জায়েদ মসজিদ

শেখ জায়েদ মসজিদ, আবুধাবি

ধর্মীয় উপাসনালয়ও যে দর্শনীয় স্থান হতে পারে তার নজির স্থাপন করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির রাজধানী আবুধাবিতে নির্মিত শেখ জায়েদ গ্র্যান্ড মসজিদ দেখতে পর্যটকদের উপচেপড়া ভিড় দেখলেই তা বোঝা যায়। এত সুন্দর মসজিদ দেখলে প্রাণ জুড়িয়ে যায়। এটি পৃথিবীর অষ্টম বৃহত্তম সুন্দর মসজিদ। আরব আমিরাতের প্রয়াত রাষ্ট্রপ্রধান শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ানের নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়। মসজিদটি আরব আমিরাতের সবচেয়ে বড় মসজিদ। এমনকি ৩৮টি প্রখ্যাত ঠিকাদারি কোম্পানির ৩ হাজার দক্ষ কর্মী এ মসজিদটি নির্মাণ করেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ অনেক দেশের কাঁচামাল দিয়ে নির্মাণ করা হয় এ মসজিদ।

 

মিনার ও গম্বুজ সিসা দ্বারা আচ্ছাদিত

নীল মসজিদ, ইস্তাম্বুল

ইস্তাম্বুলের বিখ্যাত ও নয়নাভিরাম বসফরাস প্রণালির তীর ঘেঁষে মুসলিম ঐতিহ্যের নিদর্শন নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে ‘সুলতান আহমেদ মসজিদ’। ১৯৩৪ সালে ‘হাজিয়া সুফিয়া’-কে মিউজিয়ামে রূপান্তরিত করা হয়। মসজিদের ভিতরে ঢুকলে মনে হবে সমুদ্র জলরাশির রঙে রাঙানো। ভিতরের দেয়াল নীল রঙের টাইলস দিয়ে সাজানো হয়েছে। বাইরে থেকে এই নীল রঙের ঝিলিক দেখে অনেকেই একে বলেন ‘ব্লু মস্ক’ বা নীল মসজিদ। এর মিনার ও গম্বুজগুলো সিসা দ্বারা আচ্ছাদিত এবং মিনারের ওপরে সোনার প্রলেপযুক্ত তামার তৈরি ইস্পাত ব্যবহার করা হয়েছে। মসজিদটির দৈর্ঘ্য ২৪০ ফুট, প্রস্থ ২১৩ ফুট। ১০ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারেন এখানে। ১৬০৯ থেকে ১৬১৬ সালের মধ্যে উসমানীয় সুলতান আহমেদ বখতি এই মসজিদ নির্মাণ করেন।

 

১২ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করেন

মস্ক অব রোম

মস্ক অব রোম বা মস্চেয়া ডি রোমা হলো ইতালির বৃহত্তম মসজিদ। এটি ইউরোপেরও বৃহত্তম মসজিদ হিসেবে স্বীকৃত। আফগানিস্তানের রাজপুত্র মুহাম্মদ হাসান ও তাঁর স্ত্রী রাজিয়া বেগম এই মসজিদ নির্মাণের উদ্যোগ নেন। এটি নির্মাণে সৌদি আরবের যুবরাজ ফয়সাল অর্থায়ন করেন। এটির আয়তন ৩ হাজার বর্গমিটার। এই মসজিদের ভিতর একত্রে ১২ হাজার মুসল্লি নামাজ পড়তে পারেন। ১৯৮৪ সালে মসজিদটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। উদ্বোধন করেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী স্যান্ড্রো পার্টিনি। মসজিদটি তৈরিতে ১০ বছর সময় লাগে। ১৯৯৪ সালে এর নির্মাণ কাজ শেষ হয়। মসজিদটির নকশা ও পরিচালনা করেছিলেন স্থপতি ভিট্টোরিও গিগলিওটি স্যামি মোসাভি।

 

কাশেমি বাথ হাউস নামেও পরিচিত

সুলতান আমির বাথ হাউস

ইরানে ১৬০০ শতকে নির্মিত হয় সুলতান আমির বাথ হাউস। অনেকে একে কাশেমি বাথ হাউস বলেই সম্বোধন করে থাকেন। এত সুন্দর আর চমৎকার ঐতিহাসিক স্থাপনাটি দেখতে প্রতি বছর বহু পর্যটক এসে ভিড় জমান এখানে। ১৭৭৮ সালে এক ভয়াবহ ভূমিকম্পে মসজিদটির মূল স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপর আবার মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। প্রায় ১ হাজার স্কয়ার মিটার আয়তনের এই সুলতান আমির বাথ হাউসটি বিশ্বের অন্যতম একটি  স্থাপনা হিসেবে স্বীকৃত। সে সময় এখানে গরম পানিতে গোসলের একটা ব্যবস্থা ছিল। এর ছাদে অনেক দৃষ্টিনন্দন গম্বুজ করা  হয়। এই স্থাপনাটির আরও একটা অংশ হলো ‘সারিবিনেহ’ যার  অর্থ জামা  পরিবর্তনের কক্ষ।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
রংপুর চিড়িয়াখানায় মিনি ট্রেনের চাপায় শিশুর মৃত্যু
রংপুর চিড়িয়াখানায় মিনি ট্রেনের চাপায় শিশুর মৃত্যু

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জায়মা রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
জায়মা রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশাল বিভাগে ২২ দিনে ৮৯৩ জেলের কারাদণ্ড
বরিশাল বিভাগে ২২ দিনে ৮৯৩ জেলের কারাদণ্ড

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘যেকোনো হুমকি মোকাবিলায় প্রস্তুত ইরানের সশস্ত্র বাহিনী’
‘যেকোনো হুমকি মোকাবিলায় প্রস্তুত ইরানের সশস্ত্র বাহিনী’

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ ভেন্যু নিয়ে আইসিসির ওপর পাকিস্তান অধিনায়কের ক্ষোভ
বিশ্বকাপ ভেন্যু নিয়ে আইসিসির ওপর পাকিস্তান অধিনায়কের ক্ষোভ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় বাবুর্চির মরদেহ উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের সব ক্রান্তিকালে জিয়া পরিবার হাল ধরেছে : আমান
দেশের সব ক্রান্তিকালে জিয়া পরিবার হাল ধরেছে : আমান

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিডনি বিকলে প্রয়াত অভিনেতা সতীশ শাহ
কিডনি বিকলে প্রয়াত অভিনেতা সতীশ শাহ

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রামে অভিযানে যাওয়া পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৬
কুড়িগ্রামে অভিযানে যাওয়া পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৬

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলছাত্র হত্যার ঘটনায় মামলা
স্কুলছাত্র হত্যার ঘটনায় মামলা

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে না বলুন : মাসুদ সাঈদী
দেশের উন্নতি চাইলে দুর্নীতিকে না বলুন : মাসুদ সাঈদী

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শচীনের রেকর্ড ছুঁলেন রোহিত
শচীনের রেকর্ড ছুঁলেন রোহিত

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন আগামী ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন আগামী ২২ নভেম্বর

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মারা গেছেন বলিউড অভিনেতা সতীশ
মারা গেছেন বলিউড অভিনেতা সতীশ

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

এনভিডিয়া-অ্যাপলকে ছাড়িয়ে গেল অনলিফ্যানস
এনভিডিয়া-অ্যাপলকে ছাড়িয়ে গেল অনলিফ্যানস

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে ধরা, কারাদণ্ড
পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে ধরা, কারাদণ্ড

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শচীন ও সাঙ্গাকারাকে টপকে কোহলির রেকর্ড
শচীন ও সাঙ্গাকারাকে টপকে কোহলির রেকর্ড

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষ এবার ভোট দিতে পারবে: ইলিয়াসপত্নী লুনা
মানুষ এবার ভোট দিতে পারবে: ইলিয়াসপত্নী লুনা

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

টেলিস্কোপে ধরা পড়ল মহাবিশ্বের প্রথম গ্যালাক্সির অস্থির জন্মযাত্রা
টেলিস্কোপে ধরা পড়ল মহাবিশ্বের প্রথম গ্যালাক্সির অস্থির জন্মযাত্রা

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় ২৬ জেলে আটক
কলাপাড়ায় ২৬ জেলে আটক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালবোঝাই মিশুক উল্টে চালক নিহত, একজন আহত
মালবোঝাই মিশুক উল্টে চালক নিহত, একজন আহত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌'সন্ত্রাস মোকাবিলায়' ফের আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান
‌'সন্ত্রাস মোকাবিলায়' ফের আলোচনায় পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খেলাধুলা জাতিকে শৃঙ্খলাবদ্ধ ও দায়িত্বশীল করে তোলে’
‘খেলাধুলা জাতিকে শৃঙ্খলাবদ্ধ ও দায়িত্বশীল করে তোলে’

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান
রাষ্ট্রের সুরক্ষায় প্রয়োজন উপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা : তারেক রহমান

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বছর জুড়েই রাস্তায় পানি, দুর্ভোগে এলাকাবাসী
বছর জুড়েই রাস্তায় পানি, দুর্ভোগে এলাকাবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ১২১ ড্রোন ভূপাতিত করেছে রাশিয়া, নিহত ৪
ইউক্রেনের ১২১ ড্রোন ভূপাতিত করেছে রাশিয়া, নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

মনোরেলে যানজট কমবে
মনোরেলে যানজট কমবে

নগর জীবন

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬

খবর

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা