শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুন, ২০২১

দৃষ্টিনন্দন ইসলামিক স্থাপনা

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দৃষ্টিনন্দন ইসলামিক স্থাপনা

৫৬০ মডেল মসজিদের বিরল দৃষ্টান্ত

পৃথিবীর ইতিহাসে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় একসঙ্গে ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার ঘটনা বিরল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে আমাদের দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে মোট ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন করছেন। এর মধ্যে চলতি মুজিববর্ষে ১০০টি মসজিদ উদ্বোধন করা হবে। প্রথম কিস্তি হিসেবে গতকাল ৫০টি দৃষ্টিনন্দন মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। সব মসজিদ তৈরি হলে ৪ লাখ ৪০ হাজার ৪৪০ জন পুরুষ এবং ৩১ হাজার ৪০০ নারী একসঙ্গে নামাজ আদায়ের সুযোগ পাবেন। এসব মসজিদের লাইব্রেরিতে ৩৪ হাজার পাঠক বসে বই পড়তে পারবেন। একসঙ্গে গবেষণার সুযোগ পাবেন ৬ হাজার ৮০০ জন। দৈনিক ৫৬ হাজার মুসল্লি দাওয়াতি কার্যক্রম, প্রতিবছর ১৪ হাজার শিক্ষার্থীর হেফজ পড়া, ১৬ হাজার ৮০০ শিক্ষার্থীর প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা, ২ হাজার ২৪০ জন অতিথির আবাসনের সুবিধা থাকবে। ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বঙ্গবন্ধুকন্যা ২০১৪ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে ইসলামী মূল্যবোধের উন্নয়ন এবং ইসলামী সংস্কৃতি বিকাশের উদ্দেশ্যে প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সেই প্রতিশ্রুতি আজ বাস্তবায়নের দ্বারপ্রান্তে। বাংলাদেশ তথা বিশ্বের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো সরকার একসঙ্গে ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ করছে। মসজিদগুলোতে আরও থাকছে নারী ও পুরুষের জন্য অজু-নামাজের পৃথক কক্ষ, ইমাম প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, হেফজখানা, গণশিক্ষা কেন্দ্র, গবেষণা কেন্দ্র, পাঠাগার, মৃতদেহ গোসলের ব্যবস্থা, জানাজার ব্যবস্থা, হজযাত্রীদের নিবন্ধন, অটিজম কর্নার ও ই-কর্নার। ইমাম-মুয়াজ্জিনের আবাসনসহ  কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য রয়েছে অফিসের ব্যবস্থা ।

 

বিশালাকার সেলিমিয়ে মসজিদ

সেলিমিয়ে মসজিদ, তুরস্ক

মুসলিম বিশ্বে অটোমান সাম্রাজ্যের অন্যতম সেরা স্থাপনা সেলিমিয়ে মসজিদ। অসম্ভব দৃষ্টিনন্দন এই মসজিদটি আকারে বিশাল। এই মসজিদটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিবেচনা করে একে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ঘোষণা করেছে ২০১১ সালে। দেশ-বিদেশ থেকে বহু মুসলিম পর্যটক আসেন এই মসজিদে নামাজ পড়তে। এই মসজিদটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১৫৬৮ সালে এবং শেষ হয় ১৫৭৫ সালে। এর নির্মাণ কাজ পরিচালনা করেন মিমার সিনান। তিনি ছিলেন প্রধান উসমানীয় স্থপতি এবং সুলতান প্রথম সুলেইমান, দ্বিতীয় সেলিম এবং তৃতীয় মুরাদের বেসামরিক প্রকৌশলী। তাঁর আরও সব দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্যশিল্পের মধ্যে এটি অন্যতম। বিবেচনা করা হয়, এটি সে সময়ের তৈরি মাস্টার পিস হিসেবে। এটি এখনো দাঁড়িয়ে  আছে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে।

 

৫০ হিজরিতে কাইরুয়ান নগরীতে প্রতিষ্ঠা

কাইরুয়ান জামে মসজিদ, তিউনিশিয়া

কাইরুয়ান জামে মসজিদ তিউনিশিয়ার কাইরুয়ান নগরের বেশ পুরনো ও ঐতিহ্যবাহী একটি মসজিদ। ৫০ হিজরি সালে নির্মিত হয় এ মসজিদ। এ হিসেবে মসজিদটি প্রায় দেড় হাজার বছরের পুরনো। আফ্রিকা মহাদেশের এ প্রাচীন মসজিদটি স্থাপন করেন হজরত উকবা বিন নাফি। তাই মসজিদটি উকবা মসজিদ নামেও ব্যাপক পরিচিত। মসজিদের বিস্তৃতি প্রায় ৯ হাজার বর্গমিটার এলাকাজুড়ে এবং এটি মুসলিম বিশ্বের প্রাচীনতম মসজিদ হিসেবে পরিচিত। পরবর্তীকালে অন্যান্য মসজিদের মডেল হিসেবে গণ্য হয়। কাইরুয়ান জামে মসজিদ উত্তর আফ্রিকার বৃহৎ ঐতিহাসিক স্থাপনার মধ্যেও অন্যতম। মসজিদটির পরিসীমা প্রায় ৪০৫ মিটার বা ১৩২৮ ফিট।  কাইরুয়ান নগরীতে প্রতিষ্ঠিত বলে এর নামকরণ হয় কাইরুয়ান জামে মসজিদ।

 

মহিমান্বিত সময়কালে সূচনা

আলহাম্বরা, স্পেন

এটি একটি বিখ্যাত প্রাসাদ এবং দুর্গ। প্রাসাদটি স্পেনের আন্দালুসিয়ার গ্রানাডায় অবস্থিত। ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে আন্দালুসিয়ার গ্রানাডায় আমিরাতের মরিশ শাসকরা এ প্রাসাদ নির্মাণ করেছিলেন। প্রাসাদটি গ্রানাডা শহরের দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তের আসসাবিকা পাহাড়ের ওপরে অবস্থিত। আলহাম্বরা প্রাসাদটি নাসরি রাজবংশের শাসনকালে তৈরি করা হয়েছিল; যা বাসস্থান এবং রাজদরবার হিসেবে ব্যবহার করা হতো। স্পেনে মুসলিম ঐতিহ্যের যে স্থাপনাগুলো এখনো রয়েছে তার মধ্যে এ প্রাসাদ অন্যতম। সে সময়ে মুসলমানদের কাজগুলোর মধ্যেও এটি অনন্য। দুর্গটি নবম শতাব্দীতে শহরাঞ্চলের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছিল।  সে সময় এটি একটি সামরিক দুর্গ হয়ে উঠেছিল।

 

নীল আকাশ আর মহাসাগরের কোলে

বাদশাহ দ্বিতীয় হাসান মসজিদ, মরক্কো

সমুদ্রের নীল ঢেউয়ে ভাসমান মসজিদের মিনার আর নামাজ আদায়রত মুসল্লিদের দেখে বিস্মিত হতে চাইলে যেতে হবে মরক্কো। বাদশাহ দ্বিতীয় হাসান এ মসজিদটি তৈরি করেছেন কাসাব্লাঙ্কা শহরে। এর নকশা তৈরি করেছিলেন বাদশাহ হাসানের ফরাসি স্থপতি মিশেল পিনচিউ। মসজিদটির তিন ভাগের এক ভাগ আটলান্টিক মহাসাগরের ওপর অবস্থিত। দূরের কোনো জাহাজ থেকে দেখলে মনে হয়, ঢেউয়ের বুকে মসজিদটি দুলছে। এখানে প্রায় ১ লাখ মানুষ একসঙ্গে নামাজ পড়তে পারেন। এর মিনারের উচ্চতা ২০০ মিটার। আর মেঝে থেকে ছাদের উচ্চতা ৬৫ মিটার। মসজিদের ছাদটি প্রতি তিন মিনিট পরপর যান্ত্রিকভাবে খুলে যায়। ফলে মসজিদের ভিতরে প্রাকৃতিক আলো ও সমুদ্রের খোলা বাতাস প্রবেশ করতে পারে। ২২.২৪ একর জায়গার ওপর  অবস্থিত মসজিদটি।

 

শিরাজ শহরের নাসির-উল-মুলক মসজিদ

গোলাপি মসজিদ, ইরান

ইরানের শিরাজ শহরে নির্মিত অপূর্ব নাসির-উল-মুলক মসজিদটি নানা কারণে বিখ্যাত। নাসির-উল-মুলক মসজিদকে অনেকে গোলাপি মসজিদ নামেও ডেকে থাকেন। এটি ইরানের শিরাজ শহরের একটি ঐতিহ্যবাহী মসজিদ। মসজিদটি কাজার শাসনামলে তৈরি হয়েছিল। মসজিদটির সম্মুখভাগে বিস্তৃত রঙিন কাচ সংযুক্ত করা হয় যা বাইরে থেকে আলোর ঝলকানি দেয়। এতে নানা ঐতিহ্যবাহী উপাদানও যুক্ত করা হয়। পঞ্জ কোসে (পঞ্চ খিলানাকৃতি) নকশাও বিদ্যমান। এর অভ্যন্তরীণ নকশায় প্রচুর সংখ্যক গোলাপি রঙের টালি ব্যবহারের কারণে এটিকে ‘গোলাপি মসজিদ’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। সম্পূর্ণ মসজিদটি অনেক রঙিন কাচ দিয়ে আলোকসজ্জা করা হয়েছে; যা রাতের বেলা অন্য রকম এক পরিবেশ সৃষ্টি করে। বর্তমানে নাসির-উল-মুলকের এনডাউমেন্ট ফাউন্ডেশন মসজিদটির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পালন করছে। ধারণা করা হয়, ১৮৭৬ থেকে ১৮৮৮ সালের মধ্যে মির্জা হাসান আলীর (নাসির-উল-মুলক)  আদেশে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়।

 

ইসলামিক স্থাপত্য কৌশলে অনন্য

বুর্জ আল আরব, দুবাই

অন্যতম দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা বুর্জ আল আরব। নামের অর্থ আরবের সম্মান। স্থলভাগ থেকে ২৮০ মিটার দূরে এর অবস্থান। বিশ্বের একমাত্র সেভেন স্টার বিলাসবহুল হোটেল দুবাইয়ের এই বুর্জ আল আরব। তবে হোটেল হলেও এই স্থাপনার নকশা করা হয় ইসলামিক কালচার এবং নকশা থেকে। এটির নকশা করেন খুয়ান শিও। তার প্রতিষ্ঠানের নাম কেসিএ ইন্টারন্যাশনাল। দুবাইয়ের সঙ্গে যুক্ত একটি ছোট্ট কৃত্রিম দ্বীপের ওপর নির্মিত বুর্জ আল আরব। এর সাজসজ্জা অত্যাধুনিক ইসলামিক স্থাপত্যের নিদর্শন। সেখানে এর অভ্যন্তরের অতিথিরা বিলাসবহুল রাজকীয় অন্দরসজ্জা উপভোগ করেন। হোটেলটির ভিতরে পা রাখলেই চোখ ধাঁধিয়ে যায় সোনার ছটায়। অন্দরসজ্জা, ঝাড়বাতি থেকে আসবাবপত্র- সব কিছুতেই খাঁটি সোনার উপস্থিতি। হোটেলের সাজসজ্জার মধ্যে ২২ হাজার বর্গফুটেরও বেশি জায়গাজুড়ে সোনার হাজিরা। আয়নার ফ্রেম থেকে টেলিভিশনের বর্ডার- সব কিছুর মুখ ঢেকেছে ২৪ ক্যারেট সোনার প্রলেপে। ফ্লোরগুলো ৩০ ধরনের পাথর ও মার্বেলে ঢাকা। এর রয়্যাল স্যুটগুলো তৈরি হয়েছে ফ্লোরজুড়ে। 

 

অপূর্ব দৃষ্টিনন্দন শেখ জায়েদ মসজিদ

শেখ জায়েদ মসজিদ, আবুধাবি

ধর্মীয় উপাসনালয়ও যে দর্শনীয় স্থান হতে পারে তার নজির স্থাপন করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির রাজধানী আবুধাবিতে নির্মিত শেখ জায়েদ গ্র্যান্ড মসজিদ দেখতে পর্যটকদের উপচেপড়া ভিড় দেখলেই তা বোঝা যায়। এত সুন্দর মসজিদ দেখলে প্রাণ জুড়িয়ে যায়। এটি পৃথিবীর অষ্টম বৃহত্তম সুন্দর মসজিদ। আরব আমিরাতের প্রয়াত রাষ্ট্রপ্রধান শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ানের নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়। মসজিদটি আরব আমিরাতের সবচেয়ে বড় মসজিদ। এমনকি ৩৮টি প্রখ্যাত ঠিকাদারি কোম্পানির ৩ হাজার দক্ষ কর্মী এ মসজিদটি নির্মাণ করেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ অনেক দেশের কাঁচামাল দিয়ে নির্মাণ করা হয় এ মসজিদ।

 

মিনার ও গম্বুজ সিসা দ্বারা আচ্ছাদিত

নীল মসজিদ, ইস্তাম্বুল

ইস্তাম্বুলের বিখ্যাত ও নয়নাভিরাম বসফরাস প্রণালির তীর ঘেঁষে মুসলিম ঐতিহ্যের নিদর্শন নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে ‘সুলতান আহমেদ মসজিদ’। ১৯৩৪ সালে ‘হাজিয়া সুফিয়া’-কে মিউজিয়ামে রূপান্তরিত করা হয়। মসজিদের ভিতরে ঢুকলে মনে হবে সমুদ্র জলরাশির রঙে রাঙানো। ভিতরের দেয়াল নীল রঙের টাইলস দিয়ে সাজানো হয়েছে। বাইরে থেকে এই নীল রঙের ঝিলিক দেখে অনেকেই একে বলেন ‘ব্লু মস্ক’ বা নীল মসজিদ। এর মিনার ও গম্বুজগুলো সিসা দ্বারা আচ্ছাদিত এবং মিনারের ওপরে সোনার প্রলেপযুক্ত তামার তৈরি ইস্পাত ব্যবহার করা হয়েছে। মসজিদটির দৈর্ঘ্য ২৪০ ফুট, প্রস্থ ২১৩ ফুট। ১০ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারেন এখানে। ১৬০৯ থেকে ১৬১৬ সালের মধ্যে উসমানীয় সুলতান আহমেদ বখতি এই মসজিদ নির্মাণ করেন।

 

১২ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করেন

মস্ক অব রোম

মস্ক অব রোম বা মস্চেয়া ডি রোমা হলো ইতালির বৃহত্তম মসজিদ। এটি ইউরোপেরও বৃহত্তম মসজিদ হিসেবে স্বীকৃত। আফগানিস্তানের রাজপুত্র মুহাম্মদ হাসান ও তাঁর স্ত্রী রাজিয়া বেগম এই মসজিদ নির্মাণের উদ্যোগ নেন। এটি নির্মাণে সৌদি আরবের যুবরাজ ফয়সাল অর্থায়ন করেন। এটির আয়তন ৩ হাজার বর্গমিটার। এই মসজিদের ভিতর একত্রে ১২ হাজার মুসল্লি নামাজ পড়তে পারেন। ১৯৮৪ সালে মসজিদটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। উদ্বোধন করেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী স্যান্ড্রো পার্টিনি। মসজিদটি তৈরিতে ১০ বছর সময় লাগে। ১৯৯৪ সালে এর নির্মাণ কাজ শেষ হয়। মসজিদটির নকশা ও পরিচালনা করেছিলেন স্থপতি ভিট্টোরিও গিগলিওটি স্যামি মোসাভি।

 

কাশেমি বাথ হাউস নামেও পরিচিত

সুলতান আমির বাথ হাউস

ইরানে ১৬০০ শতকে নির্মিত হয় সুলতান আমির বাথ হাউস। অনেকে একে কাশেমি বাথ হাউস বলেই সম্বোধন করে থাকেন। এত সুন্দর আর চমৎকার ঐতিহাসিক স্থাপনাটি দেখতে প্রতি বছর বহু পর্যটক এসে ভিড় জমান এখানে। ১৭৭৮ সালে এক ভয়াবহ ভূমিকম্পে মসজিদটির মূল স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপর আবার মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। প্রায় ১ হাজার স্কয়ার মিটার আয়তনের এই সুলতান আমির বাথ হাউসটি বিশ্বের অন্যতম একটি  স্থাপনা হিসেবে স্বীকৃত। সে সময় এখানে গরম পানিতে গোসলের একটা ব্যবস্থা ছিল। এর ছাদে অনেক দৃষ্টিনন্দন গম্বুজ করা  হয়। এই স্থাপনাটির আরও একটা অংশ হলো ‘সারিবিনেহ’ যার  অর্থ জামা  পরিবর্তনের কক্ষ।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা