শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ জুন, ২০২১

দৃষ্টিনন্দন ইসলামিক স্থাপনা

সাইফ ইমন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দৃষ্টিনন্দন ইসলামিক স্থাপনা

৫৬০ মডেল মসজিদের বিরল দৃষ্টান্ত

পৃথিবীর ইতিহাসে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় একসঙ্গে ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার ঘটনা বিরল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে আমাদের দেশের প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে মোট ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন করছেন। এর মধ্যে চলতি মুজিববর্ষে ১০০টি মসজিদ উদ্বোধন করা হবে। প্রথম কিস্তি হিসেবে গতকাল ৫০টি দৃষ্টিনন্দন মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। সব মসজিদ তৈরি হলে ৪ লাখ ৪০ হাজার ৪৪০ জন পুরুষ এবং ৩১ হাজার ৪০০ নারী একসঙ্গে নামাজ আদায়ের সুযোগ পাবেন। এসব মসজিদের লাইব্রেরিতে ৩৪ হাজার পাঠক বসে বই পড়তে পারবেন। একসঙ্গে গবেষণার সুযোগ পাবেন ৬ হাজার ৮০০ জন। দৈনিক ৫৬ হাজার মুসল্লি দাওয়াতি কার্যক্রম, প্রতিবছর ১৪ হাজার শিক্ষার্থীর হেফজ পড়া, ১৬ হাজার ৮০০ শিক্ষার্থীর প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা, ২ হাজার ২৪০ জন অতিথির আবাসনের সুবিধা থাকবে। ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বঙ্গবন্ধুকন্যা ২০১৪ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে ইসলামী মূল্যবোধের উন্নয়ন এবং ইসলামী সংস্কৃতি বিকাশের উদ্দেশ্যে প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সেই প্রতিশ্রুতি আজ বাস্তবায়নের দ্বারপ্রান্তে। বাংলাদেশ তথা বিশ্বের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো সরকার একসঙ্গে ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ করছে। মসজিদগুলোতে আরও থাকছে নারী ও পুরুষের জন্য অজু-নামাজের পৃথক কক্ষ, ইমাম প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, হেফজখানা, গণশিক্ষা কেন্দ্র, গবেষণা কেন্দ্র, পাঠাগার, মৃতদেহ গোসলের ব্যবস্থা, জানাজার ব্যবস্থা, হজযাত্রীদের নিবন্ধন, অটিজম কর্নার ও ই-কর্নার। ইমাম-মুয়াজ্জিনের আবাসনসহ  কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য রয়েছে অফিসের ব্যবস্থা ।

 

বিশালাকার সেলিমিয়ে মসজিদ

সেলিমিয়ে মসজিদ, তুরস্ক

মুসলিম বিশ্বে অটোমান সাম্রাজ্যের অন্যতম সেরা স্থাপনা সেলিমিয়ে মসজিদ। অসম্ভব দৃষ্টিনন্দন এই মসজিদটি আকারে বিশাল। এই মসজিদটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিবেচনা করে একে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ঘোষণা করেছে ২০১১ সালে। দেশ-বিদেশ থেকে বহু মুসলিম পর্যটক আসেন এই মসজিদে নামাজ পড়তে। এই মসজিদটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১৫৬৮ সালে এবং শেষ হয় ১৫৭৫ সালে। এর নির্মাণ কাজ পরিচালনা করেন মিমার সিনান। তিনি ছিলেন প্রধান উসমানীয় স্থপতি এবং সুলতান প্রথম সুলেইমান, দ্বিতীয় সেলিম এবং তৃতীয় মুরাদের বেসামরিক প্রকৌশলী। তাঁর আরও সব দৃষ্টিনন্দন স্থাপত্যশিল্পের মধ্যে এটি অন্যতম। বিবেচনা করা হয়, এটি সে সময়ের তৈরি মাস্টার পিস হিসেবে। এটি এখনো দাঁড়িয়ে  আছে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে।

 

৫০ হিজরিতে কাইরুয়ান নগরীতে প্রতিষ্ঠা

কাইরুয়ান জামে মসজিদ, তিউনিশিয়া

কাইরুয়ান জামে মসজিদ তিউনিশিয়ার কাইরুয়ান নগরের বেশ পুরনো ও ঐতিহ্যবাহী একটি মসজিদ। ৫০ হিজরি সালে নির্মিত হয় এ মসজিদ। এ হিসেবে মসজিদটি প্রায় দেড় হাজার বছরের পুরনো। আফ্রিকা মহাদেশের এ প্রাচীন মসজিদটি স্থাপন করেন হজরত উকবা বিন নাফি। তাই মসজিদটি উকবা মসজিদ নামেও ব্যাপক পরিচিত। মসজিদের বিস্তৃতি প্রায় ৯ হাজার বর্গমিটার এলাকাজুড়ে এবং এটি মুসলিম বিশ্বের প্রাচীনতম মসজিদ হিসেবে পরিচিত। পরবর্তীকালে অন্যান্য মসজিদের মডেল হিসেবে গণ্য হয়। কাইরুয়ান জামে মসজিদ উত্তর আফ্রিকার বৃহৎ ঐতিহাসিক স্থাপনার মধ্যেও অন্যতম। মসজিদটির পরিসীমা প্রায় ৪০৫ মিটার বা ১৩২৮ ফিট।  কাইরুয়ান নগরীতে প্রতিষ্ঠিত বলে এর নামকরণ হয় কাইরুয়ান জামে মসজিদ।

 

মহিমান্বিত সময়কালে সূচনা

আলহাম্বরা, স্পেন

এটি একটি বিখ্যাত প্রাসাদ এবং দুর্গ। প্রাসাদটি স্পেনের আন্দালুসিয়ার গ্রানাডায় অবস্থিত। ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে আন্দালুসিয়ার গ্রানাডায় আমিরাতের মরিশ শাসকরা এ প্রাসাদ নির্মাণ করেছিলেন। প্রাসাদটি গ্রানাডা শহরের দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তের আসসাবিকা পাহাড়ের ওপরে অবস্থিত। আলহাম্বরা প্রাসাদটি নাসরি রাজবংশের শাসনকালে তৈরি করা হয়েছিল; যা বাসস্থান এবং রাজদরবার হিসেবে ব্যবহার করা হতো। স্পেনে মুসলিম ঐতিহ্যের যে স্থাপনাগুলো এখনো রয়েছে তার মধ্যে এ প্রাসাদ অন্যতম। সে সময়ে মুসলমানদের কাজগুলোর মধ্যেও এটি অনন্য। দুর্গটি নবম শতাব্দীতে শহরাঞ্চলের সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছিল।  সে সময় এটি একটি সামরিক দুর্গ হয়ে উঠেছিল।

 

নীল আকাশ আর মহাসাগরের কোলে

বাদশাহ দ্বিতীয় হাসান মসজিদ, মরক্কো

সমুদ্রের নীল ঢেউয়ে ভাসমান মসজিদের মিনার আর নামাজ আদায়রত মুসল্লিদের দেখে বিস্মিত হতে চাইলে যেতে হবে মরক্কো। বাদশাহ দ্বিতীয় হাসান এ মসজিদটি তৈরি করেছেন কাসাব্লাঙ্কা শহরে। এর নকশা তৈরি করেছিলেন বাদশাহ হাসানের ফরাসি স্থপতি মিশেল পিনচিউ। মসজিদটির তিন ভাগের এক ভাগ আটলান্টিক মহাসাগরের ওপর অবস্থিত। দূরের কোনো জাহাজ থেকে দেখলে মনে হয়, ঢেউয়ের বুকে মসজিদটি দুলছে। এখানে প্রায় ১ লাখ মানুষ একসঙ্গে নামাজ পড়তে পারেন। এর মিনারের উচ্চতা ২০০ মিটার। আর মেঝে থেকে ছাদের উচ্চতা ৬৫ মিটার। মসজিদের ছাদটি প্রতি তিন মিনিট পরপর যান্ত্রিকভাবে খুলে যায়। ফলে মসজিদের ভিতরে প্রাকৃতিক আলো ও সমুদ্রের খোলা বাতাস প্রবেশ করতে পারে। ২২.২৪ একর জায়গার ওপর  অবস্থিত মসজিদটি।

 

শিরাজ শহরের নাসির-উল-মুলক মসজিদ

গোলাপি মসজিদ, ইরান

ইরানের শিরাজ শহরে নির্মিত অপূর্ব নাসির-উল-মুলক মসজিদটি নানা কারণে বিখ্যাত। নাসির-উল-মুলক মসজিদকে অনেকে গোলাপি মসজিদ নামেও ডেকে থাকেন। এটি ইরানের শিরাজ শহরের একটি ঐতিহ্যবাহী মসজিদ। মসজিদটি কাজার শাসনামলে তৈরি হয়েছিল। মসজিদটির সম্মুখভাগে বিস্তৃত রঙিন কাচ সংযুক্ত করা হয় যা বাইরে থেকে আলোর ঝলকানি দেয়। এতে নানা ঐতিহ্যবাহী উপাদানও যুক্ত করা হয়। পঞ্জ কোসে (পঞ্চ খিলানাকৃতি) নকশাও বিদ্যমান। এর অভ্যন্তরীণ নকশায় প্রচুর সংখ্যক গোলাপি রঙের টালি ব্যবহারের কারণে এটিকে ‘গোলাপি মসজিদ’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। সম্পূর্ণ মসজিদটি অনেক রঙিন কাচ দিয়ে আলোকসজ্জা করা হয়েছে; যা রাতের বেলা অন্য রকম এক পরিবেশ সৃষ্টি করে। বর্তমানে নাসির-উল-মুলকের এনডাউমেন্ট ফাউন্ডেশন মসজিদটির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পালন করছে। ধারণা করা হয়, ১৮৭৬ থেকে ১৮৮৮ সালের মধ্যে মির্জা হাসান আলীর (নাসির-উল-মুলক)  আদেশে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়।

 

ইসলামিক স্থাপত্য কৌশলে অনন্য

বুর্জ আল আরব, দুবাই

অন্যতম দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা বুর্জ আল আরব। নামের অর্থ আরবের সম্মান। স্থলভাগ থেকে ২৮০ মিটার দূরে এর অবস্থান। বিশ্বের একমাত্র সেভেন স্টার বিলাসবহুল হোটেল দুবাইয়ের এই বুর্জ আল আরব। তবে হোটেল হলেও এই স্থাপনার নকশা করা হয় ইসলামিক কালচার এবং নকশা থেকে। এটির নকশা করেন খুয়ান শিও। তার প্রতিষ্ঠানের নাম কেসিএ ইন্টারন্যাশনাল। দুবাইয়ের সঙ্গে যুক্ত একটি ছোট্ট কৃত্রিম দ্বীপের ওপর নির্মিত বুর্জ আল আরব। এর সাজসজ্জা অত্যাধুনিক ইসলামিক স্থাপত্যের নিদর্শন। সেখানে এর অভ্যন্তরের অতিথিরা বিলাসবহুল রাজকীয় অন্দরসজ্জা উপভোগ করেন। হোটেলটির ভিতরে পা রাখলেই চোখ ধাঁধিয়ে যায় সোনার ছটায়। অন্দরসজ্জা, ঝাড়বাতি থেকে আসবাবপত্র- সব কিছুতেই খাঁটি সোনার উপস্থিতি। হোটেলের সাজসজ্জার মধ্যে ২২ হাজার বর্গফুটেরও বেশি জায়গাজুড়ে সোনার হাজিরা। আয়নার ফ্রেম থেকে টেলিভিশনের বর্ডার- সব কিছুর মুখ ঢেকেছে ২৪ ক্যারেট সোনার প্রলেপে। ফ্লোরগুলো ৩০ ধরনের পাথর ও মার্বেলে ঢাকা। এর রয়্যাল স্যুটগুলো তৈরি হয়েছে ফ্লোরজুড়ে। 

 

অপূর্ব দৃষ্টিনন্দন শেখ জায়েদ মসজিদ

শেখ জায়েদ মসজিদ, আবুধাবি

ধর্মীয় উপাসনালয়ও যে দর্শনীয় স্থান হতে পারে তার নজির স্থাপন করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটির রাজধানী আবুধাবিতে নির্মিত শেখ জায়েদ গ্র্যান্ড মসজিদ দেখতে পর্যটকদের উপচেপড়া ভিড় দেখলেই তা বোঝা যায়। এত সুন্দর মসজিদ দেখলে প্রাণ জুড়িয়ে যায়। এটি পৃথিবীর অষ্টম বৃহত্তম সুন্দর মসজিদ। আরব আমিরাতের প্রয়াত রাষ্ট্রপ্রধান শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ানের নামানুসারে এর নামকরণ করা হয়। মসজিদটি আরব আমিরাতের সবচেয়ে বড় মসজিদ। এমনকি ৩৮টি প্রখ্যাত ঠিকাদারি কোম্পানির ৩ হাজার দক্ষ কর্মী এ মসজিদটি নির্মাণ করেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ অনেক দেশের কাঁচামাল দিয়ে নির্মাণ করা হয় এ মসজিদ।

 

মিনার ও গম্বুজ সিসা দ্বারা আচ্ছাদিত

নীল মসজিদ, ইস্তাম্বুল

ইস্তাম্বুলের বিখ্যাত ও নয়নাভিরাম বসফরাস প্রণালির তীর ঘেঁষে মুসলিম ঐতিহ্যের নিদর্শন নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে ‘সুলতান আহমেদ মসজিদ’। ১৯৩৪ সালে ‘হাজিয়া সুফিয়া’-কে মিউজিয়ামে রূপান্তরিত করা হয়। মসজিদের ভিতরে ঢুকলে মনে হবে সমুদ্র জলরাশির রঙে রাঙানো। ভিতরের দেয়াল নীল রঙের টাইলস দিয়ে সাজানো হয়েছে। বাইরে থেকে এই নীল রঙের ঝিলিক দেখে অনেকেই একে বলেন ‘ব্লু মস্ক’ বা নীল মসজিদ। এর মিনার ও গম্বুজগুলো সিসা দ্বারা আচ্ছাদিত এবং মিনারের ওপরে সোনার প্রলেপযুক্ত তামার তৈরি ইস্পাত ব্যবহার করা হয়েছে। মসজিদটির দৈর্ঘ্য ২৪০ ফুট, প্রস্থ ২১৩ ফুট। ১০ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারেন এখানে। ১৬০৯ থেকে ১৬১৬ সালের মধ্যে উসমানীয় সুলতান আহমেদ বখতি এই মসজিদ নির্মাণ করেন।

 

১২ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করেন

মস্ক অব রোম

মস্ক অব রোম বা মস্চেয়া ডি রোমা হলো ইতালির বৃহত্তম মসজিদ। এটি ইউরোপেরও বৃহত্তম মসজিদ হিসেবে স্বীকৃত। আফগানিস্তানের রাজপুত্র মুহাম্মদ হাসান ও তাঁর স্ত্রী রাজিয়া বেগম এই মসজিদ নির্মাণের উদ্যোগ নেন। এটি নির্মাণে সৌদি আরবের যুবরাজ ফয়সাল অর্থায়ন করেন। এটির আয়তন ৩ হাজার বর্গমিটার। এই মসজিদের ভিতর একত্রে ১২ হাজার মুসল্লি নামাজ পড়তে পারেন। ১৯৮৪ সালে মসজিদটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়। উদ্বোধন করেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী স্যান্ড্রো পার্টিনি। মসজিদটি তৈরিতে ১০ বছর সময় লাগে। ১৯৯৪ সালে এর নির্মাণ কাজ শেষ হয়। মসজিদটির নকশা ও পরিচালনা করেছিলেন স্থপতি ভিট্টোরিও গিগলিওটি স্যামি মোসাভি।

 

কাশেমি বাথ হাউস নামেও পরিচিত

সুলতান আমির বাথ হাউস

ইরানে ১৬০০ শতকে নির্মিত হয় সুলতান আমির বাথ হাউস। অনেকে একে কাশেমি বাথ হাউস বলেই সম্বোধন করে থাকেন। এত সুন্দর আর চমৎকার ঐতিহাসিক স্থাপনাটি দেখতে প্রতি বছর বহু পর্যটক এসে ভিড় জমান এখানে। ১৭৭৮ সালে এক ভয়াবহ ভূমিকম্পে মসজিদটির মূল স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপর আবার মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। প্রায় ১ হাজার স্কয়ার মিটার আয়তনের এই সুলতান আমির বাথ হাউসটি বিশ্বের অন্যতম একটি  স্থাপনা হিসেবে স্বীকৃত। সে সময় এখানে গরম পানিতে গোসলের একটা ব্যবস্থা ছিল। এর ছাদে অনেক দৃষ্টিনন্দন গম্বুজ করা  হয়। এই স্থাপনাটির আরও একটা অংশ হলো ‘সারিবিনেহ’ যার  অর্থ জামা  পরিবর্তনের কক্ষ।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ