শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি

অধ্যাপক ড. মোহা. হাছানাত আলী
প্রিন্ট ভার্সন
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি

আমার শিক্ষার্থীরা যখন রাজপথে নেমেছে। তারা নিজের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে যখন দেশের মানুষের মুক্তি সংগ্রামে অংশ নিয়েছে। শিক্ষক হিসেবে তাদের একা রেখে চুপচাপ ঘরে বসে থাকতে পারিনি...

 

জীবনের কিছু মুহূর্ত আমাদের এমন অবস্থানে গিয়ে দাঁড় করায় যখন পাত্রাপাত্র জ্ঞান থাকে না। তখন মানুষের বুদ্ধিদীপ্ত সিদ্ধান্তের বিপরীতের সহজাত প্রবৃত্তি সাড়া দেয় আগে। গত জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থান আমাদের সবার জীবনে নিয়ে এসেছিল এমন সময়। আমার সন্তানের রক্ত ঝরছে। তারা দেশের গণমানুষের মুক্তির জন্য রাজপথে গিয়ে জীবন দিচ্ছে। এটা দেখার পর একজন বাবা হিসেবে নিশ্চুপ থাকতে পারিনি। আমার শিক্ষার্থীদের বুকে গুলি চালানো হচ্ছে এটা দেখার পর একজন শিক্ষক হিসেবে ঘরে বসে থাকার মতো কাপুরুষ ছিলাম না কোনো দিন।

অনেকে অহমবোধ নিয়ে পরিচয় দিয়ে থাকেন নিজ জন্মস্থান সম্পর্কে। কেউ কেউ বলে থাকেন জেলার মাটি নাকি কথা বলে। জানি না জুলাই-আগস্টে আমার জেলার মাটিও অজান্তে কথা বলেছিল নাকি। পাকিস্তানি বাহিনী আমাদের জনপদে আক্রমণ করে বসার পর অনেকে আত্মগোপনে গিয়েছিলেন। সবার সামনে প্রাণ বাঁচিয়ে রাখাটাই তখন ছিল বড় দায়। কিন্তু একজন মেজর গর্জে উঠেছিলেন উই রিভোল্ট বলে। আর তাঁর জন্মস্থান এবং আমার জেলা অভিন্ন হওয়াতেই কি না আমিও চুপ থাকতে পারিনি। আমি ভিতর থেকে তাগিদ অনুভব করেছি আমার ছেলেমেয়েদের সামনে গিয়ে দাঁড়াতে হবে। একজন বাবা হিসেবে মুক্ত স্বাধীন দেশ নিশ্চিত করতে হবে তাদের জন্য।

আমার শিক্ষার্থীরা যখন রাজপথে নেমেছে। তারা নিজের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে যখন দেশের মানুষের মুক্তি সংগ্রামে অংশ নিয়েছে। শিক্ষক হিসেবে তাদের একা রেখে চুপচাপ ঘরে বসে থাকতে পারিনি। মনের অজান্তেই মিশে গিয়েছিলাম তাদের বিপ্লবী স্রোতে। আমি এতটাই তাদের সংগ্রামে মিশে গিয়েছিলাম যে বুঝতে পারিনি তাদের সঙ্গে গলা ফাটিয়ে স্লোগান দিচ্ছি। পরে সেই সেøাগান দিতে দেখে পাশ থেকে একজন বর্ষীয়ান বললেন, হাসনাত তুমি না একজন প্রফেসর। একজন প্রফেসর মানুষ এভাবে গলা ফাটিয়ে স্লোগান দেয় নাকি?

শিক্ষার্থীদের সেই আন্দোলনে আমি এতটাই মিশে গিয়েছিলাম যে, ওই ভদ্রলোকের কথায় কর্ণপাত করিনি। পরে ভিডিও ভাইরাল হলে তা দেখে একটু অবাক এবং বিব্রতও হয়েছিলাম। আমি নিজেই ভাবছিলাম কোনো উত্তেজনার বশে এভাবে সেøাগান বেরিয়েছিল। এখন আমাকে শতবার অনুরোধ করা হলেও বাকি জীবনে হয়তো এভাবে এতটা উত্তেজনা নিয়ে স্লোগান দিতে পারব না। পরক্ষণেই ভাবি আমার মতো এমন হাজার লাখো মানুষ নিজের সত্তাকে হারিয়েছিলেন জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের স্রোতে। তাদের সামনে লক্ষ্য একটাই- মাতৃভূমির মুক্তি অথবা মৃত্যু। তাদের পেছনে ফ্যাসিবাদের ঘোর অন্ধকার আর সামনে থেকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ। তবে সেই বাংলাদেশের রং অনেক লাল। আমার সন্তান আবু সাঈদ, ওয়াসিম আকরাম, মীর মুগ্ধ, ইয়ামিনসহ আরও অনেকের তাজা রক্ত মিশে এতটা টকটকে লাল হয়েছে এ বাংলাদেশ। ওই বাংলাদেশ আমাদের চোখে নেশা জাগিয়েছিল। আমাদের নতুন করে ভাবতে শিখিয়েছিল নিজের সম্পর্কে।

........আমার শিক্ষক পরিচয়ের আড়ালে হারিয়ে যেতে থাকা একজন বাবা তখন চিৎকার দিয়ে ডাকছিল। বিবেক আমাকে বাধ্য করেছিল সেই ডাকে সাড়া দিতে। যদি কাপুরুষ না হই আমার সন্তানের ভবিষ্যতের জন্য একটা মুক্ত স্বাধীন দেশের হাতছানি উপেক্ষা করি সেই সাধ্য ছিল না। তাই তো শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মিলেমিশে আমিও বলেছিলাম ক্ষমতা না জনতা!! জনতা জনতা। দালালি না রাজপথ!! রাজপথ!! রাজপথ!!

টেলিভিশন টকশোতে নিয়মিত গিয়ে পতিত স্বৈরাচারের গোষ্ঠী উদ্ধার করে চলেছি তখনো। আবার আত্মীয়স্বজন আর শুভানুধ্যায়ীদের শত নিষেধ উপেক্ষা করেও আমি যুক্ত থেকেছি বিভিন্ন অনলাইন সংলাপে। ফ্যাসিস্টের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে যখন গিয়েছি বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে তখন এক অর্থে মাথায় কাফন বেঁধেই নেমেছিলাম। পরিবারের কাছে যতটাই আশার বাণী উচ্চারণ করি, আমি ঠিকই জানতাম আজকের টকশো শেষ হওয়ার পর কোনো একটা কালো কাচঘেরা গাড়িতে তুলে নিতে পারে। তারপর আমার ঠিকানাটাও হতে পারে আয়নাঘরের অন্ধ কুঠুরিতে। কিংবা তারা আয়নাঘরে নেওয়ার বিলাসিতা না করে আমার গাড়িটার উপর একটা ভারী ট্রাক তুলে দিলেই ঝামেলা শেষ। আর সে জন্যই কারফিউ উপেক্ষা করে রাস্তায় নামাটা আমার জন্য ছিল ডাল-ভাত।

আবার ফিরে যাই সেই মুরুব্বির বক্তব্যে। উনি জানতে চেয়েছিলেন প্রফেসর মানুষ এভাবে গলা ফাটিয়ে সেøাগান দেয় নাকি? আমি বিশ্বাস করি আগে মানুষ তারপর প্রফেসর আর এ জন্যই চল্লিশ বছর আগের স্মৃতি হঠাৎ ফিরে এসেছিল আমার অজান্তেই। তখন রাজপথের নানা সংগ্রামে বন্ধুদের মাঝে আমি বেশ ভালো সেøাগান দিতাম। তাই তারা যে কোনো মিছিল সমাবেশ হলেই জোর করে নিয়ে দাঁড় করিয়ে দিত মাঝখানে। কিন্ত সেটা আমার জীবনে হারিয়ে যাওয়া এক গল্প ছিল।

ঝাঁ চকচকে ছুরি কোথাও ফেলে রাখলে সেটা একটা সময় জং ধরে যায়। আর সেখানে এতদিন আগের সেই অভ্যাস ভুলে যাওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু হওয়ার পর পরিবেশটা হঠাৎ করে বদলে গিয়েছিল আমাদের সবার জন্য। আমি দেখলাম অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী একজন স্বৈরাচার ক্ষমতায় চেপে বসেছে ভূতের মতো। সে তার খুনি বাহিনী লেলিয়ে দিয়ে আঘাত করছে আমার সন্তানের গায়ে। আমার মেয়ের বয়সি অনেকে যখন খুনি হাসিনার পেটোয়া বাহিনীর কাছে নিগ্রহের শিকার তখন চুপ থাকতে পারিনি। আমার সন্তানদের যখন নির্বিচার রাজাকার বলে অপমান করা হলো, আমি তাদের প্রতিবাদ করতে দেখলাম অন্যভাবে। তারা যখন চিৎকার দিয়ে বলছে- তুমি কে আমি কে? রাজাকার রাজাকার। কে বলেছে? কে বলেছে? স্বৈরাচার স্বৈরাচার। তখন মনে হয়েছে এতদিনে ভোট ডাকাতটাকে কেউ উপযুক্ত জবাব দিতে পারছে। তাদের সেই সেøাগান আর দ্রোহ আরও অনেকের মতো আমারও রক্তে আগুন লাগিয়েছিল। তাই তো ছাত্রদের ঘোষিত প্রতিটি আন্দোলনে আমি গিয়েছি ঠিক তাদের নির্দেশনা মেনে। আমি চোখ বন্ধ করলে এখনো স্পষ্ট দেখতে পাই জুলাইয়ের আগুনঝরা সেই সময়। ডামি ইলেকশনের পর ফুরফুরে মেজাজে থাকা অবৈধ প্রধানমন্ত্রীর সেই বিশ্রী মন্তব্য। তারপর তার তীব্র প্রতিক্রিয়া হিসেবে আন্দোলনকারীদের ফুঁসে ওঠা। শিক্ষার্থীরা বিরক্ত হয়ে ব্যঙ্গ করে বলছে তুমি কে? আমি কে? রাজাকার, রাজাকার; কে বলেছে? কে বলেছে? স্বৈরাচার, স্বৈরাচার এবং চেয়েছিলাম/চাইতে গেলাম অধিকার; হয়ে গেলাম রাজাকার। তারা একটা একটা করে স্লোগান দেয় আর আমি গুনতে শুরু করি স্বৈরাচারী হাসিনার ক্ষমতা থেকে একটা একটা ইট খুলে নিচ্ছে আমার সন্তানরা। এবার তার পরাজয় সময়ের ব্যাপার মাত্র। আর তখন থেকেই আমি আমার সন্তানের সঙ্গে পথে নেমেছি।

সেই ভয়াল ১৫ জুলাই। আওয়ামী লীগের দালাল সরকারি কর্মকর্তা ও ভোট ডাকাত মন্ত্রীদের অনেকে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের কটাক্ষ করে। তারা তাদের বিরুদ্ধে সেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নষ্ট করার ধিকৃত অভিযোগ আনে। হাসিনার নব্য রক্ষীবাহিনী ছাত্রলীগের হায়েনারা ঝাঁপিয়ে পড়ে আমার অসহায় সন্তানদের ওপর। তারা যখন আমার সন্তানদের ওপর রড, লাঠি, হকিস্টিক, রামদা, আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে হামলা করে তখন তাদের প্রতিবাদ ও প্রতিহত করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব হয়ে গিয়েছিল। আমি অবাক হয়ে দেখি যে, পুলিশের দায়িত্ব জনগণের নিরাপত্তা বিধান করা, সেই পুলিশও লাঠি, টিয়ারশেল, রাবার বুলেট এমনকি সরাসরি স্টিল বুলেট দিয়ে হামলা শুরু করে। শুরুতে শান্তিপ্রিয় শিক্ষার্থীদের ওপর তারা মনের সুখে আক্রমণ করে গিয়েছে। আমার সন্তান আবু সাঈদ দুই হাত প্রসারিত করে মহান বীরের মতো জীবন দিয়ে প্রমাণ করে যায় আমাদের আর নিরস্ত্র থাকার সুযোগ নেই। আমাদের আর নীরবে সব সহ্য করার দিন শেষ হয়ে গেছে। তাই হায়েনা বাহিনীর হামলার প্রতিবাদে আমার ছেলেমেয়েরাও তখন তাদের দিকে ইটের টুকরা ছুড়তে থাকে।

আমি খেয়াল করে দেখি ১৬ জুলাই থেকে আন্দোলন তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। আমাদের বীর সন্তানরা হায়েনা বাহিনীকে রাজপথ থেকে তাড়িয়ে দিচ্ছে। ১৬ জুলাই বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ আবু সাঈদ যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিল তার সামনে দাঁড়ানোর সাহস ফ্যাসিস্ট হাসিনার ছিল না। তার পুলিশের গুলিতে আমাদের সন্তানদের মৃত্যুসংবাদ প্রতিটি অভিভাবকের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে। তার হম্বিতম্বি করে ক্ষমতায় টিকে থাকার সক্ষমতা পুরো নিঃশেষ হয়ে গিয়েছিল সেই ভয়ানক আন্দোলনের স্ফুলিঙ্গের সামনে।

আমি খেয়াল করে দেখছি পুরো দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে পড়ছে বিপ্লবের সুবাতাস। ভয়ে কথা না বলা মানুষগুলো সেøাগান দিচ্ছে বুকের ভিতর অনেক ঝড়, বুক পেতেছি গুলি কর। আমি খেয়াল করছি ১৯ জুলাই পর্যন্ত ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন সংগঠন রাস্তায় তাণ্ডব সৃষ্টি করে বেড়ালেও ধীরে ধীরে লেজ গুটিয়ে পালাচ্ছে। বিজিবি, র‌্যাব ও পুলিশ দিয়ে সরাসরি গুলি করিয়ে আর কতক্ষণ টিকে থাকবে ফ্যাসিস্ট হাসিনা! সেই পরিস্থিতি যাতে সবাই বুঝতে না পারে সে জন্য ইন্টারনেট বন্ধ করে রেখেছিল সে। তারপরও আমার বিশ্বাস এ আন্দোলন থামাতে কার্যত ব্যর্থ হবে ফ্যাসিস্ট হাসিনা। তারপর আমার বিশ্বাসকে সত্য করে দিয়ে সরকার দেশজুড়ে কারফিউ জারি করে।

শেখ হাসিনা সব চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে যেদিন মাঠে সেনাবাহিনী নামায় আমি একটা টেলিভিশন টকশোতে যাচ্ছিলাম। পথের মধ্যে কথা হয় বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও লেখক আদনানের সঙ্গে। আমি বেশ জোরের সঙ্গে তাকে বলি- তোরা কী ভাবছিস, আমি জানি না, তবে আমার হিসেবে এই সেনাবাহিনী আর সহজে ব্যারাকে ফিরবে না। আর হাসিনাও ক্ষমতায় থাকবে না। জবাবে আদনান বলল, গাজীপুরের পরস্থিতিও রাষ্ট্রীয় বাহিনীর নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছে। রুয়েটের সামনে থেকে পোলাপান এতবড় মিছিল দিয়েছে যেটা কস্মিনকালেও রাজশাহীবাসী চোখে দেখেনি। ওদিকে চৌরাস্তা, কোনাবাড়ি, শফিপুর, শিববাড়ি সবখানে উত্তাল পরিস্থিতি।

আমি ফোনে কথা বলছি বাংলাদেশের নানা প্রান্তে সবার সঙ্গে। উত্তরার জনতার প্রতিরোধের গল্প শুনলাম আমার আরেক ছোটভাই অধ্যাপক হাসনাত শামীমের কাছে। শামীম জানাল প্রচণ্ড গোলাগুলির তাণ্ডবে বাসায় থাকা দায়। তারপরও ছেলেমেয়েরা রাস্তা থেকে সরছে না। পুলিশ পুলিশের মতো গুলি করছে, তারা তাদের মতো ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে যাচ্ছে। তাদের ভিতর থেকে মরার ভয় পুরোপুরি চলে গেছে। এবার তাদের ভয় দেখানোর ক্ষমতা হাসিনার বাহিনীর নেই।

ঢাকার যাত্রাবাড়ীর ভয়াবহ পরিস্থিতি নিয়ে জানতে পারি আমার আরেক ছোট ভাইয়ের কাছে। তার কথা শুনেও আমি অনুমান করি পুরো দেশে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছে আওয়ামী লীগ। ১৬ তারিখে জনতার দ্রোহকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে কাউয়া কাদের খ্যাত আওয়ামী লীগের নেতা ওবায়দুল কাদের যখন বলল, এইসব আন্দোলন ঠেকাতে ছাত্রলীগই যথেষ্ট, তখন চরম বিরক্ত হয়েছিলাম। কিন্তু পরে বুঝতে পারলাম মানুষ চরম বিপদে পড়লে ফাঁকা আওয়াজ দেয়। ওবায়দুল কাদের আসলে ঠিক সেই কাজটা করেছে। অনেকটা গ্রামগঞ্জে রাত-দুপুরে কেউ প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে গেলে ভূতের ভয়ে যেভাবে গান গায়, আমার কাছে ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য শুনে মনে হয়েছে ঠিক তাই। সে আসলে অন্য সবাইকে ভয় দেখাচ্ছে, নাকি চরম ভয় পেয়ে নিজেকে সান্ত্বনা দিচ্ছে সেটা তখন স্পষ্ট ছিল না।

আমি আমার আশপাশের সবাইকে বলেছি কাদের ফাঁকা আওয়াজ দিচ্ছে। ১৯ জুলাই রাতে ফোন করলাম আদনানকে। নানা কথার ফাঁকে ওকেও বলছি এই কথা যে ওবায়দুল কাদের আসলে সে নিজেও হাসিনার পতনের শব্দ শুনতে পাচ্ছে। ১৯ তারিখে আমি আমার বিশ্বাসের পক্ষে আরও শক্ত যুক্তি পেয়ে যাই। খবরে দেখতে পাই কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে নরসিংদী জেলা কারাগারে হামলা হয়েছে। কারাগারে অগ্নিসংযোগ করার পর ভিতরে ঢুকে সেলের তালা ভেঙে কয়েদিদের বের করে নেওয়ার পাশাপাশি অস্ত্র-গোলাবারুদ ও খাদ্যপণ্যও লুট করেছে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী। তারা সেখানে ব্যাপক ভাঙচুর করে। টিভিতে দেখায় সেই হামলা ও ভাঙচুরের দৃশ্য। কারাগারের পুরো চত্বরে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিল ইটপাটকেল আর বিভিন্ন স্থাপনার ভাঙা অংশ। আমি টিভিতে এ দৃশ্য দেখে সবাইকে বলেছিলাম হাসিনার শাসনের অবস্থাও এরকম হয়েছে। সবদিক থেকে তার চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়েছে। আর যাই হোক সে আর ক্ষমতায় থাকতে পারবে না।

আমার ট্যাক্সের টাকা দিয়ে কেনা অস্ত্র ব্যবহার করে পুলিশ আমার সন্তানকে হত্যা করছে। ভাগ্য ভালো তখন ইন্টারনেট বন্ধ ছিল। সেসব ভয়াবহ দৃশ্য আমার দেখার সুযোগ হয়নি। হঠাৎ করে ফেসবুক খুলে দিলে নিজের চোখকে অবিশ্বাস করতে হয়েছিল। আমি ভাবতে পারিনি একটা সরকারপ্রধান সে যত নিকৃষ্টও হোক শুধু ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য এতটা বর্বর হতে পারে। সে গুলি করে মেরেছে শিশু, কিশোর, নারী, পুরুষ এমনকি বৃদ্ধকেও। গুলি খেয়ে আহত একটা মানুষ যখন কাতরাচ্ছে তাকেও রেহাই দেওয়া হয়নি গুলির মুখ থেকে।

চব্বিশের পরাজিত শক্তি এখন বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্র প্রমাণ করতে তৎপর। আমাদের সন্তানদের রক্তের বিনিময়ে আমরা যে নতুন বাংলাদেশকে পেয়েছি তাকে পুরোপুরি বাসযোগ্য করে তুলতে হলে আমাদের এখনো পাড়ি দিতে হবে অনেকটা পথ। সে দীর্ঘপথে জুলাইয়ের শহীদ আর বীরেরা অনুপ্রেরণা হোক আমাদের। আমি জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের প্রতিটি বীর শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি তাদের বিপ্লবী অবদানকে।

লেখক : উপাচার্য, নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
আশা-নিরাশার দোলা
আশা-নিরাশার দোলা
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি
কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার

১৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল
কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল
পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ
হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল
জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন
সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’
‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ
আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮
ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের
অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি
অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা