শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি

অধ্যাপক ড. মোহা. হাছানাত আলী
প্রিন্ট ভার্সন
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি

আমার শিক্ষার্থীরা যখন রাজপথে নেমেছে। তারা নিজের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে যখন দেশের মানুষের মুক্তি সংগ্রামে অংশ নিয়েছে। শিক্ষক হিসেবে তাদের একা রেখে চুপচাপ ঘরে বসে থাকতে পারিনি...

 

জীবনের কিছু মুহূর্ত আমাদের এমন অবস্থানে গিয়ে দাঁড় করায় যখন পাত্রাপাত্র জ্ঞান থাকে না। তখন মানুষের বুদ্ধিদীপ্ত সিদ্ধান্তের বিপরীতের সহজাত প্রবৃত্তি সাড়া দেয় আগে। গত জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থান আমাদের সবার জীবনে নিয়ে এসেছিল এমন সময়। আমার সন্তানের রক্ত ঝরছে। তারা দেশের গণমানুষের মুক্তির জন্য রাজপথে গিয়ে জীবন দিচ্ছে। এটা দেখার পর একজন বাবা হিসেবে নিশ্চুপ থাকতে পারিনি। আমার শিক্ষার্থীদের বুকে গুলি চালানো হচ্ছে এটা দেখার পর একজন শিক্ষক হিসেবে ঘরে বসে থাকার মতো কাপুরুষ ছিলাম না কোনো দিন।

অনেকে অহমবোধ নিয়ে পরিচয় দিয়ে থাকেন নিজ জন্মস্থান সম্পর্কে। কেউ কেউ বলে থাকেন জেলার মাটি নাকি কথা বলে। জানি না জুলাই-আগস্টে আমার জেলার মাটিও অজান্তে কথা বলেছিল নাকি। পাকিস্তানি বাহিনী আমাদের জনপদে আক্রমণ করে বসার পর অনেকে আত্মগোপনে গিয়েছিলেন। সবার সামনে প্রাণ বাঁচিয়ে রাখাটাই তখন ছিল বড় দায়। কিন্তু একজন মেজর গর্জে উঠেছিলেন উই রিভোল্ট বলে। আর তাঁর জন্মস্থান এবং আমার জেলা অভিন্ন হওয়াতেই কি না আমিও চুপ থাকতে পারিনি। আমি ভিতর থেকে তাগিদ অনুভব করেছি আমার ছেলেমেয়েদের সামনে গিয়ে দাঁড়াতে হবে। একজন বাবা হিসেবে মুক্ত স্বাধীন দেশ নিশ্চিত করতে হবে তাদের জন্য।

আমার শিক্ষার্থীরা যখন রাজপথে নেমেছে। তারা নিজের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে যখন দেশের মানুষের মুক্তি সংগ্রামে অংশ নিয়েছে। শিক্ষক হিসেবে তাদের একা রেখে চুপচাপ ঘরে বসে থাকতে পারিনি। মনের অজান্তেই মিশে গিয়েছিলাম তাদের বিপ্লবী স্রোতে। আমি এতটাই তাদের সংগ্রামে মিশে গিয়েছিলাম যে বুঝতে পারিনি তাদের সঙ্গে গলা ফাটিয়ে স্লোগান দিচ্ছি। পরে সেই সেøাগান দিতে দেখে পাশ থেকে একজন বর্ষীয়ান বললেন, হাসনাত তুমি না একজন প্রফেসর। একজন প্রফেসর মানুষ এভাবে গলা ফাটিয়ে স্লোগান দেয় নাকি?

শিক্ষার্থীদের সেই আন্দোলনে আমি এতটাই মিশে গিয়েছিলাম যে, ওই ভদ্রলোকের কথায় কর্ণপাত করিনি। পরে ভিডিও ভাইরাল হলে তা দেখে একটু অবাক এবং বিব্রতও হয়েছিলাম। আমি নিজেই ভাবছিলাম কোনো উত্তেজনার বশে এভাবে সেøাগান বেরিয়েছিল। এখন আমাকে শতবার অনুরোধ করা হলেও বাকি জীবনে হয়তো এভাবে এতটা উত্তেজনা নিয়ে স্লোগান দিতে পারব না। পরক্ষণেই ভাবি আমার মতো এমন হাজার লাখো মানুষ নিজের সত্তাকে হারিয়েছিলেন জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের স্রোতে। তাদের সামনে লক্ষ্য একটাই- মাতৃভূমির মুক্তি অথবা মৃত্যু। তাদের পেছনে ফ্যাসিবাদের ঘোর অন্ধকার আর সামনে থেকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ। তবে সেই বাংলাদেশের রং অনেক লাল। আমার সন্তান আবু সাঈদ, ওয়াসিম আকরাম, মীর মুগ্ধ, ইয়ামিনসহ আরও অনেকের তাজা রক্ত মিশে এতটা টকটকে লাল হয়েছে এ বাংলাদেশ। ওই বাংলাদেশ আমাদের চোখে নেশা জাগিয়েছিল। আমাদের নতুন করে ভাবতে শিখিয়েছিল নিজের সম্পর্কে।

........আমার শিক্ষক পরিচয়ের আড়ালে হারিয়ে যেতে থাকা একজন বাবা তখন চিৎকার দিয়ে ডাকছিল। বিবেক আমাকে বাধ্য করেছিল সেই ডাকে সাড়া দিতে। যদি কাপুরুষ না হই আমার সন্তানের ভবিষ্যতের জন্য একটা মুক্ত স্বাধীন দেশের হাতছানি উপেক্ষা করি সেই সাধ্য ছিল না। তাই তো শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মিলেমিশে আমিও বলেছিলাম ক্ষমতা না জনতা!! জনতা জনতা। দালালি না রাজপথ!! রাজপথ!! রাজপথ!!

টেলিভিশন টকশোতে নিয়মিত গিয়ে পতিত স্বৈরাচারের গোষ্ঠী উদ্ধার করে চলেছি তখনো। আবার আত্মীয়স্বজন আর শুভানুধ্যায়ীদের শত নিষেধ উপেক্ষা করেও আমি যুক্ত থেকেছি বিভিন্ন অনলাইন সংলাপে। ফ্যাসিস্টের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে যখন গিয়েছি বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে তখন এক অর্থে মাথায় কাফন বেঁধেই নেমেছিলাম। পরিবারের কাছে যতটাই আশার বাণী উচ্চারণ করি, আমি ঠিকই জানতাম আজকের টকশো শেষ হওয়ার পর কোনো একটা কালো কাচঘেরা গাড়িতে তুলে নিতে পারে। তারপর আমার ঠিকানাটাও হতে পারে আয়নাঘরের অন্ধ কুঠুরিতে। কিংবা তারা আয়নাঘরে নেওয়ার বিলাসিতা না করে আমার গাড়িটার উপর একটা ভারী ট্রাক তুলে দিলেই ঝামেলা শেষ। আর সে জন্যই কারফিউ উপেক্ষা করে রাস্তায় নামাটা আমার জন্য ছিল ডাল-ভাত।

আবার ফিরে যাই সেই মুরুব্বির বক্তব্যে। উনি জানতে চেয়েছিলেন প্রফেসর মানুষ এভাবে গলা ফাটিয়ে সেøাগান দেয় নাকি? আমি বিশ্বাস করি আগে মানুষ তারপর প্রফেসর আর এ জন্যই চল্লিশ বছর আগের স্মৃতি হঠাৎ ফিরে এসেছিল আমার অজান্তেই। তখন রাজপথের নানা সংগ্রামে বন্ধুদের মাঝে আমি বেশ ভালো সেøাগান দিতাম। তাই তারা যে কোনো মিছিল সমাবেশ হলেই জোর করে নিয়ে দাঁড় করিয়ে দিত মাঝখানে। কিন্ত সেটা আমার জীবনে হারিয়ে যাওয়া এক গল্প ছিল।

ঝাঁ চকচকে ছুরি কোথাও ফেলে রাখলে সেটা একটা সময় জং ধরে যায়। আর সেখানে এতদিন আগের সেই অভ্যাস ভুলে যাওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু হওয়ার পর পরিবেশটা হঠাৎ করে বদলে গিয়েছিল আমাদের সবার জন্য। আমি দেখলাম অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী একজন স্বৈরাচার ক্ষমতায় চেপে বসেছে ভূতের মতো। সে তার খুনি বাহিনী লেলিয়ে দিয়ে আঘাত করছে আমার সন্তানের গায়ে। আমার মেয়ের বয়সি অনেকে যখন খুনি হাসিনার পেটোয়া বাহিনীর কাছে নিগ্রহের শিকার তখন চুপ থাকতে পারিনি। আমার সন্তানদের যখন নির্বিচার রাজাকার বলে অপমান করা হলো, আমি তাদের প্রতিবাদ করতে দেখলাম অন্যভাবে। তারা যখন চিৎকার দিয়ে বলছে- তুমি কে আমি কে? রাজাকার রাজাকার। কে বলেছে? কে বলেছে? স্বৈরাচার স্বৈরাচার। তখন মনে হয়েছে এতদিনে ভোট ডাকাতটাকে কেউ উপযুক্ত জবাব দিতে পারছে। তাদের সেই সেøাগান আর দ্রোহ আরও অনেকের মতো আমারও রক্তে আগুন লাগিয়েছিল। তাই তো ছাত্রদের ঘোষিত প্রতিটি আন্দোলনে আমি গিয়েছি ঠিক তাদের নির্দেশনা মেনে। আমি চোখ বন্ধ করলে এখনো স্পষ্ট দেখতে পাই জুলাইয়ের আগুনঝরা সেই সময়। ডামি ইলেকশনের পর ফুরফুরে মেজাজে থাকা অবৈধ প্রধানমন্ত্রীর সেই বিশ্রী মন্তব্য। তারপর তার তীব্র প্রতিক্রিয়া হিসেবে আন্দোলনকারীদের ফুঁসে ওঠা। শিক্ষার্থীরা বিরক্ত হয়ে ব্যঙ্গ করে বলছে তুমি কে? আমি কে? রাজাকার, রাজাকার; কে বলেছে? কে বলেছে? স্বৈরাচার, স্বৈরাচার এবং চেয়েছিলাম/চাইতে গেলাম অধিকার; হয়ে গেলাম রাজাকার। তারা একটা একটা করে স্লোগান দেয় আর আমি গুনতে শুরু করি স্বৈরাচারী হাসিনার ক্ষমতা থেকে একটা একটা ইট খুলে নিচ্ছে আমার সন্তানরা। এবার তার পরাজয় সময়ের ব্যাপার মাত্র। আর তখন থেকেই আমি আমার সন্তানের সঙ্গে পথে নেমেছি।

সেই ভয়াল ১৫ জুলাই। আওয়ামী লীগের দালাল সরকারি কর্মকর্তা ও ভোট ডাকাত মন্ত্রীদের অনেকে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের কটাক্ষ করে। তারা তাদের বিরুদ্ধে সেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নষ্ট করার ধিকৃত অভিযোগ আনে। হাসিনার নব্য রক্ষীবাহিনী ছাত্রলীগের হায়েনারা ঝাঁপিয়ে পড়ে আমার অসহায় সন্তানদের ওপর। তারা যখন আমার সন্তানদের ওপর রড, লাঠি, হকিস্টিক, রামদা, আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে হামলা করে তখন তাদের প্রতিবাদ ও প্রতিহত করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব হয়ে গিয়েছিল। আমি অবাক হয়ে দেখি যে, পুলিশের দায়িত্ব জনগণের নিরাপত্তা বিধান করা, সেই পুলিশও লাঠি, টিয়ারশেল, রাবার বুলেট এমনকি সরাসরি স্টিল বুলেট দিয়ে হামলা শুরু করে। শুরুতে শান্তিপ্রিয় শিক্ষার্থীদের ওপর তারা মনের সুখে আক্রমণ করে গিয়েছে। আমার সন্তান আবু সাঈদ দুই হাত প্রসারিত করে মহান বীরের মতো জীবন দিয়ে প্রমাণ করে যায় আমাদের আর নিরস্ত্র থাকার সুযোগ নেই। আমাদের আর নীরবে সব সহ্য করার দিন শেষ হয়ে গেছে। তাই হায়েনা বাহিনীর হামলার প্রতিবাদে আমার ছেলেমেয়েরাও তখন তাদের দিকে ইটের টুকরা ছুড়তে থাকে।

আমি খেয়াল করে দেখি ১৬ জুলাই থেকে আন্দোলন তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। আমাদের বীর সন্তানরা হায়েনা বাহিনীকে রাজপথ থেকে তাড়িয়ে দিচ্ছে। ১৬ জুলাই বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ আবু সাঈদ যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিল তার সামনে দাঁড়ানোর সাহস ফ্যাসিস্ট হাসিনার ছিল না। তার পুলিশের গুলিতে আমাদের সন্তানদের মৃত্যুসংবাদ প্রতিটি অভিভাবকের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে। তার হম্বিতম্বি করে ক্ষমতায় টিকে থাকার সক্ষমতা পুরো নিঃশেষ হয়ে গিয়েছিল সেই ভয়ানক আন্দোলনের স্ফুলিঙ্গের সামনে।

আমি খেয়াল করে দেখছি পুরো দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে পড়ছে বিপ্লবের সুবাতাস। ভয়ে কথা না বলা মানুষগুলো সেøাগান দিচ্ছে বুকের ভিতর অনেক ঝড়, বুক পেতেছি গুলি কর। আমি খেয়াল করছি ১৯ জুলাই পর্যন্ত ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের বিভিন্ন সংগঠন রাস্তায় তাণ্ডব সৃষ্টি করে বেড়ালেও ধীরে ধীরে লেজ গুটিয়ে পালাচ্ছে। বিজিবি, র‌্যাব ও পুলিশ দিয়ে সরাসরি গুলি করিয়ে আর কতক্ষণ টিকে থাকবে ফ্যাসিস্ট হাসিনা! সেই পরিস্থিতি যাতে সবাই বুঝতে না পারে সে জন্য ইন্টারনেট বন্ধ করে রেখেছিল সে। তারপরও আমার বিশ্বাস এ আন্দোলন থামাতে কার্যত ব্যর্থ হবে ফ্যাসিস্ট হাসিনা। তারপর আমার বিশ্বাসকে সত্য করে দিয়ে সরকার দেশজুড়ে কারফিউ জারি করে।

শেখ হাসিনা সব চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে যেদিন মাঠে সেনাবাহিনী নামায় আমি একটা টেলিভিশন টকশোতে যাচ্ছিলাম। পথের মধ্যে কথা হয় বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও লেখক আদনানের সঙ্গে। আমি বেশ জোরের সঙ্গে তাকে বলি- তোরা কী ভাবছিস, আমি জানি না, তবে আমার হিসেবে এই সেনাবাহিনী আর সহজে ব্যারাকে ফিরবে না। আর হাসিনাও ক্ষমতায় থাকবে না। জবাবে আদনান বলল, গাজীপুরের পরস্থিতিও রাষ্ট্রীয় বাহিনীর নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছে। রুয়েটের সামনে থেকে পোলাপান এতবড় মিছিল দিয়েছে যেটা কস্মিনকালেও রাজশাহীবাসী চোখে দেখেনি। ওদিকে চৌরাস্তা, কোনাবাড়ি, শফিপুর, শিববাড়ি সবখানে উত্তাল পরিস্থিতি।

আমি ফোনে কথা বলছি বাংলাদেশের নানা প্রান্তে সবার সঙ্গে। উত্তরার জনতার প্রতিরোধের গল্প শুনলাম আমার আরেক ছোটভাই অধ্যাপক হাসনাত শামীমের কাছে। শামীম জানাল প্রচণ্ড গোলাগুলির তাণ্ডবে বাসায় থাকা দায়। তারপরও ছেলেমেয়েরা রাস্তা থেকে সরছে না। পুলিশ পুলিশের মতো গুলি করছে, তারা তাদের মতো ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে যাচ্ছে। তাদের ভিতর থেকে মরার ভয় পুরোপুরি চলে গেছে। এবার তাদের ভয় দেখানোর ক্ষমতা হাসিনার বাহিনীর নেই।

ঢাকার যাত্রাবাড়ীর ভয়াবহ পরিস্থিতি নিয়ে জানতে পারি আমার আরেক ছোট ভাইয়ের কাছে। তার কথা শুনেও আমি অনুমান করি পুরো দেশে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছে আওয়ামী লীগ। ১৬ তারিখে জনতার দ্রোহকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে কাউয়া কাদের খ্যাত আওয়ামী লীগের নেতা ওবায়দুল কাদের যখন বলল, এইসব আন্দোলন ঠেকাতে ছাত্রলীগই যথেষ্ট, তখন চরম বিরক্ত হয়েছিলাম। কিন্তু পরে বুঝতে পারলাম মানুষ চরম বিপদে পড়লে ফাঁকা আওয়াজ দেয়। ওবায়দুল কাদের আসলে ঠিক সেই কাজটা করেছে। অনেকটা গ্রামগঞ্জে রাত-দুপুরে কেউ প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে গেলে ভূতের ভয়ে যেভাবে গান গায়, আমার কাছে ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য শুনে মনে হয়েছে ঠিক তাই। সে আসলে অন্য সবাইকে ভয় দেখাচ্ছে, নাকি চরম ভয় পেয়ে নিজেকে সান্ত্বনা দিচ্ছে সেটা তখন স্পষ্ট ছিল না।

আমি আমার আশপাশের সবাইকে বলেছি কাদের ফাঁকা আওয়াজ দিচ্ছে। ১৯ জুলাই রাতে ফোন করলাম আদনানকে। নানা কথার ফাঁকে ওকেও বলছি এই কথা যে ওবায়দুল কাদের আসলে সে নিজেও হাসিনার পতনের শব্দ শুনতে পাচ্ছে। ১৯ তারিখে আমি আমার বিশ্বাসের পক্ষে আরও শক্ত যুক্তি পেয়ে যাই। খবরে দেখতে পাই কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে নরসিংদী জেলা কারাগারে হামলা হয়েছে। কারাগারে অগ্নিসংযোগ করার পর ভিতরে ঢুকে সেলের তালা ভেঙে কয়েদিদের বের করে নেওয়ার পাশাপাশি অস্ত্র-গোলাবারুদ ও খাদ্যপণ্যও লুট করেছে বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী। তারা সেখানে ব্যাপক ভাঙচুর করে। টিভিতে দেখায় সেই হামলা ও ভাঙচুরের দৃশ্য। কারাগারের পুরো চত্বরে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিল ইটপাটকেল আর বিভিন্ন স্থাপনার ভাঙা অংশ। আমি টিভিতে এ দৃশ্য দেখে সবাইকে বলেছিলাম হাসিনার শাসনের অবস্থাও এরকম হয়েছে। সবদিক থেকে তার চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়েছে। আর যাই হোক সে আর ক্ষমতায় থাকতে পারবে না।

আমার ট্যাক্সের টাকা দিয়ে কেনা অস্ত্র ব্যবহার করে পুলিশ আমার সন্তানকে হত্যা করছে। ভাগ্য ভালো তখন ইন্টারনেট বন্ধ ছিল। সেসব ভয়াবহ দৃশ্য আমার দেখার সুযোগ হয়নি। হঠাৎ করে ফেসবুক খুলে দিলে নিজের চোখকে অবিশ্বাস করতে হয়েছিল। আমি ভাবতে পারিনি একটা সরকারপ্রধান সে যত নিকৃষ্টও হোক শুধু ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য এতটা বর্বর হতে পারে। সে গুলি করে মেরেছে শিশু, কিশোর, নারী, পুরুষ এমনকি বৃদ্ধকেও। গুলি খেয়ে আহত একটা মানুষ যখন কাতরাচ্ছে তাকেও রেহাই দেওয়া হয়নি গুলির মুখ থেকে।

চব্বিশের পরাজিত শক্তি এখন বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্র প্রমাণ করতে তৎপর। আমাদের সন্তানদের রক্তের বিনিময়ে আমরা যে নতুন বাংলাদেশকে পেয়েছি তাকে পুরোপুরি বাসযোগ্য করে তুলতে হলে আমাদের এখনো পাড়ি দিতে হবে অনেকটা পথ। সে দীর্ঘপথে জুলাইয়ের শহীদ আর বীরেরা অনুপ্রেরণা হোক আমাদের। আমি জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের প্রতিটি বীর শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি তাদের বিপ্লবী অবদানকে।

লেখক : উপাচার্য, নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
আশা-নিরাশার দোলা
আশা-নিরাশার দোলা
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ফলোঅন না করিয়ে ফের ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা