শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার

অধ্যাপক ড. খো. লুৎফুল এলাহী
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার

আন্দোলনে যারা নিহত হয়েছে তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোসহ আহতদের সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করা, যা রাষ্ট্রের প্রাথমিক দায়িত্ব বলে মনে করি...

 

একটি সমাজ বা রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাধীনে বিভিন্ন ক্ষেত্রে শোষণ ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিনের ধূমায়িত অসন্তোষের বহির্প্রকাশ ঘটে বিপ্লবের মধ্য দিয়ে। জুলাই-২০২৪ এর বাংলাদেশে সংঘটিত ছাত্র-জনতার গণআন্দোলন তা থেকে বিচ্ছিন্ন কিছু ছিল না। সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিলের দাবিতে যে আন্দোলন গড়ে ওঠে তা ধীরে ধীরে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছড়িয়ে পড়ে। বিগত সরকারের আমলে নির্বাচনের নামে প্রহসন, দুর্নীতি, বিদেশে টাকা পাচার, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সরকারি ছাত্র সংগঠন ও প্রশাসনের ছত্রছায়ায় তাদের তল্পিবাহকদের টেন্ডারবাজি, নিয়োগবাণিজ্যসহ উপাচার্য, উপউপাচার্য ও ট্রেজারার নিয়োগেও হয়েছে আর্থিক লেনদেন। এসব কিছু ছাত্র, শিক্ষক ও সাধারণ জনগণের সরকারবিরোধী মনোভাব ও বিক্ষুব্ধ হওয়ার ক্ষেত্র তৈরি করেছিল। আর কোটা আন্দোলনকারী ও বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের গড়ে তোলা আন্দোলনকে বিপ্লবের পথে ধাবিত করেছিল, যেখানে উল্লিখিত বিক্ষুব্ধ শ্রেণির প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সমর্থন ও সহযোগিতায় একটা সফল বিপ্লব সংঘটিত হয়।

বিশেষ করে ১৫ জুলাই, ২০২৪ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদী মিছিল বের করলে তাদের ওপর ছাত্রলীগ ও বহিরাগত সন্ত্রাসীদের হামলায় ফুঁসে উঠে ছাত্রছাত্রীরা।

এ ঘটনায় অনেক ছাত্রীকে সন্ধ্যায় বিভিন্ন স্থানে আটকে রাখার সংবাদে আমি নিজে ওইদিন মাগরিবের নামাজের পরে প্রফেসর মাফরুহী সাত্তার, প্রফেসর জামাল উদদীন রুনুসহ আটকেপড়া ছাত্রীসহ কিছু আহত ছাত্রকে উদ্ধার করে চিকিৎসা কেন্দ্রে পাঠাই। এ সময় সরকার ও রাজনীতি বিভাগের ফাইজা, ইতিহাস বিভাগের আয়শা সিদ্দিকা বৃষ্টিসহ বেশকিছু ছাত্রী সন্ত্রাসী বাহিনী কর্তৃক অবরুদ্ধ হলেও তাদের সংঘবদ্ধ প্রতিরোধে তারা পালিয়ে যায়। একই সঙ্গে শেখ মুজিবুর রহমান হলের সামনে থেকে শিক্ষার্থীদের নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে দিই, যাতে আরও অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা না ঘটে। ইতোমধ্যে শিক্ষক সমিতির ওই সময়ের সহসভাপতি প্রফেসর সোহেল আহমেদ (বর্তমান উপউপাচার্য, শিক্ষা) আমাদের সঙ্গে যুক্ত হন। রাত ৯টার দিকে শিক্ষার্থীরা শহীদ মিনারে জড়ো হয়ে হামলার প্রতিবাদে মিছিল সহকারে উপাচার্যের বাসভবনের দিকে অগ্রসর হতে থাকলে আমরা শিক্ষকরা নতুন কলা ভবনের সামনে থেকে যার যার বাসায় চলে যাই।

তবে আমি বিভাগীয় অফিস রুমে আমার গবেষণার কিছু কাজ করি। রাত ১০টার দিকে আমার সহকর্মী ও স্নেহাস্পদ প্রফেসর মোহাম্মদ গোলাম রব্বানী আমাকে ফোন করে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে হামলার বিচারের দাবিতে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ান। রাত ১১.৪৫টায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সম্পাদক নোমান বিন হারুন আমাকে ফোন করে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা হতে যাচ্ছে এ অবস্থায় আমার সাহায্য কামনা করলে আমি তার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনে উপাচার্যের বাসভবনের ভিতরে আশ্রয় গ্রহণের পরামর্শ দিয়ে আমাদের শিক্ষক ঐক্য পরিষদসহ শিক্ষকদের আরেকটি গ্রুপে উপাচার্যের বাসভবনে সন্ত্রাসী বাহিনী কর্তৃক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার আশংকা করে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে আসার জন্য মেসেজ দিয়ে আমি রিকশাযোগে উপাচার্যের বাসভবনের দিকে অগ্রসর হই।

আন্দোলনে যারা নিহত হয়েছে তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোসহ আহতদের সুচিকিৎসাকিন্তু চৌরঙ্গীতে গিয়ে আটকে যাই। সামনে প্রায় ২৫০ থেকে ৩০০ জনের মতো সন্ত্রাসী, যাদের বেশির ভাগের মাথায় হেলমেট পরা, হাতে ধারালো রামদা, চাপাতি ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে উপাচার্যের বাসভবনের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। আমি রিকশা থেকে নেমে তাদের পেছনে পেছনে হাঁটতে শুরু করতেই সামনে থেকে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা শুরু করলে তারা উপাচার্যের বাসভবনের ভিতরে আশ্রয় নেয়। উপাচার্যের বাসভবনের দুই গেট ভেঙে সন্ত্রাসীরা ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করে ও পেট্রলবোমা, ইট, কাচের বোতল ছুড়তে থাকে। এতে ভিতরে আশ্রয় গ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের অনেকেই আহত হয়। শিক্ষার্থীরা বাঁচার জন্য তৎকালীন উপাচার্য প্রফেসর নূরুল আলমের বাসার বৈঠকখানার দরজা খুলে দেওয়ার অনুনয় বিনয় করলেও তিনি তখন ভিতরে ২৫/৩০ জন শিক্ষক পরিবেষ্টিত অবস্থায় থেকেও দরজা না খুলে অবরুদ্ধ শিক্ষার্থীদের মৃত্যুর মুখোমুখি ফেলে দিয়েছিলেন। আমি আবারও আক্রমণের কথা জানিয়ে মেসেজ দিয়ে শিক্ষকদের উপাচার্যের বাসভবনের সামনে আসার আহ্বান জানাই এবং অনেককে ফোন করে প্রফেসর ড. মো. কামরুল আহসান (বর্তমান উপাচার্য), প্রফেসর মাফরুহী সাত্তার, প্রফেসর মো. নজরুল ইসলামসহ আমরা পাঁচজন শিক্ষক উপাচার্যের বাসভবনে গিয়ে অবরুদ্ধ শিক্ষার্থীদের নিরাপদে পৌঁছে দেওয়ার দাবি জানাই।

উপাচার্যের বাসভবনে প্রফেসর গোলাম রব্বানী, আত্মরক্ষার জন্য লাঠি হাতে ইতিহাসের শিক্ষার্থী আয়শা সিদ্দিকা বৃষ্টি, মালিহাসহ অনেকেই আমাদের আগমনে কিছুটা দুশ্চিন্তামুক্ত হলেও অল্প সময়ের মধ্যে প্রশাসনের ইন্ধনে গেট থেকে পুলিশ সরিয়ে দিয়ে সন্ত্রাসীদের বাসার ভিতরে প্রবেশ করে আক্রমণের সুযোগ করে দেয়। রাত ১টার দিকে সন্ত্রাসীদের একাংশ উপাচার্যের বাসভবনে অবরুদ্ধ শিক্ষার্থীসহ আমাদের শিক্ষকদের ওপর ৭/৮ হাত দূরত্ব থেকে প্রায় ২০/২৫ মিনিট ধরে পেট্রলবোমা, কাচের বোতল, ইট দিয়ে আঘাত করতে থাকলে আমরা শিক্ষার্থীদের সামনে থেকে তাদের রক্ষার চেষ্টা করি এবং হাতে ধারালো অস্ত্রধারীরা যাতে সরাসরি কোপাতে না পারে তার চেষ্টা করি, যার ভিডিও সবাই দেখেছেন। এ সময় ৪০/৫০ জন শিক্ষার্থী ভীষণভাবে আহত হয়। ওই ভিডিও দেখে বিভিন্ন হল থেকে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী এসে জড়ো হয়ে আমাদের রক্ষা করলেও পুলিশ ও প্রশাসন নিশ্চুপ থেকে আমাদের সবাইকে মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল।

আহত শিক্ষার্থীদের অনেকেই বের হয়ে গেলেও উপাচার্যের বাসভবনের সামনে আবারও সংঘর্ষ শুরু হলে আমরা অবরুদ্ধ শিক্ষার্থীদের নিয়ে বাসা থেকে বের হওয়ার জন্য অগ্রসর হলে পুলিশ উপাচার্যের বাসভবনের ভিতরে এলোপাতাড়ি গুলি ও টিয়ার শেল ছুড়তে থাকে। এসময় পরিচয় জানার পরও পুলিশের শটগানের গুলির আঘাতে আমি ভীষণভাবে আহত হই ও আমার ডান চোখসহ শরীরে ৭০টির মতো স্পিøন্টার বিদ্ধ হয়।  ওই সময়ই আমার ডান চোখের রেটিনা ভেদ করায় আমার ডান চোখ দৃষ্টিহীন হয়ে পড়ে। আমি রক্তাক্ত অবস্থায় কোনোভাবে বের হয়ে পুলিশকে আর গুলি চালাতে নিষেধ করে সিকিউরিটি অফিসার সজলের সহায়তায় হেঁটে প্রান্তিকে যাই। সেখান থেকে আমাকে দুজন ছাত্র মোটরসাইকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্রে পৌঁছে দিলে শিক্ষার্থীদের সহায়তারত প্রফেসর এজাহার ও সহযোগী অধ্যাপক পলাশ সাহা আমাকে অ্যাম্বুলেন্সে এনাম মেডিকেল কলেজে আসতে সহায়তা করে। আমি এনাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে পরের দিন জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে ১০ দিন চিকিৎসা শেষে থাইল্যান্ডে অপারেশন করালেও এখনো পূর্ণ দৃষ্টিশক্তি ফিরে পাইনি। এ মাসেই থাইল্যান্ডে আবারও অপারেশনের ডেট রয়েছে। জানি না ফিরে পাব কি না হারানো দৃষ্টিশক্তি।

উল্লেখ্য, ১৫ জুলাই শেষ রাত ও ১৬ জুলাই প্রথম প্রহর থেকেই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্রলীগ বিতাড়িত হওয়ার মধ্য দিয়ে জাহাঙ্গীরনগরের পথ ধরে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিজয় ছিল ৫ আগস্ট সফল বিপ্লবের মাইলফলক।

আর বিপ্লব-পরবর্তী রাষ্ট্রের যে সংস্কার প্রয়োজন তা হলো প্রথমত সবার আত্মশুদ্ধি। আন্দোলনে যারা নিহত হয়েছে তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোসহ আহতদের সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করা, যা রাষ্ট্রের প্রাথমিক দায়িত্ব বলে মনে করি।

এর পরই যেটা বড় প্রয়োজন ছিল, দেরি হলেও এখনো সময় ফুরিয়ে যায়নি, তা হলো দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ। প্রশাসন, বিচার ও পুলিশ বাহিনীর সংস্কার। একই সঙ্গে বিপ্লবে ছাত্র-জনতার হত্যাকারী ও মদতদাতাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ। এরপর একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর। আর এভাবেই একটি জবাবদিহিমূলক প্রশাসন ও সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে জুলাই বিপ্লবের যথার্থতা প্রতিপন্ন হোক। একই সঙ্গে এক নতুন দিগন্তের পথে অগ্রসর হোক বাংলাদেশ- সেই কামনায় সব শহীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও আহতদের সুস্থতা কামনাসহ নতুন সূর্যোদয়ের প্রত্যাশা নিরন্তর।

লেখক : অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
আশা-নিরাশার দোলা
আশা-নিরাশার দোলা
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
ভালুকা মহিলাদলের সভাপতি শামীমা, সম্পাদক শারমিন
ভালুকা মহিলাদলের সভাপতি শামীমা, সম্পাদক শারমিন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেয়ারার পুষ্টিগুণ
পেয়ারার পুষ্টিগুণ

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মাদারীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলে ফল উৎসব, শিশুদের উচ্ছ্বাস
মাদারীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলে ফল উৎসব, শিশুদের উচ্ছ্বাস

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্লান্টার ফাসাইটিস কী
প্লান্টার ফাসাইটিস কী

২৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

খুলেছে নগর ভবনের প্রধান ফটক, ভেতরে অবস্থান ইশরাক অনুসারীদের
খুলেছে নগর ভবনের প্রধান ফটক, ভেতরে অবস্থান ইশরাক অনুসারীদের

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘গুগল পে’ পেমেন্ট সেবার উদ্বোধন মঙ্গলবার
‘গুগল পে’ পেমেন্ট সেবার উদ্বোধন মঙ্গলবার

৩১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
পাঁচ বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি : প্রধান বিচারপতি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিডনিতে বুয়েট অ্যালামনাইয়ের ‘বিগেস্ট মর্নিং টি’
সিডনিতে বুয়েট অ্যালামনাইয়ের ‘বিগেস্ট মর্নিং টি’

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

পাইরেসি নিয়ে শাকিবের কড়া বার্তা
পাইরেসি নিয়ে শাকিবের কড়া বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মাসুদ গ্রেফতার
ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মাসুদ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়
যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিন গ্রেফতার
সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনাপোল কাস্টমস হাউসে ‘কলম বিরতি’ চলছে
বেনাপোল কাস্টমস হাউসে ‘কলম বিরতি’ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমার সীমান্তে ৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
মিয়ানমার সীমান্তে ৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই ৯৫ শিক্ষার্থীকে ভর্তির আহ্বান ছাত্রদলের
সেই ৯৫ শিক্ষার্থীকে ভর্তির আহ্বান ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রের মদদে পুড়ছে তেহরান, সরব বলিউডের ইরানি অভিনেত্রী মান্দানা
যুক্তরাষ্ট্রের মদদে পুড়ছে তেহরান, সরব বলিউডের ইরানি অভিনেত্রী মান্দানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐতিহাসিক পলাশী দিবস আজ
ঐতিহাসিক পলাশী দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে ইয়াবা ও অস্ত্রসহ ৩ রোহিঙ্গা আটক
কক্সবাজারে ইয়াবা ও অস্ত্রসহ ৩ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডারের বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ
আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডারের বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলনা পিস্তল দেখিয়ে ছিনতাই করতো তারা
খেলনা পিস্তল দেখিয়ে ছিনতাই করতো তারা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মব’ সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে : প্রেস উইং
‘মব’ সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে : প্রেস উইং

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুগঞ্জে ধান-চালের অবৈধ মজুদ ঠেকাতে অভিযান, মিল মালিককে জরিমানা
আশুগঞ্জে ধান-চালের অবৈধ মজুদ ঠেকাতে অভিযান, মিল মালিককে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি
ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে সবার মধ্যে স্বস্তি এসেছে : আমীর খসরু
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে সবার মধ্যে স্বস্তি এসেছে : আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬
করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান
যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা

প্রথম পৃষ্ঠা

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার
কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার

নগর জীবন

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু
করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত
অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের হাসি আর থামে না
রাজ্জাকের হাসি আর থামে না

শোবিজ

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া

সম্পাদকীয়

নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল
নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল

শোবিজ

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার

মাঠে ময়দানে

আবারও রাজ-ফারিণ
আবারও রাজ-ফারিণ

শোবিজ

ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ
ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ

মাঠে ময়দানে

বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!
বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!

মাঠে ময়দানে

প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার
প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা
২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা

মাঠে ময়দানে

দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি
দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ  টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে

মাঠে ময়দানে

এবার অপি-তাহসান
এবার অপি-তাহসান

শোবিজ

আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প
আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ওহাইও নদীর তীরে ফুটবল উৎসব
ওহাইও নদীর তীরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!
মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!

পেছনের পৃষ্ঠা