শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার

অধ্যাপক ড. খো. লুৎফুল এলাহী
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার

আন্দোলনে যারা নিহত হয়েছে তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোসহ আহতদের সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করা, যা রাষ্ট্রের প্রাথমিক দায়িত্ব বলে মনে করি...

 

একটি সমাজ বা রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাধীনে বিভিন্ন ক্ষেত্রে শোষণ ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিনের ধূমায়িত অসন্তোষের বহির্প্রকাশ ঘটে বিপ্লবের মধ্য দিয়ে। জুলাই-২০২৪ এর বাংলাদেশে সংঘটিত ছাত্র-জনতার গণআন্দোলন তা থেকে বিচ্ছিন্ন কিছু ছিল না। সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিলের দাবিতে যে আন্দোলন গড়ে ওঠে তা ধীরে ধীরে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছড়িয়ে পড়ে। বিগত সরকারের আমলে নির্বাচনের নামে প্রহসন, দুর্নীতি, বিদেশে টাকা পাচার, এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সরকারি ছাত্র সংগঠন ও প্রশাসনের ছত্রছায়ায় তাদের তল্পিবাহকদের টেন্ডারবাজি, নিয়োগবাণিজ্যসহ উপাচার্য, উপউপাচার্য ও ট্রেজারার নিয়োগেও হয়েছে আর্থিক লেনদেন। এসব কিছু ছাত্র, শিক্ষক ও সাধারণ জনগণের সরকারবিরোধী মনোভাব ও বিক্ষুব্ধ হওয়ার ক্ষেত্র তৈরি করেছিল। আর কোটা আন্দোলনকারী ও বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের গড়ে তোলা আন্দোলনকে বিপ্লবের পথে ধাবিত করেছিল, যেখানে উল্লিখিত বিক্ষুব্ধ শ্রেণির প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সমর্থন ও সহযোগিতায় একটা সফল বিপ্লব সংঘটিত হয়।

বিশেষ করে ১৫ জুলাই, ২০২৪ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদী মিছিল বের করলে তাদের ওপর ছাত্রলীগ ও বহিরাগত সন্ত্রাসীদের হামলায় ফুঁসে উঠে ছাত্রছাত্রীরা।

এ ঘটনায় অনেক ছাত্রীকে সন্ধ্যায় বিভিন্ন স্থানে আটকে রাখার সংবাদে আমি নিজে ওইদিন মাগরিবের নামাজের পরে প্রফেসর মাফরুহী সাত্তার, প্রফেসর জামাল উদদীন রুনুসহ আটকেপড়া ছাত্রীসহ কিছু আহত ছাত্রকে উদ্ধার করে চিকিৎসা কেন্দ্রে পাঠাই। এ সময় সরকার ও রাজনীতি বিভাগের ফাইজা, ইতিহাস বিভাগের আয়শা সিদ্দিকা বৃষ্টিসহ বেশকিছু ছাত্রী সন্ত্রাসী বাহিনী কর্তৃক অবরুদ্ধ হলেও তাদের সংঘবদ্ধ প্রতিরোধে তারা পালিয়ে যায়। একই সঙ্গে শেখ মুজিবুর রহমান হলের সামনে থেকে শিক্ষার্থীদের নিরাপদ দূরত্বে সরিয়ে দিই, যাতে আরও অনাকাক্সিক্ষত ঘটনা না ঘটে। ইতোমধ্যে শিক্ষক সমিতির ওই সময়ের সহসভাপতি প্রফেসর সোহেল আহমেদ (বর্তমান উপউপাচার্য, শিক্ষা) আমাদের সঙ্গে যুক্ত হন। রাত ৯টার দিকে শিক্ষার্থীরা শহীদ মিনারে জড়ো হয়ে হামলার প্রতিবাদে মিছিল সহকারে উপাচার্যের বাসভবনের দিকে অগ্রসর হতে থাকলে আমরা শিক্ষকরা নতুন কলা ভবনের সামনে থেকে যার যার বাসায় চলে যাই।

তবে আমি বিভাগীয় অফিস রুমে আমার গবেষণার কিছু কাজ করি। রাত ১০টার দিকে আমার সহকর্মী ও স্নেহাস্পদ প্রফেসর মোহাম্মদ গোলাম রব্বানী আমাকে ফোন করে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে হামলার বিচারের দাবিতে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ান। রাত ১১.৪৫টায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সম্পাদক নোমান বিন হারুন আমাকে ফোন করে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা হতে যাচ্ছে এ অবস্থায় আমার সাহায্য কামনা করলে আমি তার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনে উপাচার্যের বাসভবনের ভিতরে আশ্রয় গ্রহণের পরামর্শ দিয়ে আমাদের শিক্ষক ঐক্য পরিষদসহ শিক্ষকদের আরেকটি গ্রুপে উপাচার্যের বাসভবনে সন্ত্রাসী বাহিনী কর্তৃক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার আশংকা করে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে আসার জন্য মেসেজ দিয়ে আমি রিকশাযোগে উপাচার্যের বাসভবনের দিকে অগ্রসর হই।

আন্দোলনে যারা নিহত হয়েছে তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোসহ আহতদের সুচিকিৎসাকিন্তু চৌরঙ্গীতে গিয়ে আটকে যাই। সামনে প্রায় ২৫০ থেকে ৩০০ জনের মতো সন্ত্রাসী, যাদের বেশির ভাগের মাথায় হেলমেট পরা, হাতে ধারালো রামদা, চাপাতি ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে উপাচার্যের বাসভবনের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। আমি রিকশা থেকে নেমে তাদের পেছনে পেছনে হাঁটতে শুরু করতেই সামনে থেকে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা শুরু করলে তারা উপাচার্যের বাসভবনের ভিতরে আশ্রয় নেয়। উপাচার্যের বাসভবনের দুই গেট ভেঙে সন্ত্রাসীরা ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করে ও পেট্রলবোমা, ইট, কাচের বোতল ছুড়তে থাকে। এতে ভিতরে আশ্রয় গ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের অনেকেই আহত হয়। শিক্ষার্থীরা বাঁচার জন্য তৎকালীন উপাচার্য প্রফেসর নূরুল আলমের বাসার বৈঠকখানার দরজা খুলে দেওয়ার অনুনয় বিনয় করলেও তিনি তখন ভিতরে ২৫/৩০ জন শিক্ষক পরিবেষ্টিত অবস্থায় থেকেও দরজা না খুলে অবরুদ্ধ শিক্ষার্থীদের মৃত্যুর মুখোমুখি ফেলে দিয়েছিলেন। আমি আবারও আক্রমণের কথা জানিয়ে মেসেজ দিয়ে শিক্ষকদের উপাচার্যের বাসভবনের সামনে আসার আহ্বান জানাই এবং অনেককে ফোন করে প্রফেসর ড. মো. কামরুল আহসান (বর্তমান উপাচার্য), প্রফেসর মাফরুহী সাত্তার, প্রফেসর মো. নজরুল ইসলামসহ আমরা পাঁচজন শিক্ষক উপাচার্যের বাসভবনে গিয়ে অবরুদ্ধ শিক্ষার্থীদের নিরাপদে পৌঁছে দেওয়ার দাবি জানাই।

উপাচার্যের বাসভবনে প্রফেসর গোলাম রব্বানী, আত্মরক্ষার জন্য লাঠি হাতে ইতিহাসের শিক্ষার্থী আয়শা সিদ্দিকা বৃষ্টি, মালিহাসহ অনেকেই আমাদের আগমনে কিছুটা দুশ্চিন্তামুক্ত হলেও অল্প সময়ের মধ্যে প্রশাসনের ইন্ধনে গেট থেকে পুলিশ সরিয়ে দিয়ে সন্ত্রাসীদের বাসার ভিতরে প্রবেশ করে আক্রমণের সুযোগ করে দেয়। রাত ১টার দিকে সন্ত্রাসীদের একাংশ উপাচার্যের বাসভবনে অবরুদ্ধ শিক্ষার্থীসহ আমাদের শিক্ষকদের ওপর ৭/৮ হাত দূরত্ব থেকে প্রায় ২০/২৫ মিনিট ধরে পেট্রলবোমা, কাচের বোতল, ইট দিয়ে আঘাত করতে থাকলে আমরা শিক্ষার্থীদের সামনে থেকে তাদের রক্ষার চেষ্টা করি এবং হাতে ধারালো অস্ত্রধারীরা যাতে সরাসরি কোপাতে না পারে তার চেষ্টা করি, যার ভিডিও সবাই দেখেছেন। এ সময় ৪০/৫০ জন শিক্ষার্থী ভীষণভাবে আহত হয়। ওই ভিডিও দেখে বিভিন্ন হল থেকে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী এসে জড়ো হয়ে আমাদের রক্ষা করলেও পুলিশ ও প্রশাসন নিশ্চুপ থেকে আমাদের সবাইকে মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল।

আহত শিক্ষার্থীদের অনেকেই বের হয়ে গেলেও উপাচার্যের বাসভবনের সামনে আবারও সংঘর্ষ শুরু হলে আমরা অবরুদ্ধ শিক্ষার্থীদের নিয়ে বাসা থেকে বের হওয়ার জন্য অগ্রসর হলে পুলিশ উপাচার্যের বাসভবনের ভিতরে এলোপাতাড়ি গুলি ও টিয়ার শেল ছুড়তে থাকে। এসময় পরিচয় জানার পরও পুলিশের শটগানের গুলির আঘাতে আমি ভীষণভাবে আহত হই ও আমার ডান চোখসহ শরীরে ৭০টির মতো স্পিøন্টার বিদ্ধ হয়।  ওই সময়ই আমার ডান চোখের রেটিনা ভেদ করায় আমার ডান চোখ দৃষ্টিহীন হয়ে পড়ে। আমি রক্তাক্ত অবস্থায় কোনোভাবে বের হয়ে পুলিশকে আর গুলি চালাতে নিষেধ করে সিকিউরিটি অফিসার সজলের সহায়তায় হেঁটে প্রান্তিকে যাই। সেখান থেকে আমাকে দুজন ছাত্র মোটরসাইকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা কেন্দ্রে পৌঁছে দিলে শিক্ষার্থীদের সহায়তারত প্রফেসর এজাহার ও সহযোগী অধ্যাপক পলাশ সাহা আমাকে অ্যাম্বুলেন্সে এনাম মেডিকেল কলেজে আসতে সহায়তা করে। আমি এনাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে পরের দিন জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে ১০ দিন চিকিৎসা শেষে থাইল্যান্ডে অপারেশন করালেও এখনো পূর্ণ দৃষ্টিশক্তি ফিরে পাইনি। এ মাসেই থাইল্যান্ডে আবারও অপারেশনের ডেট রয়েছে। জানি না ফিরে পাব কি না হারানো দৃষ্টিশক্তি।

উল্লেখ্য, ১৫ জুলাই শেষ রাত ও ১৬ জুলাই প্রথম প্রহর থেকেই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্রলীগ বিতাড়িত হওয়ার মধ্য দিয়ে জাহাঙ্গীরনগরের পথ ধরে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিজয় ছিল ৫ আগস্ট সফল বিপ্লবের মাইলফলক।

আর বিপ্লব-পরবর্তী রাষ্ট্রের যে সংস্কার প্রয়োজন তা হলো প্রথমত সবার আত্মশুদ্ধি। আন্দোলনে যারা নিহত হয়েছে তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোসহ আহতদের সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করা, যা রাষ্ট্রের প্রাথমিক দায়িত্ব বলে মনে করি।

এর পরই যেটা বড় প্রয়োজন ছিল, দেরি হলেও এখনো সময় ফুরিয়ে যায়নি, তা হলো দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ। প্রশাসন, বিচার ও পুলিশ বাহিনীর সংস্কার। একই সঙ্গে বিপ্লবে ছাত্র-জনতার হত্যাকারী ও মদতদাতাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ। এরপর একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর। আর এভাবেই একটি জবাবদিহিমূলক প্রশাসন ও সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে জুলাই বিপ্লবের যথার্থতা প্রতিপন্ন হোক। একই সঙ্গে এক নতুন দিগন্তের পথে অগ্রসর হোক বাংলাদেশ- সেই কামনায় সব শহীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও আহতদের সুস্থতা কামনাসহ নতুন সূর্যোদয়ের প্রত্যাশা নিরন্তর।

লেখক : অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
আশা-নিরাশার দোলা
আশা-নিরাশার দোলা
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ
সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ

৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিস্তারের গোলে রিয়ালকে হারাল লিভারপুল
আলিস্তারের গোলে রিয়ালকে হারাল লিভারপুল

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হচ্ছে ফেসবুকের মতো কভার ফটো ফিচার
হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হচ্ছে ফেসবুকের মতো কভার ফটো ফিচার

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিছুটা কমতে পারে ঢাকার গরম, মেঘলা থাকবে আকাশ
কিছুটা কমতে পারে ঢাকার গরম, মেঘলা থাকবে আকাশ

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে
বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫

৫৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত, নিউইয়র্কে এগিয়ে মামদানি
ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত, নিউইয়র্কে এগিয়ে মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত
বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩
উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের
কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা