শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য

ড. মো. কামাল উদ্দিন
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য

জুলাই ছাত্র-জনতার আন্দোলনেও মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছিল চরমভাবে। প্রকাশ্যে গুলি করে ছাত্র-জনতাকে হত্যা করা হয়েছে। ময়লার ট্রাক থেকে ছাত্র-জনতার লাশ ফেলা হয়েছে...

 

বাংলাদেশের সংবিধানে নাগরিকদের মৌলিক অধিকারের স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। তবে, গত শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী শাসনামলে বাংলাদেশের নাগরিকদের বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তাদের মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন কর্তৃত্ববাদী শাসনামলে (২০০৯-২০২৪) বাংলাদেশে চরম ও ব্যাপক রাষ্ট্রীয় দমন, মানবাধিকার লঙ্ঘন, দুর্নীতি, ভোট ডাকাতি, পুলিশ এবং অন্যান্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার রাজনীতিকরণ এবং সব গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করা হয়।

বাংলাদেশে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে দমন করার জন্য আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে কাজে লাগানোর রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের সংস্কৃতি এ দেশের মানুষের কাছে খুবই পরিচিত। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন কর্তৃত্ববাদী শাসনামলে তারা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য সামরিক ও বেসামরিক প্রশাসন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং অন্যান্য গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যাপকভাবে রাজনীতিকরণ করেছে। শুধু তাই নয়, তাদের ছাত্র সংগঠনকে তৎকালীন কর্তৃত্ববাদী সরকার যেকোনো সরকারবিরোধী বা সামাজিক আন্দোলন দমন করার জন্য ন্যক্কারজনকভাবে ব্যবহার করেছে। দুর্নীতি, দায়মুক্তির সংস্কৃতি এবং পুলিশের সামরিকীকরণের কারণে বাংলাদেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, পুলিশ, র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) এবং গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) দীর্ঘদিন ধরে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, জোরপূর্বক গুম, অবৈধ গ্রেপ্তার, জোরপূর্বক আটক এবং নির্যাতনের অভিযোগে অভিযুক্ত। ফলস্বরূপ, চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের কারণে তিন বছর আগে যুক্তরাষ্ট্র র‌্যাব এবং এর সাতজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।

২০২৪ সালে সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় বৈষম্যমূলক কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে পরিচালিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়ন এবং ব্যাপক মানবাধিকার লঙ্ঘনের সবচেয়ে ভয়াবহ ঘটনা ঘটে। পুলিশের বর্বরতায় বেশ কয়েকজন নিরস্ত্র ছাত্রের মৃত্যুর পর এই বিক্ষোভ সারা দেশে গণ অভ্যুত্থানে রূপ নেয়। আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ফ্যাসিবাদী সরকার এই ছাত্র বিক্ষোভ দমন করার জন্য আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা এবং আওয়ামী সরকার সমর্থক সশস্ত্র দলীয় ক্যাডারদের নজিরবিহীনভাবে ব্যবহার করে। তারা অহেতুক অহিংস বিক্ষোভকারীদের ওপর মারাত্মক বলপ্রয়োগ করে নিরীহ-নিরস্ত্র শিক্ষার্থীদের হত্যা করে। ২০২৪ সালের ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণ আন্দোলনের সময় পুলিশের বলপ্রয়োগের ক্ষেত্রে জাতীয় বা আন্তর্জাতিক কোনো কাঠামো মানা হয়নি। বরং নিরস্ত্র বিক্ষোভকারীদের আক্রমণ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে রাবার বুলেট, টিয়ার শেল, সাউন্ড গ্রেনেড, এম-১৬ রাইফেল, শটগান, পিস্তল, চাইনিজ রাইফেল এবং কিছু ক্ষেত্রে একে-৪৭, এসএমজি (সাবমেশিনগান) এবং এলএমজি (হালকা মেশিনগান)। তা ছাড়া, বেশ কয়েকজন নিরস্ত্র বিক্ষোভকারী নিহত হওয়ার পর সরকার আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে দেখামাত্র গুলি করার নির্দেশ দেয় এবং ছাত্র বিক্ষোভ নিয়ন্ত্রণে কারফিউ জারি করা হয়। সম্প্রতি জাতিসংঘের  OCHRC (2025) বাংলাদেশে ২০২৪ সালের ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণ আন্দোলনের ওপর একটি তথ্য-অনুসন্ধান প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়েছে, ১ হাজার ৪০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়, যাদের বেশির ভাগই নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যবহৃত সামরিক রাইফেল এবং শটগানের মারাত্মক ধাতব গুলি দ্বারা নিহত হয়েছেন। গণহত্যা এবং নৃশংস আক্রমণ থেকে শুরু করে শাস্তিমূলক গণগ্রেপ্তার, হেফাজতে নির্যাতন, জোরপূর্বক গুম, কারফিউ ও ইন্টারনেট বন্ধ করে চরম নির্যাতন চালানো হয়। 

দেখা গেছে, শান্তিপূর্ণ ছাত্র বিক্ষোভের ওপর আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সহিংস দমন-নিপীড়নের ফলে ১৬ জুলাই ছয়জন বিক্ষোভকারী নিহত হন। কোটা সংস্কার আন্দোলন দেশব্যাপী গণ অভ্যুত্থানে রূপান্তরিত হয়, যা বাংলাদেশের ফ্যাসিবাদী হাসিনা শাসনের পরিবর্তনে ভূমিকা রাখে। এখানে বলা যায়, রাষ্ট্রীয় দমন যখন তীব্র হয়, তখন তা যেকোনো শাসন ব্যবস্থার বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে। ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকার বারবার উসকানিমূলক বক্তব্য ব্যবহার করে বৈধ ছাত্র-জনতার বিক্ষোভকে নিভৃত করতে চেয়েছিল। তবে মারাত্মক বলপ্রয়োগ এবং অমানবিক আচরণের পাশাপাশি সরকারের ঘন ঘন উসকানিমূলক বক্তব্য জনসাধারণের ক্ষোভকে আরও বাড়িয়ে দেয়।

এ ছাত্র আন্দোলনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা প্রায়শ উচ্চ-মধ্যবিত্ত বা ধনী পরিবার থেকে আশা। আন্দোলন দমন করার জন্য যখন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বন্ধ করে দেওয়া হয় তখন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা আন্দোলনকে পুনরুজ্জীবিত করেছিল। এ ঘটনাটি সচরাচর ধারণার চেয়ে ভিন্ন। সাধারণভাবে ধারণা করা হয়, এ ধরনের আন্দোলনগুলো প্রাথমিকভাবে নিম্ন-মধ্যম আয়ের ব্যক্তিদের দ্বারা সংঘটিত এবং প্রসারিত হয়। আর্থ-সামাজিকভাবে সুবিধাপ্রাপ্ত জনসংখ্যা দমনমূলক পরিস্থিতিতে কার্যকরভাবে সংগঠিত হতে পারে তা বোঝা যায় বৈষম্যবিরোধী এই আন্দোলন। এতে প্রমাণিত হয়, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় চরম মাত্রায় মানবাধিকার লঙ্ঘন হলে ফ্যাসিবাদী শক্তির বিরুদ্ধে আন্দোলনের আর শ্রেণি সীমানা থাকে না। সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষকে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ করে তোলে যা আমরা দেখেছি জুলাই ২৪ আন্দোলনে। তবে বিস্তৃত দুর্নীতি, কারসাজিমূলক ও ভুয়া নির্বাচন, কাঠামোগত বৈষম্য, নাগরিক অধিকার লঙ্ঘন এবং ধারাবাহিক রাষ্ট্রীয় দমন-পীড়নের কারণে বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে সঞ্চিত অসন্তোষ ফ্যাসিবাদী শাসন ব্যবস্থা পরিবর্তনের জন্য একটি ব্যাপক আন্দোলনে রূপান্তরিত করার আরেকটি শক্তিশালী কারণ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।

 

ছাত্র ও যুবদের মধ্যে রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার আকাক্সক্ষা অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ রূপান্তর। সেখানে একটি বিষয় স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, ভারতীয় উপমহাদেশের অংশ হিসেবে আমরা প্রায় ২০০ বছর ব্রিটিশ শাসনের অধীনে ছিলাম। ব্রিটিশরা এই উপমহাদেশ শাসন করার সময় মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন করেছিল নানাভাবে। সে অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য বারবার ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন করেছিল এ অঞ্চলের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ...

 

২০২৪ সালের ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণ অভ্যুত্থান এবং পরবর্তীকালে বাংলাদেশে শাসন ব্যবস্থার পরিবর্তন গণতান্ত্রিক সংস্কারের সুযোগ তৈরি করলেও একই সঙ্গে টেকসই গণতন্ত্র, কার্যকর শাসন ব্যবস্থা এবং দীর্ঘমেয়াদি স্থিতিশীলতা অর্জন কতটুকু সম্ভব হবে তা দেখার বিষয়! ছাত্র ও যুবদের মধ্যে রাজনৈতিক সম্পৃক্ততার আকাক্সক্ষা অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ রূপান্তর। সেখানে একটি বিষয় স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, ভারতীয় উপমহাদেশের অংশ হিসেবে আমরা প্রায় ২০০ বছর ব্রিটিশ শাসনের অধীনে ছিলাম। ব্রিটিশরা এই উপমহাদেশ শাসন করার সময় মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন করেছিল নানাভাবে। সে অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য বারবার ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন করেছিল এ অঞ্চলের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। এ ক্ষেত্রে ফকির সন্ন্যাসী মুভমেন্ট, সিপাহি বিদ্রোহ, ফরায়েজী আন্দোলন, কৃষক বিদ্রোহ ও নানাবিধ সংস্কার আন্দোলন। যাই হোক আন্দোলনের ফলে অথবা ব্রিটিশের এ অঞ্চলকে শাসন করার প্রয়োজনীয়তা শেষ হওয়ায় ১৯৪৭ সালে বাংলাদেশ পাকিস্তানের একটি অংশ হিসেবে স্বাধীন হয়। কিন্তু পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় সরকার পূর্ব পাকিস্তান অর্থাৎ বর্তমান বাংলাদেশ অংশের মানুষের অধিকার নিয়ে নানাভাবে ছিনিমিনি খেলা শুরু করে। বিশেষ করে এ অঞ্চলের মানুষের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকারের ওপর হস্তক্ষেপ করে। এ অধিকার রক্ষা করার জন্য তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ পাকিস্তানবিরোধী আন্দোলন শুরু করে। ১৯৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ৬৯-এর গণ আন্দোলন এবং সর্বোপরি একটি অধিকারভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে পৃথিবীর দরবারে প্রতিষ্ঠিত হয়। সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি বৈষম্যহীন রাষ্ট্র হিসেবে তৈরি করার কথা বলা হয়।

কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের মানুষের অধিকার রক্ষা, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও রাষ্ট্র কাঠামো থেকে বৈষম্য দূর করা সম্ভব হয়নি বা দূর করা হয়নি। বরং রাষ্ট্রীয় মদদে বৈষম্য তৈরি করা হয়েছিল নানাভাবে। মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন হয়েছিল স্বাধীনতার পর থেকে।

মানবাধিকার অবস্থা দিন দিন আরও বিপর্যস্ত হয়। এ দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে গুম, খুন, অপহরণ ও আয়নাঘর নামক স্বৈরাচার শেখ হাসিনার নিজস্ব জেলখানায় আটকে রেখে বিরোধীদের অমানবিক নির্যাতনের কালচার তৈরি করেছে পতিত শেখ হাসিনা সরকার। রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে বৈষম্য তৈরি করা হয়েছে চরমভাবে। মানুষের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা একেবারেই ছিল না বললেই চলে। মানুষের মৌলিক রাজনৈতিক অধিকার ভোটাধিকারকে কেড়ে নিয়ে ফ্যাসিবাদী কায়দায় ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার এক গভীর পরিকল্পনা করা হয়েছিল। এ দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দলীয় গুণ্ডায় রূপান্তরিত করা হয়েছিল। একপর্যায়ে সরকার ও ছাত্র-জনতাকে মুখোমুখি অবস্থানে দাঁড় করিয়েছিল স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদী হাসিনা সরকার। আমরা দাবি করছি না, আওয়ামী সরকারের আগের সরকারগুলো মানবাধিকার লঙ্ঘন করেনি। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে সব সরকারের আমলে; কিন্তু পতিত আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকার মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন করে এক নৈরাজ্যকর অবস্থা তৈরি করেছে। রাষ্ট্রীয় বাহিনীগুলোর মধ্যে সামরিক আচরণ, বিচারহীনতার সংস্কৃতি ও দুর্নীতির মাধ্যমে পুরো রাষ্ট্রযন্ত্রকে জনগণের বিপক্ষে ব্যবহার করার মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষের মানবাধিকার ও গণতন্ত্র হরণ করা হয়েছে। কোনো আন্দোলনই ফ্যাসিবাদী সরকারের সামনে দাঁড়াতে পারেনি। এমন এক মুহূর্তে যখন কোনো অপশন ফ্যাসিবাদীদের রুখে দাঁড়াতে পারছিল না ঠিক সে মুহূর্তেই বাংলাদেশের ছাত্র-জনতা জুলাই ২৪ আন্দোলনের মাধ্যমে ৫ আগস্ট ফ্যাসিবাদী আওয়ামী সরকারের স্বৈরাচার প্রধানমন্ত্রীসহ প্রায় সবাই পালিয়ে গিয়ে বাংলাদেশের মানুষের গণতন্ত্র ও বৈষম্যহীন রাষ্ট্র তৈরি করার সুযোগ করে দেয়। এ ধরনের সুযোগ বাংলাদেশে আরও এসেছিল; কিন্তু আমরা সে সুযোগ কাজে লাগাতে পারিনি। আমরা বৈষম্যহীন রাষ্ট্রব্যবস্থা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষার বিষয়টি বাস্তবায়ন করতে পারিনি।

জুলাই ছাত্র-জনতার আন্দোলনেও মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছিল চরমভাবে। প্রকাশ্যে গুলি করে ছাত্র-জনতাকে হত্যা করা হয়েছে। ময়লার ট্রাক থেকে ছাত্র-জনতার লাশ ফেলা হয়েছে। গুলি করে ছাত্রদের হত্যা করে ভ্যানের ওপর রেখে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে শিক্ষার্থীদের। ফ্যাসিবাদী স্বৈরাচার আওয়ামী সরকারের পতনকে বাংলাদেশের নতুন স্বাধীনতা হিসেবে চিহ্নিত করেছে ছাত্র-জনতা। এ স্বাধীনতা আমাদের কোনো ভূগোলিক স্বাধীনতা নয়। এ স্বাধীনতা হচ্ছে একটি অন্যায়-অত্যাচারের চরম শৃঙ্খল থেকে মুক্তির স্বাধীনতা। এ স্বাধীনতার ভাবার্থ আমাদের বুঝতে হবে এবং এ স্বাধীনতার দাবি আমাদের পূরণ করতে হবে। আর সেই দাবি পূরণের অন্যতম অংশ হচ্ছে রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বৈষম্যহীন রাষ্ট্রব্যবস্থা তৈরি করা। মানবাধিকার ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, দুর্নীতি রোধ এবং বিচারহীনতার সংস্কৃতিকে বন্ধ করে একটি ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করাই হচ্ছে বৈষম্যহীন রাষ্ট্র তৈরি করার প্রথম কাজ। ফ্যাসিবাদী সরকারের সময় মানবতাবিরোধী কাজের সঙ্গে যারা জড়িত ছিল তাদের বিচারের আওতায় এনে রাষ্ট্রকে ফ্যাসিবাদমুক্ত করতে হবে। এ জন্য সংবিধান সংশোধন করে ক্ষমতার ভারসাম্য তৈরি করা যেতে পারে। পার্লামেন্টকে শক্তিশালী করা, শান্তিপূর্ণ উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যবস্থা করাসহ অনেক কাজ করতে হবে বৈষম্যহীন রাষ্ট্র তৈরি করার জন্য। দেশ নিয়ে ষড়যন্ত্র এখনো শেষ হয়নি! এ ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জাতীয় ঐক্য দরকার। না হয় আবারও আমরা ভুল করব!

লেখক : অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন), চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
আশা-নিরাশার দোলা
আশা-নিরাশার দোলা
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

পেয়ারার পুষ্টিগুণ
পেয়ারার পুষ্টিগুণ

৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মাদারীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলে ফল উৎসব, শিশুদের উচ্ছ্বাস
মাদারীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলে ফল উৎসব, শিশুদের উচ্ছ্বাস

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্লান্টার ফাসাইটিস কী
প্লান্টার ফাসাইটিস কী

১৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

খুলেছে নগর ভবনের প্রধান ফটক, ভেতরে অবস্থান ইশরাক অনুসারীদের
খুলেছে নগর ভবনের প্রধান ফটক, ভেতরে অবস্থান ইশরাক অনুসারীদের

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘গুগল পে’ পেমেন্ট সেবার উদ্বোধন মঙ্গলবার
‘গুগল পে’ পেমেন্ট সেবার উদ্বোধন মঙ্গলবার

২৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
পাঁচ বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি : প্রধান বিচারপতি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সিডনিতে বুয়েট অ্যালামনাইয়ের ‘বিগেস্ট মর্নিং টি’
সিডনিতে বুয়েট অ্যালামনাইয়ের ‘বিগেস্ট মর্নিং টি’

৫২ মিনিট আগে | পরবাস

পাইরেসি নিয়ে শাকিবের কড়া বার্তা
পাইরেসি নিয়ে শাকিবের কড়া বার্তা

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মাসুদ গ্রেফতার
ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মাসুদ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়
যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিন গ্রেফতার
সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনাপোল কাস্টমস হাউসে ‘কলম বিরতি’ চলছে
বেনাপোল কাস্টমস হাউসে ‘কলম বিরতি’ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমার সীমান্তে ৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
মিয়ানমার সীমান্তে ৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই ৯৫ শিক্ষার্থীকে ভর্তির আহ্বান ছাত্রদলের
সেই ৯৫ শিক্ষার্থীকে ভর্তির আহ্বান ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রের মদদে পুড়ছে তেহরান, সরব বলিউডের ইরানি অভিনেত্রী মান্দানা
যুক্তরাষ্ট্রের মদদে পুড়ছে তেহরান, সরব বলিউডের ইরানি অভিনেত্রী মান্দানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐতিহাসিক পলাশী দিবস আজ
ঐতিহাসিক পলাশী দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে ইয়াবা ও অস্ত্রসহ ৩ রোহিঙ্গা আটক
কক্সবাজারে ইয়াবা ও অস্ত্রসহ ৩ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডারের বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ
আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডারের বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলনা পিস্তল দেখিয়ে ছিনতাই করতো তারা
খেলনা পিস্তল দেখিয়ে ছিনতাই করতো তারা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মব’ সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে : প্রেস উইং
‘মব’ সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে : প্রেস উইং

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুগঞ্জে ধান-চালের অবৈধ মজুদ ঠেকাতে অভিযান, মিল মালিককে জরিমানা
আশুগঞ্জে ধান-চালের অবৈধ মজুদ ঠেকাতে অভিযান, মিল মালিককে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গির্জায় আত্মঘাতী হামলায় নিহত অন্তত ২০
সিরিয়ায় গির্জায় আত্মঘাতী হামলায় নিহত অন্তত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি
ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে সবার মধ্যে স্বস্তি এসেছে : আমীর খসরু
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে সবার মধ্যে স্বস্তি এসেছে : আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬
করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান
যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা

প্রথম পৃষ্ঠা

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার
কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার

নগর জীবন

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু
করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত
অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের হাসি আর থামে না
রাজ্জাকের হাসি আর থামে না

শোবিজ

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া

সম্পাদকীয়

নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল
নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল

শোবিজ

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার

মাঠে ময়দানে

আবারও রাজ-ফারিণ
আবারও রাজ-ফারিণ

শোবিজ

ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ
ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ

মাঠে ময়দানে

বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!
বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!

মাঠে ময়দানে

প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার
প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা
২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা

মাঠে ময়দানে

দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি
দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ  টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে

মাঠে ময়দানে

এবার অপি-তাহসান
এবার অপি-তাহসান

শোবিজ

আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প
আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ওহাইও নদীর তীরে ফুটবল উৎসব
ওহাইও নদীর তীরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!
মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!

পেছনের পৃষ্ঠা