শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

জুলাই বিপ্লব

আশা-নিরাশার দোলা

ফরিদ খান
প্রিন্ট ভার্সন
আশা-নিরাশার দোলা

রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা এবং রাজনীতিবিদদের হাত ছাড়াই আমাদের তরুণ শিক্ষার্থীরা দেশব্যাপী এক বিস্ময়কর প্রতিবাদ গড়ে তোলেন। দেশব্যাপী বৈষম্যবিরোধী আওয়াজ তোলেন এবং এটিকে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দিতে পেরেছেন। এটিকে জেন জি বিপ্লব বলা হয়েছে...

 

২০২৪ সালে হাই কোর্ট সরকারি চাকরিতে কোটা বিলুপ্ত সংক্রান্ত ২০১৮ সালে জারিকৃত সরকারি আদেশ বাতিল করে কোটা পদ্ধতি পুনরায় বহাল করে। শিক্ষার্থীরা কোটা বাতিলের জন্য নির্বাহী আদেশের দাবি করেন এবং তাদের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে তারা রাস্তায় নামেন। শিক্ষার্থীদের মতে কোটা বৈষম্যমূলক, মেধাভিত্তিক নিয়োগের জন্য ক্ষতিকর এবং সংবিধান পরিপন্থি। আদালতের এই রায়ের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে। তারা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম বিশেষ করে ফেসবুক ব্যবহার করে তাদের এ প্রতিবাদ সারা দেশে শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দেয়। কোনো ধরনের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা এবং রাজনীতিবিদদের হাত ছাড়াই আমাদের তরুণ শিক্ষার্থীরা দেশব্যাপী এক বিস্ময়কর প্রতিবাদ গড়ে তোলেন। দেশব্যাপী বৈষম্যবিরোধী আওয়াজ তোলেন এবং এটিকে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দিতে পেরেছে। এটিকে জেন জি বিপ্লব বলা হয়েছে কারণ অংশগ্রহণকারীরা মূলত বয়সে তরুণ, সম্ভবত প্রথমবারের মতো ভোটার তবে নিশ্চিতভাবে ভোটাধিকার বঞ্চিত।

পরে এই ছাত্রবিক্ষোভ শহর থেকে গ্রামে, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু স্কুল পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। কোটার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের রাস্তায় নেমে আন্দোলন এটিই প্রথম নয়। ২০১৮ সালেও তারা এই প্রতিবাদ করেছিল। সাহসী তরুণরা কোটার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম এবং অন্যান্য শহরের রাস্তায় নেমেছিল। তবে এবারের জুলাই আন্দোলনের গতি, প্রকৃতি এবং তীব্রতা একেবারেই ভিন্ন। একটি ছাত্র আন্দোলন দ্রুত একটি গণ আন্দোলনে রূপ নেয়। জুলাইয়ে যারা প্রতিবাদ করেছিল তাদের বেশির ভাগই ছিল ছাত্র। পরবর্তীতে তাদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। তাদের কাছে সরকারি চাকরিতে কোটা প্রথা বাতিলের সিদ্ধান্তের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল সরকারের দমনপীড়ন, দুর্নীতি, দুঃশাসন, জীবনযাত্রার অত্যধিক ব্যয় বৃদ্ধি, অনিয়ন্ত্রিত বাজারের কারণে সৃষ্ট ক্ষোভ ও অসন্তোষ প্রভৃতি।

সরকারের দীর্ঘ দুঃশাসনের বিরুদ্ধে যখন জনগণ রাজপথে নামার সাহস হারিয়ে ফেলেছিল, সেসময় শিক্ষার্থীদের এই প্রতিবাদ সাধারণ জনগণের মাঝেও ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। প্রতিবাদ সামাজিক মাধ্যমের লাইন অতিক্রম করে সত্যিকারের রাস্তায় প্রতিবাদ করার ক্ষমতা ও সাহস- এই আন্দোলনের একটি বড় সফলতা, যা সাধারণ জনতাকে রাস্তার আন্দোলনে ফিরে আসার সাহস জুগিয়েছে। পুলিশি নির্যাতন, জেল-জুলুম, গুম-খুন, মামলা-হামলার সত্যিকারের ঝুঁকির মধ্যেও শিক্ষার্থীদের অদম্য সাহস সাধারণ মানুষকে বিপুল শক্তি জুগিয়েছে। যেখানে সরকারবিরোধী অবস্থানের কারণে বিগত বছরগুলোতে জীবিকা এবং জীবন হারানোর অনাকাক্সিক্ষত সম্ভাবনা প্রমাণিত।

বিক্ষোভকারীরা এই সময়, কোনো টিয়ারগ্যাস বা গ্রেপ্তারের ভয় পাননি। আন্দোলনকারী যুবকদের প্রায়ই আটক করা হয় এবং তাদের মাঝে সমন্বয় রোধ করতে সোশ্যাল মিডিয়া, ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। কিন্তু কোনো কিছুই তাদের দমাতে পারেনি। আন্দোলন এক সময় কোটা সংস্কার থেকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে রূপ নেয়। কিন্তু সরকার সহিংসতা দিয়ে ছাত্রদের দমন করার চেষ্টা করলে সর্বস্তরের মানুষ শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ায় এবং আন্দোলনে যোগ দেয়। আন্দোলন দমাতে সরকারদলীয় সন্ত্রাসী, পুলিশ প্রশাসনকে কাজে লাগালে ব্যাপক সহিংসতা আন্দোলনের তীব্রতা আরও বাড়িয়ে দেয়, যা একসময় সরকার পতনের আন্দোলনে রূপ নেয়। আন্দোলন চলাকালে রাজশাহী, গাইবান্ধা, রংপুর এবং লালমনিরহাটের রাজপথে একাধিক অছাত্র আন্দোলনকারীর সঙ্গে কথা বলে জেনেছিলাম তাঁরা বৈষম্যহীন, দুর্নীতি ও সন্ত্রাসমুক্ত বসবাস উপযোগী একটি ভালো দেশ চান, যা তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের পতন ছাড়া সম্ভব নয়। ফলে শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবিতে তারা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে রাস্তায় নামতে বাধ্য হয় এবং শেষ পর্যন্ত হাসিনা সরকারের পলায়নের মাধ্যমে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বিজয় সুনিশ্চিত হয়। বিজয়-পরবর্তী দেশব্যাপী ব্যাপক অরাজকতা, সহিংসতা, হানাহানি, ভাঙচুর এবং অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। মানুষ চরম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে পতিত হয়। অস্থিতিশীল ও অরাজক পরিস্থিতিতে স্থিতিশীলতা এবং শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার জন্য সেনাবাহিনী ভূমিকা রাখে। দেশের মানুষ উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনীর ভূমিকাকে স্বাগত জানায়। ডক্টর ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা এবং আন্দোলনের দুই ছাত্র সমন্বয়কারীসহ দেশে একটি অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হয়।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপট থেকে এ বিপ্লবের জন্ম হলেও এ বিপ্লব জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে প্রান্তিক এবং নিপীড়িত জনগণের মুক্তির ব্যাপক আশা জাগিয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সরকারি চাকরিসহ সমাজের পরতে পরতে যে বৈষম্য বিরাজ করছে তা দূর হওয়ার একটি সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থার মতো প্রতারণামূলক     এবং অবাস্তব প্রতিশ্রুতি দিয়ে এ বিপ্লব আসেনি। বিপ্লবের নেতৃত্বদানকারীরা সব ধরনের পক্ষপাত ও স্বার্থপরতার ঊর্ধ্বে থেকে, নিজেদের কোনোভাবে কলুষিত না করে, ক্ষমতা ও পেশিশক্তির ওপর ভর না করে, নির্মম ও আক্রমণাত্মক না হয়ে দেশকে এবং নিজেদের ঐক্যকে সবার ঊর্ধ্বে রেখে সামনে এগিয়ে যাবে সেটিই প্রত্যাশিত।

জুলাই বিপ্লবের আন্দোলনকারীরা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে নিরপেক্ষ বলে মনে করা হয় এবং এই আন্দোলন একেবারে সাধারণ ছাত্র-জনতার আন্দোলন হিসেবেই ব্যাপক সাড়া পায়। তাদের দেশপ্রেম এবং জনগণের প্রতি ভালোবাসাই ছিল একমাত্র শক্তি। ফলে দেশের মানুষ বিশ্বাস, আশা এবং ভালোবাসা নিয়ে তাদের পাশে দাঁড়ায়, যা খুব দরকার ছিল। কেননা রাজনৈতিক শক্তিগুলো জনগণের নাম ভাঙিয়ে সবকিছু জায়েজ করতে চাইলেও জনগণের সমর্থন ও ভালোবাসা তাদের সঙ্গে ছিল না। ফলে রাজপথের আন্দোলনে সাধারণ জনগণ সম্পৃক্ত হওয়ার আগ্রহ দেখায়নি। জুলাই বিপ্লবের সবচেয়ে বড় অর্জন ছিল সাধারণ মানুষের ভালোবাসা ও আস্থা অর্জন। তবে এ ভালোবাসা ও আস্থায় চির ধরতে থাকে যখন আন্দোলনকারীরা এর মালিকানা প্রতিষ্ঠা করতে অন্য সহযোদ্ধাদের জায়গা সংকুচিত করে, নিজেদের রাজনৈতিক পরিচয় প্রকাশ করে, নিজেদের প্রতিশ্রুতি থেকে সরে এসে নিজেরাও ক্যাম্পাস রাজনীতির ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে ওঠে। আর রাজনীতিবিদদের প্রতি দেশের মানুষের আস্থা এবং ভালোবাসার ঘাটতি প্রকট। অনেকে মনে করেন বর্তমান পরিস্থিতির জন্য দায়ী আমাদের রাজনীতিবিদরা।

দেশের তরুণ ছাত্র ও যুবসমাজ যাদের হাত ধরেই বিপ্লব এসেছে তাঁরা এখনো প্রাসঙ্গিক, কিন্তু তাদের ভূমিকা ক্রমেই দুর্বল এবং পরিবর্তিত হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী শিক্ষার্থীদের ভূমিকা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হচ্ছে। পুলিশের বর্বরতা সত্ত্বেও যে যুবকরা তাদের বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছিল, গুলির মুখেও যারা পিছপা হয়নি, জীবনবাজি রেখে যারা শেখ হাসিনার সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছে সেসব মহানায়কের ভূমিকা নিয়ে সংশয় বেড়েছে। যারা সত্যিকার অর্থে জীবনবাজি রেখে রাস্তায় নেমেছিল তারা এখন অনেকেই নিজেদের গুটিয়ে নিচ্ছে কিংবা নব্য অতিবিপ্লবীদের প্রতাপে ছিটকে পড়ছে মূল দৃশ্যপট থেকে।

অনেকের মাঝে এখন সংশয় বিপ্লব কি তাহলে বেহাত হতে যাচ্ছে কিংবা বিফলে যাচ্ছে? বিপ্লব যদি হয় ক্ষমতায় থাকা মানুষগুলোর পালাবদল তাহলে বিপ্লবের ফলাফল দাঁড়াবে যেই লাউ সেই কদু। বিপ্লব যদি হয় রাষ্ট্রক্ষমতা এক ষাঁড়ের মাথা থেকে অন্য ষাঁড়ের মাথায় স্থানান্তর তাহলে বিপ্লব বৃথা- কিছুই অর্জন হবে না।

জাতির সামনে এখন পর্যন্ত এই জুলাই বিপ্লব ধারণ করে নিজেদের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কোনো উপাদান দেখা যাচ্ছে না, যা মুক্তিযুদ্ধ বা ৯০-এর গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশে লক্ষণীয় ছিল। জুলাই বিপ্লব-পরবর্তী যারা নেতৃত্ব দিতে আগ্রহী, তাদের মধ্যে জাতির বিভাজন সৃষ্টি করে নিজেদের স্বার্থ আদায়ের প্রচেষ্টার একটি সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে যে যার মতো বয়ান সৃষ্টি করে বিপ্লবের মালিকানা ছিনতাই করার একটি প্রতিযোগিতা প্রতিদ্বন্দ্বী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে  শুরু হয়েছে।

রাজনীতিবিদরা সর্বদা এ ধরনের বিপ্লবে ঝাঁপিয়ে পড়বেন, সেগুলো থেকে ফসল ঘরে তোলা হোক বা কেবল পাল থেকে হাওয়া নেওয়ার চেষ্টা করবেন সেটিই স্বাভাবিক। ফলে এ বিপ্লব রাজনৈতিক শ্রেণির দ্বারা ছিনতাই হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তারা ঝাঁপিয়ে পড়তে চাইবে এবং নেতৃত্ব দেবে। এ উপমহাদেশে এটিই সাধারণ ব্যাপার।

দুঃখজনকভাবে আজ দেশব্যাপী মানুষের মাঝে ক্ষোভ, তিক্ততা, অরাজকতা, অসন্তোষ ও বিদ্বেষ তীব্র হচ্ছে। এর বহিঃপ্রকাশ হিসেবে ঘটছে অসহিষ্ণুতা, সহিংসতা, অনাচার, দুর্নীতি, নৈতিক অবক্ষয়, আস্থার অভাব। দিনে দিনে আমাদের সুবিবেচনা হ্রাস পাচ্ছে, জায়গা করে নিচ্ছে নির্বুদ্ধিতা। আমরা যেন এক ব্যাপক এবং বুদ্ধিহীন ক্ষমতা আর গোষ্ঠীস্বার্থে যুদ্ধে নেমেছি, যার চূড়ান্ত ফল পরাজয়, বিপন্ন স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব। সবার আগে দেশ। দেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য এবং বাসযোগ্য করে গড়ে তোলার জন্য শান্তি বজায় রাখা এবং ঐক্যবদ্ধ থাকা অতি প্রয়োজন। মনে রাখা প্রয়োজন আমাদের দুর্দশা আর অন্ধকার থেকে মুক্তির জন্য একটি বিপ্লবের প্রয়োজন ছিল। কিন্তু কেউ অবশ্যই বলতে পারে যে, বিপ্লবই আমাদের সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য একমাত্র প্যানাসিয়া নয়। কারণ আমরা বিপ্লবের ভয়াবহতাও দেখেছি।

চে গুয়েভারা মন্তব্য করেছিলেন, একজন বিপ্লবী প্রেমের মহান অনুভূতি দ্বারা পরিচালিত হন। আর ছদ্ম বিপ্লবীরা পরিচালিত হয় ঘৃণা, লোভ এবং জাগতিক বস্তুবাদ দ্বারা। আজ আসল বিপ্লবী আর ছদ্ম বিপ্লবীর মধ্যে সীমারেখা টানা খুবই দুরূহ। যারা এতদিন ফ্যাসিবাদের আঁচলের নিচে লুকিয়ে ছিল, ফ্যাসিবাদের সঙ্গে ছদ্মবেশে মাঠে ছিল- এখন তারাই অতি বিপ্লবী সেজে ফ্যাসিবাদবিরোধী বক্তৃতায় মঞ্চ কাঁপাচ্ছে, পাড়ায় পাড়ায়, প্রতিষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানে ফ্যাসিবাদের দোসর খুঁজে বেড়াচ্ছে। আর এখানেই সবচেয়ে বড় শঙ্কা, বড় ভয়। যে দাবির ওপর দাঁড়িয়ে এত আত্মত্যাগ, এত প্রাণের বিসর্জনে এই অমূল্য বিজয় সেই দাবি থেকে ক্রমেই যেন বিচ্যুত হতে দেখছি। আত্মপ্রবঞ্চনা দেখছি। শিক্ষাঙ্গনে দলীয় ছাত্ররাজনীতি আরও প্রকট আকার ধারণ করছে, সবকিছুতে বিশেষ একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা বিশেষ এলাকার আধিপত্য হয়তো একটি বিফল বিপ্লবের সংকেত দিচ্ছে- কথায় আছে উঠতি মুলো পত্তনেই চেনা যায়। আমাদের খালি বিপ্লবের প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন পুনরুজ্জীবন। বিজয় অটুট রাখতে প্রয়োজনে পুনরায় সংগঠিত হতে হবে। সব সংশয় পরাজিত করে আমাদের বিজয় অটুট রাখতে হবে। নতুন করে বিষণ্ন বিকেল নয়, নতুন কোনো আঁধার নয়, চাই নতুন প্রভাত, নতুন সূর্য। কোনোভাবেই এ বিপ্লব বেহাত হতে দেওয়া যাবে না, দেশ ও জাতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

লেখক : অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ
সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ

১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিস্তারের গোলে রিয়ালকে হারাল লিভারপুল
আলিস্তারের গোলে রিয়ালকে হারাল লিভারপুল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হচ্ছে ফেসবুকের মতো কভার ফটো ফিচার
হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হচ্ছে ফেসবুকের মতো কভার ফটো ফিচার

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিছুটা কমতে পারে ঢাকার গরম, মেঘলা থাকবে আকাশ
কিছুটা কমতে পারে ঢাকার গরম, মেঘলা থাকবে আকাশ

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে
বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত, নিউইয়র্কে এগিয়ে মামদানি
ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত, নিউইয়র্কে এগিয়ে মামদানি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত
বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩
উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের
কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা