শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

জুলাই বিপ্লব

আশা-নিরাশার দোলা

ফরিদ খান
প্রিন্ট ভার্সন
আশা-নিরাশার দোলা

রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা এবং রাজনীতিবিদদের হাত ছাড়াই আমাদের তরুণ শিক্ষার্থীরা দেশব্যাপী এক বিস্ময়কর প্রতিবাদ গড়ে তোলেন। দেশব্যাপী বৈষম্যবিরোধী আওয়াজ তোলেন এবং এটিকে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দিতে পেরেছেন। এটিকে জেন জি বিপ্লব বলা হয়েছে...

 

২০২৪ সালে হাই কোর্ট সরকারি চাকরিতে কোটা বিলুপ্ত সংক্রান্ত ২০১৮ সালে জারিকৃত সরকারি আদেশ বাতিল করে কোটা পদ্ধতি পুনরায় বহাল করে। শিক্ষার্থীরা কোটা বাতিলের জন্য নির্বাহী আদেশের দাবি করেন এবং তাদের দাবি আদায়ের লক্ষ্যে তারা রাস্তায় নামেন। শিক্ষার্থীদের মতে কোটা বৈষম্যমূলক, মেধাভিত্তিক নিয়োগের জন্য ক্ষতিকর এবং সংবিধান পরিপন্থি। আদালতের এই রায়ের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলন শুরু করে। তারা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম বিশেষ করে ফেসবুক ব্যবহার করে তাদের এ প্রতিবাদ সারা দেশে শিক্ষার্থীদের মাঝে ছড়িয়ে দেয়। কোনো ধরনের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা এবং রাজনীতিবিদদের হাত ছাড়াই আমাদের তরুণ শিক্ষার্থীরা দেশব্যাপী এক বিস্ময়কর প্রতিবাদ গড়ে তোলেন। দেশব্যাপী বৈষম্যবিরোধী আওয়াজ তোলেন এবং এটিকে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দিতে পেরেছে। এটিকে জেন জি বিপ্লব বলা হয়েছে কারণ অংশগ্রহণকারীরা মূলত বয়সে তরুণ, সম্ভবত প্রথমবারের মতো ভোটার তবে নিশ্চিতভাবে ভোটাধিকার বঞ্চিত।

পরে এই ছাত্রবিক্ষোভ শহর থেকে গ্রামে, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু স্কুল পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। কোটার বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের রাস্তায় নেমে আন্দোলন এটিই প্রথম নয়। ২০১৮ সালেও তারা এই প্রতিবাদ করেছিল। সাহসী তরুণরা কোটার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম এবং অন্যান্য শহরের রাস্তায় নেমেছিল। তবে এবারের জুলাই আন্দোলনের গতি, প্রকৃতি এবং তীব্রতা একেবারেই ভিন্ন। একটি ছাত্র আন্দোলন দ্রুত একটি গণ আন্দোলনে রূপ নেয়। জুলাইয়ে যারা প্রতিবাদ করেছিল তাদের বেশির ভাগই ছিল ছাত্র। পরবর্তীতে তাদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। তাদের কাছে সরকারি চাকরিতে কোটা প্রথা বাতিলের সিদ্ধান্তের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল সরকারের দমনপীড়ন, দুর্নীতি, দুঃশাসন, জীবনযাত্রার অত্যধিক ব্যয় বৃদ্ধি, অনিয়ন্ত্রিত বাজারের কারণে সৃষ্ট ক্ষোভ ও অসন্তোষ প্রভৃতি।

সরকারের দীর্ঘ দুঃশাসনের বিরুদ্ধে যখন জনগণ রাজপথে নামার সাহস হারিয়ে ফেলেছিল, সেসময় শিক্ষার্থীদের এই প্রতিবাদ সাধারণ জনগণের মাঝেও ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। প্রতিবাদ সামাজিক মাধ্যমের লাইন অতিক্রম করে সত্যিকারের রাস্তায় প্রতিবাদ করার ক্ষমতা ও সাহস- এই আন্দোলনের একটি বড় সফলতা, যা সাধারণ জনতাকে রাস্তার আন্দোলনে ফিরে আসার সাহস জুগিয়েছে। পুলিশি নির্যাতন, জেল-জুলুম, গুম-খুন, মামলা-হামলার সত্যিকারের ঝুঁকির মধ্যেও শিক্ষার্থীদের অদম্য সাহস সাধারণ মানুষকে বিপুল শক্তি জুগিয়েছে। যেখানে সরকারবিরোধী অবস্থানের কারণে বিগত বছরগুলোতে জীবিকা এবং জীবন হারানোর অনাকাক্সিক্ষত সম্ভাবনা প্রমাণিত।

বিক্ষোভকারীরা এই সময়, কোনো টিয়ারগ্যাস বা গ্রেপ্তারের ভয় পাননি। আন্দোলনকারী যুবকদের প্রায়ই আটক করা হয় এবং তাদের মাঝে সমন্বয় রোধ করতে সোশ্যাল মিডিয়া, ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়। কিন্তু কোনো কিছুই তাদের দমাতে পারেনি। আন্দোলন এক সময় কোটা সংস্কার থেকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে রূপ নেয়। কিন্তু সরকার সহিংসতা দিয়ে ছাত্রদের দমন করার চেষ্টা করলে সর্বস্তরের মানুষ শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ায় এবং আন্দোলনে যোগ দেয়। আন্দোলন দমাতে সরকারদলীয় সন্ত্রাসী, পুলিশ প্রশাসনকে কাজে লাগালে ব্যাপক সহিংসতা আন্দোলনের তীব্রতা আরও বাড়িয়ে দেয়, যা একসময় সরকার পতনের আন্দোলনে রূপ নেয়। আন্দোলন চলাকালে রাজশাহী, গাইবান্ধা, রংপুর এবং লালমনিরহাটের রাজপথে একাধিক অছাত্র আন্দোলনকারীর সঙ্গে কথা বলে জেনেছিলাম তাঁরা বৈষম্যহীন, দুর্নীতি ও সন্ত্রাসমুক্ত বসবাস উপযোগী একটি ভালো দেশ চান, যা তৎকালীন শেখ হাসিনা সরকারের পতন ছাড়া সম্ভব নয়। ফলে শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবিতে তারা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে রাস্তায় নামতে বাধ্য হয় এবং শেষ পর্যন্ত হাসিনা সরকারের পলায়নের মাধ্যমে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বিজয় সুনিশ্চিত হয়। বিজয়-পরবর্তী দেশব্যাপী ব্যাপক অরাজকতা, সহিংসতা, হানাহানি, ভাঙচুর এবং অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। মানুষ চরম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে পতিত হয়। অস্থিতিশীল ও অরাজক পরিস্থিতিতে স্থিতিশীলতা এবং শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার জন্য সেনাবাহিনী ভূমিকা রাখে। দেশের মানুষ উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনীর ভূমিকাকে স্বাগত জানায়। ডক্টর ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা এবং আন্দোলনের দুই ছাত্র সমন্বয়কারীসহ দেশে একটি অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হয়।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপট থেকে এ বিপ্লবের জন্ম হলেও এ বিপ্লব জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে প্রান্তিক এবং নিপীড়িত জনগণের মুক্তির ব্যাপক আশা জাগিয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সরকারি চাকরিসহ সমাজের পরতে পরতে যে বৈষম্য বিরাজ করছে তা দূর হওয়ার একটি সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থার মতো প্রতারণামূলক     এবং অবাস্তব প্রতিশ্রুতি দিয়ে এ বিপ্লব আসেনি। বিপ্লবের নেতৃত্বদানকারীরা সব ধরনের পক্ষপাত ও স্বার্থপরতার ঊর্ধ্বে থেকে, নিজেদের কোনোভাবে কলুষিত না করে, ক্ষমতা ও পেশিশক্তির ওপর ভর না করে, নির্মম ও আক্রমণাত্মক না হয়ে দেশকে এবং নিজেদের ঐক্যকে সবার ঊর্ধ্বে রেখে সামনে এগিয়ে যাবে সেটিই প্রত্যাশিত।

জুলাই বিপ্লবের আন্দোলনকারীরা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে নিরপেক্ষ বলে মনে করা হয় এবং এই আন্দোলন একেবারে সাধারণ ছাত্র-জনতার আন্দোলন হিসেবেই ব্যাপক সাড়া পায়। তাদের দেশপ্রেম এবং জনগণের প্রতি ভালোবাসাই ছিল একমাত্র শক্তি। ফলে দেশের মানুষ বিশ্বাস, আশা এবং ভালোবাসা নিয়ে তাদের পাশে দাঁড়ায়, যা খুব দরকার ছিল। কেননা রাজনৈতিক শক্তিগুলো জনগণের নাম ভাঙিয়ে সবকিছু জায়েজ করতে চাইলেও জনগণের সমর্থন ও ভালোবাসা তাদের সঙ্গে ছিল না। ফলে রাজপথের আন্দোলনে সাধারণ জনগণ সম্পৃক্ত হওয়ার আগ্রহ দেখায়নি। জুলাই বিপ্লবের সবচেয়ে বড় অর্জন ছিল সাধারণ মানুষের ভালোবাসা ও আস্থা অর্জন। তবে এ ভালোবাসা ও আস্থায় চির ধরতে থাকে যখন আন্দোলনকারীরা এর মালিকানা প্রতিষ্ঠা করতে অন্য সহযোদ্ধাদের জায়গা সংকুচিত করে, নিজেদের রাজনৈতিক পরিচয় প্রকাশ করে, নিজেদের প্রতিশ্রুতি থেকে সরে এসে নিজেরাও ক্যাম্পাস রাজনীতির ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে ওঠে। আর রাজনীতিবিদদের প্রতি দেশের মানুষের আস্থা এবং ভালোবাসার ঘাটতি প্রকট। অনেকে মনে করেন বর্তমান পরিস্থিতির জন্য দায়ী আমাদের রাজনীতিবিদরা।

দেশের তরুণ ছাত্র ও যুবসমাজ যাদের হাত ধরেই বিপ্লব এসেছে তাঁরা এখনো প্রাসঙ্গিক, কিন্তু তাদের ভূমিকা ক্রমেই দুর্বল এবং পরিবর্তিত হচ্ছে। অনেক ক্ষেত্রে আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী শিক্ষার্থীদের ভূমিকা নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হচ্ছে। পুলিশের বর্বরতা সত্ত্বেও যে যুবকরা তাদের বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছিল, গুলির মুখেও যারা পিছপা হয়নি, জীবনবাজি রেখে যারা শেখ হাসিনার সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে বিজয় ছিনিয়ে এনেছে সেসব মহানায়কের ভূমিকা নিয়ে সংশয় বেড়েছে। যারা সত্যিকার অর্থে জীবনবাজি রেখে রাস্তায় নেমেছিল তারা এখন অনেকেই নিজেদের গুটিয়ে নিচ্ছে কিংবা নব্য অতিবিপ্লবীদের প্রতাপে ছিটকে পড়ছে মূল দৃশ্যপট থেকে।

অনেকের মাঝে এখন সংশয় বিপ্লব কি তাহলে বেহাত হতে যাচ্ছে কিংবা বিফলে যাচ্ছে? বিপ্লব যদি হয় ক্ষমতায় থাকা মানুষগুলোর পালাবদল তাহলে বিপ্লবের ফলাফল দাঁড়াবে যেই লাউ সেই কদু। বিপ্লব যদি হয় রাষ্ট্রক্ষমতা এক ষাঁড়ের মাথা থেকে অন্য ষাঁড়ের মাথায় স্থানান্তর তাহলে বিপ্লব বৃথা- কিছুই অর্জন হবে না।

জাতির সামনে এখন পর্যন্ত এই জুলাই বিপ্লব ধারণ করে নিজেদের মধ্যে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কোনো উপাদান দেখা যাচ্ছে না, যা মুক্তিযুদ্ধ বা ৯০-এর গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশে লক্ষণীয় ছিল। জুলাই বিপ্লব-পরবর্তী যারা নেতৃত্ব দিতে আগ্রহী, তাদের মধ্যে জাতির বিভাজন সৃষ্টি করে নিজেদের স্বার্থ আদায়ের প্রচেষ্টার একটি সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে যে যার মতো বয়ান সৃষ্টি করে বিপ্লবের মালিকানা ছিনতাই করার একটি প্রতিযোগিতা প্রতিদ্বন্দ্বী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে  শুরু হয়েছে।

রাজনীতিবিদরা সর্বদা এ ধরনের বিপ্লবে ঝাঁপিয়ে পড়বেন, সেগুলো থেকে ফসল ঘরে তোলা হোক বা কেবল পাল থেকে হাওয়া নেওয়ার চেষ্টা করবেন সেটিই স্বাভাবিক। ফলে এ বিপ্লব রাজনৈতিক শ্রেণির দ্বারা ছিনতাই হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তারা ঝাঁপিয়ে পড়তে চাইবে এবং নেতৃত্ব দেবে। এ উপমহাদেশে এটিই সাধারণ ব্যাপার।

দুঃখজনকভাবে আজ দেশব্যাপী মানুষের মাঝে ক্ষোভ, তিক্ততা, অরাজকতা, অসন্তোষ ও বিদ্বেষ তীব্র হচ্ছে। এর বহিঃপ্রকাশ হিসেবে ঘটছে অসহিষ্ণুতা, সহিংসতা, অনাচার, দুর্নীতি, নৈতিক অবক্ষয়, আস্থার অভাব। দিনে দিনে আমাদের সুবিবেচনা হ্রাস পাচ্ছে, জায়গা করে নিচ্ছে নির্বুদ্ধিতা। আমরা যেন এক ব্যাপক এবং বুদ্ধিহীন ক্ষমতা আর গোষ্ঠীস্বার্থে যুদ্ধে নেমেছি, যার চূড়ান্ত ফল পরাজয়, বিপন্ন স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব। সবার আগে দেশ। দেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য এবং বাসযোগ্য করে গড়ে তোলার জন্য শান্তি বজায় রাখা এবং ঐক্যবদ্ধ থাকা অতি প্রয়োজন। মনে রাখা প্রয়োজন আমাদের দুর্দশা আর অন্ধকার থেকে মুক্তির জন্য একটি বিপ্লবের প্রয়োজন ছিল। কিন্তু কেউ অবশ্যই বলতে পারে যে, বিপ্লবই আমাদের সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য একমাত্র প্যানাসিয়া নয়। কারণ আমরা বিপ্লবের ভয়াবহতাও দেখেছি।

চে গুয়েভারা মন্তব্য করেছিলেন, একজন বিপ্লবী প্রেমের মহান অনুভূতি দ্বারা পরিচালিত হন। আর ছদ্ম বিপ্লবীরা পরিচালিত হয় ঘৃণা, লোভ এবং জাগতিক বস্তুবাদ দ্বারা। আজ আসল বিপ্লবী আর ছদ্ম বিপ্লবীর মধ্যে সীমারেখা টানা খুবই দুরূহ। যারা এতদিন ফ্যাসিবাদের আঁচলের নিচে লুকিয়ে ছিল, ফ্যাসিবাদের সঙ্গে ছদ্মবেশে মাঠে ছিল- এখন তারাই অতি বিপ্লবী সেজে ফ্যাসিবাদবিরোধী বক্তৃতায় মঞ্চ কাঁপাচ্ছে, পাড়ায় পাড়ায়, প্রতিষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানে ফ্যাসিবাদের দোসর খুঁজে বেড়াচ্ছে। আর এখানেই সবচেয়ে বড় শঙ্কা, বড় ভয়। যে দাবির ওপর দাঁড়িয়ে এত আত্মত্যাগ, এত প্রাণের বিসর্জনে এই অমূল্য বিজয় সেই দাবি থেকে ক্রমেই যেন বিচ্যুত হতে দেখছি। আত্মপ্রবঞ্চনা দেখছি। শিক্ষাঙ্গনে দলীয় ছাত্ররাজনীতি আরও প্রকট আকার ধারণ করছে, সবকিছুতে বিশেষ একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা বিশেষ এলাকার আধিপত্য হয়তো একটি বিফল বিপ্লবের সংকেত দিচ্ছে- কথায় আছে উঠতি মুলো পত্তনেই চেনা যায়। আমাদের খালি বিপ্লবের প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন পুনরুজ্জীবন। বিজয় অটুট রাখতে প্রয়োজনে পুনরায় সংগঠিত হতে হবে। সব সংশয় পরাজিত করে আমাদের বিজয় অটুট রাখতে হবে। নতুন করে বিষণ্ন বিকেল নয়, নতুন কোনো আঁধার নয়, চাই নতুন প্রভাত, নতুন সূর্য। কোনোভাবেই এ বিপ্লব বেহাত হতে দেওয়া যাবে না, দেশ ও জাতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

লেখক : অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৫৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

২ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ