শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৯, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল

সামান্তা শারমিন
প্রিন্ট ভার্সন
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
যে নতুন দেশ আমরা পেয়েছি সেটাকে ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য তৈরি করে যেতে চাই। বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশের নামটা যেনো থাকে জ্বলজ্বলে প্রদীপের মতো সেটাই আমার, আমাদের একমাত্র চাওয়া...

 

ছাত্রজীবনে আন্দোলন-সংগ্রামের পথ পাড়ি দিয়ে এ পর্যন্ত এসেছি। অধিকার আদায়ের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা এসেছে বারবার। পিছপা হইনি। এরইমধ্যে ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে ফুঁসে ওঠা ছাত্র-গণপ্রতিরোধের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা পালাতে বাধ্য হন। এতে নতুন এক বাংলাদেশ গঠনের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। সেটাকে পথ দেখাতে সম্পৃক্ত হয়েছি নতুন দলে। দেশ গঠনে আমাদের পথচলা মাত্র শুরু হয়েছে। তাই জানি সামনের পথও মসৃন নয়। এসব মাথায় রেখেই এগিয়ে যেতে চাই। যে নতুন দেশ আমরা পেয়েছি সেটাকে ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য তৈরি করে যেতে চাই। বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশের নামটা যেনো থাকে জ্বলজ্বলে প্রদীপের মতো সেটাই আমার, আমাদের একমাত্র চাওয়া।

আমার আজকের পথচলার স্পৃহা ছাত্রজীবন থেকেই। জন্ম ও বেড়ে উঠা ঢাকায় হওয়ায় অনেক আন্দোলনে নিজেকে সরাসরি সম্পৃক্ত করা সম্ভব হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাস্কর্য বিভাগের ২০১১-১২ সেশনের শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু থেকে ছাত্ররাজনীতির সঙ্গে জড়িত। ছাত্ররাজনীতির পথচলা শুরু সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের কর্মী হিসেবে। পরবর্তীতে দলীয় রাজনীতি থেকে বের হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য যৌথ আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম প্রতিষ্ঠা করা এবং শিক্ষার্থীদের দাবি-দাওয়া আদায়ে সমন্বিত কর্মসূচি বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার চেষ্টা করি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাধারণ শিক্ষার্থীবৃন্দনিপীড়নবিরোধী শিক্ষার্থীবৃন্দ ব্যানার দুটির অন্যতম সংগঠক হিসেবে কাজ করি। ২০১১-২০১৮ সাল পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের প্রতিটি আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণসহ নেতৃত্বের ভূমিকা পালন করি। এ সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ কর্তৃক সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর সংঘটিত প্রতিটি সন্ত্রাসী কার্যক্রমের বিচারের দাবিতে লড়াই করেছি। তাছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিতর দিয়ে মেট্রোরেল নির্মাণের বিরুদ্ধে ২০১৬ সালে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন, তনু হত্যা প্রতিবাদে ঢাবির প্রতিবাদ কর্মসূচি এবং প্রাণ-প্রকৃতি বিনাশী রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ কর্মসূচিগুলোর প্রধানতম সংগঠক হিসেবে কাজ করি। ২০১৪-২০১৮ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগের দোর্দণ্ড প্রতাপের দিনগুলোতে আওয়ামী-ভারতীয় প্রকৃতিবিনাশী আগ্রাসী উন্নয়ননীতির বিরুদ্ধে অব্যাহত আন্দোলন চালিয়ে গেছি। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ২০১৬ সালে চারুকলা অনুষদে তৎকালীন ভারতীয় রাষ্ট্রদূতের আগমনের প্রতিবাদে রাষ্ট্রদূতের গাড়িবহরের সামনে বিক্ষোভ মিছিল। প্রাণ প্রকৃতি ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর নৃতাত্ত্বিক অধিকার আদায়ের সাংস্কৃতিক আন্দোলনের মঞ্চ সর্বপ্রাণ সাংস্কৃতিক শক্তির অন্যতম সংগঠক ছিলাম। হল প্রশাসনের অবহেলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হাফিজুর মোল্লার মৃত্যু, ছাত্রলীগ কর্তৃক এহসান রফিকের নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ কর্মসূচিতে মুখ্য অবদান রাখার চেষ্টা করি। ২০১৮ সালে ঢাবিতে ছাত্রলীগের যৌন নিপীড়নের বিচারের দাবিতে আন্দোলন করতে গিয়ে ছাত্রলীগ কর্তৃক নির্মম আক্রমণের শিকার হই। ডাকসু নির্বাচনের দাবিতেও আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে অন্যতম একজন সমন্বয়ক হিসেবে কাজ করি। ২০১৭ সালে ঢাবির উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনের দিন ডাকসু প্রতিনিধিবিহীন উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনকে অবৈধ ঘোষণা দিয়ে সিন্ডিকেট ভবনের গেইটে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনকালে আমিসহ আরও অনেক শিক্ষার্থী আওয়ামীপন্থি শিক্ষার্থীদের হামলার শিকার হই। আওয়ামী লীগের গুম-খুন ও সন্ত্রাসের ফ্যাসিবাদী রাজনীতির বিরুদ্ধে আপোসহীন মনোভাবের কারণে ২০১৪ থেকে ২০১৮- এ সময়কালে ঢাবির গুরুত্বপূর্ণ ছাত্র নেতৃবৃন্দের একজনে পরিণত হই। বিশ্ববিদ্যালয় জীবন-পরবর্তী সময়ে ২০১৮ সালের দিকে কিছুকাল চাকরি করা হয়।। ওই সময়ে সক্রিয় অংশগ্রহণ কিছুটা কমলেও নিরাপদ সড়ক আন্দোলন, কোটা আন্দোলন এবং আবরার ফাহাদ হত্যা প্রতিবাদে সংগঠিত আন্দোলনগুলোতে নানাভাবে সহযোগিতা করি। এ সময় রাষ্ট্রসংস্কারের তাত্ত্বিক কাঠামো নির্মাণে নিবেদিত চিন্তাসংগঠন রাষ্ট্রচিন্তার সঙ্গে সম্পৃক্ত হই। জুলাই অভ্যুত্থান চলাকালীনও এদেশের আপামর জনতার সঙ্গে মাঠে ছিলাম। ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে জুলাই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের অনুপ্রেরণায় গঠিত জাতীয় নাগরিক কমিটি মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করি। পরে নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়কের দায়িত্ব নিয়ে কাজ শুরু করেছি।

আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সবকিছুর ঊর্ধ্বে কোনো কিছুকে স্থান দেওয়া। এবারের আন্দোলনে আমরা সেটা করতে পেরেছি। বাংলাদেশকে আমরা বার বার বলছি এটা একটা আধুনিক রাষ্ট্র। কিন্তু এটা কোনোভাবেই রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠেছে কি না? এ জায়গাটা যদি আমরা ফোকাস করি তাহলে দেখব আমাদের যে নাগরিক মর্যাদা সেটা নেই এবং কখনো হওয়ারও ছিল না...

বলা যায়, ছাত্রজীবনের পুরোটাই একটা বিপ্লবী জীবনের মধ্য দিয়ে পার করেছি। এখন একটা রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বে থাকায় সুযোগ এসেছে এতদিনের আন্দোলনের ফসল হিসেবে দেশকে গড়ার। গতানুগতিক রাজনৈতিক ব্যবস্থার কাঠামো ভেঙে সুস্থ রাজনীতির পরিবেশ তৈরি করার। আমি মনে করি, ১৫ বছরের শাসনের জগদ্দল পাথর থেকে আমরা মুক্তি পেয়েছি। তাই এখনই সময় দেশকে বদলানোর। এখনই সময় তরুণদের স্বপ্ন দেখানোর। এখনই সময় রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের মর্যাদাকে সমুন্নত করার।

আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সবকিছুর ঊর্ধ্বে কোনো কিছুকে স্থান দেওয়া। এবারের আন্দোলনে আমরা সেটা করতে পেরেছি। বাংলাদেশকে আমরা বার বার বলছি এটা একটা আধুনিক রাষ্ট্র। কিন্তু এটা কোনোভাবেই রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠেছে কি না? এ জায়গাটা যদি আমরা ফোকাস করি তাহলে দেখব আমাদের যে নাগরিক মর্যাদা সেটা নেই এবং কখনো হওয়ারও ছিল না...অনেক ধরনের জুলুমের মধ্য দিয়ে আমরা এসেছি। জুলুমের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে এসেছি। আমাদের অনেকেরই দীর্ঘ রাজনৈতিক লড়াই আছে। আমাদের অতীত দেখলে দেখা যাবে পুরোটাই ছিল অ্যান্টি ফ্যাসিস্টের বিরুদ্ধে লড়াই করে উঠে আসা। প্রথমত, এটাকে একটা পরিক্রমা হিসেবে দেখছি। আমার রাজনৈতিক যে সংগ্রাম সেখানে এটাকে একটা দায়িত্ব হিসেবে দেখছি। স্বাভাবিকভাইে একটা পদের সঙ্গে জড়িত কিছু দায়িত্ব থাকে। রাষ্ট্রের দায়িত্বকে এখানে ক্ষমতা হিসেবে দেখা হয়। এই যে দেখার দৃষ্টিভঙ্গি এটাকে পরিবর্তনের চেষ্টায় আছি। রাষ্ট্রের যে ক্ষমতা সেটাকে দায়িত্ব হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছি। তাহলে আমাদের যে পোস্ট বা পদবি আছে সেটাকেও ক্ষমতা হিসেবে না দেখে দায়িত্ব হিসেবে দেখতে চাচ্ছি। আমাদের এখন যে রাজনৈতিক কাঠামো আছে সেটাকে বলা হয় যে একদলকেন্দ্রিক। কিন্তু মোটা দাগে সেটা আসলে এক ব্যক্তিকেন্দ্রিক। এ কাঠামোটা পুরোপুরি জনবিরোধী। জনগণের পক্ষ থেকে এ নিয়ে আমাদের ওপর চাপ রয়েছে। এ কাঠামো আমূল পরিবর্তন করতে হবে। ৩৬ জুলাই আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছেন তাদের একটা দায় আমাদের ওপর রয়েছে। সেই দায়টাও বোধ করি। বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট চার দশকেরও বেশি সময় ধরে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে বড় ধরনের মেরুকরণ করা হয়েছে। এ প্রেক্ষাপটের বাইরে গিয়ে নাগরিক পার্টি নতুন একটি রাজনৈতিক সত্তা হিসেবে বিবেচিত। আমাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সবকিছুর ঊর্ধ্বে কোনো কিছুকে স্থান দেওয়া। এবারের আন্দোলনে আমরা সেটা করতে পেরেছি। বাংলাদেশকে আমরা বার বার বলছি এটা একটা আধুনিক রাষ্ট্র। কিন্তু এটা কোনোভাবেই রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠেছে কি না? এ জায়গাটা যদি আমরা ফোকাস করি তাহলে দেখব আমাদের যে নাগরিক মর্যাদা সেটা নেই এবং কখনো হওয়ারও ছিল না। বাংলাদেশ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার জন্য কোনো ধরনের পদক্ষেপ, গ্রহণযোগ্য কোনো কর্মসূচি, পরামর্শ কোনো দলই ওই অর্থে নেয়নি। প্রতিবেশী ভারতের সমস্ত রাষ্ট্রীয় কার্যক্রম ওয়ার্কেবল। তারা পুরো বিশ্বের মানচিত্রে নিজেদের স্টেট হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। সেই সঙ্গে আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন ইস্যুতে তাদের যে ভোটিং পাওয়ার অর্থাৎ কোন ইস্যুতে ভারত কী ভূমিকা নিচ্ছে সেটা বড় করে দেখা হয়। এখানে ভারত যে বড় দেশ সে হিসেবে নয় এরকম ছোট অনেক দেশ রয়েছে যাদের ভোটিং পাওয়ার থাকে।

আমাদের চেষ্টা থাকবে  এবার থেকেই যে লক্ষণীয় পরিবর্তনগুলো আনা দরকার সেটা এবারের নির্বাচন থেকেই হবে। কারণ বাংলাদেশের মানুষ তিনটা অবৈধ নির্বাচন দেখেছে, সেই ট্রমা এখনো যায়নি। আরেকটি প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন এদেশের মানুষ সহ্য করতে পারবে না...

বাংলাদেশ এত স্ট্রাগলিং একটা দেশ, বিশেষ করে সাউথ এশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ একটি দেশ হিসেবে দেখতে হবে। কিন্তু পুরো বিশ্বে আমাদের দেশের তেমন কোনো গুরুত্ব নেই। রাজনৈতিকভাবে ও জিও পলিটিক্যালির কোনো গুরুত্ব নেই। পুরো রাষ্ট্রকাঠামো পরিবর্তন করতে হলে ঐক্যবদ্ধতা খুবই জরুরি। আমার জায়গা থেকে এটা অবশ্যই একটা গুরু দায়িত্ব বলে মনে করি। পড়ন্ত প্রায় দুর্বল প্রকৃতির এ রাষ্ট্রকাঠামোর মধ্য দিয়ে ছাত্ররা নিজেদের প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করছেন। এ অদম্য স্পিরিট শুধু জুলাই অভ্যুত্থান না, তার আগেও দেখা গেছে। বিদ্যমান রাজনৈতিক ব্যবস্থায় তাদের মূল্যায়নের কোনো সুযোগ নেয়নি। এ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমাদের সেই সুযোগটা এসেছে। তাদের নিয়ে পরিকল্পনা করা, তাদের রাজনৈতিক দিশা দেখানো, তারা যেন রাজনীতিতে আসে, তাদের মতামতগুলো যেন আমরা পাই সেটা নিশ্চিত করা আমাদের টপমোস্ট প্রায়োরিটি। দলগত হিসেবে তাদের গুরুত্ব আমাদের কাছে আরও বেশি। তরুণদের যদি মূল্যায়ন করতে না পারি তাহলে আমরা ব্যর্থ হব। এটি বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে প্রথম। কঠোর মতাদর্শ মেনে চলার পরিবর্তে, বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের অংশীদার জনগণকে একত্রিত করা আমাদের লক্ষ্য। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির কেন্দ্রবিন্দুতে তা আছে, এমনকি তাদের ভিন্ন ভিন্ন মতাদর্শ থাকলেও। নতুন দল হিসেবে চাই এখানে বহুদলীয় গণতন্ত্র থাকুক। তাহলে পার্লামেন্টে একচ্ছত্র আধিপত্য থাকবে না। দলগুলোর ভিতরে দক্ষতার বিষয়টি গুরুত্ব পায় না, রাজনৈতিক বিষয়টি গুরুত্ব পায়। আমরা এ জায়গাগুলোতে পরিবর্তনের কথা বলছি। আমাদের এ কথার প্রতিফলন সংসদে গিয়েও পড়বে যদি মানুষ আমাদের বিশ্বাস করে দেখে। পুরনো রাজনৈতিক দলগুলোর বিদ্যমান অবস্থার পরিবর্তন করতে হবে। এটা পরিবর্তন করে তারা মানুষের কাতারে আসুক। প্রান্তিক এলাকায় আমাদের দলটাকে ছড়িয়ে দেওয়ার কাজ করতে হবে। এ কাজের প্রতি বেশি মনোযোগী হব। বাংলাদেশের মানুষের কাছে যে অপশন এসেছে বা সম্ভাবনা এসেছে সেটা যেন সবার কাছে পৌঁছে। আমরা গণপরিষদ নির্বাচনের কথা বলছি। সংবিধান পরিবর্তন করা প্রয়োজন সেটা আমাদের সবাইকে একনলেজ করতে হবে। যারা এটা করছেন না, তারা অভ্যুত্থানকে একরকম অস্বীকার করছেন বলে আমাদের কাছে প্রতীয়মান হয়। যদি এবার গণপরিষদ নির্বাচন না হয় তাহলে আমরা এসে সেটা করব। আমাদের চেষ্টা থাকবে এবার থেকেই যে লক্ষণীয় পরিবর্তনগুলো আনা দরকার সেটা এবারের নির্বাচন থেকেই হবে। কারণ বাংলাদেশের মানুষ তিনটা অবৈধ নির্বাচন দেখেছে, সেই ট্রমা এখনো যায়নি। আরেকটি প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন এদেশের মানুষ সহ্য করতে পারবে না। সামনের যে নির্বাচন হবে সেটা এবসুলেট ফেয়ার হবে সেটা বার বার বলছি। সামনের নির্বাচনের মধ্য দিয়েই আমাদের রাজনীতির সংস্কৃতি নতুন ধারায় এগোবে।  

লেখক : সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিসি)।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
আশা-নিরাশার দোলা
আশা-নিরাশার দোলা
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
ভালুকা মহিলাদলের সভাপতি শামীমা, সম্পাদক শারমিন
ভালুকা মহিলাদলের সভাপতি শামীমা, সম্পাদক শারমিন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন
হরমুজ প্রণালী বন্ধের পথে ইরান, দুটি তেলবাহী জাহাজের ইউটার্ন

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেয়ারার পুষ্টিগুণ
পেয়ারার পুষ্টিগুণ

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মাদারীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলে ফল উৎসব, শিশুদের উচ্ছ্বাস
মাদারীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘ স্কুলে ফল উৎসব, শিশুদের উচ্ছ্বাস

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্লান্টার ফাসাইটিস কী
প্লান্টার ফাসাইটিস কী

২৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

খুলেছে নগর ভবনের প্রধান ফটক, ভেতরে অবস্থান ইশরাক অনুসারীদের
খুলেছে নগর ভবনের প্রধান ফটক, ভেতরে অবস্থান ইশরাক অনুসারীদের

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘গুগল পে’ পেমেন্ট সেবার উদ্বোধন মঙ্গলবার
‘গুগল পে’ পেমেন্ট সেবার উদ্বোধন মঙ্গলবার

৩১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?
ইরান কোথায় পাল্টা আঘাত হানতে পারে?

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
পাঁচ বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় প্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি : প্রধান বিচারপতি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিডনিতে বুয়েট অ্যালামনাইয়ের ‘বিগেস্ট মর্নিং টি’
সিডনিতে বুয়েট অ্যালামনাইয়ের ‘বিগেস্ট মর্নিং টি’

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

পাইরেসি নিয়ে শাকিবের কড়া বার্তা
পাইরেসি নিয়ে শাকিবের কড়া বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মাসুদ গ্রেফতার
ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি মাসুদ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়
যেভাবে ‘পানিতে গুঁড়া হলুদ মেশানো’র ট্রেন্ডের শুরু সোশ্যাল মিডিয়ায়

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির
চমক রেখেই শ্রীলঙ্কা সিরিজের ওয়ানডে দল ঘোষণা বিসিবির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিন গ্রেফতার
সাবেক এমপি সাবিনা আক্তার তুহিন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনাপোল কাস্টমস হাউসে ‘কলম বিরতি’ চলছে
বেনাপোল কাস্টমস হাউসে ‘কলম বিরতি’ চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমার সীমান্তে ৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
মিয়ানমার সীমান্তে ৫টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই ৯৫ শিক্ষার্থীকে ভর্তির আহ্বান ছাত্রদলের
সেই ৯৫ শিক্ষার্থীকে ভর্তির আহ্বান ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রের মদদে পুড়ছে তেহরান, সরব বলিউডের ইরানি অভিনেত্রী মান্দানা
যুক্তরাষ্ট্রের মদদে পুড়ছে তেহরান, সরব বলিউডের ইরানি অভিনেত্রী মান্দানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐতিহাসিক পলাশী দিবস আজ
ঐতিহাসিক পলাশী দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে ইয়াবা ও অস্ত্রসহ ৩ রোহিঙ্গা আটক
কক্সবাজারে ইয়াবা ও অস্ত্রসহ ৩ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৪৭ হাজার ২১২ হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডারের বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ
আর্জেন্টাইন ডিফেন্ডারের বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলনা পিস্তল দেখিয়ে ছিনতাই করতো তারা
খেলনা পিস্তল দেখিয়ে ছিনতাই করতো তারা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মব’ সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে : প্রেস উইং
‘মব’ সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে : প্রেস উইং

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুগঞ্জে ধান-চালের অবৈধ মজুদ ঠেকাতে অভিযান, মিল মালিককে জরিমানা
আশুগঞ্জে ধান-চালের অবৈধ মজুদ ঠেকাতে অভিযান, মিল মালিককে জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
ইরানের তোপে সুর নরম, যুদ্ধ বন্ধের ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র
হরমুজ প্রণালি খোলা রাখতে চীনের দ্বারস্থ যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব
ইরানের হয়ে নিরাপত্তা পরিষদে রাশিয়া, চীন ও পাকিস্তানের প্রস্তাব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারের বিক্ষোভে যোগ দিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র  হামলা
সকালেই ইসরায়েলে ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প
ইরানে সরকার পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনার কতটা ক্ষতি হয়েছে জানালেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা
তেলের বাজারে আগুন, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে ধসের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি
ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!
উত্তেজনার মধ্যেই বেন গুরিয়ন বিমানবন্দর চালু করলো ইসরায়েল!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে সবার মধ্যে স্বস্তি এসেছে : আমীর খসরু
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের তারিখ নিয়ে সবার মধ্যে স্বস্তি এসেছে : আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬
করোনায় আরও ৫ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩৬

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’
‘সাবেক সিইসি নুরুল হুদার সঙ্গে যা হয়েছে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান
যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা

প্রথম পৃষ্ঠা

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার
কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার

নগর জীবন

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু
করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত
অলআউট যুদ্ধের মহাবিপৎসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের হাসি আর থামে না
রাজ্জাকের হাসি আর থামে না

শোবিজ

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া

সম্পাদকীয়

নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল
নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল

শোবিজ

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার

মাঠে ময়দানে

আবারও রাজ-ফারিণ
আবারও রাজ-ফারিণ

শোবিজ

ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ
ঝোপ বুঝে নাজমুলের কোপ

মাঠে ময়দানে

বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!
বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!

মাঠে ময়দানে

প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার
প্রবাসীকে গুলি করে হত্যার হুমকি বিএনপি নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা
২০২৬ টি-২০ বিশ্বকাপে কানাডা

মাঠে ময়দানে

দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি
দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চায় বিসিবি

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ  টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে

মাঠে ময়দানে

এবার অপি-তাহসান
এবার অপি-তাহসান

শোবিজ

আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প
আইএসডিতে বার্সা একাডেমি সামার ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ওহাইও নদীর তীরে ফুটবল উৎসব
ওহাইও নদীর তীরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!
মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!

পেছনের পৃষ্ঠা