শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১১:১০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল

এ এফ এম হায়াতুল্লাহ
প্রিন্ট ভার্সন
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
কবি নজরুল ঐতিহাসিক বিদ্রোহীদের মতো সমাজ পরিবর্তনের লক্ষ্যে কোনোরূপ অস্থায়ী বিপ্লব চাননি বরং জেফারসন, ট্রটস্কি এবং মাও জে দংয়ের মতো স্থায়ী বা অবিরত বিপ্লব চেয়েছেন...

মানব জাতির আবাস প্রকৃতিতেই। নিজের প্রয়োজনে বদলানো প্রকৃতির অন্যতম বৈশিষ্ট্য। আর এ পরিবর্তন প্রাকৃতিক হিসেবে কথিত ও গৃহীত। প্রাকৃতিক সবকিছুই আবার স্বাভাবিক। এ প্রকৃতির এক শ্রেষ্ঠ অনুষঙ্গ নিরন্তর বিপ্লবী নজরুলমানুষের জন্যও যা স্বাভাবিক অর্থাৎ তার ‘স্বভাব’-এর সঙ্গে সম্পর্কিত তা হচ্ছে বিদ্রোহ। যা কিছু মানুষের সঙ্গে সম্পর্কিত ইতিবাচক অর্থে তা হলো ‘মানবিক’ আর নেতিবাচক অর্থে ‘অমানবিক’। বিদ্রোহ মূলত মানবিক স্বভাব। দার্শনিকরা প্রকৃতিতে বসবাসকারী অন্য সব প্রাণীর সঙ্গে মানুষের পার্থক্য চিহ্নিত করে থাকেন প্রধানত দুটি ক্ষেত্রে। একটি হচ্ছে ‘বিদ্রোহ’, অন্যটি ‘শুভাশুভ জ্ঞান’ বা সৌন্দর্য চেতনা। এ সৌন্দর্য চেতনার অভাবেই মানুষ ছাড়া অন্য কোনো প্রাণী শিল্প সৃষ্টি করতে পারে না। এ বিদ্রোহ নামীয় মানবিক স্বভাবের সম্মিলিত প্রকাশ হলো ‘বিপ্লব’। ক্ষুব্ধ বা অসন্তুষ্ট মানুষ যে উপায়ে নিজেদের ক্ষোভ বা প্রতিবাদ প্রকাশ করে তার একটি উল্লেখযোগ্য উপায় বা ধারা হলো বিপ্লব।

সাধারণভাবে বিপ্লব কথার অর্থ হলো- কোনো প্রচলিত ব্যবস্থার দ্রুত, ব্যাপক ও আমূল পরিবর্তন। কোনো দেশ বা সমাজে জনগণ প্রচলিত ব্যবস্থার দ্রুত, ব্যাপক ও আইনানুগ পরিবর্তন ঘটালে তাকে ‘বিপ্লব’ বলে অভিহিত করা হয়। এটি মানুষের সফল আন্দোলন। এর মাধ্যমে দেশ বা সমাজের প্রচলিত ব্যবস্থা বাতিল হয়ে নতুন ব্যবস্থা চালু হয় এবং প্রচলিত ব্যবস্থার ব্যাপক পরিবর্তন ঘটে। অষ্টাদশ শতকে ইউরোপে সংঘটিত হয় শিল্পবিপ্লব। শিল্পবিপ্লব ইউরোপের শিল্পব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন ঘটায়। আবার ১৭৮৯ খ্রিস্টাব্দের ফরাসি বিপ্লবের মাধ্যমে ফ্রান্সে পূর্বতন সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক ব্যবস্থার দ্রুত ও আমূল পরিবর্তন ঘটে।

নজরুলের স্থায়ী বিপ্লব মানব প্রজাতিকে প্রতিনিধিত্ব করে, যার মূল বাহক তরুণ বা যুবক শ্রেণি; যারা দেশ, জাতি, ধর্মের গণ্ডিমুক্ত। তাদের মানবিকতা দেশ-জাতি-ধর্মহীন তথা দেশ-জাতি-ধর্ম অতিক্রমী। নজরুল অন্য স্থায়ী বিপ্লবীদের মতো অভ্যন্তরীণ, জাতীয় বা সীমান্তভেদী বিস্তারণের সঙ্গেও সংশ্লিষ্ট নন। তাঁর ক্ষেত্রে মানবিক কোনো একটি বিপ্লব কোনো বিশেষ ভৌগোলিক এলাকা থেকে উ™ূ¢ত হোক না, এর বিশেষ কোনো শুরু বা সূচনাই থাক না তার উত্তরাধিকার সমগ্র মানব জাতির। নজরুলের এ মতবাদের সঙ্গে একমাত্র বিপ্লবী চে গুয়েভারার মতাদর্শের মিল পাওয়া যায় যদিও শ্রেণিপার্থক্য ও গুপ্তযুদ্ধের বিষয়ে তাঁদের মতান্তর রয়েছে...

বিপ্লবের মূল উদ্দেশ্য হলো পুরোনো, জীর্ণ, বৈষম্যমূলক ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তনের মাধ্যমে নতুন কল্যাণকর ও শুভ ব্যবস্থার প্রবর্তন, যা হবে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে, ক্ষুধা থেকে অন্নের দিকে, শূন্যতা থেকে পূর্ণতা অভিমুখী। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁর প্রথম ও শ্রেষ্ঠতম কাব্যগ্রন্থ অগ্নিবীণার প্রথম কবিতা ‘প্রলয়োল্লাস’-এ প্রলয় বা ব্যাপক ধ্বংস সাধনের জন্য, ‘নূতন’ বা ‘তরুণ’দের জয়যাত্রার জন্য যে চিরন্তন আহ্বান জানিয়েছেন- ‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর! ঐ নূতনের কেতন ওড়ে কাল-বোশেখির ঝড়।’ বলে, তাঁর প্রায় সমাপ্তিতে বলেছেন, ‘ভেঙে আবার গড়তে জানে সে চির-সুন্দর!’ অর্থাৎ, পুরোনো, পচা, জীর্ণ ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তনের জন্য এক চিরন্তন বিপ্লবের ডাক হচ্ছে নজরুলের এ কবিতা। আবার সমগ্র বাংলা সাহিত্যের জ্ঞাত ইতিহাসে সম্ভবত প্রথম মানবিক বিপ্লবের তূর্যধ্বনি নজরুলেরই কর্তৃত্বে।

লক্ষণীয় যে, বিপ্লবের মূল চেতনা বিদ্রোহ। আর সে বিদ্রোহের মনস্তাত্ত্বিক-মানবিক-সামাজিক-রাজনৈতিক-দার্শনিক তথা বহুমাত্রিক ভাষ্য হচ্ছে নজরুলের প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘অগ্নিবীণা’র দ্বিতীয় কবিতা ‘বিদ্রোহী’। শুধু বিপ্লব, বিদ্রোহ, প্রতিবাদ, রাজনীতি নয়; মানবিক শক্তি ও ক্ষমতার বহুধা বিচিত্র বিকাশের মাধ্যমে আত্মোন্মোচন, আত্মজাগরণের অন্যতম উপজীব্য। ওই সময়ে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শক্তির বিরুদ্ধে স্বরাজ আন্দোলনের উত্তুঙ্গ জোয়ারের মুখে অনন্যপূর্ব এ কবিতাটি সব মহলে ঝড় তোলে। ‘বিজলী’ পত্রিকার প্রকাশিত সব কপি নিঃশেষিত হয়ে যাওয়ায় ওই সংখ্যাটি দ্বিতীয়বার ছাপাতে হয়, যা সাময়িক পত্রের ইতিহাসে পূর্বনজিরবিহীন।

কবি নজরুল ঐতিহাসিক বিদ্রোহীদের মতো সমাজ পরিবর্তনের লক্ষ্যে কোনোরূপ অস্থায়ী বিপ্লব চাননি বরং জেফারসন, ট্রটস্কি এবং মাও জে দংয়ের মতো স্থায়ী বা অবিরত বিপ্লব চেয়েছেন। জেফারসন ও পেইনের স্থায়ী বিপ্লব ‘গতিবাদিতা’ (momentumism) তত্ত্বের ওপর ভিত্তিশীল। জেফারসন উপলব্ধি করেন স্বাধীনতা, মুক্তি, সমতা সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে এত মোহময় ও মানব-আকুতি প্রকাশক যে, যখন এগুলো সমাজ-রূপান্তরের অংশ হয় তখন উৎসমূল থেকে তার গতি কোনো নির্দিষ্ট ভৌগোলিক সীমানায় আবদ্ধ না থেকে গতিজ অনুকৃতির (emulation) মাধ্যমে সেই সীমানার বাইরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ছড়িয়ে পড়ে। ‘গতিবাদিতা’র এ গতি দুটি উৎসমূল থেকে উ™ূ¢ত যার একটি মানুষের মধ্যে সহজাত আর অন্যটি সামাজিক তথা নির্দেশিত মূল্য অর্জনে গৃহীত পদক্ষেপ বোঝায়। জেফারসন ফরাসি বিপ্লবকে মার্কিন বিপ্লবের বিন্যাস হিসেবেই দেখেছেন। ফরাসি বিপ্লব যে রাজতন্ত্রের প্রতিস্থাপন চেয়েছিল তা বস্তুতপক্ষে ছিল মার্কিন বিপ্লবেরই অনুকরণ। তবে জেফারসন ও পেইন যেখানে বিপ্লবের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক রূপান্তর প্রাধান্য দিয়েছেন নজরুল সেখানে সামাজিক রূপান্তর উপজীব্য করেছেন।

মার্কস ও এঙ্গেলস সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের তত্ত্বের এবং এর সহজাত গতির প্রবক্তা ও প্রচারক। এ শক্তিগুলো হলো নিয়ন্ত্রণকারী, পুঁজির মালিক শ্রেণি তথা বুর্জোয়া এবং নিয়ন্ত্রিত তথা শিল্পশ্রমিক জোগানদার শ্রেণি তথা প্রলেতারিয়েত। বুর্জোয়ারা প্রলেতারিয়েত দ্বারা প্রতিস্থাপিত হবে এটিই সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের মূল কথা, যদি এমন প্রতিস্থাপন না ঘটে তবে বিপ্লব সাধিতই হয়নি। এ বিপ্লব স্থায়িত্ব লাভ করে যখন প্রলেতারিয়েত শ্রেণি বস্তুগত সম্পদের (ব্যাংক, ভবন, কারখানা, খনিজ সম্পদ, প্রযুক্তি প্রভৃতির) ওপর নিয়ন্ত্রণ লাভ করে। রাষ্ট্রবিহীন সমাজব্যবস্থা প্রবর্তিত হওয়ার আগ পর্যন্ত এ রূপান্তর চলমান থাকবে। শ্রেণিবিহীন সমাজব্যবস্থা প্রবর্তন মার্কসের বিপ্লবের মূল লক্ষ্য। বস্তুগত সম্পদ নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান বিকশিত হবে, যা দীর্ঘকালে সামাজিক সমতা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে শ্রেণিবিহীন সমাজের ভিত্তি হবে।

অন্যদিকে মার্কসবাদী মাও জে দং বিপ্লবকে দেখেছেন ইউরোপীয় মার্কসবাদীদের চেয়ে কিছুটা পৃথকভাবে। ইউরোপের শিল্পীয় সমাজ থেকে চীন দেশের সমাজও ছিল ভিন্ন প্রকৃতির। চীনের সমাজ ছিল মূলত কৃষিপ্রধান। ইউরোপের ক্ষেত্রে শিল্পশ্রমিকরা যেমন বুর্জোয়া শ্রেণি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হতো, চীনে কৃষিসমাজের কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র এবং সুধীজন ভূস্বামী ও বিভিন্ন ব্যবসায়িক ঐক্যের নিয়ন্ত্রণে থাকত। এরূপ পরিস্থিতিতে মাওয়ের কাছে বিপ্লবের স্থায়িত্বের প্রশ্নে যথার্থ ছিল এ বিবেচনা যে, সময়ের ব্যাপ্ত পরিসরে বিপ্লবী নেতাদের কাছে এর চেতনা ধরে রাখা কঠিন হবে এবং এক পর্যায়ে তারা ‘মনস্তাত্ত্বিক ও সামাজিক বিষ’ উগরে দেবে এবং নিজেরাই নতুন এক ধরনের শাসক শ্রেণিতে পরিণত হবে। এ পরিণতি রোখার জন্যই প্রয়োজন সাংস্কৃতিক বিপ্লব। সার্বিক বিবেচনায় মার্কসীয় সমাজতন্ত্রের বিপরীতে নজরুলের বিপ্লব কোনো নির্দিষ্ট সামাজিক শ্রেণিকেন্দ্রিক কিংবা কোনো নির্দিষ্ট সম্প্রদায় যেমন- রাজতন্ত্রী, বুর্জোয়া, কমিউনিস্ট, নাস্তিক প্রভৃতির বিরুদ্ধেও ছিল না। তবে তাঁর মূল লক্ষ্য ছিল নিরন্তর বিপ্লব। নজরুলের বিপ্লব সব উৎপীড়নের বিরুদ্ধে, সব ‘শৃঙ্খলা’, যা এ উৎপীড়ন-শোষণ সমর্থন করে... সে ‘আইন’ বা ‘শৃঙ্খলা’ যে কোনো রাষ্ট্রেরই হোক না, যা রাজতান্ত্রিক কিংবা প্রজাতান্ত্রিক তার বিরুদ্ধেও। তিনি ছিলেন অত্যন্ত দূরদর্শী ও জ্ঞানী। তাই শনাক্ত করেছিলেন যে উৎপীড়ক এবং উৎপীড়নকারী শুধু এক শ্রেণিতে সীমাবদ্ধ নয়। অর্থাৎ কোনো আদর্শিক প্ররোচনাবদ্ধ নয় এবং মাও জে দংয়ের মতো তিনিও জানতেন আজকের উৎপীড়িত ও মুক্তিকামী আগামী দিনে উৎপীড়করূপে অবতীর্ণ হতে পারে। তিনি আরও জানতেন, কেউ একই সঙ্গে মুক্তিকামী এবং উৎপীড়ক উভয়ই হতে পারে। যে নিরন্তর বিপ্লব তিনি চেয়েছেন তা মার্কসবাদীদের যুক্তিমতে সমাজের বস্তুগত সম্পদে পাওয়া যাবে না। যদিও তিনি এগুলো উৎপীড়নে ভূমিকা রাখতে দেখেছেন।

কিন্তু তাঁর প্রত্যাশিত বিপ্লব প্রাপ্তব্য হবে জেফারসন ও পেইনের গতিবাদিতার মধ্যেও নয়, অথবা ধর্মীয় অঙ্গীকারের সীমারেখায় অথবা কোনো অতীন্দ্রিয় শক্তি যেমন ঈশ্বরের ইচ্ছার ওপরও নির্ভরশীলভাবে নয়; যদিও তাঁর সাহিত্যকর্মজুড়েই ঈশ্বরের ক্ষমতা, শক্তি, সার্বভৌমত্ব এবং শ্রেষ্ঠত্ব বার বার চিত্রিত হয়েছে।

এবার নজরুল কেন এবং কেমন স্থায়ী প্রকৃতির বিপ্লবের প্রত্যাশী ছিলেন তা পরীক্ষা করা যাক। বর্তমান সময়ে কোনো রাজনৈতিক পরিবর্তন কেবল কোনো বিশেষ বংশের শাসনামল কিংবা কোনো নির্বাচিত সরকারের মেয়াদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না বরং তা সামগ্রিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক রূপান্তরকেই বোঝায়। আর এ ক্ষেত্রে প্রশ্ন ওঠে পরিবর্তন কি সম্ভব? যদি সম্ভব হয় তাহলে প্রত্যাশিত পরিবর্তন সাধন করতে কত সময় লাগবে? কখন তা শেষ হতে পারে? এরূপ কোনো অনুমিত তারিখ আছে কি কিংবা অর্জনের কোনো সূচক আছে কি, যা এ পরিবর্তন সমাপ্তির সংকেত হিসেবে কাজ করতে পারে এবং তদ্বারা বিপ্লবের সমাপ্তি সূচিত হতে পারে? বিপ্লবের আদৌ কি কোনো শেষ আছে? নজরুলের মহিমান্বিত অত্যুচ্চ আশা শুধু তখনই তার মহাবিদ্রোহের সমাপ্তি হবে যখন মানুষের এ মহাবিশ্বের কেউই উৎপীড়িত থাকবে না। কিন্তু এ মানুষেরই সমাজ উৎপীড়কশূন্য হবে, তা যেমন হয় না, তা যেমন অনিঃশেষ, সে কারণে এ উৎপীড়ন বিদূরণে বিপ্লবও অনিঃশেষ। নজরুল তাঁর কাব্যে-সাহিত্যে কোথাও বিপ্লব সমাপ্তির কোনো নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করেননি। তিনি দেখিয়েছেন যে এটি একক কোনো মানুষের জীবনসীমায় সীমায়িতও নয়, এক জীবন থেকে জীবনান্তরে প্রবহমান।

নজরুলের স্থায়ী বিপ্লবের দর্শন তাঁর বিখ্যাত সাম্যবাদী কবিতাগুচ্ছের মধ্যে সাম্যবাদী, মানুষ, কুলি-মজুর এবং ঈশ্বর কবিতায় সবচেয়ে স্পষ্টভাবে ব্যক্ত হয়েছে। এ কবিতাগুচ্ছে মানুষ সম্পর্কে তাঁর অবধারণা সামাজিক এবং নৈতিক পরিভাষায় একটি প্রজাতিক পরিচিতি দেয়, যা ঈশ্বরীয়। ধর্ম, জাতি, লিঙ্গ প্রভৃতি নির্বিশেষে যে পরিচয়ই মানুষ ধারণ করুক না কেন, এ মহাবিশ্বে অন্য মানুষের কাছ থেকে সহাবস্থান বা একই সময়ে বসবাসের সূত্রে সহানুভূতি পাওয়ার জন্য যথেষ্ট। এ সহানুভূতির অভাবে কেউই পূর্ণ মানুষ নয়। এ সহাবস্থানের জন্য মায়ামমতার অনুভূতি এবং সহানুভূতির জোরে বা জেরে মানুষ শুধু মানুষ নয়, ঈশ্বরীয় মাহাত্ম্য অর্জন করতে পারে। তাঁর ‘ঈশ্বর’ কবিতায় ‘আমারে দেখিয়া আমার অদেখা জন্মদাতারে চিনি!’ এর মধ্যে এ দর্শনই মূর্ত হয়ে উঠেছে।

দার্শনিক-চিন্তাবিদ ফ্রান্তস ফ্যাননের মন্তব্য হলো- কৃষক সম্প্রদায় স্বভাবতই বিপ্লববাদী। কারণ আত্মপোষণমুখী কৃষকের হারানোর মতো তেমন কোনো সম্পদ সাধারণত থাকে না। কিন্তু কৃষিভিত্তিক তৎকালীন সমাজের কথা মাথায় রেখেও এ ক্ষেত্রে নজরুলের চিন্তাধারা ছিল স্বতন্ত্র। তাঁর কাছে বাস্তবতা ছিল প্রধানত কৃষক, নিরক্ষর, ক্ষুধিত, বঞ্চিত, অবমানিতরা ছিল আপেক্ষিকভাবে ক্ষমতাহীনতার শিকার। আর ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসকরা এ ক্ষমতাহীনতা তাদের শোষণের স্বার্থে সংরক্ষণ করতে চাইত। নজরুলের কাছে ‘আত্মমর্যাদা’ই ক্ষমতাহীনতার বিরুদ্ধে সক্ষমতা, যা মানুষকে বিদ্রোহী করে, বিপ্লবী হতে প্রেরণা জোগায়।

নজরুলের স্থায়ী বিপ্লব মানব প্রজাতিকে প্রতিনিধিত্ব করে, যার মূল বাহক তরুণ বা যুবক শ্রেণি; যারা দেশ, জাতি, ধর্মের গণ্ডিমুক্ত। তাদের মানবিকতা দেশ-জাতি-ধর্মহীন তথা দেশ-জাতি-ধর্ম অতিক্রমী। নজরুল অন্য স্থায়ী বিপ্লবীদের মতো অভ্যন্তরীণ, জাতীয় বা সীমান্তভেদী বিস্তারণের সঙ্গেও সংশ্লিষ্ট নন। তাঁর ক্ষেত্রে মানবিক কোনো একটি বিপ্লব কোনো বিশেষ ভৌগোলিক এলাকা থেকে উ™ূ¢ত হোক না, এর বিশেষ কোনো শুরু বা সূচনাই থাক না তার উত্তরাধিকার সমগ্র মানব জাতির। নজরুলের এ মতবাদের সঙ্গে একমাত্র বিপ্লবী চে গুয়েভারার মতাদর্শের মিল পাওয়া যায় যদিও শ্রেণিপার্থক্য ও গুপ্তযুদ্ধের বিষয়ে তাঁদের মতান্তর রয়েছে। আবার মানুষের আত্মজাগরণের (self-determination) প্রসঙ্গে বিপ্লবের সব প্রবক্তার সঙ্গেই নজরুলের মিল রয়েছে। এ ক্ষেত্রে নজরুলের প্রধান বিবেচনা ব্যক্তিমানুষ, যদিও তিনি জাতীয় জাগরণেরও পক্ষাবলম্বী।

কোনো কাঠামোর অভ্যন্তরে বিশেষ কাজের দ্বারা বিচার করার চেয়ে নজরুল স্থায়ী বিপ্লবকে কাঠামো দিয়েই বিচার করতেন। তাঁর মতে সামাজিক কাঠামোর ভিতরে আচার-আচরণ, বিশ্বাসসহ অনেক কিছুরই যৌক্তিকীকরণ করা যায়। এ ধরনের চিন্তার ক্ষেত্রে নজরুলকে গ্যেটের ‘ফাউস্ট’-এর বিষয়বস্তুর সঙ্গে প্রায় সহমতপূর্ণ দেখা যায়। জার্মান এ কবি দেখেছেন যুক্তি, বিচার কীভাবে সবকিছুই যৌক্তিকীকরণ করে এবং এভাবে মানুষকে ‘পশুর চাইতেও পশুত্বে নিকৃষ্টতর’ করে দেয়।

স্থায়ী বিপ্লবের এক স্থায়ী পরিপ্রেক্ষিত নজরুল রচিত অবিস্মরণীয় ও অমর ‘বিদ্রোহী’ কবিতার শেষ স্তবক-

‘মহা-               বিদ্রোহী রণ-ক্লান্ত

আমি                   সেইদিন হব শান্ত,

যবে                    উৎপীড়িতের ক্রন্দন-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না,

অত্যাচারীর খড়গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না-’

লক্ষণীয়, বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অদ্বিতীয় ‘বিদ্রোহী’ কবিতা বিদ্রোহের কোনো একক বৈশিষ্ট্যের সঙ্গে খাপ খায় না বরং সব আদর্শ বৈশিষ্ট্য ধারণ করে। আর এ ‘বিদ্রোহী’র চেতনাই হচ্ছে সব আদর্শ বিপ্লবের ভিত্তি।

প্রসঙ্গত, নজরুলের বিপ্লবী চেতনার অন্যতম ধারক ‘ভাঙার গান’ কাব্যগ্রন্থটি বাংলা ১৩৩১ সালের শ্রাবণ তথা ১৯২৪ খ্রিস্টাব্দের আগস্টে প্রকাশিত হয়। এ গ্রন্থে মোট ১১টি কবিতা রয়েছে। নাম কবিতা হলো ‘ভাঙার গান’। অন্য কবিতাগুলোর নাম জাগরণী, মিলন-গান, পূর্ণ-অভিনন্দন, ঝোড়ো গান, মোহান্তের মোহ-অন্তের গান, আশু-প্রয়াণগীতি, ল্যাবেদ শ বাহিনীর বিজাতীয় সঙ্গীত, সুপার (জেলের) বন্দনা, দুঃশাসনের রক্ত-পান এবং শহীদী-ঈদ। কবিতার নামগুলো থেকেই সহজে অনুমেয় যে, এ গ্রন্থভুক্ত সব কবিতাই বিপ্লবী চেতনাবাহী। তবে গ্রন্থটির নাম-কবিতা ভাঙার গানের বাণী-

‘কারার ঐ লৌহ-কপাট

ভেঙে ফেল, কর রে লোপাট

রক্ত-জমাট শিকল-পুজোর পাষাণ-বেদী!’ বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে নজরুল সেই কারাগার ভেঙে ফেলার আহ্বান জানাচ্ছেন যা বন্দিদের জমাট রক্তের মতো, যেখানে বন্দিত্বের শিকল পূজা বা বন্দনা পায় আর যা পাষাণ বেদির মতো। নজরুলের জন্ম পরাধীন ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক ভারতবর্ষের বাংলা প্রদেশে। ঔপনিবেশিক শাসনের প্রধান উদ্দেশ্য শোষণ এবং এ শোষণের ক্ষেত্র সম্প্রসারণের জন্য ঔপনিবেশিক শক্তির প্রধান হাতিয়ার বা উপকরণ হলো প্রজাপীড়ন তথা শাসনাধীন জনগণকে উৎপীড়ন। দেশি বশংবদ দোসরদের সহায়তায় নজরুলের দেশবাসীকে নির্যাতনের মাধ্যমে অধিক থেকে অধিকতর নিপীড়ন করার জন্য যে কারাগারে বন্দি করা হতো, সে কারাগারের শিকল পূজাকে বা পাষাণ বেদিকে কি সম্মান জানাতে হবে? নাকি তা ভাঙাই প্রয়োজন? এ ভাঙার আহ্বানই তো পরিবর্তনের আমন্ত্রণ, বিদ্রোহ তথা বিপ্লবের প্রতিধ্বনি। ঔপনিবেশিক শাসকরা নিরাপদে শাসন করতে চায়, যাতে সহজে শোষণ করা যায় আর যাদের ‘বিদ্রোহ’-এর কারণে এ শাসন-শোষণের নিরাপত্তা বিঘিœত হয় তাদের দমনে প্রয়োজনীয় সব রকম ব্যবস্থাই তারা গ্রহণ করে। সে রকম প্রয়োজনেই ব্রিটিশ শাসকরা নজরুলের এ গ্রন্থটি নিষিদ্ধ করে ১১ নভেম্বর, ১৯২৪-এ, যা ব্রিটিশ শাসনের অবসান পর্যন্ত বহাল ছিল। একই রকম কারণে তারা নজরুলের যে গ্রন্থটি একই বছরে তার আগে নিষিদ্ধ করেছিল তার নাম ‘যুগবাণী’। বন্ধু মুজফ্ফর আহ্মদের সঙ্গে নজরুলের যৌথ সম্পাদনায় প্রথম প্রকাশিত ‘নবযুগ’ পত্রিকায় সম্পাদকীয় প্রবন্ধ-নিবন্ধগুলোর গ্রন্থরূপ ছিল ‘যুগবাণী’। প্রবন্ধগুলোর বক্তব্য ছিল অগ্নিগর্ভ ও আন্দোলন-সংগ্রামমুখী বিদ্রোহাত্মক। এরপর একে একে নজরুলের আরও তিনটি গ্রন্থ সরকার নিষিদ্ধ করে। সেগুলো হলো- ‘বিষের বাঁশী’, ‘প্রলয় শিখা’ ও ‘চন্দ্রবিন্দু’। যথাক্রমে ১৯২৪ ও ১৯৩০ সালে নিষিদ্ধকৃত হিসেবে নাম দিয়েই ‘প্রলয় শিখা’ ও ‘বিষের বাঁশী’র বিষয়সূচি অনুমান করা গেলেও কিন্তু ‘চন্দ্রবিন্দু’ সম্পর্কে আপাত সেরূপ ধারণা করা যায় না। ১৯৩১ সালে নিষিদ্ধ ‘চন্দ্রবিন্দু’ মূলত নজরুলের ব্যঙ্গ ও বিদ্রুপাত্মক গানের সংকলন। গ্রন্থভুক্ত গানের বাণী বিশ্লেষণ করলে নজরুলকে পরাধীন ভারতের নয়, বরং তৎকালীন বিশ্বরাজনীতির গতিপ্রকৃতির একজন অসাধারণ ব্যাখ্যাকাররূপে আবিষ্কার করা যাবে। তাই সংগত কারণেই নজরুল ছিলেন ঔপনিবেশিক শাসকের চক্ষুশূল। একজন কবি ফুল শুঁকবে, মধু খাবে, নাচ দেখবে, গান শুনবে, সুখে থাকবে কিন্তু সে কেন স্থায়ী বিপ্লবাকাক্সক্ষী বিদ্রোহী হবে, বিপ্লবের বাণী শোনাবে এবং শাসক দলের জন্য অশান্তি সৃষ্টি করবে? লেখালেখি তাঁর জীবিকা উপার্জনের উৎস হলেও তাঁর গ্রন্থ বাজেয়াপ্ত হবে, আলবেয়ার কাম্যু কর্তৃক শনাক্তকৃত ঐতিহাসিক শ্রেণির বিদ্রোহের যা এক অমোঘ পরিণাম।

জৈবিক প্রক্রিয়ায় জন্মলাভের পর জৈবিক জীবনের দাবি পূরণান্তে ক্রমাগত উৎকর্ষে পৌঁছানোর জন্য মানুষকে সাধনা করতে হয়। মহত্তর ও মর্যাদাপূর্ণ জীবন প্রতিষ্ঠার জন্য তাকে নিরন্তর সংগ্রামে ব্রতী থাকতে হয়। সম্মান ও মর্যাদা সহজে নাগরিকের আয়ত্তে আসে না যদি সমাজ বা রাষ্ট্রব্যবস্থা স্বৈরাচারী, শোষণকামী হয়। সে ক্ষেত্রে সমাজ ও রাষ্ট্রই নাগরিকের মুক্ত, স্বাধীন ও সম্মানজনক জীবনের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তখন নাগরিকের নীতিগত ও ন্যায্যতা প্রণোদিত প্রতিবাদের প্রতিধ্বনি বিদ্রোহ। ব্যক্তির অর্থাৎ ব্যষ্টিক পর্যায় থেকে উ™ূ¢ত এ সাধারণ প্রতিবাদ যখন সামষ্টিক রূপে প্রকাশিত হয়ে বিদ্যমান ব্যবস্থার প্রত্যাশিত পরিবর্তন ঘটায় তখনই বিপ্লব সফল হয়। ব্যক্তির আত্মপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আত্মনির্মাণ যদি মর্যাদাপূর্ণ জীবনের অনুসন্ধী না হয় তাহলে সে বিপ্লবও ধ্বংসেরই অন্য নাম। মহান কবি নজরুলের আরব্ধ বিপ্লবের লক্ষ্য মর্যাদাপূর্ণ জীবন আর তা অর্জনের লক্ষ্যে আত্মনির্মাণ হবে চলমান প্রক্রিয়া বা স্থায়ী। কোনো সাময়িক বিপ্লব যা পুরোনো ব্যবস্থা কেবল ধ্বংস করে কিন্তু নতুন শ্রেয়তর, শ্রেষ্ঠতর এবং মহত্তর কিছু অর্জন করে না সে বিপ্লবের প্রতি নজরুলের কোনো আগ্রহ নেই। মহান নজরুল নিরন্তর বিপ্লববাদী।

♦ লেখক : নজরুল গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
আশা-নিরাশার দোলা
আশা-নিরাশার দোলা
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন