শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৯, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল

সঞ্জয় কুমার সরকার
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল

অধিকাংশ জায়গায় জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের পরের ঘটনা তেমন আলোচিত হয়নি। এমনকি অনেক স্থানে অনেক নাশকতার খবর ছিল কিন্তু বরিশালে শিক্ষার্থীরা নাশকতার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিল...

 

বাংলাদেশে দীর্ঘদিনের গণতন্ত্রহীনতার এক অনিবার্য পরিণতি জুলাই-আগস্টের আন্দোলন। একটি স্বৈরতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থাকে এ প্রক্রিয়ায় পতন হঠানো ছাড়া আর ভিন্ন পথ ছিল না বললেই চলে। পৃথিবীর ইতিহাসে যেকোনো আন্দোলন কেবল একটি বিশেষ বৈষম্যের কারণে ঘটে না; বরং তা ঘটে অনেক বৈষম্যের পুঞ্জীভূত ক্ষোভের কারণে। কেবল কোটা সংস্কার আন্দোলন শেখ হাসিনা সরকার পতনের কারণ নয়; এর পেছনে রয়েছে নানমুখী ঘটনা-প্রেক্ষাপট। বিরোধী মতকে দমন, ভোটবিহীন নির্বাচন ব্যবস্থা, রাষ্ট্রের সর্বস্তরে দুর্নীতির নজিরবিহীন উদাহরণ তৈরি হয়েছিল। অন্যদিকে দীর্ঘ ক্ষমতাভোগের কারণে সরকারপ্রধান হিসেবে নানা সময় শেখ হাসিনার বক্তব্যে চরম দাম্ভিক ও দায়িত্বজ্ঞানহীন একনায়কের সুর শোনা গেছে। এরই ফলাফল হিসেবে জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের মুখে তাকে পদত্যাগ করতে হয়েছে। বাংলাদেশের দক্ষিণের এই উপকূলীয় অঞ্চল বরিশাল বেশির ভাগ সময় ঝড়ঝঞ্ঝা দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে। ফলে উপকূলীয় মানুষের সংগ্রামের চেতনা অন্যান্য অঞ্চল থেকে অনেকটাই বেশি। যে কারণে বরিশালেও জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের ঢেউ লেগেছিল। শিক্ষার্থীদের হাত ধরে বরিশালে বিশেষ করে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও ব্রজমোহন কলেজে এই আন্দোলনের মূল রূপটি দেখা যায়। রাজনৈতিক বিভাজন মাথায় না রেখে শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নেমে আসে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলনের সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলনের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে বরিশালেও চলতে থাকে একের পর এক কর্মসূচি। দিনে বিক্ষোভ ও রাতে মশাল মিছিলে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ও শহরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে আন্দোলন অব্যাহত থাকে। ভৌগোলিক কারণে বরিশালে আন্দোলন প্রকট আকার ধারণ করে। ব্রজমোহন কলেজের শিক্ষার্থীরা নথুল্লাবাদ বাসস্ট্যান্ডে অবস্থান নিলে বরিশালের সঙ্গে সারা দেশই বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। অন্যদিকে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কুয়াকাটা-বরিশাল সড়ক অবরোধ করলে সব পথই বন্ধ হয়ে যায়।

মূলত ২০১৮ সালের সরকারি পরিপত্র হাই কোর্ট বেআইনি ঘোষণা করলে আগের কোটা ব্যবস্থা পুনর্বহাল হয়। যা ২০২৪ সালে প্রথমে কোটা সংস্কার আন্দোলন ও পরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে রূপ নেয়। এই আন্দোলনের ফলে দীর্ঘ ১৫ বছরের বঞ্চনার সব ক্ষোভ একসঙ্গে উগড়ে দেয় গণমানুষ। এই আন্দোলনের প্রত্যক্ষ সাক্ষী বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়। ৯ জুন ২০২৪ হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে প্রথম বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদী মিছিল করে। প্রথম দিনেই এরশাদবিরোধী আন্দোলনের মতো কেউ কেউ বুকে ও পিঠে- কোটা প্রথা নিপাত যাক স্লোগান লিখে মিছিলে অংশ নেন। পরে ঈদুল আজহার ছুটির পর প্রত্যয় পেনশন স্কিমের বিরুদ্ধে শিক্ষকদের কর্মবিরতি চলতে থাকলে কার্যত বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। এতে কোটা সংস্কার আন্দোলনও নতুন গতি পায়। জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্র সমাজ জেগেছে, মুক্তিযুদ্ধের বাংলায় বৈষম্যের ঠাঁই নাই- এমন নানা স্লোগানে ২ জুলাই ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীরা মিছিল করতে থাকে। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪ জুলাই প্রথম দীর্ঘ সময় ধরে বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়ক অবরোধ করে রাখা হয়। বরিশালে এই অবরোধ আন্দোলনে নতুন গতি আনে। ফলে ধীরে ধীরে শহরের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে। ৭ থেকে ১০ জুলাই ঢাকার সঙ্গে যুগপৎ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় দিনব্যাপী বাংলা ব্লকেড কর্মসূচির অংশ হিসেবে মহাসড়ক অবরোধ করে। পুলিশের অবস্থানের কারণে ১১ জুলাই বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি হলে, ছাত্র প্রতিরোধের মুখে পুলিশ সরে যায়। রাতে ক্যাম্পাসে প্রদীপ প্রজ্বালন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হয়। ১৫ জুলাই শেখ হাসিনা কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের রাজাকারের বাচ্চা বলে গালি দিলে ক্যাম্পাসজুড়ে এই বক্তব্যের বিরুদ্ধে তীব্র ......বিক্ষোভে ফেটে পড়েন বরিশালের শিক্ষার্থীরা। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা হয়তো তখনই বুঝে গিয়েছিল এমন বক্তব্য দেওয়ার পর সরকারের আসলে ক্ষমতায় থাকার আর কোনো নৈতিক অবস্থান নেই। তবুও তারা শেখ হাসিনার প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ার দাবি তোলেন। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে আলোচিত দিন ১৭ জুলাই। সব বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে এক ধরনের তঞ্চকতা করে। তারা শিক্ষার্থীদের পক্ষ ও সরকার পক্ষ উভয়কেই সন্তুষ্ট রাখতে চায়। হল ত্যাগের নির্দেশনা দিয়ে তৎকালীন উপাচার্য বদরুজ্জামান ভূঁইয়া, প্রক্টর ও প্রভোস্ট রাতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ক্যারাম খেলে আলোচনা ও সমালোচনার জন্ম দেন। ১৮ জুলাই বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ও সারা দেশের জন্য এই দিনটি একটি মাইলফলক হয়ে রয়েছে। এই দিন কেন্দ্র নির্দেশিত দিনব্যাপী কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচিতে সকালেই শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের গ্রাউন্ড ফ্লোরে একত্রিত হতে থাকে। আবার ক্যাম্পাসের গেটগুলোর বাইরে পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি ও এবিপিএনের উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। তারা শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসের বাইরে রাস্তায় নামতে দিচ্ছিল না। এই আন্দোলন যে সাধারণ মানুষের আন্দোলনে পরিণত হয়েছিল, সেটি বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রত্যক্ষ করা গিয়েছে অন্য যেকোনো জায়গার থেকে বেশি। মসজিদের মাইকে ছাত্ররা এলাকাবাসীর সহযোগিতা চাইলে আশপাশের এলাকাবাসীও রাস্তায় নেমে আসেন। এই কারণে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসীর কাছে পরাজয় শিকার করে প্রশাসনিক সব বাহিনী হাত উঁচু করে আত্মসমর্পণের ভঙ্গিতে ক্যাম্পাস ত্যাগ করতে বাধ্য হয়। একদিকে উপাচার্য হলে গিয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ক্যারাম খেলেন অন্যদিকে ছাত্রদের ওপর পুলিশ র‌্যাব ও বিজিবি টিয়ারশেল, রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে। এতে ছাত্রদের কাছে ব্যাপারটি পরিষ্কার হয় যে, এটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের মদদে হচ্ছে। এরপর শিক্ষার্থীরা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘোষিত নয় দফা দাবির সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে সংবাদ সম্মেলন করে। অন্য সময়ের মতো সরকারি পেটোয়া বাহিনী আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের মিটিং চলাকালে সেখানে হামলা করে। বেশ কিছু শিক্ষার্থী সেখানে আহত হন। এসময় জানা যায়, পুলিশ প্রশাসন ও তৎকালীন উপাচার্য বদরুজ্জামান ভূঁইয়া ও প্রক্টরের নির্দেশে ছাত্রলীগ পরিচয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করা হয়েছে। ১ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র-শিক্ষক সংহতি সমাবেশ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু প্রবল বৃষ্টি ও বৈরী পরিবেশের কারণে অল্প শিক্ষার্থীর উপস্থিতির সুযোগ নিয়ে বন্দর থানার পুলিশ আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১২ জনকে আটক করে নিয়ে যায়। পরে কিছু শিক্ষক তাদের ছাড়িয়ে আনতে বন্দর থানায় গেলে তৎকালীন প্রক্টর মো. আবদুল কাইয়ুম তড়িঘড়ি করে থানায় হাজির হন। অবাক করা বিষয়, সে সময় থানার ওসি তার সঙ্গে ছিলেন এবং তারা উপাচার্যের বাসভবন থেকে বেরিয়ে থানায় হাজির হন।

নিপীড়নবিরোধী শিক্ষক সমাজের ব্যানারে ৩৫ জন শিক্ষক শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পক্ষে ও সরকারের দমন-নিপীড়নের বিরুদ্ধে প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ৪ আগস্ট উপাচার্য সরকারের পক্ষে শিক্ষক ও সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর মানববন্ধন করার জন্য অনলাইন মিটিংয়ে চাপ প্রয়োগ করেন, ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন। সে সময়কার শিক্ষক সমিতির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও প্রক্টর শিক্ষকদের হুমকি দিতে দ্বিধা করেন না।

সব থেকে আশ্চর্যের কথা যে এতসব ঘটনার পরও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সর্বোচ্চ ব্যক্তি উপাচার্য বদরুজ্জামান ভূঁইয়া নানা উপায়ে উপাচার্য হিসেবে দায়িত্বে থেকে যাওয়ার পাঁয়তারা করেন। শিক্ষার্থীদের নানাভাবে বিভক্ত করে, নানারকম উন্নয়নের গল্প শুনিয়ে, নিজে আওয়ামী লীগের কোনো রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকবেন না মর্মে লিখিত দিয়ে এবং সর্বোপরি শিক্ষার্থীদের কাছে উপযাচক হয়ে ক্ষমা চেয়ে তিনি তার পদ আগলে রাখার চেষ্টা করেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের তোপের মুখে তিনি স্বৈরাচারী সরকারের মতো পদত্যাগ করতে বাধ্য হন।

এভাবে বরিশালে নতুন দিনের সূর্যের দেখা মেলে। ধীরে ধীরে ক্যাম্পাস ও শহরে দেয়ালে দেয়ালে গ্রাফিতি আঁকা শুরু হয়। শহিদ আবু সাইদের গ্রাফিতি আঁকা হলে রাতের অন্ধকারে তা মুছে দেওয়া হয়। এই মৃত্যু উপত্যকা আমার দেশ না, রাষ্ট্রযন্ত্র না গণতন্ত্র, একি সভ্যতা নাকি সব ভোঁতা, মাথা উঁচু রাখাই নিয়ম এই স্লোগানগুলো একে একে সব মুছে দেওয়া হয়। শহরের নানা প্রান্তে শিক্ষার্থীরা নানা গ্রাফিতি আঁকে। এর মধ্যে- আদিবাসী, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ও মুসলমান নিয়ে গাছের গ্রাফিতি আলোচিত হয়। আবার মওলানা ভাসানীর উক্তিতে ভরে যায় শহরের দেয়াল- শোনো রাষ্ট্রের সাথে ধর্ম মিলাইতে যাইও না। ভাষাবিদ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর বিখ্যাত উক্তিটি অনেকেরই নজর কাড়ে- আমরা হিন্দু বা মুসলমান যেমন সত্য তার চেয়ে বেশি সত্য আমরা বাঙালি। গ্রাফিতি মুছে ফেলার প্রতিবাদে ও সরকার কর্তৃক ঘোষিত রাষ্ট্রীয় শোকের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা মাথায় লাল কাপড় বেঁধে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করে। অধিকাংশ জায়গায় জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের পরের ঘটনা তেমন আলোচিত হয়নি। এমনকি অনেক স্থানে অনেক নাশকতার খবর ছিল কিন্তু বরিশালে শিক্ষার্থীরা নাশকতার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিল।

আন্দোলনের পূর্ণাঙ্গ ফসল ঘরে তুলতে হলে ছাত্র-জনতার এই অভ্যুত্থানের মূল্যবোধকে সামনে রেখে আমাদের দেশ গঠনের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হবে। ক্ষমতার দ্বন্দ্বে পড়ে বা দেশবিরোধী পুরনো শক্তির কবলে পুনরায় যেন দেশ বিপৎগামী না হয়, সেদিকে নজর দেওয়া খুব জরুরি। আমাদের ইতিহাসে ৫২, ৭১, ৯০ ও ২৪ একইসূত্রে গাঁথা। এর কোনোটিকে অস্বীকার করার এতটুকু সুযোগ নেই। কিন্তু যে কথাটি আমাদের ভাবিয়ে তোলে সেটি হলো- স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন। দিন দিন যেন আমরা কঠিন কাজকে কঠিনতর করে তুলছি। পুরনো রাষ্ট্রব্যবস্থার বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, আগ্রাসনের বিরুদ্ধে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে, বিচার-বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড-খুন, গুমের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে আমরা যেন দেশকে পুনরায় একই দিকে ধাবিত না করি সেদিকে সবার সতর্ক ও সজাগ দৃষ্টি রাখা প্রয়োজন।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
আশা-নিরাশার দোলা
আশা-নিরাশার দোলা
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ
সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ

১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিস্তারের গোলে রিয়ালকে হারাল লিভারপুল
আলিস্তারের গোলে রিয়ালকে হারাল লিভারপুল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হচ্ছে ফেসবুকের মতো কভার ফটো ফিচার
হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হচ্ছে ফেসবুকের মতো কভার ফটো ফিচার

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিছুটা কমতে পারে ঢাকার গরম, মেঘলা থাকবে আকাশ
কিছুটা কমতে পারে ঢাকার গরম, মেঘলা থাকবে আকাশ

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে
বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত, নিউইয়র্কে এগিয়ে মামদানি
ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত, নিউইয়র্কে এগিয়ে মামদানি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত
বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩
উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের
কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা