শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান

ডা. হুমায়ুন কবীর হিমু
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান

জুলাই বিপ্লবে আহতদের যারা চিকিৎসা দিয়েছেন তাদের বিভিন্নভাবে হেনস্তা করা হয়েছে। কাউকে প্রত্যন্ত এলাকায় পোস্টিং দেওয়া হয়েছে। আবার কাউকে পুলিশ দিয়ে হেনস্তা করা হয়েছে। তারপরও দমে যাননি চিকিৎসকরা। বিভিন্নভাবে তারা চিকিৎসা দিয়ে গেছেন...

 

চিকিৎসা মহান পেশা। এটা এমন এক পেশা, যুদ্ধক্ষেত্রেও চিকিৎসকরা শত্রুর নিশানার বাইরে থাকেন। যুদ্ধক্ষেত্রেও চিকিৎসক ও চিকিৎসার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের শত্রুপক্ষও সম্মান করে। কিন্তু বাংলাদেশের জুলাই বিপ্লব ইতিহাসের সবকিছুর ওলটপালট করে দিয়েছে। এ বিপ্লবে আহতদের যারা চিকিৎসা দিয়েছেন তাদের বিভিন্নভাবে হেনস্তা করা হয়েছে। কাউকে প্রত্যন্ত এলাকায় পোস্টিং দেওয়া হয়েছে। আবার কাউকে পুলিশ দিয়ে হেনস্তা করা হয়েছে। তারপরও দমে যাননি চিকিৎসকরা।

বিভিন্নভাবে তারা চিকিৎসা দিয়ে গেছেন। কেউ রোগীর পরিচয় গোপন করে চিকিৎসা দিয়েছেন, কেউবা নিজের চিকিৎসক পরিচয় গোপন করে চিকিৎসা দিয়েছেন। রাতের আঁধারে তারা আহতদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করেছেন।

চব্বিশের সেই কলঙ্কিত ১৬ জুলাই আবু সাঈদ পুলিশের গুলিতে শহীদ হলে ছাত্র-জনতার আন্দোলন চূড়ান্ত পর্যায়ে বেগবান হয়। ১৬ জুলাইয়ের পর থেকে ছাত্র-জনতার উপর গুলি চালাতে থাকে স্বৈরাচারের বিভিন্ন বাহিনী। আহত হয়ে হাজার হাজার ছাত্র-জনতা আসতে থাকেন হাসপাতালগুলোতে। আহতদের সামাল দিতে হিমশিম খায় হাসপাতালগুলো। ১৯ জুলাই ভয়াবহ রূপ নেয়। পুলিশ ঝাঁপিয়ে পড়ে ছাত্র-জনতার ওপর। মুহুর্মুহু গুলি চালায়। আহত হয় হাজার হাজার মানুষ। হাসপাতালে নিয়ে গেলেও সমস্যার শেষ নেই। হাসপাতালে যে চিকিৎসা হবে, সে অবস্থা ছিল না আহতদের। হাসপাতালগুলোতে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছিল না। চিকিৎসা নিতে দেওয়া হচ্ছিল না। কী নির্মমতা! কী পাষাণ্ডতা! চিন্তা করা যায়, একজন আহত মানুষ, যার শরীরে গুলি লেগেছে, কল কল করে রক্ত পড়ছে, কিন্তু তাকে হাসপাতালে ঢুকতে দিচ্ছে না স্বৈরাচারের দোসররা! অনেক আহতকে আবার হাসপাতালের গেটে মারধরও করা হয়েছে। মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়েছে।

কিছুদিন আগে রামপুরা ডেল্টা হাসপাতালের একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে। সে ছবিকেন্দ্রিক অনেক ঘটনা ঘটে গেছে। কিন্তু প্রকৃত ঘটনা হলো- আহত সেই রিকশাচালক গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালের গেটে গেছেন চিকিৎসার জন্য। তাকে হাসপাতালে নেওয়ার জন্য ছুটে আসেন চিকিৎসক ও কয়েকজন কর্মচারী। এ সময় তাকে হাসপাতালে কেন নেওয়া হচ্ছে, এ কারণে পুলিশ তাদের উপর গুলি চালায়। সেই গুলি চিকিৎসকের পোশাক ভেদ করে চলে যায়। গুলির সে চিহ্ন এখনো ডেল্টা হসপিটালের দেয়ালে জ্বলজ্বল করছে। কী নির্মমতা!

এগুলো ভাবলেই শরীর কেঁপে ওঠে। একটা মানুষকে গুলি করেছে, সে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য হাসপাতালে ঢুকতে যাচ্ছে। তাকে সাহায্য করার জন্য চিকিৎসক এসেছেন। আর সেই চিকিৎসককে গুলি করেছে স্বৈরাচারের পুলিশ। এই একটি ঘটনা দিয়েই বোঝা যায়, সেই সময়ে স্বৈরাচার ও তাদের পুলিশের মনোভাব কেমন ছিল। যুদ্ধের সময়ও তো অসুস্থ কাউকে চিকিৎসা দিতে যাওয়া চিকিৎসকের উপর গুলি করার এমন ঘটনা নেই। গুলির মুখে দাঁড়িয়ে চিকিৎসকরা চিকিৎসা দিয়েছেন।

ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালের (নিনস) একজন এনেস্থেসিওলজিস্ট একদিন আমাকে বলছিলেন, নিনসে হাসপাতালে একদিন একটা ছেলে আসে, অল্প বয়স। মাথায় গুলি লেগেছে, মুখে গুলি লেগেছে, ওর মুখমণ্ডল বিকৃত হয়ে গেছে। অপারেশনের জন্য অজ্ঞান করতে শ্বাসনালিতে টিউব দিতে হবে। কিন্তু তার অবস্থা এতটাই শোচনীয় যে, কোনোভাবেই তিনি তার শ্বাসনালিতে টিউব দিতে পারছিলেন না। কান্না পাচ্ছিল তার। অবশেষে টিউব দিতে পারলেও অপারেশনের পরেও বাঁচানো যায়নি ছেলেটিকে। আক্ষেপ করে তিনি বলেছিলেন, আমি ছেলেটার মধ্যে আমার সন্তানের মুখচ্ছবি দেখেছি। আমি দুদিন ঘুমোতে পারিনি, খাওয়া-দাওয়া করতে পারিনি। এভাবেই চিকিৎসা করতে গিয়ে বারবার মানসিক ট্রমায় পড়েছেন চিকিৎসকরা। কিন্তু তারা থেমে থাকেননি।

নিনস হাসপাতালের নিউরো ট্রমা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক বলছিলেন, ১৮ ও ১৯ জুলাই স্রোতের মতো গুলিবিদ্ধ হয়ে আসেন আহত ছাত্র-জনতা। কারও মাথার খুলি উড়ে গেছে, কারও মুখ বিকৃত হয়ে গেছে। কোনোভাবেই মাথা ঠিক রাখতে পারছিলাম না। একের পর এক অপারেশন করছিলাম। কিন্তু কোনোভাবেই রোগী কমানো যাচ্ছিল না। একজনের অপারেশন করার পর সিরিয়ালে অনেক রোগী। রোগীদের চিকিৎসা দিয়ে উল্টো ঝামেলায় পড়েন তিনি। এরপর শুরু হয় পুলিশের উৎপাত। পুলিশ ও গোয়েন্দা বাহিনীগুলো প্রতিদিন হসপিটালে আসতে থাকে আহতদের খুঁজতে। তাদের লিস্ট করতে থাকে। আর যে চিকিৎসক চিকিৎসা দিয়েছেন তাদেরও শাসাতে থাকে। রোগীদের রক্ষা করতে তিনি বুদ্ধি বের করেন। পুলিশের নির্যাতন থেকে রক্ষা করতে তিনি তাদের নাম-ঠিকানা পরিবর্তন করে দেন। পরিবর্তন করে দেন তাদের ডায়াগনোসিস। তারা যে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন এটি তিনি পুরোপুরি মুছে দেন। লিখে দেন রোড অ্যাক্সিডেন্টে আহত হয়েছেন। এভাবে চিকিৎসা দিয়ে যান চিকিৎসকরা। এভাবেই আহতদের পাশে দাঁড়িয়েছেন চিকিৎসক সমাজ। তারা এভাবেই আহতদের অপারেশন করেছেন নিজের ওপর ঝুঁকি নিয়ে। যারা চিকিৎসা করেছেন, স্বৈরশাসক তাদের ওপর দমন-নিপীড়ন চালিয়েছে। ঢাকা মেডিকেলের অর্থোপেডিকস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. শহীদুল ইসলাম আকন্দ জানান, কোনো কোনো দিন তারা ৩০০ রোগীর সেবা দিয়েছেন। কিন্তু সরকার এ কারণে তার উপর নাখোশ ছিল। কেন তিনি চিকিৎসা দিয়েছেন, সে কারণে তাকে সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজে বদলি করা হয়। তাকে এমন বিভাগে বদলি করা হয় যেটা তার সঙ্গে যায় না। কতটা অমানবিক! চিকিৎসকরা শুধু চিকিৎসা দিয়েই ক্ষান্ত হননি। আহতদের পাশে দাঁড়িয়েছেন সবকিছু নিয়ে। আন্দোলনের সময় কারফিউ জারি ছিল। সে সময় বাসা থেকে বের হওয়াটাই ছিল দুরূহ। যারা আন্দোলন করেছিলেন, তারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তারা কারফিউ মানেননি। স্বৈরশাসকের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে আন্দোলন করেছেন। আহতদের হাসপাতালে পৌঁছে দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। কিন্তু তাদের সঙ্গে স্বজনদের কেউ ছিল না। খাবার, ওষুধ সংগ্রহ করে দেওয়ার মতো কেউ ছিল না। সে কাজটিও করেছেন চিকিৎসকরা। তারা আহতদের ওষুধ সংগ্রহ করে দিয়েছেন। তাদের খাবারের ব্যবস্থা করেছেন। তাদের রক্ত সংগ্রহ করে দিয়েছেন। এই কাজে চিকিৎসকদের সঙ্গে কাজ করেছেন মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা। তারা স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করেছেন। এত রোগী ছিল যে, হাসপাতালের স্টাফ দিয়ে অনেক কিছু করা সম্ভব হতো না। এ জন্য ছাত্ররা নিজেরাই আহতদের ট্রলিতে করে নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার ব্যবস্থা করেছেন, এক বিভাগ থেকে আরেক বিভাগে নিয়ে গেছেন। আহতদের মুখে খাবার তুলে দিয়েছেন। তাদের চিকিৎসায় নানানভাবে সহায়তা করেছেন। আহতদের পকেটে ছিল না কোনো টাকা। বেশিরভাগই ছিলেন শিক্ষার্থী। তাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলেন চিকিৎসকরা। তারা নিজেদের পকেটের টাকা ও অন্যান্য দাতাদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজের নিউরোলজি বিভাগীয় একজন সহকারী অধ্যাপকের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি যে, ছাত্রদের উপর নির্মমতা দেখে তিনি নিজেকে ঠিক রাখতে পারেননি। তার জন্য আন্দোলন করা অনেক কঠিন ছিল। কিন্তু কীভাবে আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হওয়া যায় সেটা নিয়ে তিনি ভাবেন। সাধ্যমতো অর্থ দিয়ে তিনি আন্দোলনে যুক্ত হবেন এবং প্রকৃতই তিনি এভাবে আন্দোলনে সম্পৃক্ত হয়েছেন।

এভাবেই চিকিৎসকরা যে যেভাবে পেরেছেন আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছেন। কিন্তু তাদের স্বৈরশাসকের পেটোয়া বাহিনী তাদের হেনস্তা করেছে, মামলা করেছে। অনেক চিকিৎসক শুধু হাসপাতালেই যুদ্ধ করেননি, তারা রাজপথে অন্যদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে লড়ে গেছেন। পুলিশের গুলির সামনে বুক পেতে দিয়েছেন। তাদের অনেকে আহত হয়েছেন। অনেকের নামে মামলা হয়েছে। অনেকে গ্রেফতার হয়েছেন। আন্দোলনের সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৮টি মেডিকেল টিম কাজ করেছে। চিকিৎসকদের সংগঠনগুলো- যেমন ন্যাশনাল ডক্টরস ফোরাম (এনডিএফ), ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) চিকিৎসা ও ওষুধ দিয়ে আহতদের সহায়তা করেছে।

আবার বিপরীত চিত্রও দেখা গেছে। ৩ আগস্ট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে স্বৈরশাসকের দোসর চিকিৎসকরা শান্তি সমাবেশ করেছেন। সেখানে নামকরা অনেক চিকিৎসক বক্তব্য দিয়েছেন। তারা স্বৈরাচারের গণহত্যাকে সমর্থন করেছেন। সরকারিভাবে এসব চিকিৎসক ও চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। সেই সঙ্গে যারা নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আহতদের চিকিৎসাসেবা প্রদান করেছেন তাদের পুরস্কৃৃত করা উচিত।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতাল

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
আশা-নিরাশার দোলা
আশা-নিরাশার দোলা
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি
পিসিবির দাবি প্রত্যাখ্যান করলো আইসিসি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা
এমবাপ্পের জোড়া গোল, চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের শুভসূচনা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন
শাবিপ্রবির র‌্যাঙ্কিং বাড়াতে চার পদক্ষেপ নিল প্রশাসন

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতাকে না পেয়ে তার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
টাঙ্গাইলে বিএনপি নেতাকে না পেয়ে তার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
আজ বেনাপোল-পেট্রাপোল দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাঙ্গায় এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০
লিবিয়া উপকূলে শরণার্থীবাহী নৌকায় আগুন, নিহত অন্তত ৫০

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে  ‘স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক
টাঙ্গাইলের পাহাড়ি অঞ্চলে বাড়ছে হলুদের আবাদ, স্বপ্ন দেখছে কৃষক

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার
আইফোন ১৮ সিরিজে থাকবে না যে ফিচার

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে জাকার্তা, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে
ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম