শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান

ডা. হুমায়ুন কবীর হিমু
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান

জুলাই বিপ্লবে আহতদের যারা চিকিৎসা দিয়েছেন তাদের বিভিন্নভাবে হেনস্তা করা হয়েছে। কাউকে প্রত্যন্ত এলাকায় পোস্টিং দেওয়া হয়েছে। আবার কাউকে পুলিশ দিয়ে হেনস্তা করা হয়েছে। তারপরও দমে যাননি চিকিৎসকরা। বিভিন্নভাবে তারা চিকিৎসা দিয়ে গেছেন...

 

চিকিৎসা মহান পেশা। এটা এমন এক পেশা, যুদ্ধক্ষেত্রেও চিকিৎসকরা শত্রুর নিশানার বাইরে থাকেন। যুদ্ধক্ষেত্রেও চিকিৎসক ও চিকিৎসার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের শত্রুপক্ষও সম্মান করে। কিন্তু বাংলাদেশের জুলাই বিপ্লব ইতিহাসের সবকিছুর ওলটপালট করে দিয়েছে। এ বিপ্লবে আহতদের যারা চিকিৎসা দিয়েছেন তাদের বিভিন্নভাবে হেনস্তা করা হয়েছে। কাউকে প্রত্যন্ত এলাকায় পোস্টিং দেওয়া হয়েছে। আবার কাউকে পুলিশ দিয়ে হেনস্তা করা হয়েছে। তারপরও দমে যাননি চিকিৎসকরা।

বিভিন্নভাবে তারা চিকিৎসা দিয়ে গেছেন। কেউ রোগীর পরিচয় গোপন করে চিকিৎসা দিয়েছেন, কেউবা নিজের চিকিৎসক পরিচয় গোপন করে চিকিৎসা দিয়েছেন। রাতের আঁধারে তারা আহতদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করেছেন।

চব্বিশের সেই কলঙ্কিত ১৬ জুলাই আবু সাঈদ পুলিশের গুলিতে শহীদ হলে ছাত্র-জনতার আন্দোলন চূড়ান্ত পর্যায়ে বেগবান হয়। ১৬ জুলাইয়ের পর থেকে ছাত্র-জনতার উপর গুলি চালাতে থাকে স্বৈরাচারের বিভিন্ন বাহিনী। আহত হয়ে হাজার হাজার ছাত্র-জনতা আসতে থাকেন হাসপাতালগুলোতে। আহতদের সামাল দিতে হিমশিম খায় হাসপাতালগুলো। ১৯ জুলাই ভয়াবহ রূপ নেয়। পুলিশ ঝাঁপিয়ে পড়ে ছাত্র-জনতার ওপর। মুহুর্মুহু গুলি চালায়। আহত হয় হাজার হাজার মানুষ। হাসপাতালে নিয়ে গেলেও সমস্যার শেষ নেই। হাসপাতালে যে চিকিৎসা হবে, সে অবস্থা ছিল না আহতদের। হাসপাতালগুলোতে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছিল না। চিকিৎসা নিতে দেওয়া হচ্ছিল না। কী নির্মমতা! কী পাষাণ্ডতা! চিন্তা করা যায়, একজন আহত মানুষ, যার শরীরে গুলি লেগেছে, কল কল করে রক্ত পড়ছে, কিন্তু তাকে হাসপাতালে ঢুকতে দিচ্ছে না স্বৈরাচারের দোসররা! অনেক আহতকে আবার হাসপাতালের গেটে মারধরও করা হয়েছে। মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়েছে।

কিছুদিন আগে রামপুরা ডেল্টা হাসপাতালের একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে। সে ছবিকেন্দ্রিক অনেক ঘটনা ঘটে গেছে। কিন্তু প্রকৃত ঘটনা হলো- আহত সেই রিকশাচালক গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালের গেটে গেছেন চিকিৎসার জন্য। তাকে হাসপাতালে নেওয়ার জন্য ছুটে আসেন চিকিৎসক ও কয়েকজন কর্মচারী। এ সময় তাকে হাসপাতালে কেন নেওয়া হচ্ছে, এ কারণে পুলিশ তাদের উপর গুলি চালায়। সেই গুলি চিকিৎসকের পোশাক ভেদ করে চলে যায়। গুলির সে চিহ্ন এখনো ডেল্টা হসপিটালের দেয়ালে জ্বলজ্বল করছে। কী নির্মমতা!

এগুলো ভাবলেই শরীর কেঁপে ওঠে। একটা মানুষকে গুলি করেছে, সে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য হাসপাতালে ঢুকতে যাচ্ছে। তাকে সাহায্য করার জন্য চিকিৎসক এসেছেন। আর সেই চিকিৎসককে গুলি করেছে স্বৈরাচারের পুলিশ। এই একটি ঘটনা দিয়েই বোঝা যায়, সেই সময়ে স্বৈরাচার ও তাদের পুলিশের মনোভাব কেমন ছিল। যুদ্ধের সময়ও তো অসুস্থ কাউকে চিকিৎসা দিতে যাওয়া চিকিৎসকের উপর গুলি করার এমন ঘটনা নেই। গুলির মুখে দাঁড়িয়ে চিকিৎসকরা চিকিৎসা দিয়েছেন।

ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালের (নিনস) একজন এনেস্থেসিওলজিস্ট একদিন আমাকে বলছিলেন, নিনসে হাসপাতালে একদিন একটা ছেলে আসে, অল্প বয়স। মাথায় গুলি লেগেছে, মুখে গুলি লেগেছে, ওর মুখমণ্ডল বিকৃত হয়ে গেছে। অপারেশনের জন্য অজ্ঞান করতে শ্বাসনালিতে টিউব দিতে হবে। কিন্তু তার অবস্থা এতটাই শোচনীয় যে, কোনোভাবেই তিনি তার শ্বাসনালিতে টিউব দিতে পারছিলেন না। কান্না পাচ্ছিল তার। অবশেষে টিউব দিতে পারলেও অপারেশনের পরেও বাঁচানো যায়নি ছেলেটিকে। আক্ষেপ করে তিনি বলেছিলেন, আমি ছেলেটার মধ্যে আমার সন্তানের মুখচ্ছবি দেখেছি। আমি দুদিন ঘুমোতে পারিনি, খাওয়া-দাওয়া করতে পারিনি। এভাবেই চিকিৎসা করতে গিয়ে বারবার মানসিক ট্রমায় পড়েছেন চিকিৎসকরা। কিন্তু তারা থেমে থাকেননি।

নিনস হাসপাতালের নিউরো ট্রমা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক বলছিলেন, ১৮ ও ১৯ জুলাই স্রোতের মতো গুলিবিদ্ধ হয়ে আসেন আহত ছাত্র-জনতা। কারও মাথার খুলি উড়ে গেছে, কারও মুখ বিকৃত হয়ে গেছে। কোনোভাবেই মাথা ঠিক রাখতে পারছিলাম না। একের পর এক অপারেশন করছিলাম। কিন্তু কোনোভাবেই রোগী কমানো যাচ্ছিল না। একজনের অপারেশন করার পর সিরিয়ালে অনেক রোগী। রোগীদের চিকিৎসা দিয়ে উল্টো ঝামেলায় পড়েন তিনি। এরপর শুরু হয় পুলিশের উৎপাত। পুলিশ ও গোয়েন্দা বাহিনীগুলো প্রতিদিন হসপিটালে আসতে থাকে আহতদের খুঁজতে। তাদের লিস্ট করতে থাকে। আর যে চিকিৎসক চিকিৎসা দিয়েছেন তাদেরও শাসাতে থাকে। রোগীদের রক্ষা করতে তিনি বুদ্ধি বের করেন। পুলিশের নির্যাতন থেকে রক্ষা করতে তিনি তাদের নাম-ঠিকানা পরিবর্তন করে দেন। পরিবর্তন করে দেন তাদের ডায়াগনোসিস। তারা যে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন এটি তিনি পুরোপুরি মুছে দেন। লিখে দেন রোড অ্যাক্সিডেন্টে আহত হয়েছেন। এভাবে চিকিৎসা দিয়ে যান চিকিৎসকরা। এভাবেই আহতদের পাশে দাঁড়িয়েছেন চিকিৎসক সমাজ। তারা এভাবেই আহতদের অপারেশন করেছেন নিজের ওপর ঝুঁকি নিয়ে। যারা চিকিৎসা করেছেন, স্বৈরশাসক তাদের ওপর দমন-নিপীড়ন চালিয়েছে। ঢাকা মেডিকেলের অর্থোপেডিকস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. শহীদুল ইসলাম আকন্দ জানান, কোনো কোনো দিন তারা ৩০০ রোগীর সেবা দিয়েছেন। কিন্তু সরকার এ কারণে তার উপর নাখোশ ছিল। কেন তিনি চিকিৎসা দিয়েছেন, সে কারণে তাকে সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজে বদলি করা হয়। তাকে এমন বিভাগে বদলি করা হয় যেটা তার সঙ্গে যায় না। কতটা অমানবিক! চিকিৎসকরা শুধু চিকিৎসা দিয়েই ক্ষান্ত হননি। আহতদের পাশে দাঁড়িয়েছেন সবকিছু নিয়ে। আন্দোলনের সময় কারফিউ জারি ছিল। সে সময় বাসা থেকে বের হওয়াটাই ছিল দুরূহ। যারা আন্দোলন করেছিলেন, তারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তারা কারফিউ মানেননি। স্বৈরশাসকের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে আন্দোলন করেছেন। আহতদের হাসপাতালে পৌঁছে দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। কিন্তু তাদের সঙ্গে স্বজনদের কেউ ছিল না। খাবার, ওষুধ সংগ্রহ করে দেওয়ার মতো কেউ ছিল না। সে কাজটিও করেছেন চিকিৎসকরা। তারা আহতদের ওষুধ সংগ্রহ করে দিয়েছেন। তাদের খাবারের ব্যবস্থা করেছেন। তাদের রক্ত সংগ্রহ করে দিয়েছেন। এই কাজে চিকিৎসকদের সঙ্গে কাজ করেছেন মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা। তারা স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করেছেন। এত রোগী ছিল যে, হাসপাতালের স্টাফ দিয়ে অনেক কিছু করা সম্ভব হতো না। এ জন্য ছাত্ররা নিজেরাই আহতদের ট্রলিতে করে নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার ব্যবস্থা করেছেন, এক বিভাগ থেকে আরেক বিভাগে নিয়ে গেছেন। আহতদের মুখে খাবার তুলে দিয়েছেন। তাদের চিকিৎসায় নানানভাবে সহায়তা করেছেন। আহতদের পকেটে ছিল না কোনো টাকা। বেশিরভাগই ছিলেন শিক্ষার্থী। তাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলেন চিকিৎসকরা। তারা নিজেদের পকেটের টাকা ও অন্যান্য দাতাদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজের নিউরোলজি বিভাগীয় একজন সহকারী অধ্যাপকের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি যে, ছাত্রদের উপর নির্মমতা দেখে তিনি নিজেকে ঠিক রাখতে পারেননি। তার জন্য আন্দোলন করা অনেক কঠিন ছিল। কিন্তু কীভাবে আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হওয়া যায় সেটা নিয়ে তিনি ভাবেন। সাধ্যমতো অর্থ দিয়ে তিনি আন্দোলনে যুক্ত হবেন এবং প্রকৃতই তিনি এভাবে আন্দোলনে সম্পৃক্ত হয়েছেন।

এভাবেই চিকিৎসকরা যে যেভাবে পেরেছেন আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছেন। কিন্তু তাদের স্বৈরশাসকের পেটোয়া বাহিনী তাদের হেনস্তা করেছে, মামলা করেছে। অনেক চিকিৎসক শুধু হাসপাতালেই যুদ্ধ করেননি, তারা রাজপথে অন্যদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে লড়ে গেছেন। পুলিশের গুলির সামনে বুক পেতে দিয়েছেন। তাদের অনেকে আহত হয়েছেন। অনেকের নামে মামলা হয়েছে। অনেকে গ্রেফতার হয়েছেন। আন্দোলনের সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৮টি মেডিকেল টিম কাজ করেছে। চিকিৎসকদের সংগঠনগুলো- যেমন ন্যাশনাল ডক্টরস ফোরাম (এনডিএফ), ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) চিকিৎসা ও ওষুধ দিয়ে আহতদের সহায়তা করেছে।

আবার বিপরীত চিত্রও দেখা গেছে। ৩ আগস্ট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে স্বৈরশাসকের দোসর চিকিৎসকরা শান্তি সমাবেশ করেছেন। সেখানে নামকরা অনেক চিকিৎসক বক্তব্য দিয়েছেন। তারা স্বৈরাচারের গণহত্যাকে সমর্থন করেছেন। সরকারিভাবে এসব চিকিৎসক ও চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। সেই সঙ্গে যারা নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আহতদের চিকিৎসাসেবা প্রদান করেছেন তাদের পুরস্কৃৃত করা উচিত।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতাল

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
আশা-নিরাশার দোলা
আশা-নিরাশার দোলা
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল
ইকবাল ও নজরুলকে নিয়ে ঢাবিতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু আগামীকাল

নগর জীবন