শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান

ডা. হুমায়ুন কবীর হিমু
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান

জুলাই বিপ্লবে আহতদের যারা চিকিৎসা দিয়েছেন তাদের বিভিন্নভাবে হেনস্তা করা হয়েছে। কাউকে প্রত্যন্ত এলাকায় পোস্টিং দেওয়া হয়েছে। আবার কাউকে পুলিশ দিয়ে হেনস্তা করা হয়েছে। তারপরও দমে যাননি চিকিৎসকরা। বিভিন্নভাবে তারা চিকিৎসা দিয়ে গেছেন...

 

চিকিৎসা মহান পেশা। এটা এমন এক পেশা, যুদ্ধক্ষেত্রেও চিকিৎসকরা শত্রুর নিশানার বাইরে থাকেন। যুদ্ধক্ষেত্রেও চিকিৎসক ও চিকিৎসার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের শত্রুপক্ষও সম্মান করে। কিন্তু বাংলাদেশের জুলাই বিপ্লব ইতিহাসের সবকিছুর ওলটপালট করে দিয়েছে। এ বিপ্লবে আহতদের যারা চিকিৎসা দিয়েছেন তাদের বিভিন্নভাবে হেনস্তা করা হয়েছে। কাউকে প্রত্যন্ত এলাকায় পোস্টিং দেওয়া হয়েছে। আবার কাউকে পুলিশ দিয়ে হেনস্তা করা হয়েছে। তারপরও দমে যাননি চিকিৎসকরা।

বিভিন্নভাবে তারা চিকিৎসা দিয়ে গেছেন। কেউ রোগীর পরিচয় গোপন করে চিকিৎসা দিয়েছেন, কেউবা নিজের চিকিৎসক পরিচয় গোপন করে চিকিৎসা দিয়েছেন। রাতের আঁধারে তারা আহতদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করেছেন।

চব্বিশের সেই কলঙ্কিত ১৬ জুলাই আবু সাঈদ পুলিশের গুলিতে শহীদ হলে ছাত্র-জনতার আন্দোলন চূড়ান্ত পর্যায়ে বেগবান হয়। ১৬ জুলাইয়ের পর থেকে ছাত্র-জনতার উপর গুলি চালাতে থাকে স্বৈরাচারের বিভিন্ন বাহিনী। আহত হয়ে হাজার হাজার ছাত্র-জনতা আসতে থাকেন হাসপাতালগুলোতে। আহতদের সামাল দিতে হিমশিম খায় হাসপাতালগুলো। ১৯ জুলাই ভয়াবহ রূপ নেয়। পুলিশ ঝাঁপিয়ে পড়ে ছাত্র-জনতার ওপর। মুহুর্মুহু গুলি চালায়। আহত হয় হাজার হাজার মানুষ। হাসপাতালে নিয়ে গেলেও সমস্যার শেষ নেই। হাসপাতালে যে চিকিৎসা হবে, সে অবস্থা ছিল না আহতদের। হাসপাতালগুলোতে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছিল না। চিকিৎসা নিতে দেওয়া হচ্ছিল না। কী নির্মমতা! কী পাষাণ্ডতা! চিন্তা করা যায়, একজন আহত মানুষ, যার শরীরে গুলি লেগেছে, কল কল করে রক্ত পড়ছে, কিন্তু তাকে হাসপাতালে ঢুকতে দিচ্ছে না স্বৈরাচারের দোসররা! অনেক আহতকে আবার হাসপাতালের গেটে মারধরও করা হয়েছে। মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়েছে।

কিছুদিন আগে রামপুরা ডেল্টা হাসপাতালের একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে। সে ছবিকেন্দ্রিক অনেক ঘটনা ঘটে গেছে। কিন্তু প্রকৃত ঘটনা হলো- আহত সেই রিকশাচালক গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালের গেটে গেছেন চিকিৎসার জন্য। তাকে হাসপাতালে নেওয়ার জন্য ছুটে আসেন চিকিৎসক ও কয়েকজন কর্মচারী। এ সময় তাকে হাসপাতালে কেন নেওয়া হচ্ছে, এ কারণে পুলিশ তাদের উপর গুলি চালায়। সেই গুলি চিকিৎসকের পোশাক ভেদ করে চলে যায়। গুলির সে চিহ্ন এখনো ডেল্টা হসপিটালের দেয়ালে জ্বলজ্বল করছে। কী নির্মমতা!

এগুলো ভাবলেই শরীর কেঁপে ওঠে। একটা মানুষকে গুলি করেছে, সে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য হাসপাতালে ঢুকতে যাচ্ছে। তাকে সাহায্য করার জন্য চিকিৎসক এসেছেন। আর সেই চিকিৎসককে গুলি করেছে স্বৈরাচারের পুলিশ। এই একটি ঘটনা দিয়েই বোঝা যায়, সেই সময়ে স্বৈরাচার ও তাদের পুলিশের মনোভাব কেমন ছিল। যুদ্ধের সময়ও তো অসুস্থ কাউকে চিকিৎসা দিতে যাওয়া চিকিৎসকের উপর গুলি করার এমন ঘটনা নেই। গুলির মুখে দাঁড়িয়ে চিকিৎসকরা চিকিৎসা দিয়েছেন।

ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালের (নিনস) একজন এনেস্থেসিওলজিস্ট একদিন আমাকে বলছিলেন, নিনসে হাসপাতালে একদিন একটা ছেলে আসে, অল্প বয়স। মাথায় গুলি লেগেছে, মুখে গুলি লেগেছে, ওর মুখমণ্ডল বিকৃত হয়ে গেছে। অপারেশনের জন্য অজ্ঞান করতে শ্বাসনালিতে টিউব দিতে হবে। কিন্তু তার অবস্থা এতটাই শোচনীয় যে, কোনোভাবেই তিনি তার শ্বাসনালিতে টিউব দিতে পারছিলেন না। কান্না পাচ্ছিল তার। অবশেষে টিউব দিতে পারলেও অপারেশনের পরেও বাঁচানো যায়নি ছেলেটিকে। আক্ষেপ করে তিনি বলেছিলেন, আমি ছেলেটার মধ্যে আমার সন্তানের মুখচ্ছবি দেখেছি। আমি দুদিন ঘুমোতে পারিনি, খাওয়া-দাওয়া করতে পারিনি। এভাবেই চিকিৎসা করতে গিয়ে বারবার মানসিক ট্রমায় পড়েছেন চিকিৎসকরা। কিন্তু তারা থেমে থাকেননি।

নিনস হাসপাতালের নিউরো ট্রমা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক বলছিলেন, ১৮ ও ১৯ জুলাই স্রোতের মতো গুলিবিদ্ধ হয়ে আসেন আহত ছাত্র-জনতা। কারও মাথার খুলি উড়ে গেছে, কারও মুখ বিকৃত হয়ে গেছে। কোনোভাবেই মাথা ঠিক রাখতে পারছিলাম না। একের পর এক অপারেশন করছিলাম। কিন্তু কোনোভাবেই রোগী কমানো যাচ্ছিল না। একজনের অপারেশন করার পর সিরিয়ালে অনেক রোগী। রোগীদের চিকিৎসা দিয়ে উল্টো ঝামেলায় পড়েন তিনি। এরপর শুরু হয় পুলিশের উৎপাত। পুলিশ ও গোয়েন্দা বাহিনীগুলো প্রতিদিন হসপিটালে আসতে থাকে আহতদের খুঁজতে। তাদের লিস্ট করতে থাকে। আর যে চিকিৎসক চিকিৎসা দিয়েছেন তাদেরও শাসাতে থাকে। রোগীদের রক্ষা করতে তিনি বুদ্ধি বের করেন। পুলিশের নির্যাতন থেকে রক্ষা করতে তিনি তাদের নাম-ঠিকানা পরিবর্তন করে দেন। পরিবর্তন করে দেন তাদের ডায়াগনোসিস। তারা যে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন এটি তিনি পুরোপুরি মুছে দেন। লিখে দেন রোড অ্যাক্সিডেন্টে আহত হয়েছেন। এভাবে চিকিৎসা দিয়ে যান চিকিৎসকরা। এভাবেই আহতদের পাশে দাঁড়িয়েছেন চিকিৎসক সমাজ। তারা এভাবেই আহতদের অপারেশন করেছেন নিজের ওপর ঝুঁকি নিয়ে। যারা চিকিৎসা করেছেন, স্বৈরশাসক তাদের ওপর দমন-নিপীড়ন চালিয়েছে। ঢাকা মেডিকেলের অর্থোপেডিকস বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. শহীদুল ইসলাম আকন্দ জানান, কোনো কোনো দিন তারা ৩০০ রোগীর সেবা দিয়েছেন। কিন্তু সরকার এ কারণে তার উপর নাখোশ ছিল। কেন তিনি চিকিৎসা দিয়েছেন, সে কারণে তাকে সুনামগঞ্জ মেডিকেল কলেজে বদলি করা হয়। তাকে এমন বিভাগে বদলি করা হয় যেটা তার সঙ্গে যায় না। কতটা অমানবিক! চিকিৎসকরা শুধু চিকিৎসা দিয়েই ক্ষান্ত হননি। আহতদের পাশে দাঁড়িয়েছেন সবকিছু নিয়ে। আন্দোলনের সময় কারফিউ জারি ছিল। সে সময় বাসা থেকে বের হওয়াটাই ছিল দুরূহ। যারা আন্দোলন করেছিলেন, তারা জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তারা কারফিউ মানেননি। স্বৈরশাসকের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে আন্দোলন করেছেন। আহতদের হাসপাতালে পৌঁছে দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। কিন্তু তাদের সঙ্গে স্বজনদের কেউ ছিল না। খাবার, ওষুধ সংগ্রহ করে দেওয়ার মতো কেউ ছিল না। সে কাজটিও করেছেন চিকিৎসকরা। তারা আহতদের ওষুধ সংগ্রহ করে দিয়েছেন। তাদের খাবারের ব্যবস্থা করেছেন। তাদের রক্ত সংগ্রহ করে দিয়েছেন। এই কাজে চিকিৎসকদের সঙ্গে কাজ করেছেন মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা। তারা স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করেছেন। এত রোগী ছিল যে, হাসপাতালের স্টাফ দিয়ে অনেক কিছু করা সম্ভব হতো না। এ জন্য ছাত্ররা নিজেরাই আহতদের ট্রলিতে করে নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার ব্যবস্থা করেছেন, এক বিভাগ থেকে আরেক বিভাগে নিয়ে গেছেন। আহতদের মুখে খাবার তুলে দিয়েছেন। তাদের চিকিৎসায় নানানভাবে সহায়তা করেছেন। আহতদের পকেটে ছিল না কোনো টাকা। বেশিরভাগই ছিলেন শিক্ষার্থী। তাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলেন চিকিৎসকরা। তারা নিজেদের পকেটের টাকা ও অন্যান্য দাতাদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজের নিউরোলজি বিভাগীয় একজন সহকারী অধ্যাপকের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি যে, ছাত্রদের উপর নির্মমতা দেখে তিনি নিজেকে ঠিক রাখতে পারেননি। তার জন্য আন্দোলন করা অনেক কঠিন ছিল। কিন্তু কীভাবে আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হওয়া যায় সেটা নিয়ে তিনি ভাবেন। সাধ্যমতো অর্থ দিয়ে তিনি আন্দোলনে যুক্ত হবেন এবং প্রকৃতই তিনি এভাবে আন্দোলনে সম্পৃক্ত হয়েছেন।

এভাবেই চিকিৎসকরা যে যেভাবে পেরেছেন আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছেন। কিন্তু তাদের স্বৈরশাসকের পেটোয়া বাহিনী তাদের হেনস্তা করেছে, মামলা করেছে। অনেক চিকিৎসক শুধু হাসপাতালেই যুদ্ধ করেননি, তারা রাজপথে অন্যদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে লড়ে গেছেন। পুলিশের গুলির সামনে বুক পেতে দিয়েছেন। তাদের অনেকে আহত হয়েছেন। অনেকের নামে মামলা হয়েছে। অনেকে গ্রেফতার হয়েছেন। আন্দোলনের সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৮টি মেডিকেল টিম কাজ করেছে। চিকিৎসকদের সংগঠনগুলো- যেমন ন্যাশনাল ডক্টরস ফোরাম (এনডিএফ), ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) চিকিৎসা ও ওষুধ দিয়ে আহতদের সহায়তা করেছে।

আবার বিপরীত চিত্রও দেখা গেছে। ৩ আগস্ট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে স্বৈরশাসকের দোসর চিকিৎসকরা শান্তি সমাবেশ করেছেন। সেখানে নামকরা অনেক চিকিৎসক বক্তব্য দিয়েছেন। তারা স্বৈরাচারের গণহত্যাকে সমর্থন করেছেন। সরকারিভাবে এসব চিকিৎসক ও চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। সেই সঙ্গে যারা নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আহতদের চিকিৎসাসেবা প্রদান করেছেন তাদের পুরস্কৃৃত করা উচিত।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতাল

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
আশা-নিরাশার দোলা
আশা-নিরাশার দোলা
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৫৩ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
পাবনায় ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?
প্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা পাচ্ছে গাজাবাসী?

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা
উচ্চশিক্ষার ভাষা হিসেবে বাংলাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই : প্রাথমিক উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল
৭৩৬ শিক্ষার্থীকে সম্মাননা জানাল পিয়ারসন ও ব্রিটিশ কাউন্সিল

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন
প্রাভা হেলথে বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী
ক্যান্সার আক্রান্তদের পাশে রোটারী

৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ
নওগাঁয় শিক্ষক সমাবেশ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি
গণভোটের প্রস্তুতি নিতে ইসিকে সরকারের চিঠি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস
পতিত স্বৈরশাসক উন্নয়নের নামে নিজেদের পকেট ভারী করেছে : আফরোজা আব্বাস

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
দেশের উন্নয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ হতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা
কুমিল্লায় অভিযান চলাকালে পুলিশের ওপর হামলা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে গণহত্যা দিবস পালিত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা
স্টার্কের ডেলিভারিতে দগ্ধ ইংল্যান্ড, হেডের ব্যাটে লেখা জয়গাথা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
মেঘনা নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু
বাজি ধরে না চিবিয়ে পুরো বার্গার গেলার চেষ্টা, যুবকের করুণ মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট
চট্টগ্রামে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি, স্বর্ণালংকার লুট

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শীতে শিশুর যত্ন
শীতে শিশুর যত্ন

২৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু

২৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের
সোমালিদের অস্থায়ী সুরক্ষিত মর্যাদা বাতিলের ঘোষণা ট্রাম্পের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু
জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন শুরু

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজে মাত্র দুই দিনেই ইংল্যান্ডকে গুঁড়িয়ে দিল অস্ট্রেলিয়া

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা