শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি

ড. মোহা : ইয়ামিন হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে জুলাই গণ অভ্যুত্থান এক গুরুত্বপূর্ণ বাঁকবদল। স্বৈরাচারমুক্ত নতুন বাংলাদেশে নাগরিক জীবনে সমঅধিকার সংরক্ষণে রাষ্ট্র সংস্কার অতি জরুরি হয়ে পড়েছে। এক্ষেত্রে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকসহ সব ক্ষেত্রেই সংস্কার প্রয়োজন...

 

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে জুলাই গণ অভ্যুত্থান এক গুরুত্বপূর্ণ বাঁকবদল। কেবল সরকার পতন নয়; রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক সংস্কার দাবিতে পরিচালিত একটি গণ আন্দোলন। দীর্ঘ ১৬ বছর আওয়ামী ফ্যাসিজমের অবসান ঘটিয়ে এ অভ্যুত্থান নতুন রাজনৈতিক চেতনার উত্থান ঘটিয়েছে। বৈষম্যহীন রাষ্ট্র বিনির্মাণের পথ সুগম হয়েছে।

জুলাই অভ্যুত্থান রাষ্ট্রব্যবস্থার পুঙ্খানুপুঙ্খ সংস্কারের সূচনা করেছে; যেখানে গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার ও অর্থনৈতিক সমতার প্রশ্ন জোরালোভাবে উঠে এসেছে। এ সংগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, নাগরিক সমাজ ও শ্রমজীবী শ্রেণির সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল। এ পরিপ্রেক্ষিতে জুলাই ঘোষণাপত্র ভবিষ্যৎ রাষ্ট্র গঠনে একটি দিকনির্দেশনা হিসেবে কার্যকর হতে পারে।

বাংলাদেশে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনের ১৬ বছর ছিল রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দমন-পীড়নের যুগ। এই শাসনামলে স্বৈরাচারী দমননীতিতে বিরোধী দল ও সমালোচকদের বিনা অপরাধে গ্রেপ্তার, নির্যাতন ও গুম করা হয়। সংবাদপত্রের স্বাধীনতা কেবল হরণই নয়, বরং সম্পূর্ণ ধ্বংস করে গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণে নেয় আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকার। স্বাধীন মতপ্রকাশ বাধাগ্রস্ত হয়। বাকরুদ্ধ হয় জাতির বিবেক!

নির্বাচনে চরম দুর্নীতির মাধ্যমে একাধিক ভুয়া নির্বাচন করে সরকার; যেখানে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জালিয়াতিতে প্রত্যক্ষ সহযোগিতা করে। নাগরিকের ভোটাধিকার হরণ করে গণতন্ত্রকে হুমকির মুখে ফেলে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার সরকার। গোষ্ঠীভিত্তিক সরকারি সুবিধা প্রদানের রীতি চালু করে চরম অর্থনৈতিক বৈষম্য সৃষ্টি করা হয়। এতে ধনী ও দরিদ্রের পার্থক্য তীব্র হয়।

ফ্যাসিবাদী শক্তির এই আগ্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে জনমনে ধীরে ধীরে ক্ষোভ পুঞ্জীভূত হয় এবং গণ অভ্যুত্থানের পথ সুগম হয়।

কোটা সংস্কার আন্দোলন কেন্দ্র করে চব্বিশের জুলাই অভ্যুত্থান ঘটে। শিক্ষার্থীরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে রাজপথে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলে। স্বৈরাচার হাসিনা সরকার বরাবরের মতোই ফ্যাসিবাদী কায়দায় শিক্ষার্থীদের দমনে তৎপর হয়। শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে সরকারের মদদপুষ্ট ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ ও পেটোয়া পুলিশ বাহিনী লেলিয়ে দিয়ে দমন-পীড়নে মেতে ওঠে। ফলে আন্দোলন আরও বেগবান হয়ে গণ অভ্যুত্থানে রূপ নেয়।

আগস্টের শুরুতে সরকার পতনের এক দফা দাবিতে দেশের সর্বত্র গণবিস্ফোরণ ঘটে। তীব্র গণপ্রতিরোধে স্বৈরাচারের পেটোয়া বাহিনী পিছু হটতে বাধ্য হয়। ছাত্র-জনতার অবস্থান আরও তীব্র ও দৃঢ় হয়। ৫ আগস্ট রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশ যেন এক দফা দাবিতে পথে নেমে আসে। এদিন স্বৈরাচার শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে যান। স্বৈরাচারমুক্ত হয় বাংলাদেশ।

জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতার ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য। ছাত্রী ও নারী সমাজের অংশগ্রহণ আন্দোলনকে আরও বেগবান করে। বিশেষভাবে বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক আন্দোলন মধ্যবিত্ত সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল। বেসরকারি চাকরিজীবী ও শ্রমিকদের ধর্মঘটও সরকারকে চাপে ফেলেছিল। নাগরিক সমাজের এ প্রতিবাদ জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করে এবং বৈষম্যহীন সমাজ বিনির্মাণে আশার সঞ্চার করে।

স্বৈরাচারমুক্ত নতুন বাংলাদেশে নাগরিক জীবনে সমঅধিকার সংরক্ষণে রাষ্ট্র সংস্কার অতি জরুরি হয়ে পড়েছে। এক্ষেত্রে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকসহ সব ক্ষেত্রেই সংস্কার প্রয়োজন।

সংবিধান সংস্কার

বাংলাদেশের সংবিধান অনেকবার সংশোধিত হয়েছে; ফলে একদলীয় দুঃশাসনের প্রবণতা বেড়েছে এবং সংসদ ও বিচার বিভাগের ওপর নির্বাহী ক্ষমতার প্রভাব চূড়ান্ত হয়। এ সমস্যার সমাধানে সংবিধানে গণতান্ত্রিক ভারসাম্য পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে। সংসদ, বিচার বিভাগ, প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।

নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার

বিরাজমান নির্বাচনি ব্যবস্থা অত্যন্ত দুর্নীতিগ্রস্ত। ভোট কারচুপি, প্রশাসনের প্রভাব ও বিরোধী দল দমনের মাধ্যমে একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই শোচনীয় অবস্থা থেকে উত্তরণে নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। ভোট কারচুপি বন্ধে কঠোর আইন প্রয়োগ করতে হবে। সব দলের সমান অংশগ্রহণের সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে।

অর্থনৈতিক বৈষম্যের অবসান

ফ্যাসিবাদী শাসনে-শিক্ষা, কৃষি ও শিল্প খাত অবহেলিত এবং ধনী-গরিব বৈষম্য তীব্রতর হয়েছে। এ সমস্যার সমাধানে অর্থনীতিকে সুষম ও অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং শ্রম অধিকার ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

বিচার ব্যবস্থার সংস্কার

বর্তমান বিচারব্যবস্থা রাজনৈতিক প্রভাবাধীন। বিচার বিভাগকে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপমুক্ত করতে হবে। বিচারকদের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা নিষিদ্ধ করতে হবে।

শিক্ষার সংস্কার

শিক্ষার উন্নয়নে একটি জাতির ভাগ্যের পরিবর্তন হয়। তবে দুঃখজনক হলেও সত্য স্বাধীনতার অর্ধশতাব্দী অতিবাহিত হলেও দেশের শিক্ষার কোনো মৌলিক উন্নয়ন হয়নি। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা বাজেট বরাদ্দ। এছাড়া রাজনৈতিক পট পরিবর্তন ও স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থা ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এ অভিশাপ থেকে জাতিকে মুক্তি দিতে এ খাতে বাজেট বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রযুক্তিনির্ভর নৈতিক ও প্রায়োগিক শিক্ষাব্যবস্থার প্রবর্তন করতে হবে।

স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সংস্কার

ফ্যাসিবাদের দুঃশাসনকালে স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে। সেবার পরিবর্তে এ খাত বাণিজ্যিক রূপ নিয়েছে। সরকারি হাসপাতালে আধুনিক যন্ত্রপাতির অভাবে হাজারও জনগণ কাক্সিক্ষত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। গ্রামীণ জনপদে এ সেবার মান আরও ভয়াবহ। জনগণের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গ্রামীণ জনপদে আগে সুষ্ঠু চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে। সঠিক রোগ নির্ণয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও আধুনিক চিকিৎসাযন্ত্র সরবরাহ করতে হবে। চিকিৎসকের অর্থোপার্জনই কেবল মুখ্য নয় বরং রোগীর সেবাই দায়িত্ব, এমন শিক্ষায় গড়ে তুলতে হবে। সরকারি অথবা বেসরকারি উদ্যোগে স্বাস্থ্যবিমা চালু করতে হবে এবং এক্ষেত্রে সরকারকে জনসচেতনতা বৃদ্ধির পদক্ষেপ নিতে হবে।

সাংস্কৃতিক সংস্কার

সাংস্কৃতিক আচার-অনুষ্ঠান একটি দেশের সমাজব্যবস্থার ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে। এক্ষেত্রে বাঙালি চিরায়ত সংস্কৃতি চর্চার পাশাপাশি ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের প্রাধান্য দিতে হবে। মুক্তচিন্তার সুযোগ থাকবে, তবে মুক্তচিন্তার আড়ালে পাশ্চাত্যের অপসংস্কৃতি চর্চা নিয়ন্ত্রণ করে তরুণ প্রজন্মকে রক্ষার রূপরেখা তৈরি করতে হবে।

এ ক্ষেত্রে জুলাই ঘোষণাপত্র গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার পথ সুগম করতে সহায়ক হবে বলে আশা করা যায়। কারণ, এ ঘোষণাপত্রের লক্ষ্যই গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা; সংবিধান ও আইন সংস্কার; অর্থনৈতিক সমতা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত এবং সংবাদমাধ্যমের অবাধ স্বাধীনতা নিশ্চিত করা।

জুলাই গণ অভ্যুত্থান কেবল সরকার পতন নয়; বরং দেশের ভঙ্গুর অর্থনীতি, স্বার্থসিদ্ধির রাজনৈতিক সংস্কৃতি ও আর্থ-সামাজিক বৈষম্যের মূলে কুঠারাঘাত। এ আন্দোলন গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং অর্থনৈতিক সাম্যের ভিত্তিতে একটি নতুন রাষ্ট্র গঠনের সম্ভাবনা তৈরি করেছে। তাই যথাযথ পরিকল্পনা ও জনঅংশগ্রহণে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জাতির মুক্তির পথ সুগম করতে হবে।

লেখক : অধ্যাপক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
আশা-নিরাশার দোলা
আশা-নিরাশার দোলা
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা