শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩০, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি

ড. মোহা : ইয়ামিন হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্র সংস্কারে অর্জিত হোক জাতির প্রকৃত মুক্তি

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে জুলাই গণ অভ্যুত্থান এক গুরুত্বপূর্ণ বাঁকবদল। স্বৈরাচারমুক্ত নতুন বাংলাদেশে নাগরিক জীবনে সমঅধিকার সংরক্ষণে রাষ্ট্র সংস্কার অতি জরুরি হয়ে পড়েছে। এক্ষেত্রে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকসহ সব ক্ষেত্রেই সংস্কার প্রয়োজন...

 

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে জুলাই গণ অভ্যুত্থান এক গুরুত্বপূর্ণ বাঁকবদল। কেবল সরকার পতন নয়; রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক সংস্কার দাবিতে পরিচালিত একটি গণ আন্দোলন। দীর্ঘ ১৬ বছর আওয়ামী ফ্যাসিজমের অবসান ঘটিয়ে এ অভ্যুত্থান নতুন রাজনৈতিক চেতনার উত্থান ঘটিয়েছে। বৈষম্যহীন রাষ্ট্র বিনির্মাণের পথ সুগম হয়েছে।

জুলাই অভ্যুত্থান রাষ্ট্রব্যবস্থার পুঙ্খানুপুঙ্খ সংস্কারের সূচনা করেছে; যেখানে গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার ও অর্থনৈতিক সমতার প্রশ্ন জোরালোভাবে উঠে এসেছে। এ সংগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, নাগরিক সমাজ ও শ্রমজীবী শ্রেণির সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল। এ পরিপ্রেক্ষিতে জুলাই ঘোষণাপত্র ভবিষ্যৎ রাষ্ট্র গঠনে একটি দিকনির্দেশনা হিসেবে কার্যকর হতে পারে।

বাংলাদেশে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনের ১৬ বছর ছিল রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দমন-পীড়নের যুগ। এই শাসনামলে স্বৈরাচারী দমননীতিতে বিরোধী দল ও সমালোচকদের বিনা অপরাধে গ্রেপ্তার, নির্যাতন ও গুম করা হয়। সংবাদপত্রের স্বাধীনতা কেবল হরণই নয়, বরং সম্পূর্ণ ধ্বংস করে গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণে নেয় আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকার। স্বাধীন মতপ্রকাশ বাধাগ্রস্ত হয়। বাকরুদ্ধ হয় জাতির বিবেক!

নির্বাচনে চরম দুর্নীতির মাধ্যমে একাধিক ভুয়া নির্বাচন করে সরকার; যেখানে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জালিয়াতিতে প্রত্যক্ষ সহযোগিতা করে। নাগরিকের ভোটাধিকার হরণ করে গণতন্ত্রকে হুমকির মুখে ফেলে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার সরকার। গোষ্ঠীভিত্তিক সরকারি সুবিধা প্রদানের রীতি চালু করে চরম অর্থনৈতিক বৈষম্য সৃষ্টি করা হয়। এতে ধনী ও দরিদ্রের পার্থক্য তীব্র হয়।

ফ্যাসিবাদী শক্তির এই আগ্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে জনমনে ধীরে ধীরে ক্ষোভ পুঞ্জীভূত হয় এবং গণ অভ্যুত্থানের পথ সুগম হয়।

কোটা সংস্কার আন্দোলন কেন্দ্র করে চব্বিশের জুলাই অভ্যুত্থান ঘটে। শিক্ষার্থীরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে রাজপথে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলে। স্বৈরাচার হাসিনা সরকার বরাবরের মতোই ফ্যাসিবাদী কায়দায় শিক্ষার্থীদের দমনে তৎপর হয়। শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে সরকারের মদদপুষ্ট ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ ও পেটোয়া পুলিশ বাহিনী লেলিয়ে দিয়ে দমন-পীড়নে মেতে ওঠে। ফলে আন্দোলন আরও বেগবান হয়ে গণ অভ্যুত্থানে রূপ নেয়।

আগস্টের শুরুতে সরকার পতনের এক দফা দাবিতে দেশের সর্বত্র গণবিস্ফোরণ ঘটে। তীব্র গণপ্রতিরোধে স্বৈরাচারের পেটোয়া বাহিনী পিছু হটতে বাধ্য হয়। ছাত্র-জনতার অবস্থান আরও তীব্র ও দৃঢ় হয়। ৫ আগস্ট রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশ যেন এক দফা দাবিতে পথে নেমে আসে। এদিন স্বৈরাচার শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে যান। স্বৈরাচারমুক্ত হয় বাংলাদেশ।

জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতার ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য। ছাত্রী ও নারী সমাজের অংশগ্রহণ আন্দোলনকে আরও বেগবান করে। বিশেষভাবে বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক আন্দোলন মধ্যবিত্ত সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল। বেসরকারি চাকরিজীবী ও শ্রমিকদের ধর্মঘটও সরকারকে চাপে ফেলেছিল। নাগরিক সমাজের এ প্রতিবাদ জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করে এবং বৈষম্যহীন সমাজ বিনির্মাণে আশার সঞ্চার করে।

স্বৈরাচারমুক্ত নতুন বাংলাদেশে নাগরিক জীবনে সমঅধিকার সংরক্ষণে রাষ্ট্র সংস্কার অতি জরুরি হয়ে পড়েছে। এক্ষেত্রে সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকসহ সব ক্ষেত্রেই সংস্কার প্রয়োজন।

সংবিধান সংস্কার

বাংলাদেশের সংবিধান অনেকবার সংশোধিত হয়েছে; ফলে একদলীয় দুঃশাসনের প্রবণতা বেড়েছে এবং সংসদ ও বিচার বিভাগের ওপর নির্বাহী ক্ষমতার প্রভাব চূড়ান্ত হয়। এ সমস্যার সমাধানে সংবিধানে গণতান্ত্রিক ভারসাম্য পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে। সংসদ, বিচার বিভাগ, প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে।

নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার

বিরাজমান নির্বাচনি ব্যবস্থা অত্যন্ত দুর্নীতিগ্রস্ত। ভোট কারচুপি, প্রশাসনের প্রভাব ও বিরোধী দল দমনের মাধ্যমে একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই শোচনীয় অবস্থা থেকে উত্তরণে নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে হবে। ভোট কারচুপি বন্ধে কঠোর আইন প্রয়োগ করতে হবে। সব দলের সমান অংশগ্রহণের সুযোগ নিশ্চিত করতে হবে।

অর্থনৈতিক বৈষম্যের অবসান

ফ্যাসিবাদী শাসনে-শিক্ষা, কৃষি ও শিল্প খাত অবহেলিত এবং ধনী-গরিব বৈষম্য তীব্রতর হয়েছে। এ সমস্যার সমাধানে অর্থনীতিকে সুষম ও অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং শ্রম অধিকার ও সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

বিচার ব্যবস্থার সংস্কার

বর্তমান বিচারব্যবস্থা রাজনৈতিক প্রভাবাধীন। বিচার বিভাগকে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপমুক্ত করতে হবে। বিচারকদের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা নিষিদ্ধ করতে হবে।

শিক্ষার সংস্কার

শিক্ষার উন্নয়নে একটি জাতির ভাগ্যের পরিবর্তন হয়। তবে দুঃখজনক হলেও সত্য স্বাধীনতার অর্ধশতাব্দী অতিবাহিত হলেও দেশের শিক্ষার কোনো মৌলিক উন্নয়ন হয়নি। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা বাজেট বরাদ্দ। এছাড়া রাজনৈতিক পট পরিবর্তন ও স্বৈরাচারী শাসনব্যবস্থা ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এ অভিশাপ থেকে জাতিকে মুক্তি দিতে এ খাতে বাজেট বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রযুক্তিনির্ভর নৈতিক ও প্রায়োগিক শিক্ষাব্যবস্থার প্রবর্তন করতে হবে।

স্বাস্থ্য ব্যবস্থার সংস্কার

ফ্যাসিবাদের দুঃশাসনকালে স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে। সেবার পরিবর্তে এ খাত বাণিজ্যিক রূপ নিয়েছে। সরকারি হাসপাতালে আধুনিক যন্ত্রপাতির অভাবে হাজারও জনগণ কাক্সিক্ষত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। গ্রামীণ জনপদে এ সেবার মান আরও ভয়াবহ। জনগণের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গ্রামীণ জনপদে আগে সুষ্ঠু চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে। সঠিক রোগ নির্ণয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও আধুনিক চিকিৎসাযন্ত্র সরবরাহ করতে হবে। চিকিৎসকের অর্থোপার্জনই কেবল মুখ্য নয় বরং রোগীর সেবাই দায়িত্ব, এমন শিক্ষায় গড়ে তুলতে হবে। সরকারি অথবা বেসরকারি উদ্যোগে স্বাস্থ্যবিমা চালু করতে হবে এবং এক্ষেত্রে সরকারকে জনসচেতনতা বৃদ্ধির পদক্ষেপ নিতে হবে।

সাংস্কৃতিক সংস্কার

সাংস্কৃতিক আচার-অনুষ্ঠান একটি দেশের সমাজব্যবস্থার ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে। এক্ষেত্রে বাঙালি চিরায়ত সংস্কৃতি চর্চার পাশাপাশি ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের প্রাধান্য দিতে হবে। মুক্তচিন্তার সুযোগ থাকবে, তবে মুক্তচিন্তার আড়ালে পাশ্চাত্যের অপসংস্কৃতি চর্চা নিয়ন্ত্রণ করে তরুণ প্রজন্মকে রক্ষার রূপরেখা তৈরি করতে হবে।

এ ক্ষেত্রে জুলাই ঘোষণাপত্র গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার পথ সুগম করতে সহায়ক হবে বলে আশা করা যায়। কারণ, এ ঘোষণাপত্রের লক্ষ্যই গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা; সংবিধান ও আইন সংস্কার; অর্থনৈতিক সমতা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত এবং সংবাদমাধ্যমের অবাধ স্বাধীনতা নিশ্চিত করা।

জুলাই গণ অভ্যুত্থান কেবল সরকার পতন নয়; বরং দেশের ভঙ্গুর অর্থনীতি, স্বার্থসিদ্ধির রাজনৈতিক সংস্কৃতি ও আর্থ-সামাজিক বৈষম্যের মূলে কুঠারাঘাত। এ আন্দোলন গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং অর্থনৈতিক সাম্যের ভিত্তিতে একটি নতুন রাষ্ট্র গঠনের সম্ভাবনা তৈরি করেছে। তাই যথাযথ পরিকল্পনা ও জনঅংশগ্রহণে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জাতির মুক্তির পথ সুগম করতে হবে।

লেখক : অধ্যাপক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
নিরন্তর বিপ্লবী নজরুল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
বিপ্লব থেকে রাজনৈতিক দল
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
আন্দোলনের পথ ও প্রাপ্তি
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লব ও রাষ্ট্র সংস্কার
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
জুলাই বিপ্লবে চিকিৎসকদের অবদান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন জাতীয় ঐক্য
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে বরিশাল
আশা-নিরাশার দোলা
আশা-নিরাশার দোলা
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
প্রফেসর মানুষ এভাবে স্লোগান দেয় নাকি
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
হাসিনাকে দ্রুত ফেরত দেওয়া উচিত
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
রাজনীতিবিদদের হাতছাড়া হয়ে গেছে রাজনীতি
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
এক অজানা ভয় মিডিয়ার গতি রোধ করছে
সর্বশেষ খবর
ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
ধনী দেশগুলো ব্যর্থ প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
রেলওয়ের সাবেক ডিজিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫০৩ মামলা

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে এইচএসসিতে পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭
হায়দ্রাবাদে আতশবাজি কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ৭

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান
ঘরের মাঠে প্রথমবার ব্যর্থ জয়সওয়াল, দুই ইনিংস মিলিয়ে সর্বনিম্ন রান

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পাওয়ার টিলার উল্টে শ্রমিক নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি মুজিবুল হকের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান
মওলানা ভাসানী সবসময় আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবেন: তারেক রহমান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা
ঝড়ের তাণ্ডবে পর্তুগালে ৩ মৃত্যু, ইংল্যান্ডে বন্যা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন
‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিয়ে কুষ্টিয়ায় ট্রাকে আগুন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন
বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধানের সংযুক্ত আরব আমিরাত গমন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি
ডেঙ্গু প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচি

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী
বিএনপি এখনো ইউনূস সরকারের প্রতি আস্থাশীল : রিজভী

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত
‘নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে নারীদের অংশীদারিত্ব’ শীর্ষক গোলটেবিল অনুষ্ঠিত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে খুন হন কানকাটা কাদিরা, প্রবাসীসহ গ্রেপ্তার ৩

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
শাহরিয়ার আলমের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা
পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণে পাশে ইউএস-বাংলা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ
গভীররাতে কাশিয়ানীতে গাছ ফেলে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ
আটক ১৫ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী
রাজশাহীতে এইচএসসির পুনর্নিরীক্ষণে ফেল থেকে পাস ৫৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী
চট্টগ্রামে শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৩৯৩ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি
বোলিং গতি নিয়ে সমালোচনা, যা বললেন শাহিন আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা