শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১৯:৫২, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক

হাসান হাফিজ
প্রিন্ট ভার্সন
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য চিরকালীন, সাংবাদিকতা তাৎক্ষণিক। সাহিত্য কালজয়ী, অন্যদিকে সাংবাদিকতা কাজ করে সদ্য ঘটে যাওয়া ঘটনাবলি, তার গুরুত্ব, তাৎপর্য, প্রভাব সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে। সাহিত্যের যে আবেদন, তার যে সৌকুমার্য ও নান্দনিকতা তথা সৌরভ, সেটা মানবমনে দাগ কাটে...

 

সাহিত্য ও সাংবাদিকতার মধ্যে মিল যেমন আছে, অমিলও রয়েছে। সহজেই অনুমেয়, সাহিত্যের উন্মেষ ঘটেছে আগে। সাংবাদিকতার বিকাশ পরবর্তী কালের ঘটনা। মানুষ যখন লেখাপড়া শেখেনি, কাগজ-মুদ্রণ শিল্পের উদ্ভব ঘটেনি, তখনো সাহিত্য ছিল। সময়ের বাঁকবদলে কালক্রমে মানুষ পড়াশোনা শিখল, সভ্যতার উৎকর্ষ সাধিত হলো। প্রসারিত হলো জ্ঞানবিজ্ঞান-প্রযুক্তির চর্চা। আমরা জানি, গুহাচিত্রের মধ্যেও প্রতিফলন ঘটেছে আদিম সমাজের মানবম লীর শিল্পতৃষ্ণার। মানুষ মুখে মুখে ছড়া কেটেছে, ছন্দের দুলুনি অনুরণন তুলেছে তাদের মনে। গল্প বলিয়েরাও রূপকথার বয়ন ও বয়ান করেছেন। মুগ্ধ তন্ময়তাসহকারে মানুষ সেগুলোর কদর করেছে। পরিচয় দিয়েছে সমঝদারিত্বের। এভাবেই দেশে দেশে উদ্ভব ঘটেছে লোকছড়ার, লোকসাহিত্যের। পরম্পরাক্রমে সেই ঐতিহ্য, সেই নান্দনিকতা এসে পৌঁছেছে হালফিল ডিজিটাল বিশ্বে।

সর্বসাম্প্রতিক ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ এ ভূমণ্ডলের জনসংখ্যা ছিল ৮২০,৬৮,০৯, ৯১৩ (৮২০ কোটি ৬৮ লাখ ৯ হাজার ৯১৩)। গুগল এ তথ্য দিচ্ছে জাতিসংঘের বরাত দিয়ে। বর্তমান বিশ্বে দেশ রয়েছে ১৯৫টি। এর মধ্যে ১৯৩টি জাতিসংঘের সদস্য। ভবিষ্যতে স্বাধীন দেশের সংখ্যা অবশ্যই আরও বাড়বে। বর্তমানে জনসংখ্যা ও দেশ প্রচুর হলেও প্রাচীনকালে এর পরিধি, আয়তন ছোট ছিল। সাহিত্যচর্চার সুবাদে আমি বিশ্বের বেশির ভাগ দেশের রূপকথা-লোককথা বাংলা ভাষায় রূপান্তর করেছি। বিপুলায়তন এ কাজ করতে গিয়ে আমার প্রতীতি ও পর্যবেক্ষণ এটাই, লোককথা-রূপকথার মধ্যে অন্তর্নিহিত একটা ঐক্য রয়েছে। সেটা গল্পের নৈতিক শিক্ষা বা Moral-এর ক্ষেত্রে তো বটেই, গল্পের কাহিনি ও বুননের ক্ষেত্রেও। সাংবাদিকতা যেহেতু পরে এসেছে, সেটা নিয়ে বিস্তর গবেষণার সুযোগ অবারিত। বিশ্ব পটভূমির বিশদ অঙ্গনে আপাতত প্রবেশ করতে চাচ্ছি না। আমাদের পাক-ভারত-বাংলা উপমহাদেশে সাংবাদিকতার উন্মেষ ঘটেছিল শাসক শ্রেণির গোয়েন্দা তৎপরতা হিসেবে। সেটা মুঘল আমলের ঘটনা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে আশির দশকে আমরা যখন শিক্ষার্থী ছিলাম, তখন এ বিষয়টি আমাদের সিলেবাসে ছিল। মুঘল গোয়েন্দারা গোপনে প্রজাদের তৎপরতা, কর্মকা  লিখিত আকারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সমীপে পেশ করতেন। সেই মুসাবিদায় থাকত তথ্য। প্রজারা কোথাও কোনো বিদ্রোহ বিক্ষোভে ষড়যন্ত্রে চক্রান্তে লিপ্ত কি না, সেসব তথ্য গোয়েন্দা রিপোর্টে উপস্থাপন করা হতো। সে ধারা ক্রমে ক্রমে বিকশিত হয়ে বাঁকবদল করেছে। গোয়েন্দা তথ্য পরিবর্তিত হয়েছে জন তথ্য আকারে। তথ্য জানার অধিকার আধুনিক যুগে স্বীকৃত একটি কনভেনশন। প্রায় মৌলিক অধিকারের মধ্যেই পড়ে। গোয়েন্দা রিপোর্টিং কিন্তু আজও অব্যাহত রয়েছে। গোয়েন্দা সূত্রে উত্থিত ও বিকশিত তথ্য সংগ্রহ ও তার বিস্তার বা পাবলিক করার যে ব্যাপার, তা সাংবাদিকতা হিসেবে অন্য ধারায় প্রবাহিত হয়েছে। সেটার যে উৎকর্ষ, তাকে আমরা আপাতত চরমই বলতে পারি। কালে কালে সময়ের বিবর্তনে হয়তো অন্যরকম রূপ আমরা দেখব কিংবা ভবিষ্যৎ প্রজন্ম প্রত্যক্ষ করবে।

সাহিত্য চিরকালীন, সাংবাদিকতা তাৎক্ষণিক। সাহিত্য কালজয়ী, অন্যদিকে সাংবাদিকতা কাজ করে সদ্য ঘটে যাওয়া ঘটনাবলি, তার গুরুত্ব, তাৎপর্য, প্রভাব সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে। সাহিত্যের যে আবেদন, তার যে সৌকুমার্য ও নান্দনিকতা তথা সৌরভ, সেটা মানবমনে দাগ কাটে। গভীর সূক্ষ্ম আলোড়ন তোলে; মনের পটে তা একপ্রকার স্থায়ী আসন করে নিতে সমর্থ হয়।

সাহিত্যের যে আবেদন, তার মধ্যে রয়েছে বিশ্বজনীনতা, চিরন্তনতার আস্বাদ ও ঐতিহ্য। বিশ্বের এক প্রান্তের মানুষের সঙ্গে অন্য প্রান্তের মানুষের কমিউনিকেট করার ক্ষেত্রে ভাষা অন্তরায় সৃষ্টি করে বটে, কিন্তু ভাবসম্পদ উপলব্ধির ক্ষেত্রের বাধা অনতিক্রম্য নয়। মানবিক অনুভূতি, উপলব্ধি, বোধ, সংবেদন যা-ই বলি না কেন, তার মধ্যে একটি সূক্ষ্ম নীরব ঐক্য বা সম্বন্ধ সূত্র ভিতরে ভিতরে কিন্তু স্থাপিত হয়ে যায়। সেটাই হলো সাহিত্যের শক্তি, সম্পদ ও ঐশ্বর্য এবং কালজয়ী হওয়ার মজবুত ভিত্তি। সে তুলনায় সাংবাদিকতা এমন বৈভব ও লাবণ্য থেকে দুর্ভাগ্যক্রমে বঞ্চিত।

সাহিত্য একক ব্যক্তির কাজ, একপ্রকার নিভৃত সাধনা। এই যে সৃজনকর্ম, সেটি সময়সাপেক্ষও হতে পারে। বিপরীতে সাংবাদিকতা হচ্ছে সামষ্টিক উদ্যোগ। গণমাধ্যমের (প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক বা বৈদ্যুতিন) মূলমন্ত্র আমি নয় আমরা। অতি অবশ্যই এটি একটি টিমওয়ার্ক। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, একজন রিপোর্টার চাঞ্চল্যকর, জনগুরুত্বসম্পন্ন কোনো ব্রেকিং নিউজ পেয়ে গেলেও এককভাবে সেটা শ্রোতা-দর্শক-পাঠকের কাছে তিনি পৌঁছাতে পারেন না। তাকে নির্ভরশীল থাকতে হয় আরও কয়েকজনের ওপর-সম্পাদনার টেবিল, ছাপা বা ব্রডকাস্টিংয়ে নিয়োজিত কর্মীদের ওপর।

সাহিত্য হচ্ছে সৃষ্টিশীল কাজ। কবি বা লেখকের একান্ত সাধনার বিষয়। তাকেও পাঠক-শ্রোতার কাছে পৌঁছাতে হলে অন্যের সহায়তা নিতে হয়। সাংবাদিক যে তথ্যসংবলিত রিপোর্টটি তার টার্গেট অডিয়েন্সের কাছে পৌঁছানোর জন্য প্রাণপাত পরিশ্রম করে থাকেন; সেই তথ্য কিন্তু একাধিক সাংবাদিকেরও করতলগত হতে পারে। কিন্তু সাহিত্য হচ্ছে মৌলিক বিষয়, সেটি লেখকের মস্তিষ্ক ও মননজাত পণ্য। সেখানে তিনি একক। কোনো অংশীদারির বিষয় নেই। কেউ কেউ হয়তো আপত্তি করতে পারেন পণ্য শব্দটির ব্যবহার নিয়ে। আমরা যদি খতিয়ে দেখি, তাহলে দেখব সেটি তো অন্যকে প্রাণিত, বিনোদিত, উদ্বুদ্ধ, উদ্দীপিত করার জন্যই রচিত হয় বা হয়ে এসেছে। সাহিত্যের যে সৃষ্টি, তার সঙ্গে পাঠক যদি নিজের অনুভূতি, চিন্তন, কল্পনার সঙ্গে কিছুটা হলেও সাযুজ্য খুঁজে পান, তাহলে বলা যায় সাহিত্য সৃষ্টি সার্থক ও সফল।

কিন্তু সাংবাদিকতার বেলায় চিত্রটা প্রকৃত প্রস্তাবে ঠিক কেমন ধরনের? সংবাদকে বলা হয় পচনশীল পণ্য। এক দিন পরই তা বাসি বলে পর্যবসিত, মূল্যহীন। ঘটনার পর ঘটনা ঘটেই চলেছে, বিশ্বজোড়া তথ্যভান্ডার থেকে রাশি রাশি অগণন তথ্য আসছে; সে এক এলাহি কা কারখানা। সেখান থেকে বাছাই ও নির্বাচনের ব্যাপার আছে। আরও আছে গেটকিপিংয়ের বিষয়। সব সংবাদই কিন্তু পাঠক বা দর্শক-শ্রোতার কাছে পৌঁছায় না। সংবাদপত্রকে বলা হয় it is always local, local and local. উদাহরণত বলি, কেনিয়ায় পাঁচজন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত- এ খবরের চেয়ে আমাদের ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে একজনের মৃত্যুর খবর তুলনামূলকভাবে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বেশি তাৎপর্যবহ এবং পাঠকচাহিদার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ।

দ্বিতীয় অধ্যায় : আমরা জানি সাংবাদিকতা সব সময় তথ্য নিয়েই কাজ করে। ঘটনার অবিকৃত, সত্যনিষ্ঠ উপস্থাপনই তার ব্রত এবং অভীষ্ট লক্ষ্য। সাংবাদিকতা অন্য দশটি পেশা থেকে নিঃসন্দেহে ভিন্ন। এ পেশায় রয়েছে সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা ও অঙ্গীকার। সাংবাদিকের সামান্য একটু ভুল দেশ ও সমাজের বড় ধরনের ক্ষতি ও বিপর্যয়ের কারণ হয়ে উঠতে পারে। সাংবাদিকতা যেমন প্রগতি, শান্তি, সাম্য, মানবিকতা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিবেদিত, তেমন অসাম্প্রদায়িকতা, বৈষম্য, অনাচার, অসংগতির  বিরুদ্ধে লড়াই করতে সক্ষম, তার অঙ্গীকার ও শ্রম-সাধনার বিনিময়ে প্রাপ্তির ফসল জনগণের ঘরে উঠতে পারে, তার প্রমাণ আমরা বারবার পেয়েছি। দেশের ক্রান্তিকালে, সংকট সময়ে সাংবাদিকতা আলোর দিশারি; সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করে, ভুলত্রুটি চিহ্নিত-শনাক্ত করে জনগণের কল্যাণসাধনে সমর্থ হয়। সুতরাং দেখা যাচ্ছে, সাংবাদিকতার ভূমিকা ও অবদান একেবারেই সরাসরি, প্রত্যক্ষ। স্বৈরশাসকরা সব সময় সত্যনিষ্ঠ সাংবাদিকতা ভয় পায়, কণ্ঠ রোধ করার চেষ্টা করে নানান কৌশল ও কায়দায়। সত্য তাদের জন্য ভীতিকর ও ক্ষমতায় টিকে থাকার ক্ষেত্রে হুমকি।

অন্যদিকে সাহিত্যের ক্ষেত্রে চিত্রটা মূলত কী? সাহিত্য কোনো ঘটনা কেন্দ্র করে রচিত হতে পারে, কিন্তু সেটা কিছুতেই হুবহু হবে না। তার মধ্যে কল্পনার মিশেল থাকবে, ক্ষেত্রবিশেষ অতিরঞ্জনও যুক্ত হতে পারে। পাঠক সাহিত্যপাঠে এমন কিছু উপলব্ধি, বোধের স্ফুরণ-অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হতে পারেন, যেটা সংবাদপাঠে কখনো সম্ভব নয়। সাহিত্যে এমন উপস্থাপনা থাকবে, যা কাল অতিক্রমী, চিরকালীন বোধে জারিত। মোদ্দা কথায়, সাহিত্যের ভূমিকা সব সময় পরোক্ষ। শিল্পোত্তীর্ণ সাহিত্যকর্ম কালে কালে বেঁচে থাকে। আনন্দ জোগায়। এটাই বরাবর আমরা দেখে আসছি।

সাংবাদিকতাকে বলা হয় লিটারেচার ইন আ হারি, কেউ বা বলেন চব্বিশ ঘণ্টার সাহিত্য। একজন রিপোর্টার নির্মোহ নিরাসক্তভাবে কোনো ঘটনার বিবরণী তুলে ধরেন। তার নিজস্ব কোনো মতামত সেখানে সংযোজনের নিয়মরীতি নেই। অনুসন্ধানী প্রতিবেদক পরিশ্রম করে ঝুঁকি নিয়ে গোপন সত্যের উন্মোচন ঘটান; যা পাঠকমন আলোড়িত আন্দোলিত করে। এর ফলে সাধিত হয় সমাজ ও দেশের উপকার তথা কল্যাণ। অনাচার, বৈষম্য, অসংগতি-অনিয়মের প্রতিকার প্রতিরোধের প্রশ্নটি অবলীলায় সামনে এগিয়ে আসে। রিপোর্টিংয়ের বাইরেও সাংবাদিকতার ক্ষেত্র প্রসারিত, বিস্তৃত রয়েছে। আছে অভিমত, পর্যালোচনা, মন্তব্য, খুঁটিনাটি বিশ্লেষণের সুযোগ। কিন্তু সেসবও তাৎক্ষণিক। দ্রুতই বিস্মৃতির অতলে বিলীয়মান হওয়ার অপেক্ষায়। তবে সেসব শতভাগই যে বিস্মৃতির ধুলোয় ম্লান হয়ে যায়, তা নয়।

কোনো কোনো রিপোর্ট, কোনো কোনো সম্পাদকীয় বহুল আলোচিত, প্রশংসিত হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করে। মানুষের মুখে মুখে ফেরে। যেমন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নিক্সনের ক্ষমতার ভিত যে রিপোর্ট নড়িয়ে দিয়েছিল, সেই ওয়াটার গেট কেলেঙ্কারির কথা মনে আছে অনেকের। আমাদের দেশেও প্রখ্যাত সাংবাদিক নির্মল সেনের একটি উপসম্পাদকীয় ছিল অত্যন্ত জনপ্রিয়। সেটির শিরোনাম ছিল স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি চাই। এ রকম দৃষ্টান্ত আরও অনেক দেওয়া যাবে। নিবন্ধের কলেবর বৃদ্ধির আশঙ্কায় তা থেকে বিরত রইলাম।

আন্তসম্পর্কের খুঁটিনাটি

সাংবাদিকতা যদি সাহিত্য গুণান্বিত হয়, তাহলে পাঠকমনে আনন্দরসের সৃষ্টি করে। অন্যপক্ষে সাংবাদিকতা যদি হয় নিছক পরিসংখ্যানে কণ্টকিত, নীরস বিবরণে পর্যবসিত, তাহলে মুশকিল। তখন আকর্ষণের পরিবর্তে বিকর্ষণই মুখ্য হয়ে দাঁড়ায়। সাহিত্য ও সাংবাদিকতা- প্রবহমান এ দুই ধারার মধ্যে কিছুটা নিবিড় ঐক্যসম্পর্ক বিদ্যমান। সাংবাদিকতাকেই প্রধানত আশ্রয় নিতে হয় সাহিত্যের। রূপ রস লাবণ্য সৌরভ যদি সংবাদশরীরে নিপুণ মুনশিয়ানায় কিছুটা হলেও সংযোজন সংমিশ্রণ করা যায়, তাহলে মঙ্গল। পরিবেশনা তখন হয়ে উঠতে পারে অধিকতর মনোগ্রাহী, আকর্ষক। সুতরাং সাংবাদিকতাকে সাহিত্যগুণ সমৃদ্ধ করার ব্যাপারটি নিয়ে সংবাদজগতের কর্মী-নেতাদের আরও মনোযোগী ও যত্নবান হওয়া জরুরি। ভাষা একটি বড় ব্যাপার। অর্থবহভাবে তথ্য পৌঁছানোর ক্ষেত্রে, সহজ, সুললিত ভাষায় সংবাদ গাঁথুনি, বুনন সম্পন্ন করা গেলে তা সহজেই পাঠক আদৃত হতে পারে। সংবাদের ওজন গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনেক গভীর হলেও ভাষ্য ও পরিবেশনা যদি হয় খটমটে, নীরস, জটিল দীর্ঘ বাক্যবিশিষ্ট, তবে তার মধ্যে কোনো প্রাণ থাকে না। পাঠকের তুষ্টি অর্জনের চাইতে সেটা বিরক্তি উৎপাদনই করে বেশি। সুতরাং সংশ্লিষ্ট সবার এ ব্যাপারে সতর্ক ও যত্নশীল থাকাটা বাঞ্ছনীয়। লন্ডনের অবজারভার পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক সিরিল কলোনি সাহিত্য ও সাংবাদিকতা সম্পর্কে বলেছিলেন, Literature is the art of writing something that will be read twice, journalism what will be grasped at once.. বিশ্বের বহু খ্যাতিমান মানুষ সাংবাদিকতা থেকে সাহিত্যজগতে গেছেন। আবার অনেকে সাহিত্য থেকে সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে প্রবেশ করেছেন। আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম যে সাংবাদিকতায় নিবেদিতপ্রাণ ছিলেন, তার খুঁটিনাটি বিস্তারিত আমরা অনেকেই বিশেষ একটা জানি না। এ উপমহাদেশে অনেকেই একসঙ্গে দুই সত্তায় দেদীপ্যমান। যেমন ভারতের শিবলি নোমানি, হাসরত মোহানি, আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশের আজাদ সম্পাদক মওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ, ভাষাসংগ্রামী আবুল কালাম শামসুদ্দীন, কথাশিল্পী রম্যলেখক আবুল মনসুর আহমদ প্রমুখের নাম উল্লেখ করতে পারি। পরবর্তীকালে আমাদের প্রধান দুই কবি শামসুর রাহমান, আল মাহমুদের কথা সগৌরবে বলা চলে। দুজনই ছিলেন সম্পাদক, কলামিস্ট। একজন দৈনিক বাংলায়, একজন দৈনিক গণকণ্ঠে। কবি আল মাহমুদকে কারানির্যাতনও সহ্য করতে হয়েছে।

কেউ কেউ মনে করেন, সাংবাদিকতা পেশা সাহিত্যচর্চার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এ তত্ত্বের মধ্যে আংশিক সত্যতা আছে নিঃসন্দেহে। কারণ দেখা যায়, সাংবাদিকতা যেহেতু প্রতিনিয়ত রূঢ় বাস্তব নিয়ে কাজ করে, সে কারণে সংবাদজীবী লেখকের লেখায় প্রামাণ্যতার দিকটি গুরুত্ব পেয়ে যেতে পারে। এটা হতে পারে অবচেতনেও। এ বৈশিষ্ট্যটি সব সময় তাৎক্ষণিকতার ঝুঁকিতে থাকে। অনেককে জীবিকা হিসেবে সাংবাদিকতা পেশা নিতে হয়। সাহিত্য হচ্ছে নেশার বিষয়। তাকে বিসর্জন দেওয়ার প্রশ্ন আসে না। বাংলাদেশে নিছক সাহিত্যচর্চা করে জীবন ধারণ করা এখনো সম্ভব হয়ে ওঠেনি।

প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের এ-সংক্রান্ত একটি লেখা প্রকাশিত হয়েছিল বাংলাদেশ প্রতিদিনে। সেখানে তিনি বলেছেন,

...বাংলাদেশে বিশ্বের আর সব দেশের মতো সব পেশার মানুষই সাহিত্য রচনা করেন, যদিও কিছু উন্নত অর্থনীতির দেশ এবং দু-এক ব্যতিক্রম বাদ দিলে অন্য অনেক দেশের মতো শুধু গল্প-উপন্যাস বা কবিতা লিখে কেউ সংসার চালাতে পারেন না। বাংলাদেশে অনেক সাংবাদিকও সাহিত্যিক হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন। বিশ্বের সব দেশেই তা আছে। আমার প্রিয় কয়েকজন লেখক- চার্লস ডিকেন্স, আর্নেস্ট হেমিংওয়ে, মার্ক টোয়েন সাংবাদিক ছিলেন, গার্সিয়া মার্কেজও সাংবাদিকতা করেছেন। গার্সিয়া মার্কেজ একটি বই লিখেছেন, নিউজ অব এ কিডন্যাপিং নামে, যা প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৯৬ সালে। এটি একটি নন-ফিকশন বই, অর্থাৎ এটি একটি প্রকৃত ঘটনার ওপর ভিত্তি করে লেখা (পাবলো এস্কোবার নামের এক দুর্ধর্ষ মাদকসম্রাট ১৯৯০-এর শুরুর দিকে বিখ্যাত কজন মানুষকে অপহরণ করে জিম্মি করার ঘটনা), কিন্তু বইটি অনেকে উপন্যাস বলেই বিবেচনা করেন। বইতে যা বর্ণনা করা হয়েছে তার বেশ কিছু লেখকের কল্পনাপ্রসূত। গার্সিয়া মার্কেজ একজন অসাধারণ ঔপন্যাসিক। তিনি প্রকৃত গল্প ও কল্পিত কিছু গল্প-উপাদান একত্র করে বইটি লিখেছেন। পড়তে বসলে মনে হয় একজন সাংবাদিক-ঔপন্যাসিকই পারেন একটি অপহরণের সংবাদ এমন মনোগ্রাহীভাবে লিখতে, একটি সত্যিকারের গল্প উপন্যাসধর্মী লেখার ফ্রেমে নিয়ে আসতে।

বাংলাদেশেও অনেক প্রখ্যাত কবি-লেখক সাংবাদিক ছিলেন, এখনো আছেন। শামসুর রাহমান একটি পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। আল মাহমুদও। আহসান হাবীব একটি পত্রিকায় কাজ করতেন। আমার বন্ধু কবি হেলাল হাফিজও পত্রিকায় কাজ করেছেন। এ সময়ের ইমতিয়ার শামীম কাজ করেন একটি পত্রিকায়, আমি নিজেও করছি। এ রকম উদাহরণ আরও অনেক দেওয়া যাবে, তবে তার প্রয়োজন নেই। যে বিষয়টি বরং এতে গুরুত্ব পায় তা হচ্ছে একজন সাংবাদিক যখন সাহিত্য রচনা করেন অথবা কথাটা একটু ঘুরিয়ে বললে, একজন সাহিত্যিক যখন সাংবাদিকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নেন, তাতে তাদের কাজে এর কোনো প্রভাব পড়ে কি না, পড়লে কীভাবে পড়ে? কারণ দুটি ক্ষেত্রের দুই দাবি থাকে- সাংবাদিকতা দাবি করে তাজা খবর, ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ, নির্মোহ, সত্যনিষ্ঠ দৃষ্টিভঙ্গি। সাহিত্য দাবি করে কল্পনার সর্বোচ্চ শক্তি, ভাষাকে অধিকারে এনে তার মাধ্যমে বাস্তবতার প্রকৃত (যদিও অনেকটাই পরিবর্তিত) অথবা পুরোপুরি কল্পিত প্রতিফলন ঘটানো। আমার পাঠ-অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, একজন সাহিত্যিকের পেশা যা-ই হোক, তা থেকে প্রাপ্ত তাঁর জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা এবং ছোটবড় ঘটনার একটা প্রতিফলন এবং অভিঘাত তার সাহিত্যকর্মে পড়তে পারে এবং তা ওই সাহিত্যের বৈচিত্র্য এবং আকর্ষণ তৈরি করতে পারে। চরিত্রের গভীরতা সৃষ্টি অথবা কাহিনি-রেখার চড়াই-উতরাইয়ের জোগান দিতে পারে। আবার পেশা হিসেবে সাংবাদিকতার একটা বড় সুবিধা হচ্ছে, প্রতিদিনের খবরগুলোর ভিড়ে হারিয়ে যাওয়া ছোট ছোট, আপাত অনুল্লেখ্য গল্পগুলো; যেখানে সমাজের তথাকথিত নিম্নতলের মানুষজনের আশা-বাসনা এবং প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তির বিষয়গুলো থাকে সেগুলো এবং যারা খবরের কেন্দ্রে থাকেন, তাদের জীবনের নানা দিক (যার কিছু অন্ধকারেই থাকে) সম্বন্ধে একজন সাংবাদিকের গোচরে আসে। তিনি যদি একজন কথাশিল্পী বা কবি হন, সহজেই এসব তাঁর লেখায় স্থান দিতে পারেন। তাতে তাঁর লেখায় জীবনঘনিষ্ঠতা তীব্র হয়, অনেক সহজে তিনি এসব বিষয় পাঠকের সামনে তুলে ধরতে পারেন। একজন সাংবাদিকের চোখ শুধু সংবাদের দিকেই থাকে না, সংবাদের পেছনে থাকা অনেক কিছুই তাঁর অনুসন্ধানী দৃষ্টিতে আসে। তিনি চাইলে এগুলো নিয়েও লিখতে পারেন। বস্তুত একসময় সাংবাদিকদের মানুষ তাদের পক্ষে সক্রিয় অধিকারকর্মী বিবেচনা করত, যারা মানুষের বিপন্নতার সময়, প্রকৃতির বিপন্নতার সময় তাদের পক্ষে কলাম ধরবেন। আমি বাংলাদেশের চারণ-সাংবাদিক বলে খ্যাত মোনাজাত উদ্দিনকে চিনতাম, তাঁকে গভীরভাবে শ্রদ্ধা করতাম তাঁর সততা এবং উত্তরবঙ্গের বিপন্ন, দুর্যোগপীড়িত মানুষজনের প্রতি তাঁর গভীর দরদ ও ভালোবাসার জন্য। তিনি সাংবাদিকতার মাধ্যমে তাদের জন্য যেভাবে যুদ্ধ করেছেন, তা ছিল এক অবাক করা বিষয়। মোনাজাত উদ্দিন একদিন আমাকে বলেছিলেন, একজন সাংবাদিকের কাজ হলো অন্ধকারে আলো ফেলা। অন্ধকারটা কোথায়, তা মোনাজাত উদ্দিনকে বলে দিতে হয়নি। অন্ধকারটা আমাদের পরিচিত। এটি তাঁর সময়ে যা ছিল, এখন আরও গভীর হয়েছে।

একজন সাহিত্যিকও অন্ধকারে আলো ফেলেন। তাঁর অন্ধকারও ওই বিবেকের অনুপস্থিতির, আদিম প্রবৃত্তির লোভ এবং পরশ্রীকাতরতা, ঈর্ষা এবং অমানবিকতার। তালিকাটা আরও বড়, তাই সংক্ষেপ করতে হলো।

ভালো সাংবাদিকের ভাষার ওপর ভালো দখল থাকে। ডেইলি স্টারের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক এস এম আলীর ইংরেজি ছিল অসাধারণ, আবু জাফর শামসুদ্দীনের বাংলা ছিল অসাধারণ, যেহেতু তিনি সাহিত্যিকও ছিলেন। এ সময়ের অনেক সাংবাদিক ঝরঝরে ভাষায় লেখেন, কিন্তু একসময় যা অনেকটা স্বতঃসিদ্ধ ছিল যে, সাংবাদিকরা যে ভাষার কাগজে কাজ করবেন, সে ভাষায় একটা দখল নিয়েই আসবেন, অথবা লিখতে লিখতে সে দখলটা তৈরি করে নেবেন, তা এখন আর স্বতঃসিদ্ধ নয়। এখন অনেক কাগজে পরিবেশিত খবরে, এমনকি সম্পাদকীয়তেও ভাষাগত ভুলভ্রান্তি চোখে পড়ে। ভাষাগত দুর্বলতা, অস্পষ্টতা লেখাকে অস্বচ্ছ করে। এ সমস্যাটা তৈরি হয়েছে সংবাদ পড়ার দিন যখন সংবাদ দেখার দিনে পৌঁছে গেল। যখন রেডিওর সুদিন ছিল, রেডিও সাংবাদিকতা বলে একটি পেশা ছিল, তার চাহিদাও ছিল প্রচুর; কারণ রেডিও সবখানে শোনা যায়, দ্রুতি আর ব্যাপ্তি তার চরিত্র। কিন্তু রেডিও সাংবাদিকতায় ভাষার ক্ষেত্রে কেউ ছাড় দিত না। যা শ্রোতা শুনবে, তা যেন আকর্ষণীয় হয়, সে রকম ধারণা থেকে ভাষা আকর্ষণীয় করতে চেষ্টা করতেন সাংবাদিকরা। কিন্তু টেলিভিশনে খবর দেখানো শুরু হলে ভাষায় শৈথিল্য এলো। এখন অনেক টিভি চ্যানেলে যখন কোনো প্রতিবেদক অর্থাৎ সাংবাদিক সরাসরি তাঁর কথাগুলো শোনান, তখন আমার মনে হয়, আসলে এবং কিন্তু নামের দুই লাঠি ছাড়া তিনি চলতে পারছেন না এবং মাতৃভাষায় গুছিয়ে, ক্রমান্বয়ে কথা বলাটা যেন পৃথিবীর সবচেয়ে দুরূহ কাজের একটি।

ভালো সাংবাদিক তাঁর লেখার জন্য যে ভাষা ও শৈলীর ব্যবহার করেন, তা তাঁকে পাঠকের অন্তরের ভিতর ঠাঁই দেয়। যেহেতু তিনি সত্য নিয়ে কারবার করেন, স্বচ্ছতার কোনো বিকল্প তাঁর নেই। সে স্বচ্ছতা থাকবে তাঁর চিন্তায়, বর্ণনায় এবং তাঁর ভাষায়। সেজন্য ভালো সাংবাদিক যা লেখেন, পাঠক তা সকালের সব কাজ ভুলে পড়েন। যেমন পাঠক পড়েন একজন ভালো সাহিত্যিকের কাজ। এজন্য সাহিত্য ও সাংবাদিকতা একে অন্যের পরিপূরক, দুই জল-অচল প্রকোষ্ঠে আবদ্ধ দুই আলাদা ক্ষেত্র নয়।

উপসংহারে আমরা বলতে পারি, সাহিত্য ও সাংবাদিকতা একে অন্যের বৈরী নয়। একে অন্যের সম্পূরকও বলা চলে। সাংবাদিকতায় ঘটনাকে উপজীব্য করেও কিন্তু কালজয়ী সাহিত্য রচিত হতে পারে। সাংবাদিকতা যদি সাহিত্য আশ্রয়ী হয়, তবে তা সার্থকতামণ্ডিত করে তোলা সম্ভব। পরিসংখ্যানের গোলকধাঁধায় আবর্তিত না হয়ে সেদিকেই নজর দেওয়া বাঞ্ছনীয়।

* এবিএম মূসা-সেতারা মূসা ফাউন্ডেশন আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রদত্ত (২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫) স্মারক বক্তৃতা

লেখক : কবি। সম্পাদক, দৈনিক কালের কণ্ঠ

সভাপতি,  জাতীয় প্রেস ক্লাব

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
সর্বশেষ খবর
সরকারের উদ্দেশ্য এখন পরিষ্কার তা হলো নির্বাচন আয়োজন : শ্রম উপদেষ্টা
সরকারের উদ্দেশ্য এখন পরিষ্কার তা হলো নির্বাচন আয়োজন : শ্রম উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে আগ্রহী পাকিস্তান : অর্থ উপদেষ্টা
দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে আগ্রহী পাকিস্তান : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিএনপি সরকার গঠন করলে বেসরকারি খাতকে প্রাধান্য দেবে : আমীর খসরু
বিএনপি সরকার গঠন করলে বেসরকারি খাতকে প্রাধান্য দেবে : আমীর খসরু

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় তিনজন নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় তিনজন নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতে হাওরের উন্নয়ন করা হচ্ছে: পরিবেশ উপদেষ্টা
খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতে হাওরের উন্নয়ন করা হচ্ছে: পরিবেশ উপদেষ্টা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার টি-২০ সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা
এবার টি-২০ সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিত্যপণ্যের দাম সাশ্রয়ের মধ্যে রাখতে পেরেছে সরকার : খাদ্য উপদেষ্টা
নিত্যপণ্যের দাম সাশ্রয়ের মধ্যে রাখতে পেরেছে সরকার : খাদ্য উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে গণঅধিকার পরিষদের ৫৯ নেতার পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে গণঅধিকার পরিষদের ৫৯ নেতার পদত্যাগ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে অংশ নেবে এনসিপি : সারজিস
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে অংশ নেবে এনসিপি : সারজিস

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিইউ থেকে কেবিনে আইয়ার
আইসিইউ থেকে কেবিনে আইয়ার

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলের পিএস কিবরিয়ার ৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুলের পিএস কিবরিয়ার ৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে রাখতে হবে : ফায়ার সার্ভিস ডিজি
প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ সবকিছুর ঊর্ধ্বে রাখতে হবে : ফায়ার সার্ভিস ডিজি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহরুখকে ‘একঘেয়ে অভিনেতা’ বললেন নাসিরুদ্দিন
শাহরুখকে ‘একঘেয়ে অভিনেতা’ বললেন নাসিরুদ্দিন

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেয়ার ঘোষণা জামায়াত আমিরের
ক্ষমতায় গেলে নারীদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে দেয়ার ঘোষণা জামায়াত আমিরের

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নাগা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
নাগা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় ৪ জনের মৃত্যু
জামালপুরে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় ৪ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত সিরিজ দিয়ে দলে ফিরলেন প্রোটিয়া অধিনায়ক বাভুমা
ভারত সিরিজ দিয়ে দলে ফিরলেন প্রোটিয়া অধিনায়ক বাভুমা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪ মাসে মোংলায় নোঙর করেছে ২৫৫ বিদেশি জাহাজ
৪ মাসে মোংলায় নোঙর করেছে ২৫৫ বিদেশি জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দীর্ঘদিন কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিং না হওয়ায় উদ্বেগ মৎস্য উপদেষ্টার
দীর্ঘদিন কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিং না হওয়ায় উদ্বেগ মৎস্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ক কর্মশালা
ফরিদপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গণভোটের মাধ্যমে পিআর পদ্ধতির সমাধান করতে হবে: মুজিবুর রহমান
গণভোটের মাধ্যমে পিআর পদ্ধতির সমাধান করতে হবে: মুজিবুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা জোরদারে একমত ঢাকা ও ইসলামাবাদ
বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা জোরদারে একমত ঢাকা ও ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালিতে ভয়াবহ জ্বালানি সংকট, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
মালিতে ভয়াবহ জ্বালানি সংকট, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দাবিতে ঝিনাইদহে জামায়াতের বিক্ষোভ
৫ দাবিতে ঝিনাইদহে জামায়াতের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে পুলিশের ভূমিকা সর্বাগ্রে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির হলে ধূমপানে জরিমানা, গাঁজা সেবনে বহিষ্কার
ঢাবির হলে ধূমপানে জরিমানা, গাঁজা সেবনে বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান
সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমান বাহিনী প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতিবাজদের অনেকে রাজনীতিবিদদের দ্বারা লালিত হয় : দুদক চেয়ারম্যান
দুর্নীতিবাজদের অনেকে রাজনীতিবিদদের দ্বারা লালিত হয় : দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম