শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৮, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫

সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে

সংবাদপত্রের দায়বদ্ধতা মানুষের প্রতি, সমাজের প্রতি, দেশ ও রাষ্ট্রের প্রতি। সেই দায়বদ্ধতা থেকেই প্রায় ৪০০ বছরের বেশি সময় টিকে থাকা সংবাদপত্র হারিয়ে যাবে না। তার রূপান্তর ঘটছে নানা বাস্তবতায়...

 

গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে পরিচিত সংবাদপত্র এখন সবচেয়ে বেশি বৈষম্য ও বিভাজনের শিকার। সংবাদপত্রকে সবাই নিজেদের পক্ষে রাখতে চায়। নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায়। ফলে, বাংলাদেশে সংবাদপত্র স্বাধীনভাবে বিকশিত হতে পারছে না। সরকার সব সময় চায় সংবাদপত্র তার অকুণ্ঠ প্রশংসা করুক। তারা সরকারের বা সরকারি দলের কোনো সমালোচনা বা ভুলত্রুটি সংবাদমাধ্যমে দেখতে চায় না। এই অনীহার কারণে যে সমালোচনা কিংবা সত্য সংবাদ থেকে সরকার উপকৃত হতে পারত, সেটা তারা পারে না। সংবাদপত্র সরকারের তৃতীয় নয়ন হিসেবে বড় ভূমিকা রাখতে পারে। সরকারের প্রতিকারের চোখ যেখানে যায় না সেখানে সংবাদপত্র সরকারের হয়ে তা দেখিয়ে দিতে পারে, যদি সরকার দেখতে চায়। কিন্তু আমাদের সরকারগুলো সংবাদপত্রকে উপেক্ষা করতেই পছন্দ করে। তারা মনে করে, সরকারের অনিয়ম, দুর্নীতি খবরের পাতায় যত কম আসে ততই ভালো। আসলে তা সত্য নয়। অনিয়মের খবর পত্রিকায় এলে সরকার ব্যবস্থা নিতে পারে। প্রতিকার করতে পারে- যদি তারা চায়। অনিয়মের বিরুদ্ধে অ্যাকশন হলে সরকারের ভাবমূর্তি, গ্রহণযোগ্যতা বাড়ে। মানুষ সরকারের প্রতি আস্থাশীল হয়।

গত বছর জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতার আন্দোলনকালে বড় প্রতিপক্ষ হিসেবে চিহ্নিত করা হয় মিডিয়াকে। ঢালাওভাবে প্রায় সব মিডিয়াকে স্বৈরাচারের দোসর ট্যাগ লাগিয়ে পথে পথে আটক ও সংবাদকর্মী বহনকারী গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। সংবাদমাধ্যমকে চাপে ফেলা, নিয়ন্ত্রণে রাখার কৌশল কখনো ভালো ফল বয়ে আনে না। সংবাদমাধ্যম হলো সমাজের প্রতিবিম্ব। তাকে ভয়-তরাসের মধ্যে রেখে সমাজের চিত্রটা বদলানো যাবে না। তাকে আমলে নিয়েই সমাজ বদলের দায়িত্ব নিতে হবে। মিডিয়াকে পর্যুদস্ত করে সমাজ একা একা এগিয়ে যেতে পারবে না। মিডিয়ার বড় শক্তি হচ্ছে তার বস্তুনিষ্ঠতা। তার গ্রহণযোগ্যতা নির্ভর করে বস্তুনিষ্ঠতার ওপর। সেই বস্তুনিষ্ঠতা অর্জনের জন্য মিডিয়াকে ভয়হীন আস্থার পরিবেশ দিতে হবে। সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে। সংবাদমাধ্যম টিকে থাকলে গণতন্ত্র বিকশিত হবে। দেশ ও সমাজ এগিয়ে যাবে।

প্রিন্ট মিডিয়া হচ্ছে কালের সাক্ষী। অনলাইনে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করার পরই প্রয়োজনে সেটি তুলে ফেলা যায়। চাপে পড়ে বা প্রয়োজনে সেটির অস্তিত্ব বিলোপ করা যায়। প্রিন্ট মিডিয়ার ক্ষেত্রে সেরকম কোনো সুযোগ নেই। একবার কোনো কিছু ছাপা হয়ে গেলে সেটা মহাকালের সাক্ষী হিসেবে গণ্য হয়ে যায়। কোনো কিছু ভুল হলে সেটা কেবল পরের দিনের পত্রিকায় আলাদাভাবে সংশোধনী দিয়েই ছাপতে হয়। তাই ছাপা পত্রিকার ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম।

মূলধারার সেই ছাপা পত্রিকার নির্ভরতা এখন কিছুটা কমে গেলেও সৎ সাংবাদিকতা দিয়েই সেই গৌরবময় দিনগুলো ফিরিয়ে আনতে হবে। এখনো বিপুলসংখ্যক মানুষ পত্রিকার পাতায় চোখ বুলিয়ে প্রকৃত সত্যটা জানতে চায়। ক্ষমতার দম্ভে যারা পত্রিকার বিকাশ স্তব্ধ করে দিতে চান, তারাও শেষ পর্যন্ত পত্রিকার ওপর নির্ভর করেন। দিনভর গুজব- প্রোপাগান্ডার পর ছাপা পত্রিকার খবরের ওপরই আস্থা রাখতে চান।

সামাজিক মাধ্যমের বিস্তৃতির এই সময়ে গুজব হয়ে উঠছে সংবাদমাধ্যমের বড় প্রতিপক্ষ। রাজনৈতিক স্বার্থে গুজব ছড়িয়ে ফায়দা লোটার প্রবণতা বাড়ছে। গুজব হয়ে উঠেছে অপ্রতিরোধ্য। দীর্ঘকাল থেকে আমরা শুনে এসেছি, গুজবে কান দেবেন না। দেয়ালেরও কান আছে-শব্দগুচ্ছ। যে তথ্য বানানো, যে তথ্য মিথ্যা ও ভিত্তিহীন- সেটাই গুজব। দেয়ালেরও কান আছে- বলতে বোঝানো হয়, সর্বভেদী-সর্ববাধা ভেদ করে অপতথ্য অতি দ্রুত অনেক মানুষের কাছে পৌঁছে যায়। সেই গুজব ঠেকাতে পারছে না রাষ্ট্র ও সমাজ। সেই গুজবে ভর করে সামাজিক বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে পড়ছে। গুজবের ফলে ধর্মীয় সহিংসতা, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগছে। নষ্ট হচ্ছে সামাজিক স্থিতিশীলতা।

সংবাদপত্রের দায়বদ্ধতা মানুষের প্রতি, সমাজের প্রতি, দেশ ও রাষ্ট্রের প্রতিবাংলাদেশে এবং বিশ্বব্যাপী ২০২০ সালে করোনা সংক্রমণ শুরুর পর অনেকেই ছাপা পত্রিকা ছেড়ে অনলাইন এবং বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মাধ্যম থেকে সংবাদ পড়তে অভ্যস্ত হয়ে পড়েন। তবে যিনি যে মাধ্যম থেকেই সংবাদ পড়ুন না কেন, শেষ পর্যন্ত সংবাদের সত্যতা সম্পর্কে পাঠক এখনো ছাপা কাগজকেই আস্থায় রাখছেন। ছাপা কাগজের প্রতি পাঠকের আগ্রহ, আস্থা শেষ হবে না। এ জন্য নিরপেক্ষ, বস্তুনিষ্ঠ এবং সুসাংবাদিকতার গুরুত্ব অপরিসীম। মানুষ এখন ডিজিটাল মাধ্যমে খবর পড়তে অভ্যস্ত হয়ে উঠছে। এ পরিস্থিতিতে ছাপা কাগজকে আবার আগের জায়গায় ফিরিয়ে নেওয়া কঠিন। আশার কথা, মানুষ এখনো সারা দিন ডিজিটাল মাধ্যমে যে সংবাদগুলো পান, তার সত্যতা নিশ্চিত হতে পরদিন সকালে ছাপা কাগজেই চোখ রাখেন। পাঠকের এই আস্থাই ছাপা কাগজের প্রধান শক্তি। সেই শক্তির জোরেই ছাপা কাগজ সংকট অতিক্রম করে টিকে থাকবে। তবে এজন্য সংবাদের বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রেখে ও গুণগত মান বাড়িয়ে দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা করতে হবে। সত্য প্রকাশে থাকতে হবে আপসহীন ভূমিকা।

মানুষ সংবাদপত্রের কাছে বস্তুনিষ্ঠ খবর প্রত্যাশা করে। তারা অবিকৃত মূল ঘটনা জানতে চায়। ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ সে নিজেই করতে পারে। যেসব মিডিয়া মানুষের সেই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারে সেগুলোই এখনো পাঠকের আস্থার জায়গায় রয়ে গেছে। প্রচার সংখ্যা ধরে রাখতে পত্রিকাগুলো এখন নানারকম কৌশল নিচ্ছে। পাঠকের লেখা বেশি করে ছাপা হচ্ছে। নানা অসিলায় তাদের পুরস্কৃত করছে। নানা কর্মসূচির মাধ্যমে পাঠককে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে।

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সাধারণ মানুষ সবচেয়ে বেশি ভোগে সরকারি সেবা পেতে, থানা-পুলিশের কাছে। জায়গা-জমির কাজে। এসব নিয়ে, সরকারি অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে খবর প্রকাশ হলে তা পাঠকের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠে। সংবাদপত্রের কাছে মানুষ নিজেদের স্বার্থের খবর দেখতে চায়। নিজেদের আগ্রহের বিষয়ে প্রতিবেদন চায় সংবাদপত্রের পাতায়। নতুন প্রজন্মের মধ্যে পত্রিকা পড়ার আগ্রহ কম। বয়স্ক পাঠকরাই মূলত পত্রিকা পড়েন। পত্রিকার প্রচার সংখ্যা বাড়াতে হলে তরুণ প্রজন্মের পাঠকদের আগ্রহী করতে হবে। রাজনীতি, দুর্নীতি, অনিয়মের সংবাদের পাশাপাশি মানুষের নতুন উদ্যোগ, উদ্যম, ইতিবাচক ঘটনা, সম্ভাবনার দিকগুলোকেও গুরুত্ব দিয়ে তুলে ধরতে হবে। তরুণ প্রজন্মই আমাদের ভবিষ্যৎ। নানা উদ্যোগের মাধ্যমে আরও ব্যাপকভাবে তাদের কাছে যেতে হবে। তারুণ্যের আগ্রহের বিষয়গুলো তুলে আনতে হবে পত্রিকার পাতায়।

বিশ্বব্যাপী ছাপা পত্রিকার দুঃসময় চলছে এখন। বিশ্বের অনেক বড় বড় পত্রিকা মুদ্রিত সংস্করণ বন্ধ করে দিয়ে শুধু অনলাইন সংস্করণ চালু রেখেছে। আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশেও এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। ২০১৯-২০২০ সালের করোনা মহামারির পর ছাপা পত্রিকার পাঠক দ্রুত কমতে থাকে। সেই বিপর্যয়ের ধাক্কা এখনো সামলে ওঠা যায়নি। 

তথ্যপ্রযুক্তির ওপর মানুষ যত বেশি নির্ভরশীল হচ্ছে, তত বেশি কমছে কাগজে ছাপা ডকুমেন্টের প্রতি তার নির্ভরশীলতা। এরই ধারাবাহিকতায় অনেক করপোরেট প্রতিষ্ঠান পেপারলেস বা কাগজমুক্ত অফিস বাস্তবায়ন করেছে। এসব প্রতিষ্ঠানের সব কাজই হচ্ছে কম্পিউটারে, তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায়। এর ফলে ছোট ছোট ডিভাইসেই সংরক্ষণ করা যাচ্ছে শত বছরের বিপুল পরিমাণ ডাটা ও ডকুমেন্ট। এতে একদিকে কাগজের খরচ বাঁচে, তেমনি অফিস স্পেস ও কাগজের জঞ্জালের হাত থেকেও মুক্তি পাওয়া যাচ্ছে।

বর্তমান বাস্তবতায় কাগজে ছাপা সংবাদপত্রের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ মনে করা হয় মোবাইল ফোন। প্রায় ১৬ কোটি মানুষের দেশে এখন ১০ কোটির বেশি মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন। তাদের মধ্যে অন্তত অর্ধেকে মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। এসব ব্যবহারকারী মোবাইল ফোনে প্রতি মুহূর্তেই খবর জানতে পারছেন। তারা খবরের জন্য বাসায় উচ্চমূল্যের কাগজে ছাপা পত্রিকা রাখবেন, সেটা যৌক্তিক নয়। তারপর ছাপা প্রচারমাধ্যম বাংলাদেশে এখনো গুরুত্বপূর্ণ। সংবাদ, কোনো ঘটনা বা বিশ্লেষণের সত্যতা যাচাই করতে মানুষ আজও ছাপা পত্রিকার ওপরই নির্ভর করে। ইন্টারনেটে প্রতিনিয়ত সংবাদ হালনাগাদ হতে থাকে, ব্রেকিং নিউজ আসতে থাকে। সংবাদ যখন পত্রিকায় ছাপা হয়, তখন তা আরও বেশি গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠে। পক্ষান্তরে, হাতেগোনা কিছু অনলাইন সংবাদপত্র নিজেদের বস্তুনিষ্ঠতা প্রমাণ করতে পারলেও অখ্যাত সব অনলাইন বানোয়াট আর উত্তেজনা সৃষ্টিকারী ভুয়া খবর দিয়ে পাঠকদের বিভ্রান্ত করছে।

বাস্তবতা হচ্ছে, ডিজিটাল বই/পত্রিকা পাঠের আনন্দ কম। একটানা কয়েক ঘণ্টা কাগজের বই বা পত্রিকা পড়া সম্ভব। কিন্তু একটানা এক ঘণ্টা মোবাইল ফোন বা ল্যাপটপের স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকা বেশ কষ্টকর। পাঠকের কথা বিবেচনা করেই হয়তো মুদ্রিত পত্রিকা ও বই টিকে থাকবে। মনে রাখতে হবে, সংবাদপত্রের কয়েকটি স্বীকৃত ভূমিকা আছে। সংবাদপত্রকে বলা হয়, একটি দেশের সভ্যতার স্মারক। একটি সভ্য জাতি প্রতিদিন নিজেদের মধ্যে যেসব কথোপকথন করে, প্রশ্ন তোলে এবং তার উত্তর অন্বেষণ করে, যেগুলোর প্রতিফলন সংবাদপত্রে পড়ে, একটি দেশের সংস্কৃতি ও গণতন্ত্র কতটা শক্তিশালী, তারও একটা প্রতিচ্ছবি সংবাদপত্র।

সংবাদপত্র এখন আর সস্তা কোনো পণ্য নয়। কাগজ, কালি, ছাপা খরচ, পরিচালনা ব্যয় মিলিয়ে বিপুল ব্যয়ের প্রতিষ্ঠান হচ্ছে সংবাদপত্র। প্রতি কপি সংবাদপত্র এখন ১০ থেকে ১৫ টাকায় কিনতে হচ্ছে। যদিও তার উৎপাদন ব্যয় আরও অনেক বেশি। যারা নিয়মিত বাসায় পত্রিকা রাখেন তাদের মাসে ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা বিল গুনতে হয়। তারপরও ছাপা পত্রিকা কিনে পড়ছে মানুষ। এটা এখনো আশাবাদের কথা।

বাংলাদেশ এখন একটি শক্তিশালী অর্থনীতির দেশ। জাতীয় উন্নয়ন-অগ্রগতির পথ ধরেই সংবাদপত্র টিকিয়ে রাখতে হবে। টিকে থাকার লড়াইয়ে সংবাদপত্র তার বিকাশের ক্ষেত্র পুনর্মূল্যায়ন করছে। তথ্যপ্রযুক্তি বিকাশের এই সময়ে সংবাদপত্রের ডিজিটাল রূপান্তর ঘটছে। ছাপা সংবাদপত্রের বিজ্ঞাপনের আয় কমে গেলেও এখন সংবাদপত্রের অনলাইন সংস্করণ আয়ের একটি অন্যতম মাধ্যম। এ ছাড়া ইউটিউবকেন্দ্রিক ডিজিটাল সংস্করণ হালে সংবাদপত্রের আয়ের পৃথক পথ খুলে দিয়েছে। সব মিলিয়ে সংবাদপত্র টিকে থাকার সংগ্রাম অব্যাহত আছে। 

এই সময়ে সংবাদপত্র টিকে আছে নানা প্রতিকূলতার সঙ্গে সংগ্রাম করে। নানা বিধিনিষেধ, আইনি প্রতিবন্ধকতা, স্ব-আরোপিত সেন্সরশিপ, সরকারের উপেক্ষা, বিজ্ঞাপনের বৈষম্য, রাজনৈতিক দলের ট্যাগ লাগানো, বিভিন্ন মতাদর্শের কোপানলে পড়া প্রভৃতি। এর সঙ্গে আছে কাগজ, কালি ও অন্যান্য অনুষঙ্গের মূল্যবৃদ্ধি অথবা দু®প্রাপ্যতা। সব প্রতিকূলতা নিয়েই সংবাদপত্রকে এগোতে হচ্ছে। এসব প্রতিকূলতার মধ্যেও সংবাদপত্রের সংখ্যা বেড়েছে। যদিও এর কাক্সিক্ষত মান অর্জিত হয়নি। তারপরও সংবাদপত্রের গ্রহণযোগ্যতা কোনো কোনো ক্ষেত্রে বেড়েছে বলা যায়। তবে একে আরও ব্যাপক ও টেকসই করার সুযোগ রয়েছে। তা ছাড়া দৃশ্যমাধ্যমের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে এখনো যেসব সংবাদপত্র টিকে আছে সেটি আশাব্যঞ্জক।

সাংবাদিকদের চাকরির অনিশ্চয়তা আছে, বেতন-ভাতার অপ্রতুলতা তো আছেই। এজন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী গ্র্যাজুয়েটদের প্রথম পছন্দ হিসেবে সাংবাদিকতা এখন ওপরের সারিতে নেই। নানা বিধিবিধানের খড়্গের কারণে সাংবাদিকতার চাকরিটি এখন আরও বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। তাছাড়া সাংবাদিকদের মধ্যে রাজনৈতিক বিভাজনও এখন বেশ স্পষ্ট। এসব সত্ত্বেও দেশের নানা সংকটকালে সংবাদপত্র দিকনির্দেশকের ভূমিকা পালন করছে। জনস্বার্থ, ন্যায়বিচার, মানবাধিকার, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বার্থরক্ষা, নারী ও শিশুর সুরক্ষা, শ্রমিক ও কৃষকদের ন্যায্য পাওনা আদায়, পরিবেশ সুরক্ষা, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসহ অনেক বিষয়ে সংবাদপত্র ক্রমাগত তার ভূমিকা রেখে চলেছে। জনসচেতনতা তৈরি করছে। এসব কারণেই মুদ্রিত সংবাদপত্র এখনো টিকে আছে এবং আরও দীর্ঘকাল টিকে থাকাটা নিশ্চিত করছে।

অর্থাৎ একটি উন্নত দেশ ও সমাজের জন্য মুক্ত সংবাদপত্র অত্যন্ত জরুরি। অনাবশ্যক নজরদারি, নানা আইন বা বিধিবিধানের নিয়ন্ত্রণ এক্ষেত্রে বড় প্রতিবন্ধক। সংবাদপত্র কোনো আইন ভাঙলে, মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করলে, কাউকে ইচ্ছাকৃত হেনস্তা বা তার সম্মানহানি করলে প্রচলিত আইনের ভিতরেই যেন ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়। প্রেস কাউন্সিল সক্রিয় ও স্বাধীন থাকলে একটা সুষ্ঠু সমাধানও হয়। সংবাদপত্রের দায়বদ্ধতা আছে মানুষের প্রতি, সমাজের প্রতি, দেশ ও রাষ্ট্রের প্রতি। সেই দায়বদ্ধতা থেকেই প্রায় ৪০০ বছরের বেশি সময় টিকে থাকা সংবাদপত্র কখনো হারিয়ে যাবে না। তার রূপান্তর ঘটছে নানা বাস্তবতায়। কিন্তু ইতিহাসের অকাট্য প্রমাণ হিসেবে, সভ্যতার গুরুত্বপূর্ণ বাহন হিসেবে সংবাদপত্র টিকে থাকবে আরও বহুকাল। সেই পথে সরকার যেন স্পিড ব্রেকার হয়ে দাঁড়িয়ে না পড়ে- সংবাদজীবী হিসেবে সেই প্রত্যাশা আমরা করতেই পারি।   

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
সর্বশেষ খবর
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৯ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রুশ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ ৪ ইউক্রেনীয় সেনার
রুশ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ ৪ ইউক্রেনীয় সেনার

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের থ্রিলারে ইসরায়েলকে ধরাশায়ী ইতালির
৯ গোলের থ্রিলারে ইসরায়েলকে ধরাশায়ী ইতালির

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক নজরে ডাকসু ভোট
এক নজরে ডাকসু ভোট

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-নেপাল সীমান্তে উত্তেজনা, সতর্কতা জারি
ভারত-নেপাল সীমান্তে উত্তেজনা, সতর্কতা জারি

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সফলভাবে ডাকসু নির্বাচন সম্পন্নের প্রত্যাশা উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের
সফলভাবে ডাকসু নির্বাচন সম্পন্নের প্রত্যাশা উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ সেপ্টেম্বর)

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন : আজ রাজধানীতে বন্ধ থাকবে যেসব সড়ক
ডাকসু নির্বাচন : আজ রাজধানীতে বন্ধ থাকবে যেসব সড়ক

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে, ভোটারদের লম্বা লাইন
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে, ভোটারদের লম্বা লাইন

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় 'বিস্ফোরক রোবট' ব্যবহার করছে ইসরায়েল, আতঙ্কিত বাসিন্দারা
গাজায় 'বিস্ফোরক রোবট' ব্যবহার করছে ইসরায়েল, আতঙ্কিত বাসিন্দারা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু
ডাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে আজ
ঢাকায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে
দ্বিনি বিষয়ে আলেমদের দ্বারস্থ হতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সাহাবাদের আদর্শেই জাতির পরিবর্তন সম্ভব’
‘সাহাবাদের আদর্শেই জাতির পরিবর্তন সম্ভব’

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চসিকের ‘চাইল্ড কেয়ার জোন’ উদ্বোধন
চসিকের ‘চাইল্ড কেয়ার জোন’ উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আস্থা ভোটে হেরে পদচ্যুত ফরাসি প্রধানমন্ত্রী
আস্থা ভোটে হেরে পদচ্যুত ফরাসি প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে পাখির খাবারের আড়ালে গাঁজা বিক্রি, আটক ১
বরিশালে পাখির খাবারের আড়ালে গাঁজা বিক্রি, আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের একদিন পর যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের একদিন পর যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল
তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাবের অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী শুটার মাসুদ ও ডাকাত আক্তার গ্রেপ্তার
র‍্যাবের অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী শুটার মাসুদ ও ডাকাত আক্তার গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্স হ্যারি কি রাজপরিবারে ফিরছেন?
প্রিন্স হ্যারি কি রাজপরিবারে ফিরছেন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার নৌকায় ডাকাতি
কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার নৌকায় ডাকাতি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে ট্রাকচাপায় অজ্ঞাত বৃদ্ধ নিহত, স্বজনদের খুঁজছে পুলিশ
বীরগঞ্জে ট্রাকচাপায় অজ্ঞাত বৃদ্ধ নিহত, স্বজনদের খুঁজছে পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি করে প্রতারণা, পুলিশের হাতে ধরা ৪
চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি করে প্রতারণা, পুলিশের হাতে ধরা ৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাংনীতে শিশু নির্যাতনের অভিযোগে মামলা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
গাংনীতে শিশু নির্যাতনের অভিযোগে মামলা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
চট্টগ্রামে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সারের দাম বেশি নেওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ডিলারের দণ্ড
সারের দাম বেশি নেওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ডিলারের দণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলতে রাজি নন নেপালের প্রধানমন্ত্রী: এনডিটিভি
সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলতে রাজি নন নেপালের প্রধানমন্ত্রী: এনডিটিভি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড
মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা
ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস
ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি
এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা
ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা
আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা
যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য
সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন
১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ
কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ
৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?
সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা
নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি
ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইতিহাস গড়বেন কারা
ইতিহাস গড়বেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি
ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি

শিল্প বাণিজ্য

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়

নগর জীবন

জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল
জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য
অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি
নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

জনজীবনে হাঁসফাঁস
জনজীবনে হাঁসফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়
ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়

পেছনের পৃষ্ঠা

মজুত আছে পাঁচ বছরের
মজুত আছে পাঁচ বছরের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য
বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক
রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে
কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড
গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম

পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি
পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি

দেশগ্রাম

ট্রাম্পের কারণে মার্কিন স্বাস্থ্য সংস্থা বিপর্যস্ত
ট্রাম্পের কারণে মার্কিন স্বাস্থ্য সংস্থা বিপর্যস্ত

পূর্ব-পশ্চিম

লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা
লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৭৮ সালে রানার্সআপ ব্রাদার্স ইউনিয়ন
১৯৭৮ সালে রানার্সআপ ব্রাদার্স ইউনিয়ন

মাঠে ময়দানে