শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৮, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫

সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে

সংবাদপত্রের দায়বদ্ধতা মানুষের প্রতি, সমাজের প্রতি, দেশ ও রাষ্ট্রের প্রতি। সেই দায়বদ্ধতা থেকেই প্রায় ৪০০ বছরের বেশি সময় টিকে থাকা সংবাদপত্র হারিয়ে যাবে না। তার রূপান্তর ঘটছে নানা বাস্তবতায়...

 

গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে পরিচিত সংবাদপত্র এখন সবচেয়ে বেশি বৈষম্য ও বিভাজনের শিকার। সংবাদপত্রকে সবাই নিজেদের পক্ষে রাখতে চায়। নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায়। ফলে, বাংলাদেশে সংবাদপত্র স্বাধীনভাবে বিকশিত হতে পারছে না। সরকার সব সময় চায় সংবাদপত্র তার অকুণ্ঠ প্রশংসা করুক। তারা সরকারের বা সরকারি দলের কোনো সমালোচনা বা ভুলত্রুটি সংবাদমাধ্যমে দেখতে চায় না। এই অনীহার কারণে যে সমালোচনা কিংবা সত্য সংবাদ থেকে সরকার উপকৃত হতে পারত, সেটা তারা পারে না। সংবাদপত্র সরকারের তৃতীয় নয়ন হিসেবে বড় ভূমিকা রাখতে পারে। সরকারের প্রতিকারের চোখ যেখানে যায় না সেখানে সংবাদপত্র সরকারের হয়ে তা দেখিয়ে দিতে পারে, যদি সরকার দেখতে চায়। কিন্তু আমাদের সরকারগুলো সংবাদপত্রকে উপেক্ষা করতেই পছন্দ করে। তারা মনে করে, সরকারের অনিয়ম, দুর্নীতি খবরের পাতায় যত কম আসে ততই ভালো। আসলে তা সত্য নয়। অনিয়মের খবর পত্রিকায় এলে সরকার ব্যবস্থা নিতে পারে। প্রতিকার করতে পারে- যদি তারা চায়। অনিয়মের বিরুদ্ধে অ্যাকশন হলে সরকারের ভাবমূর্তি, গ্রহণযোগ্যতা বাড়ে। মানুষ সরকারের প্রতি আস্থাশীল হয়।

গত বছর জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতার আন্দোলনকালে বড় প্রতিপক্ষ হিসেবে চিহ্নিত করা হয় মিডিয়াকে। ঢালাওভাবে প্রায় সব মিডিয়াকে স্বৈরাচারের দোসর ট্যাগ লাগিয়ে পথে পথে আটক ও সংবাদকর্মী বহনকারী গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। সংবাদমাধ্যমকে চাপে ফেলা, নিয়ন্ত্রণে রাখার কৌশল কখনো ভালো ফল বয়ে আনে না। সংবাদমাধ্যম হলো সমাজের প্রতিবিম্ব। তাকে ভয়-তরাসের মধ্যে রেখে সমাজের চিত্রটা বদলানো যাবে না। তাকে আমলে নিয়েই সমাজ বদলের দায়িত্ব নিতে হবে। মিডিয়াকে পর্যুদস্ত করে সমাজ একা একা এগিয়ে যেতে পারবে না। মিডিয়ার বড় শক্তি হচ্ছে তার বস্তুনিষ্ঠতা। তার গ্রহণযোগ্যতা নির্ভর করে বস্তুনিষ্ঠতার ওপর। সেই বস্তুনিষ্ঠতা অর্জনের জন্য মিডিয়াকে ভয়হীন আস্থার পরিবেশ দিতে হবে। সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে। সংবাদমাধ্যম টিকে থাকলে গণতন্ত্র বিকশিত হবে। দেশ ও সমাজ এগিয়ে যাবে।

প্রিন্ট মিডিয়া হচ্ছে কালের সাক্ষী। অনলাইনে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করার পরই প্রয়োজনে সেটি তুলে ফেলা যায়। চাপে পড়ে বা প্রয়োজনে সেটির অস্তিত্ব বিলোপ করা যায়। প্রিন্ট মিডিয়ার ক্ষেত্রে সেরকম কোনো সুযোগ নেই। একবার কোনো কিছু ছাপা হয়ে গেলে সেটা মহাকালের সাক্ষী হিসেবে গণ্য হয়ে যায়। কোনো কিছু ভুল হলে সেটা কেবল পরের দিনের পত্রিকায় আলাদাভাবে সংশোধনী দিয়েই ছাপতে হয়। তাই ছাপা পত্রিকার ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম।

মূলধারার সেই ছাপা পত্রিকার নির্ভরতা এখন কিছুটা কমে গেলেও সৎ সাংবাদিকতা দিয়েই সেই গৌরবময় দিনগুলো ফিরিয়ে আনতে হবে। এখনো বিপুলসংখ্যক মানুষ পত্রিকার পাতায় চোখ বুলিয়ে প্রকৃত সত্যটা জানতে চায়। ক্ষমতার দম্ভে যারা পত্রিকার বিকাশ স্তব্ধ করে দিতে চান, তারাও শেষ পর্যন্ত পত্রিকার ওপর নির্ভর করেন। দিনভর গুজব- প্রোপাগান্ডার পর ছাপা পত্রিকার খবরের ওপরই আস্থা রাখতে চান।

সামাজিক মাধ্যমের বিস্তৃতির এই সময়ে গুজব হয়ে উঠছে সংবাদমাধ্যমের বড় প্রতিপক্ষ। রাজনৈতিক স্বার্থে গুজব ছড়িয়ে ফায়দা লোটার প্রবণতা বাড়ছে। গুজব হয়ে উঠেছে অপ্রতিরোধ্য। দীর্ঘকাল থেকে আমরা শুনে এসেছি, গুজবে কান দেবেন না। দেয়ালেরও কান আছে-শব্দগুচ্ছ। যে তথ্য বানানো, যে তথ্য মিথ্যা ও ভিত্তিহীন- সেটাই গুজব। দেয়ালেরও কান আছে- বলতে বোঝানো হয়, সর্বভেদী-সর্ববাধা ভেদ করে অপতথ্য অতি দ্রুত অনেক মানুষের কাছে পৌঁছে যায়। সেই গুজব ঠেকাতে পারছে না রাষ্ট্র ও সমাজ। সেই গুজবে ভর করে সামাজিক বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে পড়ছে। গুজবের ফলে ধর্মীয় সহিংসতা, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগছে। নষ্ট হচ্ছে সামাজিক স্থিতিশীলতা।

সংবাদপত্রের দায়বদ্ধতা মানুষের প্রতি, সমাজের প্রতি, দেশ ও রাষ্ট্রের প্রতিবাংলাদেশে এবং বিশ্বব্যাপী ২০২০ সালে করোনা সংক্রমণ শুরুর পর অনেকেই ছাপা পত্রিকা ছেড়ে অনলাইন এবং বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মাধ্যম থেকে সংবাদ পড়তে অভ্যস্ত হয়ে পড়েন। তবে যিনি যে মাধ্যম থেকেই সংবাদ পড়ুন না কেন, শেষ পর্যন্ত সংবাদের সত্যতা সম্পর্কে পাঠক এখনো ছাপা কাগজকেই আস্থায় রাখছেন। ছাপা কাগজের প্রতি পাঠকের আগ্রহ, আস্থা শেষ হবে না। এ জন্য নিরপেক্ষ, বস্তুনিষ্ঠ এবং সুসাংবাদিকতার গুরুত্ব অপরিসীম। মানুষ এখন ডিজিটাল মাধ্যমে খবর পড়তে অভ্যস্ত হয়ে উঠছে। এ পরিস্থিতিতে ছাপা কাগজকে আবার আগের জায়গায় ফিরিয়ে নেওয়া কঠিন। আশার কথা, মানুষ এখনো সারা দিন ডিজিটাল মাধ্যমে যে সংবাদগুলো পান, তার সত্যতা নিশ্চিত হতে পরদিন সকালে ছাপা কাগজেই চোখ রাখেন। পাঠকের এই আস্থাই ছাপা কাগজের প্রধান শক্তি। সেই শক্তির জোরেই ছাপা কাগজ সংকট অতিক্রম করে টিকে থাকবে। তবে এজন্য সংবাদের বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রেখে ও গুণগত মান বাড়িয়ে দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা করতে হবে। সত্য প্রকাশে থাকতে হবে আপসহীন ভূমিকা।

মানুষ সংবাদপত্রের কাছে বস্তুনিষ্ঠ খবর প্রত্যাশা করে। তারা অবিকৃত মূল ঘটনা জানতে চায়। ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ সে নিজেই করতে পারে। যেসব মিডিয়া মানুষের সেই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারে সেগুলোই এখনো পাঠকের আস্থার জায়গায় রয়ে গেছে। প্রচার সংখ্যা ধরে রাখতে পত্রিকাগুলো এখন নানারকম কৌশল নিচ্ছে। পাঠকের লেখা বেশি করে ছাপা হচ্ছে। নানা অসিলায় তাদের পুরস্কৃত করছে। নানা কর্মসূচির মাধ্যমে পাঠককে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে।

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সাধারণ মানুষ সবচেয়ে বেশি ভোগে সরকারি সেবা পেতে, থানা-পুলিশের কাছে। জায়গা-জমির কাজে। এসব নিয়ে, সরকারি অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে খবর প্রকাশ হলে তা পাঠকের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠে। সংবাদপত্রের কাছে মানুষ নিজেদের স্বার্থের খবর দেখতে চায়। নিজেদের আগ্রহের বিষয়ে প্রতিবেদন চায় সংবাদপত্রের পাতায়। নতুন প্রজন্মের মধ্যে পত্রিকা পড়ার আগ্রহ কম। বয়স্ক পাঠকরাই মূলত পত্রিকা পড়েন। পত্রিকার প্রচার সংখ্যা বাড়াতে হলে তরুণ প্রজন্মের পাঠকদের আগ্রহী করতে হবে। রাজনীতি, দুর্নীতি, অনিয়মের সংবাদের পাশাপাশি মানুষের নতুন উদ্যোগ, উদ্যম, ইতিবাচক ঘটনা, সম্ভাবনার দিকগুলোকেও গুরুত্ব দিয়ে তুলে ধরতে হবে। তরুণ প্রজন্মই আমাদের ভবিষ্যৎ। নানা উদ্যোগের মাধ্যমে আরও ব্যাপকভাবে তাদের কাছে যেতে হবে। তারুণ্যের আগ্রহের বিষয়গুলো তুলে আনতে হবে পত্রিকার পাতায়।

বিশ্বব্যাপী ছাপা পত্রিকার দুঃসময় চলছে এখন। বিশ্বের অনেক বড় বড় পত্রিকা মুদ্রিত সংস্করণ বন্ধ করে দিয়ে শুধু অনলাইন সংস্করণ চালু রেখেছে। আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশেও এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। ২০১৯-২০২০ সালের করোনা মহামারির পর ছাপা পত্রিকার পাঠক দ্রুত কমতে থাকে। সেই বিপর্যয়ের ধাক্কা এখনো সামলে ওঠা যায়নি। 

তথ্যপ্রযুক্তির ওপর মানুষ যত বেশি নির্ভরশীল হচ্ছে, তত বেশি কমছে কাগজে ছাপা ডকুমেন্টের প্রতি তার নির্ভরশীলতা। এরই ধারাবাহিকতায় অনেক করপোরেট প্রতিষ্ঠান পেপারলেস বা কাগজমুক্ত অফিস বাস্তবায়ন করেছে। এসব প্রতিষ্ঠানের সব কাজই হচ্ছে কম্পিউটারে, তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায়। এর ফলে ছোট ছোট ডিভাইসেই সংরক্ষণ করা যাচ্ছে শত বছরের বিপুল পরিমাণ ডাটা ও ডকুমেন্ট। এতে একদিকে কাগজের খরচ বাঁচে, তেমনি অফিস স্পেস ও কাগজের জঞ্জালের হাত থেকেও মুক্তি পাওয়া যাচ্ছে।

বর্তমান বাস্তবতায় কাগজে ছাপা সংবাদপত্রের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ মনে করা হয় মোবাইল ফোন। প্রায় ১৬ কোটি মানুষের দেশে এখন ১০ কোটির বেশি মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন। তাদের মধ্যে অন্তত অর্ধেকে মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। এসব ব্যবহারকারী মোবাইল ফোনে প্রতি মুহূর্তেই খবর জানতে পারছেন। তারা খবরের জন্য বাসায় উচ্চমূল্যের কাগজে ছাপা পত্রিকা রাখবেন, সেটা যৌক্তিক নয়। তারপর ছাপা প্রচারমাধ্যম বাংলাদেশে এখনো গুরুত্বপূর্ণ। সংবাদ, কোনো ঘটনা বা বিশ্লেষণের সত্যতা যাচাই করতে মানুষ আজও ছাপা পত্রিকার ওপরই নির্ভর করে। ইন্টারনেটে প্রতিনিয়ত সংবাদ হালনাগাদ হতে থাকে, ব্রেকিং নিউজ আসতে থাকে। সংবাদ যখন পত্রিকায় ছাপা হয়, তখন তা আরও বেশি গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠে। পক্ষান্তরে, হাতেগোনা কিছু অনলাইন সংবাদপত্র নিজেদের বস্তুনিষ্ঠতা প্রমাণ করতে পারলেও অখ্যাত সব অনলাইন বানোয়াট আর উত্তেজনা সৃষ্টিকারী ভুয়া খবর দিয়ে পাঠকদের বিভ্রান্ত করছে।

বাস্তবতা হচ্ছে, ডিজিটাল বই/পত্রিকা পাঠের আনন্দ কম। একটানা কয়েক ঘণ্টা কাগজের বই বা পত্রিকা পড়া সম্ভব। কিন্তু একটানা এক ঘণ্টা মোবাইল ফোন বা ল্যাপটপের স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকা বেশ কষ্টকর। পাঠকের কথা বিবেচনা করেই হয়তো মুদ্রিত পত্রিকা ও বই টিকে থাকবে। মনে রাখতে হবে, সংবাদপত্রের কয়েকটি স্বীকৃত ভূমিকা আছে। সংবাদপত্রকে বলা হয়, একটি দেশের সভ্যতার স্মারক। একটি সভ্য জাতি প্রতিদিন নিজেদের মধ্যে যেসব কথোপকথন করে, প্রশ্ন তোলে এবং তার উত্তর অন্বেষণ করে, যেগুলোর প্রতিফলন সংবাদপত্রে পড়ে, একটি দেশের সংস্কৃতি ও গণতন্ত্র কতটা শক্তিশালী, তারও একটা প্রতিচ্ছবি সংবাদপত্র।

সংবাদপত্র এখন আর সস্তা কোনো পণ্য নয়। কাগজ, কালি, ছাপা খরচ, পরিচালনা ব্যয় মিলিয়ে বিপুল ব্যয়ের প্রতিষ্ঠান হচ্ছে সংবাদপত্র। প্রতি কপি সংবাদপত্র এখন ১০ থেকে ১৫ টাকায় কিনতে হচ্ছে। যদিও তার উৎপাদন ব্যয় আরও অনেক বেশি। যারা নিয়মিত বাসায় পত্রিকা রাখেন তাদের মাসে ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা বিল গুনতে হয়। তারপরও ছাপা পত্রিকা কিনে পড়ছে মানুষ। এটা এখনো আশাবাদের কথা।

বাংলাদেশ এখন একটি শক্তিশালী অর্থনীতির দেশ। জাতীয় উন্নয়ন-অগ্রগতির পথ ধরেই সংবাদপত্র টিকিয়ে রাখতে হবে। টিকে থাকার লড়াইয়ে সংবাদপত্র তার বিকাশের ক্ষেত্র পুনর্মূল্যায়ন করছে। তথ্যপ্রযুক্তি বিকাশের এই সময়ে সংবাদপত্রের ডিজিটাল রূপান্তর ঘটছে। ছাপা সংবাদপত্রের বিজ্ঞাপনের আয় কমে গেলেও এখন সংবাদপত্রের অনলাইন সংস্করণ আয়ের একটি অন্যতম মাধ্যম। এ ছাড়া ইউটিউবকেন্দ্রিক ডিজিটাল সংস্করণ হালে সংবাদপত্রের আয়ের পৃথক পথ খুলে দিয়েছে। সব মিলিয়ে সংবাদপত্র টিকে থাকার সংগ্রাম অব্যাহত আছে। 

এই সময়ে সংবাদপত্র টিকে আছে নানা প্রতিকূলতার সঙ্গে সংগ্রাম করে। নানা বিধিনিষেধ, আইনি প্রতিবন্ধকতা, স্ব-আরোপিত সেন্সরশিপ, সরকারের উপেক্ষা, বিজ্ঞাপনের বৈষম্য, রাজনৈতিক দলের ট্যাগ লাগানো, বিভিন্ন মতাদর্শের কোপানলে পড়া প্রভৃতি। এর সঙ্গে আছে কাগজ, কালি ও অন্যান্য অনুষঙ্গের মূল্যবৃদ্ধি অথবা দু®প্রাপ্যতা। সব প্রতিকূলতা নিয়েই সংবাদপত্রকে এগোতে হচ্ছে। এসব প্রতিকূলতার মধ্যেও সংবাদপত্রের সংখ্যা বেড়েছে। যদিও এর কাক্সিক্ষত মান অর্জিত হয়নি। তারপরও সংবাদপত্রের গ্রহণযোগ্যতা কোনো কোনো ক্ষেত্রে বেড়েছে বলা যায়। তবে একে আরও ব্যাপক ও টেকসই করার সুযোগ রয়েছে। তা ছাড়া দৃশ্যমাধ্যমের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে এখনো যেসব সংবাদপত্র টিকে আছে সেটি আশাব্যঞ্জক।

সাংবাদিকদের চাকরির অনিশ্চয়তা আছে, বেতন-ভাতার অপ্রতুলতা তো আছেই। এজন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী গ্র্যাজুয়েটদের প্রথম পছন্দ হিসেবে সাংবাদিকতা এখন ওপরের সারিতে নেই। নানা বিধিবিধানের খড়্গের কারণে সাংবাদিকতার চাকরিটি এখন আরও বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। তাছাড়া সাংবাদিকদের মধ্যে রাজনৈতিক বিভাজনও এখন বেশ স্পষ্ট। এসব সত্ত্বেও দেশের নানা সংকটকালে সংবাদপত্র দিকনির্দেশকের ভূমিকা পালন করছে। জনস্বার্থ, ন্যায়বিচার, মানবাধিকার, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বার্থরক্ষা, নারী ও শিশুর সুরক্ষা, শ্রমিক ও কৃষকদের ন্যায্য পাওনা আদায়, পরিবেশ সুরক্ষা, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসহ অনেক বিষয়ে সংবাদপত্র ক্রমাগত তার ভূমিকা রেখে চলেছে। জনসচেতনতা তৈরি করছে। এসব কারণেই মুদ্রিত সংবাদপত্র এখনো টিকে আছে এবং আরও দীর্ঘকাল টিকে থাকাটা নিশ্চিত করছে।

অর্থাৎ একটি উন্নত দেশ ও সমাজের জন্য মুক্ত সংবাদপত্র অত্যন্ত জরুরি। অনাবশ্যক নজরদারি, নানা আইন বা বিধিবিধানের নিয়ন্ত্রণ এক্ষেত্রে বড় প্রতিবন্ধক। সংবাদপত্র কোনো আইন ভাঙলে, মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করলে, কাউকে ইচ্ছাকৃত হেনস্তা বা তার সম্মানহানি করলে প্রচলিত আইনের ভিতরেই যেন ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়। প্রেস কাউন্সিল সক্রিয় ও স্বাধীন থাকলে একটা সুষ্ঠু সমাধানও হয়। সংবাদপত্রের দায়বদ্ধতা আছে মানুষের প্রতি, সমাজের প্রতি, দেশ ও রাষ্ট্রের প্রতি। সেই দায়বদ্ধতা থেকেই প্রায় ৪০০ বছরের বেশি সময় টিকে থাকা সংবাদপত্র কখনো হারিয়ে যাবে না। তার রূপান্তর ঘটছে নানা বাস্তবতায়। কিন্তু ইতিহাসের অকাট্য প্রমাণ হিসেবে, সভ্যতার গুরুত্বপূর্ণ বাহন হিসেবে সংবাদপত্র টিকে থাকবে আরও বহুকাল। সেই পথে সরকার যেন স্পিড ব্রেকার হয়ে দাঁড়িয়ে না পড়ে- সংবাদজীবী হিসেবে সেই প্রত্যাশা আমরা করতেই পারি।   

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনের কথা বললেই আপনারা গোসসা করেন: সরকারকে আলাল
নির্বাচনের কথা বললেই আপনারা গোসসা করেন: সরকারকে আলাল

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত, ১৮টি প্রস্তাব বাছাই
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত, ১৮টি প্রস্তাব বাছাই

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় স্বস্তির সুবাতাস বইছে সবজির বাজারে
বগুড়ায় স্বস্তির সুবাতাস বইছে সবজির বাজারে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গতি ফিরল সিরাজগঞ্জ-বগুড়া রেলপথ নির্মাণের কাজ
গতি ফিরল সিরাজগঞ্জ-বগুড়া রেলপথ নির্মাণের কাজ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ আর্চারিতে রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে স্বর্ণ জিতলেন আলিফ
এশিয়া কাপ আর্চারিতে রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে স্বর্ণ জিতলেন আলিফ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রেললাইনে বসে আড্ডা দিয়ে গিয়ে প্রাণ গেল তিন যুবকের
রেললাইনে বসে আড্ডা দিয়ে গিয়ে প্রাণ গেল তিন যুবকের

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে একটি কাঁঠালের জন্য খুন
মানিকগঞ্জে একটি কাঁঠালের জন্য খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি; ভুয়া পরীক্ষার্থীর কারাদণ্ড
হবিগঞ্জে নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি; ভুয়া পরীক্ষার্থীর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছুটির দিনেও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ
ছুটির দিনেও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজগঞ্জে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেধাবী শিক্ষার্থী মালিহার দায়িত্ব নিলেন লক্ষ্মীপুরের ডিসি
মেধাবী শিক্ষার্থী মালিহার দায়িত্ব নিলেন লক্ষ্মীপুরের ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লে. কর্নেল (অব.) গাজী সিরাজুল ইসলাম আর নেই
লে. কর্নেল (অব.) গাজী সিরাজুল ইসলাম আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮২
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালে শিশুদের প্রতি সহিংসতা ‘ভয়াবহ মাত্রায়’ পৌঁছেছে : জাতিসংঘ
২০২৪ সালে শিশুদের প্রতি সহিংসতা ‘ভয়াবহ মাত্রায়’ পৌঁছেছে : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসচাপায় ট্রাক চালক নিহত
বাসচাপায় ট্রাক চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে ফিরেছেন ৩৬ হাজার ৬০১ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩৬ হাজার ৬০১ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যার মধ্যে বিভিন্ন জেলায় ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
সন্ধ্যার মধ্যে বিভিন্ন জেলায় ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাঈমের ৫ শিকার; লঙ্কানদের বিপক্ষে বাংলাদেশের লিড
নাঈমের ৫ শিকার; লঙ্কানদের বিপক্ষে বাংলাদেশের লিড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে সেই ঘাতক ট্রাকচালক গ্রেফতার
সিলেটে সেই ঘাতক ট্রাকচালক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত
হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্কে সামান্থা, আলোচনায় প্রাক্তন স্ত্রী শ্যামলী
পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্কে সামান্থা, আলোচনায় প্রাক্তন স্ত্রী শ্যামলী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম