শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৮, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫

সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে

সংবাদপত্রের দায়বদ্ধতা মানুষের প্রতি, সমাজের প্রতি, দেশ ও রাষ্ট্রের প্রতি। সেই দায়বদ্ধতা থেকেই প্রায় ৪০০ বছরের বেশি সময় টিকে থাকা সংবাদপত্র হারিয়ে যাবে না। তার রূপান্তর ঘটছে নানা বাস্তবতায়...

 

গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে পরিচিত সংবাদপত্র এখন সবচেয়ে বেশি বৈষম্য ও বিভাজনের শিকার। সংবাদপত্রকে সবাই নিজেদের পক্ষে রাখতে চায়। নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায়। ফলে, বাংলাদেশে সংবাদপত্র স্বাধীনভাবে বিকশিত হতে পারছে না। সরকার সব সময় চায় সংবাদপত্র তার অকুণ্ঠ প্রশংসা করুক। তারা সরকারের বা সরকারি দলের কোনো সমালোচনা বা ভুলত্রুটি সংবাদমাধ্যমে দেখতে চায় না। এই অনীহার কারণে যে সমালোচনা কিংবা সত্য সংবাদ থেকে সরকার উপকৃত হতে পারত, সেটা তারা পারে না। সংবাদপত্র সরকারের তৃতীয় নয়ন হিসেবে বড় ভূমিকা রাখতে পারে। সরকারের প্রতিকারের চোখ যেখানে যায় না সেখানে সংবাদপত্র সরকারের হয়ে তা দেখিয়ে দিতে পারে, যদি সরকার দেখতে চায়। কিন্তু আমাদের সরকারগুলো সংবাদপত্রকে উপেক্ষা করতেই পছন্দ করে। তারা মনে করে, সরকারের অনিয়ম, দুর্নীতি খবরের পাতায় যত কম আসে ততই ভালো। আসলে তা সত্য নয়। অনিয়মের খবর পত্রিকায় এলে সরকার ব্যবস্থা নিতে পারে। প্রতিকার করতে পারে- যদি তারা চায়। অনিয়মের বিরুদ্ধে অ্যাকশন হলে সরকারের ভাবমূর্তি, গ্রহণযোগ্যতা বাড়ে। মানুষ সরকারের প্রতি আস্থাশীল হয়।

গত বছর জুলাই বিপ্লবে ছাত্র-জনতার আন্দোলনকালে বড় প্রতিপক্ষ হিসেবে চিহ্নিত করা হয় মিডিয়াকে। ঢালাওভাবে প্রায় সব মিডিয়াকে স্বৈরাচারের দোসর ট্যাগ লাগিয়ে পথে পথে আটক ও সংবাদকর্মী বহনকারী গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। সংবাদমাধ্যমকে চাপে ফেলা, নিয়ন্ত্রণে রাখার কৌশল কখনো ভালো ফল বয়ে আনে না। সংবাদমাধ্যম হলো সমাজের প্রতিবিম্ব। তাকে ভয়-তরাসের মধ্যে রেখে সমাজের চিত্রটা বদলানো যাবে না। তাকে আমলে নিয়েই সমাজ বদলের দায়িত্ব নিতে হবে। মিডিয়াকে পর্যুদস্ত করে সমাজ একা একা এগিয়ে যেতে পারবে না। মিডিয়ার বড় শক্তি হচ্ছে তার বস্তুনিষ্ঠতা। তার গ্রহণযোগ্যতা নির্ভর করে বস্তুনিষ্ঠতার ওপর। সেই বস্তুনিষ্ঠতা অর্জনের জন্য মিডিয়াকে ভয়হীন আস্থার পরিবেশ দিতে হবে। সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে। সংবাদমাধ্যম টিকে থাকলে গণতন্ত্র বিকশিত হবে। দেশ ও সমাজ এগিয়ে যাবে।

প্রিন্ট মিডিয়া হচ্ছে কালের সাক্ষী। অনলাইনে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করার পরই প্রয়োজনে সেটি তুলে ফেলা যায়। চাপে পড়ে বা প্রয়োজনে সেটির অস্তিত্ব বিলোপ করা যায়। প্রিন্ট মিডিয়ার ক্ষেত্রে সেরকম কোনো সুযোগ নেই। একবার কোনো কিছু ছাপা হয়ে গেলে সেটা মহাকালের সাক্ষী হিসেবে গণ্য হয়ে যায়। কোনো কিছু ভুল হলে সেটা কেবল পরের দিনের পত্রিকায় আলাদাভাবে সংশোধনী দিয়েই ছাপতে হয়। তাই ছাপা পত্রিকার ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম।

মূলধারার সেই ছাপা পত্রিকার নির্ভরতা এখন কিছুটা কমে গেলেও সৎ সাংবাদিকতা দিয়েই সেই গৌরবময় দিনগুলো ফিরিয়ে আনতে হবে। এখনো বিপুলসংখ্যক মানুষ পত্রিকার পাতায় চোখ বুলিয়ে প্রকৃত সত্যটা জানতে চায়। ক্ষমতার দম্ভে যারা পত্রিকার বিকাশ স্তব্ধ করে দিতে চান, তারাও শেষ পর্যন্ত পত্রিকার ওপর নির্ভর করেন। দিনভর গুজব- প্রোপাগান্ডার পর ছাপা পত্রিকার খবরের ওপরই আস্থা রাখতে চান।

সামাজিক মাধ্যমের বিস্তৃতির এই সময়ে গুজব হয়ে উঠছে সংবাদমাধ্যমের বড় প্রতিপক্ষ। রাজনৈতিক স্বার্থে গুজব ছড়িয়ে ফায়দা লোটার প্রবণতা বাড়ছে। গুজব হয়ে উঠেছে অপ্রতিরোধ্য। দীর্ঘকাল থেকে আমরা শুনে এসেছি, গুজবে কান দেবেন না। দেয়ালেরও কান আছে-শব্দগুচ্ছ। যে তথ্য বানানো, যে তথ্য মিথ্যা ও ভিত্তিহীন- সেটাই গুজব। দেয়ালেরও কান আছে- বলতে বোঝানো হয়, সর্বভেদী-সর্ববাধা ভেদ করে অপতথ্য অতি দ্রুত অনেক মানুষের কাছে পৌঁছে যায়। সেই গুজব ঠেকাতে পারছে না রাষ্ট্র ও সমাজ। সেই গুজবে ভর করে সামাজিক বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে পড়ছে। গুজবের ফলে ধর্মীয় সহিংসতা, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগছে। নষ্ট হচ্ছে সামাজিক স্থিতিশীলতা।

সংবাদপত্রের দায়বদ্ধতা মানুষের প্রতি, সমাজের প্রতি, দেশ ও রাষ্ট্রের প্রতিবাংলাদেশে এবং বিশ্বব্যাপী ২০২০ সালে করোনা সংক্রমণ শুরুর পর অনেকেই ছাপা পত্রিকা ছেড়ে অনলাইন এবং বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মাধ্যম থেকে সংবাদ পড়তে অভ্যস্ত হয়ে পড়েন। তবে যিনি যে মাধ্যম থেকেই সংবাদ পড়ুন না কেন, শেষ পর্যন্ত সংবাদের সত্যতা সম্পর্কে পাঠক এখনো ছাপা কাগজকেই আস্থায় রাখছেন। ছাপা কাগজের প্রতি পাঠকের আগ্রহ, আস্থা শেষ হবে না। এ জন্য নিরপেক্ষ, বস্তুনিষ্ঠ এবং সুসাংবাদিকতার গুরুত্ব অপরিসীম। মানুষ এখন ডিজিটাল মাধ্যমে খবর পড়তে অভ্যস্ত হয়ে উঠছে। এ পরিস্থিতিতে ছাপা কাগজকে আবার আগের জায়গায় ফিরিয়ে নেওয়া কঠিন। আশার কথা, মানুষ এখনো সারা দিন ডিজিটাল মাধ্যমে যে সংবাদগুলো পান, তার সত্যতা নিশ্চিত হতে পরদিন সকালে ছাপা কাগজেই চোখ রাখেন। পাঠকের এই আস্থাই ছাপা কাগজের প্রধান শক্তি। সেই শক্তির জোরেই ছাপা কাগজ সংকট অতিক্রম করে টিকে থাকবে। তবে এজন্য সংবাদের বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রেখে ও গুণগত মান বাড়িয়ে দায়িত্বশীল সাংবাদিকতা করতে হবে। সত্য প্রকাশে থাকতে হবে আপসহীন ভূমিকা।

মানুষ সংবাদপত্রের কাছে বস্তুনিষ্ঠ খবর প্রত্যাশা করে। তারা অবিকৃত মূল ঘটনা জানতে চায়। ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ সে নিজেই করতে পারে। যেসব মিডিয়া মানুষের সেই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারে সেগুলোই এখনো পাঠকের আস্থার জায়গায় রয়ে গেছে। প্রচার সংখ্যা ধরে রাখতে পত্রিকাগুলো এখন নানারকম কৌশল নিচ্ছে। পাঠকের লেখা বেশি করে ছাপা হচ্ছে। নানা অসিলায় তাদের পুরস্কৃত করছে। নানা কর্মসূচির মাধ্যমে পাঠককে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে।

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সাধারণ মানুষ সবচেয়ে বেশি ভোগে সরকারি সেবা পেতে, থানা-পুলিশের কাছে। জায়গা-জমির কাজে। এসব নিয়ে, সরকারি অনিয়ম-দুর্নীতি নিয়ে খবর প্রকাশ হলে তা পাঠকের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠে। সংবাদপত্রের কাছে মানুষ নিজেদের স্বার্থের খবর দেখতে চায়। নিজেদের আগ্রহের বিষয়ে প্রতিবেদন চায় সংবাদপত্রের পাতায়। নতুন প্রজন্মের মধ্যে পত্রিকা পড়ার আগ্রহ কম। বয়স্ক পাঠকরাই মূলত পত্রিকা পড়েন। পত্রিকার প্রচার সংখ্যা বাড়াতে হলে তরুণ প্রজন্মের পাঠকদের আগ্রহী করতে হবে। রাজনীতি, দুর্নীতি, অনিয়মের সংবাদের পাশাপাশি মানুষের নতুন উদ্যোগ, উদ্যম, ইতিবাচক ঘটনা, সম্ভাবনার দিকগুলোকেও গুরুত্ব দিয়ে তুলে ধরতে হবে। তরুণ প্রজন্মই আমাদের ভবিষ্যৎ। নানা উদ্যোগের মাধ্যমে আরও ব্যাপকভাবে তাদের কাছে যেতে হবে। তারুণ্যের আগ্রহের বিষয়গুলো তুলে আনতে হবে পত্রিকার পাতায়।

বিশ্বব্যাপী ছাপা পত্রিকার দুঃসময় চলছে এখন। বিশ্বের অনেক বড় বড় পত্রিকা মুদ্রিত সংস্করণ বন্ধ করে দিয়ে শুধু অনলাইন সংস্করণ চালু রেখেছে। আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশেও এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। ২০১৯-২০২০ সালের করোনা মহামারির পর ছাপা পত্রিকার পাঠক দ্রুত কমতে থাকে। সেই বিপর্যয়ের ধাক্কা এখনো সামলে ওঠা যায়নি। 

তথ্যপ্রযুক্তির ওপর মানুষ যত বেশি নির্ভরশীল হচ্ছে, তত বেশি কমছে কাগজে ছাপা ডকুমেন্টের প্রতি তার নির্ভরশীলতা। এরই ধারাবাহিকতায় অনেক করপোরেট প্রতিষ্ঠান পেপারলেস বা কাগজমুক্ত অফিস বাস্তবায়ন করেছে। এসব প্রতিষ্ঠানের সব কাজই হচ্ছে কম্পিউটারে, তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায়। এর ফলে ছোট ছোট ডিভাইসেই সংরক্ষণ করা যাচ্ছে শত বছরের বিপুল পরিমাণ ডাটা ও ডকুমেন্ট। এতে একদিকে কাগজের খরচ বাঁচে, তেমনি অফিস স্পেস ও কাগজের জঞ্জালের হাত থেকেও মুক্তি পাওয়া যাচ্ছে।

বর্তমান বাস্তবতায় কাগজে ছাপা সংবাদপত্রের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ মনে করা হয় মোবাইল ফোন। প্রায় ১৬ কোটি মানুষের দেশে এখন ১০ কোটির বেশি মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন। তাদের মধ্যে অন্তত অর্ধেকে মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। এসব ব্যবহারকারী মোবাইল ফোনে প্রতি মুহূর্তেই খবর জানতে পারছেন। তারা খবরের জন্য বাসায় উচ্চমূল্যের কাগজে ছাপা পত্রিকা রাখবেন, সেটা যৌক্তিক নয়। তারপর ছাপা প্রচারমাধ্যম বাংলাদেশে এখনো গুরুত্বপূর্ণ। সংবাদ, কোনো ঘটনা বা বিশ্লেষণের সত্যতা যাচাই করতে মানুষ আজও ছাপা পত্রিকার ওপরই নির্ভর করে। ইন্টারনেটে প্রতিনিয়ত সংবাদ হালনাগাদ হতে থাকে, ব্রেকিং নিউজ আসতে থাকে। সংবাদ যখন পত্রিকায় ছাপা হয়, তখন তা আরও বেশি গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠে। পক্ষান্তরে, হাতেগোনা কিছু অনলাইন সংবাদপত্র নিজেদের বস্তুনিষ্ঠতা প্রমাণ করতে পারলেও অখ্যাত সব অনলাইন বানোয়াট আর উত্তেজনা সৃষ্টিকারী ভুয়া খবর দিয়ে পাঠকদের বিভ্রান্ত করছে।

বাস্তবতা হচ্ছে, ডিজিটাল বই/পত্রিকা পাঠের আনন্দ কম। একটানা কয়েক ঘণ্টা কাগজের বই বা পত্রিকা পড়া সম্ভব। কিন্তু একটানা এক ঘণ্টা মোবাইল ফোন বা ল্যাপটপের স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকা বেশ কষ্টকর। পাঠকের কথা বিবেচনা করেই হয়তো মুদ্রিত পত্রিকা ও বই টিকে থাকবে। মনে রাখতে হবে, সংবাদপত্রের কয়েকটি স্বীকৃত ভূমিকা আছে। সংবাদপত্রকে বলা হয়, একটি দেশের সভ্যতার স্মারক। একটি সভ্য জাতি প্রতিদিন নিজেদের মধ্যে যেসব কথোপকথন করে, প্রশ্ন তোলে এবং তার উত্তর অন্বেষণ করে, যেগুলোর প্রতিফলন সংবাদপত্রে পড়ে, একটি দেশের সংস্কৃতি ও গণতন্ত্র কতটা শক্তিশালী, তারও একটা প্রতিচ্ছবি সংবাদপত্র।

সংবাদপত্র এখন আর সস্তা কোনো পণ্য নয়। কাগজ, কালি, ছাপা খরচ, পরিচালনা ব্যয় মিলিয়ে বিপুল ব্যয়ের প্রতিষ্ঠান হচ্ছে সংবাদপত্র। প্রতি কপি সংবাদপত্র এখন ১০ থেকে ১৫ টাকায় কিনতে হচ্ছে। যদিও তার উৎপাদন ব্যয় আরও অনেক বেশি। যারা নিয়মিত বাসায় পত্রিকা রাখেন তাদের মাসে ৩০০ থেকে ৪৫০ টাকা বিল গুনতে হয়। তারপরও ছাপা পত্রিকা কিনে পড়ছে মানুষ। এটা এখনো আশাবাদের কথা।

বাংলাদেশ এখন একটি শক্তিশালী অর্থনীতির দেশ। জাতীয় উন্নয়ন-অগ্রগতির পথ ধরেই সংবাদপত্র টিকিয়ে রাখতে হবে। টিকে থাকার লড়াইয়ে সংবাদপত্র তার বিকাশের ক্ষেত্র পুনর্মূল্যায়ন করছে। তথ্যপ্রযুক্তি বিকাশের এই সময়ে সংবাদপত্রের ডিজিটাল রূপান্তর ঘটছে। ছাপা সংবাদপত্রের বিজ্ঞাপনের আয় কমে গেলেও এখন সংবাদপত্রের অনলাইন সংস্করণ আয়ের একটি অন্যতম মাধ্যম। এ ছাড়া ইউটিউবকেন্দ্রিক ডিজিটাল সংস্করণ হালে সংবাদপত্রের আয়ের পৃথক পথ খুলে দিয়েছে। সব মিলিয়ে সংবাদপত্র টিকে থাকার সংগ্রাম অব্যাহত আছে। 

এই সময়ে সংবাদপত্র টিকে আছে নানা প্রতিকূলতার সঙ্গে সংগ্রাম করে। নানা বিধিনিষেধ, আইনি প্রতিবন্ধকতা, স্ব-আরোপিত সেন্সরশিপ, সরকারের উপেক্ষা, বিজ্ঞাপনের বৈষম্য, রাজনৈতিক দলের ট্যাগ লাগানো, বিভিন্ন মতাদর্শের কোপানলে পড়া প্রভৃতি। এর সঙ্গে আছে কাগজ, কালি ও অন্যান্য অনুষঙ্গের মূল্যবৃদ্ধি অথবা দু®প্রাপ্যতা। সব প্রতিকূলতা নিয়েই সংবাদপত্রকে এগোতে হচ্ছে। এসব প্রতিকূলতার মধ্যেও সংবাদপত্রের সংখ্যা বেড়েছে। যদিও এর কাক্সিক্ষত মান অর্জিত হয়নি। তারপরও সংবাদপত্রের গ্রহণযোগ্যতা কোনো কোনো ক্ষেত্রে বেড়েছে বলা যায়। তবে একে আরও ব্যাপক ও টেকসই করার সুযোগ রয়েছে। তা ছাড়া দৃশ্যমাধ্যমের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে এখনো যেসব সংবাদপত্র টিকে আছে সেটি আশাব্যঞ্জক।

সাংবাদিকদের চাকরির অনিশ্চয়তা আছে, বেতন-ভাতার অপ্রতুলতা তো আছেই। এজন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী গ্র্যাজুয়েটদের প্রথম পছন্দ হিসেবে সাংবাদিকতা এখন ওপরের সারিতে নেই। নানা বিধিবিধানের খড়্গের কারণে সাংবাদিকতার চাকরিটি এখন আরও বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। তাছাড়া সাংবাদিকদের মধ্যে রাজনৈতিক বিভাজনও এখন বেশ স্পষ্ট। এসব সত্ত্বেও দেশের নানা সংকটকালে সংবাদপত্র দিকনির্দেশকের ভূমিকা পালন করছে। জনস্বার্থ, ন্যায়বিচার, মানবাধিকার, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর স্বার্থরক্ষা, নারী ও শিশুর সুরক্ষা, শ্রমিক ও কৃষকদের ন্যায্য পাওনা আদায়, পরিবেশ সুরক্ষা, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসহ অনেক বিষয়ে সংবাদপত্র ক্রমাগত তার ভূমিকা রেখে চলেছে। জনসচেতনতা তৈরি করছে। এসব কারণেই মুদ্রিত সংবাদপত্র এখনো টিকে আছে এবং আরও দীর্ঘকাল টিকে থাকাটা নিশ্চিত করছে।

অর্থাৎ একটি উন্নত দেশ ও সমাজের জন্য মুক্ত সংবাদপত্র অত্যন্ত জরুরি। অনাবশ্যক নজরদারি, নানা আইন বা বিধিবিধানের নিয়ন্ত্রণ এক্ষেত্রে বড় প্রতিবন্ধক। সংবাদপত্র কোনো আইন ভাঙলে, মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করলে, কাউকে ইচ্ছাকৃত হেনস্তা বা তার সম্মানহানি করলে প্রচলিত আইনের ভিতরেই যেন ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায়। প্রেস কাউন্সিল সক্রিয় ও স্বাধীন থাকলে একটা সুষ্ঠু সমাধানও হয়। সংবাদপত্রের দায়বদ্ধতা আছে মানুষের প্রতি, সমাজের প্রতি, দেশ ও রাষ্ট্রের প্রতি। সেই দায়বদ্ধতা থেকেই প্রায় ৪০০ বছরের বেশি সময় টিকে থাকা সংবাদপত্র কখনো হারিয়ে যাবে না। তার রূপান্তর ঘটছে নানা বাস্তবতায়। কিন্তু ইতিহাসের অকাট্য প্রমাণ হিসেবে, সভ্যতার গুরুত্বপূর্ণ বাহন হিসেবে সংবাদপত্র টিকে থাকবে আরও বহুকাল। সেই পথে সরকার যেন স্পিড ব্রেকার হয়ে দাঁড়িয়ে না পড়ে- সংবাদজীবী হিসেবে সেই প্রত্যাশা আমরা করতেই পারি।   

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
সর্বশেষ খবর
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১ দালাল গ্রেফতার
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১১ দালাল গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইবিতে শুভসংঘের আয়োজনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাবিষয়ক আলোচনা
ইবিতে শুভসংঘের আয়োজনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাবিষয়ক আলোচনা

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ
বগুড়ায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুদের জন্য ফিডিং কার্যক্রম নভেম্বরে শুরু
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুদের জন্য ফিডিং কার্যক্রম নভেম্বরে শুরু

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ডেডলি কম্বো’: চা ও সিগারেট একসাথে খাওয়া বাঁচার বয়স কমাতে পারে
‘ডেডলি কম্বো’: চা ও সিগারেট একসাথে খাওয়া বাঁচার বয়স কমাতে পারে

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বর্ণাঢ্য আয়োজনে আসছে ‌‘কালচারাল ফেস্ট সিজন ৩’
বর্ণাঢ্য আয়োজনে আসছে ‌‘কালচারাল ফেস্ট সিজন ৩’

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে রেলপথ অবরোধ, ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ
ভৈরবকে জেলা ঘোষণার দাবিতে রেলপথ অবরোধ, ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

আবুধাবিতে মাছ ধরতে বেরিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই বাংলাদেশি নিহত
আবুধাবিতে মাছ ধরতে বেরিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই বাংলাদেশি নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বিশ্ব স্ট্রোক দিবস ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রাথমিকের ৫ ক্যাটাগরির পদে নিয়োগের ফল প্রকাশ
প্রাথমিকের ৫ ক্যাটাগরির পদে নিয়োগের ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র শীর্ষ বৈঠক এখন ওয়াশিংটনের হাতে: ল্যাভরভ
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র শীর্ষ বৈঠক এখন ওয়াশিংটনের হাতে: ল্যাভরভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক বিকেলে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক বিকেলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক ব্যক্তি নিহত
যাত্রাবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক ব্যক্তি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা
প্যারালাইসিস পুনর্বাসনে ফিজিওথেরাপির ভূমিকা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সমস্যায় জর্জরিত চিকিৎসা ব্যবস্থার পুরো সিস্টেম : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
সমস্যায় জর্জরিত চিকিৎসা ব্যবস্থার পুরো সিস্টেম : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান খানকে পাকিস্তানে নিষিদ্ধ ঘোষণা
সালমান খানকে পাকিস্তানে নিষিদ্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে গণঅধিকার পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নোয়াখালীতে গণঅধিকার পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানিকগঞ্জে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মানিকগঞ্জে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের সব ফার্মেসি বন্ধ ঘোষণা, বিপাকে রোগীরা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরের সব ফার্মেসি বন্ধ ঘোষণা, বিপাকে রোগীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরেক হত্যা মামলায় আতিকুল গ্রেফতার
আরেক হত্যা মামলায় আতিকুল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোটেল থেকে জায়নামাজ চুরি করলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
হোটেল থেকে জায়নামাজ চুরি করলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাসে যাত্রী সেজে মাদক পাচার: ২ হাজার ইয়াবাসহ ধরা ১৫ মামলার আসামি
বাসে যাত্রী সেজে মাদক পাচার: ২ হাজার ইয়াবাসহ ধরা ১৫ মামলার আসামি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইসিটি পেশাজীবী গড়ে তুলতে জাইকার সেমিনার
আইসিটি পেশাজীবী গড়ে তুলতে জাইকার সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নোংরা পরিবেশে পণ্য তৈরির দায়ে ভোক্তা অধিদফতরের জরিমানা
নোংরা পরিবেশে পণ্য তৈরির দায়ে ভোক্তা অধিদফতরের জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস
বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি জোরদার: তারেক রহমানের অফিস কার্যক্রমের জন্য সাজছে পল্টন অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল
উত্তরা উত্তর থেকে আগারগাঁও অংশে শুরু মেট্রো চলাচল

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ওপেনিংয়ে আগুন, চার দিনেই ঠান্ডা ‘থামা’
ওপেনিংয়ে আগুন, চার দিনেই ঠান্ডা ‘থামা’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব
বইমেলা হবে, কোনো সন্দেহ নেই: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘টার্মিনালের মালিকানা বিদেশীদের কাছে দেওয়ার পরিকল্পনা নেই’
‘টার্মিনালের মালিকানা বিদেশীদের কাছে দেওয়ার পরিকল্পনা নেই’

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল
বেহাল সড়কে কষ্টে চলাচল

দেশগ্রাম

সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম

সম্পাদকীয়