শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৭, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
জনগণের প্রতি যাদের আস্থা নেই- তাদের তো রাজনীতি করাই উচিত নয়। এটা তো একটা সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক, অরাজনৈতিক প্রক্রিয়া। কে কাকে ঠেকাতে হবে, কে কাকে মাইনাস করতে হবে- এগুলো যারা করতে চায়- তাদের রাজনীতি করাই উচিত নয়...

 

বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, রাজনৈতিক নেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষই এখন অপেক্ষা করছেন একটা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের জন্য। এ ছাড়া কোনো ক্ষেত্রেই শর্টটার্ম, মিডটার্ম কিংবা লংটার্ম কোনো সিদ্ধান্ত কেউ নিতে পারছেন না। বিশেষ করে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা সবচেয়ে বেশি অপেক্ষা করছেন। নির্বাচিত সরকার না থাকায় তারা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না। নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই দেশের গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পাবে। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন- শফিউল আলম দোলন।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমানে দেশের সার্বিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কেমন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ১৬ বছর ধরে দেশের মানুষ আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে- তাদের অধিকার আদায়ের জন্য। তাদের সাংবিধানিক রাজনীতিক, গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের জন্য। সুতরাং জনগণ অপেক্ষা করছে একটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফিরে যাওয়ার জন্য। আর সেটা একটা অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পাবে। দেশের সমগ্র জনগণ এখন সেটার অপেক্ষায় আছে। আর দেশের অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও একই অবস্থা বিরাজ করছে। দেশের এবং দেশের বাইরের সব বিনিয়োগকারী অপেক্ষা করছেন একটা নির্বাচিত সরকারের জন্য। নির্বাচিত সরকার এলে তারা একটা শর্টটার্ম, মিডটার্ম, লংটার্ম সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। এসবের ক্ষেত্রে শুধু পুলিশ আর প্রশাসন দিয়ে হয় না। আমি কাউকে দোষারোপ করছি না। এসবের ক্ষেত্রে একটা রাজনৈতিক সমর্থন লাগে। রাজনৈতিক মবিলাইজেশন ক্যাপাসিটি প্রয়োজন হয়। নইলে ব্যবসায়ীরা কিংবা দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকারের ওপর তাদের আস্থাটা থাকে সুদৃঢ়। ফলে নির্বাচিত সরকারের পক্ষেই সেটা সম্ভব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য কেমন চলছে এবং ব্যবসায়ীরা কেমন আছেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ব্যবসায়ীদের অবস্থা তো ভালো না। কারণ ওই একটাই। ব্যবসায়ীরা তো পুঁজি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে শর্টটার্ম কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। আর শর্টটার্ম, মিডটার্ম, লংটার্ম ইস্যুগুলোতে সিদ্ধান্ত নিতে গেলেই প্রয়োজন একটি নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকার। সুতরাং তারাও সবাই অপেক্ষায় আছেন জনগণের ভোটে নির্বাচিত একটা সরকারের জন্য। তবে এ সময়ের মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার সাময়িকভাবে শর্টটার্ম কোনো উদ্যোগ নিতে পারে। কিন্তু শর্টটার্মের এই সিদ্ধান্ত তো কোনো সমাধান নয়। সমাধানের জন্য লংটার্ম ইস্যুগুলোর সমাধান করতে হবে। আর সেজন্যই দরকার একটা নির্বাচিত সরকার। ব্যবসায়ীরা সেই অপেক্ষায় আছেন। ব্যাংকগুলোর অবস্থা অত্যন্ত খারাপ। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। কোনো ভালো ব্যবসায়ীর জন্য এটা কোনো পারফেক্ট পরিবেশ হতে পারে না। তাদের অর্থনৈতিক যে পরিবেশ দরকার সেটা তো তারা পাচ্ছেন না। ইন্টেরিম গভর্নমেন্ট ইন্টেরিম গভর্নমেন্টই। তাদের তো সব ক্ষেত্রেই একটা সীমাবদ্ধতা আছে। ইচ্ছে করলেই তো আর তারা যে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। তা ছাড়া ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারী বলেন- তাদেরও একটা আস্থার বিষয় রয়েছে। আমি তাদের কোনো দোষারোপ করতে চাই না। তবে তাদের যেটা করা উচিত- সেটা হলো ইমিডিয়েট একটা নির্বাচন দিয়ে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নির্বাচিত সরকারের হাতে দায়িত্ব হস্তান্তর করা। তাতে অর্থনীতি বা রাজনৈতিক ক্ষেত্রে তাড়াতাড়িই একটা সমাধান আসবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে নাগাদ হতে পারে? আপনার মতে- নির্বাচনের কোনো টাইমফ্রেম আছে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : আগামী ডিসেম্বরের কথা তো বলাই হয়েছে। এরপরও যত তাড়াতাড়ি সম্ভব, ততই ভালো। কারণ সব কিছুই তো একটা অনিশ্চয়তার (ফ্লুইড সিচুয়েশন) মধ্যে রয়েছে। নির্বাচনের কথা তো শুধু মুখে বললেই হবে না। এটার একটা পরিষ্কার রোডম্যাপও থাকতে হবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন,বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের পর বিএনপি ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার গঠনের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। এটি ঠিক আছে কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ঠিক না থাকার কোনো কারণ নেই। বিএনপি তো মোনাফেকের দল নয়। বিএনপি যা কথা দেয়- তা-ই বাস্তবায়ন করে থাকে। আমরা যেসব দল মিলে একসাথে আন্দোলন করেছি- তারা সবাই মিলে ৩১ দফা ঘোষণা করেছি। নির্বাচনের পর সবাই মিলে ঐকমত্যের জাতীয় সরকার গঠনের মাধ্যমে এই ৩১ দফা বাস্তবায়ন করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যাদের সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলন করেছিলেন, তাদের কেউ ডিগবাজি দিয়েছেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : তারা সবাই ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যার যার মতো কাজ করে যাচ্ছেন। ডিগবাজি কেউ খাননি। আর ডিগবাজি খেলে তো যে খাবে- তারই ক্ষতি হবে। আমাদের কিংবা দেশের তো কোনো ক্ষতি হবে না। অতীতে যারাই এ ধরনের ডিগবাজি খেয়েছে-তারাই নিজেদের অস্তিত্ব হারিয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের একজন উপদেষ্টা বলেছেন, অন্যায় না করলে- মাফ চাইলেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন, আপনি কী মনে করেন? গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ওটা তাঁর ব্যক্তিগত মতামত। তিনি তার নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন, জনগণ বিবেচনা করবে। এতে আমার তো বলার কিছু নেই। একেক জন একেক সময় একেক ধরনের কথাবার্তা বলছেন। এটা হবে এটা হবে না। এ ধরনের কথাবার্তা বলার অধিকার তাদের কে দিয়েছে? তারা কি জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় বসেছেন? নিজ দায়িত্বে এসব কথা বলছেন। কাজেই এসব প্রশ্নের উত্তর তারা নিজেরাই দেবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় নির্বাচনের জন্য আপনার দলসহ রাজনৈতিক দলগুলো কতটা প্রস্তুত? অন্তর্র্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজন উচিত হবে কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : বিএনপি বহুদলীয় গণতন্ত্রের দল। আমাদের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান সাহেব তো বলেই গেছেন যে- জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস। কাজেই জনগণের ওপর আস্থা রেখে বিএনপি সব সময়ই নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত। আর আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের কথা যারা বলে- তাদের এসব কথা বলার অধিকার কে দিয়েছে। এই সরকারের একমাত্র দায়িত্ব হচ্ছে- একটি জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে দেশকে একটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নিয়ে যাওয়া।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পুলিশ বাহিনী, বিচার ব্যবস্থা, নির্বাচন কমিশনের কার্যক্রম সন্তোষজনক কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : বিচার ব্যবস্থা এবং নির্বাচন কমিশনের তো কিছুটা উন্নতি হয়েছেই। তবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। এসব কিছুর উন্নয়নের জন্য যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচিত সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ প্রয়োজন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় নির্বাচন নিয়ে কোনো রকমের অনিশ্চয়তা আছে কিনা? কোনো ষড়যন্ত্র আছে বলে মনে করেন কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : একটা মুক্ত পরিবেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্যই দেশের মানুষ দীর্ঘ ১৫-১৬ বছর ধরে আন্দোলন সংগ্রাম করেছে। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা যেভাবে তিনটি নির্বাচন করে ক্ষমতা ধরে রেখেছিলেন সেভাবে যদি আবারো কেউ ক্ষমতা ধরে রাখতে চায় তবে- জনগণ এটা কখনোই মেনে নেবে না। বরং তাদেরও একই রকমের দায়-দায়িত্ব নিয়ে বিদায় নিতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আনুপাতিক হার পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন চায় জামায়াতে ইসলামী। এ বিষয়ে আপনার দল একমত কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : এই মুহূর্তে আনুপাতিক হার পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তো প্রশ্নই আসে না। তবে পরবর্তীতে যদি কেউ চায় তবে- তাদের এজন্য জনগণের কাছে যেতে হবে। যার যত ধরনের দাবি আছে সবাইকে জনগণের কাছেই যেতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির জাতীয় কাউন্সিল কবে নাগাদ হবে? ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরছেন কবে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : প্রস্তুতি সম্পন্ন হওয়ার পরেই জাতীয় কাউন্সিল হবে। আর সময় হলেই ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশে ফিরবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যে মহল মাইনাস টু করতে চেয়েছিল- তারা এবার মাইনাস বিএনপি এজেন্ডা নিয়ে তৎপর- বিষয়টি কীভাবে দেখছেন।

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : যখনই যারা মাইনাস করতে চেয়েছে- তখনই তাদের বিদায় নিতে হয়েছে। ওয়ান-ইলেভেনের সময় যারা করেছিল- তারা দেশে আছে? তারাও গেছে। এরপর শেখ হাসিনা করেছে- সে দেশে আছে? জনগণের প্রতি যাদের আস্থা নেই- তাদের তো রাজনীতি করাই উচিত নয়। এটা তো একটা সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক, অরাজনৈতিক প্রক্রিয়া। কে কাকে ঠেকাতে হবে, কে কাকে মাইনাস করতে হবে- এগুলো যারা করতে চায়- তাদের রাজনীতি করাই উচিত নয়। রাজনীতি করার অধিকার তাদের নেই। রাজনৈতিক প্রক্রিয়া হলো- সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং গ্রাউন্ড। সেখানে জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে কাকে গ্রহণ করবে কিংবা দায়িত্ব দেবে। সুতরাং এ ধরনের মাইনাস করার অরাজনৈতিক মানসিকতা যাদের মধ্যে আছে- তাদের রাজনীতি থেকেই বিদায় নিতে হবে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেছেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ১৫-১৬ বছর ধরে আমরা আন্দোলন করে আসছি একটা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য। এখানে রাজনৈতিক দল গঠন অস্বাভাবিক কিছু নয়। আমরা এটাকে স্বাগত জানাই। এর আগেও ছাত্রদের দ্বারা আরও দুটো রাজনৈতিক দল গঠিত হয়েছে। এর পরেও হয়তো আরও হবে। তাদেরও স্বাগত জানাব। তবে আস্থা রাখতে হবে জনগণের ওপর। এটা না হলেই সমস্যা।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এ দলকে অনেকে কিংস পার্টি মনে করছে- আপনি কীভাবে দেখছেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : তারা কেমন সে জনগণই তখন বিচার করবে। যে দল যেমন কাজ করবে, দেশের জনগণ তাদের সেভাবেই ট্রিট করবে। যে যেমন কাজ করবে সে রকমই ফল পাবে। এতে আমার মন্তব্য করার কিছুই নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমাদেরকে সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
সর্বশেষ খবর
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

এই মাত্র | শোবিজ

নির্বাচনের কথা বললেই আপনারা গোসসা করেন: সরকারকে আলাল
নির্বাচনের কথা বললেই আপনারা গোসসা করেন: সরকারকে আলাল

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত, ১৮টি প্রস্তাব বাছাই
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত, ১৮টি প্রস্তাব বাছাই

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় স্বস্তির সুবাতাস বইছে সবজির বাজারে
বগুড়ায় স্বস্তির সুবাতাস বইছে সবজির বাজারে

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গতি ফিরল সিরাজগঞ্জ-বগুড়া রেলপথ নির্মাণের কাজ
গতি ফিরল সিরাজগঞ্জ-বগুড়া রেলপথ নির্মাণের কাজ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ আর্চারিতে রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে স্বর্ণ জিতলেন আলিফ
এশিয়া কাপ আর্চারিতে রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে স্বর্ণ জিতলেন আলিফ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রেললাইনে বসে আড্ডা দিয়ে গিয়ে প্রাণ গেল তিন যুবকের
রেললাইনে বসে আড্ডা দিয়ে গিয়ে প্রাণ গেল তিন যুবকের

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে একটি কাঁঠালের জন্য খুন
মানিকগঞ্জে একটি কাঁঠালের জন্য খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি; ভুয়া পরীক্ষার্থীর কারাদণ্ড
হবিগঞ্জে নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি; ভুয়া পরীক্ষার্থীর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছুটির দিনেও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ
ছুটির দিনেও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজগঞ্জে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেধাবী শিক্ষার্থী মালিহার দায়িত্ব নিলেন লক্ষ্মীপুরের ডিসি
মেধাবী শিক্ষার্থী মালিহার দায়িত্ব নিলেন লক্ষ্মীপুরের ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লে. কর্নেল (অব.) গাজী সিরাজুল ইসলাম আর নেই
লে. কর্নেল (অব.) গাজী সিরাজুল ইসলাম আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮২
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালে শিশুদের প্রতি সহিংসতা ‘ভয়াবহ মাত্রায়’ পৌঁছেছে : জাতিসংঘ
২০২৪ সালে শিশুদের প্রতি সহিংসতা ‘ভয়াবহ মাত্রায়’ পৌঁছেছে : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসচাপায় ট্রাক চালক নিহত
বাসচাপায় ট্রাক চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে ফিরেছেন ৩৬ হাজার ৬০১ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩৬ হাজার ৬০১ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যার মধ্যে বিভিন্ন জেলায় ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
সন্ধ্যার মধ্যে বিভিন্ন জেলায় ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাঈমের ৫ শিকার; লঙ্কানদের বিপক্ষে বাংলাদেশের লিড
নাঈমের ৫ শিকার; লঙ্কানদের বিপক্ষে বাংলাদেশের লিড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে সেই ঘাতক ট্রাকচালক গ্রেফতার
সিলেটে সেই ঘাতক ট্রাকচালক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত
হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্কে সামান্থা, আলোচনায় প্রাক্তন স্ত্রী শ্যামলী
পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্কে সামান্থা, আলোচনায় প্রাক্তন স্ত্রী শ্যামলী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম