শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৭, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
জনগণের প্রতি যাদের আস্থা নেই- তাদের তো রাজনীতি করাই উচিত নয়। এটা তো একটা সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক, অরাজনৈতিক প্রক্রিয়া। কে কাকে ঠেকাতে হবে, কে কাকে মাইনাস করতে হবে- এগুলো যারা করতে চায়- তাদের রাজনীতি করাই উচিত নয়...

 

বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, রাজনৈতিক নেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষই এখন অপেক্ষা করছেন একটা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের জন্য। এ ছাড়া কোনো ক্ষেত্রেই শর্টটার্ম, মিডটার্ম কিংবা লংটার্ম কোনো সিদ্ধান্ত কেউ নিতে পারছেন না। বিশেষ করে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা সবচেয়ে বেশি অপেক্ষা করছেন। নির্বাচিত সরকার না থাকায় তারা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না। নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই দেশের গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পাবে। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন- শফিউল আলম দোলন।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমানে দেশের সার্বিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কেমন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ১৬ বছর ধরে দেশের মানুষ আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে- তাদের অধিকার আদায়ের জন্য। তাদের সাংবিধানিক রাজনীতিক, গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের জন্য। সুতরাং জনগণ অপেক্ষা করছে একটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফিরে যাওয়ার জন্য। আর সেটা একটা অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পাবে। দেশের সমগ্র জনগণ এখন সেটার অপেক্ষায় আছে। আর দেশের অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও একই অবস্থা বিরাজ করছে। দেশের এবং দেশের বাইরের সব বিনিয়োগকারী অপেক্ষা করছেন একটা নির্বাচিত সরকারের জন্য। নির্বাচিত সরকার এলে তারা একটা শর্টটার্ম, মিডটার্ম, লংটার্ম সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। এসবের ক্ষেত্রে শুধু পুলিশ আর প্রশাসন দিয়ে হয় না। আমি কাউকে দোষারোপ করছি না। এসবের ক্ষেত্রে একটা রাজনৈতিক সমর্থন লাগে। রাজনৈতিক মবিলাইজেশন ক্যাপাসিটি প্রয়োজন হয়। নইলে ব্যবসায়ীরা কিংবা দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকারের ওপর তাদের আস্থাটা থাকে সুদৃঢ়। ফলে নির্বাচিত সরকারের পক্ষেই সেটা সম্ভব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য কেমন চলছে এবং ব্যবসায়ীরা কেমন আছেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ব্যবসায়ীদের অবস্থা তো ভালো না। কারণ ওই একটাই। ব্যবসায়ীরা তো পুঁজি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে শর্টটার্ম কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। আর শর্টটার্ম, মিডটার্ম, লংটার্ম ইস্যুগুলোতে সিদ্ধান্ত নিতে গেলেই প্রয়োজন একটি নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকার। সুতরাং তারাও সবাই অপেক্ষায় আছেন জনগণের ভোটে নির্বাচিত একটা সরকারের জন্য। তবে এ সময়ের মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার সাময়িকভাবে শর্টটার্ম কোনো উদ্যোগ নিতে পারে। কিন্তু শর্টটার্মের এই সিদ্ধান্ত তো কোনো সমাধান নয়। সমাধানের জন্য লংটার্ম ইস্যুগুলোর সমাধান করতে হবে। আর সেজন্যই দরকার একটা নির্বাচিত সরকার। ব্যবসায়ীরা সেই অপেক্ষায় আছেন। ব্যাংকগুলোর অবস্থা অত্যন্ত খারাপ। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। কোনো ভালো ব্যবসায়ীর জন্য এটা কোনো পারফেক্ট পরিবেশ হতে পারে না। তাদের অর্থনৈতিক যে পরিবেশ দরকার সেটা তো তারা পাচ্ছেন না। ইন্টেরিম গভর্নমেন্ট ইন্টেরিম গভর্নমেন্টই। তাদের তো সব ক্ষেত্রেই একটা সীমাবদ্ধতা আছে। ইচ্ছে করলেই তো আর তারা যে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। তা ছাড়া ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারী বলেন- তাদেরও একটা আস্থার বিষয় রয়েছে। আমি তাদের কোনো দোষারোপ করতে চাই না। তবে তাদের যেটা করা উচিত- সেটা হলো ইমিডিয়েট একটা নির্বাচন দিয়ে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নির্বাচিত সরকারের হাতে দায়িত্ব হস্তান্তর করা। তাতে অর্থনীতি বা রাজনৈতিক ক্ষেত্রে তাড়াতাড়িই একটা সমাধান আসবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে নাগাদ হতে পারে? আপনার মতে- নির্বাচনের কোনো টাইমফ্রেম আছে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : আগামী ডিসেম্বরের কথা তো বলাই হয়েছে। এরপরও যত তাড়াতাড়ি সম্ভব, ততই ভালো। কারণ সব কিছুই তো একটা অনিশ্চয়তার (ফ্লুইড সিচুয়েশন) মধ্যে রয়েছে। নির্বাচনের কথা তো শুধু মুখে বললেই হবে না। এটার একটা পরিষ্কার রোডম্যাপও থাকতে হবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন,বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের পর বিএনপি ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার গঠনের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। এটি ঠিক আছে কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ঠিক না থাকার কোনো কারণ নেই। বিএনপি তো মোনাফেকের দল নয়। বিএনপি যা কথা দেয়- তা-ই বাস্তবায়ন করে থাকে। আমরা যেসব দল মিলে একসাথে আন্দোলন করেছি- তারা সবাই মিলে ৩১ দফা ঘোষণা করেছি। নির্বাচনের পর সবাই মিলে ঐকমত্যের জাতীয় সরকার গঠনের মাধ্যমে এই ৩১ দফা বাস্তবায়ন করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যাদের সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলন করেছিলেন, তাদের কেউ ডিগবাজি দিয়েছেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : তারা সবাই ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যার যার মতো কাজ করে যাচ্ছেন। ডিগবাজি কেউ খাননি। আর ডিগবাজি খেলে তো যে খাবে- তারই ক্ষতি হবে। আমাদের কিংবা দেশের তো কোনো ক্ষতি হবে না। অতীতে যারাই এ ধরনের ডিগবাজি খেয়েছে-তারাই নিজেদের অস্তিত্ব হারিয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের একজন উপদেষ্টা বলেছেন, অন্যায় না করলে- মাফ চাইলেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন, আপনি কী মনে করেন? গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ওটা তাঁর ব্যক্তিগত মতামত। তিনি তার নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন, জনগণ বিবেচনা করবে। এতে আমার তো বলার কিছু নেই। একেক জন একেক সময় একেক ধরনের কথাবার্তা বলছেন। এটা হবে এটা হবে না। এ ধরনের কথাবার্তা বলার অধিকার তাদের কে দিয়েছে? তারা কি জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় বসেছেন? নিজ দায়িত্বে এসব কথা বলছেন। কাজেই এসব প্রশ্নের উত্তর তারা নিজেরাই দেবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় নির্বাচনের জন্য আপনার দলসহ রাজনৈতিক দলগুলো কতটা প্রস্তুত? অন্তর্র্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজন উচিত হবে কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : বিএনপি বহুদলীয় গণতন্ত্রের দল। আমাদের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান সাহেব তো বলেই গেছেন যে- জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস। কাজেই জনগণের ওপর আস্থা রেখে বিএনপি সব সময়ই নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত। আর আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের কথা যারা বলে- তাদের এসব কথা বলার অধিকার কে দিয়েছে। এই সরকারের একমাত্র দায়িত্ব হচ্ছে- একটি জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে দেশকে একটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নিয়ে যাওয়া।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পুলিশ বাহিনী, বিচার ব্যবস্থা, নির্বাচন কমিশনের কার্যক্রম সন্তোষজনক কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : বিচার ব্যবস্থা এবং নির্বাচন কমিশনের তো কিছুটা উন্নতি হয়েছেই। তবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। এসব কিছুর উন্নয়নের জন্য যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচিত সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ প্রয়োজন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় নির্বাচন নিয়ে কোনো রকমের অনিশ্চয়তা আছে কিনা? কোনো ষড়যন্ত্র আছে বলে মনে করেন কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : একটা মুক্ত পরিবেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্যই দেশের মানুষ দীর্ঘ ১৫-১৬ বছর ধরে আন্দোলন সংগ্রাম করেছে। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা যেভাবে তিনটি নির্বাচন করে ক্ষমতা ধরে রেখেছিলেন সেভাবে যদি আবারো কেউ ক্ষমতা ধরে রাখতে চায় তবে- জনগণ এটা কখনোই মেনে নেবে না। বরং তাদেরও একই রকমের দায়-দায়িত্ব নিয়ে বিদায় নিতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আনুপাতিক হার পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন চায় জামায়াতে ইসলামী। এ বিষয়ে আপনার দল একমত কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : এই মুহূর্তে আনুপাতিক হার পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তো প্রশ্নই আসে না। তবে পরবর্তীতে যদি কেউ চায় তবে- তাদের এজন্য জনগণের কাছে যেতে হবে। যার যত ধরনের দাবি আছে সবাইকে জনগণের কাছেই যেতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির জাতীয় কাউন্সিল কবে নাগাদ হবে? ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরছেন কবে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : প্রস্তুতি সম্পন্ন হওয়ার পরেই জাতীয় কাউন্সিল হবে। আর সময় হলেই ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশে ফিরবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যে মহল মাইনাস টু করতে চেয়েছিল- তারা এবার মাইনাস বিএনপি এজেন্ডা নিয়ে তৎপর- বিষয়টি কীভাবে দেখছেন।

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : যখনই যারা মাইনাস করতে চেয়েছে- তখনই তাদের বিদায় নিতে হয়েছে। ওয়ান-ইলেভেনের সময় যারা করেছিল- তারা দেশে আছে? তারাও গেছে। এরপর শেখ হাসিনা করেছে- সে দেশে আছে? জনগণের প্রতি যাদের আস্থা নেই- তাদের তো রাজনীতি করাই উচিত নয়। এটা তো একটা সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক, অরাজনৈতিক প্রক্রিয়া। কে কাকে ঠেকাতে হবে, কে কাকে মাইনাস করতে হবে- এগুলো যারা করতে চায়- তাদের রাজনীতি করাই উচিত নয়। রাজনীতি করার অধিকার তাদের নেই। রাজনৈতিক প্রক্রিয়া হলো- সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং গ্রাউন্ড। সেখানে জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে কাকে গ্রহণ করবে কিংবা দায়িত্ব দেবে। সুতরাং এ ধরনের মাইনাস করার অরাজনৈতিক মানসিকতা যাদের মধ্যে আছে- তাদের রাজনীতি থেকেই বিদায় নিতে হবে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেছেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ১৫-১৬ বছর ধরে আমরা আন্দোলন করে আসছি একটা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য। এখানে রাজনৈতিক দল গঠন অস্বাভাবিক কিছু নয়। আমরা এটাকে স্বাগত জানাই। এর আগেও ছাত্রদের দ্বারা আরও দুটো রাজনৈতিক দল গঠিত হয়েছে। এর পরেও হয়তো আরও হবে। তাদেরও স্বাগত জানাব। তবে আস্থা রাখতে হবে জনগণের ওপর। এটা না হলেই সমস্যা।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এ দলকে অনেকে কিংস পার্টি মনে করছে- আপনি কীভাবে দেখছেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : তারা কেমন সে জনগণই তখন বিচার করবে। যে দল যেমন কাজ করবে, দেশের জনগণ তাদের সেভাবেই ট্রিট করবে। যে যেমন কাজ করবে সে রকমই ফল পাবে। এতে আমার মন্তব্য করার কিছুই নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমাদেরকে সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
সর্বশেষ খবর
তিন বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস
তিন বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

লিভারপুলের বিপক্ষে গোল করলে উদযাপন করবেন না রিয়াল তারকা
লিভারপুলের বিপক্ষে গোল করলে উদযাপন করবেন না রিয়াল তারকা

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজার রেল ক্রসিং এড়িয়ে চলার পরামর্শ
মগবাজার রেল ক্রসিং এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

১১ মিনিট আগে | টক শো

ডিএমপির সাবেক কমিশনারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের সাক্ষ্য আজ
ডিএমপির সাবেক কমিশনারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের সাক্ষ্য আজ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

যে ৫টি ব্যায়ামে শরীর থাকবে সুস্থ
যে ৫টি ব্যায়ামে শরীর থাকবে সুস্থ

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ জিতে কত টাকা পেল ভারতীয় নারী দল
বিশ্বকাপ জিতে কত টাকা পেল ভারতীয় নারী দল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আপাতত ইউক্রেনের জন্য কোনো টমাহক নয়: ট্রাম্প
আপাতত ইউক্রেনের জন্য কোনো টমাহক নয়: ট্রাম্প

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মলিকিউল ট্রেন্ড: তরুণদের মাঝে ছড়িয়ে পড়েছে ওজন কমানোর বিপজ্জনক এক বড়ি
মলিকিউল ট্রেন্ড: তরুণদের মাঝে ছড়িয়ে পড়েছে ওজন কমানোর বিপজ্জনক এক বড়ি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় মার্কিন সামরিক পদক্ষেপের পক্ষে নোবেলজয়ী মাচাদো
ভেনেজুয়েলায় মার্কিন সামরিক পদক্ষেপের পক্ষে নোবেলজয়ী মাচাদো

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে ১০ সদস্যের কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটি গঠন
জবিতে ১০ সদস্যের কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটি গঠন

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মুখ্যসচিব ড. কামাল সিদ্দিকীর ইন্তেকাল
সাবেক মুখ্যসচিব ড. কামাল সিদ্দিকীর ইন্তেকাল

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২২ দিন ইবতেদায়ী মাদ্রাসা শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
টানা ২২ দিন ইবতেদায়ী মাদ্রাসা শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ঢাকায় গান গাইতে আসছে ব্যান্ড ‘জাল’
আবারও ঢাকায় গান গাইতে আসছে ব্যান্ড ‘জাল’

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেবিল টেনিসে ইরানি কোচ আনছে বাংলাদেশ
টেবিল টেনিসে ইরানি কোচ আনছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘হলান্ড এখন মেসি-রোনালদোর পর্যায়ের ফুটবলার’
‘হলান্ড এখন মেসি-রোনালদোর পর্যায়ের ফুটবলার’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুরান ঢাকার মানুষদের শিকড়ের গল্প ‘মহল্লা'
পুরান ঢাকার মানুষদের শিকড়ের গল্প ‘মহল্লা'

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৬৫
ভাঙ্গায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৬৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুন্দরবনের ঐতিহ্যবাহী দুবলার চরে আজ শুরু হচ্ছে রাস উৎসব
সুন্দরবনের ঐতিহ্যবাহী দুবলার চরে আজ শুরু হচ্ছে রাস উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিনের দুই সতীর্থের অবসর নিয়ে যা বললেন মেসি
দীর্ঘদিনের দুই সতীর্থের অবসর নিয়ে যা বললেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লন্ডনে ট্রেনে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় একজন সন্দেহভাজন, রেলকর্মীর অবস্থা আশঙ্কাজনক
লন্ডনে ট্রেনে ছুরিকাঘাতের ঘটনায় একজন সন্দেহভাজন, রেলকর্মীর অবস্থা আশঙ্কাজনক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা