শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৭, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
জনগণের প্রতি যাদের আস্থা নেই- তাদের তো রাজনীতি করাই উচিত নয়। এটা তো একটা সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক, অরাজনৈতিক প্রক্রিয়া। কে কাকে ঠেকাতে হবে, কে কাকে মাইনাস করতে হবে- এগুলো যারা করতে চায়- তাদের রাজনীতি করাই উচিত নয়...

 

বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, রাজনৈতিক নেতা-কর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষই এখন অপেক্ষা করছেন একটা অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারের জন্য। এ ছাড়া কোনো ক্ষেত্রেই শর্টটার্ম, মিডটার্ম কিংবা লংটার্ম কোনো সিদ্ধান্ত কেউ নিতে পারছেন না। বিশেষ করে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা সবচেয়ে বেশি অপেক্ষা করছেন। নির্বাচিত সরকার না থাকায় তারা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না। নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই দেশের গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পাবে। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন- শফিউল আলম দোলন।

 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বর্তমানে দেশের সার্বিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি কেমন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ১৬ বছর ধরে দেশের মানুষ আন্দোলন-সংগ্রাম করেছে- তাদের অধিকার আদায়ের জন্য। তাদের সাংবিধানিক রাজনীতিক, গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের জন্য। সুতরাং জনগণ অপেক্ষা করছে একটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফিরে যাওয়ার জন্য। আর সেটা একটা অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পাবে। দেশের সমগ্র জনগণ এখন সেটার অপেক্ষায় আছে। আর দেশের অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও একই অবস্থা বিরাজ করছে। দেশের এবং দেশের বাইরের সব বিনিয়োগকারী অপেক্ষা করছেন একটা নির্বাচিত সরকারের জন্য। নির্বাচিত সরকার এলে তারা একটা শর্টটার্ম, মিডটার্ম, লংটার্ম সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন। এসবের ক্ষেত্রে শুধু পুলিশ আর প্রশাসন দিয়ে হয় না। আমি কাউকে দোষারোপ করছি না। এসবের ক্ষেত্রে একটা রাজনৈতিক সমর্থন লাগে। রাজনৈতিক মবিলাইজেশন ক্যাপাসিটি প্রয়োজন হয়। নইলে ব্যবসায়ীরা কিংবা দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকারের ওপর তাদের আস্থাটা থাকে সুদৃঢ়। ফলে নির্বাচিত সরকারের পক্ষেই সেটা সম্ভব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য কেমন চলছে এবং ব্যবসায়ীরা কেমন আছেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ব্যবসায়ীদের অবস্থা তো ভালো না। কারণ ওই একটাই। ব্যবসায়ীরা তো পুঁজি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে শর্টটার্ম কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। আর শর্টটার্ম, মিডটার্ম, লংটার্ম ইস্যুগুলোতে সিদ্ধান্ত নিতে গেলেই প্রয়োজন একটি নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকার। সুতরাং তারাও সবাই অপেক্ষায় আছেন জনগণের ভোটে নির্বাচিত একটা সরকারের জন্য। তবে এ সময়ের মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার সাময়িকভাবে শর্টটার্ম কোনো উদ্যোগ নিতে পারে। কিন্তু শর্টটার্মের এই সিদ্ধান্ত তো কোনো সমাধান নয়। সমাধানের জন্য লংটার্ম ইস্যুগুলোর সমাধান করতে হবে। আর সেজন্যই দরকার একটা নির্বাচিত সরকার। ব্যবসায়ীরা সেই অপেক্ষায় আছেন। ব্যাংকগুলোর অবস্থা অত্যন্ত খারাপ। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। কোনো ভালো ব্যবসায়ীর জন্য এটা কোনো পারফেক্ট পরিবেশ হতে পারে না। তাদের অর্থনৈতিক যে পরিবেশ দরকার সেটা তো তারা পাচ্ছেন না। ইন্টেরিম গভর্নমেন্ট ইন্টেরিম গভর্নমেন্টই। তাদের তো সব ক্ষেত্রেই একটা সীমাবদ্ধতা আছে। ইচ্ছে করলেই তো আর তারা যে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। তা ছাড়া ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারী বলেন- তাদেরও একটা আস্থার বিষয় রয়েছে। আমি তাদের কোনো দোষারোপ করতে চাই না। তবে তাদের যেটা করা উচিত- সেটা হলো ইমিডিয়েট একটা নির্বাচন দিয়ে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নির্বাচিত সরকারের হাতে দায়িত্ব হস্তান্তর করা। তাতে অর্থনীতি বা রাজনৈতিক ক্ষেত্রে তাড়াতাড়িই একটা সমাধান আসবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে নাগাদ হতে পারে? আপনার মতে- নির্বাচনের কোনো টাইমফ্রেম আছে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : আগামী ডিসেম্বরের কথা তো বলাই হয়েছে। এরপরও যত তাড়াতাড়ি সম্ভব, ততই ভালো। কারণ সব কিছুই তো একটা অনিশ্চয়তার (ফ্লুইড সিচুয়েশন) মধ্যে রয়েছে। নির্বাচনের কথা তো শুধু মুখে বললেই হবে না। এটার একটা পরিষ্কার রোডম্যাপও থাকতে হবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির অন্যতম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন,বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচনের পর বিএনপি ঐকমত্যের ভিত্তিতে জাতীয় সরকার গঠনের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। এটি ঠিক আছে কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ঠিক না থাকার কোনো কারণ নেই। বিএনপি তো মোনাফেকের দল নয়। বিএনপি যা কথা দেয়- তা-ই বাস্তবায়ন করে থাকে। আমরা যেসব দল মিলে একসাথে আন্দোলন করেছি- তারা সবাই মিলে ৩১ দফা ঘোষণা করেছি। নির্বাচনের পর সবাই মিলে ঐকমত্যের জাতীয় সরকার গঠনের মাধ্যমে এই ৩১ দফা বাস্তবায়ন করব।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যাদের সঙ্গে যুগপৎ আন্দোলন করেছিলেন, তাদের কেউ ডিগবাজি দিয়েছেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : তারা সবাই ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যার যার মতো কাজ করে যাচ্ছেন। ডিগবাজি কেউ খাননি। আর ডিগবাজি খেলে তো যে খাবে- তারই ক্ষতি হবে। আমাদের কিংবা দেশের তো কোনো ক্ষতি হবে না। অতীতে যারাই এ ধরনের ডিগবাজি খেয়েছে-তারাই নিজেদের অস্তিত্ব হারিয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকারের একজন উপদেষ্টা বলেছেন, অন্যায় না করলে- মাফ চাইলেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন, আপনি কী মনে করেন? গণহত্যার দায়ে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ওটা তাঁর ব্যক্তিগত মতামত। তিনি তার নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন, জনগণ বিবেচনা করবে। এতে আমার তো বলার কিছু নেই। একেক জন একেক সময় একেক ধরনের কথাবার্তা বলছেন। এটা হবে এটা হবে না। এ ধরনের কথাবার্তা বলার অধিকার তাদের কে দিয়েছে? তারা কি জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় বসেছেন? নিজ দায়িত্বে এসব কথা বলছেন। কাজেই এসব প্রশ্নের উত্তর তারা নিজেরাই দেবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় নির্বাচনের জন্য আপনার দলসহ রাজনৈতিক দলগুলো কতটা প্রস্তুত? অন্তর্র্বর্তী সরকারের স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজন উচিত হবে কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : বিএনপি বহুদলীয় গণতন্ত্রের দল। আমাদের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান সাহেব তো বলেই গেছেন যে- জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস। কাজেই জনগণের ওপর আস্থা রেখে বিএনপি সব সময়ই নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত। আর আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের কথা যারা বলে- তাদের এসব কথা বলার অধিকার কে দিয়েছে। এই সরকারের একমাত্র দায়িত্ব হচ্ছে- একটি জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে দেশকে একটা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নিয়ে যাওয়া।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : পুলিশ বাহিনী, বিচার ব্যবস্থা, নির্বাচন কমিশনের কার্যক্রম সন্তোষজনক কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : বিচার ব্যবস্থা এবং নির্বাচন কমিশনের তো কিছুটা উন্নতি হয়েছেই। তবে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। এসব কিছুর উন্নয়নের জন্য যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচিত সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ প্রয়োজন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জাতীয় নির্বাচন নিয়ে কোনো রকমের অনিশ্চয়তা আছে কিনা? কোনো ষড়যন্ত্র আছে বলে মনে করেন কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : একটা মুক্ত পরিবেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্যই দেশের মানুষ দীর্ঘ ১৫-১৬ বছর ধরে আন্দোলন সংগ্রাম করেছে। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা যেভাবে তিনটি নির্বাচন করে ক্ষমতা ধরে রেখেছিলেন সেভাবে যদি আবারো কেউ ক্ষমতা ধরে রাখতে চায় তবে- জনগণ এটা কখনোই মেনে নেবে না। বরং তাদেরও একই রকমের দায়-দায়িত্ব নিয়ে বিদায় নিতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আনুপাতিক হার পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন চায় জামায়াতে ইসলামী। এ বিষয়ে আপনার দল একমত কিনা?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : এই মুহূর্তে আনুপাতিক হার পদ্ধতিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তো প্রশ্নই আসে না। তবে পরবর্তীতে যদি কেউ চায় তবে- তাদের এজন্য জনগণের কাছে যেতে হবে। যার যত ধরনের দাবি আছে সবাইকে জনগণের কাছেই যেতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিএনপির জাতীয় কাউন্সিল কবে নাগাদ হবে? ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফিরছেন কবে?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : প্রস্তুতি সম্পন্ন হওয়ার পরেই জাতীয় কাউন্সিল হবে। আর সময় হলেই ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশে ফিরবেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : যে মহল মাইনাস টু করতে চেয়েছিল- তারা এবার মাইনাস বিএনপি এজেন্ডা নিয়ে তৎপর- বিষয়টি কীভাবে দেখছেন।

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : যখনই যারা মাইনাস করতে চেয়েছে- তখনই তাদের বিদায় নিতে হয়েছে। ওয়ান-ইলেভেনের সময় যারা করেছিল- তারা দেশে আছে? তারাও গেছে। এরপর শেখ হাসিনা করেছে- সে দেশে আছে? জনগণের প্রতি যাদের আস্থা নেই- তাদের তো রাজনীতি করাই উচিত নয়। এটা তো একটা সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক, অরাজনৈতিক প্রক্রিয়া। কে কাকে ঠেকাতে হবে, কে কাকে মাইনাস করতে হবে- এগুলো যারা করতে চায়- তাদের রাজনীতি করাই উচিত নয়। রাজনীতি করার অধিকার তাদের নেই। রাজনৈতিক প্রক্রিয়া হলো- সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং গ্রাউন্ড। সেখানে জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে কাকে গ্রহণ করবে কিংবা দায়িত্ব দেবে। সুতরাং এ ধরনের মাইনাস করার অরাজনৈতিক মানসিকতা যাদের মধ্যে আছে- তাদের রাজনীতি থেকেই বিদায় নিতে হবে। 

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেছেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : ১৫-১৬ বছর ধরে আমরা আন্দোলন করে আসছি একটা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য। এখানে রাজনৈতিক দল গঠন অস্বাভাবিক কিছু নয়। আমরা এটাকে স্বাগত জানাই। এর আগেও ছাত্রদের দ্বারা আরও দুটো রাজনৈতিক দল গঠিত হয়েছে। এর পরেও হয়তো আরও হবে। তাদেরও স্বাগত জানাব। তবে আস্থা রাখতে হবে জনগণের ওপর। এটা না হলেই সমস্যা।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এ দলকে অনেকে কিংস পার্টি মনে করছে- আপনি কীভাবে দেখছেন?

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : তারা কেমন সে জনগণই তখন বিচার করবে। যে দল যেমন কাজ করবে, দেশের জনগণ তাদের সেভাবেই ট্রিট করবে। যে যেমন কাজ করবে সে রকমই ফল পাবে। এতে আমার মন্তব্য করার কিছুই নেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমাদেরকে সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা