শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৯, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫

জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র

মুহাম্মদ ইয়াহ্‌ইয়া আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র

আন্দোলনে পর্দার অন্তরালে থেকে যারা সমর্থন দিয়ে আন্দোলনকারীদের প্রাণশক্তি জুুগিয়েছিলেন, এমন ব্যক্তিত্বগণ ইতিহাসের  পাতায় ঠাঁই পাননি...

 

বাংলাদেশে ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ছাত্র-জনতা এক হয়ে কর্তৃত্ববাদী ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের মাধ্যমে অভূতপূর্ব বিজয় অর্জন করে। এ আন্দোলনটি প্রথমে কোটা সংস্কার নিয়ে শুরু হয়ে পরবর্তীতে এক দফার আন্দোলনে রূপান্তরিত হয়। আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন এ দেশের অকুতোভয় ছাত্রসমাজ। ছাত্রসমাজই এ দেশে বিভিন্ন শাসনামলে জাতীয় সংকটকালে জনগণের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করেছেন। জনগণের অধিকার আদায়ে জীবন দিয়েছেন। ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠায়, শিক্ষার অধিকার আদায় এবং পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে জীবন দিয়ে দেশকে স্বাধীন করতে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রেখেছেন। মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে প্রতিটি আন্দোলনে সাধারণ জনগণের সমর্থন থাকায় সেসব আন্দোলন সফল হয়েছে। লক্ষণীয়, উল্লেখিত প্রতিটি আন্দোলনে সামনের সারিতে অবস্থানকারী ও আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী ছাত্র-জনতা রাজনৈতিক ইতিহাসের পাতায় তাদের জায়গা করে নিয়েছেন। তবে এসব আন্দোলনে পর্দার অন্তরালে থেকে যারা সমর্থন দিয়ে আন্দোলনকারীদের প্রাণশক্তি জুুগিয়েছিলেন, এমন ব্যক্তিত্বগণ ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই পাননি।

উল্লেখ্য, এসব মহান দেশপ্রেমিক ব্যক্তিত্ব কখনো তাঁদের ভূমিকার মূল্যায়ন বা স্বীকৃতির জন্য কাজ করেননি। ইতিহাসের পাতায় স্থান না পেলেও এরা গভীর শ্রদ্ধার আসন পেয়েছেন জনগণের হৃদয়ে।

২০২৪ সালের জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের ক্ষেত্রে আমরা একই চিত্র অবলোকন করি। এ আন্দোলনের সামনের সারিতে অবস্থানকারী শিক্ষার্থীগণ অন্তর্বর্তী সরকার আমলে নতুনভাবে আলোকিত হয়েছেন। তাদের দুজনকে উপদেষ্টা করা হয়েছে। বাকিরাও সমাজে সম্মানিত হয়েছেন। এরা পরে দল গড়েছেন। হয়তো রাজনৈতিক ময়দানেও ক্রমান্বয়ে জায়গা করে নেবেন। তবে আন্দোলনকালে যারা এদের বিভিন্নভাবে সমর্থন দিয়েছিলেন, তারা হয়তো পর্দার অন্তরালেই থেকে যাবেন। দেশের অন্য অঞ্চলগুলোর মতো আমরা লক্ষ করেছি, চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের চূড়ান্ত অবস্থায় যখন ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও অন্য সরকারদলীয় অঙ্গ-সংগঠনগুলো পুলিশের সঙ্গে যৌথভাবে আন্দোলনকারীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তাদের নির্মমভাবে মারপিট করছিল, তেমন সময় আন্দোলনকারীদের সহায়তা করতে এগিয়ে এসেছিলেন সাধারণ জনতা। এখানে এমন একটি ঘটনার প্রসঙ্গ উল্লেখ করা হবে। ৪ আগস্ট, চট্টগ্রাম এনায়েতবাজার, লাভলেইন, কাজীর দেউড়ি, লালখান বাজারসহ শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা যখন নিউমার্কেট মোড়ে সমাবেশ করার জন্য জড়ো হচ্ছিলেন, পুলিশ তখন তাদের ওপর নির্মমভাবে আক্রমণ করে। কাঁদানে গ্যাস এবং গুলিবর্ষণ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে আহূত সমাবেশ পণ্ড করে দেয়। এমতাবস্থায় ছাত্রলীগসহ সরকারদলীয় অন্য সংগঠনগুলো আন্দোলনরত ছাত্রদের ওপর পাশবিকভাবে আক্রমণ চালালে ছাত্ররা বিপর্যস্ত হয়ে দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করতে থাকেন। এনায়েতবাজারে এমন ধাওয়া খাওয়া একদল আন্দোলনকারী ছাত্রদের দুই পাশ থেকে সশস্ত্র ছাত্রলীগ যুবলীগ ক্যাডাররা যখন ঘিরে ফেলে, তখন বিপন্ন অবস্থায় জীবন বাঁচাতে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন অলিগলিতে ঢুকে পড়েন। বিভিন্ন ঘরবাড়িতে ঢুকে আশ্রয় নিতে চেষ্টা করেন।

কিছু কিছু ক্ষেত্রে আন্দোলনকারীদের অনেককে গলির মধ্য থেকে ছাত্রলীগ ক্যাডাররা ধরে এনে নির্মমভাবে কুপিয়ে জখম করেন। এদের অত্যাচারে কেউ কেউ আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। আবার অনেকে সাধারণ মানুষের বাসাবাড়িতে ঢুকে জীবন বাঁচাতে আত্মগোপন করেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জাহিদুল ইসলাম শুভ তাদেরই একজন। আন্দোলন চলাকালে তিনি ১৬ জুলাই মুরাদপুর এলাকায় যুবলীগ ও ছাত্রলীগের রডের আঘাতে বাম হাতে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে আহত হন। আহত অবস্থায় প্রতিদিন তিনি আন্দোলন কর্মসূচিতে যোগ দিতে থাকেন। এভাবে ৪ আগস্ট তিনি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চট্টগ্রাম নিউমার্কেটের আন্দোলন ও সমাবেশে যোগ দেন। ওইদিন নিউমার্কেট সমাবেশ পণ্ড হওয়ার পর পুলিশ ও ছাত্র-যুবলীগের ধাওয়া খেয়ে আন্দোলনকারী কিছুসংখ্যক শিক্ষার্থী এনায়েতবাজারে ইসলামী ব্যাংক বহুতল ভবনে ঢুকে অবস্থান নিলে সেখানেও ছাত্রলীগ ক্যাডাররা চলে আসে। ফলে শিক্ষার্থীরা প্রাণভয়ে ওই বিল্ডিংয়ের উপরে উঠতে থাকেন। এমন জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্ঘাটিত চিত্রদুঃসময়ে একটি ফ্ল্যাটে এক মমতাময়ী মা তাদের কয়েকজনকে বাড়িতে আশ্রয় দিয়ে লুকিয়ে থাকার সুযোগ করে দেন। বাড়ির ছেলেগুলোও পরিচয় না জানা সত্ত্বেও তাদের প্রাণ বাঁচাতে সহায়তা করেন। বাড়ির দরদি বৌমা রান্না করে লুকিয়ে থাকা শিক্ষার্থীদের যত্নের সঙ্গে খাওয়ান। নামাজ ও বিশ্রামের ব্যবস্থা করেন। পরে পরিস্থিতি শান্ত হলে বেশ কয়েক ঘণ্টা পর সন্ধ্যার প্রাক্কালে বাড়ির ছোট ছেলে কাফি আশ্রয়ে থাকা জাহিদুল ইসলামকে এনায়েতবাজার থেকে নিজ পকেটের টাকা খরচ করে রিকশায় তার গন্তব্য ষোলশহর দুই নম্বর গেট মসজিদ গলির মুখে পৌঁছে দেন। ফলে আন্দোলনকারী এ ছাত্রের জীবন বেঁচে যায়।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সমাজবিজ্ঞান অনুষদের এ ছাত্র যখন আমাকে এ ঘটনার বর্ণনা দেন, তখন তিনি আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। তার চোখ অশ্রুসজল হয়ে ওঠে। তিনি বারবার বলছিলেন, স্যার, এ পরিবারটি যদি আমাকে লুকিয়ে থাকার সুযোগ করে না দিত তাহলে ছাত্রলীগের ক্যাডারদের হাতে আমাকে হয়তো জীবন দিতে হতো। স্যার, আমরা যারা ৬-৭ জন ওই বিল্ডিংয়ে এবং এর আশপাশে লুকিয়ে ছিলাম, তাদের মধ্য থেকে ফিরে যাওয়ার সময় একজন পুলিশের গুলিতে নিহত হন। আল্লাহর কাছে হাজার শুকরিয়া, আমাকে যে মা লুকিয়ে রেখেছিলেন তারই ছেলে ঝুঁকি নিয়ে আমাকে বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছিলেন। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, বাবাজি আপনি কি সেই বাসাটি চিনবেন? ছাত্র বলল, স্যার আমি চিনতে পারব। প্রমাণ হিসেবে তিনি ওই গৃহকর্ত্রীর ফোন নম্বর তার কাছে আছে বলে জানালেন এবং ওই বাসায় থাকাকালীন ওই পরিবারের সঙ্গে তোলা একটি ছবিও আমাকে মোবাইলে দেখালেন। এ ঘটনা জেনে আমি আবেগাপ্লুত হই। এমন ঘটনা জানার পর তো আর আমি শিক্ষক ও ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে বসে থাকতে পারি না। কারণ, জুলাই গণ আন্দোলনে সমগ্র পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিহতদের দুজন ছাত্রই আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। এদের তো আমরা বাঁচাতে পারিনি। কিন্তু আমাদের অন্য অনেক শিক্ষার্থীকে যারা বাঁচিয়েছেন তাদের প্রতি তো আমরা অশেষ কৃতজ্ঞ। সে জন্য এ ঘটনা জানার পর আমি ওই সাহসী মাকে আমাদের ছাত্র বাঁচানোর জন্য কৃতজ্ঞতা জানানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি।

আমি ছাত্রকে বলি, বাবা তুমি যে ছবিটি ওই পরিবারের সঙ্গে তুলেছিলে সে ছবিটি কি বড় করা সম্ভব? তিনি বললেন, হ্যাঁ স্যার সম্ভব, কিন্তু কেন? আমি বললাম, বাবা, আমি খরচ দিচ্ছি তুমি ওই ছবিটি বড় করে ভালো ফ্রেমে বাঁধাই করে নিয়ে আসবে। আমরা ওই ছবিটি এবং ফুল ও মিষ্টি নিয়ে ওই মাকে দেখতে যাব। তাকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সারপ্রাইজ গিফট হিসেবে ছবিটি দিলে উনি খুশি হবেন। ছাত্র আমার পরিকল্পনা শুনে খুশি হলেন এবং যথারীতি ছবিটি বড় করে চকবাজার থেকে ফ্রেমে বাঁধাই করে আনলেন। পরে আমরা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাদুঘরের পরিচালক এবং তার স্ত্রী-কন্যাসহ লাভলেইনের ওই বাসায় যাই। ওখানে গিয়ে বুঝলাম, তারা ওখানকার বনেদি পরিবার এবং স্থানীয় বাসিন্দা। সবাই তাদের চিনেন এবং ভক্তি-শ্রদ্ধা করেন। আমাদের পরিবারে সানন্দে গ্রহণ করা হলো। আমি ওই বাসায় আসরের নামাজ আদায় করলাম। কৃতজ্ঞতা জানানোর সময় বললাম, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের দুজন ছাত্র শহিদ হয়েছেন। ফরহাদ হোসেন আর হৃদয় তরুয়াকে আমরা আর কখনো ফিরে পাব না। ওই দুই কৃতী শিক্ষার্থীর মতো আমাদের আরও অনেক শিক্ষার্থী নিহত হতেন যদি ঘরে ঘরে আপনাদের মতো মা না থাকতেন। অনেক মা, বাবা, ভাই, বোন, আমাদের অনেক আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীর চরম বিপদের সময় নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাদের আশ্রয় দিয়ে বাঁচিয়েছেন। আমরা তাদের সবার কাছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জানাই। তারা কে কোথায় কীভাবে আমাদের শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন আমরা বলতে পারব না। আমরা তাদের অনেকেরই ঠিকানা জানি না। তাদের সবাইকে চিনিও না। তবে তাদের এ সমর্থন ও আত্মত্যাগ আমরা কোনোদিন ভুলব না। আমাদের ৩০ হাজার শিক্ষার্থীও তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। যেহেতু আপনাকে আমরা শনাক্ত করতে পেরেছি, সে কারণে আমি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে আপনাকে কৃতজ্ঞতা জানাতে এসেছি। আমরা আপনার জন্য কিছু ফুল আর স্মৃতির নিদর্শন হিসেবে আপনাকে দেওয়ার জন্য একটি ছবি নিয়ে এসেছি। দেশপ্রেমিক এ মা আমাদের হাত থেকে এমন অপ্রত্যাশিত নিজের ছবিসংবলিত উপহার পেয়ে খুশি হলেন। এভাবে তাঁকে কৃতজ্ঞতা জানাতে পেরে আমার এবং আমার সঙ্গে থাকা অন্যদেরও খুব ভালো লাগে। আমি নিশ্চিত, ওই ছবিটি ওই পরিবার জুলাই আন্দোলনে তাদের পরিবারের অপ্রকাশ্য অংশগ্রহণের প্রমাণস্বরূপ স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে সযত্নে দেয়ালে টানিয়ে রাখবেন। এর মধ্যে চট্টগ্রামের ঐতিহ্য অনুযায়ী আমাদের আপ্যায়নের জন্য অনেকরকম খাবারের আয়োজন করা হয়। অগত্যা আমাদের কিছু খেতে হয়। এরকম দেশের বিভিন্ন প্রান্তে হয়তো হাজারও পরিবার বা মা-বাবা যারা আমাদের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের জীবন বাঁচিয়েছেন বা তাদের সমর্থন দিয়েছেন তাদের হয়তো এভাবে আমরা শনাক্ত বা সম্মানিত করতে পারিনি। তবুও আমি আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের একজন অভিভাবক ও সমর্থনকারী হিসেবে এমন দেশপ্রেমিক ব্যক্তিত্বদের কাছে বিপদের দিনে আমাদের ছাত্র-যুবকদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য ধন্যবাদ ও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই।

লেখক : উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা