শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৯, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫

জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র

মুহাম্মদ ইয়াহ্‌ইয়া আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র

আন্দোলনে পর্দার অন্তরালে থেকে যারা সমর্থন দিয়ে আন্দোলনকারীদের প্রাণশক্তি জুুগিয়েছিলেন, এমন ব্যক্তিত্বগণ ইতিহাসের  পাতায় ঠাঁই পাননি...

 

বাংলাদেশে ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ছাত্র-জনতা এক হয়ে কর্তৃত্ববাদী ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের মাধ্যমে অভূতপূর্ব বিজয় অর্জন করে। এ আন্দোলনটি প্রথমে কোটা সংস্কার নিয়ে শুরু হয়ে পরবর্তীতে এক দফার আন্দোলনে রূপান্তরিত হয়। আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন এ দেশের অকুতোভয় ছাত্রসমাজ। ছাত্রসমাজই এ দেশে বিভিন্ন শাসনামলে জাতীয় সংকটকালে জনগণের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করেছেন। জনগণের অধিকার আদায়ে জীবন দিয়েছেন। ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠায়, শিক্ষার অধিকার আদায় এবং পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে জীবন দিয়ে দেশকে স্বাধীন করতে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রেখেছেন। মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে প্রতিটি আন্দোলনে সাধারণ জনগণের সমর্থন থাকায় সেসব আন্দোলন সফল হয়েছে। লক্ষণীয়, উল্লেখিত প্রতিটি আন্দোলনে সামনের সারিতে অবস্থানকারী ও আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী ছাত্র-জনতা রাজনৈতিক ইতিহাসের পাতায় তাদের জায়গা করে নিয়েছেন। তবে এসব আন্দোলনে পর্দার অন্তরালে থেকে যারা সমর্থন দিয়ে আন্দোলনকারীদের প্রাণশক্তি জুুগিয়েছিলেন, এমন ব্যক্তিত্বগণ ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই পাননি।

উল্লেখ্য, এসব মহান দেশপ্রেমিক ব্যক্তিত্ব কখনো তাঁদের ভূমিকার মূল্যায়ন বা স্বীকৃতির জন্য কাজ করেননি। ইতিহাসের পাতায় স্থান না পেলেও এরা গভীর শ্রদ্ধার আসন পেয়েছেন জনগণের হৃদয়ে।

২০২৪ সালের জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের ক্ষেত্রে আমরা একই চিত্র অবলোকন করি। এ আন্দোলনের সামনের সারিতে অবস্থানকারী শিক্ষার্থীগণ অন্তর্বর্তী সরকার আমলে নতুনভাবে আলোকিত হয়েছেন। তাদের দুজনকে উপদেষ্টা করা হয়েছে। বাকিরাও সমাজে সম্মানিত হয়েছেন। এরা পরে দল গড়েছেন। হয়তো রাজনৈতিক ময়দানেও ক্রমান্বয়ে জায়গা করে নেবেন। তবে আন্দোলনকালে যারা এদের বিভিন্নভাবে সমর্থন দিয়েছিলেন, তারা হয়তো পর্দার অন্তরালেই থেকে যাবেন। দেশের অন্য অঞ্চলগুলোর মতো আমরা লক্ষ করেছি, চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের চূড়ান্ত অবস্থায় যখন ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও অন্য সরকারদলীয় অঙ্গ-সংগঠনগুলো পুলিশের সঙ্গে যৌথভাবে আন্দোলনকারীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তাদের নির্মমভাবে মারপিট করছিল, তেমন সময় আন্দোলনকারীদের সহায়তা করতে এগিয়ে এসেছিলেন সাধারণ জনতা। এখানে এমন একটি ঘটনার প্রসঙ্গ উল্লেখ করা হবে। ৪ আগস্ট, চট্টগ্রাম এনায়েতবাজার, লাভলেইন, কাজীর দেউড়ি, লালখান বাজারসহ শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা যখন নিউমার্কেট মোড়ে সমাবেশ করার জন্য জড়ো হচ্ছিলেন, পুলিশ তখন তাদের ওপর নির্মমভাবে আক্রমণ করে। কাঁদানে গ্যাস এবং গুলিবর্ষণ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে আহূত সমাবেশ পণ্ড করে দেয়। এমতাবস্থায় ছাত্রলীগসহ সরকারদলীয় অন্য সংগঠনগুলো আন্দোলনরত ছাত্রদের ওপর পাশবিকভাবে আক্রমণ চালালে ছাত্ররা বিপর্যস্ত হয়ে দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করতে থাকেন। এনায়েতবাজারে এমন ধাওয়া খাওয়া একদল আন্দোলনকারী ছাত্রদের দুই পাশ থেকে সশস্ত্র ছাত্রলীগ যুবলীগ ক্যাডাররা যখন ঘিরে ফেলে, তখন বিপন্ন অবস্থায় জীবন বাঁচাতে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন অলিগলিতে ঢুকে পড়েন। বিভিন্ন ঘরবাড়িতে ঢুকে আশ্রয় নিতে চেষ্টা করেন।

কিছু কিছু ক্ষেত্রে আন্দোলনকারীদের অনেককে গলির মধ্য থেকে ছাত্রলীগ ক্যাডাররা ধরে এনে নির্মমভাবে কুপিয়ে জখম করেন। এদের অত্যাচারে কেউ কেউ আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। আবার অনেকে সাধারণ মানুষের বাসাবাড়িতে ঢুকে জীবন বাঁচাতে আত্মগোপন করেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জাহিদুল ইসলাম শুভ তাদেরই একজন। আন্দোলন চলাকালে তিনি ১৬ জুলাই মুরাদপুর এলাকায় যুবলীগ ও ছাত্রলীগের রডের আঘাতে বাম হাতে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে আহত হন। আহত অবস্থায় প্রতিদিন তিনি আন্দোলন কর্মসূচিতে যোগ দিতে থাকেন। এভাবে ৪ আগস্ট তিনি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চট্টগ্রাম নিউমার্কেটের আন্দোলন ও সমাবেশে যোগ দেন। ওইদিন নিউমার্কেট সমাবেশ পণ্ড হওয়ার পর পুলিশ ও ছাত্র-যুবলীগের ধাওয়া খেয়ে আন্দোলনকারী কিছুসংখ্যক শিক্ষার্থী এনায়েতবাজারে ইসলামী ব্যাংক বহুতল ভবনে ঢুকে অবস্থান নিলে সেখানেও ছাত্রলীগ ক্যাডাররা চলে আসে। ফলে শিক্ষার্থীরা প্রাণভয়ে ওই বিল্ডিংয়ের উপরে উঠতে থাকেন। এমন জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্ঘাটিত চিত্রদুঃসময়ে একটি ফ্ল্যাটে এক মমতাময়ী মা তাদের কয়েকজনকে বাড়িতে আশ্রয় দিয়ে লুকিয়ে থাকার সুযোগ করে দেন। বাড়ির ছেলেগুলোও পরিচয় না জানা সত্ত্বেও তাদের প্রাণ বাঁচাতে সহায়তা করেন। বাড়ির দরদি বৌমা রান্না করে লুকিয়ে থাকা শিক্ষার্থীদের যত্নের সঙ্গে খাওয়ান। নামাজ ও বিশ্রামের ব্যবস্থা করেন। পরে পরিস্থিতি শান্ত হলে বেশ কয়েক ঘণ্টা পর সন্ধ্যার প্রাক্কালে বাড়ির ছোট ছেলে কাফি আশ্রয়ে থাকা জাহিদুল ইসলামকে এনায়েতবাজার থেকে নিজ পকেটের টাকা খরচ করে রিকশায় তার গন্তব্য ষোলশহর দুই নম্বর গেট মসজিদ গলির মুখে পৌঁছে দেন। ফলে আন্দোলনকারী এ ছাত্রের জীবন বেঁচে যায়।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সমাজবিজ্ঞান অনুষদের এ ছাত্র যখন আমাকে এ ঘটনার বর্ণনা দেন, তখন তিনি আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। তার চোখ অশ্রুসজল হয়ে ওঠে। তিনি বারবার বলছিলেন, স্যার, এ পরিবারটি যদি আমাকে লুকিয়ে থাকার সুযোগ করে না দিত তাহলে ছাত্রলীগের ক্যাডারদের হাতে আমাকে হয়তো জীবন দিতে হতো। স্যার, আমরা যারা ৬-৭ জন ওই বিল্ডিংয়ে এবং এর আশপাশে লুকিয়ে ছিলাম, তাদের মধ্য থেকে ফিরে যাওয়ার সময় একজন পুলিশের গুলিতে নিহত হন। আল্লাহর কাছে হাজার শুকরিয়া, আমাকে যে মা লুকিয়ে রেখেছিলেন তারই ছেলে ঝুঁকি নিয়ে আমাকে বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছিলেন। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, বাবাজি আপনি কি সেই বাসাটি চিনবেন? ছাত্র বলল, স্যার আমি চিনতে পারব। প্রমাণ হিসেবে তিনি ওই গৃহকর্ত্রীর ফোন নম্বর তার কাছে আছে বলে জানালেন এবং ওই বাসায় থাকাকালীন ওই পরিবারের সঙ্গে তোলা একটি ছবিও আমাকে মোবাইলে দেখালেন। এ ঘটনা জেনে আমি আবেগাপ্লুত হই। এমন ঘটনা জানার পর তো আর আমি শিক্ষক ও ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে বসে থাকতে পারি না। কারণ, জুলাই গণ আন্দোলনে সমগ্র পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিহতদের দুজন ছাত্রই আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। এদের তো আমরা বাঁচাতে পারিনি। কিন্তু আমাদের অন্য অনেক শিক্ষার্থীকে যারা বাঁচিয়েছেন তাদের প্রতি তো আমরা অশেষ কৃতজ্ঞ। সে জন্য এ ঘটনা জানার পর আমি ওই সাহসী মাকে আমাদের ছাত্র বাঁচানোর জন্য কৃতজ্ঞতা জানানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি।

আমি ছাত্রকে বলি, বাবা তুমি যে ছবিটি ওই পরিবারের সঙ্গে তুলেছিলে সে ছবিটি কি বড় করা সম্ভব? তিনি বললেন, হ্যাঁ স্যার সম্ভব, কিন্তু কেন? আমি বললাম, বাবা, আমি খরচ দিচ্ছি তুমি ওই ছবিটি বড় করে ভালো ফ্রেমে বাঁধাই করে নিয়ে আসবে। আমরা ওই ছবিটি এবং ফুল ও মিষ্টি নিয়ে ওই মাকে দেখতে যাব। তাকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সারপ্রাইজ গিফট হিসেবে ছবিটি দিলে উনি খুশি হবেন। ছাত্র আমার পরিকল্পনা শুনে খুশি হলেন এবং যথারীতি ছবিটি বড় করে চকবাজার থেকে ফ্রেমে বাঁধাই করে আনলেন। পরে আমরা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাদুঘরের পরিচালক এবং তার স্ত্রী-কন্যাসহ লাভলেইনের ওই বাসায় যাই। ওখানে গিয়ে বুঝলাম, তারা ওখানকার বনেদি পরিবার এবং স্থানীয় বাসিন্দা। সবাই তাদের চিনেন এবং ভক্তি-শ্রদ্ধা করেন। আমাদের পরিবারে সানন্দে গ্রহণ করা হলো। আমি ওই বাসায় আসরের নামাজ আদায় করলাম। কৃতজ্ঞতা জানানোর সময় বললাম, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের দুজন ছাত্র শহিদ হয়েছেন। ফরহাদ হোসেন আর হৃদয় তরুয়াকে আমরা আর কখনো ফিরে পাব না। ওই দুই কৃতী শিক্ষার্থীর মতো আমাদের আরও অনেক শিক্ষার্থী নিহত হতেন যদি ঘরে ঘরে আপনাদের মতো মা না থাকতেন। অনেক মা, বাবা, ভাই, বোন, আমাদের অনেক আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীর চরম বিপদের সময় নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাদের আশ্রয় দিয়ে বাঁচিয়েছেন। আমরা তাদের সবার কাছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জানাই। তারা কে কোথায় কীভাবে আমাদের শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন আমরা বলতে পারব না। আমরা তাদের অনেকেরই ঠিকানা জানি না। তাদের সবাইকে চিনিও না। তবে তাদের এ সমর্থন ও আত্মত্যাগ আমরা কোনোদিন ভুলব না। আমাদের ৩০ হাজার শিক্ষার্থীও তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। যেহেতু আপনাকে আমরা শনাক্ত করতে পেরেছি, সে কারণে আমি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে আপনাকে কৃতজ্ঞতা জানাতে এসেছি। আমরা আপনার জন্য কিছু ফুল আর স্মৃতির নিদর্শন হিসেবে আপনাকে দেওয়ার জন্য একটি ছবি নিয়ে এসেছি। দেশপ্রেমিক এ মা আমাদের হাত থেকে এমন অপ্রত্যাশিত নিজের ছবিসংবলিত উপহার পেয়ে খুশি হলেন। এভাবে তাঁকে কৃতজ্ঞতা জানাতে পেরে আমার এবং আমার সঙ্গে থাকা অন্যদেরও খুব ভালো লাগে। আমি নিশ্চিত, ওই ছবিটি ওই পরিবার জুলাই আন্দোলনে তাদের পরিবারের অপ্রকাশ্য অংশগ্রহণের প্রমাণস্বরূপ স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে সযত্নে দেয়ালে টানিয়ে রাখবেন। এর মধ্যে চট্টগ্রামের ঐতিহ্য অনুযায়ী আমাদের আপ্যায়নের জন্য অনেকরকম খাবারের আয়োজন করা হয়। অগত্যা আমাদের কিছু খেতে হয়। এরকম দেশের বিভিন্ন প্রান্তে হয়তো হাজারও পরিবার বা মা-বাবা যারা আমাদের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের জীবন বাঁচিয়েছেন বা তাদের সমর্থন দিয়েছেন তাদের হয়তো এভাবে আমরা শনাক্ত বা সম্মানিত করতে পারিনি। তবুও আমি আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের একজন অভিভাবক ও সমর্থনকারী হিসেবে এমন দেশপ্রেমিক ব্যক্তিত্বদের কাছে বিপদের দিনে আমাদের ছাত্র-যুবকদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য ধন্যবাদ ও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই।

লেখক : উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
সর্বশেষ খবর
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

এই মাত্র | নগর জীবন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৪৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা