শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৯, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫

জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র

মুহাম্মদ ইয়াহ্‌ইয়া আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র

আন্দোলনে পর্দার অন্তরালে থেকে যারা সমর্থন দিয়ে আন্দোলনকারীদের প্রাণশক্তি জুুগিয়েছিলেন, এমন ব্যক্তিত্বগণ ইতিহাসের  পাতায় ঠাঁই পাননি...

 

বাংলাদেশে ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ছাত্র-জনতা এক হয়ে কর্তৃত্ববাদী ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের মাধ্যমে অভূতপূর্ব বিজয় অর্জন করে। এ আন্দোলনটি প্রথমে কোটা সংস্কার নিয়ে শুরু হয়ে পরবর্তীতে এক দফার আন্দোলনে রূপান্তরিত হয়। আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন এ দেশের অকুতোভয় ছাত্রসমাজ। ছাত্রসমাজই এ দেশে বিভিন্ন শাসনামলে জাতীয় সংকটকালে জনগণের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করেছেন। জনগণের অধিকার আদায়ে জীবন দিয়েছেন। ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠায়, শিক্ষার অধিকার আদায় এবং পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে জীবন দিয়ে দেশকে স্বাধীন করতে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রেখেছেন। মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে প্রতিটি আন্দোলনে সাধারণ জনগণের সমর্থন থাকায় সেসব আন্দোলন সফল হয়েছে। লক্ষণীয়, উল্লেখিত প্রতিটি আন্দোলনে সামনের সারিতে অবস্থানকারী ও আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী ছাত্র-জনতা রাজনৈতিক ইতিহাসের পাতায় তাদের জায়গা করে নিয়েছেন। তবে এসব আন্দোলনে পর্দার অন্তরালে থেকে যারা সমর্থন দিয়ে আন্দোলনকারীদের প্রাণশক্তি জুুগিয়েছিলেন, এমন ব্যক্তিত্বগণ ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই পাননি।

উল্লেখ্য, এসব মহান দেশপ্রেমিক ব্যক্তিত্ব কখনো তাঁদের ভূমিকার মূল্যায়ন বা স্বীকৃতির জন্য কাজ করেননি। ইতিহাসের পাতায় স্থান না পেলেও এরা গভীর শ্রদ্ধার আসন পেয়েছেন জনগণের হৃদয়ে।

২০২৪ সালের জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের ক্ষেত্রে আমরা একই চিত্র অবলোকন করি। এ আন্দোলনের সামনের সারিতে অবস্থানকারী শিক্ষার্থীগণ অন্তর্বর্তী সরকার আমলে নতুনভাবে আলোকিত হয়েছেন। তাদের দুজনকে উপদেষ্টা করা হয়েছে। বাকিরাও সমাজে সম্মানিত হয়েছেন। এরা পরে দল গড়েছেন। হয়তো রাজনৈতিক ময়দানেও ক্রমান্বয়ে জায়গা করে নেবেন। তবে আন্দোলনকালে যারা এদের বিভিন্নভাবে সমর্থন দিয়েছিলেন, তারা হয়তো পর্দার অন্তরালেই থেকে যাবেন। দেশের অন্য অঞ্চলগুলোর মতো আমরা লক্ষ করেছি, চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের চূড়ান্ত অবস্থায় যখন ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও অন্য সরকারদলীয় অঙ্গ-সংগঠনগুলো পুলিশের সঙ্গে যৌথভাবে আন্দোলনকারীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তাদের নির্মমভাবে মারপিট করছিল, তেমন সময় আন্দোলনকারীদের সহায়তা করতে এগিয়ে এসেছিলেন সাধারণ জনতা। এখানে এমন একটি ঘটনার প্রসঙ্গ উল্লেখ করা হবে। ৪ আগস্ট, চট্টগ্রাম এনায়েতবাজার, লাভলেইন, কাজীর দেউড়ি, লালখান বাজারসহ শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা যখন নিউমার্কেট মোড়ে সমাবেশ করার জন্য জড়ো হচ্ছিলেন, পুলিশ তখন তাদের ওপর নির্মমভাবে আক্রমণ করে। কাঁদানে গ্যাস এবং গুলিবর্ষণ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে আহূত সমাবেশ পণ্ড করে দেয়। এমতাবস্থায় ছাত্রলীগসহ সরকারদলীয় অন্য সংগঠনগুলো আন্দোলনরত ছাত্রদের ওপর পাশবিকভাবে আক্রমণ চালালে ছাত্ররা বিপর্যস্ত হয়ে দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করতে থাকেন। এনায়েতবাজারে এমন ধাওয়া খাওয়া একদল আন্দোলনকারী ছাত্রদের দুই পাশ থেকে সশস্ত্র ছাত্রলীগ যুবলীগ ক্যাডাররা যখন ঘিরে ফেলে, তখন বিপন্ন অবস্থায় জীবন বাঁচাতে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন অলিগলিতে ঢুকে পড়েন। বিভিন্ন ঘরবাড়িতে ঢুকে আশ্রয় নিতে চেষ্টা করেন।

কিছু কিছু ক্ষেত্রে আন্দোলনকারীদের অনেককে গলির মধ্য থেকে ছাত্রলীগ ক্যাডাররা ধরে এনে নির্মমভাবে কুপিয়ে জখম করেন। এদের অত্যাচারে কেউ কেউ আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। আবার অনেকে সাধারণ মানুষের বাসাবাড়িতে ঢুকে জীবন বাঁচাতে আত্মগোপন করেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জাহিদুল ইসলাম শুভ তাদেরই একজন। আন্দোলন চলাকালে তিনি ১৬ জুলাই মুরাদপুর এলাকায় যুবলীগ ও ছাত্রলীগের রডের আঘাতে বাম হাতে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে আহত হন। আহত অবস্থায় প্রতিদিন তিনি আন্দোলন কর্মসূচিতে যোগ দিতে থাকেন। এভাবে ৪ আগস্ট তিনি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চট্টগ্রাম নিউমার্কেটের আন্দোলন ও সমাবেশে যোগ দেন। ওইদিন নিউমার্কেট সমাবেশ পণ্ড হওয়ার পর পুলিশ ও ছাত্র-যুবলীগের ধাওয়া খেয়ে আন্দোলনকারী কিছুসংখ্যক শিক্ষার্থী এনায়েতবাজারে ইসলামী ব্যাংক বহুতল ভবনে ঢুকে অবস্থান নিলে সেখানেও ছাত্রলীগ ক্যাডাররা চলে আসে। ফলে শিক্ষার্থীরা প্রাণভয়ে ওই বিল্ডিংয়ের উপরে উঠতে থাকেন। এমন জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্ঘাটিত চিত্রদুঃসময়ে একটি ফ্ল্যাটে এক মমতাময়ী মা তাদের কয়েকজনকে বাড়িতে আশ্রয় দিয়ে লুকিয়ে থাকার সুযোগ করে দেন। বাড়ির ছেলেগুলোও পরিচয় না জানা সত্ত্বেও তাদের প্রাণ বাঁচাতে সহায়তা করেন। বাড়ির দরদি বৌমা রান্না করে লুকিয়ে থাকা শিক্ষার্থীদের যত্নের সঙ্গে খাওয়ান। নামাজ ও বিশ্রামের ব্যবস্থা করেন। পরে পরিস্থিতি শান্ত হলে বেশ কয়েক ঘণ্টা পর সন্ধ্যার প্রাক্কালে বাড়ির ছোট ছেলে কাফি আশ্রয়ে থাকা জাহিদুল ইসলামকে এনায়েতবাজার থেকে নিজ পকেটের টাকা খরচ করে রিকশায় তার গন্তব্য ষোলশহর দুই নম্বর গেট মসজিদ গলির মুখে পৌঁছে দেন। ফলে আন্দোলনকারী এ ছাত্রের জীবন বেঁচে যায়।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সমাজবিজ্ঞান অনুষদের এ ছাত্র যখন আমাকে এ ঘটনার বর্ণনা দেন, তখন তিনি আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। তার চোখ অশ্রুসজল হয়ে ওঠে। তিনি বারবার বলছিলেন, স্যার, এ পরিবারটি যদি আমাকে লুকিয়ে থাকার সুযোগ করে না দিত তাহলে ছাত্রলীগের ক্যাডারদের হাতে আমাকে হয়তো জীবন দিতে হতো। স্যার, আমরা যারা ৬-৭ জন ওই বিল্ডিংয়ে এবং এর আশপাশে লুকিয়ে ছিলাম, তাদের মধ্য থেকে ফিরে যাওয়ার সময় একজন পুলিশের গুলিতে নিহত হন। আল্লাহর কাছে হাজার শুকরিয়া, আমাকে যে মা লুকিয়ে রেখেছিলেন তারই ছেলে ঝুঁকি নিয়ে আমাকে বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছিলেন। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, বাবাজি আপনি কি সেই বাসাটি চিনবেন? ছাত্র বলল, স্যার আমি চিনতে পারব। প্রমাণ হিসেবে তিনি ওই গৃহকর্ত্রীর ফোন নম্বর তার কাছে আছে বলে জানালেন এবং ওই বাসায় থাকাকালীন ওই পরিবারের সঙ্গে তোলা একটি ছবিও আমাকে মোবাইলে দেখালেন। এ ঘটনা জেনে আমি আবেগাপ্লুত হই। এমন ঘটনা জানার পর তো আর আমি শিক্ষক ও ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে বসে থাকতে পারি না। কারণ, জুলাই গণ আন্দোলনে সমগ্র পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিহতদের দুজন ছাত্রই আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। এদের তো আমরা বাঁচাতে পারিনি। কিন্তু আমাদের অন্য অনেক শিক্ষার্থীকে যারা বাঁচিয়েছেন তাদের প্রতি তো আমরা অশেষ কৃতজ্ঞ। সে জন্য এ ঘটনা জানার পর আমি ওই সাহসী মাকে আমাদের ছাত্র বাঁচানোর জন্য কৃতজ্ঞতা জানানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি।

আমি ছাত্রকে বলি, বাবা তুমি যে ছবিটি ওই পরিবারের সঙ্গে তুলেছিলে সে ছবিটি কি বড় করা সম্ভব? তিনি বললেন, হ্যাঁ স্যার সম্ভব, কিন্তু কেন? আমি বললাম, বাবা, আমি খরচ দিচ্ছি তুমি ওই ছবিটি বড় করে ভালো ফ্রেমে বাঁধাই করে নিয়ে আসবে। আমরা ওই ছবিটি এবং ফুল ও মিষ্টি নিয়ে ওই মাকে দেখতে যাব। তাকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সারপ্রাইজ গিফট হিসেবে ছবিটি দিলে উনি খুশি হবেন। ছাত্র আমার পরিকল্পনা শুনে খুশি হলেন এবং যথারীতি ছবিটি বড় করে চকবাজার থেকে ফ্রেমে বাঁধাই করে আনলেন। পরে আমরা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাদুঘরের পরিচালক এবং তার স্ত্রী-কন্যাসহ লাভলেইনের ওই বাসায় যাই। ওখানে গিয়ে বুঝলাম, তারা ওখানকার বনেদি পরিবার এবং স্থানীয় বাসিন্দা। সবাই তাদের চিনেন এবং ভক্তি-শ্রদ্ধা করেন। আমাদের পরিবারে সানন্দে গ্রহণ করা হলো। আমি ওই বাসায় আসরের নামাজ আদায় করলাম। কৃতজ্ঞতা জানানোর সময় বললাম, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের দুজন ছাত্র শহিদ হয়েছেন। ফরহাদ হোসেন আর হৃদয় তরুয়াকে আমরা আর কখনো ফিরে পাব না। ওই দুই কৃতী শিক্ষার্থীর মতো আমাদের আরও অনেক শিক্ষার্থী নিহত হতেন যদি ঘরে ঘরে আপনাদের মতো মা না থাকতেন। অনেক মা, বাবা, ভাই, বোন, আমাদের অনেক আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীর চরম বিপদের সময় নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাদের আশ্রয় দিয়ে বাঁচিয়েছেন। আমরা তাদের সবার কাছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জানাই। তারা কে কোথায় কীভাবে আমাদের শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন আমরা বলতে পারব না। আমরা তাদের অনেকেরই ঠিকানা জানি না। তাদের সবাইকে চিনিও না। তবে তাদের এ সমর্থন ও আত্মত্যাগ আমরা কোনোদিন ভুলব না। আমাদের ৩০ হাজার শিক্ষার্থীও তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। যেহেতু আপনাকে আমরা শনাক্ত করতে পেরেছি, সে কারণে আমি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে আপনাকে কৃতজ্ঞতা জানাতে এসেছি। আমরা আপনার জন্য কিছু ফুল আর স্মৃতির নিদর্শন হিসেবে আপনাকে দেওয়ার জন্য একটি ছবি নিয়ে এসেছি। দেশপ্রেমিক এ মা আমাদের হাত থেকে এমন অপ্রত্যাশিত নিজের ছবিসংবলিত উপহার পেয়ে খুশি হলেন। এভাবে তাঁকে কৃতজ্ঞতা জানাতে পেরে আমার এবং আমার সঙ্গে থাকা অন্যদেরও খুব ভালো লাগে। আমি নিশ্চিত, ওই ছবিটি ওই পরিবার জুলাই আন্দোলনে তাদের পরিবারের অপ্রকাশ্য অংশগ্রহণের প্রমাণস্বরূপ স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে সযত্নে দেয়ালে টানিয়ে রাখবেন। এর মধ্যে চট্টগ্রামের ঐতিহ্য অনুযায়ী আমাদের আপ্যায়নের জন্য অনেকরকম খাবারের আয়োজন করা হয়। অগত্যা আমাদের কিছু খেতে হয়। এরকম দেশের বিভিন্ন প্রান্তে হয়তো হাজারও পরিবার বা মা-বাবা যারা আমাদের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের জীবন বাঁচিয়েছেন বা তাদের সমর্থন দিয়েছেন তাদের হয়তো এভাবে আমরা শনাক্ত বা সম্মানিত করতে পারিনি। তবুও আমি আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের একজন অভিভাবক ও সমর্থনকারী হিসেবে এমন দেশপ্রেমিক ব্যক্তিত্বদের কাছে বিপদের দিনে আমাদের ছাত্র-যুবকদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য ধন্যবাদ ও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই।

লেখক : উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
সর্বশেষ খবর
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার
তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের
ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর