শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৯, রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫

জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র

মুহাম্মদ ইয়াহ্‌ইয়া আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র

আন্দোলনে পর্দার অন্তরালে থেকে যারা সমর্থন দিয়ে আন্দোলনকারীদের প্রাণশক্তি জুুগিয়েছিলেন, এমন ব্যক্তিত্বগণ ইতিহাসের  পাতায় ঠাঁই পাননি...

 

বাংলাদেশে ২০২৪ সালের জুলাই মাসে ছাত্র-জনতা এক হয়ে কর্তৃত্ববাদী ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের মাধ্যমে অভূতপূর্ব বিজয় অর্জন করে। এ আন্দোলনটি প্রথমে কোটা সংস্কার নিয়ে শুরু হয়ে পরবর্তীতে এক দফার আন্দোলনে রূপান্তরিত হয়। আন্দোলনের নেতৃত্বে ছিলেন এ দেশের অকুতোভয় ছাত্রসমাজ। ছাত্রসমাজই এ দেশে বিভিন্ন শাসনামলে জাতীয় সংকটকালে জনগণের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করেছেন। জনগণের অধিকার আদায়ে জীবন দিয়েছেন। ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠায়, শিক্ষার অধিকার আদায় এবং পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধে জীবন দিয়ে দেশকে স্বাধীন করতে গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রেখেছেন। মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে প্রতিটি আন্দোলনে সাধারণ জনগণের সমর্থন থাকায় সেসব আন্দোলন সফল হয়েছে। লক্ষণীয়, উল্লেখিত প্রতিটি আন্দোলনে সামনের সারিতে অবস্থানকারী ও আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী ছাত্র-জনতা রাজনৈতিক ইতিহাসের পাতায় তাদের জায়গা করে নিয়েছেন। তবে এসব আন্দোলনে পর্দার অন্তরালে থেকে যারা সমর্থন দিয়ে আন্দোলনকারীদের প্রাণশক্তি জুুগিয়েছিলেন, এমন ব্যক্তিত্বগণ ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই পাননি।

উল্লেখ্য, এসব মহান দেশপ্রেমিক ব্যক্তিত্ব কখনো তাঁদের ভূমিকার মূল্যায়ন বা স্বীকৃতির জন্য কাজ করেননি। ইতিহাসের পাতায় স্থান না পেলেও এরা গভীর শ্রদ্ধার আসন পেয়েছেন জনগণের হৃদয়ে।

২০২৪ সালের জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের ক্ষেত্রে আমরা একই চিত্র অবলোকন করি। এ আন্দোলনের সামনের সারিতে অবস্থানকারী শিক্ষার্থীগণ অন্তর্বর্তী সরকার আমলে নতুনভাবে আলোকিত হয়েছেন। তাদের দুজনকে উপদেষ্টা করা হয়েছে। বাকিরাও সমাজে সম্মানিত হয়েছেন। এরা পরে দল গড়েছেন। হয়তো রাজনৈতিক ময়দানেও ক্রমান্বয়ে জায়গা করে নেবেন। তবে আন্দোলনকালে যারা এদের বিভিন্নভাবে সমর্থন দিয়েছিলেন, তারা হয়তো পর্দার অন্তরালেই থেকে যাবেন। দেশের অন্য অঞ্চলগুলোর মতো আমরা লক্ষ করেছি, চট্টগ্রামে জুলাই আন্দোলনের চূড়ান্ত অবস্থায় যখন ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও অন্য সরকারদলীয় অঙ্গ-সংগঠনগুলো পুলিশের সঙ্গে যৌথভাবে আন্দোলনকারীদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তাদের নির্মমভাবে মারপিট করছিল, তেমন সময় আন্দোলনকারীদের সহায়তা করতে এগিয়ে এসেছিলেন সাধারণ জনতা। এখানে এমন একটি ঘটনার প্রসঙ্গ উল্লেখ করা হবে। ৪ আগস্ট, চট্টগ্রাম এনায়েতবাজার, লাভলেইন, কাজীর দেউড়ি, লালখান বাজারসহ শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা যখন নিউমার্কেট মোড়ে সমাবেশ করার জন্য জড়ো হচ্ছিলেন, পুলিশ তখন তাদের ওপর নির্মমভাবে আক্রমণ করে। কাঁদানে গ্যাস এবং গুলিবর্ষণ করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে আহূত সমাবেশ পণ্ড করে দেয়। এমতাবস্থায় ছাত্রলীগসহ সরকারদলীয় অন্য সংগঠনগুলো আন্দোলনরত ছাত্রদের ওপর পাশবিকভাবে আক্রমণ চালালে ছাত্ররা বিপর্যস্ত হয়ে দিগ্বিদিক ছোটাছুটি করতে থাকেন। এনায়েতবাজারে এমন ধাওয়া খাওয়া একদল আন্দোলনকারী ছাত্রদের দুই পাশ থেকে সশস্ত্র ছাত্রলীগ যুবলীগ ক্যাডাররা যখন ঘিরে ফেলে, তখন বিপন্ন অবস্থায় জীবন বাঁচাতে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন অলিগলিতে ঢুকে পড়েন। বিভিন্ন ঘরবাড়িতে ঢুকে আশ্রয় নিতে চেষ্টা করেন।

কিছু কিছু ক্ষেত্রে আন্দোলনকারীদের অনেককে গলির মধ্য থেকে ছাত্রলীগ ক্যাডাররা ধরে এনে নির্মমভাবে কুপিয়ে জখম করেন। এদের অত্যাচারে কেউ কেউ আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। আবার অনেকে সাধারণ মানুষের বাসাবাড়িতে ঢুকে জীবন বাঁচাতে আত্মগোপন করেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জাহিদুল ইসলাম শুভ তাদেরই একজন। আন্দোলন চলাকালে তিনি ১৬ জুলাই মুরাদপুর এলাকায় যুবলীগ ও ছাত্রলীগের রডের আঘাতে বাম হাতে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে আহত হন। আহত অবস্থায় প্রতিদিন তিনি আন্দোলন কর্মসূচিতে যোগ দিতে থাকেন। এভাবে ৪ আগস্ট তিনি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চট্টগ্রাম নিউমার্কেটের আন্দোলন ও সমাবেশে যোগ দেন। ওইদিন নিউমার্কেট সমাবেশ পণ্ড হওয়ার পর পুলিশ ও ছাত্র-যুবলীগের ধাওয়া খেয়ে আন্দোলনকারী কিছুসংখ্যক শিক্ষার্থী এনায়েতবাজারে ইসলামী ব্যাংক বহুতল ভবনে ঢুকে অবস্থান নিলে সেখানেও ছাত্রলীগ ক্যাডাররা চলে আসে। ফলে শিক্ষার্থীরা প্রাণভয়ে ওই বিল্ডিংয়ের উপরে উঠতে থাকেন। এমন জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্ঘাটিত চিত্রদুঃসময়ে একটি ফ্ল্যাটে এক মমতাময়ী মা তাদের কয়েকজনকে বাড়িতে আশ্রয় দিয়ে লুকিয়ে থাকার সুযোগ করে দেন। বাড়ির ছেলেগুলোও পরিচয় না জানা সত্ত্বেও তাদের প্রাণ বাঁচাতে সহায়তা করেন। বাড়ির দরদি বৌমা রান্না করে লুকিয়ে থাকা শিক্ষার্থীদের যত্নের সঙ্গে খাওয়ান। নামাজ ও বিশ্রামের ব্যবস্থা করেন। পরে পরিস্থিতি শান্ত হলে বেশ কয়েক ঘণ্টা পর সন্ধ্যার প্রাক্কালে বাড়ির ছোট ছেলে কাফি আশ্রয়ে থাকা জাহিদুল ইসলামকে এনায়েতবাজার থেকে নিজ পকেটের টাকা খরচ করে রিকশায় তার গন্তব্য ষোলশহর দুই নম্বর গেট মসজিদ গলির মুখে পৌঁছে দেন। ফলে আন্দোলনকারী এ ছাত্রের জীবন বেঁচে যায়।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সমাজবিজ্ঞান অনুষদের এ ছাত্র যখন আমাকে এ ঘটনার বর্ণনা দেন, তখন তিনি আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। তার চোখ অশ্রুসজল হয়ে ওঠে। তিনি বারবার বলছিলেন, স্যার, এ পরিবারটি যদি আমাকে লুকিয়ে থাকার সুযোগ করে না দিত তাহলে ছাত্রলীগের ক্যাডারদের হাতে আমাকে হয়তো জীবন দিতে হতো। স্যার, আমরা যারা ৬-৭ জন ওই বিল্ডিংয়ে এবং এর আশপাশে লুকিয়ে ছিলাম, তাদের মধ্য থেকে ফিরে যাওয়ার সময় একজন পুলিশের গুলিতে নিহত হন। আল্লাহর কাছে হাজার শুকরিয়া, আমাকে যে মা লুকিয়ে রেখেছিলেন তারই ছেলে ঝুঁকি নিয়ে আমাকে বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছিলেন। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, বাবাজি আপনি কি সেই বাসাটি চিনবেন? ছাত্র বলল, স্যার আমি চিনতে পারব। প্রমাণ হিসেবে তিনি ওই গৃহকর্ত্রীর ফোন নম্বর তার কাছে আছে বলে জানালেন এবং ওই বাসায় থাকাকালীন ওই পরিবারের সঙ্গে তোলা একটি ছবিও আমাকে মোবাইলে দেখালেন। এ ঘটনা জেনে আমি আবেগাপ্লুত হই। এমন ঘটনা জানার পর তো আর আমি শিক্ষক ও ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে বসে থাকতে পারি না। কারণ, জুলাই গণ আন্দোলনে সমগ্র পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিহতদের দুজন ছাত্রই আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। এদের তো আমরা বাঁচাতে পারিনি। কিন্তু আমাদের অন্য অনেক শিক্ষার্থীকে যারা বাঁচিয়েছেন তাদের প্রতি তো আমরা অশেষ কৃতজ্ঞ। সে জন্য এ ঘটনা জানার পর আমি ওই সাহসী মাকে আমাদের ছাত্র বাঁচানোর জন্য কৃতজ্ঞতা জানানোর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করি।

আমি ছাত্রকে বলি, বাবা তুমি যে ছবিটি ওই পরিবারের সঙ্গে তুলেছিলে সে ছবিটি কি বড় করা সম্ভব? তিনি বললেন, হ্যাঁ স্যার সম্ভব, কিন্তু কেন? আমি বললাম, বাবা, আমি খরচ দিচ্ছি তুমি ওই ছবিটি বড় করে ভালো ফ্রেমে বাঁধাই করে নিয়ে আসবে। আমরা ওই ছবিটি এবং ফুল ও মিষ্টি নিয়ে ওই মাকে দেখতে যাব। তাকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সারপ্রাইজ গিফট হিসেবে ছবিটি দিলে উনি খুশি হবেন। ছাত্র আমার পরিকল্পনা শুনে খুশি হলেন এবং যথারীতি ছবিটি বড় করে চকবাজার থেকে ফ্রেমে বাঁধাই করে আনলেন। পরে আমরা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাদুঘরের পরিচালক এবং তার স্ত্রী-কন্যাসহ লাভলেইনের ওই বাসায় যাই। ওখানে গিয়ে বুঝলাম, তারা ওখানকার বনেদি পরিবার এবং স্থানীয় বাসিন্দা। সবাই তাদের চিনেন এবং ভক্তি-শ্রদ্ধা করেন। আমাদের পরিবারে সানন্দে গ্রহণ করা হলো। আমি ওই বাসায় আসরের নামাজ আদায় করলাম। কৃতজ্ঞতা জানানোর সময় বললাম, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের দুজন ছাত্র শহিদ হয়েছেন। ফরহাদ হোসেন আর হৃদয় তরুয়াকে আমরা আর কখনো ফিরে পাব না। ওই দুই কৃতী শিক্ষার্থীর মতো আমাদের আরও অনেক শিক্ষার্থী নিহত হতেন যদি ঘরে ঘরে আপনাদের মতো মা না থাকতেন। অনেক মা, বাবা, ভাই, বোন, আমাদের অনেক আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীর চরম বিপদের সময় নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তাদের আশ্রয় দিয়ে বাঁচিয়েছেন। আমরা তাদের সবার কাছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জানাই। তারা কে কোথায় কীভাবে আমাদের শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন আমরা বলতে পারব না। আমরা তাদের অনেকেরই ঠিকানা জানি না। তাদের সবাইকে চিনিও না। তবে তাদের এ সমর্থন ও আত্মত্যাগ আমরা কোনোদিন ভুলব না। আমাদের ৩০ হাজার শিক্ষার্থীও তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। যেহেতু আপনাকে আমরা শনাক্ত করতে পেরেছি, সে কারণে আমি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে আপনাকে কৃতজ্ঞতা জানাতে এসেছি। আমরা আপনার জন্য কিছু ফুল আর স্মৃতির নিদর্শন হিসেবে আপনাকে দেওয়ার জন্য একটি ছবি নিয়ে এসেছি। দেশপ্রেমিক এ মা আমাদের হাত থেকে এমন অপ্রত্যাশিত নিজের ছবিসংবলিত উপহার পেয়ে খুশি হলেন। এভাবে তাঁকে কৃতজ্ঞতা জানাতে পেরে আমার এবং আমার সঙ্গে থাকা অন্যদেরও খুব ভালো লাগে। আমি নিশ্চিত, ওই ছবিটি ওই পরিবার জুলাই আন্দোলনে তাদের পরিবারের অপ্রকাশ্য অংশগ্রহণের প্রমাণস্বরূপ স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে সযত্নে দেয়ালে টানিয়ে রাখবেন। এর মধ্যে চট্টগ্রামের ঐতিহ্য অনুযায়ী আমাদের আপ্যায়নের জন্য অনেকরকম খাবারের আয়োজন করা হয়। অগত্যা আমাদের কিছু খেতে হয়। এরকম দেশের বিভিন্ন প্রান্তে হয়তো হাজারও পরিবার বা মা-বাবা যারা আমাদের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের জীবন বাঁচিয়েছেন বা তাদের সমর্থন দিয়েছেন তাদের হয়তো এভাবে আমরা শনাক্ত বা সম্মানিত করতে পারিনি। তবুও আমি আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের একজন অভিভাবক ও সমর্থনকারী হিসেবে এমন দেশপ্রেমিক ব্যক্তিত্বদের কাছে বিপদের দিনে আমাদের ছাত্র-যুবকদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য ধন্যবাদ ও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাই।

লেখক : উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
মানব জাতির টিকে থাকার ইশতেহার
আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
সর্বশেষ খবর
নরসিংদীতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবক নিহত
নরসিংদীতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবক নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে গাঁজাসহ গ্রেফতার দুই
মুন্সিগঞ্জে গাঁজাসহ গ্রেফতার দুই

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হাতে অতি গোপনীয়-এআই সক্ষমতাসম্পন্ন অস্ত্র!
ইরানের হাতে অতি গোপনীয়-এআই সক্ষমতাসম্পন্ন অস্ত্র!

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলের ২১ দিনে এলো ১৯৬ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
এপ্রিলের ২১ দিনে এলো ১৯৬ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

১৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

উইকেট পরিবর্তন না হলে মানও বাড়বে না : মুমিনুল
উইকেট পরিবর্তন না হলে মানও বাড়বে না : মুমিনুল

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে’
‘মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্রবন্দর আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে’

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিংড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
সিংড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে বন্দুক হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত
কাশ্মীরে বন্দুক হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ড শেষে আরসা প্রধান আতাউল্লাহসহ ৫ সহযোগী কারাগারে
রিমান্ড শেষে আরসা প্রধান আতাউল্লাহসহ ৫ সহযোগী কারাগারে

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানুষের ভোটের অধিকার বঞ্চিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : রুমিন ফারহানা
মানুষের ভোটের অধিকার বঞ্চিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : রুমিন ফারহানা

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে টানা রেকর্ড
দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে টানা রেকর্ড

৪৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গুম-খুনের বিচার এই সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার : আইন উপদেষ্টা
গুম-খুনের বিচার এই সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার : আইন উপদেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গুলশানে দুই শতাধিক অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
গুলশানে দুই শতাধিক অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

পারভেজ হত্যাকাণ্ডে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার
পারভেজ হত্যাকাণ্ডে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ৩ দিনের রিমান্ডে
মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ৩ দিনের রিমান্ডে

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'নির্বাচন ব্যবস্থার উপর জনআস্থা ফিরিয়ে আনাই এখন নির্বাচন কমিশনের বড় চ্যালেঞ্জ'
'নির্বাচন ব্যবস্থার উপর জনআস্থা ফিরিয়ে আনাই এখন নির্বাচন কমিশনের বড় চ্যালেঞ্জ'

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

৮০ কেজি গাঁজা ফেলে পালিয়ে গেল কারবারি
৮০ কেজি গাঁজা ফেলে পালিয়ে গেল কারবারি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন
নাটোরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় ৮০ কেজি গাঁজা উদ্ধার
কসবায় ৮০ কেজি গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে পুকুরে বিষ দিয়ে ১৬ লাখ টাকার মাছ নিধন
রাজবাড়ীতে পুকুরে বিষ দিয়ে ১৬ লাখ টাকার মাছ নিধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কোনোভাবেই সিভিল ড্রেসে কাউকে গ্রেফতার করা যাবে না’
‘কোনোভাবেই সিভিল ড্রেসে কাউকে গ্রেফতার করা যাবে না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ার প্রায় দেড় কেজি স্বর্ণসহ আটক ১
কুষ্টিয়ার প্রায় দেড় কেজি স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ১৬ মণ জাটকা জব্দ, জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
বরিশালে ১৬ মণ জাটকা জব্দ, জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছু শামসুর সহযোগীকে পুলিশ দিল ছাত্র-জনতা
বিচ্ছু শামসুর সহযোগীকে পুলিশ দিল ছাত্র-জনতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে পাহাড়-টিলা রক্ষায় প্রশাসনিক ব্যর্থতার প্রতিবাদে মানববন্ধন
সিলেটে পাহাড়-টিলা রক্ষায় প্রশাসনিক ব্যর্থতার প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আলোকস্বল্পতায় স্থগিত ফেডারেশন কাপের ফাইনাল
আলোকস্বল্পতায় স্থগিত ফেডারেশন কাপের ফাইনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনকে ‘বি’ গ্রেডে পুনর্বহালের দাবিতে মানববন্ধন
আশুগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনকে ‘বি’ গ্রেডে পুনর্বহালের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিড়ালসহ বিপন্ন বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে সচেতনতামূলক বিশেষ ভ্যান চালু
বিড়ালসহ বিপন্ন বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে সচেতনতামূলক বিশেষ ভ্যান চালু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে জুয়েলারি দোকানে চুরি, প্রতিবাদে সব দোকান বন্ধ
পঞ্চগড়ে জুয়েলারি দোকানে চুরি, প্রতিবাদে সব দোকান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষার পাশাপাশি সংস্কৃতি ও খেলাধুলা বাধ্যতামূলক করা দরকার: তারেক রহমান
প্রাথমিক শিক্ষার পাশাপাশি সংস্কৃতি ও খেলাধুলা বাধ্যতামূলক করা দরকার: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশি নই বলা টিউলিপ বাংলাদেশের এনআইডি-পাসপোর্টধারী
বাংলাদেশি নই বলা টিউলিপ বাংলাদেশের এনআইডি-পাসপোর্টধারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক জামায়াতপন্থী ব্যবসায়ী গাড়িটি দিয়েছেন: হান্নান মাসউদ
এক জামায়াতপন্থী ব্যবসায়ী গাড়িটি দিয়েছেন: হান্নান মাসউদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি থেকে গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে সাময়িক অব্যাহতি
এনসিপি থেকে গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে সাময়িক অব্যাহতি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমে মেয়েকে, পরে ছেলের গলা কাটেন মা
প্রথমে মেয়েকে, পরে ছেলের গলা কাটেন মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পলকের ‘হারানো সোয়েটার’ পাওয়া গেছে
পলকের ‘হারানো সোয়েটার’ পাওয়া গেছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে দুঃখ প্রকাশ করলেন ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি
যে কারণে দুঃখ প্রকাশ করলেন ঢাবি ছাত্রদল সভাপতি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধ বন্ধে প্রথমবারের মতো সরাসরি আলোচনায় আগ্রহ পুতিনের
যুদ্ধ বন্ধে প্রথমবারের মতো সরাসরি আলোচনায় আগ্রহ পুতিনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ সেনাসদস্য নেবে কাতার: প্রেস সচিব
বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ সেনাসদস্য নেবে কাতার: প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের গেজেট প্রকাশ নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চেয়ে ইসির চিঠি
ইশরাকের গেজেট প্রকাশ নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চেয়ে ইসির চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কদর বাড়ছে বাংলাদেশি উদ্যোক্তার গরুর খামারের
মালয়েশিয়ায় কদর বাড়ছে বাংলাদেশি উদ্যোক্তার গরুর খামারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কুমিল্লায় জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে গিয়ে শিক্ষার্থী নিখোঁজ
কুমিল্লায় জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে গিয়ে শিক্ষার্থী নিখোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
পাকিস্তানে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দোহায় পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন যুবক
স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন যুবক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি পেছাল
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি পেছাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত প্রাঙ্গণে কামরুল-দীপু মনি-পলকদের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত প্রাঙ্গণে কামরুল-দীপু মনি-পলকদের ওপর ডিম নিক্ষেপ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারভেজ হত্যাকাণ্ড: সেই দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার
পারভেজ হত্যাকাণ্ড: সেই দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসার জন্য ৫০ হাজার রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা, ৬ মাসের জেল
সৌদিতে মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসার জন্য ৫০ হাজার রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা, ৬ মাসের জেল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে গুলি চালানো যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে গুলি চালানো যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ে করলে বা বাচ্চা হলেই মিলবে ৬ লাখ টাকা!
যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ে করলে বা বাচ্চা হলেই মিলবে ৬ লাখ টাকা!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকে দেয়া ডিগ্রি বাতিলের বিষয়টি পর্যালোচনা করছে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়
হাসিনাকে দেয়া ডিগ্রি বাতিলের বিষয়টি পর্যালোচনা করছে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের আগে উড়োজাহাজে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণ রক্ষা পেল ২৯৪ যাত্রী
উড্ডয়নের আগে উড়োজাহাজে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণ রক্ষা পেল ২৯৪ যাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে ৬২ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ দিবে কোরিয়া
বাংলাদেশকে ৬২ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ দিবে কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাস্টবিন থেকে উদ্ধার শিশু পেল মায়ের কোল
ডাস্টবিন থেকে উদ্ধার শিশু পেল মায়ের কোল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারি
বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে মধু খাওয়ার উপকারিতা
সকালে মধু খাওয়ার উপকারিতা

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কাতার আমিরের মায়ের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
কাতার আমিরের মায়ের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের ‘ক্লিন এনার্জি’ হাইড্রোজেন বোমা কতটা বিধ্বংসী?
চীনের ‘ক্লিন এনার্জি’ হাইড্রোজেন বোমা কতটা বিধ্বংসী?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের গাজাবাসীকে সমর্থন, যা বললেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি
ফের গাজাবাসীকে সমর্থন, যা বললেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কার রাষ্ট্রের বিষয়, তাই তাড়াহুড়া নয় : সালাহউদ্দিন
সংস্কার রাষ্ট্রের বিষয়, তাই তাড়াহুড়া নয় : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
খামারবাড়িতে তুলকালাম, নিয়ন্ত্রণে যৌথ বাহিনী
খামারবাড়িতে তুলকালাম, নিয়ন্ত্রণে যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বহু পক্ষের এক টার্গেট!
বহু পক্ষের এক টার্গেট!

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের তাণ্ডব
ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

পক্ষ ভারী করছে দলগুলো
পক্ষ ভারী করছে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপহৃত উদ্ধারে গিয়ে সন্ধান ইউপিডিএফের আস্তানার
অপহৃত উদ্ধারে গিয়ে সন্ধান ইউপিডিএফের আস্তানার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন চায় বাহারি নামের নানান রাজনৈতিক দল
নিবন্ধন চায় বাহারি নামের নানান রাজনৈতিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বেড়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকে
বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বেড়েছে বাণিজ্যিক ব্যাংকে

শিল্প বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক বৃদ্ধিতে খুলতে পারে রপ্তানির নতুন দুয়ার

শিল্প বাণিজ্য

বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি
বিমা কোম্পানিগুলোর পাওনা ৩ হাজার ৪২ কোটি

শিল্প বাণিজ্য

শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার

সম্পাদকীয়

আমদানি করতে হয় ওষুধের ৮০ শতাংশ উপাদান
আমদানি করতে হয় ওষুধের ৮০ শতাংশ উপাদান

নগর জীবন

কিংস-আবাহনীর শিরোপার লড়াই
কিংস-আবাহনীর শিরোপার লড়াই

মাঠে ময়দানে

গাছ কেটে ফের ভবন নির্মাণের তোড়জোড়
গাছ কেটে ফের ভবন নির্মাণের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি চুক্তি : ট্রাম্প
শিগগিরই রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধবিরতি চুক্তি : ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

নকশা না মেনে করা ৩৩৮২ ভবন ভাঙা হবে
নকশা না মেনে করা ৩৩৮২ ভবন ভাঙা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালত পৃথক করতে সুপ্রিম কোর্টের চিঠি
আদালত পৃথক করতে সুপ্রিম কোর্টের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেলে যাওয়া টাকা ও অলংকারের ব্যাগ উদ্ধার
ফেলে যাওয়া টাকা ও অলংকারের ব্যাগ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে হাত পা বেঁধে দুর্ধর্ষ ডাকাতি
বাসায় ঢুকে হাত পা বেঁধে দুর্ধর্ষ ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

র‌্যাবের ওপর হামলা, গুলিতে নিহত ১
র‌্যাবের ওপর হামলা, গুলিতে নিহত ১

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইফ সাপোর্টে ব্যারিস্টার রাজ্জাক
লাইফ সাপোর্টে ব্যারিস্টার রাজ্জাক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদের রাত পর্যন্ত ব্যস্ত থাকব দম ফেলার ফুরসত নেই
ঈদের রাত পর্যন্ত ব্যস্ত থাকব দম ফেলার ফুরসত নেই

শোবিজ

খামারবাড়ির অস্থিরতার প্রভাব কৃষিতে
খামারবাড়ির অস্থিরতার প্রভাব কৃষিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার রক্ষার আন্দোলন
সরকার রক্ষার আন্দোলন

সম্পাদকীয়

এনআইডি স্থগিত হাসিনাসহ ১০ জনের
এনআইডি স্থগিত হাসিনাসহ ১০ জনের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুরে দাঁড়িয়েছে নাজমুল বাহিনী
ঘুরে দাঁড়িয়েছে নাজমুল বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবিতদের আকুতি দেশে ফিরিয়ে নিন
জীবিতদের আকুতি দেশে ফিরিয়ে নিন

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৩ বছরে রাষ্ট্রপতির ক্ষমাপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ কেন নয়
৩৩ বছরে রাষ্ট্রপতির ক্ষমাপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ কেন নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পোপ ফ্রান্সিস মারা গেছেন
পোপ ফ্রান্সিস মারা গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে গণপরিষদ নির্বাচন দ্বিমত বহুত্ববাদ প্রস্তাবে
আগে গণপরিষদ নির্বাচন দ্বিমত বহুত্ববাদ প্রস্তাবে

প্রথম পৃষ্ঠা