শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৭, সোমবার, ০৪ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

ওয়ার্ল্ড ইজ ওয়ান নিউজের প্রতিবেদন

বিশ্বকে যেভাবে পাল্টে দিতে পারে মুদ্রাস্ফীতি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বকে যেভাবে পাল্টে দিতে পারে মুদ্রাস্ফীতি

আসুন, একটি গল্প জেনে নিই। বর্তমান ইউরোপের অন্যতম শক্তিশালী অর্থনীতির দেশ জার্মানি। দেশটি এখন ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্যতম কর্তাও বটে।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর নড়বড়ে হয়ে পড়ে জার্মানির অর্থনীতি। সেই বিশ্বযুদ্ধের পরপরই যুদ্ধের মিত্রশক্তি ও তৎসংশ্লিষ্ট শক্তিসমূহ জার্মানির উপর চাপিয়ে দেয় ভার্সাই চুক্তি।

এই চুক্তির কারণে তাদেরকে দিতে হয় চরম খেসারত। জার্মানিকে পরিশোধ করতে হয় ১৩২ বিলিয়ন গোল্ড মার্ক সমমূল্যের ক্ষতিপূরণ। এই বিশাল অর্থের বোঝা জার্মানির অথনীতির চাকাকে রুদ্ধ করে, বেড়ে যায় মূল্যস্ফীতি। ভীষণ অর্থনৈতিক অস্থিরতা তৈরি হয় জার্মানিজুড়ে। ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ে দেশটি। হতাশায় নিমজ্জিত দেশটিতে তৈরি হয় সামাজিক অস্থিরতা।

পরপর দুটি সফল নির্বাচনও অনুষ্ঠিত হয় দেশটিতে। তাতেও স্থীতিশীলতা ফেরেনি। উন্নতি হয়নি পরিস্থিতির। উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি দেখা দেয় দেশটিতে। বেড়ে যায় বেকারত্বের হার। অনিশ্চিয়তায় ডুবে যায় জার্মানি। ঠিক এই সময়ে নাৎসি পার্টির অ্যাডলফ হিটলার এই সংকটকেই কাজে লাগানোর সিদ্ধান্ত নেন।

১৯৩৩ সালের ৩০ জানুয়ারিতে নতুন নেতার উদ্ভব হয় জার্মানিতে। তিনিই হলেন হিটলার। ওই দিন তিনি দেশটির চ্যান্সেলরের দায়িত্ব নেন। এরপরের ঘটনা ইতিহাস। এই  গল্প বলার অর্থ হল- আর্থিক দুর্দশার কারণে মুদ্রাস্ফীতি ইতিহাসের গতিপথ পরিবর্তনের ক্ষমতা রাখে।

আসুন এবার নজর দেওয়া যাক বর্তমান বিশ্বের দিকে। বিশ্বজুড়ে পড়ে যাচ্ছে শেয়ারবাজার। কমে যাচ্ছে মুদ্রার মান। বাড়ছে জ্বালানির দাম। লাগামহীন নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের মূল্যও।

এখন তাহলে জেনে নেওয়া দরকার আসলে মুদ্রাস্ফীতি বলতে কী বুঝায়? শুধু ক্রয়ক্ষমতা কিংবা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা থাকাই নয়, বিশ্ব ব্যবস্থায় মুদ্রাস্ফীতি বলতে আসলে কী বুঝায়, সেটাই এই গল্পের উপজীব্য।

বর্তমান বিশ্ব এখন পরিচালিত হচ্ছে গণতন্ত্র, কর্তৃত্ববাদী শাসন ও সাংবিধানিক রাজতন্ত্র দ্বারা। এই প্রতিবেদনে আক্ষরিক অর্থে বর্তমান মুদ্রাস্ফীতি পরবর্তী অবস্থাকেই বোঝানো হচ্ছে।

গোটা বিশ্ব এখন নিবিড়ভাবে সংযুক্ত। একে অন্যের ওপর নির্ভরশীল। বিশ্বজুড়ে এখন চলে মুক্তবাণিজ্য। এখন যেভাবে সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক সংকট চলছে, এর সঙ্গে ওঁতপ্রোতভাবে জড়িত বিশ্ব রাজনীতি (পলিটিক্স), নীতি (পলিসিস), অগ্রাধিকার (গ্লোবাল প্রায়োরিটিজ- তথা ভোক্তা ও খরচের গতির ভারসাম্য) এবং দারিদ্র। 

রাজনীতি

মূল্যস্ফীতি বা মুদ্রাস্ফীতিকে সাধারণত বলা হয় ‘মাদার অব পলিটিক্যাল চেঞ্জ’ অর্থাৎ রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়ায় মুদ্রাস্ফীতি।

আগেই জেনেছেন যুদ্ধ পরবর্তী জার্মানিতে কী ঘটেছিল? আবারও যুদ্ধে জড়িয়েছে ইউরোপ। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের দেশ ইউক্রেনে ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ শুরু করেছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পরাশক্তি রাশিয়া। আর এই যুদ্ধ গোটা বিশ্বকে মুদ্রাস্ফীতির কবলে ফেলে দিয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিক্ষোভ হচ্ছে। এর ফলাফল পড়ছে ভোটের মাঠেও।

১৯৭৭ থেকে ১৯৮১ সালে যখন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৯তম প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার ক্ষমতায় ছিলেন, তখন জ্বালানি তেল ও খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যায়। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে বেকারত্বের হার, মুদ্রাস্ফীতির কারণে পতন হয় তার। তিনি পরবর্তী নির্বাচনে পরাজিত হয়ে ক্ষমতা হারান।

বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থা কী জানেন? দেশটিতে ইতোমধ্যে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে ১০ শতাংশ, জ্বালানির দাম বেড়েছে ৮ শতাংশ। আসছে নভেম্বরে আমেরিকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে মধ্যবর্তী নির্বাচন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিগত ৪৮ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন মধ্যবর্তী নির্বাচনের মুখোমুখি হচ্ছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

এই নির্বাচনে মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব পাল্টে দিতে পারে যেকোনও হিসাব-নিকাশ। ফল ভোগ করতে হতে পারে বাইডেন ও তার দল ডেমোক্র্যাটকেও। এমনকি এটি পাল্টে দিতে পারে মার্কিন রাজনীতির গতিপথও।

ভারতেও অতীতে রাজনৈতিক পট ও ক্ষমতার পালা বদলে ভূমিকা রেখেছিল এই মুদ্রাস্ফীতি। ২০১৪ সালে দেশটির জাতীয় নির্বাচনে মনমোহন সিং সরকারের পরাজয়ের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল মুদ্রাস্ফীতি। তাহলে বুঝতেই পারছেন মুদ্রাস্ফীতি একটি দেশের সরকারের ওপর কতটা প্রভাব ফেলতে পারে।

বর্তমানে বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতি ছাড়িয়ে গেছে ৭ শতাংশেরও ওপরে। খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে কমপক্ষে ৭ শতাংশ। চলতি বছর ও আগামী বছর বিশ্বের প্রায় ৫০টি দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এসবের মধ্যে রয়েছে- ব্রাজিল, ইসরায়েল, পাকিস্তান ও তুরস্কের মতো দেশও। নিত্যপণ্যের দাম এভাবে বাড়তেই থাকলে আগামী নির্বাচনে এসব দেশে ক্ষমতার পালাবদলের সম্ভাবনা প্রবল। কারণ, নিতপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি যেকোনও সরকারের পতন ঘটাতে পারে। এটা পরিবর্তন ঘটাতে পারে যেকোনও দেশের ভাগ্যের।

একবার ভেনেজুয়েলার দিকে দৃষ্টিপাত করুন। বিশ্বের সবচেয়ে বড় জ্বালানি তেলের মজুত রয়েছে দেশটিতে। কিন্তু বিশ্ব অর্থনৈতিক মানচিত্রে দেশটির অবস্থান কোথায়?

রাজনৈতিক সংকট ও উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি দেশটিকে ভয়ানক সমস্যায় নিক্ষেপ করে। ১৯৭৩ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে ভেনেজুয়েলায় মুদ্রাস্ফীতি হয়েছে ৩,৭২৯ শতাংশ।

শুধু তা-ই নয়, গত ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে ভেনেজুয়েলায় মুদ্রাস্ফীতি পৌঁছে গিয়েছিল ৩,৪৪,৫০৯ শতাংশে। সেই সময় ‘জাঙ্ক’ হয়ে যায় দেশটির মুদ্রা, অর্থাৎ ঋণের অর্থ শোধ করার মতো পর্যাপ্ত অর্থ ছিল না ভেনেজুয়েলার সরকারের কাছে। দেশটিতে টয়লেট পেপারের চেয়েও নগদ টাকার ব্যবহার সস্তা হয়ে পড়ে। আর তখন ৬০ লাখের বেশি নাগরিক দেশটি ছেড়ে অন্যত্র পাড়ি জমান, যা দেশটির মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশ। লাতিন আমেরিকার এক সময়ের সবচেয়ে ধনী দেশটি এখন অর্থনৈতিক সংকটের কারণে টিকে থাকার লড়াইয়ে ধুঁকছে।

নীতির পরিবর্তন

মুদ্রাস্ফীতি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দেশের নীতিতে পরিবর্তন আনতে বাধ্য করেছে। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে বেশ কয়েকটি দেশ একই কারণে পণ্য রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে।

এসব দেশের মধ্যে- আর্জেন্টিনা আগামী ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সয়াবিন তেল ও সয়াবিন খাদ্যপণ্য রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।

আলজেরিয়া পাস্তা, গমজাত খাবার, ভোজ্যতেল ও চিনি রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত।

মিশর ২০২২ সালের ১২ জুন ভোজ্যতেল ও ভুট্টা এবং ২০২২ সালের ১০ জুন পর্যন্ত গম, আটা-ময়দা, বিভিন্ন ধরনের তেল, মসুর ডাল, পাস্তা ও শিম রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

ভারত ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত গম রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। 

ইন্দোনেশিয়া পাম ওয়েল, ইরান আলু, বেগুন, টমেটো ও পিঁয়াজ, খাজাখস্তান গম ও আটা-ময়দা, কসোভো গম, ময়দা, ভোজ্যতেল, কর্ন, লবণ ও চিনি, তুরস্ক গরুর মাংস,ভেড়ার মাংস, খাসির মাংস, মাখন ও রান্নার তেল, ইউক্রেন গম, ওটস ও চিনি, রাশিয়া চিনি, সূর্যমুখীর বীজ, গম, ভুট্টা, বার্লি, রাই শস্য ও মেসলিন, তিউনিসিয়া ফলমূল ও শাকসবজি এবং কুয়েত মুরগির মাংসজাত খাবার, বিভিন্ন খাদ্যশস্য ও ভোজ্যতেল রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

বিশ্বজুড়ে এখন সরকারগুলোর প্রধান চ্যালেঞ্জ হচ্ছে- নিতপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ করা ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কেননা, ক্ষুধার্ত জনগণ কখনও ক্ষমা করে না। আর কোনও সরকারই এই ঝুঁকির মুখোমুখি হতে চায় না। আর তাই মুদ্রাস্ফীতি আরও বেশি জাতীয়তাবাদী এবং প্রতিরোধী হতে সহায়তা করে। গুরুত্ব দেওয়া হয় অভ্যন্তরীণ চাহিদাকে।

শুধু তা-ই নয়, মুদ্রাস্ফীতি কূটনীতিতেও পরিবর্তন আনতে বাধ্য করে। ইউরোপের দিকে তাকান। ইউরোজোনে মুদ্রাস্ফীতি এ যাবতের সব রেকর্ড অতিক্রম করেছে। ইউরোজোন বলতে- অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, সাইপ্রাস, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রিস, আয়ারল্যান্ড, ইতালি, লাটভিয়া, লিথুনিয়া, লুক্সেমবার্গ, মাল্টা, নেদারল্যান্ডস, পর্তুগাল, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া এবং স্পেনকে বুঝায়। এটি মুলত ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই ১৯ দেশের একটি অর্থনৈতিক একটি ইউনিয়ন বা জোট। এই দেশগুলো প্রাথমিক মুদ্রা হিসেবে ইউরোকেই ব্যবহার করে। ইউনিয়নটি সৃষ্টির পর থেকে এই প্রথম সর্বোচ্চ মুদ্রাস্ফীতির মুখোমুখি হয়েছে দেশগুলো। ১৯৯৯ সালে ইউরো সৃষ্টির পর তিন দশকের চেয়েও সর্বোচ্চ মুদ্রাস্ফীতি দেখা দিয়েছে এই জোনে। এর একমাত্র কারণ যুদ্ধ।

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ নিয়ে ইউরোপের ১০ দেশে পরিচালিত হয় একটি জরিপ, যা গত জুনে প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়েছে, এক-তৃতীয়াংশেরও বেশি ইউরোপীয় চায় যত দ্রুত সম্ভব এই যুদ্ধ বন্ধ করা উচিত। কেননা, এই যুদ্ধ তাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যাপক প্রভাব ফেলছে।

জানা গেছে, ইউরোপের ৪০ শতাংশ গ্যাস ও ২৬ শতাংশ জ্বালানি তেল আসে রাশিয়া থেকে। কিন্তু যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার ওপর ইউরোপীয় দেশগুলো আরোপ করা নিষেধাজ্ঞাগুলো স্বয়ং ইউরোপীয়দেরকেই ক্ষতিগ্রস্ত করছে। আসছে শীতে বাড়িঘর উষ্ণ রাখতে তাদের গ্যাস দরকার। এই অবস্থা চলতে থাকলে গ্যাস-বিদ্যুতের বিল চরমে পৌঁছবে।

শুধু তা-ই নয়, যুদ্ধের কারণে খাবারের দামও বাড়ছে। ইতালিতে পাস্তার দাম বেড়েছে ৪০ শতাংশ। 

এরই পরিস্থিতিতে ইউরোপীয়ানরা প্রায় সমানভাগে ভাগ হয়ে গেছে। তাদের একটি অংশের দাবি, এখনই ব্যয় ও খরচ কমাতে জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে এবং যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে। অন্য অংশটি বলছে- তারা ন্যায়বিচার চায়।

সম্প্রতি জি-৭ সম্মেলনের এই ব্লকের নেতারা যেকোনও মূল্যে যতদিন প্রয়োজন ইউক্রেনের পাশে থাকার এবং পুতিনকে আরও শাস্তির মুখোমুখি করার ঘোষণা দেন। কিন্তু ভোটাররা এই ব্যয় বহন করার পক্ষে নয়।

জরিপ বলছে- এই মুদ্রাস্ফীতি খুব শিগগিরই ইউরোপকে তাদের অগ্রাধিকারের (প্রায়োরিটি) বিষয়টি নিয়ে ভাবাবে। 

অগ্রাধিকার

মুদ্রাস্ফীতি ক্ষমতার বদল ঘটায়। শুধু জাতীয় অগ্রাধিকার নয়, বৈশ্বিক অগ্রাধিকারও এক্ষেত্রে জরুরি। যেমন: জলবায়ু পরিবর্তন এর অন্যতম উদাহরণ। যদিও জলবায়ুর কারণে বৈশ্বিক পরিবেশের যে ক্ষতি হচ্ছে, তা প্রতিরোধ করা খুব সহজ ব্যাপার নয়। তারপরও মুদ্রাস্ফীতির কারণে জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত যেসব কর্মকাণ্ড গ্রহণ করা হয়েছে, তার ফল উল্টো দিকে যাচ্ছে।

সম্প্রতি গণমাধ্যমের খবরে এসেছে, “মুদ্রাস্ফীতির ব্যাপক প্রভাবের কারণে ২০২১ সালে এনার্জির ব্যবহার হিসেবে কয়লা শীর্ষস্থান দখল করে নেয়।”

“রাশিয়া গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ায় কয়লায় ফিরতে পারে ইউরোপ।”

“জলবায়ু লক্ষ্যমাত্রা আমলে না নিয়ে বন্ধ হয়ে যাওয়া কয়লা-ভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ফের চালু করছে অস্ট্রিয়া।”

“বেশ কয়েকটি ইউরোপীয় দেশ কয়লায় ফিরে যাওয়ায় জলবায়ু ঝুঁকির বিষয়ে সাবধান করে দিলেন বিশেষজ্ঞরা।”

“গ্যাসে বিনিয়োগ বন্ধের প্রতিশ্রুতি থেকে ফিরে এল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।”

এবার বুঝতে পেরেছেন গল্পটি? যখন মুদ্রাস্ফীতি এনার্জি খাতে হানা দেয়, তখন পেট্রোল, ডিজেল, গ্যাসের দাম বেড়ে যায়। আর তখন বিভিন্ন দেশ সস্তা জ্বালানি কয়লার দিকে ঝুঁকে পড়ে। এমনকি এটি পৃথিবীকে দূষিত করবে জেনেও এই কাজ করবে তারা। এভাবে তারা জলবায়ু পরিবর্তনকে আরও ত্বরান্বিত করবে।

কখনও কি ভেবে দেখেছেন যে, মুদ্রাস্ফীতি এতটা পরিবর্তন ঘটাতে পারে? এটিই গল্পের মূল বিষয়। মুদ্রাস্ফীতির সংজ্ঞা এখন আরও ব্যাপক। এটা শুধু ক্রয়ক্ষমতা ও অ্যাকাউন্টে অর্থ থাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। মুদ্রাস্ফীতির মৌলিক অর্থ আসলে এটাই।

দারিদ্র

বর্তমান বিশ্বে ১.১ বিলিয়ন মানুষ তাদের খাদ্যের যোগান দিতে পারে না। সুতরাং এই বিপুল সংখ্যক মানুষ এখনও  দারিদ্রসীমার নিচে বাস করে। 

বর্তমানে বিশ্বজুড়ে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ার এই প্রবণতায় আরও বেশি সংখ্যক মানুষ দারিদ্রের তালিকায় চলে যাচ্ছে। এটি সমাজে অপুষ্টি, গর্ভপাত ও শিশু মৃত্যু হার বৃদ্ধির মতো নানাবিধ সামাজিক সমস্যার সৃষ্টি করছে। এখানেই শেষ নয়, মুদ্রাস্ফীতির কারণে বাড়ছে অপরাধ ও বেকারত্বও। বলা যায়, মুদ্রাস্ফীতি এক ধরনের ক্রমাগত পরিবর্তনের জন্ম দিচ্ছে। সুতরাং খুব শিগগিরই এবং জরুরি ভিত্তিতে মুদ্রাস্ফীতির লাগাম টেনে ধরা উচিত। সূত্র: ওয়ার্ল্ড ইজ ওয়ান নিউজ

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা
কুষ্টিয়ায় আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি
অবশেষে দাদির কোলে ফিরলো হারিয়ে যাওয়া শিশু রোজামনি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা
ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে জবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগে তালা

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি
কুষ্টিয়া পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের কর্মবিরতি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা
ক্যালগেরির সংগীত সন্ধ্যায় প্রবাসীদের মাতালেন মিনার-মিলা

৪০ মিনিট আগে | পরবাস

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে