শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৭, সোমবার, ০৪ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

ওয়ার্ল্ড ইজ ওয়ান নিউজের প্রতিবেদন

বিশ্বকে যেভাবে পাল্টে দিতে পারে মুদ্রাস্ফীতি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বকে যেভাবে পাল্টে দিতে পারে মুদ্রাস্ফীতি

আসুন, একটি গল্প জেনে নিই। বর্তমান ইউরোপের অন্যতম শক্তিশালী অর্থনীতির দেশ জার্মানি। দেশটি এখন ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্যতম কর্তাও বটে।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর নড়বড়ে হয়ে পড়ে জার্মানির অর্থনীতি। সেই বিশ্বযুদ্ধের পরপরই যুদ্ধের মিত্রশক্তি ও তৎসংশ্লিষ্ট শক্তিসমূহ জার্মানির উপর চাপিয়ে দেয় ভার্সাই চুক্তি।

এই চুক্তির কারণে তাদেরকে দিতে হয় চরম খেসারত। জার্মানিকে পরিশোধ করতে হয় ১৩২ বিলিয়ন গোল্ড মার্ক সমমূল্যের ক্ষতিপূরণ। এই বিশাল অর্থের বোঝা জার্মানির অথনীতির চাকাকে রুদ্ধ করে, বেড়ে যায় মূল্যস্ফীতি। ভীষণ অর্থনৈতিক অস্থিরতা তৈরি হয় জার্মানিজুড়ে। ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ে দেশটি। হতাশায় নিমজ্জিত দেশটিতে তৈরি হয় সামাজিক অস্থিরতা।

পরপর দুটি সফল নির্বাচনও অনুষ্ঠিত হয় দেশটিতে। তাতেও স্থীতিশীলতা ফেরেনি। উন্নতি হয়নি পরিস্থিতির। উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি দেখা দেয় দেশটিতে। বেড়ে যায় বেকারত্বের হার। অনিশ্চিয়তায় ডুবে যায় জার্মানি। ঠিক এই সময়ে নাৎসি পার্টির অ্যাডলফ হিটলার এই সংকটকেই কাজে লাগানোর সিদ্ধান্ত নেন।

১৯৩৩ সালের ৩০ জানুয়ারিতে নতুন নেতার উদ্ভব হয় জার্মানিতে। তিনিই হলেন হিটলার। ওই দিন তিনি দেশটির চ্যান্সেলরের দায়িত্ব নেন। এরপরের ঘটনা ইতিহাস। এই  গল্প বলার অর্থ হল- আর্থিক দুর্দশার কারণে মুদ্রাস্ফীতি ইতিহাসের গতিপথ পরিবর্তনের ক্ষমতা রাখে।

আসুন এবার নজর দেওয়া যাক বর্তমান বিশ্বের দিকে। বিশ্বজুড়ে পড়ে যাচ্ছে শেয়ারবাজার। কমে যাচ্ছে মুদ্রার মান। বাড়ছে জ্বালানির দাম। লাগামহীন নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের মূল্যও।

এখন তাহলে জেনে নেওয়া দরকার আসলে মুদ্রাস্ফীতি বলতে কী বুঝায়? শুধু ক্রয়ক্ষমতা কিংবা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা থাকাই নয়, বিশ্ব ব্যবস্থায় মুদ্রাস্ফীতি বলতে আসলে কী বুঝায়, সেটাই এই গল্পের উপজীব্য।

বর্তমান বিশ্ব এখন পরিচালিত হচ্ছে গণতন্ত্র, কর্তৃত্ববাদী শাসন ও সাংবিধানিক রাজতন্ত্র দ্বারা। এই প্রতিবেদনে আক্ষরিক অর্থে বর্তমান মুদ্রাস্ফীতি পরবর্তী অবস্থাকেই বোঝানো হচ্ছে।

গোটা বিশ্ব এখন নিবিড়ভাবে সংযুক্ত। একে অন্যের ওপর নির্ভরশীল। বিশ্বজুড়ে এখন চলে মুক্তবাণিজ্য। এখন যেভাবে সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক সংকট চলছে, এর সঙ্গে ওঁতপ্রোতভাবে জড়িত বিশ্ব রাজনীতি (পলিটিক্স), নীতি (পলিসিস), অগ্রাধিকার (গ্লোবাল প্রায়োরিটিজ- তথা ভোক্তা ও খরচের গতির ভারসাম্য) এবং দারিদ্র। 

রাজনীতি

মূল্যস্ফীতি বা মুদ্রাস্ফীতিকে সাধারণত বলা হয় ‘মাদার অব পলিটিক্যাল চেঞ্জ’ অর্থাৎ রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়ায় মুদ্রাস্ফীতি।

আগেই জেনেছেন যুদ্ধ পরবর্তী জার্মানিতে কী ঘটেছিল? আবারও যুদ্ধে জড়িয়েছে ইউরোপ। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের দেশ ইউক্রেনে ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ শুরু করেছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পরাশক্তি রাশিয়া। আর এই যুদ্ধ গোটা বিশ্বকে মুদ্রাস্ফীতির কবলে ফেলে দিয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিক্ষোভ হচ্ছে। এর ফলাফল পড়ছে ভোটের মাঠেও।

১৯৭৭ থেকে ১৯৮১ সালে যখন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৯তম প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার ক্ষমতায় ছিলেন, তখন জ্বালানি তেল ও খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যায়। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে বেকারত্বের হার, মুদ্রাস্ফীতির কারণে পতন হয় তার। তিনি পরবর্তী নির্বাচনে পরাজিত হয়ে ক্ষমতা হারান।

বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থা কী জানেন? দেশটিতে ইতোমধ্যে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে ১০ শতাংশ, জ্বালানির দাম বেড়েছে ৮ শতাংশ। আসছে নভেম্বরে আমেরিকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে মধ্যবর্তী নির্বাচন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিগত ৪৮ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন মধ্যবর্তী নির্বাচনের মুখোমুখি হচ্ছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

এই নির্বাচনে মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব পাল্টে দিতে পারে যেকোনও হিসাব-নিকাশ। ফল ভোগ করতে হতে পারে বাইডেন ও তার দল ডেমোক্র্যাটকেও। এমনকি এটি পাল্টে দিতে পারে মার্কিন রাজনীতির গতিপথও।

ভারতেও অতীতে রাজনৈতিক পট ও ক্ষমতার পালা বদলে ভূমিকা রেখেছিল এই মুদ্রাস্ফীতি। ২০১৪ সালে দেশটির জাতীয় নির্বাচনে মনমোহন সিং সরকারের পরাজয়ের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল মুদ্রাস্ফীতি। তাহলে বুঝতেই পারছেন মুদ্রাস্ফীতি একটি দেশের সরকারের ওপর কতটা প্রভাব ফেলতে পারে।

বর্তমানে বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতি ছাড়িয়ে গেছে ৭ শতাংশেরও ওপরে। খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে কমপক্ষে ৭ শতাংশ। চলতি বছর ও আগামী বছর বিশ্বের প্রায় ৫০টি দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এসবের মধ্যে রয়েছে- ব্রাজিল, ইসরায়েল, পাকিস্তান ও তুরস্কের মতো দেশও। নিত্যপণ্যের দাম এভাবে বাড়তেই থাকলে আগামী নির্বাচনে এসব দেশে ক্ষমতার পালাবদলের সম্ভাবনা প্রবল। কারণ, নিতপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি যেকোনও সরকারের পতন ঘটাতে পারে। এটা পরিবর্তন ঘটাতে পারে যেকোনও দেশের ভাগ্যের।

একবার ভেনেজুয়েলার দিকে দৃষ্টিপাত করুন। বিশ্বের সবচেয়ে বড় জ্বালানি তেলের মজুত রয়েছে দেশটিতে। কিন্তু বিশ্ব অর্থনৈতিক মানচিত্রে দেশটির অবস্থান কোথায়?

রাজনৈতিক সংকট ও উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি দেশটিকে ভয়ানক সমস্যায় নিক্ষেপ করে। ১৯৭৩ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে ভেনেজুয়েলায় মুদ্রাস্ফীতি হয়েছে ৩,৭২৯ শতাংশ।

শুধু তা-ই নয়, গত ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে ভেনেজুয়েলায় মুদ্রাস্ফীতি পৌঁছে গিয়েছিল ৩,৪৪,৫০৯ শতাংশে। সেই সময় ‘জাঙ্ক’ হয়ে যায় দেশটির মুদ্রা, অর্থাৎ ঋণের অর্থ শোধ করার মতো পর্যাপ্ত অর্থ ছিল না ভেনেজুয়েলার সরকারের কাছে। দেশটিতে টয়লেট পেপারের চেয়েও নগদ টাকার ব্যবহার সস্তা হয়ে পড়ে। আর তখন ৬০ লাখের বেশি নাগরিক দেশটি ছেড়ে অন্যত্র পাড়ি জমান, যা দেশটির মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশ। লাতিন আমেরিকার এক সময়ের সবচেয়ে ধনী দেশটি এখন অর্থনৈতিক সংকটের কারণে টিকে থাকার লড়াইয়ে ধুঁকছে।

নীতির পরিবর্তন

মুদ্রাস্ফীতি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দেশের নীতিতে পরিবর্তন আনতে বাধ্য করেছে। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে বেশ কয়েকটি দেশ একই কারণে পণ্য রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে।

এসব দেশের মধ্যে- আর্জেন্টিনা আগামী ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সয়াবিন তেল ও সয়াবিন খাদ্যপণ্য রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।

আলজেরিয়া পাস্তা, গমজাত খাবার, ভোজ্যতেল ও চিনি রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত।

মিশর ২০২২ সালের ১২ জুন ভোজ্যতেল ও ভুট্টা এবং ২০২২ সালের ১০ জুন পর্যন্ত গম, আটা-ময়দা, বিভিন্ন ধরনের তেল, মসুর ডাল, পাস্তা ও শিম রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

ভারত ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত গম রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। 

ইন্দোনেশিয়া পাম ওয়েল, ইরান আলু, বেগুন, টমেটো ও পিঁয়াজ, খাজাখস্তান গম ও আটা-ময়দা, কসোভো গম, ময়দা, ভোজ্যতেল, কর্ন, লবণ ও চিনি, তুরস্ক গরুর মাংস,ভেড়ার মাংস, খাসির মাংস, মাখন ও রান্নার তেল, ইউক্রেন গম, ওটস ও চিনি, রাশিয়া চিনি, সূর্যমুখীর বীজ, গম, ভুট্টা, বার্লি, রাই শস্য ও মেসলিন, তিউনিসিয়া ফলমূল ও শাকসবজি এবং কুয়েত মুরগির মাংসজাত খাবার, বিভিন্ন খাদ্যশস্য ও ভোজ্যতেল রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

বিশ্বজুড়ে এখন সরকারগুলোর প্রধান চ্যালেঞ্জ হচ্ছে- নিতপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ করা ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কেননা, ক্ষুধার্ত জনগণ কখনও ক্ষমা করে না। আর কোনও সরকারই এই ঝুঁকির মুখোমুখি হতে চায় না। আর তাই মুদ্রাস্ফীতি আরও বেশি জাতীয়তাবাদী এবং প্রতিরোধী হতে সহায়তা করে। গুরুত্ব দেওয়া হয় অভ্যন্তরীণ চাহিদাকে।

শুধু তা-ই নয়, মুদ্রাস্ফীতি কূটনীতিতেও পরিবর্তন আনতে বাধ্য করে। ইউরোপের দিকে তাকান। ইউরোজোনে মুদ্রাস্ফীতি এ যাবতের সব রেকর্ড অতিক্রম করেছে। ইউরোজোন বলতে- অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, সাইপ্রাস, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রিস, আয়ারল্যান্ড, ইতালি, লাটভিয়া, লিথুনিয়া, লুক্সেমবার্গ, মাল্টা, নেদারল্যান্ডস, পর্তুগাল, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া এবং স্পেনকে বুঝায়। এটি মুলত ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই ১৯ দেশের একটি অর্থনৈতিক একটি ইউনিয়ন বা জোট। এই দেশগুলো প্রাথমিক মুদ্রা হিসেবে ইউরোকেই ব্যবহার করে। ইউনিয়নটি সৃষ্টির পর থেকে এই প্রথম সর্বোচ্চ মুদ্রাস্ফীতির মুখোমুখি হয়েছে দেশগুলো। ১৯৯৯ সালে ইউরো সৃষ্টির পর তিন দশকের চেয়েও সর্বোচ্চ মুদ্রাস্ফীতি দেখা দিয়েছে এই জোনে। এর একমাত্র কারণ যুদ্ধ।

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ নিয়ে ইউরোপের ১০ দেশে পরিচালিত হয় একটি জরিপ, যা গত জুনে প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়েছে, এক-তৃতীয়াংশেরও বেশি ইউরোপীয় চায় যত দ্রুত সম্ভব এই যুদ্ধ বন্ধ করা উচিত। কেননা, এই যুদ্ধ তাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যাপক প্রভাব ফেলছে।

জানা গেছে, ইউরোপের ৪০ শতাংশ গ্যাস ও ২৬ শতাংশ জ্বালানি তেল আসে রাশিয়া থেকে। কিন্তু যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার ওপর ইউরোপীয় দেশগুলো আরোপ করা নিষেধাজ্ঞাগুলো স্বয়ং ইউরোপীয়দেরকেই ক্ষতিগ্রস্ত করছে। আসছে শীতে বাড়িঘর উষ্ণ রাখতে তাদের গ্যাস দরকার। এই অবস্থা চলতে থাকলে গ্যাস-বিদ্যুতের বিল চরমে পৌঁছবে।

শুধু তা-ই নয়, যুদ্ধের কারণে খাবারের দামও বাড়ছে। ইতালিতে পাস্তার দাম বেড়েছে ৪০ শতাংশ। 

এরই পরিস্থিতিতে ইউরোপীয়ানরা প্রায় সমানভাগে ভাগ হয়ে গেছে। তাদের একটি অংশের দাবি, এখনই ব্যয় ও খরচ কমাতে জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে এবং যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে। অন্য অংশটি বলছে- তারা ন্যায়বিচার চায়।

সম্প্রতি জি-৭ সম্মেলনের এই ব্লকের নেতারা যেকোনও মূল্যে যতদিন প্রয়োজন ইউক্রেনের পাশে থাকার এবং পুতিনকে আরও শাস্তির মুখোমুখি করার ঘোষণা দেন। কিন্তু ভোটাররা এই ব্যয় বহন করার পক্ষে নয়।

জরিপ বলছে- এই মুদ্রাস্ফীতি খুব শিগগিরই ইউরোপকে তাদের অগ্রাধিকারের (প্রায়োরিটি) বিষয়টি নিয়ে ভাবাবে। 

অগ্রাধিকার

মুদ্রাস্ফীতি ক্ষমতার বদল ঘটায়। শুধু জাতীয় অগ্রাধিকার নয়, বৈশ্বিক অগ্রাধিকারও এক্ষেত্রে জরুরি। যেমন: জলবায়ু পরিবর্তন এর অন্যতম উদাহরণ। যদিও জলবায়ুর কারণে বৈশ্বিক পরিবেশের যে ক্ষতি হচ্ছে, তা প্রতিরোধ করা খুব সহজ ব্যাপার নয়। তারপরও মুদ্রাস্ফীতির কারণে জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত যেসব কর্মকাণ্ড গ্রহণ করা হয়েছে, তার ফল উল্টো দিকে যাচ্ছে।

সম্প্রতি গণমাধ্যমের খবরে এসেছে, “মুদ্রাস্ফীতির ব্যাপক প্রভাবের কারণে ২০২১ সালে এনার্জির ব্যবহার হিসেবে কয়লা শীর্ষস্থান দখল করে নেয়।”

“রাশিয়া গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ায় কয়লায় ফিরতে পারে ইউরোপ।”

“জলবায়ু লক্ষ্যমাত্রা আমলে না নিয়ে বন্ধ হয়ে যাওয়া কয়লা-ভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ফের চালু করছে অস্ট্রিয়া।”

“বেশ কয়েকটি ইউরোপীয় দেশ কয়লায় ফিরে যাওয়ায় জলবায়ু ঝুঁকির বিষয়ে সাবধান করে দিলেন বিশেষজ্ঞরা।”

“গ্যাসে বিনিয়োগ বন্ধের প্রতিশ্রুতি থেকে ফিরে এল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।”

এবার বুঝতে পেরেছেন গল্পটি? যখন মুদ্রাস্ফীতি এনার্জি খাতে হানা দেয়, তখন পেট্রোল, ডিজেল, গ্যাসের দাম বেড়ে যায়। আর তখন বিভিন্ন দেশ সস্তা জ্বালানি কয়লার দিকে ঝুঁকে পড়ে। এমনকি এটি পৃথিবীকে দূষিত করবে জেনেও এই কাজ করবে তারা। এভাবে তারা জলবায়ু পরিবর্তনকে আরও ত্বরান্বিত করবে।

কখনও কি ভেবে দেখেছেন যে, মুদ্রাস্ফীতি এতটা পরিবর্তন ঘটাতে পারে? এটিই গল্পের মূল বিষয়। মুদ্রাস্ফীতির সংজ্ঞা এখন আরও ব্যাপক। এটা শুধু ক্রয়ক্ষমতা ও অ্যাকাউন্টে অর্থ থাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। মুদ্রাস্ফীতির মৌলিক অর্থ আসলে এটাই।

দারিদ্র

বর্তমান বিশ্বে ১.১ বিলিয়ন মানুষ তাদের খাদ্যের যোগান দিতে পারে না। সুতরাং এই বিপুল সংখ্যক মানুষ এখনও  দারিদ্রসীমার নিচে বাস করে। 

বর্তমানে বিশ্বজুড়ে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ার এই প্রবণতায় আরও বেশি সংখ্যক মানুষ দারিদ্রের তালিকায় চলে যাচ্ছে। এটি সমাজে অপুষ্টি, গর্ভপাত ও শিশু মৃত্যু হার বৃদ্ধির মতো নানাবিধ সামাজিক সমস্যার সৃষ্টি করছে। এখানেই শেষ নয়, মুদ্রাস্ফীতির কারণে বাড়ছে অপরাধ ও বেকারত্বও। বলা যায়, মুদ্রাস্ফীতি এক ধরনের ক্রমাগত পরিবর্তনের জন্ম দিচ্ছে। সুতরাং খুব শিগগিরই এবং জরুরি ভিত্তিতে মুদ্রাস্ফীতির লাগাম টেনে ধরা উচিত। সূত্র: ওয়ার্ল্ড ইজ ওয়ান নিউজ

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের গুলিতে ভারতে নিহত ১৬
পাকিস্তানের গুলিতে ভারতে নিহত ১৬

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা