শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৭, সোমবার, ০৪ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

ওয়ার্ল্ড ইজ ওয়ান নিউজের প্রতিবেদন

বিশ্বকে যেভাবে পাল্টে দিতে পারে মুদ্রাস্ফীতি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বকে যেভাবে পাল্টে দিতে পারে মুদ্রাস্ফীতি

আসুন, একটি গল্প জেনে নিই। বর্তমান ইউরোপের অন্যতম শক্তিশালী অর্থনীতির দেশ জার্মানি। দেশটি এখন ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্যতম কর্তাও বটে।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর নড়বড়ে হয়ে পড়ে জার্মানির অর্থনীতি। সেই বিশ্বযুদ্ধের পরপরই যুদ্ধের মিত্রশক্তি ও তৎসংশ্লিষ্ট শক্তিসমূহ জার্মানির উপর চাপিয়ে দেয় ভার্সাই চুক্তি।

এই চুক্তির কারণে তাদেরকে দিতে হয় চরম খেসারত। জার্মানিকে পরিশোধ করতে হয় ১৩২ বিলিয়ন গোল্ড মার্ক সমমূল্যের ক্ষতিপূরণ। এই বিশাল অর্থের বোঝা জার্মানির অথনীতির চাকাকে রুদ্ধ করে, বেড়ে যায় মূল্যস্ফীতি। ভীষণ অর্থনৈতিক অস্থিরতা তৈরি হয় জার্মানিজুড়ে। ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ে দেশটি। হতাশায় নিমজ্জিত দেশটিতে তৈরি হয় সামাজিক অস্থিরতা।

পরপর দুটি সফল নির্বাচনও অনুষ্ঠিত হয় দেশটিতে। তাতেও স্থীতিশীলতা ফেরেনি। উন্নতি হয়নি পরিস্থিতির। উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি দেখা দেয় দেশটিতে। বেড়ে যায় বেকারত্বের হার। অনিশ্চিয়তায় ডুবে যায় জার্মানি। ঠিক এই সময়ে নাৎসি পার্টির অ্যাডলফ হিটলার এই সংকটকেই কাজে লাগানোর সিদ্ধান্ত নেন।

১৯৩৩ সালের ৩০ জানুয়ারিতে নতুন নেতার উদ্ভব হয় জার্মানিতে। তিনিই হলেন হিটলার। ওই দিন তিনি দেশটির চ্যান্সেলরের দায়িত্ব নেন। এরপরের ঘটনা ইতিহাস। এই  গল্প বলার অর্থ হল- আর্থিক দুর্দশার কারণে মুদ্রাস্ফীতি ইতিহাসের গতিপথ পরিবর্তনের ক্ষমতা রাখে।

আসুন এবার নজর দেওয়া যাক বর্তমান বিশ্বের দিকে। বিশ্বজুড়ে পড়ে যাচ্ছে শেয়ারবাজার। কমে যাচ্ছে মুদ্রার মান। বাড়ছে জ্বালানির দাম। লাগামহীন নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের মূল্যও।

এখন তাহলে জেনে নেওয়া দরকার আসলে মুদ্রাস্ফীতি বলতে কী বুঝায়? শুধু ক্রয়ক্ষমতা কিংবা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে টাকা থাকাই নয়, বিশ্ব ব্যবস্থায় মুদ্রাস্ফীতি বলতে আসলে কী বুঝায়, সেটাই এই গল্পের উপজীব্য।

বর্তমান বিশ্ব এখন পরিচালিত হচ্ছে গণতন্ত্র, কর্তৃত্ববাদী শাসন ও সাংবিধানিক রাজতন্ত্র দ্বারা। এই প্রতিবেদনে আক্ষরিক অর্থে বর্তমান মুদ্রাস্ফীতি পরবর্তী অবস্থাকেই বোঝানো হচ্ছে।

গোটা বিশ্ব এখন নিবিড়ভাবে সংযুক্ত। একে অন্যের ওপর নির্ভরশীল। বিশ্বজুড়ে এখন চলে মুক্তবাণিজ্য। এখন যেভাবে সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক সংকট চলছে, এর সঙ্গে ওঁতপ্রোতভাবে জড়িত বিশ্ব রাজনীতি (পলিটিক্স), নীতি (পলিসিস), অগ্রাধিকার (গ্লোবাল প্রায়োরিটিজ- তথা ভোক্তা ও খরচের গতির ভারসাম্য) এবং দারিদ্র। 

রাজনীতি

মূল্যস্ফীতি বা মুদ্রাস্ফীতিকে সাধারণত বলা হয় ‘মাদার অব পলিটিক্যাল চেঞ্জ’ অর্থাৎ রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়ায় মুদ্রাস্ফীতি।

আগেই জেনেছেন যুদ্ধ পরবর্তী জার্মানিতে কী ঘটেছিল? আবারও যুদ্ধে জড়িয়েছে ইউরোপ। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের দেশ ইউক্রেনে ‘বিশেষ সামরিক অভিযান’ শুরু করেছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পরাশক্তি রাশিয়া। আর এই যুদ্ধ গোটা বিশ্বকে মুদ্রাস্ফীতির কবলে ফেলে দিয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিক্ষোভ হচ্ছে। এর ফলাফল পড়ছে ভোটের মাঠেও।

১৯৭৭ থেকে ১৯৮১ সালে যখন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৯তম প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার ক্ষমতায় ছিলেন, তখন জ্বালানি তেল ও খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যায়। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে বেকারত্বের হার, মুদ্রাস্ফীতির কারণে পতন হয় তার। তিনি পরবর্তী নির্বাচনে পরাজিত হয়ে ক্ষমতা হারান।

বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থা কী জানেন? দেশটিতে ইতোমধ্যে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে ১০ শতাংশ, জ্বালানির দাম বেড়েছে ৮ শতাংশ। আসছে নভেম্বরে আমেরিকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে মধ্যবর্তী নির্বাচন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিগত ৪৮ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন মধ্যবর্তী নির্বাচনের মুখোমুখি হচ্ছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

এই নির্বাচনে মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব পাল্টে দিতে পারে যেকোনও হিসাব-নিকাশ। ফল ভোগ করতে হতে পারে বাইডেন ও তার দল ডেমোক্র্যাটকেও। এমনকি এটি পাল্টে দিতে পারে মার্কিন রাজনীতির গতিপথও।

ভারতেও অতীতে রাজনৈতিক পট ও ক্ষমতার পালা বদলে ভূমিকা রেখেছিল এই মুদ্রাস্ফীতি। ২০১৪ সালে দেশটির জাতীয় নির্বাচনে মনমোহন সিং সরকারের পরাজয়ের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল মুদ্রাস্ফীতি। তাহলে বুঝতেই পারছেন মুদ্রাস্ফীতি একটি দেশের সরকারের ওপর কতটা প্রভাব ফেলতে পারে।

বর্তমানে বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতি ছাড়িয়ে গেছে ৭ শতাংশেরও ওপরে। খাদ্যপণ্যের দাম বেড়েছে কমপক্ষে ৭ শতাংশ। চলতি বছর ও আগামী বছর বিশ্বের প্রায় ৫০টি দেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এসবের মধ্যে রয়েছে- ব্রাজিল, ইসরায়েল, পাকিস্তান ও তুরস্কের মতো দেশও। নিত্যপণ্যের দাম এভাবে বাড়তেই থাকলে আগামী নির্বাচনে এসব দেশে ক্ষমতার পালাবদলের সম্ভাবনা প্রবল। কারণ, নিতপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি যেকোনও সরকারের পতন ঘটাতে পারে। এটা পরিবর্তন ঘটাতে পারে যেকোনও দেশের ভাগ্যের।

একবার ভেনেজুয়েলার দিকে দৃষ্টিপাত করুন। বিশ্বের সবচেয়ে বড় জ্বালানি তেলের মজুত রয়েছে দেশটিতে। কিন্তু বিশ্ব অর্থনৈতিক মানচিত্রে দেশটির অবস্থান কোথায়?

রাজনৈতিক সংকট ও উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি দেশটিকে ভয়ানক সমস্যায় নিক্ষেপ করে। ১৯৭৩ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে ভেনেজুয়েলায় মুদ্রাস্ফীতি হয়েছে ৩,৭২৯ শতাংশ।

শুধু তা-ই নয়, গত ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে ভেনেজুয়েলায় মুদ্রাস্ফীতি পৌঁছে গিয়েছিল ৩,৪৪,৫০৯ শতাংশে। সেই সময় ‘জাঙ্ক’ হয়ে যায় দেশটির মুদ্রা, অর্থাৎ ঋণের অর্থ শোধ করার মতো পর্যাপ্ত অর্থ ছিল না ভেনেজুয়েলার সরকারের কাছে। দেশটিতে টয়লেট পেপারের চেয়েও নগদ টাকার ব্যবহার সস্তা হয়ে পড়ে। আর তখন ৬০ লাখের বেশি নাগরিক দেশটি ছেড়ে অন্যত্র পাড়ি জমান, যা দেশটির মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশ। লাতিন আমেরিকার এক সময়ের সবচেয়ে ধনী দেশটি এখন অর্থনৈতিক সংকটের কারণে টিকে থাকার লড়াইয়ে ধুঁকছে।

নীতির পরিবর্তন

মুদ্রাস্ফীতি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দেশের নীতিতে পরিবর্তন আনতে বাধ্য করেছে। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে বেশ কয়েকটি দেশ একই কারণে পণ্য রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে।

এসব দেশের মধ্যে- আর্জেন্টিনা আগামী ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত সয়াবিন তেল ও সয়াবিন খাদ্যপণ্য রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।

আলজেরিয়া পাস্তা, গমজাত খাবার, ভোজ্যতেল ও চিনি রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত।

মিশর ২০২২ সালের ১২ জুন ভোজ্যতেল ও ভুট্টা এবং ২০২২ সালের ১০ জুন পর্যন্ত গম, আটা-ময়দা, বিভিন্ন ধরনের তেল, মসুর ডাল, পাস্তা ও শিম রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

ভারত ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত গম রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। 

ইন্দোনেশিয়া পাম ওয়েল, ইরান আলু, বেগুন, টমেটো ও পিঁয়াজ, খাজাখস্তান গম ও আটা-ময়দা, কসোভো গম, ময়দা, ভোজ্যতেল, কর্ন, লবণ ও চিনি, তুরস্ক গরুর মাংস,ভেড়ার মাংস, খাসির মাংস, মাখন ও রান্নার তেল, ইউক্রেন গম, ওটস ও চিনি, রাশিয়া চিনি, সূর্যমুখীর বীজ, গম, ভুট্টা, বার্লি, রাই শস্য ও মেসলিন, তিউনিসিয়া ফলমূল ও শাকসবজি এবং কুয়েত মুরগির মাংসজাত খাবার, বিভিন্ন খাদ্যশস্য ও ভোজ্যতেল রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।

বিশ্বজুড়ে এখন সরকারগুলোর প্রধান চ্যালেঞ্জ হচ্ছে- নিতপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণ করা ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। কেননা, ক্ষুধার্ত জনগণ কখনও ক্ষমা করে না। আর কোনও সরকারই এই ঝুঁকির মুখোমুখি হতে চায় না। আর তাই মুদ্রাস্ফীতি আরও বেশি জাতীয়তাবাদী এবং প্রতিরোধী হতে সহায়তা করে। গুরুত্ব দেওয়া হয় অভ্যন্তরীণ চাহিদাকে।

শুধু তা-ই নয়, মুদ্রাস্ফীতি কূটনীতিতেও পরিবর্তন আনতে বাধ্য করে। ইউরোপের দিকে তাকান। ইউরোজোনে মুদ্রাস্ফীতি এ যাবতের সব রেকর্ড অতিক্রম করেছে। ইউরোজোন বলতে- অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, সাইপ্রাস, এস্তোনিয়া, ফিনল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, গ্রিস, আয়ারল্যান্ড, ইতালি, লাটভিয়া, লিথুনিয়া, লুক্সেমবার্গ, মাল্টা, নেদারল্যান্ডস, পর্তুগাল, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া এবং স্পেনকে বুঝায়। এটি মুলত ইউরোপীয় ইউনিয়নের এই ১৯ দেশের একটি অর্থনৈতিক একটি ইউনিয়ন বা জোট। এই দেশগুলো প্রাথমিক মুদ্রা হিসেবে ইউরোকেই ব্যবহার করে। ইউনিয়নটি সৃষ্টির পর থেকে এই প্রথম সর্বোচ্চ মুদ্রাস্ফীতির মুখোমুখি হয়েছে দেশগুলো। ১৯৯৯ সালে ইউরো সৃষ্টির পর তিন দশকের চেয়েও সর্বোচ্চ মুদ্রাস্ফীতি দেখা দিয়েছে এই জোনে। এর একমাত্র কারণ যুদ্ধ।

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ নিয়ে ইউরোপের ১০ দেশে পরিচালিত হয় একটি জরিপ, যা গত জুনে প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়েছে, এক-তৃতীয়াংশেরও বেশি ইউরোপীয় চায় যত দ্রুত সম্ভব এই যুদ্ধ বন্ধ করা উচিত। কেননা, এই যুদ্ধ তাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যাপক প্রভাব ফেলছে।

জানা গেছে, ইউরোপের ৪০ শতাংশ গ্যাস ও ২৬ শতাংশ জ্বালানি তেল আসে রাশিয়া থেকে। কিন্তু যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার ওপর ইউরোপীয় দেশগুলো আরোপ করা নিষেধাজ্ঞাগুলো স্বয়ং ইউরোপীয়দেরকেই ক্ষতিগ্রস্ত করছে। আসছে শীতে বাড়িঘর উষ্ণ রাখতে তাদের গ্যাস দরকার। এই অবস্থা চলতে থাকলে গ্যাস-বিদ্যুতের বিল চরমে পৌঁছবে।

শুধু তা-ই নয়, যুদ্ধের কারণে খাবারের দামও বাড়ছে। ইতালিতে পাস্তার দাম বেড়েছে ৪০ শতাংশ। 

এরই পরিস্থিতিতে ইউরোপীয়ানরা প্রায় সমানভাগে ভাগ হয়ে গেছে। তাদের একটি অংশের দাবি, এখনই ব্যয় ও খরচ কমাতে জরুরি পদক্ষেপ নিতে হবে এবং যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে। অন্য অংশটি বলছে- তারা ন্যায়বিচার চায়।

সম্প্রতি জি-৭ সম্মেলনের এই ব্লকের নেতারা যেকোনও মূল্যে যতদিন প্রয়োজন ইউক্রেনের পাশে থাকার এবং পুতিনকে আরও শাস্তির মুখোমুখি করার ঘোষণা দেন। কিন্তু ভোটাররা এই ব্যয় বহন করার পক্ষে নয়।

জরিপ বলছে- এই মুদ্রাস্ফীতি খুব শিগগিরই ইউরোপকে তাদের অগ্রাধিকারের (প্রায়োরিটি) বিষয়টি নিয়ে ভাবাবে। 

অগ্রাধিকার

মুদ্রাস্ফীতি ক্ষমতার বদল ঘটায়। শুধু জাতীয় অগ্রাধিকার নয়, বৈশ্বিক অগ্রাধিকারও এক্ষেত্রে জরুরি। যেমন: জলবায়ু পরিবর্তন এর অন্যতম উদাহরণ। যদিও জলবায়ুর কারণে বৈশ্বিক পরিবেশের যে ক্ষতি হচ্ছে, তা প্রতিরোধ করা খুব সহজ ব্যাপার নয়। তারপরও মুদ্রাস্ফীতির কারণে জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত যেসব কর্মকাণ্ড গ্রহণ করা হয়েছে, তার ফল উল্টো দিকে যাচ্ছে।

সম্প্রতি গণমাধ্যমের খবরে এসেছে, “মুদ্রাস্ফীতির ব্যাপক প্রভাবের কারণে ২০২১ সালে এনার্জির ব্যবহার হিসেবে কয়লা শীর্ষস্থান দখল করে নেয়।”

“রাশিয়া গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ায় কয়লায় ফিরতে পারে ইউরোপ।”

“জলবায়ু লক্ষ্যমাত্রা আমলে না নিয়ে বন্ধ হয়ে যাওয়া কয়লা-ভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ফের চালু করছে অস্ট্রিয়া।”

“বেশ কয়েকটি ইউরোপীয় দেশ কয়লায় ফিরে যাওয়ায় জলবায়ু ঝুঁকির বিষয়ে সাবধান করে দিলেন বিশেষজ্ঞরা।”

“গ্যাসে বিনিয়োগ বন্ধের প্রতিশ্রুতি থেকে ফিরে এল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।”

এবার বুঝতে পেরেছেন গল্পটি? যখন মুদ্রাস্ফীতি এনার্জি খাতে হানা দেয়, তখন পেট্রোল, ডিজেল, গ্যাসের দাম বেড়ে যায়। আর তখন বিভিন্ন দেশ সস্তা জ্বালানি কয়লার দিকে ঝুঁকে পড়ে। এমনকি এটি পৃথিবীকে দূষিত করবে জেনেও এই কাজ করবে তারা। এভাবে তারা জলবায়ু পরিবর্তনকে আরও ত্বরান্বিত করবে।

কখনও কি ভেবে দেখেছেন যে, মুদ্রাস্ফীতি এতটা পরিবর্তন ঘটাতে পারে? এটিই গল্পের মূল বিষয়। মুদ্রাস্ফীতির সংজ্ঞা এখন আরও ব্যাপক। এটা শুধু ক্রয়ক্ষমতা ও অ্যাকাউন্টে অর্থ থাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। মুদ্রাস্ফীতির মৌলিক অর্থ আসলে এটাই।

দারিদ্র

বর্তমান বিশ্বে ১.১ বিলিয়ন মানুষ তাদের খাদ্যের যোগান দিতে পারে না। সুতরাং এই বিপুল সংখ্যক মানুষ এখনও  দারিদ্রসীমার নিচে বাস করে। 

বর্তমানে বিশ্বজুড়ে নিত্যপণ্যের দাম বাড়ার এই প্রবণতায় আরও বেশি সংখ্যক মানুষ দারিদ্রের তালিকায় চলে যাচ্ছে। এটি সমাজে অপুষ্টি, গর্ভপাত ও শিশু মৃত্যু হার বৃদ্ধির মতো নানাবিধ সামাজিক সমস্যার সৃষ্টি করছে। এখানেই শেষ নয়, মুদ্রাস্ফীতির কারণে বাড়ছে অপরাধ ও বেকারত্বও। বলা যায়, মুদ্রাস্ফীতি এক ধরনের ক্রমাগত পরিবর্তনের জন্ম দিচ্ছে। সুতরাং খুব শিগগিরই এবং জরুরি ভিত্তিতে মুদ্রাস্ফীতির লাগাম টেনে ধরা উচিত। সূত্র: ওয়ার্ল্ড ইজ ওয়ান নিউজ

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৩৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে